Jibon.life60
$$$$কোনও পাহাড়ের বুক চিরে, যদি পারো নিতে-$$$$$
তোমার দু-হাতে তুলে দেবো হৃদয়। চুমুর কিস্তিতে..
$%&
wow romantic
something is wrong
আমি জানি গো
তাহেরি কাকুর নতুন ডিজে
Shahrukh Khan % Deepika
%Hindi action super movie%
জেলা
প্রশিক্ষণের পাশাপাশি সেনাবাহিনী জনগণের জন্য কাজ করছে: সেনাপ্রধান
সংবাদদাতাবিরামপুর, দিনাজপুর
প্রকাশ: ২৭ ডিসেম্বর ২০২২, ১৯: ৪২
ঘোড়াঘাটে অসহায় ও শীতার্ত নারী-পুরুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার উপজেলার ডুগডুগিহাট কলেজ মাঠে
ঘোড়াঘাটে অসহায় ও শীতার্ত নারী-পুরুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। মঙ্গলবার উপজেলার ডুগডুগিহাট কলেজ মাঠেছবি: প্রথম আলো
প্রশিক্ষণের পাশাপাশি সেনাবাহিনী জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার ডুগডুগিহাট কলেজ মাঠে অসহায় ও শীতার্ত মানুষের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ, দিনব্যাপী চিকিৎসা শিবির ও বিনা মূল্যে ওষুধ বিতরণ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বর্তমান বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে, তা হলো প্রশিক্ষণ। আমরা যত প্রশিক্ষণ নিই, তার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো শীতকালীন প্রশিক্ষণ। এ জন্য খোলা জায়গার প্রয়োজন হওয়ায় প্রশিক্ষণটি সেনানিবাসের বাইরে এসে করি। প্রধানমন্ত্রী আমাকে সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, যখন তোমরা প্রশিক্ষণ নেবে, তখন মানুষের কাছে যাবে, মানুষের উপকার করতে হবে। প্রশিক্ষণের সময় যাতে মানুষের মনে বিরূপ ধারণা জন্ম না হয়, সে জন্য আমরা জনকল্যাণমূলক কাজ করি। প্রশিক্ষণের পাশাপাশি সেনাবাহিনী জনগণের জন্য কাজ করছে।’
সেনাপ্রধান আরও বলেন, ‘আমরা যখন প্রশিক্ষণের জন্য বাইরে আসি, তখন জনকল্যাণমূলক কাজ করতে চেষ্টা করি। তারই ধারাবাহিকতায় সারা দেশে শীতার্তদের জন্য কম্বল বিতরণ করছি। এর বাইরে অসুস্থদের চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ বিতরণ করছি। আমরা গবাদিপশুরও চিকিৎসা করছি এবং কৃষির বিভিন্ন রকমের সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছি। যেহেতু আমরা জনগণের ভেতরে এসেছি, আমাদের জন্য যদি তাদের কোনো অসুবিধা হয়, সেটাকে দূর করার লক্ষ্যে আমরা জনকল্যাণমূলক কাজ করছি, যাতে মানুষের মনে সেনাবাহিনী সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা থাকে।’
সেনাপ্রধান দুপুরে হেলিকপ্টারযোগে ডুগডুগিহাট কলেজ মাঠে পৌঁছালে সেনাবাহিনীর ১১ পদাতিক ডিভিশনের বগুড়ার এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল খালেদ আল মামুন ও রংপুর এরিয়া কমান্ডার মেজর জেনারেল ফয়জুর রহমান তাঁকে অভ্যর্থনা জানান। এ সময় অন্যদের মধ্যে ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাফিউল আলম, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান, সহকারী পুলিশ সুপার (হাকিমপুর সার্কেল) শরিফুল ইসলাম ও পালশা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান কবিরুল ইসলাম প্রধান উপস্থিত ছিলেন।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে ঘোড়াঘাট উপজেলার অসহায় ও শীতার্ত ৯০০ নারী-পুরুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করা হয়। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মাধ্যমে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ করা হয়।
জেলা থেকে আরও পড়ুন
ঘোড়াঘাটরংপুর বিভাগদিনাজপুরসেনাবাহিনীশীতবস্ত্রসেনাপ্রধানচিকিৎসা
মন্তব্য করুন
সেনাবাহিনী নিয়ে আরও পড়ুন
তাইওয়ানের সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক চাকরি করতে হবে এক বছর
তাইওয়ানের পতাকা
সিকিমে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ কর্মকর্তাসহ ১৬ ভারতীয় সেনা নিহত
সিকিমে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ কর্মকর্তাসহ ১৬ ভারতীয় সেনা নিহত
মিরসরাইয়ে কম্বল বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
মিরসরাইয়ের হাবিলদারবাসা এলাকায় কম্বল বিতরণ করেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম সফিউদ্দিন আহমেদ
চট্টগ্রামে শীতকালীন বহিরঙ্গন প্রশিক্ষণ এলাকা পরিদর্শন সেনাপ্রধানের
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ আজ বুধবার চট্টগ্রামের বারৈয়ারহাট এলাকায় শীতকালীন প্রশিক্ষণ পরিদর্শন করেন
জেলা
লোহাগাড়ায় খামারবাড়ি দখল ও মালামাল লুটের অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে
সংবাদদাতালোহাগাড়া, চট্টগ্রাম
প্রকাশ: ২৭ ডিসেম্বর ২০২২, ১৯: ১২
খামারবাড়ি দখল করে ভেঙে ফেলা হয়েছে এর টিনশেড ভবনটি। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের সুফিনগর লুতুমিয়ার ঘোনা এলাকায়
খামারবাড়ি দখল করে ভেঙে ফেলা হয়েছে এর টিনশেড ভবনটি। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের সুফিনগর লুতুমিয়ার ঘোনা এলাকায়ছবি: প্রথম আলো
বাবার খামারবাড়িতে স্বামী ও তিন সন্তান নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন কবি শারমিন রহমান। গত ৬ নভেম্বর মারা যান তিনি। এর এক মাসের মাথায় ওই খামারবাড়ির প্রায় দশ লাখ টাকার মালামাল লুট ও বাড়িটি দখলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় চুনতি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীনের বিরুদ্ধে।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের সুফিনগর লুতুমিয়ার ঘোনা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে শারমিন রহমানের বড় বোন সানজিদা রহমান স্থানীয় থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এতে উল্লেখ করা হয়, শারমিন রহমানের মৃত্যুর পর গত ২ ডিসেম্বর ও ৭ ডিসেম্বর দুই দফা হামলা করে খামারবাড়ি দখল করা হয়।
অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। তাঁর ছেলে এরশাদুর রহমান উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
শারমিন রহমানের বাবা লুৎফর রহমান উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের মুনসেফ বাজারের বাসিন্দা। ২০১৬ সালে মারা যান তিনি।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর আগে জায়গাটি আমরা চারজন মিলে শারমিন রহমানের বাবার কাছ থেকে কিনেছিলাম। সেখানে কোনো খামার বাড়ি ছিল না।’
খামারবাড়ির টিলা কেটে তৈরি করা হয়েছে পথ
খামারবাড়ির টিলা কেটে তৈরি করা হয়েছে পথছবি: প্রথম আলো
থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া সানজিদা রহমান প্রথম আলোকে বলেন, সুফিনগরের লুতুমিয়ার ঘোনা এলাকায় ১৯৭০ সালে নিজের জায়গায় খামারবাড়ি নির্মাণ করেন তাঁর বাবা লুৎফর রহমান। দুই বছর ধরে ওই খামার বাড়িতে তাঁর ছোট বোন শারমিন রহমান স্বামী ও তিন সন্তান নিয়ে বাস করছিলেন। সম্প্রতি তাঁর বোন শারমিন ক্যানসারে ভুগে মারা যান। এর এক মাসের মধ্যে ওই খামারবাড়িতে দুই দফা হামলা চালান ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ও তাঁর সহযোগীরা। এ সময় তাঁরা খামার বাড়ির আসবাবপসহ প্রায় ১০ লাখ টাকার মালামাল তিনটি ট্রাকে করে তুলে নিয়ে যান। এখন বাড়িতে চার কক্ষের একটি টিনশেড ভবন ছিল। বাড়িটি দখলে নিয়ে ভবনটি ভেঙে ফেলেছেন তাঁরা।
ওই খামারবাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ভেঙে ফেলা ভবনের ধ্বংসাবশেষ পড়ে আছে। কাটা হয়েছে বেশ কয়েকটি গাছ। গাছ ও খামারবাড়ির মালামাল নিয়ে যাওয়ার জন্য টিলা কেটে তৈরি করা হয়েছে রাস্তা।
এ বিষয়ে লোহাগাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আতিকুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘটনার তদন্ত চলছে। এরপর আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জেলা থেকে আরও পড়ুন
লোহাগাড়াচট্টগ্রামচট্টগ্রাম বিভাগলুটতরাজদখল
মন্তব্য করুন
দখল নিয়ে আরও পড়ুন
৪২ শতাংশ জমি বেদখলে
৪২ শতাংশ জমি বেদখলে
সিলেটে মণিপুরি পরিবারের জমি দখলচেষ্টার অভিযোগ
বিষয়টি নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে শাহপরান থানা–পুলিশ পরিদর্শন করেন। আজ সকালে সিলেট নগরের শিবগঞ্জে
খাল দখলে সামাজিক সংগঠন
খাল দখলে সামাজিক সংগঠন
হকারদের দখলে সিলেটের কিনব্রিজ, চলাচলে দুর্ভোগ
হকারদের দখলে সিলেটের কিনব্রিজ, চলাচলে দুর্ভোগ
জেলা
চিকিৎসক দেখাতে এনে ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা মা
প্রতিনিধিরাজশাহী
প্রকাশ: ২৭ ডিসেম্বর ২০২২, ১৯: ১২
নিখোঁজ মো. সেলিম
নিখোঁজ মো. সেলিমছবি: সংগৃহীত
বড় ছেলে মো. সেলিমকে (৩৭) চিকিৎসার জন্য চুয়াডাঙ্গা থেকে রাজশাহীতে এনেছিলেন মা বেলি খাতুন। সঙ্গে এসেছিলেন ছোট ছেলে মো. শামীম। চিকিৎসক দেখানোর আগেই মায়ের কাছ থেকে হারিয়ে যান মো. সেলিম। এরপর সারা শহর খুঁজেছেন মা ও ছোট ছেলে। কোথাও না পেয়ে আজ মঙ্গলবার দুপুরে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
নিখোঁজ সেলিমের বাড়ি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামে। তাঁর বাবার নাম আবদুর রহিম। সেলিম পেশায় একজন মাছ ব্যবসায়ী। জিডিতে বলা হয়, সেলিমের গায়ে ছাই রঙের হুডি ও বাদামি রঙের প্যান্ট ছিল। গায়ের রং ফর্সা। লম্বায় পাঁচ ফুট পাঁচ ইঞ্চি।
রাজপাড়া থানার ওসি এ এস এম সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ওই ব্যক্তি হয়তো মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। তাঁর কাছে মুঠোফোন থাকলে এতক্ষণে খুঁজে পাওয়া যেত। তাঁরা জিডি নিয়ে প্রতিটি থানায় জানিয়ে দিয়েছেন।
সেলিমের ছোট ভাই মো. শামীম জানান, গতকাল সোমবার দুপুরের ট্রেনে মা ও ভাইকে নিয়ে চুয়াডাঙ্গা থেকে রাজশাহীতে আসেন তিনি। এরপর নগরের লক্ষ্মীপুর এলাকায় একটি ক্লিনিকে যান। ক্লিনিকের দোতলায় মা ও ভাইকে রেখে চিকিৎসকের সিরিয়াল নিতে যান তিনি। এ সময় মাকে প্রস্রাব করার কথা বলে ক্লিনিকের নিচে নামেন সেলিম। এর মধ্যে তিনি (শামীম) চিকিৎসকের সিরিয়াল পেয়ে যান। তিনি এসে মাকে জিজ্ঞাসা করতেই মা বলেন, সেলিম নিচে নেমেছে। সঙ্গে সঙ্গে সেলিমকে ফোন দেন তিনি। সেলিম ফোন ধরে ওপরে আসছেন বলে ফোন কেটে দেন। এরপর তাঁকে আর ফোনে পাওয়া যায় না। পরে তাঁর ফোন ধরেন একজন চা–বিক্রেতা। ওই চা–বিক্রেতা জানান, চায়ের বিল পাঁচ টাকার জন্য তিনি মুঠোফোন রেখে দিয়েছেন। তাঁকে বলা হয়েছে, টাকা দিয়ে ফোন নিতে। এরপর থেকে তিনি ও তাঁর মা সেলিমকে খুঁজছেন।
শামীম বলেন, ভাইকে হারিয়ে মা দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। একদিকে তিনি খুঁজেছেন, একদিকে মা খুঁজেছেন। রেলস্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, শাহ মখদুমের মাজার, পদ্মাপাড় কোথাও বাদ রাখেননি। সন্ধ্যায় তাঁরা পুলিশের দ্বারস্থ হন। পুলিশ ট্র্যাকিং করে একটি চায়ের দোকানে মুঠোফোন পায়। চায়ের দোকানদারকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আজ বিকেলে নগরের রাজপাড়া থানায় জিডি করেন।
ছেলেকে হারিয়ে মা বেলি খাতুনও অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাতে মা ও ছেলে একটি হোটেলে রাতযাপন করেন। পরে আজ সকালে তাঁকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এর মধ্যে আজ ভোরে সেলিমের ভাতিজা সোহান ও দুপুরে চাচাতো ভাই মাসুদুর রাজশাহীতে আসেন। তাঁরাও সেলিমকে খুঁজছেন।
চাচাতো ভাই মাসুদুর রহমান বলেন, সেলিম নানা অসুস্থতায় ভুগছিলেন। তাঁর লিভারে সমস্যা হয়েছিল। এ নিয়ে মানসিকভাবে তিনি খুব অস্থিরতার মধ্যে ছিলেন। তাঁর হয়তো মনে হয়েছে, তাঁর বোধ হয় কিছু হয়ে যাবে। তবে চায়ের দোকানদার ভালো আচরণ করেননি। পাঁচ টাকার জন্য তাঁর ভাইকে হারিয়েছেন।
মুঠোফোনে মা বেলি খাতুন বলেন, ‘হঠাৎ চোখের সামনে থেকে সেলিম হারিয়ে গেল। সেলিমের দুই মেয়ে। আমার নাতনিরা খুব চিন্তায় আছে। আপনারা একটু খুঁজে দেন।’
জেলা থেকে আরও পড়ুন
নিখোঁজরাজশাহী সদরচিকিৎসারাজশাহীচুয়াডাঙ্গারাজশাহী বিভাগ
মন্তব্য করুন
রাজশাহী নিয়ে আরও পড়ুন
বাকির টাকা পাওয়ার অপেক্ষায় ‘বাবু ভাই’, সাড়া নেই শিক্ষার্থীদের
বাকিতে খাবার খেয়ে টাকা দিচ্ছেন না শিক্ষার্থীরা। বাধ্য হয়ে খাবারের দোকান বন্ধ করে দিয়েছেন ‘বাবু ভাই’
রাজশাহীতে ভোররাতে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, মেঘ কেটে গেলে শীত বাড়বে
সকাল নয়টার দিকেও রাজশাহীতে ঘন কুয়াশা দেখা গেছে। নগরের আলিফ-লাম-মীম ভাটার মোড় এলাকায়
নারীদের কাছ থেকে কৌশলে স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেওয়া দম্পতি আটক
আটক
শিক্ষার্থীদের বাকি খাইয়ে বিপাকে ‘বাবু ভাই’, বন্ধ হলো দোকান
বাকিতে খাবার খেয়ে টাকা দিচ্ছেন না শিক্ষার্থীরা। বাধ্য হয়ে খাবারের দোকান বন্ধ করে দিয়েছেন ‘বাবু ভাই’। রোববার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জিয়াউর রহমান হলের সামনে
জেলা
সাইকেলে নেপাল থেকে বাংলাদেশে আসা রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎকার
এসেছি বাংলাদেশি স্ত্রী অনুজার জন্য
আনোয়ার পারভেজবগুড়া
প্রকাশ: ২৭ ডিসেম্বর ২০২২, ১৮: ৩০
থমাস প্রিনজ
থমাস প্রিনজ
নেপালে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূত থমাস প্রিনজ নেপালের কাঠমান্ডু থেকে ১ হাজার ২৫ কিলোমিটার পথ সাইকেলে পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশের ঢাকায় এসেছেন। ১০ ডিসেম্বর সাইকেলে রওনা দিয়ে ১৬ ডিসেম্বর তিনি দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশে আসেন। পরে তিনি ঢাকায় তাঁর বাংলাদেশি স্ত্রী অনুজার কাছে আসেন।
২০১৫ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ছিলেন। ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি নেপালে জার্মান রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর এই যাত্রা নিয়ে প্রথম আলো ই-মেইল ও হোয়াটসঅ্যাপে কথা বলে তাঁর সঙ্গে।
প্রথম আলো: সাইকেলে করে নেপাল থেকে বাংলাদেশে এলেন...
থমাস প্রিনজ: আমার স্ত্রী বাংলাদেশি অনুজা। স্ত্রীর সঙ্গে বড়দিনের উৎসবে যোগ দিতে সাইকেলে করে কাঠমান্ডু থেকে বাংলাদেশে এসেছি।
প্রথম আলো: অনুজার সঙ্গে পরিচয় কীভাবে? বিয়েটাই–বা হলো কীভাবে?
থমাস প্রিনজ: অনুজা বাংলাদেশি। ২০১৬ সালে ঢাকায় রাষ্ট্রদূত থাকার সময় বন্ধুদের মাধ্যমে তাঁর সঙ্গে দেখা ও পরিচয়। ২০১৮ সালে আমরা বিয়ে করেছি। অবশ্যই প্রেম করে।
প্রথম আলো: বাংলাদেশের কোন খাবার ভালো লাগে আপনার?
থমাস প্রিনজ: বাংলাদেশের সব ধরনের সবজি ও তরকারি পছন্দ। ঢাকার রান্না আন্তর্জাতিক মানের।
প্রথম আলো: ১ হাজার ২৫ কিলোমিটার পথ সাইকেলে চড়ে ঢাকায় আসার পরিকল্পনা মাথায় এল কীভাবে?
থমাস প্রিনজ: সাইকেলে চড়ে বাংলাদেশে আসার অনুপ্রেরণা পেয়েছি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ‘বাইক চালানোর আনন্দের সঙ্গে আর কোনো কিছুর তুলনা হয় না’ কথাটি থেকে। ৯ দিনের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা ভুলব না। খুব উপভোগ করেছি। জ্বালানিচালিত গাড়ি পরিবেশ দূষণ করে। আমি ভবিষ্যতে গাড়ির ব্যবহার কমিয়ে সাইকেল ব্যবহার করার ধারণাটি বেশি করে প্রচার করব। সাইকেল চালানো সাশ্রয়ী ও স্বাস্থ্যকর, অনেক ক্ষেত্রে এটি গাড়ির চেয়ে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছে দেয়।
প্রথম আলো: একজন রাষ্ট্রদূত হয়ে সাইকেলে চড়ে ঢাকা সফরে নিরাপত্তা নিয়ে সমস্যা হয়নি?
থমাস প্রিনজ: ১৬ ডিসেম্বর হিলি সীমান্ত হয়ে বাংলাদেশ পৌঁছানোর পর স্থানীয় প্রশাসন ও সাংবাদিকদের উষ্ণ অভ্যর্থনা পেয়েছি। পথে পথে বাংলাদেশের মানুষের বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। এই সফরে ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত ছাড়াও আমার অনেক বন্ধু সহযোগিতা করেছেন। আমার স্ত্রী অনুজাকে ধন্যবাদ, সাইকেলে বাংলাদেশ ভ্রমণের অদ্ভুত উদ্যোগ নিয়ে তিনি কোনো প্রশ্ন তোলেননি।
প্রথম আলো: যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতুতে সাইকেল তো নিষিদ্ধ। সেতু পার হলেন কীভাবে?
থমাস প্রিনজ: বগুড়ায় রাতযাপনের পর সাইকেলে চড়ে ওই দিনই বঙ্গবন্ধু সেতুতে পৌঁছাই। সেতুতে সাইকেলে পারাপার নিষিদ্ধ থাকার বিষয়টি আগে থেকে জানা ছিল না। সেতুর নিরাপত্তাকর্মীরা বাধা দেওয়ার পর আমার জন্য একটি লরির ব্যবস্থা করা হয়। লরিতে সাইকেল তুলে আমিও তাতে উঠে পড়ি। এভাবে লরিতে চেপে বঙ্গবন্ধু সেতু পার হয়েছি। টাঙ্গাইলে এসে রাতযাপনের পর ১৯ ডিসেম্বর আশুলিয়া হয়ে ঢাকায় পৌঁছাই।
প্রথম আলো: পাহাড়-সমতল-নদী পেরিয়ে সাইকেলে বাংলাদেশের রাজধানীতে পৌঁছানোর অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
থমাস প্রিনজ: কোনো খারাপ অভিজ্ঞতা হয়নি। বাংলাদেশের মানুষ বন্ধুত্বপূর্ণ। পথে পথে সবুজ খেত, প্রকৃতি, মানুষের জীবন-জীবিকা, গ্রামবাংলার সংস্কৃতি দেখে আমি মুগ্ধ। অনেকেই জিজ্ঞেস করেছে, আমি কোথা থেকে এসেছি এবং কোথায় যেতে চাই? কেউ কেউ আমার বয়স নিয়েও কৌতূহলী ছিল। পথে পথে সাইকেল থেকে নেমে রাস্তার পাশের চায়ের দোকানে কলা আর আদা পানি দিয়ে চা পান করেছি। যেখানেই দাঁড়াতাম, কৌতূহলী লোকজন আমার সাইকেল ঘিরে ধরে আমার যাত্রা নিয়ে দারুণ আগ্রহ দেখিয়েছেন। তবে একটা বিষয় আমার মোটেও পছন্দ হয়নি, তা হলো বাংলাদেশের বেশির ভাগ খাবারের দোকান অস্বাস্থ্যকর।
প্রথম আলো: এই কয় বছরে বাংলাদেশের কোনো পরিবর্তন চোখে পড়ছে?
থমাস প্রিনজ: বঙ্গবন্ধু সেতু পারাপারের সময় দেখেছি, সেতুর এক পাশে নতুন রেলসেতু নির্মিত হচ্ছে। অনেক দালানকোঠা, অবকাঠামো দেখেছি। বাংলাদেশের এমন অগ্রগতি দেখে ভালো লেগেছে। বাংলাদেশ খুব দ্রুত উন্নতি করছে। সুযোগ হলে পদ্মা সেতু দেখতে যাব।
প্রথম আলো: নেপাল ফিরে যাবেন কবে?
থমাস প্রিনজ: সাইকেল রাইডের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা অর্জন এবং স্ত্রী অনুজার সঙ্গে বড়দিন উৎসব উদ্যাপনই এবারের ঢাকা ভ্রমণের মূল উদ্দেশ্য ছিল। জানুয়ারির শুরু পর্যন্ত থাকব। এরপর ঢাকা থেকে উড়োজাহাজে কাঠমান্ডু ফিরে যাব।
আরও পড়ুন
নেপাল থেকে সাইকেলে করে হিলিতে এলেন জার্মানের রাষ্ট্রদূত
নেপাল থেকে বাইসাইকেলে করে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় নেপালে নিযুক্ত জার্মানির রাষ্ট্রদূতকে ফুলেল শুভেচছা জানানো হয়। দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলা হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে শুক্রবার সকালে
জেলা থেকে আরও পড়ুন
বগুড়াসাক্ষাৎকাররাষ্ট্রদূত
মন্তব্য করুন
সাক্ষাৎকার নিয়ে আরও পড়ুন
‘আরও অনেক কিছু অর্জন করা বাকি’
মেহেদী হাসান মিরাজ
পাখি হত্যায় অর্থদণ্ডের পাশাপাশি কারাদণ্ড হওয়া দরকার
পরিবেশবাদী সংগঠন চলনবিল জীববৈচিত্র্য রক্ষা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম
ডান্ডাবেড়ি পরানো সংবিধান, আইন ও আদালতের নির্দেশনার পরিপন্থী
ডান্ডাবেড়ি পরানো সংবিধান, আইন ও আদালতের নির্দেশনার পরিপন্থী
নতুন ড্যাপে ভারসাম্য আনা দরকার
হোসেন খালেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, আনোয়ার গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ
জেলা
মদনে প্রতিপক্ষের রামদার কোপে প্রাণ গেল কৃষকের
প্রতিনিধিনেত্রকোনা
প্রকাশ: ২৭ ডিসেম্বর ২০২২, ১৭: ৫৫
মরদেহ উদ্ধার
মরদেহ উদ্ধারপ্রতীকী ছবি
নেত্রকোনার মদন উপজেলায় প্রতিপক্ষের রামদার কোপে সাজাত মিয়া (৩২) নামের এক কৃষক নিহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নায়েকপুর ইউনিয়নের মাখনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সাজাত মিয়া ওই গ্রামের মানিক মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় আবদুল মজিদ (৬০) নামের প্রতিপক্ষের এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সাজাত মিয়ার পরিবারের সঙ্গে প্রতিবেশী আবদুল মজিদের পরিবারের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। আজ দুপুর ১২টার দিকে বাড়ির সামনের মাঠে হাঁস চড়াতে যান সাজাত মিয়া।
এ সময় প্রতিপক্ষের কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় প্রতিপক্ষের রামদার কোপে গুরুতর আহত হন সাজাত মিয়া। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে আটক করা হয়েছে।
জেলা থেকে আরও পড়ুন
হামলামদননেত্রকোনাময়মনসিংহমৃত্যু
মন্তব্য করুন
হামলা নিয়ে আরও পড়ুন
প্যারিসের রাস্তায় বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ কুর্দিদের
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে কুর্দি সম্প্রদায়ের ওপর হামলার পর বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় রাস্তায় থাকা গাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়
বাগেরহাটে বিএনপির কার্যালয় ও আহ্বায়কের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
বাগেরহাট জেলা বিএনপির আহ্বায়ক এ টি এম আকরাম হোসেনের বাড়িতে হামলা–ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে
উখিয়ায় ৪ রোহিঙ্গা গুলিবিদ্ধ, আশ্রয়শিবিরে এপিবিএনের অভিযান
উখিয়ার রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে গোলাগুলির ঘটনার পর গতকাল রাতে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সদস্যদের অভিযান
কুলাউড়ায় যুবককে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় থানায় অভিযোগ
কুলাউড়ায় যুবককে কুপিয়ে জখমের ঘটনায় থানায় অভিযোগ
চাকরি
গোলটেবিল
বিশেষ সংখ্যা
একটু থামুন
অন্য আলো
কিশোর আলো
চিরন্তন ১৯৭১
বিজ্ঞানচিন্তা
প্রতিচিন্তা
প্রথমা
বন্ধুসভা
প্রথম আলো ট্রাস্ট
মোবাইল ভ্যাস
নাগরিক সংবাদ
এবিসি রেডিও
ইপেপার
English Edition
অনুসরণ করুন
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
Android app on
Google Play
Available on the
App Store
প্রথম আলো
বিজ্ঞাপন
সার্কুলেশন
নীতিমালা
মন্তব্যের নীতিমালা
গোপনীয়তা নীতি
যোগাযোগ
স্বত্ব © ২০২২ প্রথম আলো
সম্পাদক ও প্রকাশক: মতিউর রহমান
Gkrjdndf😒🤭😙😜☹️🙁😯🤢
এন্ডু কিশোরের অসাধারন একটা গান
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
OOO
Mina Al Arab
Ras Al-Khaimah, 31291
Hello ,I'm Yana. I'm here sending love for everyone and reminding that You-Are-Not-Alone (YANA).Stay
Ras Al-Khaimah
MasunurinAnak,Pakialamerang kapatid, Laging tamang at madiskarten Misis at mapagmahal na INA ❤️