Iqramul Islam

I've received 600 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

তিনি দশ টাকায় টিকেট কেটে সরকারী চক্ষু হাসপাতালে চোখের চিকিৎসা করান
অপচয় যেন না হয় সেজন্যে বালতিতে পানি জমিয়ে সেই পানিতে গোসল করেন
বিদুৎতের অপচয় রোধে নিজ হাতে গণভবনের সবগুলো লাইট নেভান
মাংসের দাম বেশী তাই বার্গারে তিনি মাংসের পরিবর্তে কাঠাল ব্যবহার করেন।
কাঁচা মরিচের দাম বেড়ে গেলে কাঁচা মরিচ শুকিয়ে রান্নার সময় কাঁচামরিচে পানি ছিটিয়ে সেই কাঁচামরিচ তরকারিতে দেন।
টমেটোর ক্ষেত্রেও একই রেসিপি।
তাঁর ছেলে টাকার অভাবে এম আই টি ইউনিভার্সিতে ভর্তি হতে পারেননি।
তাঁর থাকার কোন জায়গা নেই।
সূযোগ পেলেই তিনি আমাদেরকে কৃচ্ছতা সাধনের কথা বলেন। ... আর খালেদা জিয়াকে দেখেন, পাঁচ লাখ টাকা দামের প্রাডা ব্রেন্ডের ব্যাগ ব্যবহার করেন! সেই ব্যাগে আবার বোমা থাকে, মাঝেমাঝে মন খারাপ থাকলে হাতব্যাগ থেকে বোমা বের করে মুরগির উপর ছুঁড়ে মারেন।
এইসব দেখে বিস্মিত কবি উদাস নয়নে বলে উঠেন, ইয়ামেতে কুদাসাই!

- Kamrul Ahsan Nomani

ইন্না-লিল্লাহি ওয়াইন্না ইলাহির রাজিউন
ঝালকাঠির ছত্রকান্দায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস উল্টে পুকুরে; নিহত ১৫ অনেক হতাহত । সকলকে মহান আল্লাহ যেনো জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন আমিন।

বাংলাদেশের খন্দকার মোস্তাক জার্মানের হিটলার তাদের দুজনের কিছুটা মিল আছে!
এই যেমন হিটলার চাইলে ই*হু*দিবাদ কে চিরতরে শেষ করে দিতে পারতো কিন্তু তা করেনি বরং সে বলছিলো আমি সামান্য কিছু ইহুদি রেখে যাচ্ছি যাতে দুনিয়ার মানুষ বুঝে ইহুদি কি?

সেইম কাজটা খন্দকার মোস্তাক করছে তখন খন্দকার মোস্তাক চাইলে শেখের বংশ চিরতরে মাঠির সাথে মিশিয়ে দিতে পারতো কিন্তু তা সে করেনি বাংলার জনগন বুঝে শেখের বংশ কেমন ছিলো আর আজ তা বাংলার জনগন হাড়েহাড়ে টের পাচ্ছে।

সাধারণ মানুষের ভালবাসার সংগঠন হচ্ছে বিএনপি!

আজ ১২ জুলাই, ২০২৩- ১ দফা ঘোষনার সমাবেশে বিএনপির একজন সমর্থক (প্রতিবন্ধী) কিশোর অংশ নেন।

ঈদ মোবারক দেশ বিদেশের সকলকে।

https://youtube.com/watch?v=IdSRPGXb_4g&feature=share9

জনতার জিয়া!কথা,সুর : Rahat Shantonu - জনতার কবিয়াল কন্ঠ: রাহাত শান্তনু -

২০০১ সালের নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা এক রকম তোতা পাখির মত বলতে শুরু করল যে, বিএনপি ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়। বিএনপি ক্ষমতায় আসার পরও দীর্ঘ সময় একই চর্বিত চর্বণ সে জারি রেখেছে। কয়েকদিন আগেও বলেছে কথাটা।


তার দাবী অনুযায়ী বিএনপি ক্ষমতায় এসে ভারতের কাছে গ্যাস বিক্রি করেনি। ভারতের সাথে এমন কোন কাজ করেনি যেটা বাংলাদেশ বা জনগণের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায়। বরং বাংলাদেশের স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে ভারতের রোষাণলে পড়ে বিএনপিকে ওয়ার অন টেররের জালে ফেলে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।


সেই ঘি আর নেই, সেই রাধাও নেই। সেই ওয়ার অন টেররও নেই, জঙ্গিবাদ গেলানোর সেই সুযোগও নেই। তাই শেখ হাসিনাকে এখন পুরনো সস্তা ট্রিকে ফিরতে হচ্ছে।


২০০৮-এ ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের এমন কিছু বাকি রাখেনি যেটা কাউকে দেয়া যায়। বিস্তারিত বলাই বাহুল্য। বাংলাদেশের মানুষ অনেক কিছুই জানে। গোপন দাসখত চুক্তিগুলো সম্পর্কে অবশ্য তারা আর দাদারা ছাড়া আর কেউ কিছু জানে না। এ কারণেই শেখ হাসিনার গর্বভরে বলা উক্তি "ভারতকে যা দিয়েছি ভারত সেটা সারাজীবন মনে রাখবে"- ইতিহাসের পাতায় মোটা অক্ষরে লেখা হয়ে গেছে। এমনকি বাংলাদেশ-ভারতের সম্পর্ককে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মত জঘন্যভাবে চিত্রিত করেছে তার পররাষ্ট্র মন্ত্রী। পৃথিবীর ইতিহাসে এ রকম নজির আর একটাও নেই।


২০২৩-এ এসে ক্ষমতা হারানোর আশংকা থেকে শেখ হাসিনা পুরনো ট্রিকটা আবার নতুন করে খেলছে। এবার পড়েছে সেন্ট মার্টিন নিয়ে। বিএনপি আমেরিকাকে সেন্ট মার্টিন দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়। অথচ ক্ষমতায় আছে সে। আমেরিকা চাইলে তার কাছে না চেয়ে বিএনপির কাছে চাইবে কেন? তাকে তো আমেরিকা-ভারতই ক্ষমতায় এনেছে। আমেরিকা সেন্ট মার্টিন চেয়েছে এমন দাবীর সত্যায়নই বা কিভাবে হবে? শেখ হাসিনার কথায়? যে কি না সকালে ঘুম থেকে উঠেই জয়বাংলা বলে মিথ্যাচারে লেগে যায়, মিথ্যা না বললে যার পেটের আবর্জনা হজম হয় না, সুনিদ্রা হয় না- তার কথায়?


সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ভূকৌশলগত এমন কী গুরুত্ব বহন করে যে আমেরিকা এই দ্বীপের জন্য এমন মরিয়া হয়ে উঠবে? উত্তর-দক্ষিণে আড়াআড়ি লম্বা ৮ বর্গ কিলোমিটারের এই দ্বীপটার ভূপ্রকৃতি খেয়াল করলে আপনি দেখবেন, এর প্রধান গঠন উপাদান চুনা পাথর। দ্বীপটির উত্তর এবং দক্ষিণ পাড়ার মাঝখানে কিছু জলাভূমি আছে। তিন দিকের ভিত শিলা দিয়ে গঠিত। জোয়ারের সময় একটা বড় অংশ তলিয়ে যায়, ভাটার সময় জেগে ওঠে। প্রস্থ কোথাও ৬শ/৭শ মিটার আবার কোথাও ২শ মিটার।


আমেরিকার মত দেশ সেন্ট মার্টিন চাইলে মিলিটারী ইনফ্রাস্ট্রাকচার বা নেভাল বেইজ বানানোর জন্যই চাইবে। সমস্যা হল এই দ্বীপে একটা মিসাইল সাইলো ইনস্টল করার উপযুক্ত জায়গাও নেই। নেভাল বেইজ করতে গেলে আমেরিকান গানশিপগুলো যে ডেপথে চলাচল করে, সেন্ট মার্টিনের পানির নীচে অগণিত শিলা স্তূপের কারণে এই গানশিপগুলো দ্বীপের কাছাকাছি আসতে পারবে না। তারচেয়ে গভীর সাগরে ১/২টা গানশিপই তার পারপাস সার্ভ করার জন্য যথেষ্ট। সব বাদ দেন, ভোরে ইউএস সোলজাররা যে পরিমাণ দৌড়ায়, ঐ রকম একটা দৌড় দেয়ার জায়গাও তো নেই। তাছাড়া এ অঞ্চলের কোথাও আমেরিকার মিলিটারী এ্যাাচমেন্ট টেনশন বাড়াবে। অথচ আমেরিকা চায় কমাতে। সাম্প্রতিক ইউএস-চায়না হাই প্রোফাইল মিটিং হিস্ট্রিগুলো দেখলেই সেটা পরিষ্কার হয়ে যাবে। তাহলে ঠিক কেন আমেরিকা সেন্ট মার্টিন চাইবে? অবকাশ কেন্দ্র বানিয়ে আমেরিকা থেকে সুন্দরীদের উড়িয়ে এনে বিকিনি পরিয়ে জলকেলিতে নামিয়ে দিয়ে বসে বসে দেখার জন্য!


শেখ হাসিনার আসলে এখন আর দেয়ার মত কিছু নেই। ভারতেরও তার কাছ থেকে অনুগত দাস হিসেবে সেবা ছাড়া আর কিছু পাওয়ার নেই। সুতরাং সে সেন্ট মার্টিনকে টোপ হিসেবে দেখিয়ে দিয়ে বলতে চাইছে, "দাদা, আমার কাছে এখনও সেন্ট মার্টিন দ্বীপটা রয়ে গেছে। তুমি নিয়ে আমেরিকাকে পায়ে ধরে হলেও আমাকে আরেকটা বার ক্ষমতায় থাকার সুযোগ দেয়ার জন্য রাজি করাও।"


আমেরিকাকে মেনশন করার কারণই হলো আমেরিকান ডিসিশন মেকারদের দৃষ্টি আকর্ষণ। শেখ হাসিনা নিজেও জানে, আমেরিকার সেন্ট মার্টিন দরকার নেই।

বেগম পাড়ায় বেগমদের টাকার পাহাড়,,,,

কাগজের জন্য হাহাকার🤔🤔🤔🤔