Aysha Aftam
ALLAH
is always watching you
anytime, anywhere. So fear Allah.
-Aysha Aftam
প্রত্যেক মানুষের জীবনে কোনো না কোনো ইচ্ছে থাকে। আর সেই ইচ্ছেগুলো পূরণ হওয়ার আগেই শতশত ইচ্ছেদের সমাধি স্থাপন করা হয় অনেক সহজেই।
কত বিনিদ্র রাত থাকে,যে রাতগুলোতে থাকে শুধু কলিজা ছেঁড়ার তীব্র হাহাকার। এমন কিছু মুহূর্ত থাকে, যে মুহুর্তগুলোতে চলে নিজের সাথে নিজের অদম্য লড়াই। সব প্রতিকূলতা জয় করে যেদিন মৃত ইচ্ছেদের পুনর্জন্ম হয়, সেদিন নতুন করে বাঁচার খুশিতে অঁঝোরে কান্না করায় শান্তিটা একটু বেশিই ভালো লাগার। আল্লাহর রহমতে এই শান্তি যে খুঁজে পেয়েছে সে যানে যে এটা কতটা শান্তির…🤍 সুবহানআল্লহ। ও আচ্ছা একটা কথা তো বলতেই ভুলে গেছি, এই শান্তি খুঁজে পেতে কিন্তু তাকে সবর এর সাথে বন্ধুত্ব করা লেগেছিল, কঠিন মুহূর্তে রবের উপর সবকিছু ছেড়ে দিয়েছিল, কখনো তার এতটাই কষ্ট হতো যে, সে রবকে কিছু বলতে পারতো না। তখন সে এক দৃষ্টিতে আকাশ পানে চেয়ে থাকতো। কারণ সে জানতো আমার রব তো সব জানেন, তিনি সব বুঝে নিবেন। মানে রবের প্রতি তার ভরসা টা সবসময় দৃঢ় ছিল মা সা আল্লহ। আসলে জীবনটা তখনই সুন্দর হতে শুরু করে যখনই আপনি রবের নিকট কোনকিছু না পাওয়ার অভিযোগ বন্ধ করে দিবেন। কারণ আপনার দীর্ঘ জীবনে যেগুলো পেয়েছেন সেগুলোর শুকরিয়া আদায় করে দেখুন রব একটা সময় অনেক নেয়ামত বাড়িয়ে দিবেন। একটা বিষয় সবসময় মনে রাখবেন আপনার রব দিতে ভালোবাসেন। কিন্তু কখন দিবেন এটা বোঝার সাধ্য আমাদের নেই। তাই কখনোই নিরাশ হ'য়ে পড়বেন না।একবার একটা বইয়ে পড়েছিলাম, দু'আ মু'মিনের অস্ত্র।একে তুচ্ছ ভাববেন না। তাই সবসময় দোয়া করতে থাকুন এবং বেশি থেকে বেশি আপনার রবের শুকরিয়া আদায় করতে থাকুন। আর সামনে আপনার জীবনে কি হবে এটা নিয়ে ভাবার দরকার নেই, যিনি উত্তম পরিকল্পনাকারী তাঁর উপরই ছেড়ে দিন না…।
ইং সা আল্লহ উত্তম সময় উত্তম কিছু পেয়ে যাবেন।
লেখা: Aysha Aftam
আমি এমন সবুজ পাখিদের গড়তে চাই, যারা নিজ থেকে লড়তে চাইবে সত্যের পথে…ইং শাসন আল্লহ✊
©️Aysha Aftam
ছবিটার ক্যাপশন হচ্ছে, পলক না ফেলে একদৃষ্টি'তে তাকিয়ে থাকা… আর মুচকি হাসি দিয়ে
মা সা আল্লহ বলা☺️
কিছু মৃত্যু'তে আরশে চলে আয়োজন।
কিছু মৃত্যু'তে ধৈর্যেরা নিয়ে নেয় ছুটি…
কিছু মৃত্যু'তে লোকটা তার সঠিক গন্তব্যে পৌঁছে যায়।
এ মৃত্যু যে সর্বোত্তম মৃত্যু তা বুঝতে আর বাকি কোথায়!
লেখা: Aysha Aftam
سَلٰمٌ عَلَیۡکُمۡ بِمَا صَبَرۡتُمۡ فَنِعۡمَ عُقۡبَی الدَّارِ ﴿ؕ۲۴﴾
"তোমাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক"
কারণ তোমরা সবর করেছ,
কতই না উত্তম পরকালের এই ঘর!
[সূরা: আর-রাদ আয়াত ২৪]
পরিক্ষা না দিয়ে রেজাল্টের আশা করা, আর এই ফিতনার যুগে পর্দা না করে, protection থাকার ধারণা করা একই কথা।
আপনি শরীর দেখানোর জন্য স্বাধীন হতে চান।
আর সেই স্বাধীনতা কেউ ভোগ করতে চাইলে,
ন্যায্যবিচার চান।🙄
আসলে মনে কিছু করবেন না কারণ
কিছু পেতে হলে, কিছু দিতে হয়।😐
আপনি যেমন শরীর দেখাতে স্বাধীনতা চান, তেমনি কেউ সেটা ভোগ করতে স্বাধীনতা চায়। তাই স্বার্থপরের মত নিজের স্বাধীনতা শুধু বুঝবেন না অন্যের স্বাধীনতার প্রতি ও গুরুত্ব দিবেন। ধন্যবাদ🥲
লেখা: Aysha Aftam
এ-দেশে নিরপরাধ দাড়ি টুপিওয়ালার বিচার হয়,
আর অপরাধী'রা নির্দ্বিধায় ঘুরে বেড়ায়…🙂
আহ্ আজ আমরা ন্যায়বিচারে'র পিপাসায় ক্লান্ত…🥀এতকিছুর পরেও আমরা রাজপথে না নেমে শান্ত।
মনে রাখবেন মাজলুমের বিষয়ে আল্লাহ হবেন না ক্ষান্ত।
‘আল্লহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা’ সূরা আল ফুরকানের ৫৪ নং আয়াতে বলেছেন,তিনিই মানুষকে পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন। এই আয়াতের কথাটা কি কখনো উপলব্ধি করে দেখেছেন? আল্লহ আমাদের সামান্য পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন। শুধু এই আয়াত টা ভালোভাবে অনুধাবন করলেই আমরা রবের শুকরিয়া আদায় করে শেষ করতে পারবোনা। অথচ সেই স্রষ্টার প্রেমে মুগ্ধ না হয়ে,আগে তার সৃষ্টির প্রেমে মুগ্ধতা ছড়াই…। কথাটা কেন বললাম জানেন? পৃথিবীতে বহু সুন্দর সুন্দর জায়গা রয়েছে, অনেক দর্শনের স্থাপত্য রয়েছে, আমরা অনেক টাকা খরচ করে সেগুলো দেখার জন্য যাই। এরকমভাবে আমরা প্রতিনিয়ত'ই পৃথিবীর মাঝে সৌন্দর্য খুঁজে বেড়াই। অথচ যে রব আমাদের এই পৃথিবীটা'ই দান করলো তাকে কখনো খোঁজার সময় হলোনা…। আফসোস! আল্লাহুম্মাগফিরলি! আস্তগফিরুল্লাহ!
লেখা ও কথা: Aysha Aftam
সত্যি কথা বলতে আপনার লক্ষ্য যখন
সৎ থাকবে, তখন আপনি কাউকে হারাবেন না।
বরং মানুষ আপনাকে হারাবে!🙂
উদাহরণস্বরূপ, আপনাকে এমন কোন পাত্রপক্ষ দেখতে আসলো যে কিনা ইসলামকে মেনটেন করে চলে না, হালাল-হারাম মানে না, গায়রত বলতেও কিছু নেই।
কিন্তু ছেলের টাকা আছে, তাই সেক্ষেত্রে আপনার ফ্যামিলি একটু নয় অনেকটাই দুর্বল। কিন্তু আপনি দুর্বল নন, মা বাবার সামনে ঝাড়ি দিয়ে বলতে না পারলেও, মনে মনে ঠিকই বিড়-বিড় করছেন এরকম ছেলের সঙ্গে বিয়ে তো দূরের কথা সামনেই যেতে পারবো না। একা একাই রাগ মেজাজে বলতে লাগলেন তোর সৌন্দর্য কম থাকতো আমি মানতাম, তোর টাকা পয়সা কম থাকতো আমি মানতাম, কারণ এখানে একটা হচ্ছে বাহিক্য আরেকটা হচ্ছে রিযিক। যে দুটোই আল্লাহ'র হাতে। তাই সেক্ষেত্রে এ বিষয়ে ছাড় দেওয়া'ই স্বাভাবিক। কিন্তু ইসলামকে নিয়ে এক চুলও আমি ছাড় দিতে পারব না। কিছুক্ষণ পরে আপনার বাবা-মা কেমন জানি আপনাকে আজব কিছু বাণী শুনিয়ে গেল, যেটা শোনার পরে আপনি হতভম্ব হয়ে গেছেন, আপনি তাদের কথায় কি বলবেন ভাষা'ই হারিয়ে ফেলেছেন। তাদের বাণী গুলো এমন ছিল– আরে ছেলের দাঁড়ি নাই তো কি হয়েছে? সবাই তো আর তোমার মত দাঁড়িওয়ালা ছেলে পছন্দ করেনা, তাই না থাকাটাই স্বাভাবিক। দাঁড়ি তো বিয়ের পরেও রাখা যায়। ছেলে যে একেবারে নামাজ পড়েনা তা নয়! পড়ে, মাঝে সাঝে মিস যায়। ছেলের এডুকেশন কোয়ালিফিকেশন, অর্থবিত্ত, চাকরি লেভেল, সবই মা—সা'আল্লাহ ভালো আছে। তুমি যেরকম বল, এই যুগে ওরকম দ্বীনদ্বার ছেলে খুঁজে পাওয়া যায় না। এই ছেলের সবই আছে, দ্বীনদ্বার একটু কম সেটা কোন সমস্যা নয়। আরে শোন সব সাইড সবার থাকেনা। আপনি এই বাণীগুলো শুনে ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন তাইনা? এখনকার দ্বীনে ফেরা বোনদের মেক্সিমাম ফ্যামিলি'ই ছেলের দ্বীন দেখেনা, দেখে তার অর্থবিত্ত। তাই ছেলে'র অর্থবিত্ত ভালো দেখলে, এরকম বাণী শোনানো আমাদের ফ্যামিলি'র নতুন কোন অভ্যাস নয় বরং এগুলো এখন ভাত-মাছ হয়ে গেছে। যাই'হোক এখন আসি মূল কথায়, এই পাত্র নির্বাচনে আপনি আপনার দিক থেকে সৎ। তাই বাবা-মা'র হুটহাট সিদ্ধান্তে আপনি একমত নয়। তাতে যদি এরকম দুনিয়া পাগল পাত্রপক্ষ যেতে থাকে আর আসতে থাকে, তাতে আপনার মাথা ব্যথা নেই। রব যে আপনাকে অকল্যাণের হাত থেকে বাঁচাচ্ছেন, এটাই সব থেকে বড় বিষয় আলহামদুলিল্লাহ। অন্যদিকে এক পর্যায়ে দেখা গেল, আপনার ফ্যামিলি ঠিকই দ্বীনদ্বার কাউকে খুঁজে এনেছেন। ছেলের মুখে দাঁড়ি আছে, নামাজ পড়ে,ফ্যামিলি ও দ্বীন মেইনটেন করে চলে। পাত্রের বিষয়ে এসব শুনে এবার আপনারও মন নরম হলো, পাত্র আপনাকে দেখতে আসলো তার কথা শুনে আপনার অনেক ভালোও লাগলো। অবশেষে পাত্রের ফ্যামিলি কোন একটা দিক দিয়ে আপনাকে পছন্দ করলো না। তখন আপনার একটু হতাশ লাগলো, ভাবতে লাগলেন এবার তো সবকিছু ঠিকই ছিল, সামান্য বাহিক্যের জন্য আমাকে এভাবে রিজেক্ট করে দিবে? অথচ এই বাহিক্য আল্লাহ'র হাতে।
তাঁরা- না দ্বীনদার? তহলে কেন বুঝলো না? ভাবতে লাগলেন হয়তো কিছু হারিয়ে ফেললাম। সেক্ষেত্রে আমি বলবো, আপনি যাকে দ্বীনদ্বার ভেবে হারানোর জন্য আঘাত পেলেন, তারা আসলে দ্বীনদার না। তারা দ্বীনদারীত্বের মুখোশ পরেছিল তাই আপনি চিনতে পারেননি। বলতে পারেন এত দ্বীনদ্বার একজন লোক'কে দ্বীনদারীত্বের মুখোশ পরা বলছেন? জি হ্যাঁ। দ্বীনদারীত্বের মুখোশ পড়া বলছি। বোন তারা যদি দ্বীনদারীত্বের মুখোশ'ই না পরতো, তাহলে এভাবে বাহিক্যে'র অজুহাত দেখিয়ে কেটে পড়তো না। তাই আপনাকে বলবো, আপনি কিছু হারান'নি বরং আপনাকে তারা না-পেয়ে অনেক কিছুই হারিয়ে ফেললো। কারন আপনি একটু ভেবে দেখেন, অনেকটা সৎ হলে মানুষ এই বাহিক্য ছাড় দিতে পারে। যেটা আপনি সব সময় দিয়ে এসেছেন। কিন্তু তারা দিলোনা। তাই আমি বলব আপনার এই সৎ মনের যোগ্য তারা নয়! আরো উত্তম কাউকে আল্লাহ আপনার জন্য নির্ধারণ করেছেন, তাই তিনি পরীক্ষা নিচ্ছেন। বেশি উত্তম জিনিস পেতে গেলে, রবের তরফ থেকে একটু কঠিন পরীক্ষায়'ই আসে। তাই কখনোই হতাশ হয়ে নিরাশ হ'য়ে পড়বেন না। Don't lose your beautiful sabr. জীবনে কল্যাণ কিছু আসার একটি পথের নাম "সবর"। তাই সবরের পরিমাণ বাড়ান, দেখবেন একটা সময় কল্যাণের অভাব হবে না। ইং সা আল্লহ।
লেখা ও কথা: Aysha Aftam
নিজেকে আগে মুহম্বানাত রুপে গড়ে তুলুন দেখবেন সময়মতো আল্লাহ আপনার দরজায় মুহসিনীন কাউকে পাঠিয়ে দিয়েছেন। إِنْ شَاءَ ٱللَّٰهُ 🌸🤍
লেখা:Aysha Aftam
Allah
Knows your feelings deep down in your heart.🖤
Writer: Aysha Aftam
ان اللّٰه یحب التوابین
নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা বেশি বেশি তাওবাকারীকে ভালোবাসেন।[٢:٢٢٢]
শুক্রবার মানেই একটু স্বাধীনতা তাইনা?
প্রতিদিন Job, Madrasah, school,college, varsity,etc.
এগুলো যেন সপ্তাহ জুড়ে এক ক্লান্তির সৃষ্টি করে,অবশেষে দেখা মেলে শুক্রবার এর😊
এই দিনটা হয়তো অনেকের অনেক ভাবে কেটে যায়...
কেউ ছুটির দিনে মজাদার রান্না খেতে পছন্দ করেন কেউবা খোলা আকাশের নিচে বাহিরে ঘুরতে আবার কেউ আছেন একটানা ঘুম ও দিয়ে
ফেলেন শুক্রবারে😀 কিন্তু একটা জিনিস ভেবে দেখেছেন কি? আমরা তো সারা সপ্তাহ জুড়ে ব্যস্ত ছিলাম রবকে কখনো সে-রকম ভাবে টাইমও দিতে পারিনি😢 কিন্তু আমাদের কি দিনের পর দিন এইরকম ভাবে চলা ঠিক হচ্ছে? ভেবে দেখেছেন কি, এভাবে চলতে চলতে যদি মালাকুল মউত দরজায়
হাজির হয়ে যায়?🥺 তখন কি আপনি তাকে ফিরিয়ে দিয়ে টাইম পরিবর্তন করে নিজেকে ভালো মাইন্ডে চেন্জ করে রবের নিকট ফিরে যাওয়ার কোন সুযোগ কি আছে বলতে পারবেন? যদি না'ইবা থাকে তহলে কেন নফসের পছন্দ-অপছন্দ,ভালো লাগা,হ্যাপি টাইম নিয়ে আছেন? দেখেন আমি আপনাকে বলছিনা যে আপনি আপনার ভালো লাগা ছেড়ে দিয়ে সবকিছু করুন! আমি বলছি আপনার সময় এর দিকে লক্ষ রাখতে,আপনার পুরনো মাইন্ড চেন্জ করতে।
যদি বলেন সেটা কিভাবে করবো? আপনাদের সুবিধার্থে আমি দু'একটা পয়েন্ট এখানে উপস্থিত করলাম-
১. আপনি সারা সপ্তাহে কোরআন তেলাওয়াত করছেন অনিয়মিত। অনেক সময় ধরাই হয়নি আল্লাহুম্মাগফিরলি,কিন্তু একটা জিনিস মাথায় রাখবেন আজ কোন অজুহাত নেই অন্তত পক্ষে একটু বেশি বেশি কোরআন তেলাওয়াত করবেন।
২. আপনি কি জানেন যে আপনার একটা সময় অনেক বড় পরিবার ছিল কিন্তু আজ তারা রবের নিকট প্রত্যাবর্তন করেছেন,একদিন এভাবে হঠাৎ করে আপনিও ওনাদের মতো আপনার রবের নিকট প্রত্যাবর্তন করবেন। মনে করে দেখুন আপনি একটা সময় তাদের সাথে(মা,বাবা,কারো বড় ভাই-বোন,দাদা দাদু😢,নানু বাই,নানু আরো আত্মীয়-স্বজন) কত ভালো সময় কাটিয়েছেন আজ তারা নেই।তাদের মৃত্যুে প্রথম দিকে আপনার খারাপ লাগার কারণ হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু আজ তাদের জন্য দোয়া করতেও ভুলে গেছেন😢 আপনি কি পারেন না,অন্তত পক্ষে এই শুক্রবার টাতে আপনার মোনাজাতে তাদের রাখতে?🥺 আসরের সময়টাতে তো ঠিকই অবসর কাটাতে বাহিরে বের হচ্ছেন,তখন কি তাদের কথা স্মরণ করে পথের গরিব দুঃখীদের একটু দান-সাদকা করতে পারেন না? আরে আপনি কি করে বুঝবেন তাদের কবরের অসহায় জীবন কেমন যাচ্ছে,তারা অনেক অসহায় তাদের সাথে কোন সঙ্গী নেই,
নেই কোন আলো শুধু অন্ধকার সাড়ে তিন'হাত ঘর,তাও আবার মাটির তৈরি।😢 কবরবাসী'রা আপনার দিকে তাকিয়ে আছে, আপনি কখন তাদের জন্য একটু দোয়া করবেন কখন আপনি তাদের নামে সদকা করবেন।তাই আপনি বাহিরে ঘুরতে যাবেন যান সমস্যা নাই, কিন্তু তাদের জন্য অবশ্যই এই দিনে আসরের পর দোয়া করে বাহিরে বের হওয়ার চেষ্টা করবেন।😢
নিজের মাইন্ড চেন্জ করে যদি সপ্তাহে অন্তত পক্ষে একটা দিন ভালো ভাবে কাটাতে চান,তহলে আপনি ইচ্ছা করলে এরকম অনেক পয়েন্ট আপনি আপনার টাইমের মধ্যে রেখে এই দিনে কাটাতে পারবেন
ইং সা আল্লাহ।
লেখা:Aysha Aftam
বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ছিলেন যিনি হাতে লেডিঘড়ি/ মেয়েদের ঘড়ি পড়তো, যা দেখে ছাত্ররা হাসতো।
অনেক দিন পর একজনের মাধ্যমে আমাদের
কাছে প্রকাশ পেল.... যে প্রফেসর যে মেয়েদের ঘড়িটি পরেছেন সেটা তার মৃত স্ত্রীর .....
একদা হাসপাতালে
রোগী দেখতে গিয়েছিলাম, বাহিরে হাঁটতে গিয়ে দেখলাম এক মেয়ের নকল চুল খুলে পড়ে গেল
বাইরে থাকা সব মানুষ এটা নিয়ে হেসেছে, সামনে এগিয়ে গিয়ে যখন অন্য একজন মহিলা তাকে সাহায্য করেছিল.....
তখন সে কাঁদতে কাঁদতে বললো এটা আমার দোষ নয়
"ক্যান্সার" আমার চুল নিয়ে গেছে
এই কারণে আমাকে এই নকল পরচুলা লাগাতে হয়।
কবরস্থানের কাছ দিয়ে যাচ্ছিলাম তখন একটি দশ বছরের বালকে দেখলাম কবরে দাঁড়িয়ে কিছু বলছে, শুনতে পেলাম.... সে বলছে "মা, ঘুম থেকে উঠে আমার সাথে স্কুলে যাবে? আজ শিক্ষক আমাকে সব ছেলেদের মধ্যে পিটিয়ে বলেছে তোমার মা কত অলস, আর এত অলস যে তোমার পড়াশুনার খবর নেয় না।
আমাদের কখনো কোন বিষয় নিয়ে কারো সাথে মজা করা,হাসাহাসি করা বা তার সম্পর্কে না যেনে বুঝে কিছু বলা উচিৎ নয়।
হয়তো সে নিজের মাঝে হাজারো কষ্ট লুকিয়ে রাখে যা আমরা জানি না।
কিছু বলার আগে অপর জনের অনুভূতি ভেবে নিও।
নিঃসন্দেহে কিছু কথা মানুষকে মেরে ফেলে। আন্দাজে সন্দেহ করে কথা বলা টা এমন পরিস্থিতি তৈরী করে যা থেকে একজন মানুষ অনেক কষ্ট পেতে পারে।
আরবীতে একটা কথা আছে, "শব্দটি যেন দ্বিধার তলোয়ার"
জিহ্বা থেকে বের হওয়া কথা গুলো যেন দ্বিধার
তলোয়ার না হয়.......🙂
✍️ Aysha Aftam
এক রূপকথার গল্পের মতো বদলে,যাবে এই জীবন...
কারণ সেদিন হয়তো আপনাকে পেয়ে যাবো প্রিয়...
আজও আপনার অপেক্ষায় অর্ধেক দ্বীন🙂
লেখা:Aysha Aftam
"الله"
Don't lose hope, Allah sends the best things unexpectedly💙
Click here to claim your Sponsored Listing.