Kawshar Ahmed

Kawshar Ahmed

I am MD Kawshar Ahmed, video creator. I love to travel and share my experience in my homeland. One d

Photos from Kawshar Ahmed's post 29/10/2023
28/09/2023

দিন শেষে মনে হচ্ছে সব দোষ আমারই হবে😔

Photos from Kawshar Ahmed's post 28/09/2023

স্কাই ভিউ
মনোহরগঞ্জ কুমিল্লা 🫢

28/09/2023

হাতিয়া দ্বীপ নোয়াখালী 🫢

14/09/2023

সমুদ্রের উপর থেকে নীল জলের নিচটা বেশি সুন্দর🥰
diving

01/09/2023

আমার দেখা সব থেকে সুন্দরতম দৃশ্য ছিল এটি🥰

01/09/2023

অফিসে হাড়ভাঙা পরিশ্রমের পর বাসায় এসে সন্তানকে বুকে জড়িয়ে ধরলে এক নিমেষেই সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
কিন্তু এই অভাগার সন্তান তো পরের কথা, বউটাও নেই😑

30/08/2023
26/08/2023

এক কানাডা প্রবাসী বাংলাদেশি আটাশ বছর বয়সে এসে বিয়ে করবেন বলে দেশে আসলেন। বাবা-মা হুলুস্থুল হয়ে মেয়ে খুজছে, মেয়ে হতে হবে বাঙালি, লম্বায় পাচ ফুট তিন থেকে পাচ ইঞ্চি। এর কম না, বেশি না। রঙ ফর্সা কিংবা উজ্জ্বল শ্যামলা, উচ্চ বংশ, পড়ালিখা অনার্স পাশ।
ষোল আনা চাই পরিবারের
তিন মাসের বাংলাদেশ ভ্রমণ, এক মাসের মাথায় মেয়ে ঠিকঠাক। ষোল আনা পেয়েছিল কিনা জানিনা, তবে ছেলের জ্বলজ্বল করা চোখ দেখে মনে হল যা চেয়েছে তার চেয়ে বেশি গুণবতী মেয়ে। আমি আগ্রহ নিয়ে দাওয়াত পাওয়ার অপেক্ষ্যা করছিলাম। দাওয়াতের উদ্দেশ্য মুরগীর রোস্ট চাবানোর জন্য না,
ষোল আনা পারফেক্ট মেয়েটাকে দেখা
কথা অনেক এগিয়েছে শুনেছিলাম, তবু কেন জানি ছেলেটা পরিবার নিয়ে কানাডায় ফিরে গেল। আমার আর মেয়েটাকে দেখা হল না। নিশ্চয় কানাডায় বড় হওয়া ছেলেটা মেম সাহেব নিয়ে জীবন কাটানোর চিন্তা করেছে।
তিনমাস পর ছেলের বাবা ফিরে এল। গ্রামের বাড়ি, জায়গা জমি কি ছিল তার আবছা মনে আছে। সেই আবছা মন নিয়ে সব বিক্রি করলেন অল্প সময়ে। সব সম্পদ ক্যাশ করে যেদিন ফিরে যাবেন, সেদিন এয়ারপোর্ট এ দেখা।
মানুষটা বুড়ো হয়ে গেছে কম সময়ে। এই বয়সে দরকার ছিল দেশে এসে ছোটবেলার বন্ধুদের সাথে চা দোকানে আড্ডা দেয়া, ডায়াবেটিক নিয়ে বউয়ের ভয়ে লুকিয়ে সন্দেশ খাওয়া, প্রতি ওয়াক্ত নামাজ শেষে দেশ কিভাবে ধংস হচ্ছে এসব আলোচনা করা। এসব না করে যাচ্ছে কানাডায় কানটুপি পড়ে পার্কের টুলে বসে থাকতে।
ভবিষ্যৎ প্ল্যানিংটাই ভুল।
বিমানের জন্য অপেক্ষ্যা করছেন দেখে জিজ্ঞেস করলাম সব সম্পদ বিক্রি করে চলে যাচ্ছেন, দেশে ফিরবেন না আর? ছেলের বিয়ে হল?
উত্তর পাইনি, অন্যমনস্ক হয়ে কি যেন ভাবছেন। তার বিমানের ঘোষণা চলছে এয়ারপোর্ট এ। আমি উঠে দাঁড়ালাম। সালাম দিয়ে আসার সময় মানুষটা আমার হাত ধরে রাখল।
"আমার ছেলে মারা যাচ্ছে বাবা। দেশে আসার পর বিয়ে ঠিকঠাক, হুট করে ছেলের পেটে যন্ত্রনার কারনে ডাক্তার দেখালাম। ছেলে যন্ত্রনায় কু কু আওয়াজ করত। দুইদিনের মাথায় জানা গেল ছেলের ক্যান্সার। বাচবে সর্বোচ্চ এক বছর। কানাডায় নিয়ে গেলাম উন্নত চিকিৎসা করাব। সেই সুযোগ নেই,
কঠিন রোগ শরীরে লুকিয়ে ছিল।
এখন দামী ওষুধ, দামী হাসপাতাল দিয়ে যতদিন বেচে থাকে। সব বিক্রি করে নিয়ে যাচ্ছি। আমার ছেলের জন্য দোয়া কর বাবা, আলৌকিক কিছু যেন হয়।"
মানুষটার বিমান ছেড়ে দিবে, লম্বা পা ফেলে চলে যাচ্ছেন। চোখে পানি নেই, হয়ত সব পানি শুকিয়ে গেছে। আমি স্তব্ধ হয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম, কিছুই বলার ছিল না।
ছেলেটা এক মাসের মধ্যে মা/ রা গেল। আলৌকিক কিছু বাঁচাতে আসেনি। আমি যেদিন তার মৃ/ত্যু/ র খবর শুনেছি সেরাতে অফিস থেকে ফিরে তার ফেসবুক দেখলাম। মৃ/ত্যু/ র দুদিন আগে তার শেষ স্ট্যাটাস ছিল দুই লাইনের একটা শত কোটি টাকার দামী বাক্য;
"যদি তোমার একটা সুস্থ শরীর থাকে, তবে,
খোদার কাছে আর কোন বিষয়ে অভিযোগ কর না"।

লেখাঃ সাখাওয়াত সাব্বির

Photos from Kawshar Ahmed's post 22/08/2023

রোমান্টিক স্কুল😄

19/08/2023

মা ৫০ টাকা দিয়ে চোখের জল ফেলতে ফেলতে বলেন, ‘কেউ ধার দেয়নি রে বাপ!’

মৌলভীবাজারের শমসেরনগরে ফাঁড়ি কানিহাটি চা-বাগানের এক চা শ্রমিক পরিবারের ছেলে আমি। জন্মের ছয় মাসের মাথায় বাবাকে হারিয়েছি। মা চা-বাগানের শ্রমিক। তখন মজুরি পেতেন দৈনিক ১৮ টাকা।

সেই সময় আমাকে পটের দুধ খাইয়ে, অন্যের বাসায় রেখে মা যেতেন বাগানে কাজ করতে। ২০০৭ সালে আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি। মায়ের মজুরি তখন ৮৮ টাকা। এক দিন বললেন, ‘বাজারে গিয়ে পাঁচ কেজি চাল নিয়ে আয়।’ সেই চাল দিয়ে এক মাস চলেছে আমাদের। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার আগে দেখি মা চাল ভাজলেন। পলিথিনে সেই ভাজা চাল, আটার রুটি আর লাল চা একটা বোতলে ভরে গামছায় প্যাঁচালেন। আর আমাকে আটার রুটি ও লাল চা দিলেন। দুপুরে খেতে গিয়ে দেখি শুধু পেঁয়াজ, শুকনা ভাত, তেল আর লবণ আছে। তা দিয়ে মেখে খেলাম। রাতেও কোনো তরকারি ছিল না। তখন পাশের বাসার কাকু আমাকে ডেকে কুমড়া আর আলু দিয়েছিলেন, যা দিয়ে আমরা দুইটা দিন পার করেছিলাম। তখন কুপি বাতির আলোয় পড়তাম। মা আগেই রেডি করে দিতেন বাতি। তেল শেষ হয়ে গেলে আর পড়া হতো না। দোকানদার বাকিতে তেল দিতেন না। পঞ্চম শ্রেণির পর ভর্তি পরীক্ষায় পাস করে ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন স্কুলে পাঁচ বছরের জন্য ফ্রি পড়ালেখার সুযোগ পাই। মা অনেক খুশি হয়েছিলেন। তখন তাঁর সামান্য আয়ের একটা অংশ থেকে আমাকে টিফিন খাওয়ার জন্য প্রতি সপ্তাহে ৭০-৮০ টাকা দিতেন।

২০১৩ সালে বিএএফ শাহীন কলেজে ভর্তি হই। তখন মা ১০২ টাকা করে পেতেন। এই সময়ে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে কিস্তি তুলে আমার ভর্তির টাকা, ইউনিফর্ম আর বই-খাতা কিনে দিয়েছিলেন। ২০১৪ ডিসেম্বর। মায়ের হাতে টাকা নেই। তখন এইচএসসির রেজিস্ট্রেশন চলছিল। মা ৫০ টাকার একটা নোট দিয়ে চোখের জল ফেলতে ফেলতে বলেছিলেন, ‘কেউ ধার দেয়নি রে বাপ।’ কলেজের এক শিক্ষকের কাছ থেকে ধার নিয়ে সেবার রেজিস্ট্রেশন ফি দিয়েছিলাম। এইচএসসির পর ভর্তি পরীক্ষার কোচিং। মা তখন আবার লোন নিলেন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে। লোনের কিস্তির জন্য এই সময় মা বাড়ি থেকে অনেক দূরে গিয়ে বালু শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। বিনিময়ে পেতেন ৩০০ টাকা। আমি জানতাম ঘরে চাল নেই। শুধু আলু খেয়েই অনেক বেলা কাটিয়েছিলেন মা।

এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেলাম। মা তখন কী যে খুশি হয়েছিলেন! কিন্তু ভর্তির সময় যত ঘনিয়ে আসছিল, মায়ের মুখটা তত মলিন দেখাচ্ছিল। কারণ চা-বাগানে কাজ করে যা পান তা দিয়ে তো সংসারই চলে না। ভর্তির টাকা দেবেন কোথা থেকে। পরে এলাকার লোকজন চাঁদা তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সহায়তা করল। বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশনি করেই চলতাম। হলের ক্যান্টিনে ২০ টাকার সবজি-ভাত খেয়েই দিন পার করেছি। অনেক দিন সকালে টাকার অভাবে নাশতাও করতে পারিনি। দুর্গাপূজায় কখনো একটা নতুন জামা কিনতে পারিনি।

২০১৮ সালে শ্রেষ্ঠ মা হিসেবে উপজেলায় মাকে সম্মাননা দেওয়া হবে বলে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জানানো হয়। পরে মায়ের নামটা কেটে দেওয়া হয়েছিল। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মা আমার চা শ্রমিক। স্টেজে উঠে নাকি কিছু বলতে পারবেন না। তাই নাম কেটে দিয়েছে! মা এখনো প্রতিদিন সকালে একটা বোতলে লবণ, চা-পাতা ভর্তা, আটার রুটি, সামান্য ভাত পলিথিনে ভরে নিজের পাতি তোলার গামছায় মুড়িয়ে নিয়ে দৌড়ান চা-বাগানে। আট ঘণ্টা পরিশ্রম করে মাত্র ১২০ টাকা মজুরি পান! এই মজুরিতে কিভাবে চলে একজন শ্রমিকের সংসার? আজকাল মায়ের শরীর আর আগের মতো সায় দেয় না। বলেন, ‘তোর চাকরি হইলে বাগানের কাজ ছেড়ে দেব।’ আমি এখন সেই দিনের প্রতীক্ষায় আছি।

- সন্তোষ রবিদাস অঞ্জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

12/08/2023

hawaii looks like a warzone

05/08/2023

উহু😄

01/08/2023

Safety first 🤔

30/07/2023

বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া ৪১ টি দেশে যেতে পারবেন।

#এশিয়ার মধ্যে রয়েছে-৫ টি
১। ভুটান ২। মালদ্বীপ ৩।নেপাল ৪। শ্রীলঙ্কা ৫। পূর্ব তিমুর।
#আফ্রিকার মধ্যে রয়েছে-১৬ টি
৭। বেনিন ৮। কেপ ভার্দ ৯। কমোরো দ্বীপপুঞ্জ ১০। জিবুতি ১১। গাম্বিয়া ১২। গিনি বিসাউ ১৩। কেনিয়া ১৪। লেসোথো ১৫। মাদাগাস্কার ১৬। মৌরিতানিয়া ১৭। মোজাম্বিক ১৮। রুয়ান্ডা ১৯। সিসিলি ২০। সোমালিয়া ২১। টোগো ২২। উগান্ডা।
#আমেরিকার মধ্যে রয়েছে-১ টি
২৩। বলিভিয়া
#ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-৭ টি
২৪। কুক আইল্যান্ডস ২৫। ফিজি ২৬। মাইক্রোনেশিয়া ২৭। নিউই ২৮। সামাউ ২৯। ত্রিভালু ৩০। ভানুয়াতু।
#ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-১২ টি
৩১। বাহামা ৩২। বার্বাডোজ ৩৩। ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস ৩৪। ডোমিনিকা ৩৫। গ্রেনাডা ৩৬। হাইতি ৩৭। জামাইকা ৩৮। মন্টসেরাত ৩৯। সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস ৪০। সেন্ট ভিনসেন্ট
৪১। ত্রিনিদাদ ৪২। টোব্যাগো।

28/07/2023

একজন পাগল হইছে, আরেকজন পাগল হওয়ার পথে !😊

28/06/2023

Ya Rabb, Fill our heart with your love ♥🥹

25/06/2023

😄

25/06/2023

Vacation 😄

24/06/2023

: একদাম দশলাখ।

: কম হবে না, ভাই? 'দশলাখ' দামটা একটু বেশি বেশি হয়ে যায় না?

: কী যে বলেন আপনি, মেয়ের চেহারা দেখছেন কত সুন্দর!! আপনারা কত হলে নিবেন?

: একদাম পাঁচলাখ, এর বেশি দেব না।

: কী যে বলেন ভাই, আজকাল তো রিকশা ওয়ালার মেয়রেও পাঁচলাখ কাবিন দিয়ে নেয়, সেখানে আমার সুন্দরী, শিক্ষিত (মোটাতাজা) মেয়েরে পাঁচলাখ?

: পাঁচলাখে মেয়ে দিলে দেন, না দিলে আমরা অন্য মেয়ে দেখি।

এই কথা বলে ছেলেপক্ষ উঠে গেল।

মেয়ের বাবা পিছন থেকে বলতে লাগল, "আটলাখ হইলে আইসেন ভাই, কথা ফাইনাল করব।"

( গতকাল হাটে গরু কিনতে গিয়েছিলাম, ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে দরদাম করতে দেখে হঠাৎ ঘটনাটা মনে পড়ে গেল।)

pic for attention 🙂

Photos from Kawshar Ahmed's post 23/06/2023

মাদ্রিদ থেকে ভোরের ট্রেনে করে সেভিয়াতে নেমেই সবচেয়ে প্রথমে যা দেখে অবাক হলাম তা হলো ‘কমলা’ ! হ্যা, পৃথিবী কমলালেবুর গোলাকার এবং উত্তর-দক্ষিণে কিছুটা চাপা - ছোটবেলায় ভূগোল বইতে পড়া সেই ‘গোলাকার এবং উত্তর-দক্ষিণে কিছুটা চাপা’ আকৃতির আদি-অকৃত্রিম কমলালেবু । তবে অল্প বিস্তর নয়, বরং হাজার হাজার গাছ ভরে থাকা লাখে লাখে ! রাস্তার ধারে, প্রতিটা পার্কে, বাড়ির উঠানে, চার্চের প্রাঙ্গণে, রাজপ্রাসাদের বাগানে, নদীর কিনারায়, স্টেশনের চত্বরে… … যেদিকে চোখ দেয়া যায়, সেদিকেই !
আন্দালুসিয়ার কমলা ! অতি বিখ্যাত এবং আন্দালুসিয়ার অন্যতম Symbol এই কমলা ! হয়ও মাশাল্লাহ্ অফুরন্ত ! সেভিয়ার পর জেরেজ, রনডা, গ্রানাডা, কর্ডোভা… … যেখানেই গিয়েছি সবখানেই এই কমলার ছড়াছড়ি । গাছের ডালে হাজার হাজার কমলা ঝুলছে, গাছের নীচে চারিদিকে অযত্নে, অবহেলায় পরে আছে আরও হাজার হাজার ! অবশ্য এই কমলা ভীষণ টক । তাই ওরা সরাসরি না খেয়ে সাধারণত জ্যুস বা মার্মালেড বানিয়ে খায় । একজনকে জিজ্ঞাসা করলাম -
“এত কমলা পরে পরে নষ্ট হচ্ছে । তোমরা খাও না কেন ?”

সে শ্রাগ করে উত্তর দিল “কত খাব ?”

বাংলাদেশে ৫০০-৬০০ টাকা ডজন দামে এই মহামূল্যবান ফল কিনে খাওয়া আমার জন্য এ এক ভীষণ অবাক করা দৃশ্যই বটে !
মজার ব্যপার হলো আরও অনেক কিছুর মত আন্দালুসিয়ায় কমলার আগমনও উত্তর আফ্রিকা থেকে আসা মুসলমানদের হাত ধরে । আন্দালুসিয়ার তপ্ত গ্রীষ্মে কমলার রস নি:সন্দেহে খালি তৃষ্ণাই নয়, সাথে মনেরও শান্তি যোগাতো । সাথে এই গাছের পাতা থেকে কমলার হালকা সুবাসে ভরে থাকত চারপাশ, আর ছায়া তো আছেই । তাই মুরিশ মুসলমানরা কমলার গাছ লাগাতো রাস্তার ধারে, বাড়ির চারপাশে, মসজিদের প্রাঙ্গনে । প্রাকৃতিক Air Freshener যাকে বলে ।
আন্দালুসিয়া খেকে মুসলমানদের বিতাড়ন করা হয়েছে সোয়া পাঁচশ বছর হতে চলল, কিন্তু তাঁদের আনা কমলা গাছের ঐতিহ্য এখনও রয়ে গিয়েছে পুরো আন্দালুসিয়া জুড়ে - পথে, প্রাঙ্গনে, রাস্তায়, বাগানে… …প্রতিটা জায়গায় ! আন্দালুসিয়া জুড়ে এখনও হালকা মিষ্টি সুবাস ছড়িয়ে যেন মনে করিয়ে দিচ্ছে এই অঞ্চলের জ্ঞান-বিজ্ঞান-স্থাপত্য-চিকিৎসা-গণিত-জ্যোতির্বিদ্যা-খাবার-দাবার-ফ্যাশন-সঙ্গীত-নৃত্যকলা সবকিছুতে মুসলমানদের রেখে যাওয়া অবদান, থেকে যাওয়া ছাপ !
#পথের_গল্প
Collected

21/06/2023

সেনেগাল মুসলিম দেশ বলে আজকে ইচ্ছে করেই ম্যাচটা হেড়ে গেলাম 🤧

21/06/2023

অভাব কখনো রুচিকে হার মানাতে পারে না।এটি বিলাসবহুল মানুষের কিচেন ক্যাবিনেটের চেয়েও সুন্দর। সুন্দর মন সব জায়গায় সুন্দর পরিবেশ তৈরি করতে পারে।এটি তার প্রমাণ। 💓

©️ unknown...

19/06/2023

ইংল্যান্ড এবং ফ্রান্স,, দুই দেশের সংযোগকারী একটি ট্রেন,, ট্রেনটি ফ্রান্স হতে ইংল্যান্ডের উদ্দেশ্যে রওনা দেওয়ার জন্য রেডি হয়েছিল।। ট্রেনটি সম্পুর্ণ ভর্তি,, কেবলমাত্র একটি আসন খালি ছিলো।। ট্রেন ছাড়ার কয়েক সেকেন্ড আগে উক্ত খালি আসনে এক বৃটিশ নাগরিক এসে বসে পড়েন।। পাশের আসনে রয়েছেন একজন ফরাসী মহিলা।।

মহিলার হাবভাব দেখে মনে হচ্ছে,, উনি ভীষণ টেনশনের মধ্যে রয়েছেন।। চোখমুখে দুশ্চিন্তার রেখা স্পষ্ট পরিলক্ষিত হয়ে চলেছে।। বৃটিশ নাগরিক প্রশ্ন করেন- "ম্যাডাম,, মনে হচ্ছে আপনি অত্যন্ত দুশ্চিন্তায় রয়েছেন??"

মহিলা ইতস্ততঃ হয়ে বলেন - "না,, মানে,, তেমন কিছু না।।"

ট্রেন চলতে থাকে।। বৃটিশ যুবক এবং ফরাসী যুবতী একে অপরের সঙ্গে কথাবার্তা আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যান।। যুবক আবার প্রশ্ন করেন - "ম্যাডাম,, কোনো সমস্যা থাকলে আমাকে বলতে পারেন।। আমি যথাসম্ভব সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেবো।।"

মহিলা আশ্বস্ত হলেন,, তাছাড়া ততক্ষণে বৃটিশ পুরুষের প্রতি তার কিছুটা বিশ্বাস জন্মে গেছে।। তিনি বলেন - "আমার কাছে 10 হাজার পাউন্ড রয়েছে।। যেটা ফ্রান্সের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা না,, কিন্তু,, ইংল্যান্ডে 10 হাজার পাউন্ড ক্যাশ নিয়ে ঘোরা দন্ডনীয় অপরাধ।। তাই চিন্তার মধ্যে রয়েছি।।"

বৃটিশ যুবক হেসে বলেন - "সিম্পল সমস্যা।। ম্যাডাম,, আপনি আমার কাছে 5 হাজার পাউন্ড রেখে দিন।। আপনার এ্যডড্রেস দিয়ে দিন।। আমি 5 হাজার পাউন্ড আপনার ঠিকানায় পাঠিয়ে দেবো।। কোনো সমস্যা হবে না।।"

মহিলা আশ্বস্ত হলেন।। তাছাড়া,, যুবকের বেশভূষা-কথাবার্তা দেখে কোনোরকম সন্দেহের কোনো অবকাশ থাকলো না।। মহিলা বৃটিশ পুরুষের কাছে 5 হাজার পাউন্ড এবং নিজের ঠিকানা লেখা চিরকুট দিয়ে দিলেন।।

গন্তব্যে পৌঁছনোর পর,, ট্রেন থেকে নেমে ফরাসী মহিলা বিনা চেকিংয়ে পার হয়ে গেলেন।। পিছন হতে বৃটিশ নাগরিক পুলিশের উদ্দেশ্যে চেঁচিয়ে ওঠেন - "স্যার,, মহিলাকে পাকড়াও করুন।। উনি বে-আইনি ভাবে 10 হাজার পাউন্ড বহন করে চলেছেন।।"

পুলিশ মহিলাকে পুনরায় তলব করেন,, তার ব্যাগ তল্লাশি নিয়ে দেখা যায়- ব্যাগের মধ্যে 5 হাজার পাউন্ড রয়েছে।।

সঙ্গে সঙ্গে বৃটিশ নাগরিক যুবকটি এগিয়ে এসে,, নিজের ব্যাগ হতে আরো 5 হাজার পাউন্ড বের করে দিয়ে বলেন - "স্যার,, এই ফরাসী মহিলা নিজের কাছে 5 হাজার পাউন্ড রেখেছেন,, আর,, আমাকে দিয়ে 5 হাজার পাউন্ড পাশ করিয়ে নিতে চাইছেন।। আমি দেশের নাগরিক,, দেশকে ভীষণ ভালোবাসি।। দেশের সঙ্গে গাদ্দারি করতে পারি না।। সুতরাং,, মহিলার মুখোশ খুলে দেওয়া আমার পরম কর্তব্য বলে মনে করলাম।।"

মহিলা নিজের দোষ স্বীকার করে নিতে বাধ্য হলেন।। তার ব্যাগ হতে 5 হাজার পাউন্ড বের করে নেওয়া হলো।। সঙ্গে পুরুষটি নিজের কাছে গচ্ছিত 5 হাজার পাউন্ড পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে,, দেশভক্তির চূড়ান্ত নিদর্শন রেখে গেলেন।।

অন্যদিকে,, পুলিশ মহিলার 10 হাজার পাউন্ড বাজেয়াপ্ত করে,, ফিরতি ট্রেনে তাকে ফ্রান্স পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন।। মহিলা একরাশ হতাশা সঙ্গে নিয়ে,, ফ্রান্স যাওয়ার ট্রেনে চেপে বসেন।। সঙ্গে,, বৃটিশ সহনাগরিকের প্রতি একরাশ ঘৃণা নিয়ে,, ফ্রান্সের উদ্দেশ্যে ফিরে গেলেন।।

মানি-লন্ডারিং যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক পরিকাঠামো ধ্বংস করে দিতে পারে।। বৃটিশ নাগরিক ফরাসী মহিলার মানি-লন্ডারিং রুখে দিতে দারুণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।। পরেরদিন লন্ডনের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় বৃটিশ নাগরিকের ছবি সহ গোটা ঘটনাটি ফলাও করে ছাপা হয়েছে।।

গোটা দেশজুড়ে বৃটিশ নাগরিকের গুণকীর্তন চলছে।। বিভিন্ন সরকারি সংস্থা তথা বেসরকারি সংস্থার পক্ষ হতে তাকে পুরস্কৃত করা হয়ে চলেছে।।

কিছুদিন পর ফরাসী মহিলার কলিং বেল বেজে ওঠে।। দরজা খুলে মহিলা হতভম্ব হয়ে পড়েন।। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন সেই বৃটিশ নাগরিক।। যিনি কদিন আগে বন্ধু সেজে তার সঙ্গে প্রতারণা করেছেন।। তার 10 হাজার পাউন্ড লন্ডন পুলিশের হাতে ধরিয়ে দিয়েছেন।।

মহিলা প্রচন্ড রেগে গিয়ে বলেন - "তুমি একজন মিথ্যাবাদী,, প্রতারক।। আমার সঙ্গে প্রতারণা করে,, আমার 10 হাজার পাউন্ড সর্বনাশ করে দিলে।। বেরিয়ে যাও আমার সম্মুখ হতে।।"

বৃটিশ নাগরিক কোনো কথা না বলে,, মহিলার দিকে একটা প্যাকেট এগিয়ে দিলেন।। প্যাকেট খুলে মহিলা হতবাক।। প্যাকেটের মধ্যে রয়েছে 50 হাজার পাউন্ড।।

মহিলা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করেন- "এটা কি ??"

বৃটিশ নাগরিক বলেন - "পুরস্কার।। এটা আপনার জন্য।।"

মহিলা - "কিসের পুরস্কার??"

পুরুষ - "সেদিন আমার কাছে 3 মিলিয়ন পাউন্ড ছিলো।। আমার 3 মিলিয়ন পাউন্ড বাঁচানোর জন্য,, আপনার 10 হাজার পাউন্ড ধরিয়ে দেওয়া অত্যন্ত জরুরী বলে মনে হয়েছিল।। পুলিশ আপনার 10 হাজার পাউন্ড নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ে,, সেই ব্যস্ততার ফাঁকে আমি নিজের 3 মিলিয়ন পাউন্ড বের করে নিয়ে আসি।।"

মহিলার চক্ষু তখন চড়কগাছ।। কি বলবেন আর কি করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না।।

বৃটিশ নাগরিক বলেন - "ম্যাডাম,, আমার মনে হয় এই পদক্ষেপ আমার জন্য ব্যায়বহুল ছিলো না।। তাই,, আপনার পুরস্কার স্বরূপ 50 হাজার ডলার দিয়ে গেলাম।। প্রয়োজন হলে বলবেন,, আরো বেশকিছু ডলার দিয়ে দেওয়ার কথা ভেবে দেখবো।।"

★★★★

কথায় কথায় দেশভক্তি,, দেশের আইনের প্রতি দায়বদ্ধতা,, দেশের সম্মানের কথা তুলে দেওয়া মানুষটি সবসময় দেশভক্ত হবেন,, এটা বিশ্বাস করে নেওয়া যথাযথ বলে মনে করবেন না।।

বরং,, বারে বারে দেখা গেছে,, দেশভক্তির আড়ালে বড়ো ধরনের কোনো চোর লুকিয়ে রয়েছে।। যে চোর দেশপ্রেমের চাদর জড়িয়ে নিজের সমস্ত চুরি অথবা অপকর্ম আড়াল করার চেষ্টা চালিয়ে চলেছে।

সোর্স -ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত

15/05/2023

ক্লান্ত দুপুর

07/01/2023

প্রচন্ড ঠান্ডা হলেও ইলেক্ট্রিক হীটারে পানি গরম করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করবেন। পানি বিদ্যুৎ পরিবাহী বিধায় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বেশি। চুলায় গরম করাই মনেহয় বেশি সেফ।
(ছবিঃ হীটারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্বামী-স্ত্রীর একসাথে মৃত্যু। )

31/12/2022

ঘুমের মত প্রশান্তি আর কিছুতে নাই
আপাতত ঘুমাই☺️☺️

30/12/2022

মেট্রো রেল স্টেশনে ইংরেজি ও হিন্দিতে গন্তব্য লেখা অথচ বাংলা নেই। 🙂

Photos from Kawshar Ahmed's post 30/11/2022

আপনার মনের সুপ্তবাসনা আর ইচ্ছা শক্তি আপনাকে গন্তব্যে পৌছে দিবে।

29/11/2022

Rip Islami Bank

26/11/2022

এমন একদেশে বসবাস করতাম যেখানে ছোট্ট আয়াতরা নিরাপদ না এটা কি স্পষ্ট নয় আমাদের আইনের দুর্বলতা বিদ্যমান । অপরাধীরা অপরাধ করে পার পেরে যায়। আইন যদি তার গতিতে চলে এটা সত্যি কেউ বিন্দু মাত্র অপরাধ করার সাহস পাবে না।
দিন শেষে আয়াতদের কাছে জাতি হিসেবে ক্ষমা চাইতে আসবেন না যেখানে তাদের জন্য একটি সুন্দর পরিবেশ গড়ে তুলে দিতে ব্যার্থ আমরা ব্যার্থ আপনারা৷

Photos from Kawshar Ahmed's post 21/11/2022

🇪🇺ইউরোপের দেশ,
🇳🇴 নরওয়ে তুষার সৌন্দর্য ফুটে উঠছে।❄️❄️(ছবি সংগ্রহ)

20/11/2022

দোয়া নিতে আসছিল
সাকিব ভাইয়ের নিকট😆😆

Wollen Sie Ihr Service zum Top-Fotografie-Service in Salzburg machen?
Klicken Sie hier, um Ihren Gesponserten Eintrag zu erhalten.

Adresse

Vienna
Salzburg