Bangladeshis in Australia
Hi Friends,
This page is created for our Bangladeshi people around the world. Please do not hesitate to share any lovely stories, post's your ads or photos.
And please don't forget to smash that like button. Cheers
Admin
অবিশ্বাস্য !
চার্চে 45 বছর কাজ করে, অস্ট্রেলিয়ান ধর্মযাজক গোল্ড ডেভিড ইসলামে ধর্মান্তরিত হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন, তার নাম পরিবর্তন করে আবদুল রহমান রেখেছেন।
ইসলামে তার যাত্রা শুরু হয় যখন গোল্ড তার শ্যালকের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে পার্থে যান। হোটেল বুক করার সময় তিনি লক্ষ্য করেন যে এটি পার্থের মূল মসজিদ থেকে 150 মিটার দূরে।
একটি মসজিদের পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময়, তিনি সেখানে যেতে এবং দেখার জন্য একটি আহ্বান অনুভব করেছিলেন, যেখানে তিনি একজন ইমামের সাথে দেখা করেছিলেন যিনি তাকে কুরআনের একটি অনুলিপি দিয়েছিলেন, তিনি দীন শোকে বলেছেন।
"কয়েক বছর ধরে, আমার বুকশেল্ফে কুরআন ছিল, আমি খুব কমই এটি স্পর্শ করেছি, কিন্তু এবার, আমি হোটেলে ফিরে গেলাম এবং আপনি জানেন আমি হাঁটু গেড়ে ঈশ্বরকে জিজ্ঞাসা করেছি, আমাকে পরম সত্য দেখান, আমাকে দেখান যে ইসলাম সত্য নাকি? খ্রিস্টধর্ম সঠিক বা ভুল নয় এবং আমি আমার হাঁটুতে কিছু মুহুর্তের জন্য প্রার্থনা করেছি।
“আমি হাঁটু গেড়ে নামাজ পড়লাম তারপর বসে পড়লাম এবং কুরআন পড়লাম এবং আমি স্বজ্ঞাত, বুদ্ধিবৃত্তিক, আবেগগত এবং আধ্যাত্মিকভাবে উপলব্ধি করলাম যে এটাই ঈশ্বরের সত্য বাণী। "
ঈদ মোবারক!
বন্ধুরা, ইনশাআল্লাহ, আমরা সবাই আগামীকাল ঈদ উদযাপন করব।
ঈদের এই শুভ উপলক্ষ্যে, আসুন আমাদের জীবনের সমস্ত বিস্ময়কর জিনিসগুলির জন্য আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।
আপনি যেখানেই থাকুন না কেন বা আপনি যা করছেন না কেন, মনে রাখবেন যে আপনার জীবনের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপে আপনাকে সাহায্য করতে এবং গাইড করার জন্য আল্লাহ সর্বদা আপনার সাথে আছেন। ঈদ মোবারক!
এই ঈদ আপনার জীবনকে উজ্জ্বল রঙে পূর্ণ করুক। এখানে আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাই!
আল্লাহ আপনাকে দয়া, ধৈর্য এবং ভালবাসার উপহার দিয়ে আশীর্বাদ করুন। ঈদ মোবারক!
ঈদ হল আমাদের যা আছে তা ভাগ করে নেওয়ার এবং অন্যদের যত্ন নেওয়ার দিন। আপনার এই বছর একটি দুর্দান্ত ঈদ হোক!
ToT
চোঁখের জলে ভাসলাম..
ইতিহাস হয়ে রইলে কোভিড-১৯..
সন্তান জন্ম দেয়ার পর তাকে একটু স্পর্শ করতে পারেননি মা ফওজিয়া হানিফ আলি। ২০১৯ সালে ফওজিয়ার প্রথম গর্ভপাত ঘটে। মা হতে পারার অপার আনন্দ প্রত্যেক মেয়ের কাছে খুব কাঙ্ক্ষিত। কিন্তু যখন স্বপ্ন ভেঙে যায় তখন একজন নবাগতা মায়ের মানসিকভাবে ভেঙে। ফওজিয়ার বেলাতেও তাই হয়েছিল। স্বামী ওয়াজিদ আলি জানালেন, ফওজিয়ার মানসিকভাবে উচ্ছল হয়ে উঠেছিলো দ্বিতীয়বার প্রেগন্যান্ট হয়ে। খুবই স্বাস্থ্যসচেতন ফওজিয়া টাইম টু টাইম হাসপাতালে যেতেন চেক আপ করতে। গর্ভের বাচ্চা ঠিক আছে কিনা, তার হার্টবিট চলছে কিনা ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করতেন। তিনি বার্মিংহাম ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে প্রোবেশন সার্ভিসে কর্মরত ছিলেন।
রুটিন চেক আপের এক পর্যায়ে ফওজিয়ার করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। ডাক্তার তার ডেলিভারির সিদ্ধান্ত নেন। ৩১ সপ্তাহের বাচ্চাকে সিজারিয়ান অপারেশন দুনিয়ার আলো বাতাসে নিয়ে আসা হয়। তার নাম রাখা হয় আয়ান আলি। সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশু আয়ানকে দেখার সৌভাগ্য কিন্তু ফওজিয়ার হয়নি। করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় তাকে আলাদা রাখা হয়। তবে নার্স সুন্দর একটা কাজ করেন।
শিশু আয়ানের ছবি তুলে প্রিন্ট করে তার মাকে দেখানো হয়। ছবিতে হাত বুলিয়ে চোখের জলে ভাসেন ফওজিয়া। সন্তান জন্মদানের চতুর্থ দিনে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। তিনি কোমায় চলে যান। তাকে ভেন্টিলেটরে রাখা হয়েছিলো। ষষ্ঠ দিনে ফওজিয়ার ভেন্টিলেটর খুলে নেয়া হয়। তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত ঘোষণা করা হয়। শিশু আয়ান তার বাবার কাছে আছে। স্ত্রীকে হারিয়ে অকস্মাৎ শোকে হতভম্ব ওয়াজিদ আলি। ফওজিয়ার নিজ হাতে সাজানো বাচ্চার রুমটি এখনো সেই অবস্থাতেই আছে। খেলনা পুতুলে ভর্তি রুমটা। রুমের দেয়ালে মিষ্টি গোলাপি রঙ লাগিয়েছেন। কিন্তু সন্তানকে কোলে নিয়ে এই রুমে আসার ভাগ্য তার হয়নি। ২৯ বছর বয়সে জীবনের পাততাড়ি গুটিয়ে নিতে হয় ফওজিয়াকে। Source: Facebook.
নাফিসা উমরের প্রার্থনা কি মঞ্জুর হয়ে গেল ?
********************************
নাফিসা উমর। কাশ্মিরের এক মেয়ে। যার একটি দোয়া (প্রার্থনা)-র কথা উল্লেখ করেছেন সাংবাদিক অরবিন্দ মিশ্র। কাশ্মিরে লকডাউন ছিল দীর্ঘ সাতমাস। এটা নিয়ে দেশে-বিদেশে নানা কথা উঠতে থাকে। তার পরিপ্রেক্ষিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কয়েকজন সাংসদকে এনে কাশ্মির পরিদর্শন করানো হয়। এর আয়োজন ও ব্যবস্থা করে ভারত সরকার। সেই পরিদর্শকদলের সঙ্গে থাকার অনুমতি দেওয়া হয় দেশের কয়েকজন 'বাছাই করা' সাংবাদিককে, যাতে কাশ্মির নিয়ে রিপোর্টিং করা হলেও তা যেন সরকারের প্রতিকূলে না যায়। সাংবাদিকদের মধ্যে ছিলেন ইকোনমিক টাইমসের অরবিন্দ মিশ্র। কয়েকদিন আগে তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর ওই কাশ্মির ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিয়ে একটি পোস্ট করেন, যেটি ভাইরাল হয়। এখানে পেশ করলাম সেই ভাইরাল হওয়া পোস্টটির সম্পাদিত বঙ্গায়ন :
শ্রীনগরের এক গলির মুখে একটি বাড়ির জানালায় দেখতে পাই এক পর্দানশীন মেয়েকে। মেয়েটি আওয়াজ দিতে আমি থেমে যাই। আমাকে দেখে বলেন, 'ভাইয়া ! আপনি বিলালের বন্ধু, দিল্লিতে থাকেন, তাই না?'
আমি বললাম, হ্যাঁ।
তখন মেয়েটি বললেন, 'বিলাল আপনার খুব তারিফ করে। বলে, আপনি খুব বুঝদার মানুষ। মানুষের দুঃখ বোঝেন। আমি নাফিসা উমর। বিলালের ফুফাতো বোন...'
সময়ের স্বল্পতা বুঝে মেয়েটি তাড়াহুড়ো করে যে কথাগুলো বলেছিলেন, তাঁর সেই কথাগুলো শুনে আমি কয়েকদিন ঘুমাতে পারিনি। আর সেই কথাগুলো আজ আপনাদের কাছে বলাটা জরুরি মনে করছি। নাফিসা বলেছিলেন :
'যদি কোনো জায়গায় লাগাতার সাত মাস ধরে কারফিউ চলে,
বাড়ি থেকে বের হওয়া দূরের কথা, বাইরে উঁকি দেওয়াও কঠিন হয়,
এলাকাজুড়ে ৮–৯ লক্ষ সেনা মোতায়েন থাকে,
ইন্টারনেট বন্ধ থাকে,
মোবাইল বন্ধ থাকে,
ল্যান্ডলাইন ফোনও বন্ধ থাকে,
বাড়ি বাড়ি থেকে শিশু-যুবক-বৃদ্ধসহ হাজারো বেকসুরদের গ্রেফতার করা হয়ে থাকে,
ছোট-বড় সমস্ত নেতাদের জেলবন্দি করা হয়ে থাকে,
স্কুল-কলেজ-দপ্তর সব বন্ধ থাকে,
তাহলে কীভাবে বেঁচে থাকতে পারে মানুষ?
তাদের খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা কী হবে? অসুস্থদের অবস্থা কী হবে?
এসব কথা ভাবার মতো কেউ নেই।
যদি এলাকার জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি মানুষ অবসাদে ভুগতে ভুগতে মানসিক অসুস্থতার শিকার হয়ে পড়ে,
বাচ্চারা আতঙ্কিত হয়ে থাকে,
ভবিষ্যৎ থাকে অন্ধকারে,
নির্যাতন-নিপীড়ন চরমে পৌঁছয়,
আলোর কোনো রেখা দেখা না যায়,
অবস্থা ভালো করার মতো কেউ যদি না থাকে
এবং গোটা দুনিয়া চুপচাপ তামাশা দেখতে থাকে...'
নাফিসা এরপর কাঁদতে কাঁদতে বলেন :
'আমরা সব সহ্য করছি। যথেষ্ট সহ্য করছি। কিন্তু ওই সময় অন্তর কেঁদে ওঠে, মনটা বড়ো ছটফট করে, যখন শুনতে হয়, ওদিকের কিছু লোক বলে, ''ভালোই হয়েছে, ওদের সঙ্গে এরকমই হওয়া দরকার ছিল''! তবুও আমরা ওদের জন্য, কিংবা অন্য কারোর জন্যেও, কখনো বদদোয়া করিনি, অভিশাপ দিইনি। কারোর খারাপ চাইনি। শুধু একটাই দোয়া/প্রার্থনা করেছি, যাতে সমস্ত মানুষ এবং গোটা দুনিয়া আমাদের অবস্থা কিছুটা হলেও অনুভব করতে পারে। অরবিন্দ ভাইয়া, আপনি দেখে নেবেন, আমার প্রার্থনা খুব শীঘ্রই মঞ্জুর হবে।'
এবার আমি জানতে চাইলাম, 'আপনি কী প্রার্থনা করেছেন, বোন?'
তখন নাফিসা ডুকরে ডুকরে কাঁদতে কাঁদতে চিৎকার করে যা বলেছিলেন—আমার কানে অনেক দিন বেজেছে—এখন চোখের সামনে দেখতেও পাচ্ছি—তাঁর ব্যথা অনুভব করার চেষ্টা করবেন, হুবহু তাঁর কথাগুলোই তুলে ধরছি :
'ইয়া আল্লাহ ! যাকিছু আমাদের ওপর হচ্ছে তা যেন অন্য কারোর উপর না হয়, শুধু তুমি এমন একটা কিছু করে দাও যাতে গোটা পৃথিবী কিছুদিনের জন্য নিজেদের ঘরে বন্দি হয়ে থাকতে বাধ্য হয়, সবকিছু বন্ধ হয়ে যায়, থেমে যায়। তাহলে হয়তো দুনিয়া এটা অনুভব করতে পারবে যে, আমরা বেঁচে আছি কেমন করে !'
আজ আমরা সবাই যে যার ঘরে বন্দি। আমার কানে নাফিসার সেই কথাগুলো যেন বাজছে—
'ভাইয়া, আপনি দেখে নেবেন, আমার দোয়া খুব শীঘ্রই কবুল হবে...!'
[কপিকৃত ]
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
আমরা রুম্পা হত্যার বিচার চাই I
বন্ধুরা, রুম্পা আমাদের বোন।
তনু এবং নুসরাত হত্যায় আমরা সোচ্চার ছিলাম আসুন আমরা আবার অন্যায়ের বিরুদ্ধে শক্ত হয়ে দাঁড়াই। আমরা মানুষ হত্যার বিচার চাই। আমরা ন্যায়বিচার চাই I
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
160 Clarence St
Sydney, 2000
Professional Staff Union consisting of all Professional, Support, General and Technical Staff across NSW Universities and TAFE
259-261 Guildford Road
Sydney, 2161
Committed to uniting young Druze people in Sydney.
Sydney
The group is a support group for families who have children with Lymphoedema. Based in Sydney NSW Au
Old Admin Buildings, Panthers, 123 Mulgoa Road
Sydney, 2750
Noro Music Therapy delivers music therapy and community music programs to support people with disabil
Cnr Victoria Road & Villiers Rd
Sydney, 2150
ACE is a Western Sydney community arts organisation working in the areas of cultural development, screen culture & digital technology
Magpies Waitara/Alexandra Parade
Sydney, 2077
From two great clubs has grown an even greater club
Sydney
Chabad for Israeli's- A warm and open community for Hebrew speakers/Israeli's living in Sydney..A Home away from Home
279-283 Castlereagh Street
Sydney, 2000
Lodge Castlereagh meets on the fourth Tuesday of the month (7pm) at the Sydney Masonic Centre. Castlereagh is number 72 on the register of the United Grand Lodge of NSW & ACT. Ca...
Sydney, 2000
Are you up for a corporate challenge like no other? Do you want to encourage team work and camaraderi