ABAD Shop
Trasted Food BD
available soon at ABAD Shop
খুব শীঘ্রই নতুন রুপে ফিরে আসছে আবাদ শপ
"বিশের বিষাক্ততা ফুরিয়ে একুশের উদ্দীপনায় সবার জীবন হয়ে উঠুক অনাবিল আনন্দঘন"
নতুন বছর উপলক্ষে আবাদ শপে চলছে বিশাল ডিসকাউন্ট।
এছাড়াও দুই কেজি মধু অর্ডারে পাচ্ছেন ফ্রি ডেলিভারি।
অর্ডার করতে কল করুন 01616194745
অথবা ইনবক্স করুন
নতুন বছর উপলক্ষে আবাদ শপে চলছে বিশাল ডিসকাউন্ট।
এছাড়াও দুই কেজি মধু অর্ডারে পাচ্ছেন ফ্রি ডেলিভারি।
অর্ডার করতে কল করুন 01616194745
অথবা ইনবক্স করুন
শুভ জন্মদিন বাংলাদেশ
জানা- অজানাঃ পর্ব-১....................................
প্রশ্নঃ মধু জমে যায় কেন?
মধু পছন্দ করেন না এমন মানুষ আছে কি না জানা নেই। সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক একটি খাবার মধুর পুষ্টি গুণ সম্পর্কে হয় তো সকলেই জানেন। বর্তমান করোনার ভয়াবহতার কারণে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে মধু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ অবস্থায় অনেকেই মধু সংগ্রহ করতেছেন এবং নিয়মিত খাচ্ছেন। তবে আমাদের অনেকের মধ্যে মধু নিয়ে কিছু ভূল ধারণা রয়েছে যার মধ্যে মধু জমে যাওয়া (Crystallization) একটি। অনেকেই ভাবেন মধু জমে গেলেই সেটা ভেজাল/ নকল মধু। আজ এ বিষয়ে কিছু কথা শেয়ার করব।......
মূলত মধু জমে যাওয়া সম্পূর্ণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা এবং জমে গেলেই সেটা খারাপ/ ভেজাল সেটা ভাবার কোন সুযোগ নেই। অনেক ক্ষেত্রে মধু জমে গেলে সেটা Good Quality Honey এর একটি লক্ষণও বটে🙂। Honey is a Super- saturated solution of two Sugars: Glucose & Fructose.যেহেতু এটা Super-Saturated Solution... তাই মধু জমতেই পারে। এমনকি অনেক সময় মৌচাকের ভিতরেও মধু জমে যায়।....
মূলত তিনটি বিষয় মধু জমার ক্ষেত্রে জড়িত।
১। তাপমাত্রা
২। মধুতে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের অনুপাত
৩। পোলেন বা পরাগরেণু
🔂তাপমাত্রাঃ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসের নিচে হলে মধু জমে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে জমে যাওয়া মধু পাত্র সহ গরম পানির পাত্রে কিছু সময় রেখে দিলে মধু আবার স্বাভাবিক অবস্থায় আসবে।
🔂গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের অনুপাতঃ মধু গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের একটি Super- Saturated Solution। এই গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের পরিমাণ আবার নির্ভর করে যে গাছ/ ফসলের ফুল থেকে Nectar সংগ্রহ করে তার উপর।
যে মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণ ফ্রুক্টোজের চেয়ে কম সে মধু কম জমে এবং জমলেও অনেক Slowly। যেমনঃ লিচুর মধু কম জমে।
আবার যে মধুতে গ্লুকোজের পরিমাণ ফ্রুক্টোজের চেয়ে বেশি সে মধু খুব দ্রুত জমে যায়। যেমনঃ সরিষা ফুলের মধু।
🔂Pollen বা পরাগরেণুঃ মৌমাছি যে ফুল থেকে Nectar সংগ্রহ করে মধুতে সে ফুলের অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পরাগরেণু থাকে এবং এটা স্বাভাবিক। এমনকি পোলেন মধুর অনেক গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যেহেতু পোলেন বা পরাগরেণু Solid, তাই এগুলো মধু জমা ত্বরানিত করে।...... আশাকরি মধু জমে যাওয়া বিষয়ে কিছুটা ধারণা দিতে পেরেছি। আপনাদের মতামত দিতে পারেন। ধন্যবাদ।.......
মোঃ নাজমুল হুদা
বিসিএস( কৃষি)
কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার ও মৌ- বিশেষজ্ঞ,
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
#শীত_কালীন_বিশেষ_অফার
সামনে আসছে শীতকাল তার সাথে করোনার প্রকোপ ও বাড়তে চলেছে, এই সময়ে শরীর সুস্থ রাখা, ইমিউনিটি বৃদ্ধি এবং সর্দি-কাশি থেকে বেচে থাকার জন্য মধুর কোন বিকল্প নেই। মধু মানুষের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত এক অপূর্ব নেয়ামত। স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং যাবতীয় রোগ নিরাময়ে মধুর গুণ অপরিসীম। রাসূলুল্লাহ (সা.) একে ‘খাইরুদ্দাওয়া’ বা মহৌষধ বলেছেন। আয়ুর্বেদ এবং ইউনানি চিকিৎসা শাস্ত্রেও মধুকে বলা হয় মহৌষধ। এটা যেমন বলকারক, সুস্বাদু ও উত্তম উপাদেয় খাদ্যনির্যাস, তেমনি নিরাময়ের ব্যবস্থাপত্রও। আর তাই তো খাদ্য ও ওষুধ -উভয়বিধ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ নির্যাসকে প্রাচীনকাল থেকেই পারিবারিকভাবে ‘পুষ্টিকর ও শক্তিবর্ধক’ পানীয় হিসেবে সব দেশের সব পর্যায়ের মানুষ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে ব্যবহার করে আসছে।
🌺নিয়মিত ও পরিমিত মধু সেবন করলে যেসব উপকার পাওয়া যায়। তা হলো-
👉 হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। রক্তনালি প্রসারণের মাধ্যমে রক্ত সঞ্চালনে সহায়তা করে এবং হৃদপেশির কার্যক্রম বৃদ্ধি করে;
👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
👉 দাঁতকে পরিষ্কার ও শক্তিশালী করে;
👉 গলা ব্যথা, কাশি-হাঁপানি এবং ঠাণ্ডা জনিত রোগে বিশেষ উপকার করে;
👉 শিশুদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে তার ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর ইত্যাদি সহজে হয় না;
👉 শারীরিক দুর্বলতা দূর করে এবং শক্তি-সামর্থ্য দীর্ঘস্থায়ী করে;
👉 মধু খাওয়ার সাথে সাথে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে শরীর হয়ে উঠে সুস্থ, সতেজ এবং কর্মক্ষম।
👉 দৃষ্টিশক্তি ও স্মরণশক্তি বৃদ্ধি করে;
👉 মধুর রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা, যা দেহকে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের হাত থেকে রক্ষা করে;
👉 অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে ও কোষকে ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে;
👉 বার্ধক্য অনেক দেরিতে আসে;
👉 মধুর ক্যালরি রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়, ফলে রক্তবর্ধক হয়;
👉 যারা রক্ত স্বল্পতায় বেশি ভোগে বিশেষ করে মহিলারা, তাদের জন্য নিয়মিত মধু সেবন অত্যন্ত ফলদায়ক;
👉 গ্লাইকোজেনের লেভেল সুনিয়ন্ত্রিত করে;
👉 আন্ত্রিক রোগে উপকারী। মধুকে এককভাবে ব্যবহার করলে পাকস্থলীর বিভিন্ন রোগের উপকার পাওয়া যায়;
👉 আলচার ও গ্যাস্ট্রিক রোগের জন্য উপকারী;
👉 দুর্বল শিশুদের মুখের ভেতর পচনশীল ঘায়ের জন্য খুবই উপকারী;
👉 শরীরের বিভিন্ন ধরনের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে এবং উষ্ণতা বৃদ্ধি করে;
👉 ভিটামিন-বি কমপ্লেক্স এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ মধু স্নায়ু এবং মস্তিষ্কের কলা সুদৃঢ় করে;
👉 মধুতে স্টার্চ ডাইজেস্টি এনজাইমস এবং মিনারেলস থাকায় চুল ও ত্বক ঠিক রাখতে অনন্য ভূমিকা পালন করে;
👉 মধু কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
👉 ক্ষুধা, হজমশক্তি ও রুচি বৃদ্ধি করে;
👉 রক্ত পরিশোধন করে;
👉 শরীর ও ফুসফুসকে শক্তিশালী করে;
👉 জিহ্বার জড়তা দূর করে;
👉 মধু মুখের দুর্গন্ধ দূর করে;
👉 বাতের ব্যথা উপশম করে;
👉 মাথা ব্যথা দূর করে;
👉 শিশুদের দৈহিক গড়ন ও ওজন বৃদ্ধি করে;
তাই বহু উপকারি এই মধুগুলি রাখতে পারেন আপনার নিয়মিত খাবারের তালিকায়। দেরি না করে আজই অর্ডার করুন এবং গ্রহণ করুন বর্তমান সিজনের ফ্রেশ ও টাটকা মধু।
আমাদের কাছে পাবেনঃ
১: লিচু ফুলের মধু ৬০০ টাকা।
২: কালোজিরা ফুলের মধু ১১০০টাকা
৩: কুল বরই ফুলের মধু ৭৫০ টাকা
ঢাকা মেট্রোর ভিতরে কুরিয়ার চার্জ ৬০ টাকা (cash on delivery )
অর্ডার কনফার্ম করতে👇
আপনার নাম, ঠিকানা ও কোন মধু ইনবক্স করুন
অথবা কল করুন এই নাম্বারে:
০১৬১৬১৯৪৭৪৫,
মধু কে খাদ্য না ভেবে ওষুধ ভাবুন, পরিবারের সুস্থতায় এক ধাপ এগিয়ে থাকুন!
মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ে মধুর নমুনা পরীক্ষায় দেখা গেছে যে, এতে অ্যালুমিনিয়াম, বোরন, ক্রোমিয়াম, কপার, লেড, টিন, জিংক ও জৈব এসিড, কতিপয় ভিটামিন, প্রোটিন, হরমোনস, এসিটাইল কোলিন, অ্যান্টিবায়োটিকস, ফাইটোনসাইডস, সাইস্টোস্ট্যাটিক্স এবং পানি (১৯-২১%) ছাড়াও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। ভিটামিন যেমন- ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক এসিড, ভিটামিন বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫, বি-৬, ভিটামিন-ই, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-এ বা ক্যারোটিন ইত্যাদি বিদ্যমান।
তাই রোজ এক চামচ মধু হতে পারে আপনার এবং পরিবারের সুস্থতার পিলার।
আমাদের কাছে পাচ্ছেন শতভাগ খাটি ও নিরাপদ মধু , আমাদের পেইজের রিভিউ গুলা দেখতে পারেন ।
বিঃদ্রঃ বিক্রিত পণ্য আমরা ফেরত নিয়ে থাকি
আর অল্পকিছু কালোজিরা ফুলের মধু স্টক শেষ হবার আগেই আপনার অর্ডারটি কনফার্ম করুন।
অর্ডার করতে ইনবক্স অথাবা সরাসরি ফোন করুন
০১৬১৬১৯৪৭৪৫
📣আর নয় কোন ভেজাল চাউল, এখন থেকে খাবারের চাউল হোক সম্পূর্ণ নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর🎋 ঝামেলা বিহীন ভাবে ঘরে বসেই পাচ্ছেন ঐতিহ্য বাহী দিনাজপুরের বিখ্যাত প্রসিদ্ধ সকল প্রকার প্রিমিয়াম কোয়ালিটির অর্গানিক চাউল।
আমাদের বৈশিষ্ট্যঃ নকল-ভেজালহীন, পাথর কাঁকর ও কুড়া মুক্ত, বিষাক্ত ক্যামিকেল ও মোম পলিশ বিহীন, স্বাস্থ্যকর, স্বাদে গন্ধে ও গুণে সেরা ১ নাম্বার চাউল।
সম্পূর্ণ নিজ তত্বাবধানে উৎপাদন করে সরাসরি দিনাজপুর থেকে পৌঁছে দিচ্ছি আপনার বাসায়।
📦Home Delivery Available For Dhaka City.
অর্ডার করতে বা যেকোন তথ্য জানতে ইনবক্স করুন!
#মধুর_উপকারিতা এবং প্রয়োজনীয়তা আমরা সবাই জানি। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর শক্তি দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা এই মধুতে। বর্তমান সময়ে সবার জন্য এটা খুব প্রয়োজন।
#ঋতু_পরিবর্তনের এই সময় আমাদের সবার কম বেশি ঠাণ্ডা কাশি জর হয়ে থাকে ।
আর ঋতু পরিবর্তনের সময় এসব রোগ থেকে বাচতে নিয়মিত মধু খেতে পারেন ।
#তাই_বহু_উপকারি এই মধুগুলি রাখতে পারেন আপনার নিয়মিত খাবারের তালিকায়। দেরি না করে আজই অর্ডার করুন এবং গ্রহণ করুন বর্তমান সিজনের ফ্রেশ ও টাটকা মধু।
আমাদের কাছে পাবেনঃ
১: লিচু ফুলের মধু ৬০০ টাকা।
২: কালোজিরা ফুলের মধু ১১০০টাকা
ঢাকা মেট্রোর ভিতরে কুরিয়ার চার্জ ৬০ টাকা (cash on delivery )
কুরিয়ার চার্জ আগে পেমেন্ট করতে হবে।
ঢাকার বাহিরে পুরো টাকা আগে পেমেন্ট হবে ।
অর্ডার কনফার্ম করতে👇
আপনার নাম, ঠিকানা ও কোন মধু ইনবক্স করুন
অথবা কল করুন এই নাম্বারে:
০১৬১৬১৯৪৭৪৫,
সিরাজগঞ্জের প্রিমিয়াম কোয়ালিটির #ঘি প্রি-অডার চলছে
অডার করতে ইনবক্স করুন অথবা ফোন করুন
01616194745
মুল্যঃ ১২০০ টাকা কেজি
মধু সংরক্ষণের ৫টি নিয়ম
মধু সংরক্ষণ করা জটিল কিছু নয়, একদম সহজ। মধু খুব চমৎকার একটি জিনিষ। মধুতে সহজে ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না তাই মধু দ্রুত নষ্টও হয় না। তারপরও মধু দীর্ঘদিন ভালো ও গুন সমৃদ্ধ রাখতে কিছু জিনিষ আমাদের ফলো করা দরকার।
পাত্রের মুখ ভালো ভাবে বন্ধ করে রাখা। পাত্র সঠিকভাবে বন্ধ করা না হলে মধুতে পোকা মাকড় সহ ধুলা বালি পড়তে পারে অথবা ফাঙ্গাস জন্মাতে পারে। মধু যদি বাতাসে খোলা অবস্থায় রাখা হয় তাহলে তা দুর্গন্ধ ও আর্দ্রতা শোষণ করে। এতে মধু নষ্ট হতে পারে অথবা এর গুনাগুন, স্বাদ, গন্ধ ও কালারের পরিবর্তন বা মান কমে যেতে পারে।
ঠাণ্ডা কক্ষ তাপমাত্রায় মধু সংরক্ষণ করা অর্থাৎ আপনি যেই রুমে আছেন ওই রুমেই একটি ঠাণ্ডা শুকনো স্থানে রেখে দিলেই হবে। রেফ্রিজারেটরে মধু তাড়াতাড়ি জমে যেতে পারে। শূন্যের কাছাকাছি তাপমাত্রায় মধুর অনেক এমাইনো এসিড ও ভিটামিন নষ্ট হয়ে যায়। অনেক বেশি গরমে বা ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি তাপমাত্রায় মধুর স্বাদ, গন্ধ ও রঙ বা বৈশিষ্ট্য পালটে যায় এবং উপকারী গুণাগুণ কমে যায়।
মধু সংরক্ষণের জন্য শুকনো বায়ুরোধী কাচের পাত্র ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো। নন-ফুড গ্রেড প্লাস্টিক অথবা ধাতব পাত্র ব্যবহার করা যাবে না।
মধু রাখার জন্য এমন জায়গা ঠিক করা যা একইসাথে শুকনো ও ঠাণ্ডা। আর্দ্রতা হলো মধুর সবচেয়ে বড় শত্রুগুলোর মদ্ধে একটি। মধুতে থাকা এসেনশিয়াল ওয়েলগুলো সহজেই বাষ্পীভূত হয়। এতে মধুর স্বাদ এবং গন্ধ কমে যায়। সাধারণত, কোনো আবদ্ধ অন্ধকার জায়গা মধু সংরক্ষণের জন্য যথেষ্ট। খেয়াল রাখবেন সেটি যেন কালো হয় এবং সরাসরি আলোর সংস্পর্শে না আসে। চুলা বা ওভেনের কাছে মধুর পাত্র একদমই রাখবেন না।
মধু পুরাতন হয়ে গেলে অনেক সময় তা শক্ত হয়ে স্ফটিকায়িত হয় বা জমে যায়। তিন থেকে ছয় মাসের (সময় কম বেশ হতে পারে) মধ্যে যে কোনো জায়গায়ই এই প্রাকৃতিক পরিবর্তনটি ঘটতে পারে। মধু পুরাতন হয়ে গেলে রঙ আর আগের মতো থাকে না কিছুটা কালছে ভাব চলে আসে, যার ফলে স্বাদ গন্ধেও পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। এক বছরের কম সময়ের মাঝে পরিবর্তন দৃশ্যমান হয়।
ওজন কমাতে লেবু-মধু পানীয়ঃ
দেহের অতিরিক্ত ওজন কমাতে দরকার স্বাস্থ্যকর বা ব্যালান্সড ডায়েট, নিয়মিত শরীরচর্চা ও স্বাস্থ্যকর জীবনপ্রণালী। তবে ওজন কমাতে মধু ও লেবু—এই দুটি প্রাকৃতিক উপাদানও বেশ সহায়ক বা কার্যকর। যাঁদের ওজন অনেক বেশি এবং কমাতে চান, তাঁরা এই পানীয় নিয়মিত পান করতে পারেন। পরামর্শ দিয়েছেন ডায়েট প্লানেট বাংলাদেশের পুষ্টিবিদ রাজিয়া হক
☺উপকারিতাঃ
♦মধু ও লেবুর মিশ্রণের পানীয় শরীর থেকে টক্সিন বের করে, ভেতরের নালির ময়লা বের করে।
♦মেটাবলিজম বা হজমশক্তি বাড়ায়, ফলে ওজন কমে।
♦ঠাণ্ডা লাগলে এই পানীয় পান করলে কফ বের করতে সাহায্য করে এবং গলা ব্যথায় ভালো কাজ করে।
♦দেহের শক্তি বাড়ায়, অলসতা কমায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
♦কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
🤨প্রণালীঃ
এক গ্লাস হালকা বা কুসুম গরম পানি, আধা চা চামচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধু। গরম পানিতে লেবু ও মধু মিশিয়ে পান করুন এই পানীয়। চাইলে এর সঙ্গে গ্রিন টি বা সবুজ চাও মেশাতে পারেন।
🤔যখন খাবেনঃ
সকালে ঘুম থেকে উঠেই প্রথম পানীয় হিসেবে খালি পেটে এটি পান করা যেতে পারে। এর কিছুক্ষণ পর সকালের নাশতা খেতে পারেন।
🧐সতর্কতাঃ
♦আগে পানি হালকা গরম করে তারপর লেবু ও মধু মেশাবেন। মধু বা মধু মেশানো পানি কখনোই গরম করতে যাবেন না।
♦যদি ঠাণ্ডা পানিতে এটি পান করেন, তবে বিপরীত ফল হতে পারে। ওজনও কমার বদলে বেড়ে যেতে পারে।
♦যাঁদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আছে, তাঁরা এটি খালি পেটে খাবেন না। কারণ লেবু এসিডিক।
♦লেবুর এসিড দাঁতের এনামেলের জন্য ক্ষতিকর। তাই এই পানীয় পানের সঙ্গে সঙ্গে কুলি করা বা পানি পান করা উচিত।
📣প্রতি কেজির মূল্য:
#সরিষা_ফুলের_মধু -৫৫০টাকা কেজি।
#লিচু_ফুলের_মধু-৬০০ টাকা কেজি।
#ধনিয়া_ফুলের_মধু- ৬০০ টাকা কেজি।
#কালোজিরা_ফুলের_মধু-১০০০ টাকা
🚩অর্ডার করতে ইনবক্সে ফোন নাম্বার ও ঠিকানা দিন অথবা সরাসরি ফোন করুন
০১৬১৬১৯৪৭৪৫
খুব শীঘ্রই আরও কিছু পণ্য আমাদের শপে নতুন আসছে । খাঁটি ও নিরাপদ পণ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন
#পবিত্র হাদীস শরীফে মধুকে সকল রোগের মহৌষধ বলা হয়েছে। প্রতিদিন ১-২ চামচ মধু মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়।
#কিন্তু ভেজালের এই যুগে খাঁটি মধু পাওয়া বড়ই দুস্কর। তাই মানুষ আস্থা রাখছেন অনলাইন শপগুলোর প্রতি। কিন্তু তাতেও প্রতারিত হচ্ছেন অনেকে।
#আবাদ_শপ আপনাদেরকে দিচ্ছে ১০০% খাঁটি মধুর নিশ্চয়তা। এবং আপনার যেকোনো অনিশ্চয়তা দূর করতে
#আবাদ_শপ আরও আপনাদের দিচ্ছে #মানিব্যাক গ্যারান্টি। মধু নেয়ার পর ভেজালের কোনো চিহ্ন পেলে
#আবাদ_শপ আপনাদের #ডেলিভারী_চার্জসহ সম্পূর্ণ টাকা ফেরত দিবে।
#আবাদ_শপ এ পাচ্ছেন
#সরিষা_ফুলের_মধু প্রতি কেজি ৫৫০ টাকা
#লিচু_ফুলের_মধু প্রতি কেজি ৬০০ টাকা
#কালোজিরা_ফুলের_মধু প্রতি কেজি ১১০০ টাকা
#সুন্দরবনের চাষের মধু প্রতি কেজি ১০০০ টাকা
ডেলিভারী চার্জ ৬০ টাকা মাত্র(শুধুমাত্র ঢাকার মধ্যে)
বিঃ দ্রঃ যে কোন মধু ২ কেজি কিনলে ফ্রী ডেলিভারী
🌱কালিজিরা ফুলের মধু ?
অনেকের কাছে এটা খুব আশ্চর্য একটা ব্যপার, কালিজিরা ফুলের মধু! নাম শুনলেই ধমকে উঠে। মনে মনে ধারনা করে মধুর সাথে কালিজিরা মিক্স করে অথবা অন্য কোন উপায়ে এ তৈরি করে।
🌱ব্যপার টা আসলে তা না, আমরা কালোজিরা ফুলের মধু তৈরি করি না, মৌমাছি রা নিজেরাই কালোজিরা ফুল থেকে মৌরস সংগ্রহ করে, তারপর মধু তে রুপান্তরিত করে।
🌱 মাঠে যখন কালিজিরা ফুল ফুটে, মৌমাছিরা ব্যস্ত হয়ে পরেছে এই ফুল হতে নেক্টার সংগ্রহের কাজে এবং অতিরিক্ত সঞ্চিত খাদ্য মধু মৌ-কলনিতে জমা করে রাখে। এই জমাকৃত মধু মৌচাক থেকে মৌয়াল/ খামাড়ী রা সংগ্রহ থাকে, এভাবেই সংগ্রহ করা হয় কালোজিরা ফুলের মধু।
🌱কালিজিরা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য জানা থাকলে পন্য কিনেতে সুবিধা হবে এবং ঠোকার সম্ভাবনা কম থাকে।
🌱কালোজিরা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য!!!
-ঘন, মিস্টি, সুস্বাদু, মনোমুগ্ধকর, সোনালী বর্ণের, বোতলে রাখতে কালো দেখায়, অনেকের কাছে গুড় গুড় ফ্লেভার আসে ( সবার কাছে না)।
* অন্যান্য মধুর তুলনায় কালিজিরা ফুলের গুনাগুন বেশি থাকে।
মধু ও দুধ একসঙ্গে খেলে কী হয়
বিভিন্ন রোগ নিরাময়কারী হিসেবে বহুকাল আগে থেকেই দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খাওয়ার প্রচলন চলে আসছে। মধুর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাংগাল উপাদান। দুধের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, ডি। রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রাণিজ প্রোটিন ও ল্যাকটিক অ্যাসিড। দুধ ও মধু যখন একসঙ্গে মেশানো হয়, এটি আরো স্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে।
লাইফস্টাইল ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে, দুধের মধ্যে মধু মিশিয়ে খাওয়ার উপকারিতার কথা।
মানসিক চাপ কমায়
গরম দুধ ও মধু একসঙ্গে খেলে স্নায়ুর ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ বেশি থাকলে দিনে দুবার এই মিশ্রণ খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
ঘুম ভালো করে
দুধের মধ্যে মধু মিশিয়ে ঘুমের এক ঘণ্টা আগে খেলে এটি মস্তিষ্কের ওপর ভালো প্রভাব ফেলে। মধু মস্তিষ্ককে শিথিল করে এবং ভালো ঘুমে সাহায্য করে।
হজম ভালো করে
পেট ফোলা ভাব বা হজমের সমস্যা হলে গরম দুধ ও মধুর মিশ্রণ খেয়ে দেখতে পারেন। এটি পাকস্থলী থেকে গ্যাস বের করে দিতে সাহায্য করে এবং পেট ব্যথা কমায়।
হাড়ের জন্য ভালো
দুধের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম। আর মধুর মধ্যে রয়েছে রোগ নিরাময়কারী উপাদান। তাই দুধ ও মধুর মিশ্রণ হাড়ের জন্যও ভালো। এটি হাড়কে শক্তিশালী করে এবং ক্ষয়রোধে সাহায্য করে।
শক্তি বাড়ায়
সকালবেলা গরম দুধের মধ্যে মধু মিশিয়ে খেলে কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং সারা দিন শরীরের শক্তি জোগাতে সাহায্য করে।
পাকস্থলীর সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই
মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান পাকস্থলীর সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে। তাই পাকস্থলী ভালো রাখতে এই মিশ্রণ খেতে পারেন।
তারুণ্য ধরে রাখে
মধু ও দুধের মিশ্রণ খাওয়া বার্ধক্যের আগমনকে ধীর করে। তারুণ্য ধরে রাখার জন্য এই খাবার শতবর্ষ ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
মনোযোগ বাড়ায়
মধু মস্তিষ্কে ভালো প্রভাব ফেলে। আর দুধ মস্তিষ্ককে কর্মক্ষম রাখতে সাহায্য করে। দুধ ও মধুর মিশ্রণটি মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
ABAD Shop খাঁটি পণ্য দিতে বদ্ধ পরিকর ।তাই খাঁটি মধু পেতে ইনবক্স করুন অথবা কমেন্ট করুন অথবা কল করুন ০১৬১৬১৯৪৭৪৫
মধু এমন ধরনের ওষুধ, যার পচন নিবারক (অ্যান্টিসেপটিক), কোলেস্টেরলবিরোধী এবং ব্যাকটেরিয়াবিরোধী । এটা যেমন দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় , সুস্বাদু ও উত্তম উপাদেয় খাদ্যনির্যাস, তেমনি নিরাময়ের ব্যবস্থাপত্রও। আর তাই তো খাদ্য ও ওষুধ উভয়বিধ পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ নির্যাসকে প্রাচীনকাল থেকেই পারিবারিকভাবে ‘পুষ্টিকর ও শক্তিবর্ধক’ পানীয় হিসেবে সব দেশের সব পর্যায়ের মানুষ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে ব্যবহার করে আসছে।
কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীর হাত থেকে এই পবিত্র খাদ্যও রক্ষা পায়নি । এর ফলে ভোক্তারা ভেজাল/নকল মধুকেই আসল মধু ভেবে দীর্ঘদিন ধরে খেয়ে যাচ্ছেন । নির্ভেজাল ও পুষ্টিসমৃদ্ধ পণ্য ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দিতে "ABAD Shop"বদ্ধপরিকর। ABAD Shop "Action on Bangladesh Agricultural Development" এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান । যারা নিবন্ধিত কৃষকের থেকে পণ্য সংগ্রহ করে । তাই "ABAD Shop" শতভাগ খাঁটি ও নিরাপদ পণ্যের নিশ্চয়তা দিয়ে থাকে
১। কালোজিরা মধু (৫০০গ্রাম ৬০০টাকা- এক কেজি ১১০০টাকা)
২। লিচু ফুলের মধু (৫০০গ্রাম ৩০০টাকা- এক কেজি ৬০০টাকা)
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে যে কোনো জেলা থেকে আপনারা অর্ডার করতে পারবেন।
অর্ডার করতে আপনার নাম ঠিকানা মোবাইল নাম্বার ইনবক্স করুন
অথবা
কল করুন ০১৬১৬১৯৪৭৪৫
ঢাকার মধ্যে ক্যাশ অন ডেলিভারি এবং হোম ডেলিভারি চার্জ ৬০ টাকা
ঢাকার বাইরে কুরিয়ার সার্ভিসে (সুন্দরবন, এস এ,করতোয়া) পাঠিয়ে দিব আমরা। হাতে পাওয়ার পর পণ্যের মূল্য পরিশোধ করবেন। শুধু কুরিয়ার বুকিং চার্জ অর্ডার কনফার্ম হওয়ার পর অগ্রিম দিতে হবে।
অর্ডার করার ২থেকে ৪কর্মদিবসের মধ্যে আপনার পণ্য পৌঁছে যাবে।
খাঁটি মধু খান, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান। সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ।
কেন খাবেন কালিজিরার মধু?
মধু যদি কালোজিরা ফুল থেকে হয়, তাহলে মধুতে (কালোজিরা + মধু) দু'রই গুনাগুন এক সাথে পাওয়া যাবে। কালিজিরা মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের ঔষধ। তাই বলে কি অসুস্থ ব্যক্তিকে খাওয়ালে তিনি চটজলদি সুস্থ হয়ে যাবেন না ব্যপারটি এমন নয়। অাপনি সুস্থ অবস্থায় প্রতিদিন একটু একটু করে খাবেন তাহলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে ইন শা আল্লাহ।
মধুর উপকারিতা এবং প্রয়োজনীয়তা আমরা সবাই জানি। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর শক্তি দিয়েছেন আল্লাহ তায়ালা এই মধুতে। বর্তমান সময়ে সবার জন্য এটা খুব প্রয়োজন।
তাই বহু উপকারি এই মধুগুলি রাখতে পারেন আপনার নিয়মিত খাবারের তালিকায়। দেরি না করে আজই অর্ডার করুন এবং গ্রহণ করুন বর্তমান সিজনের ফ্রেশ ও টাটকা মধু।
আমাদের কাছে পাবেনঃ
১: লিচু ফুলের মধু ৬০০ টাকা।
২: কালোজিরা ফুলের মধু ১১০০টাকা
ঢাকা মেট্রোর ভিতরে কুরিয়ার চার্জ ৬০ টাকা (cash on delivery )
কুরিয়ার চার্জ আগে পেমেন্ট করতে হবে।
ঢাকার বাহিরে পুরো টাকা আগে পেমেন্ট হবে ।
অর্ডার কনফার্ম করতে👇
আপনার নাম, ঠিকানা ও কোন মধু ইনবক্স করুন
অথবা কল করুন এই নাম্বারে:
০১৬১৬১৯৪৭৪৫,
মধু ও কালোজিরার ভেষজ উপকারিতা
নিদ্রহীনতা দূরীকরনঃ
অনেকের রাতে বেলা ভাল ঘুম হয় না। রাতে ভাল ঘুমের জন্য কালোজিরার সাথে মধু মিশ্রন করে পান করলে রাতের বেলা ভাল ঘুম হয়।কিভাবে এই মিশ্রন তৈরি করবেন? এই মিশ্রন তৈরি করার জন্য এক গ্লাস গরম দুধের সাথে এক চামচ মধু মিশিয়ে তাতে ১ চামচ কালোজিরার মিশাতে হবে । উক্ত মিশ্রন রাতে ঘুমানোর পূর্বে সেবন করতে হবে । এতে রাতে ঘুম ভাল হবে।
ত্বকের সৌন্দয্য বৃদ্ধিতেঃ
ত্বকের সৌন্দয্য এবং যৌবনের লাবন্য ধরে রাখতে মধু ও কালোজিরার মিশ্রন দারুন উপকার করে থাকে। কালোজিরার সাথে মধুর মিশ্রন নিয়ে তাতে পাতলা সিরকা ও সামান্য পরিমান গমের গুঁড়া নিয়ে সন্ধ্যা বেলা মুখে মালিশ করতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে গরম পানি এবং সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে । এতে আপনার ত্বকের লাবন্য এবং সৌন্দয্য বহুগুনের বৃদ্ধি পাবে। প্রতি সপ্তাহে একাধিকবার এইভাবে সেবন করতে হবে।
মাথা ব্যথাঃ
মাথা ব্যথায় সামান্য পরিমান কালোজিরার, তার অর্ধেক পরিমান গরম লবঙ্গ , অর্ধেক পরিমান মৌরিফল ও ননিযুক্ত দুধের সাথে সেবন করলে মাথা ব্যথা দ্রুত সাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া শুধু কালোজিরার তেল ব্যথাযুক্ত জায়গায় মালিশ করলে দ্রুত ব্যথা প্রশমন করতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
যৌনশক্তি বৃদ্ধিঃ
যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে কালোজিরা এবং মধুর মিশ্রন অসাধারন ভুমিকা পালন করে থাকে। কালোজিরার চূর্ণ, অলিভ ওয়েল, ৫০ গ্রাম হেলেঞ্চা এবং ২০০ গ্রাম মধু মিশিয়ে যৌনশক্তি বৃদ্ধিকারি রেসিপি বানিয়ে ফেলুন। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে এই রেসিপি এক চামচ করে পান করবেন। রাতেও এই রেসিপি পান করতে পারবেন। প্রাকৃতিকভাবে যৌনশক্তি বৃদ্ধি করার কালোজিরা এবং মধুর উপকারিতা ভুমিকা অপরিসীম।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি এবং অ্যাজমার উন্নতিঃ
কালোজিরা এবং মধু স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি এবং অ্যাজমার উন্নতি সাধন করে থাকে। এক চামচ মধু নিয়ে তাতে সামান্য কয়েকটি কালোজিরা নিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। ৪৫ দিন যাবত এই কালোজিরা এবং মধু ব্যবহার করলে অ্যাজমার দারুন উপকার সাধন হয়।
সুস্বাদু লিচুর জন্য বিখ্যাত উত্তরবঙ্গ। এই লিচু বাগানে কাঠের তৈরি শত শত বিশেষ বাক্সের মাধ্যমে মৌ চাষ করে সারা বছরের জন্য মধু সংগ্রহ করেন মৌচাষীরা। মৌমাছি বিভিন্ন ফুল থেকে রস সংগ্রহ করে সেগুলো দিয়ে মধু তৈরি করে। মৌচাক পরিণত অবস্থায় পৌঁছলে মোম থেকে মৌমাছি সরিয়ে সংগ্রহ করা হয়। লিচু ফুলের মধু খেতে খুবই সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। অভিজ্ঞ ও প্রশিদ্ধ মৌচাষীদের দ্বারা লিচু ফুলের মধু আহরন ও সংগ্রহ করে কোন প্রকার মিশ্রণ ছাড়া সারা বৎসর বাজারজাত করি তাই এ মধুর স্বকীয়তা, গুণগত মান, মূল্য এবং বিষমুক্ততা নিয়ে আপনাকে আমরা শতভাগ নিশ্চয়তা দিতে পারি।
মূল্যঃ ৬৫০ টাকা প্রতি কেজি
আমাদের পণ্য কিনতে নাম ঠিকানা ও বিস্তারিত লিখে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন ০১৬১৬১৯৪৭৪৫
কালিজিরা ফুলের মধু,,,
কালোজিরা ফুলের মধুর বৈশিষ্ট্য
মধুর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকলে আপনি যে মধু কিনছেন তা খাঁটি না ভেজাল তা বুঝতে পারবেন না। তাই মধুর বৈশিষ্ট্য জানা খুবিই দরকার।
আমাদের মনে রাখতে হবে যে, একেক ফুলের মধুর একেক রকম বৈশিষ্ট্য থাকে। যেমনঃ স্বাদ, গন্ধ, রং ও ঘনত্ব এর বেশ পরিবর্তন থাকে। যেমনঃ লিচু ফুলের মধু, সরিষা ফুলের মধু, সুন্দরবনের মধু ইত্যাদি। সব ফুলের মধুরই আছে ভিন্ন ভিন্ন গুণাগুণ ও বৈশিষ্ট্য। তাই কালোজিরা ফুলের মধুরও আছে ইউনিক কিছু বৈশিষ্ট্য।
স্বাদঃ
আপনারা অনেকেই খেজুরের গুড় খেয়েছেন আশাকরি। এই কথাটি বলার কারণ হলো আপনি যদি কালোজিরা ফুলের মধু খান তাহলে বলবেন যে, গুড় এবং এই মধুর মাঝে কোনই পার্থক্য নাই। অর্থাৎ কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ একদম খেজুরের গুড়ের মতো। তবে ভুলে গেলে চলবে না, মধু তো মধুই। সেটা কখনোই গুড় নই।
গন্ধঃ
স্বাদ যেহেতু অনেকটা গুড়ের মতো তবে গন্ধ কিন্তু গুড়ের মতো না। বেশ আকর্ষণীয় এবং মনোমুগ্ধকর। আরেকটি জিনিষ মনে রাখতে হবে, আমাদের অনেকেই বলে থাকেন যে মধু খুব মিষ্টি। তাদের উদ্দেশে বলছি, জি ভাই মধু খুব মিষ্টি। কারণ মধু চিনির থেকে ২৫ গুন বেশি মিষ্টি।
রংঃ
কালোজিরা ফুলের মধুর স্বাদ প্রায় গুড়ের মতো এবং দেখতে কালার ও কিন্তু গুড়ের মতোই প্রায়। কালো কালো টাইপ এর।
ঘনত্বঃ
এইটি স্পেসিফিক ভাবে বলা কঠিন। মধুর ঘনত্ব ডিপেন্ড করে পারিপার্শ্বিক আবহাওয়া, তাপমাত্রা, মধু পরিপক্ব কি না এবং মৌচাষির উপরে। তবে আমাদের দেশে যে মধু বিক্রি হয় তা সাধারণত ১৮% থেকে ২৫% পর্যন্ত জলীয় উপাদান থাকে। অনেক সময় কিছু কম বেশ হয়। জলীয় উপাদান যত কম হবে মধু তত ঘন হবে।
কালোজিরা ফুলের মধুর উপকারিতা
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কালো জিরা 'সাম (মৃত্যু)' ব্যতিত সকল রোগের ঔষধ। (পাবলিশারঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন / গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইফাঃ) / অধ্যায়ঃ ৬৩ / চিকিৎসা (كتاب الطب) / হাদিস নম্বরঃ ৫২৮৫)
আশাকরি কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের ভালই জানা আছে তাই আর দ্বিতীয় বার বলে সময় নষ্ট করছি না। যেহেতু কালোজিরার উপকারিতা খুব অসাধারণ তাই কালোজিরা ফুলের মধুর উপকারিতাও খুব অসাধারণ হবে এইটাই স্বাভাবিক।
খাটি মধুতে কি পিঁপড়া ধরে নাকি ধরেনা?
অনেকের মধ্যেই একটা ভুল ধারনা আছে যে খাঁটি মধুতে পিপড়া ধরেনা। মিষ্টি বস্তুতে পিপড়া ধরবেনা এটাতো কল্পনা করা যায় না। পিপড়া ওই সকল জায়গায় বেশি আকৃষ্ট যেখানে সুক্রোজ ও গ্লুকোজ থাকে।
মধুর প্রধান দুইটা উপাদান হল সুক্রোজ ও গ্লুকোজ।
ABAD Shop's cover photo
মধুর উপকারিতা :
• মধুতে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ আলাদাভাবে থাকে, কিন্তু চিনিতে তা একসঙ্গে থাকে। ফ্রুকটোজ তাড়াতাড়ি গ্লুকোজের মতো শরীরে ক্যালরি হিসেবে জমা হয় না। তাই চিনির মতো মধু সহজে ক্যালরি জমা করে না। ফলে অল্প মধু খেলেও ওজন বাড়ার সম্ভাবনা কম।
-মধু শরীরকে রিলাক্স করে, মনকে প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে এবং সহজে ঘুমিয়ে পড়া যায়।
• মধু প্রাকৃতিক এন্টিবায়োটিক হিসেবে পরিচিত। যা শরীরের সব ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে ইনফেকশন দূর করে। ফলে শরীরের কাজ করার প্রণালিগুলো উন্নত হয় এবং মানুষ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়।
• মধু হজমে সহায়ক। তাই বেশি খাবার খাওয়ার পরে অল্প মধু খেতে পারেন।
• মধু ফ্যাট কমায়, ফলে ওজন কমে।
• মধু প্রাকৃতিকভাবেই মিষ্টি। তাই মধু সহজে হজম হয়।
• চোখের জন্য ভালো।
• গলার স্বর সুন্দর করে।
• শরীরের ক্ষত দ্রুত সারায়।
• আলসার সারাতে সাহায্য করে।
• নালীগুলো পরিষ্কার করে।
• ঠাণ্ডা লাগলে জ্বর, গলাব্যথায় ভালো ওষুধ হিসেবে কাজ করে।
• মধু এন্টি অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।
• বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে।
• শরীরের সামগ্রিক শক্তি বাড়ায় ও তারুণ্য বাড়ায়।
মধুর বহুমুখী গুণাগুণ সম্পর্কে অধিকাংশ লোকে অবগত নন৷ সাধারণ মানুষ ভেবে থাকেন কিছু রোগ আরোগ্যেই এর প্রয়োগ হয়ে থাকে মাত্র৷ কিন্তু মধু যে একটি উত্তম আহার্য্য ও পানীয় সে বিষয়ে সবাই জ্ঞাত নন৷ আধুনিক বিজ্ঞানের কল্যাণে মধুর গুণাগুণ জানতে পেরে পাশ্চাত্ত্য দেশের বহু লোক মধুর উৎপাদন বৃদ্ধির ব্যাপারে বিশেষ সচেষ্ট হয়েছেন৷ অনেকে সেই দেশগুলিতে এখন গুড় চিনির ব্যবহার কমিয়ে মধুর ব্যবহার করতেও শুরু করেছেন৷ ভারতবর্ষের যোগী ও মুনি ঋষিরা অবশ্য প্রাচীন কাল থেকেই এর গুণাগুণ সম্বন্ধে বিশেষ ভাবে অবগত ছিলেন৷
যাঁরা যোগ সাধনা করেন তাঁদের পক্ষে এ যুগে খাদ্যাখাদ্য বিচার ও নির্বাচন একটা সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়৷ যোগ সাধকরা যে ধরণের খাদ্য পেতে চান তা সচরাচর বাজারে পাওয়া মুশকিল হয়ে যায়৷ যোগীরা এমন ধরণের সহজ পাচ্য ও লঘু ধরণের খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ করতে চান যেগুলি অল্প সময়ে ও সহজে
হজম হয়ে যাবে৷ পেট হালকা ঠাণ্ডা রাখবে আর শরীরে যথেষ্ট বলও পাওয়া যাবে৷ এ ধরণের মানসিকতার বশবর্ত্তী হয়েই প্রাচীনকালের যোগী ও তান্ত্রিকরা ফল মূল, গো–দুগ্ধ ও মধু ইত্যাদি আহার্য্য ও পানীয় গ্রহণে বেশী ইচ্ছুক থাকতেন৷ যোগ সাধকদের পক্ষে মধুএক উপাদেয় আর আদর্শ আহার্য্য পানীয় বলে গণ্য হয়৷
মধু শীতলকারী, হাল্কা, স্বাদপূর্ণ, রুক্ষ, সহজপাচ্য (গ্রাহী) লেখন চোখের পক্ষে হিতকারী, ক্ষুধা, বর্ধক (দীপন),শ্বরশোধক মুখের ব্রণ নির্মূলক, ত্বকের উজ্জলতা বর্ধক, শরীরের সৌন্দর্য বর্ধক, সুখপ্রদানকারী, (আহ্লাদ কর্ত্তা), অত্যন্ত প্রসন্ন প্রদানকারী, মস্তিষ্কের কর্মশক্তি বর্ধক (মেধা), বৃষা বিষদ ও রোচক গুণ সম্পন্ন৷ মধুতে কুষ্ঠ, বর্মন,শ্বাসকষ্ট, হিক্কা আর অতিসার প্রভৃতি রোগ ভাল হয়৷ এছাড়া কাশি, রক্তপিত্ত, কফ, প্রমেহ, কৃমি, ক্লম, মেদরোগ, তৃষ্ণাবৃত্তির প্রাবল্য যক্ষ্মা প্রভৃতি ব্যাধিতেও–মধুর ব্যবহার খুবই ফলপ্রদ৷ মধুকে সংসৃক্ত ভাষায় বৈদ্যরা ‘যোগবাহী’ শব্দের একটি অর্থ আছে৷ যদি কোন পদার্থ (মধু) অন্য এক বা একাধিক পদার্থের সাথে মিশ্রিত হয়ে মিশ্রিত পদার্থের গুণ বর্ধন করে আর উক্ত দ্রব্যটির সমান নিজেরও গুণের পরিচয় দেয় তবে তাকে বলা হয় যোগবাহী দ্রব্য৷ মধুকে তাই যোগবাহী উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে৷ প্রবন্ধের পরিণত স্তরে এ ব্যাপারে আলোচনা করে দেখানো হয়েছে যে মধু কী কী দ্রব্য, ফল বা গুল্মের সাথে মিশ্রিত হয়ে কোন্ কোন্ ব্যাধিকে দূর করতে সক্ষম হয়৷
সাধারণ মানুষ জানে না যে মধুর মধ্যে কত ধরণের আর কী পরিমাণ খাদ্য মূল্য সঞ্চিত হয়ে আছে৷ বিজ্ঞানীরা বলেন মানব শরীরের পক্ষে অত্যাবশ্যক ৮০প্রকারের প্রয়োজনীয় মৌল উপাদান মধুর মধ্যে পাওয়া যায়৷ গবেষণাগারের পরীক্ষাতে যে সব জিনিস মধুর ভেতর থেকে নিষ্কাষণ করে বের করা সম্ভব হয়েছে সেগুলির বিবরণ দেওয়া হ’ল৷
নানা প্রকারের এনজাইম মধুতে রয়েছে৷ যেমন–নবারটেস, ক্যাটলেস, পেরেকসডেস, ডিয়াসটেস, শরীর রক্ষায় এসব এনজাইমের ভূমিকা যথেষ্ট৷ ডাক্তারবাবুরা বলেন, এই উপাদানটি ছাড়া মানুষের শরীরে অঙ্গ–প্রত্যঙ্গ অল্প পরিশ্রমেই কাহিল হয়ে পড়ে৷ পাচন ক্রিয়াতে এনজাইমের প্রয়োজন হয়৷ তাই মধু খেলে শরীরের অঙ্গ–প্রত্যঙ্গ যেমন কর্মশক্তি ফিরে পায় আবার পাকস্থলীর খাদ্য হজমের ক্ষমতাও বাড়িয়ে দেয়৷
মধুতে বিজ্ঞানীরা খঁুজে পেয়েছেন আরও অনেক উপাদান৷ ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, লৌহ, ক্লোরিণ, ফসফরাস ও আয়োডিন৷ এমনকি কোন কোন মধুর মধ্যে রেডিয়ামও পাওয়া গেছে৷ পলিফ্লাওয়ার ও আরও কিছু ফলের রস থেকে উৎপাদিত মধুতে এ্যালুমিনিয়াম, বোরণ, ক্লোরিণ, কপার, লেড, নিকেল, ম্যাঙ্গানিজ, লিথিয়াম, ওসমিয়াম, সিলিকন, টিন, জিঙ্ক, টিটানিয়াম ধাতব দ্রব্যের সন্ধান পেয়েছেন মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ই এস প্রোবোবস্কি৷ এ সব খনিজ পদার্থ স্নায়ুমণ্ডলীকে সুস্থ রাখতে, রক্ত সঞ্চালনে শরীরের টিসুগুলির পুষ্টিসাধনে আর এনজাইম বাইটামিন–হর্মোনের মধ্যে মিশ্র রাসায়নিক সমন্বয় সাধনে বিশেষ সাহায্য করে৷
এছাড়াও মধুতে পাওয়া গেছে অনেক ধরণের অর্গানিক এ্যাসিড৷ এতে আছে ম্যালিক, সাইট্রিক, টারটারিক আর অক্সালিক এ্যাসিড৷
শরীরের উত্তাপ রক্ষায় , কর্ম ক্ষমতাকে অটুট রাখতে আমাদের ক্যালরির দরকার হয়৷ চিনি থেকে আমরা যে ক্যালরি পাই তাতে শরীরের পুষ্টি সাধনে যতটা সুবিধা হয় তার চেয়ে ২০ গুণ বেশী ফলদায়ক হয় মধু থেকে আহুত ক্যালরির দ্বারা, কারণ মধুর এই উপাদানটির সাথে আরও বহু প্রকারের পুষ্টিকর জিনিস শরীরে প্রবেশ করতে পারে৷
মধুতে বাইটামিনও আছে নানা ধরণের৷ বাইটামিনের অভাবে আমাদের শরীর বেরিবেরি, রিকেট, স্কার্বি প্রভৃতি জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত হতে পারে৷ মধু খেলে অনেক ধরনের বাইটামিনও শরীরে ঢুকতে পারে, বি–১, বি–২, বি–৩, বি–৫, বি–৬, বি. ই আর কে বাইটামিনের সন্ধানও মধুতে পাওয়া গেছে৷ এক কিলোগ্রাম মধুতে নিম্নহারে বাইটামিন পাওয়া গেছে: বাইটামিন বি–২–১.৫ মিলিগ্রাম, বাইটামিন বি–১–০.১ মিলিগ্রাম, বাইটামিন বি–৬–৫.০ মিলিগ্রাম, বাইটামিন সি–৫.৪ মিলিগ্রাম৷ মধুর ব্যবহার তাই চিকিৎসা ক্ষেত্রে এত ব্যাপক ও বহুমুখী৷ এত বেশী খাদ্য মূল্য আর প্রতিষেধক ক্ষমতা এর মধ্যে রয়েছে যে, প্রাচীন যুগ, মধ্যযুগ এমনকি বর্ত্তমানের বৈজ্ঞানিক যুগেও মধুর ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে৷
ভিডিও নির্মাতাদের জন্য অ্যাপ আনল ফেইসবুক
techtushar98.blogspot.pe YOUR DESCRIPTION HERE
বাংলাদেশের বাজারে আসছে আইফোন ১০
techtushar98.blogspot.pe YOUR DESCRIPTION HERE
Click here to claim your Sponsored Listing.
আবাদ শপ
আসসালামু আলাইকুম
শতভাগ খাঁটি ও নিরাপদ পণ্য ভোক্তার কাছে পোঁছে দেয়াই আমাদের মুল লক্ষ
আমাদের পণ্য কিনতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন ০১৬১৬১৯৪৭৪৫
Category
Products
Contact the business
Telephone
Website
Address
1212
Badda, 1212
We're providing various type of homemade food that will taste you real flavor of natural food.
Badda
আসসালামু আলাইকুম আসেন আমরা সকলে মিলে ভালো একটা সমাজ গড়ি একজন আরেক জনের বিপদের সময় যেন পাশে থাকি
Badda
Welcome to Tasty Foods online delivery service. we serve office lunch and Different types of foods
Uttor Badda
Badda, 1212
অতিরিক্ত তৈল ও মসলা মুক্ত ঘরোয়া পরিবেশে রান্না করা খাবার অর্ডার করার জন্য কল করুন - 01784501649
130/A, Progati Shororni, (Azhar Tower, Lift-11), Middle Badda, Gulshan, Dhaka
Badda, 1212
Badda
Cake, Dessert Item, Frozen Item, Set Menu, Chinese Item, Curry Item, Pitha, Achar etc. All items are fresh and hygienic. Home delivery services are available.
Merul Badda
Badda, 1212
We are providing food items including breakfast, lunch, dinner. and different kinds of snacks item.