The Robinhood Team

খাইলাম না ** পিয়াজ।।
গতকাল কেবল ঘোষনা হইছে যে ভারত পিয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে,এরমধ্যেই আগের দামে কেনা পিয়াজও কিভাবে দর বৃদ্ধি করে বিক্রি করা হয়?আপনি হয়তো বলবেন সরকারের দোষ,নিয়ন্ত্রন নেই,প্রসাশন দেখে না।কিন্তু ভেবে দেখেছেন কি,এই ব্যবসায়ীরা কেউই ভিন্ন গ্রহের নয়।এরাও আমাদেরই সমাজে মানুষের মুখোশ পরে থাকে।সুযোগ পেলে তাদের শিয়ালের কিংবা শুয়োরের স্বভাব যেগে ওঠে।দেশের সব খুচরা দোকানেও মুহুর্তের মধ্যেই দাম বৃদ্ধি করা হয়েছে,অথচ তারা পাইকারদের থেকে আগের কম মূল্যেই এই পিয়াজগুলো কিনেছিলেন।দেশের লক্ষ লক্ষ মুদি দোকানীর সবার যদি লোভে স্বভাব এমন বদলে যায় তা কোনো আইনের দ্বারা ঘরে ঘরে গিয়ে নিয়ন্ত্রন করাটা আসলেই বাস্তবে সম্ভব নয়।হয়তো দু একজনকে জরিমানা করা সম্ভব,তবে সিন্ডিকেটের কিছু মাফিয়া তো আছেই যাদেরকে কেউই কিছু করতে পারছে না।তাহলে ভালোদের কেন এমন একটা সিন্ডিকেট তৈরি হচ্ছে না,যারা এদেরকে শায়েস্তা করতে কম দামেও বিক্রি করতে পারে?গদির দাবিতে আমরা রাস্তা কাপাতে জানলেও অতিরিক্ত মুনাফার সুযোগ জাতী হিসেবে কখোনোই হাতছাড়া করতে রাজি নই।
আমাদের মস্তিস্কের পরিবর্তন প্রয়োজন।অতিরিক্ত মুনাফার প্রবনতা,আল্লাহর আজাবের ভয় হারিয়ে ফেলাই আমাদেরকে এখানে এনে দার করিয়েছে।রাস্তায় গাড়ি না থাকলে দেখবেন দুপুরে ভাড়া দ্বিগুন,রাতে ভাড়া কয়েকগুন,পন্য সরবরাহ কম থাকলেই কম দামে কেনা পন্যও বাড়তি দামে বিক্রির এই যে প্রবনতা।এটা আমাদের একটা মানুষিক সমস্যা এবং জালিম হয়ে যাওয়ার একটা বাহ্যিক রূপ,আমরা অন্যদের ফেরাউন বলে গালি দিলেও নিজের মধ্যেই যে বড় ফেরাউনের জালিমের স্বভাব রয়ে গেছে তা অনুভব করার শক্তি হয়তো আল্লাহ অন্তরে মোহর মেরে বন্ধ করে দিয়েছেন।।
আসুন পরিবর্তন হই,এই অতিরিক্ত মুনাফা হালাল নয়।।এই জুলুমের শাস্তি হবে ভয়াবহ অগ্নির,জাহান্নামের।।
#সিন্ডিকেট #রুখে #দাও

শোকাহত।।
নলছিটি পৌরসভার ০৯ নং ওয়ার্ডের দক্ষিন গৌরিপাশা নিবাসী আসমান খান আজকে বিকালে শেষ নিস্বাস ত্যাগ করেন।ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন।।
তিনি নলছিটি-দপদপিয়া রুটের রেন্ট এ কারের ড্রাইভার আনোয়ার হোসেন এবং লঞ্চঘাট এলাকার ব্যবসায়ী শাকিল খানের পিতা।।আজ রাত ০৯ টায় ভাংগাদেউলা মসজিদ ময়দানে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।
আমি মরহুমের রূহের মাগফেরাত কামনা করছি এবং তার শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞ্যাপন করছি।।

জমিনে জাল জালা।।
হে আমার স্বজাতি, তোমরা জুলুমের পথ থেকে ফিরে এসো।আল্লাহকে ভয় করো।সুদ,জিনাহ,ব্যাভিচার এবং অন্যায় জুলুম থেকে নিজেদের বাচিয়ে রাখো।নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সকল কর্মের বিষয়ে জ্ঞ্যাত

এই মূল্যবান ঐতিহ্যটি টিকিয়ে রাখা দরকার।।

https://youtu.be/618EVLtgrKI?si=cf7wEoN6Y9pdWPPV

দপদপিয়া লঞ্চঘাটে খুজে পাওয়া সেই সাইদকে তার পরিবার খুজে বের করে নানির কাছে দেয়া হলো।।

আলহামদুলিল্লাহ, দপদপিয়া লঞ্চঘাটে খুজে পাওয়া সেই সাইদ আজকে ফিরে গেলো তার নানির কাছে।। নিচের ছবিতে তার কোলে তার ছোটবোন।।

সুদুরপ্রসারি পরিকল্পনা, টেকসই স্থাপনা,অসীম ক্ষমতা
কিছুই মানুষকে অমর করতে পারেনি।মৃত্যুই অনিবার্য সত্য,যা ছো মেরে আপনাকে আমাকে তুলে নিয়ে যাবে।।
চলেন কম খাই,কিন্তু হালাল খাই।।

একই স্থানের দুটি ভিন্ন চিত্র।।নলছিটি উপজেলার সাথে বিভাগীয় শহরে যাবার প্রধান মহাসড়কটি যখন ভেঙে নদীতে যাচ্ছিলো, তখন নিজের উপার্জনের টাকায় সেচ্ছাসেবীদের নিয়ে জরুরি বালির বস্তা ফেলে সেই থেকে এই সরকারি বরাদ্দের কাজ পর্যন্ত। ক্ষুদ্রতম হলেও সামান্য কিছু শ্রম আমাদেরও ছিলো।।এতে এলাকার সকলের উপকারই হবার কথা,

এরপরেও যখন আমার পিছনে কিছু লোকের কুটচাল চালানোর খবর আসে তখন আফসোস হয়।আসলেই এই বিপজ্জনক প্রজাতির জন্যই এলাকার এই দশা।।

জ্ঞ্যানীদের সেই "ভিলেজ পলিটিক্স" শব্দটা আসলেই নিকৃষ্টতর শব্দ।।

কুমারখালি মরা নদী, নলছিটি।

"স্যার লাইটারটা দেন,বিড়িটা ধরাই"

নতুন কারিকুলামে যেই শিক্ষকরা ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে নাচানাচি করে খুব উল্লাস করছেন,কয়েকদিন পরেই শিক্ষার্থীরা আপনাদেরকে এই ডায়লগ শুনাবে।"স্যার চলেন ** খাই'

#সংবাদ #ঝালকাঠি নির্বাচন কমিশনারের মত বিনিময়ের পরের সংবাদের বক্তব্য।

https://www.dainikcetonaibangladesh.com/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87/4264/?fbclid=IwAR2ptSLCnnmGknXiPurPMihH27n6w6BH76SkNLDrnpoxmS8JaFyJyt5mip0

#সংবাদ #নলছিটি

https://www.dainikcetonaibangladesh.com/%e0%a6%a8%e0%a6%b2%e0%a6%9b%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%a6%e0%a6%bf/4248/?fbclid=IwAR2bpwXV2fkxoa04kvjKmzv4uf31nK2XtmJRbQ_Hzg1BR_cn53Cwnebftg8

#সংবাদ #ঝালকাঠি

https://www.dainikcetonaibangladesh.com/%e0%a6%9d%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%a0%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%aa%e0%a7%81%e0%a6%b0-%e0%a6%89%e0%a6%aa%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%be/4251/?fbclid=IwAR0xfDIPwIbxBNNsqsMw4HRKf74RnIbNy7Gigehw5evtA-9Om6bp56hQLrs

ইচ্ছামত কিংবা ফার্মেসির মালিকদের প্রেসক্রিপশনে ইচ্ছামত এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করছেন?! এর সুফল পাবেন পরে।।

https://www.ajkerpatrika.com/304310/%E0%A6%93%E0%A6%B7%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%B9%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%89%E0%A6%A0%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A7%AE%E0%A7%A8%25-%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81

মোটিভেশনাল বক্তারা সাফল্যের যে ভাষন দেন তাতে মনে হয় তারা সবাই বিল গেটস।বুঝতে হবে, বিল গেটসের সাথে অনেকেই পরিশ্রম করে পত্রিকা বিক্রি করতো,সবাই বিল গেটস হয় নি।জেফ বেজোস,স্টিভ জবসের সাথেও সমান শ্রম অনেকেই দিয়েছেন কিন্তু তারা স্টিভ জবস বা জেফ বেজোস হতে আরেন নি।
দুনিয়ার সাফল্য বা আর্থিক প্রাচুর্যের উচ্চতাই মূল সাফল্য নয়।কিংবা শুধুমাত্র শ্রম দিয়েই সফল হওয়া যায় না।দুনিয়ার সম্পদ পুরোটাই তক্বদীর।অনেকেই মৃত্যুর আগ পর্যন্ত অক্লান্ত পরিশ্রম করেও অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে পারেন না।প্রত্যেকের জীবনে দারিদ্র এবং প্রাচুর্য থাকতেও পারে,নাও থাকতে পারে। এগুলোর জন্য এত হয়রান হয়ে লাভ নেই।

সকলের উচিৎ ছিলো এই পদ্ধতিকে গ্রহণ করা,বিশেষ করে সরকারের।।
নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং পরিবেশ বান্ধব সিএফসি ফ্রি এয়ার কুলিং সিস্টেম ব্যবহার চালুতে সরকারের এবং বেসরকারি শিল্প গোষ্ঠীর গুরুত্ব দেয়া উচিৎ।এগুলোর এখনই উপযুক্ত সময়। সকল সরকারি অফিসের বিদ্যুৎ সরবারাহের জন্য অফিসের পুরো ছাদে সোলার প্যানেলের সাথে ইনভারশন টেকনোলজি ব্যবহার করে পুরপুরি সাপোর্ট দেয়া সম্ভব। এতে সরকারি ভর্তুকি কমবে।যেহেতু সরকারি দপ্তর শুধু দিনেই চলে,তাহলে তা সূর্যের আলোর পূর্ন ব্যবহারেই চলুক।এর সাথে সাথে সকল সিটি করপোরেশন এলাকায় পয়ো বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পগুলো গ্রহণ করলে প্রচুর আমদানির জন্য ব্যবহার করা ডলার সাশ্রয় হতে পারে অধিক পরিমানে।

এবং শহরে অধিক পরিমানে এসি ব্যবহার বন্ধ করে ওয়াটার পাম্পিং এয়ার কুলার ব্যবহার করলেই পরিবেশ বান্ধব উপায়ে এবং কম খরচে রুম ঠান্ডা রাখাও সম্ভব। ভারতে গরমের দিনে লোকাল ভাবে বানানো এই ওয়াটার পাম্পিং কুলিং সিস্টেম খুবই জনপ্রিয়।।

সরকার উদ্যোগ নিলেই কয়েক মাসে এর সুফল পেতে পারে।
সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে এর আগেও এমন একটি প্রস্তাবনা পাঠিয়েছিলাম,কিন্তু তাদের কোনো সারাশব্দ পাই নি।।এবার আবারও এটি নিয়ে কাজ শুরু করেছি, ইনশাল্লাহ চেষ্টা চলবে।

বিস্তারিতঃ https://tinyurl.com/482bhs9f

চট্টগ্রামের রাস্তাঘাটে কেউ ধরছেন মাছ, কেউ কাটছেন সাঁতার।

ছবি: রাজীব রায়হান/স্টার

বিস্তারিত: https://tinyurl.com/37etypth

পরামর্শ, আগে পুরোটা পরে নেবেন।।

কুশপুত্তলিকাও কি মূর্তি নয়?!রাজনীতি বর্তমানে একটি কর্দমাক্ত মাঠ।।
কিভাবে ৩০/৪০ জন কর্মীর উপস্থিতিতেও তাদের শায়েখের রক্ত ঝরেছে ঘুষিতে,মানব ঢাল বানানোর বিদ্যা কি তার কর্মীদের ছিলো না,যা দ্বারা আওয়ামী লীগের কর্মীরা বুলেট থেকে শেখ হাসিনাকে বাচিয়েছিলো?যদি ভোট কেন্দ্রের ভেতরে অনিয়ম হয়,তাহলে ১২৬ টা কেন্দ্রের পোলিং এজেন্টদের কমপক্ষে ১২৬ জনের সবারই প্রতিবাদ করার উচিৎ ছিলো না?প্রতিবাদ করে অনিয়ম প্রতিহত করতে গিয়ে সেই ১২৬ জন আগে রক্তাক্ত হওয়ার কথা।১২৬ টা কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার সামনে তাদের কর্মীরা কেউ চিল্লাপাল্লা করতে সাহস পেলো না,যা গাজীপুরে জাহাঙ্গীর আলম পেরেছেন?

যদি ইভিএম এর যোগ বিয়োগে কারচুপি হয়,তাহলে ১২৬ কেন্দ্রের আপনাদের কর্মীরা মেনুয়াল রেজাল্টের কপি লিখেও আনে নি যা যোগ করে আপনারা আপনাদের মোট ভোট বের করে আপিল করতে পারলেন না??

তার মানে বাহ্যিকভাবে দেখা যাচ্ছে রাজনীতির মাঠে তাদের দক্ষ যোগ্য শিক্ষিত কর্মীর অভাব।।

ইরান-সৌদি আরব: সাত বছর পর কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে রাজী হলো দুই দেশ - BBC News বাংলা ২০১৬ সাল হতে মধ্যপ্রাচ্যের এই দুই বড় দেশের মধ্যে কোন কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিল না। চীনের মধ্যস্থতায় দুই দেশ আবার সম্প...

প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার অনন্য কৃষি উদ্যোগ

নারী একদিকে মমতাময়ী মা, অন্যদিকে সহধর্মিণী, আবার সে আমাদেরই সন্তান।

পৃথিবীর সকল নারীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও আন্তর্জাতিক নারী দিবসের শুভেচ্ছা।

https://www.dailyjanakantha.com/national/news/680589

সুগন্ধা নদীতে সেতুতে না থাকায় ভোগান্তি নলছিটিবাসীর একটি সেতুর অভাবেই ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলা বাসীর ভোগান্তি সীমাহীন। নদী বিস্তৃত উপজেলা নলছিটি।

‘আমরা সাধারণ কৃষক, কাগজপত্রের ঝামেলা বুঝি না’ 'আমরা খুব সাধারণ কৃষক। জমিতে কীভাবে উৎপাদন করতে হয়, তা জানলেও কীভাবে নিজেকে বাঁচাতে কাগজপত্রের কাজ সারতে হয়, তা বু.....

পাবনায় ঋণখেলাপি মামলায় গ্রেফতার ১২ জনসহ ৩৭ কৃষকের জামিন মঞ্জুর পাবনার ঈশ্বরদীর ঋণখেলাপি মামলায় গ্রেফতারকৃত ১২ জনসহ ৩৭ জন কৃষকের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

ভাতে পিঁপড়া কেন জানতে চাওয়ায় স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যা রাতের খাবার খেতে বসেছিলেন। খাবারের পাতে পেলেন পিঁপড়া। এ নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার সূত্রপাত হয়। একপর্যায়ে স্বামী.....

মাহাথির মোহাম্মদ: আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার এবার নির্বাচনে জামানত হারালেন কেন? - BBC News বাংলা আধুনিক মালয়েশিয়ার 'রূপকার' বলা হয় তাকে। টানা বাইশ বছর ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিপ্পান্ন বছর কোন নির্বাচনে হারেননি। ...

যখন তুমি বিপর্যস্ত,বিদ্ধস্ত,ক্লান্ত...এটিই তোমার জন্য সবচেয়ে প্রশান্তির স্থান,যেখানে তোমার পিতা বা মাতা ঘুমিয়ে আছেন।।তারা ছাড়া তোমার আসলেই ছায়া দেয়ার কেউ নেই।পিতার হাতের আঙ্গুল ধরে গুটি গুটি পায়ের হাটার চেয়ে নিরাপদ আর কোনো পদচারনা হতে পারে না।।তুমি সেই শৈশবকে স্বরন করো,যখন পিতা মাতার বক্ষই ছিলো তোমার ভর বহন করা আশ্রয়।।😢😭😭

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী,একজন দেশপ্রেমিক যোদ্ধা যার সম্মন্ধে আমাদের নতুন প্রজন্ম অনেক কিছুই জানে না,কিন্তু জানা অতি প্রয়োজন।জাতির জনক বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন আদর্শ কর্মী ছিলেন যিনি,আজও হয়তো অভিমানী তিনি।।
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম (জন্ম: ১৪ জুন ১৯৪৭) একজন বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিবিদ। ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বাঘা সিদ্দিকী নামে পরিচিত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সমরনায়ক, যিনি ভারতীয় বাহিনীর সাহায্য ব্যতিরেকেই ১৯৭১ সালের ডিসেম্বর মাসের প্রথমার্ধে ঢাকা আক্রমণের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছিলেন। তার পূর্ণ নাম আব্দুল কাদের সিদ্দিকী। তাকে বঙ্গবীর নামেও ডাকা হয়। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বাহিনী কাদেরিয়া বাহিনী তার নেতৃত্বে গঠিত ও পরিচালিত হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য তাকে বীর উত্তম খেতাবে ভূষিত করা হয়। তার নামে সখিপুরে "কাদেরনগর" গ্রামের নামকরণ করা হয়েছে।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্বপরিবারে নিহত হলে এর প্রতিবাদে কাদের সিদ্দিকী ভারত গমন করেন। ১৯৯০ সালে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন।
মুক্তিযুদ্ধ-পূর্ব ও পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকলেও ১৯৯৯ সালে তিনি আওয়ামী লীগ ত্যাগ করেন এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নামক রাজনৈতিক দল গঠন করেন। তিনি এই দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।
আবদুল কাদের সিদ্দিকী ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে টাঙ্গাইলে গঠিত বিশেষ সশস্ত্র বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হন। এ বাহিনীর নেতৃত্বে আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ছাড়াও ছিলেন আনোয়ার উল আলম শহীদ, এনায়েত করিমসহ অনেকে। প্রাথমিক পর্যায়ে টাঙ্গাইলে তারা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ করেন। টাঙ্গাইলের প্রতিরোধযোদ্ধারা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে পুরো বাহিনী টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত এলাকা সখীপুরে চলে যান। সেখানে শুরু হয় এ বাহিনীর পুনর্গঠন-প্রক্রিয়া এবং রিক্রুট ও প্রশিক্ষণ। পরবর্তীকালে এ বাহিনীরই নাম হয় ‘কাদেরিয়া বাহিনী’। মুক্তিযুদ্ধকালে আবদুল কাদের সিদ্দিকী দক্ষতা এবং সাহসিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। তার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা টাঙ্গাইলে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সরাসরি অসংখ্য যুদ্ধ ও অ্যাম্বুশ করেন। এর মধ্যে ধলাপাড়ার অ্যাম্বুশ অন্যতম। টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার অন্তর্গত ধলাপাড়ায় ১৬ আগস্ট আবদুল কাদের সিদ্দিকী ধলাপাড়ার কাছাকাছি একটি স্থানে ছিলেন। তিনি খবর পান, তাদের তিনটি উপদল পাকিস্তান সেনাবাহিনী ঘেরাও করেছে। তাদের সাহায্য করার জন্য তিনি সেখানে রওনা হন। আবদুল কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন ১০ জন। এই ১০জন সহযোদ্ধা নিয়ে পাকিস্তানিরা যে পথ দিয়ে পিছু হটছিল, সে পথে অবস্থান নেন তিনি। পাকিস্তানি সেনারা সংখ্যায় ছিল অনেক বেশি। তবে বিচলিত না হয়ে নিজের দুর্ধর্ষ প্রকৃতির সহযোদ্ধাদের নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন। ১টা বেজে ২০ মিনিটে পাকিস্তানি সেনারা তাদের অ্যাম্বুশে প্রবেশ করে এবং চল্লিশ গজের মধ্যে আসামাত্র কাদের সিদ্দিকী এলএমজি দিয়ে প্রথম গুলি শুরু করেন। একই সময় তার সহযোদ্ধাদের অস্ত্রও গর্জে ওঠে। নিমেষে সামনের কয়েকজন পাকিস্তানি সেনা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। বাকি সেনারা প্রতিরোধে না গিয়ে পালিয়ে যেতে থাকে। এ দৃশ্য দেখে কাদের সিদ্দিকী উত্তেজিত হয়ে উঠে দাঁড়িয়ে এলএমজি দিয়ে পলায়নরত পাকিস্তানি সেনাদের লক্ষ্য করে গুলি করতে থাকেন। তার সহযোদ্ধারাও উঠে দাঁড়িয়ে গুলি শুরু করেন। এ সময় হঠাৎ পাকিস্তানি সেনাদের ছোড়া গুলি ছুটে আসে আবদুল কাদের সিদ্দিকীর দিকে। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন তিনি। তারপরও তিনি দমে যাননি। আহত অবস্থায় যুদ্ধ চালিয়ে যান। যুদ্ধ শেষে সহযোদ্ধারা তাকে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। সেদিন তাদের হাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর প্রায় ৪০ জন হতাহত হয়।
কাদের সিদ্দিকী'র লেখা উল্লেখযোগ্য গ্রন্থসমূহ:
মওলানা ভাসানীকে যেমন দেখেছি
মেঘে ঢাকা তারা
স্বাধীনতা’৭১
বজ্রকথন
তারা আমার বড় ভাই-বোন
না বলা কথা
পিতা-পুত্র

আহ!!!কি নিশ্চিন্ত ঘুম।।প্রশান্তি।।।

https://youtu.be/Zd2HPyOVmOs

https://youtu.be/GDxj7zhl1FA

https://youtu.be/_INsye0NSW4