MD.mahfujur Rahman ujjal 164

MD.mahfujur Rahman ujjal 164

mahfuj

17/10/2022

আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি,

যে ব্যক্তি তার জীবিকার প্রশস্ততা কিংবা দীর্ঘায়ু পছন্দ করে, সে যেন তার আত্মীয়ের সাথে সদ্ব্যবহার করে।

রেফারেন্সঃ
সহিহ মুসলিম ৬৪১৭

iHadis | সহিহ মুসলিম - সদ্ব্যবহার, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা ও শিষ্টাচার অধ্যায়ঃ আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা এবং তা বিচ্ছিন্ন করা হারাম

16/10/2022

আমর ইব্‌নু ‘আস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি রাসূলুল্লাহ্‌ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) - কে এ কথা বলতে শুনেছেন,

কোন বিচারক ইজ্‌তিহাদে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌঁছলে তার জন্য আছে দু’টি পুরস্কার। আর বিচারক ইজ্‌তিহাদে ভুল করলে তার জন্যও রয়েছে একটি পুরস্কার।

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ৭৩৫২

iHadis | সহিহ বুখারী - কুরআন ও সুন্নাহ্‌কে দৃঢ়ভাবে ধারণ করা অধ্যায়ঃ বিচারক ইজতিহাদে ঠিক করুক বা ভুল করুক তার প্রতিদান পাবে।

15/10/2022

ইবনে উছাইমীন রহ বলেন,
সাধারণ মানুষের জন্য নিজের দেশের আলিমদের তাকলিদ করা ওয়াজিব।
(লিক্বাইল বাবিল মাফতুহ)

যারা বলে মাযহাব মানা শিরক, এটা মূর্খতা।
যারা নির্দিষ্ট কোন মাযহাব না মেনে চার মাযহাবের যে মাসআলা সুবিধা সেটা মানে।
সে হলো নফসের গোলাম।
(শায়খ আহমাদুল্লাহ হাফিঃ)

আহালে হাদিসরা সৃষ্টির মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট।
(ইমাম আমাশ রহঃ)

যারা এক ইমামের তাকলিদ না করে বহু ইমামের তাকলিদ করে তাদের দৃষ্টান্ত এমন ⤵️

14/10/2022

আবূ উমামাহ আল-বাহিলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ

তিন প্রকার লোকের প্রত্যেকেই মহান আল্লাহর দায়িত্বে থাকে। যে ব্যক্তি মহান আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য বের হয়, তার মৃত্যু পর্যন্ত আল্লাহ তার দায়িত্বশীল। অতঃপর আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন কিংবা তাকে নিরাপদে তার নেকী ও গনীমাতসহ তার বাড়িতে ফিরিয়ে আনবেন। দ্বিতীয়ত, যে ব্যক্তি আগ্রহ সহকারে মসজিদে যায়, আল্লাহ তার দায়িত্বশীল। এমনকি তার মৃত্যুর পর আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন কিংবা তাকে নিরাপদে তার নেকী ও গনীমাতসহ তার বাড়িতে ফিরিয়ে আনবেন। তৃতীয়ত, যে ব্যক্তি নিজ পরিবার-পরিজনের সাথে মিলিত হয়ে সালাম বিনিময় করে, আল্লাহ তার জিম্মাদার।

রেফারেন্সঃ
সুনানে আবু দাউদ ২৪৯৪

iHadis | সুনানে আবু দাউদ - জিহাদ অধ্যায়ঃ حَدَّثَنَا عَبْدُ السَّلاَمِ بْنُ عَتِيقٍ، حَدَّثَنَا أَبُو مُسْهِرٍ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، - يَعْنِي ابْنَ سَمَاعَةَ - حَدَّثَنَا الأَوْ....

13/10/2022

নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর স্ত্রী উম্মু হাবীবাহ্‌ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ আমি রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছি।

কোন মুসলিম বান্দা যখন আল্লাহর সন্তুষ্টির নিমিত্তে প্রতিদিন ফার্য ছাড়াও আরো ১২ রাক‘আত নাফ্‌ল সলাত আদায় করে আল্লাহ তা’আলা তার জন্য জান্নাতে একটি ঘর তৈরী করেন অথবা (বর্ণনাকারীর সন্দেহ) জান্নাতে তার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হয়। উম্মু হাবীবাহ্‌ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন- এরপর আর কখনো এ সলাত সমূহ আদায় করতে বিরত থাকিনি। আর ‘আমর ইবনু আওস বলেছেন-পরবর্তী সময়ে কখনো আমি এ সলাত আদায় করতে বিরত হই না। নু’মান ইবনু সালিমও অনুরূপ কথাই বলেছেন।

রেফারেন্সঃ
সহিহ মুসলিম ১৫৮১

iHadis | সহিহ মুসলিম - মুসাফিরদের সালাত ও তার কসর অধ্যায়ঃ ফার্‌যের পূর্বে ও পরে নিয়মিত সুন্নাতের ফাযীলাত এবং তার সংখ্যার বিবরণ

Quran Mazid - A Versatile Quran Application 12/10/2022

পবিত্র কুরআন মাজীদে আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

মু’মিন পুরুষ আর মু’মিন নারী পরস্পর পরস্পরের বন্ধু, তারা সৎকাজের নির্দেশ দেয়, অন্যায় কাজ থেকে নিষেধ করে, নামায ক্বায়িম করে, যাকাত দেয়, আল্লাহ ও তাঁর রসূলের আনুগত্য করে। তাদের প্রতিই আল্লাহ করুণা প্রদর্শন করবেন। আল্লাহ তো প্রবল পরাক্রান্ত, মহা প্রজ্ঞাবান।

রেফারেন্সঃ
সূরা আত-তাওবাহ:৭১

Quran Mazid - A Versatile Quran Application Read the word of Allah(Subhanahu Wa Ta'ala) with the Quran Mazid Web App.

11/10/2022

সবাইকে পড়ার অনুরোধ করছি।
(~১৬~) টি কুফরি বাক্য যা আমরা নিয়মিত বলে থাকি।

~১. আল্লাহও লাগে ইল্লাও লাগে।

~২.তোর মুখে ফুল চন্দন পড়ুক। (ফুল চন্দন হিন্দুদের পূজা করার সামগ্রী)

~৩.কষ্ট করলে কেষ্ট মেলে (কেষ্ট হিন্দু দেবির নাম, তাকে পাবার জন্য কষ্ট করছেন?)

~৪.মহাভারত কি অশুদ্ধ হয়ে গেল?
(মহাভারত একটি উপন্যাস, যা সবসময় অশুদ্ধ)

~৫.মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত।
(এটি ইসলামের নামে কটুক্তি করা)

~৬.লক্ষী ছেলে, লক্ষী মেয়ে লক্ষী স্ত্রী বলা। (হিন্দুদের দেব-দেবির নাম লক্ষী তাই ইসলামে এটি হারাম)

~৭.কোন ওষুধকে জীবন রক্ষাকারী বলা। (জন্ম-মৃত্যু একমাত্র আল্লাহর হাতে)

~৮.দুনিয়াতে কাউকে শাহেনসা বলা।
(এর অর্থ রাজাদের রাজাধীকার)

~৯.নির্মল চরিত্র বোঝাতে ধোয়া তুলসি পাতা বলা। (এটি অনইসলামিক পরিভাষা যা হারাম)

~১০.ইয়া খাজাবাবা, ইয়া গাউস, ইয়া কুতুব ইত্যাদি বলা। (এটি শির্ক, ইসলামের সবচেয়ে বড় পাপ)

~১১.ইয়া আলি, ইয়া রাসূল (সঃ) বলে ডাকা
( মানে দোয়া করা অর্থে, আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে কিছু চাওয়া) (আল্লাহ ছাড়া পৃথিবীর কারোর কাছে কিছু পার্থনা করা শির্ক)

~১২.বিসমিল্লায় গলদ বলা।
(এটি সরাসরি কুফরি)

~১৩. মৃত্যুর সাথে পান্জালড়া বলা।
(কুফরি বাক্য, তাই সাবধান)

১৪. মধ্যযুগ বর্বরতা বলা।
(মধ্যযুগ ছিল ইসলামের স্বর্ণযুগ)

~১৫. মন ঠিক থাকলে পর্দা লাগে না
( ইসলাম ধংশকারি মতাবদ)

~১৬. নামাজ না পরলে ঈমান ঠিক আছে বলা
( ইসলাম থেকে বের করার মূলনীতি)

তাই মুসলিম ভাই ও বোনেরা যখন কথা বলবেন খুব সাবধানে কথা বলবেন

আর এসব কথা ভুলেও মুখে আনবেন না,,,প্লিজ,আল্লাহ তায়ালা আমাদের সঠিক বুঝদান করুন ।
(🤲আমীন🤲 )

11/10/2022

আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

প্রতি রাতে নবী (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিছানায় যাওয়ার প্রাক্কালে সূরা ইখ্‌লাস, সূরা ফালাক ও সূরা নাস পাঠ করে দু’হাত একত্র করে হাতে ফুঁক দিয়ে যতদূর সম্ভব সমস্ত শরীরে হাত বুলাতেন। মাথা ও মুখ থেকে আরম্ভ করে তাঁর দেহের সম্মুখ ভাগের উপর হাত বুলাতেন এবং তিনবার এরূপ করতেন।

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ৫০১৭

iHadis | সহিহ বুখারী - ফাযায়িলুল কোরআন অধ্যায়ঃ মু’আব্‌বিযাত (সূরা ফালাক ও সূরা নাস)- এর ফযীলত।

একটি ভুল আমল : শেষ বৈঠকের সময় উপস্থিত হলে জামাতে শরীক না হওয়া - মাসিক আলকাউসার 11/10/2022

কোনো কোনো মানুষকে দেখা যায়, যদি জামাতের শেষ বৈঠকের (আত্তাহিয়্যাতুর সময়) সময় উপস্থিত হন তাহলে জামাতে শরীক না হয়ে নিজে নিজে আলাদা নামায পড়তে দাঁড়িয়ে যান। তাদের ধারণা, জামাত তো শেষই হয়ে গেছে এখন আর শরীক হয়ে কী হবে!

এটি একটি ভুল আমল। শেষ বৈঠকের সময় উপস্থিত হলেও জামাতে শরীক হয়ে যাবে এবং ইমামের সালাম ফেরানোর পর উঠে নামায আদায় করবে। কারণ, শেষ বৈঠকে শরীক হলেও জামাতের মৌলিক সওয়াব পাওয়া যাবে। -আততামহীদ ৭/৬৯; আদ্দুররুল মুখতার ২/৫৯

প্রসঙ্গত আরেকটি অবস্থার কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। প্রায়ই আমরা দেখে থাকি ইমাম সাহেব যদি রুকু থেকে উঠে গিয়ে থাকেন। তখন ঐ সময়ে কোনো ব্যক্তি জামায়াতে শরীক হতে আসলে ঐ অবস্থাতে জামাতে শরীক হন না। বরং ইমাম দুই সিজদা শেষ করে বসলে বা আবার দাঁড়ালে তখন জামাতে শরীক হন। অথবা ইমাম সাহেব সিজদায় আছেন এমন সময়ে মুসল্লি এসে দাঁড়িয়ে থাকেন যে, ইমাম সাহেব কখন সিজদা শেষ করে বসবেন বা দাঁড়াবেন তখন মুসল্লি জামাতে শরীক হবে।

এটাও একটা ভুল পদ্ধতি। মুকতাদির দায়িত্ব হচ্ছে সালাত শুরু হয়ে গেলে ইমামকে যে অবস্থায় পাওয়া যাবে আল্লাহু আকবার বলে সে অবস্থাতেই জামায়াতে শরীক হওয়া।

ইমাম রুকুতে থাকলে রুকুতে শরীক হবো। ইমাম রুকু থেকে দাঁড়ালে সে অবস্থায় যদি আমরা কাতারে দাঁড়াই তাহলে সেই অবস্থাতেই জামাতে শরীক হবো। ইমাম সিজদায় থাকলে বা দুই সিজদার মাঝে বসা অবস্থায় থাকলে সে অবস্থাতেই আমরা শরীক হবো। এসব ক্ষেত্রে আমরা তাকবীরে তাহরিমা বলে হাত বাধব। এরপর আবার তাকবির বলে ইমাম যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায় চলে যাব।

রাকাত মিস হওয়া অবস্থায় ইমামের সাথে যদি ২-১ টা সিজদা বেশি করতে পারি। অথবা ২-১টা তাসবীহ বেশি পড়তে পারি ইনশাআল্লাহ তা আমাদের আমলনামায় যুক্ত হবে। অযথা দাঁড়িয়ে জামাতে যোগ দিতে বিলম্ব করা উচিত নয়।

তাই আসুন, নবীজির (সা) নির্দেশনা অনুযায়ী ইমামকে যে অবস্থায় পাওয়া যাবে সেখান থেকে সালাত আদায় শুরু করব। আর ছুটে যাওয়া রাকাতগুলো ইমামের সালাম ফিরানোর পর আদায় করব। আল্লাহ আমাদের সবাইকে নবীজির (সা) সুন্নতের উপর আমল করার তাওফিক দান করুন। আমীন।

রেফারেন্সঃ

একটি ভুল আমল : শেষ বৈঠকের সময় উপস্থিত হলে জামাতে শরীক না হওয়া - মাসিক আলকাউসার কোনো কোনো মানুষকে দেখা যায়, যদি জামাতের শেষ বৈঠকের সময় উপস্থিত হন তাহলে জামাতে শরীক না হয়ে নিজে নিজে আলাদা নামা...

10/10/2022

আচ্ছালামু আলাইকুম।
চরমোনাই মাহফিল ২৫,২৬ ও ২৭ নভেম্বর/২০২২

Photos from MD.mahfujur Rahman ujjal 164's post 10/10/2022
10/10/2022
Hadith 2766 of the book of wasaya (wills and testaments) by sahih al bukhari | IslamicFinder 10/10/2022

আবূ হুরায়রা (রাঃ) সূত্রে নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন,

সাতটি ধ্বংসকারী বিষয় থেকে তোমরা বিরত থাকবে। সাহাবীগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! সেগুলো কী? তিনি বললেন, (১) আল্লাহ্‌র সাঙ্গে শরীক করা (২) যাদু (৩) আল্লাহ তা‘আলা যাকে হত্যা করা হারাম করেছেন, শরীয়ত সম্মত কারন ব্যতিরেকে তাকে হত্যা করা (৪) সুদ খাওয়া (৫) ইয়াতীমের মাল গ্রাস করা (৬) রণক্ষেত্র থেকে পালিয়ে যাওয়া এবং (৭) সরল স্বভাবা সতী-সাধ্বী মু’মিনাদের অপবাদ দেয়া।

রেফারেন্সঃ
সহিহ বুখারী ২৭৬৬

Hadith 2766 of the book of wasaya (wills and testaments) by sahih al bukhari | IslamicFinder Hadith 2766 of the book of wasaya (wills and testaments) by sahih al bukhari. English translation of hadith upto 300 characters.

10/10/2022

আবূ হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ

তোমাদের মধ্যে ঈমানে পরিপূর্ণ মুসলমান হচ্ছে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তি। যেসব লোক নিজেদের স্ত্রীদের নিকট উত্তম তারাই তোমাদের মধ্যে অতি উত্তম।

রেফারেন্সঃ
জামে আত-তিরমিজি ১১৬২

iHadis | জামে' আত-তিরমিজি - শিশুর দুধপান অধ্যায়ঃ حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ حَدَّثَنَا عَبْدَةُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرٍو، حَدَّثَنَا أَبُو سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي ه....

Want your business to be the top-listed Clothing Store in Barisal?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Website

Address

বরিশাল
Barisal