Hm, mahdi Hasan
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Hm, mahdi Hasan, Blogger, Bhola, Barisal.
ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ ٱللَّٰهِ وَبَرَكَاتُهُ
-যারা বেশি বেশি সালাম বিনিময় করে তারা জান্নাতি
(সহিহ মুসলিম - ১০০)
হাইরে মানুষ:
----------
ডাক্টার নিশেধ করলে, হালাল খাবার ও ছেড়ে দেয়।
যেমন: চিনি,মিষ্টি,গরুর মাংস ইত্যাদি।
আর" আল্লাহ তায়ালা নিশেধ করলে হারাম জিনিস ও ছাড়েনা, যেমন: সুদ ঘুষ,মদ, তামাক ইত্যাদি।
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন।
পবিত্র কুরআন কে পরিত্যক্ত মনে করা এবং কুরআন শিক্ষাগ্রহণ না করার ভয়ানক কয়েকটি শাস্তি, যা জেনে রাখা প্রয়োজন।
মেয়ে খারাপ হওয়ার পিছনে
সবচেয়ে বড় ভূমিকা
(মা)🌳
-বয়সটা দুজনেরই সমান.
শুধু ভাগ্যটাই আলাদা..!🥀🙂
একদিন হারিয়ে যাবো তিন টুকরো কাফনে,
প্রিয়জনেরা বলবে এত দেরি কেন দাফনে....!!🙂😥
জাগ্রত কবি আল্লামা মুহিব খান
যে কোন অনুষ্ঠানের জন্য হাতে বানানো মানসম্মত কেক অর্ডার করতে পেজটিকে ফলো করুন https://www.facebook.com/profile.php?id=61551905920129&mibextid=ZbWKwL
যে শিক্ষা ব্যবস্থা ৯০% নারীকে
—উড়নাবিহীন করে দেয়—
সেই শিক্ষা কখনো এই জাতির
—সু-শিক্ষা হতে পারে না—
শেয়ার করে সবাইকে শোনার সুযোগ করে দিন।
"জামাই মরলেও মেয়ে পেনশনে চলতে পারবে" সরকারি পাত্র খোঁজার এই নিয়ত হলে, আপনি মেয়েকে বিধবা দেখতে চাচ্ছেন। তাই না?
দুই ব্যক্তি একজন অপরজনকে মুহাব্বত করে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। তাদের অবস্থান হবে আরশের নিচে।
দোয়ার উদ্দেশ্য শ্রবণ করুন।
মোহাম্মদ আবুজর বোরহানী যোগাযোগ ০১৭৯৭৮১১৭৭১
জাগ্রত কবি আল্লামা মুহিব খান এর কন্ঠে আল্লাহর ধনী আল্লাহ আকবার Muhib Khan
যাকে দেখলে ঈমানী জজবা পয়দা হয়।
যাকে দেখলে ব|তিলরা থরথর করে কাঁপে। যার কন্ঠ শুনলে দি/ল্লী পর্যন্ত কেঁপে ওঠে।
তিনিই শাইখুল হাদীস আল্লামা মুহাম্মাদ মামুনুল হক Mamunul Haque হাফিজাহুল্লাহ।
হে প্রিয় শায়েখ 😭 আপনাকে আমরা ভুলিনি। আপনি রয়েছেন আমাদের প্রতিটি মোনাজাতে।🤲
আল্লাহ তায়ালা আপনাকে দ্রুত মুক্তির ফয়সাল দান করুন 🤲
- :গন্তব্য যেহেতু মাটির নিচে 🙂
তাহলে আমরা এত স্বপ্ন কেনো দেখি 🙃💔
সমগ্র জাতি আপনার অপেক্ষায়!! আপনি জাতির ইমাম হয়েই ফিরবেন ইনশাআল্লাহ🥰f
আলহামদুলিল্লাহ! আনন্দে বুকটা ভরে গেল । কারাগার থেকে বের হয়ে কুরআন বুকে নিয়ে
মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী মায়ের বুকে ফিরছে !
মনে আছে এই মানুষটার কথা 😭😭
আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুক
ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ
🔥🔥অফার!! অফার!!অফার!!🔥🔥
😍😍 অল্প দামে মনেরমত পাঞ্জাবি😍😍
পাকিজা কাপড়ের সুন্দর ডিজাইনের পাঞ্জাবি
399 tk
♻️ডেলিভারির সময় : ঢাকার ভিতরে ডেলিভারি সময় ২৪ ঘন্টা আর ঢাকার বাহিরে ডেলিভারি সময় ৭২ ঘন্টা
♻️সাইজ
লম্বা ৪০ বডি ৪২ ✅
লম্বা ৪২ বডি ৪৪ ✅
লম্বা ৪৪ বডি ৪৬ ✅
♻️ঢাকার বাহিরে কুরিয়ার চার্জ ১২০ টাকা✅।
♻️ঢাকার বিতরে কুরিয়ার চার্জ ৬০ টাকা।✅
♻️আমরা সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিবাড়ি দিয়ে থাকি✅
♻️আমাদের কারখানায় পাচ্ছেন উন্নত মানের পাঞ্জাবী ও পায়জামা, যারা পাইকারী নিয়ে বিক্রি করতে চাচ্ছেন,আপনারা এখনি যোগাযোগ করুন
বি:দ্র: আপনারা যে-কোন অনুষ্ঠানের জন্য আপনাদের পছন্দের পাঞ্জাবীগুলো আমাদের কাছ থেকে বানিয়ে নিতে পারেন
অর্ডার করতে ইনবক্সে মেসেজ দিন।
Call .01745745769
call.01745745769 499 tk
Product type: T-shirt & Pant
Fabric: China PP
Size: M, L, XL
Pant: Half
Work: Print
Best for Summer
Color Guarantee
Fashionable & Elegant Design
Product color may slightly vary due to photographic lighting sources or your monitor settings.
Note -
ডেলিভারি ম্যানকে আগে টাকা বুঝিয়ে দিয়ে প্রোডাক্টটি বুঝে নিবেন। ডেলিভারি ম্যান থাকাকালীন প্রোডাক্ট চেক করুন। ডেলিভারি ম্যান চলে আসার পর কোনো অভিযোগ গ্রহণ করা হবে না।
ফিলিস্তিনে খুব শীঘ্রই
কালেমার পতাকা উড়বে
ইনশাআল্লাহ 🧡🥀
কয়দিন পূর্বে এক ভাইয়ের আইডি থেকে পোস্ট দেখলাম
এই তরুণ ওয়াইজের মাদ্রাসায় বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলেমরা ওয়াজ পেশ করবেন! কিন্তু উনি অসুস্থ।
আজকে পোস্ট পেলাম উনি চলে গেলেন,না ফেরার দেশে🥲
( ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)
হুজুরের নাম [মাওলানা মানসুরুলহাসান নূরী রাহি.}
আল্লাহ উনার জীবনের ত্রুটিবিচ্যুতি মার্জিত করে জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল মঞ্জুর করুন আমীন।
ফিলিস্তিনের শিশুরা ঝাকে ঝাকে ফিরছে তাঁদের রবের কাছে।💔🍁🥺
̈zgürlük
(পর্ব ২)
প্রিয় ভাইয়ের টাইমলাইন থেকে।
মাযহাব মানবো কেন?
মাযহাব ছাড়া পূর্ণ দ্বীন মানা সম্ভব নয়, তাই চার মাযহাবের যে কোন একটি মাযহাব মানা আবশ্যক।
যেমন দুই রাকাত নামায মাযহাবের অনুসরণ ছাড়া আদায় করা অসম্ভব।
উদাহরণতঃ
১
রুকু করা ফরজ কুরআন দ্বারা প্রমাণিত।
২
রুকুর তাসবীহ পড়া সুন্নত হাদীস দ্বারা প্রমাণিত।
৩
রুকুতে গমণের সময় ইমাম জোরে তাকবীর বলে আর মুসল্লি আস্তে তাকবীর বলে। এ মাসআলা কুরআন ও হাদীসের কোথাও নেই। অথচ তা নামাযের মাসআলা। ইমাম যে জোরে তাকবীর বলে, আর মুসল্লি সর্বদা আস্তে আস্তেই তাকবীর বলে এভাবে আমল করার দ্বারা নামায শুদ্ধ হচ্ছে কি না? তা কুরআন ও হাদীসের কোথাও নেই।
এর সমাধান মাযহাবের ইমামদের ইজমা তথা ঐক্যমত্ব এর দ্বারা প্রমানিত হয়েছে।
৪
রুকুতে গিয়ে যদি কেউ ভুল তাকবীর না বলে, রুকুর তাসবীহের বদলে কেউ সেজদার তাসবীহ বলে ফেলল, তাশাহুদের বদলে সূরা ফাতিহা পড়ে ফেললো, জোরে কিরাতের স্থলে আস্তে কিরাত পড়ল, আস্তের স্থলে জোরে পড়ল এসব মাসআলার সমাধান ছাড়াতো সহীহ পদ্ধতিতে নামায পড়া সম্ভব নয়।
আর এসব মাসআলাসহ নামাযের অসংখ্য মাসায়েলের সমাধান না কুরআন দ্বারা প্রমাণিত, না হাদীস দ্বারা প্রমানিত। বরং এসব সমাধান মাযহাবের ইমামগণ কুরআন ও হাদীসের গভীর থেকে মূলনীতি বের করে এর আলোকে উদ্ভাবন করেছেন। আর তাদের উদ্ভাবিত সেসব মাসআলার নামই হল মাযহাব।
এইতো গেল শুধু নামাযের একটি ছোট্ট অংশের উদাহরণ। এমনিভাবে মানুষের জীবনঘনিষ্ট এমন অসংখ্য মাসআলার উপমা পেশ করা যাবে, যার সরাসরি কোন সমাধান কুরআন ও হাদীসে নেই। কিংবা অনেক স্থানেই বাহ্যিক বিরোধপূর্ণ।
তাই মাযহাব মানা ছাড়া সাধারণ মুসলমানদের কোন গত্যান্তর নেই। অন্তত দুই রাকাত ও পূর্ণ করে পড়ার জন্য প্রতিটি মুসলমান মাযহাবের প্রতি মুখাপেক্ষী।
তাই যেহেতু মাযহাব ছাড়া দুই রাকাত নামাযও পড়া যায় না, পূর্ণ দ্বীন মানাতো বহু দূরের কথা, তাই গায়রে মুজতাহিদ ব্যক্তিদের জন্য মাযহাব মানা ওয়াজিব।
والله اعلم بالصواب
একজন বড় ভাইয়ের টাইমলাইন থেকে নেওয়া-
সাজানো গোছানো কিছু কথা"
আপনি একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে এই পোস্টি খুবই উপকারী।
কোরআন-হাদীস থাকতে মাযহাবের প্রয়োজন কি ?
মাযহাব এর সংজ্ঞায় আমরা আলোচনা করেছি যে, মাযহাব মূলত অকাট্য দলীল দ্বারা প্রমাণিত কিংবা সুস্পষ্ট নয়- এমন শাখাগত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছে । এখন জানা দরকার, সেই শাখাগত বিষয়গুলো কি? আর এটা পরিষ্কার হলে কোরআন-হাদীস থাকতে মাজহাবের প্রয়োজনীয়তা কি বা কতটুকু, তা বুঝে আসবে।
বিষয়টি একটা মাসআলা ও আমার বাস্তব ঘঠনার মাধ্যমে তুলে ধরছি।
মদীনাতুর রাসূলে থাকাকালীন সময়ে গ্রীষ্মের ভরদুপুর পড়ন্ত বিকেলে মদীনা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের চারপাশে সারিবদ্ধ খেজুর গাছের নিচে বসে সূরা নূরের বঙ্গানুবাদ পড়তেছিলাম। শারীয়াতের বিভিন্ন মাসাইল সমৃদ্ধ এই সূরা পাঠ ও হৃদয়াঙ্গম চমৎকার লাগে৷ একবার পড়ে দেখবেন, ভালো না লেগে উপায় নাই !
যাহোক, সূরা নূরের বঙ্গানুবাদ পড়তে পড়তে এক পর্যায়ে নিচের আয়াতে এসে থমকে গেলাম। মোটেও সামনে আগাতে পারলাম না –
الزَّانِي لَا يَنْكِحُ إِلَّا زَانِيَةً أَوْ مُشْرِكَةً وَالزَّانِيَةُ لَا يَنْكِحُهَا إِلَّا زَانٍ أَوْ مُشْرِكٌ وَحُرِّمَ ذَلِكَ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ
সূরা আন-নূর ,আয়াত নং - ৩
বঙ্গানুবাদ - “ব্যভিচারী পুরুষ কেবল ব্যভিচারিণী নারী অথবা মুশরিকা নারীকেই বিয়ে করে এবং ব্যভিচারিণীকে কেবল ব্যভিচারী অথবা মুশরিক পুরুষই বিয়ে করে এবং এদেরকে মুমিনদের জন্যে হারাম করা হয়েছে’”।
বঙ্গানুবাদ পড়ে বড় আশ্চর্য হলাম ! মাথায় দু'টি প্রশ্ন ঘুরপাক করছিল-
১. একজন জিনাকারী আরেকজন জিনাকারিনীকে আল্লাহ তা'লা বিবাহ করার কথা বলছেন। কিন্তু বিষয়টা কেমন দাঁড়ায় ? কারণ, কে জিনাকারী আর কে পুতপবিত্র, তা বুঝব কি করে ?
২. একজন জিনাকারীকে মুশরিক বিয়ে করার কথা বলছেন।
অথচ আল্লাহ তাআলা অপর আয়াতে মুশরিকদের সাথে বিবাহ নিষেধ করেছেন - যেমন,
ولا تنكحوا المشركات حتى يؤمن
অর্থাৎ, “যতক্ষণ না ঈমান আনবে, ততক্ষন মুশরিকদের বিবাহ করা যাবে না”৷ সূরা আল-বাকারা ,আয়াত নং - ২২১
বড্ড বিপাকে পড়লাম ! এক আয়াতে আল্লাহ তা'লা মুশরিকদের সাথে বিবাহের কথা বলছেন, অপর আয়াতে নিষেধাজ্ঞার কথা! কী ব্যাপার !
মনে তখন ভাবনা এলো,
শুধু বাংলা অনুবাদ দিয়ে কোরআনের সবকিছু বুঝা আমার জন্য সম্ভব না। এই কোরআন বুঝতে শত শত তাফসীর গ্রন্থ রচিত হয়েছে। হাজারো হাদিসে কোরআনের ব্যাখ্যা রয়েছে। তাই নিছক বাংলা পড়ে কোরআন পূর্ণাঙ্গ বুঝা আমার পক্ষে সম্ভব না৷
ভাবলাম,তাফসিরে ইবনে কাসীরের সহযোগিতা নেই। তাফসির বের করতেই দেখি ইবনে কাসীর রাঃ বলেছেন –
قال عبد الله بن عباس : ليس هذا بالنكاح، إنما هو الج**ع
টাস্কিত খেলাম ! সারাজীবন পড়ে আসলাম, نكاح এর অর্থ বিবাহ, এবার জানতে পারলাম নিকাহ এর অপর অর্থ ج**ع তথা সঙ্গম করা !
যাহোক, সাহাবা রাঃ এর তাফসীর এটা ; না মেনে উপায় নাই। তাহলে এবার আয়াতের পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা হলো –
‘একজন জিনাকারী অপর জিনাকারিনী মহিলার সাথে খারাপ কাজ করবে অথবা কোন মুশরিকের সাথে। কোন ভালো-সালেহ বান্দা এই কাজ করতে পারে না’৷
মোটামুটি একটা হৃদয়াঙ্গমে পৌছলাম। তবে আরো কতো বিষয় মনে ঘুরপাক করছে। কিন্তু কোথায় বা কি পড়লে এর উত্তর পাবো, তা বুঝতে পারছিলাম না৷
এরপর মনে প্রশ্ন জাগলো -
আচ্ছা ধরে নিলাম, নিকাহ দ্বারা সঙ্গম করা উদ্দেশ্য। তবে একজন জিনাকারী ও জিনাকারীনীর বিবাহের হুকুম কি হবে ?
তাফসিরে ইবনে কাসীরে উপরোক্ত আয়াতের সব ব্যাখ্যা পড়লাম। সম্পূর্ণ সমাধান পেলাম না। ভাবলাম, কোরআনেও স্পষ্ট পেলাম না৷ হাদিসেও পেলাম না৷ কারণ হাদিসে থাকলে ইবনে কাসীর রাহঃ সাধারণত উল্লেখ করে থাকেন। এতেও পেলাম না। তাহলে বাকি শুধু ফিকাহ এর কিতাবাদী !
খেজুর বাগান থেকে দৌঁড়ে রুমে আসলাম। টেবিলের উপর এলোপাতাড়ি রেখে দেওয়া ফিকাহ'র কিতাবসমূহ থেকে ‘বিদায়াতুল মুজতাহিদ’ হাতে নিলাম !
বিবাহ অধ্যায় বের করলাম। এক একটা পৃষ্টা উল্টিয়ে উপরোক্ত মাসালাটি খুঁজতে লাগলাম। এক পর্যায়ে দেখতে পেলাম লেখা -
ما حكم نكاح الزاني / الزانية ؟
একজন জিনাকারী / জিনাকারিনীর বিবাহের হুকুম কী ?
অতঃপর মাসআলাটির সমাধান পেয়ে খুবই খুশী হলাম। তবে মাসালাটি এতে দেখতে সহজ বোধ হলেও কোরআনের বাহ্যিক বর্ণনায় অনেক জটিল !
মূল খোলাসা হলো এভাবে -
একজন সৎ ও পবিত্র লোক কখনো কোন জিনাকারী মহিলাকে বিবাহ করা বিশুদ্ধ হবে না। যেহেতু আল্লাহ তা'লা পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট বলে দিয়েছেন - জিনাকারী অপর জিনাকারিনী ছাড়া অন্য কাউকে বিবাহ করতে পারে না৷ তবে ওই মহিলা / পুরুষ যদি খালেসভাবে আল্লাহর কাছে তাওবা করে নেয়, তবে তার সাথে বিবাহ শাদী জায়েয আছে। কেননা,আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন -
التائب من الذنب كمن لا ذنب له
‘একজন তওবাকারী খালেস তাওবা করলে এমন হয়ে যায়, যেন তার কোন গুনাহই নাই’। ইবনে মাজাহ ,৪২৫০
হাদিসের ভাষ্য মতে জিনাকারী/জিনাকারিনী তাওবা করে নিলে তার গুনাহ মাফ হয়ে যায়। ফলে সে অন্যান্য লোকের মতো সালেহ ও পবিত্র হয়ে যায়৷ অতএব, জিনাকারি/জিনাকারিনী যদি তাওবা করে নেয়, তাহলে তাদের সাথে বিবাহ শাদী বৈধ ৷ আর এই মতটা ইমামে আজম আবু হানীফা রাঃ সহ অধিকাংশ উলামায়ে কেরামের।
চিন্তা করুন,
মুজতাহিদীনে কেরাম একটা কঠিন মাসালাকে কতইনা সহজ করে সমাধান দিয়েছেন। আর যেই সমাধানটা দিয়েছেন , সেটাই হচ্ছে মাজহাব । তাহলে আপনারা অবশ্যই এতক্ষণে বুঝতে পেরেছেন যে , কেন মাজহাব এসেছে বা কোরআন-হাদিস থাকা সত্ত্বেও কেন মাযহাব এর আবিস্কার হয়েছে।
আরো একটা বিষয় দেখুন, কুরআন-হাদীসের অধিকাংশ বিধানগুলোর স্তর তথা কোনটা ফরয, ওয়াজিব, সুন্নাহ বা মুবাহ অথবা হারাম, মাকরুহ ইত্যাদির বিবরণ কুরআন-হাদীসে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই। মাযহাবের ইমামগণ গবেষণা করে এগুলো নিধারণ করে সুস্পষ্ট করেছেন।
মোদ্দাকথায় , যে সব বিষয়ে প্রত্যক্ষ কোরআন-হাদিসের বর্ণনা নাই কিংবা স্পষ্ট বর্ণনা নাই ,সেসব বিষয়ে মুজতাহিদীনে কেরামের গবেষণালব্ধ সমাধানকেই মাযহাব বলে৷
অথচ, আমাদের সমাজে কিছু ভাই আছেন ; যারা বলে থাকেন, কোরআন-হাদিস থাকতে মাযহাব কেন ? প্রিয় ভাই, কোরআন-হাদিসের যেসব বিষয়ে স্পষ্ট বর্ণনা আছে, সেগুলোর জন্য মূলত মাযহাব আসে নাই। যেসব বিষয়ে স্পষ্ট আলোকপাত আছে , সেগুলাতে ইমামদের ইত্তেফাক বা ঐক্যমত রয়েছে৷ মাযহাব তো এসেছে মূলত -
১ - অস্পষ্ট বিষয়কে স্পষ্ট করতে ।
২ - পারস্পরিক বৈপরীত্য বিষয়ে সমাধান করতে ।
৩ - কোনটি খাস ( নির্দিষ্ট ), কোনটি আম ( অনির্দিষ্ট ) বর্ণনা দিতে ।
৪ - কোনটি রহিত আর কোনটি বহাল, তা বর্ণনা দিতে ।
৫ - নতুন উদ্ভাবনী সকল মাসালার সমাধান দিতে ।
৬ - ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাময় সকল সমস্যার সমাধানের জন্য কোরআন-হাদিসের আলোকে একটা মূলনীতি প্রণয়ন করতে ।
৭ - উম্মাহর একতা ও ঐক্য ধরে রাখতে । অথাৎ কোরআন-হাদিসের অনুসরণের নামে যে কেউ বিভিন্ন মতামত প্রদান করে বিশৃংখল অবস্থা তৈরী করতে না পারে।
অনেকে না বুঝে মনে করেন, মাযহাব মানে কোরআন ও হাদিসের মতো তৃতীয় একটা বিষয় । এটা একটা অমূলক ও ভ্রান্ত ধারণা৷ শরীয়তের মৌলিক ও প্রধান উৎস হচ্ছে - কোরআন ও হাদিস। মাযহাব কেবল কোরআন ও হাদিস অনুসরণের সঠিক পথ ও পদ্ধতি সুস্পষ্টভাবে দেখিয়ে দেয়। এছাড়া আর কিছুই নয়।
والله اعلم بالصواب
প্রতিনিয়ত শুভাকাঙ্ক্ষীরা পোস্ট দিয়ে বলে অমক মারা গেছে।
আমরা যারা এখন পোস্ট পড়ছি অন্যের মৃত্যুর খবরের,
না জানি কবে আমাদেরও ডাক আসে !
প্রতিনিয়ত আমরা যারা ভাবি ফিরে যাবো দুনিয়ার রং তামাশা ছেড়ে রবের দিকে"! না জানি এই সময় টুকুও আর পাবো না।
আমাদের অনেক মুসলিম ভাই-বোনদের দেখা যায় যে হিন্দুদের বিভিন্ন পূজা এবং অনুষ্ঠানে গিয়ে আনন্দ করতে! কিন্তু এটা কি মুসলিমদের জন্য বৈধ? আপনি বলতে চান আমি তো সেখানে পূজা করতে যাচ্ছি না, শুধুমাত্র দেখতে যাচ্ছি। কিন্তু কেন? কোন হিন্দু কি আপনার সাথে মসজিদে গিয়ে দেখতে যাই যে আপনি মসজিদে গিয়ে কি করেন? সে তো আর নামায পড়বে না। তবু কি দেখতে আসে!
এবার আসি- হিন্দুদের পূজা কি একটি উৎসব নাকি ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান? অবশ্যই হিন্দুরা বলবে ধর্মীয় অনুষ্ঠান । যে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তারা তাদের ঈশ্বর কে পাওয়ার চেষ্টা করে। তাহলে মুসলমানগণের জন্য মহান আল্লাহ পাক উনাকে পেতে কি কোন পদ্ধতির অভাব পরেছে যে হিন্দুদের পূজায় গিয়ে ঈশ্বর কে খুঁজতে হবে?
অথচ হাদিস কী বলে ..
উমার ইবনে খাত্তাব রাঃ বলেছেন "তোমরা মুশরিকদের উপসনালয়ে তাদের উৎসবের দিনগুলোতে প্রবেশ করোনা। কারন সেই সময় তাদের উপর আল্লাহর গযব নাযিল হতে থাকে। (বায়হাক্বী)
মূল কথা হচ্ছে এ প্রসঙ্গে কুরআন এবং হাদীসে অসংখ্য বর্ণনা রয়েছে, যা পর্যবেক্ষণ করলে বুঝা যায় একজন মুসলিমের জন্য হিন্দুদের পূজায় যাওয়া (হারাম)
বর্তমান ফিলিস্তিন vs ইহুদিবাদীদের সংঘর্ষে"
মুখোশধারী আহলে হাদিস ওরফে লা মাযহাবীদের মুখোশ মোটামুটি জাতির সামনে উন্মোচিত।
এরপরে ও কেউ যদি নিজেকে (আহলে হাদিস বা লা-মাজহাবী) মনে করে তার সাথে মুসলিমদের কোনো সম্পর্ক নাই ।
এজমায়ে উম্মাত ধারা বুঝা যায় তার বউ তালাক
তার স্ত্রীর সাথে বসবাস করতে চাইলে নতুন করে কালিমা পড়ে মুসলমান হয়ে স্ত্রীকে নতুন করে বিয়ে করতে হবে।
সমাজটা এরকম হয়ে গেছে, মেয়ে বলেন কিংবা ছেলে
আপনি যদি তাকে ধর্মীয় কোনো জ্ঞান বা তার ভুলগুলো শুধরে দিন, সে আপনাকে অবজ্ঞা করবে আপনাকে ইগনোর করবে।
এটা বেশীরভাগ দেখা যায় স্কুল কলেজ পড়ুয়া মেয়ে ছেলেদের মধ্যে!
আফসোস" তার করণীয় ছিলো আমার ধর্মীয় জ্ঞান নেই, সে আমাকে উপদেশ দিচ্ছে তা মানবো নতুবা তার কথাবার্তাকে সম্মান করবো কিন্তু অবজ্ঞা করা, একজন মুসলিমের জন্য খুবই নির্লজ্জ জাহালতের পরিচয়।
যে সমস্ত কাজগুলো পূর্বে করেছেন কাফের মুশরিকরা আজ আমরা মুসলিমরা করছি 🥹
ওরা হয়তো ভুলে গেছে ইসলামের পরাজয়ের কোন ইতিহাস নাই🤲🤲
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Barisal