Mufti Mirazul Islam Habibi
Nearby public figures
Anantnag
Rajshahi Division
Phnom Penh 12201
Dir 18000
Madapatha, Piliyandala
219, Amphoe Phayakkhaphum Phisai
Gourypur, Mymensingh
Rajshahi Division 1123
Firozabad, Firozabad
ইসলামকে যুগ উপযোগী নয়, যুগকে ইসলাম উপযোগী করতে হবে।
-- আল্লামা বাবুনগরী (রহঃ)
যার গঠন সুন্দর তার চরিত্র যে ভালো হবে এমনটি জরুরী নয়।
কেননা কাজের জিনিস থাকে অভ্যন্তরে চামড়ার উপরে নয়।
মূর্তি পূজা করা
আর
পূজা কে শুভেচ্ছা জানানো
উভয় সমান।
আল্লামা রুমি রাহমাতুল্লাহ আলাইহি বলেন
হে মন! এই চিনি বেশি মিষ্টি না তিনি যিনি চিনি সৃষ্টি করেন? হে মন! এই চাঁদ বেশি সুন্দর না তিনি যিনি চাঁদের স্রষ্টা অতএ তুমি স্রষ্টা কে ভালোবাসো।
হযরত খাজা আজিজুল হাসান মাজজুব রহমাতুল্লাহ আলাই বলেন হে মন সাবধান সাবধান!! হাজার এসলাহ ও সাধনার পরও নফ্ছ নামের বিষ ধর অজগর এখনও মরে নাই। সামান্য একটু অসাবধান হইলেই বিষদাঁত দ্বারা দংশন করিয়া বসিবে তাই সাবধান।
"আল্লাহর নবী বলেন যে: দশ জন লোক জান্নাতে যাবে: আবু বকর জান্নাতি, উমর জান্নাতি, উসমান জান্নাতি, আলি জান্নাতি, তালহা জান্নাতি: যুবাইর ইবনুল আওয়াম জান্নাতি, আবদুর রহমান ইবনে আউফ জান্নাতি, সাদ ইবনে আবি ওয়াক্কাস জান্নাতি,সাঈদ ইবনে যায়িদ জান্নাতি, এবং আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ জান্নাতি।
দেওবন্দের উসুলে হাশতেগানা: ও চিন্তা দ্বারা এক নজর দেখে নেই।
দেওবন্দি আদলে পরিচালিত প্রতিটি মাদরাসার জন্য কাসেম নানুতবী রহ. প্রবর্তিত উসূলে হাশতেগানা বা মূলনীতি অষ্টকের সময়নিষ্ঠ পর্যালোচনা আবারও জরুরি হয়ে পড়েছে। যুগ চাহিদাকে যারা রুপান্তর হিশেবে না দেখে পরিবর্তন কিংবা মূলোৎপাটন হিশেবে দেখেন, তাদের একটি জিনিস জেনে রাখা জরুরি, এসব মূলনীতি যথাস্থানে সঠিক। আমরা শুধু এতটুকু বলতে পারি, এসব মূলনীতির ভেতর থেকে মূলনীতির ইশারা, তাকাদা ও ইল্লত (কারণ) কী আছে, তা ভালোভাবে উসূলের ধারায় অনুধাবন করে সেখান থেকে মূলনীতির সুষ্ঠু ব্যখ্যা বিচার করা এখন সময়ের দাবি এবং দারুল উলূম ও এর আকাবিরদের প্রতি সুবিচার। যেকোন কিছু ভেঙে ফেলা সহজ। কারণ, ভেঙে ফেলা স্বতন্ত্রভাবে ভালো কাজ না। কিন্তু সেই জিনিস তৈরী করা কঠিন। কারণ, সৃজনশীলতা স্বতন্ত্রভাবে মৌলিক ভালো কাজ। এখন দেখে নেয়া যাক উসূলে হাশতেগানা বা মূলনীতি অষ্টক।
১. যথাসম্ভব মাদরাসার কর্মচারী ও কর্মকর্তাদেরকে অধিকহারে চাঁদা আদায়ের বিষয়টির প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। নিজেও এর জন্য চেষ্টা করতে হবে, অন্যের মাধ্যমেও চেষ্টা করাতে হবে। মাদরাসার হিতাকাঙ্খীদেরও এ বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।
২. যেভাবেই হোক মাদরাসার ছাত্রদের খানা চালু রাখতে হবে বরং ক্রমান্বয়ে তা বৃদ্ধি করার ব্যাপারে হিতাকাঙ্খী ও কল্যাণকামীদের সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে।
৩. মাদরাসার উপদেষ্টাগণকে মাদরাসার উন্নতি, অগ্রগতি এবং সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার দিকে সর্বদা লক্ষ্য রাখতে হবে। নিজের মত প্রতিষ্ঠার একগুঁয়েমী যাতে কারো মাঝে না হয় এ দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। আল্লাহ না করুন যদি এমন অবস্থা দেখা দেয় যে, উপদেষ্টাগণ নিজ নিজ মতের বিরোধিতা কিংবা অন্যের মতামতের সমর্থন করার বিষয়টি সহনশীলভাবে গ্রহণ করতে না পারেন তাহলে এ প্রতিষ্ঠানের ভিত্তিমূল নড়বড়ে হয়ে পড়বে। আর যথাসম্ভব মুক্ত মনে পরামর্শ দিতে হবে এবং মাদরাসার শৃঙ্খলা রক্ষার বিষয়টি লক্ষণীয় হতে হবে। নিজের মত প্রতিষ্ঠার মনোবৃত্তি না থাকতে হবে। এ জন্য পরামর্শদাতাকে মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে তার মতামত গ্রহণীয় হওয়ার ব্যাপারে অবশ্যই আশাবাদী না হতে হবে। পক্ষান্তরে শ্রোতাদেরকে মুক্তমন ও সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে তা শুনতে হবে। অর্থাৎ এরূপ মনোবৃত্তি রাখতে হবে যে, যদি অন্যের মত যুক্তিযুক্ত ও বোধগম্য হয়, তাহলে নিজের মতের বিপরীত হলেও তা গ্রহণ করে নেওয়া হবে। আর মুহতামিম বা পরিচালকের জন্য পরামর্শসাপেক্ষে সম্পাদনীয় বিষয়ে উপদেষ্টাগণের সাথে পরামর্শ করে নেওয়া অবশ্যই জরুরী। তবে মুহতামিম নিয়মিত উপদেষ্টাদের থেকেও পরামর্শ করতে পারবেন কিংবা তাৎক্ষণিকভাবে উপস্থিত এমন কোন বিদগ্ধ জ্ঞানী আলেম থেকেও পরামর্শ গ্রহণ করতে পারবেন, যিনি সকল দ্বীনী প্রতিষ্ঠানের জন্য হিতাকাঙ্খী ও কল্যাণকামী। তবে যদি ঘটনাক্রমে উপদেষ্টা পরিষদের সকল সদস্যের সাথে পরামর্শ করার সুযোগ না হয় এবং প্রয়োজনমাফিক উপদেষ্টা পরিষদের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্যের সাথে পরামর্শক্রমে কাজ করে ফেলা হয়, তাহলে কেবল এ জন্য অসন্তুষ্ট হওয়া উচিত হবে না যে, ‘আমার সাথে পরামর্শ করা হল না কেন?’ কিন্তু যদি মুহতামিম কারো সঙ্গেই পরামর্শ না করেন, তাহলে অবশ্যই উপদেষ্টা পরিষদ আপত্তি করতে পারবে।
৪. মাদরাসার সকল শিক্ষককে অবশ্যই সমমনা ও একই চিন্তা চেতনার অনুসারী হতে হবে। সমকালীন (দুনিয়াদার) আলেমদের ন্যায় নিজ স্বার্থ প্রতিষ্ঠা ও অন্যকে হেয় প্রতিপন্ন করার দুরভিসন্ধিতে লিপ্ত না হতে হবে। আল্লাহ না করুন যদি কখনো এরূপ অবস্থা দেখা দেয়, তাহলে মাদরাসার জন্য এটি মোটেও কল্যাণকর হবে না।
৫. পূর্ব থেকে যে পাঠ্যসূচী নির্ধারিত রয়েছে কিংবা পরবর্তীতে পরামর্শের ভিত্তিতে যে পাঠ্যসূচী নির্ধারণ করা হবে, তা যাতে সমাপ্ত হয়; এই ভিত্তিতেই পাঠদান করতে হবে। অন্যথায় এ প্রতিষ্ঠান সুপ্রতিষ্ঠিতই হবে না, আর যদি হয়ও তবু তা ফায়দাজনক হবে না।
৬. এ প্রতিষ্ঠানের জন্য যতদিন পর্যন্ত কোন স্থায়ী আয়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হবে; ততদিন পর্যন্ত আল্লাহর প্রতি নির্ভরশীলতার শর্তে তা এমনিভাবেই চলতে থাকবে ইনশাআল্লাহ। কিন্তু যদি স্থায়ী আয়ের কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, যেমন কোন জায়গীর লাভ, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান, মিল ফ্যাক্টরী গড়ে তোলা কিংবা বিশ্বস্ত কোন আমীর উমারার অনুদানের অঙ্গীকার ইত্যাদি, তাহলে এরূপ মনে হচ্ছে যে, আল্লাহর প্রতি ভয় ও আশার দোদুল্যমান অবস্থা; যা মূলতঃ আল্লাহমুখী হওয়ার মূল পুঁজি, তা হাত ছাড়া হয়ে যাবে এবং গায়েবী সাহায্যের দ্বার রুদ্ধ হয়ে যাবে। তদুপরি প্রতিষ্ঠানের কর্মী ও কর্মচারীগণের মাঝে পারস্পরিক বিদ্বেষ ও কলহ বিবাদ দেখা দিবে। বস্তুতঃ আয় আমদানি ও গৃহাদি নির্মাণের বিষয়ে অনেকটাই অনাড়ম্বরতা ও উপায় উপকরণহীন অবস্থা বহাল রাখার প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে।
৭. সরকার ও আমীর উমারাদের সংশ্লিষ্টতাও এ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতির কারণ হবে বলে মনে হচ্ছে।
৮. যথাসম্ভব এমন ব্যক্তিদের চাঁদাই প্রতিষ্ঠানের জন্য অধিক বরকতময় হবে বলে মনে হচ্ছে; যাদের চাঁদাদানের মাধ্যমে সুখ্যাতি লাভের প্রত্যাশা থাকবে না। বস্তুতঃ চাঁদাদাতাগণের নেক নিয়ত প্রতিষ্ঠানের জন্য অধিক স্থায়ীত্বের কারণ হবে বলে মনে হয়।
দুনিয়ার রাজত্বের উপর ভরসা করো না কেননা এ দুনিয়া তোমার ন্যায় অনেককেই প্রতিপালন করেছে এবং তাকে হত্যা করেছে। (শেখ সাদী)
আলেমগণের ঐকমত্যে রায় হলো, দাড়ি কামানো হারাম। কারণ এতে মুশরিকদের অনুসরণ, তাদের সাদৃশ্য বরণ এমনকি অগ্নিউপাসকদেরও অনুকরণ করা হয়, আর রাসূলুল্লাহ (স)-এর নির্দেশ লঙ্ঘিত হয় । হাদীসে আছে
ক. উবায়দুল্লাহ বিন আবদুল্লাহ বিন মাসউদ (রা) থেকে বর্ণিত হয়েছে, একবার এক মাজুসী (অগ্নিউপাসক) রাসূলুল্লাহ (স)-এর কাছে এলেন। ঐ লোকটির মোচ ছিল অনেক লম্বা আর তার দাড়ি ছিল খাটো এবং কাটছাট করা । রাসূলুল্লাহ (স) তাকে জিজ্ঞেস করলেন- কে তোমাকে এরূপ করতে আদেশ করল? উত্তরে সে বলল, আমার রব । তখন রাসূলুল্লাহ (স) তাকে বললেন,
“কিন্তু আমার রব তো আমাকে নির্দেশ দিয়েছেন, আমার মোচ খাটো করতে আর দাড়ি লম্বা করে রাখতে।” (ত্বাবাকাত ইবনে সাদ, আলবানী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন)
খ. রাসূলুল্লাহ (স) আরো বলেছেন,
“যে ব্যক্তি আমাদের বাইরের অন্যদের বেশভুষা ধারণ করল সে আমাদের (উম্মতের) মধ্যে গণ্য নয়। তোমরা ইহুদীদের অনুকরণ করো না, খ্রিস্টানদেরও না।” (তিরমিযী)
গ. অন্য এক বর্ণনায় নবী করীম (স) বলেছেন,
“যে কেউ অন্য (ধর্মাবলম্বী) কোন কাউমের অনুকরণ অনুসরণ করল, সে ঐ জাতির অন্তর্ভুক্ত বলে গণ্য হবে।” (আহমদ)
দাড়ি মুণ্ডন করা ইহুদী, নাসারা, কাফির-মুশরিক সম্প্রদায়ের প্রায় সকলেরই নিয়মিত অভ্যাস । অতএব, এটা হারাম।
ঘ. দাড়ি রাখ, দাড়ি বড় কর, চুল বড় হওয়ার জন্য দাড়ি ছেড়ে দাও, দাড়ি লম্বা কর- এরূপ । সমার্থবোধক চারটি শব্দ বিভিন্ন হাদীসে রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন। এ শব্দগুলো হলো আর প্রত্যেকটিই আদেশসূচক । নবী করীম (স)-এর এরূপ স্পষ্ট নির্দেশ লঙ্ঘন অবশ্যই বড় পাপ।।
ঙ. দাড়ি রাসূলুল্লাহ (স)-এর জীবনঘনিষ্ঠ একটি সার্বক্ষণিক আমল। তিনি (স) বলেছেন,
“যে ব্যক্তি আমার জীবনপদ্ধতি আমলে নেয় না, সে আমার (উম্মত) নয়।” (বুখারী ও মুসলিম)।
যে ব্যক্তি দুর্বল অসহায়দের প্রতি দয়া করে না সে তার চেয়ে বড় অত্যাচারীদের হাতে গ্রেফতার হবে( শেখ সাদী)
আলেম-ওলামাগণ রাসূলের ওয়ারিশ সকল মোমিনের মাথার মুকুট
এই মুকুট ঐক্যের ভিত্তিতে নয় ঈমান আর আমলের ভিত্তিতে তাই আলেম-ওলামাদের কে নিয়ে আমাদের সাবধানে মন্তব্য করতে হবে।
উপদেশ
মাটি করোনা মাটির তরে
তোমার মহৎ জীবনটারে
জীবন যোবন দাতা যিনি
বিলাও জীবন তাহার তরে।
(হাকীম মুহাম্মাদ আখতার ছাহেব র.)
বড় বড় আলেম-ওলামাদের মধ্যে ঐক্য হোক বা না হোক তারা রাসূলের ওয়ারিশ অতএব তাদের প্রতি ভালোবাসা অব্যাহত রাখা জরুরী আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন।
বুখারি শরিফের ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফয়জুল বারিতে উল্লেখ আছে- এক মুষ্টির কমে দাড়ি কাটা সব ইমামের ঐকমত্যের ভিত্তিতে হারাম (৪/৩৮০)। এ বিষয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর ইসলামিক স্কলারর সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, দাড়ি রাখা ওয়াজিব। এর সর্বনিম্ন পরিমাপ এক মুষ্টি।
ইসলামী দলের মধ্যে দ্রুত ঐক্য না হওয়ায় যারা আজকে হতাশ
ভেবে দেখা দরকার ইসলামী দল তৈরি করতে তাদের কতটুকু ভূমিকা ছিল।
আগামীকাল ২/৯/২০২৩ শনিবার থেকে মাদ্রাসার ক্লাশ চলবে ইনশাল্লাহ। তাই সকল ছাত্র ভাইদেরকে বলবো নির্ধারিত সময় মাদ্রাসায় উপস্থিত থাকবেন।
মাদ্রাসার বন্ধের তিপ্তি সাধারণ শিক্ষক ও ছাত্ররাই বেশি উপভোগ করতেপারেন। মোহতামিম থেকে।
যখন অযোগ্য লোক নেতা হয় তখন তোমরা মছিবতের অপেক্ষা কর। হাদীছ
কিছু কথা
ঈদের পরে মাদরাসা খুলছি আজ পনেরো দিন, বডিং এ প্রতি বেলা বিশ থেক পচিশ জন ছাত্রের খাবার রান্না হয় যার অধিকাংশ ছাত্রই গরিব । আর আামরা যেহেতু রমজানে অন্যান্য মাদ্রসার মত কালেকশন করিনি এজন্য কোন ফান্ডেই কোন টাকা জমা নেই তাই বডিংএ ১৫ দিনে মাত্র ২ দিন মুরগী ১ দিন পাঙ্গাশ ও বাকি দিন শবজি দেই , এটা আমার মনেও অনেক খারাপ লাগছিল, কিন্তু করার কিছু ছিল না। ছাত্ররা তাহাজ্জত পড়ে দোয়া করতে ছিল।
আলহামদুলিল্লাহ গত কাল আমাদের মাদরাসায় আল্লাহর এক বান্দা, সর্ব প্রথম একটি খাশি দান করেছেন। হে আল্লাহ যে যা দিয়ে শরিক হচ্ছে তুমি সকলের দান কবুল করো এবং ছাত্রদের মেহমানদারি করানোর দ্বারা জারি রাখো আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ আজ আমাদের মাদরাসায় আল্লাহর এক বান্দা সর্ব প্রথম একটি খাশি দান করেছে। আল্লাহ তুমি কবুল করো।
যারা বেরোজদার তারাই দেখি ঈদের কিনা কাটা নিয়ে বেশি ব্যস্ত
এ মসনদ এতিম হয়েগেছে
উস্তাদের জানাযার উদ্দেশ্যে হাটহাজারীর পথে
মুমতাজুল করিম বাবা হুজুর আমার উস্তাদ, হাটহাজারী ইফতা পড়ার বছর, হযরত আমাদেরকে অনেক কিতাব হাদিয়া দিয়ে ছিলেন। হে আল্লহ হযরতকে জান্নাতুল ফেরদৌস নছীব করো আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ ছাত্ররা আনন্দের সাথে লেখা শিখছে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the public figure
Website
Address
Bhola, Barishal
Chittagong Division
8300
Aguascalientes, Jesús María
Chittagong Division, 20900
Ex presidente de la República Mexicana
Chittagong Division
Chuyên xương khớp,thoát vị đĩa đệm ,thần kinh tọa,đau cổ vai gáy,tiền đình,chân tay lạnh, đau đầu,mất ngủ,dạ dày,viêm xoang,hồi phục sau tai biến,huyết áp cao,huyết áp thấp,rụng tó...
Noakhali, Kutubpur
Chittagong Division
Asslamoyalaikum ❤️ ❤️Welcome My page ❤️🥀 🥰Adnan Saif😍