Jihad dental care
Our Service
Root Canal, Cap and Bridge, Teeth are extracted in a pain free process, Scaling and poli
Root Canal, Cap and Bridge, Teeth are extracted in a pain free process, Scaling and polishing, Filling is done to match the color of the teeth, Children are treated for dental
মানব দেহ :
1: হাড়ের সংখ্যা: 206
2: পেশী গণনা: 639
3: কিডনি কাউন্ট: 2
4: দুধের দাঁতের সংখ্যা: 20
5: পাঁজর সংখ্যা: 24 (12 জোড়া)
6: হার্ট রুম নম্বর: 4
7: বৃহত্তর ধমনী: আর্তা
8: সাধারণ রক্তচাপ: 120/80 mmhg
9: ফোন রক্ত: 7.4
10: মেরুদন্ডে ভারটেব্রা সংখ্যা: 33
11: ঘাড়ে ভেরটেব্রে সংখ্যা: 7
12: মাঝ কানে হাড়ের সংখ্যা: 6
13: মুখের হাড়ের সংখ্যা: 14
14: মাথার খুলিতে হাড়ের সংখ্যা: 22
15: বুকের হাড়ের সংখ্যা: 25
16: হাতে হাড়ের সংখ্যা: 6
17: মানুষের হাতের পেশীর সংখ্যা: 72
19: সবচেয়ে বড় অঙ্গ: ত্বক
20: সবচেয়ে বড় খাবার: লিভার
21: বৃহত্তম সেল: মহিলাদের ডিম
22: ক্ষুদ্রতম কোষ: শুক্রাণু কোষ
23: সবচেয়ে ছোট হাড়: মধ্য কানের যাত্রী
24: প্রথম সদস্য ইমপ্ল্যান্ট: কলেজ
25: পাতলা অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 7 m
26: বড় অন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য: 1.5 মি
27: নবজাতকের মধ্য ওজন: 3 কেজি
28: এক মিনিটে পালস রেট: 72 গুন
29: শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা: 37°c
30: গড় রক্ত আকার: 4 থেকে 5 লিটার
31: লাল রক্ত কোষ বয়স: 120 দিন
32: সাদা রক্ত কোষ বয়স: 10 থেকে 15 দিন
33: গর্ভাবস্থার সময়কাল: 280 দিন (40 সপ্তাহ)
34: মানুষের পায়ে হাড়ের সংখ্যা: 33
35: প্রতিটি কব্জিতে হাড়ের সংখ্যা: 8
36: হাতে হাড়ের সংখ্যা: 27
37: বৃহত্তম এন্ডোক্রিন: থাইরয়েড
38: বৃহত্তম লিম্ফাটিক অঙ্গ: স্প্লিন
40: সবচেয়ে বড় হাড় এবং শক্তিশালী হাড়: নারী
41: ক্ষুদ্রতম পেশী: স্টেপডিয়াস (মধ্যম কান)
41: ক্রোমোজোম সংখ্যা (রাজবংশ): 46 (23 জোড়া)
42: হাড়ের সংখ্যা বেবি নাসেন্ট: 306
43: রক্ত স্ত্রী: 4.5 থেকে 5.5
44: রক্তের গ্রুপ গ্লোবাল ডোনার
45: ব্লাড ওয়ার্ল্ড রিসেপশন গ্রুপ: এবি
46: সবচেয়ে বড় সাদা বল: মনোসাইট
47: সবচেয়ে ছোট সাদা বল: লিমফোসাইট
48: লাল রক্তকোষ বৃদ্ধিকে বলা হয়: পলিগ্লোবুলি
49: শরীরে ব্লাড ব্যাংক হচ্ছে: স্প্লিন
50: জীবন নদীকে বলা হয়: রক্ত
51: সাধারণ স্তরের রক্ত কোলেস্টেরল: 100 মিলিগ্রাম / ডিএল
52: রক্তের তরল অংশ হল: প্লাজমা
দাঁতের ক্ষয় রোধ | ৩টি অভ্যাসে দাঁত হবে সুন্দর ও মজবুত!
শুধু কি মুখের সৌন্দর্য বাড়াতে দাঁত? বরং খাবার খাওয়ার কাজটি অত্যন্ত দক্ষতার সাথেই পালন করছে দাঁত। আর এই দাঁত আমাদের শরীরের এক অপরিহার্য অংশ বা বলা যায় দাঁত আমাদের মূল্যবান সম্পদ। বাংলাতে একটি প্রবাদ বাক্য আছে, আমরা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা বুঝি না। দাঁত না থাকলে যেমন কোন কিছু খাওয়াও সম্ভব না তেমনি আমাদের শারীরিক সৌন্দর্যের ব্যাঘাত ঘটে। একটু অসচেতনার কারণে আপনি হারাতে পারেন আপনার মূল্যবান দাঁত। দাঁত ক্ষয় বা ডেন্টাল ক্যারিজ (Dental caries) তারই পূর্বের লক্ষণ। দাঁতের ক্ষয় রোধ নিয়ে কতটা জানেন আপনি? চলুন জেনে নেই বিস্তারিত।
কোন খাদ্য বা পানীয়তে কী পরিমান পিএইচ আছে?
এসিডিক খাবার খাওয়ার পরে মুখ ভালো ভাবে ওয়াশ করা না হলে দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে খাদ্য কনা জমতে থাকে। ব্যাকটেরিয়া দাঁতের গোড়ায় লেগে থাকা খাবারে ল্যাকটিক এসিড তৈরি করে। দাঁতের ক্ষয় রোগের জন্য মূলত দায়ী করা হয় ল্যাকটিক এসিডকে। দাঁতের এনামেল থেকে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ বের হয়ে যায়। এর ফলে দাঁতের ক্ষয়রোগ দেখা দেয়। পানীয় ও খাদ্যের মধ্যকার এসিড দন্ত ক্ষয়ের কারণ। “পিএইচ-এর পরিমাণ যত কম হবে পানীয় ও খাদ্য তত এসিডিক হবে”। তো চলুন জেনে নিই কোন খাদ্য বা পানীয়তে কী পরিমান পিএইচ বিদ্যমান।
দাঁতের ক্ষয় রোধে কোন খাদ্যে কত পিএইচ তার তালিকা - shajgoj.com
আজকের সামান্য দাঁতের ক্ষয়, যা পরবর্তীতে অনেক ভয়ানক আকার ধারণ করতে পারে। কিন্তু কিছু সহজ অভ্যাসের গড়ে তোলার মাধ্যমে বা একটু সচেতন হলেই আমরা বেশ সহজেই প্রতিরোধ করতে পারি দাঁতের ক্ষয়। এই অভ্যাসগুলো ছোট বড় সকলের গড়ে নেয়া উচিত।
দাঁতের ক্ষয় রোধ করতে করণীয় কী?
১) সঠিক নিয়মে নিয়মিত ব্রাশ
প্রতিদিন অন্তত ২ বার দাঁত ব্রাশ করা উচিত। কিন্তু অনেকেই রাতের বেলা দাঁত ব্রাশ করে না। কিন্তু রাতের বেলাই জীবাণুর আক্রমণে দাঁতের ক্ষয় বেশি হয়। অনেকেই নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করার পরও দাঁতের ক্ষয় রোগে ভোগেন। এর কারণ হলো ঠিকমত ব্রাশ দিয়ে দাঁত ব্রাশ না করা। অনেকেই ভুলভাল দাঁতের ওপর ব্রাশ ঘষে থাকে। ২) মাউথওয়াশ
আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই মাউথওয়াশ ব্যবহার করেন না। মনে করেন দাঁত ব্রাশ করলেই চলবে। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ দাঁতের সুরক্ষার জন্য ছোট বড় সকলের মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। এতে আপনার মুখের ভেতরের জীবাণু দূর হবে, আপনি রিফ্রেশিং ফিলিং পাবেন, মুখের দুর্গন্ধ দূর হবে।
৩) খাওয়া-দাওয়া
প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার দাঁতের ক্ষয়রোধে সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের খাবার যেমন দুধ, মাখন, দই, শাক, ব্রকলিতে উচ্চ মাত্রার ক্যালসিয়াম থাকে। এতে দাঁতের ক্ষয় রোধ হয়। প্রতিদিন খাবার তালিকায় মাছ, শাকসবজি, দুধ ও আঁশযুক্ত সবজি রাখুন এবং প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে। পানি ডেন্টাল ফ্লসের ভূমিকা পালন করে। রাতে ঘুমানোর আগে চিনিজাতীয় খাবার বা মিল্ক চকলেট খেলে দাঁত ক্ষয় হওয়ার চান্স থাকে। তাই মজবুত দাঁত পেতে হলে খাওয়া-দাওয়ার বিষয়টিও খেয়াল রাখতে হবে!
বাতের ব্যথা, পায়ে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, গেটে ব্যথা, ঘাড়ে ব্যথা, মাংস পেশির ব্যথা, ত্বকের বর্জ্য পরিস্কার, রক্ত দূষণ, ঘুমের ব্যগাত, মানসিক প্রশান্তি ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা করা হয়।
স্কেলিং দাঁতের সাধারণ চিকিৎসাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত। দাঁতের স্কেলিং কখন করা প্রয়োজন এবং এ সম্পর্কিত নানা ভুল ধারণা প্রচলিত আছে।
স্কেলিং কী
স্বাভাবিক নিয়মেই খাওয়ার পর কিছু খাবার দাঁত ও মাড়ির মাঝের খাঁজ, যেটাকে মরহমরাধষ পৎবারপব বলে, সেখানে আটকে যায়। নিয়মিত ব্রাশ করলে সেটা চলেও যায়। কিন্তু যদি এই সামান্য খাবারের অংশ লেগে থাকা অবস্থায় ব্রাশ না করা হয়, তাহলে সেটা কিছুটা শক্ত হয়ে যায়। একে বলে প্লাক (ঢ়ষধয়ঁব)। এই কিছুটা শক্ত হয়ে যাওয়া প্লাকের কিছু অংশ পরে ব্রাশের সঙ্গে উঠতে চায় না। আর প্রত্যেকবার এ রকম একটু একটু প্লাক জমে শক্ত হয়ে তৈরি হয় ক্যালকুলাস (পধষপঁষঁং)। সহজ বাংলায় পাথর।
ক্যালকুলাসে দাঁতের ক্ষতি
ক্যালকুলাস দাঁত থেকে মাড়িকে আলাদা করে দেয় এবং দাঁতের সংবেদনশীল অংশ ডেন্টিন (ফবহঃরহব) উন্মুক্ত করে দেয়। ফলে ঠা-া, মিষ্টি ইত্যাদি খাবারে দাঁত শিরশির করে। ক্যালকুলাসে থাকা ব্যাকটেরিয়া মাড়িতে প্রদাহ (রহভষধসসধঃরড়হ) তৈরি করে। ফলে মাড়ি লালচে হয়ে যায় এবং ব্রাশ করার সময় বা শক্ত কিছুতে কামড় দিলে মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে। মাড়ির প্রদাহ বেশি হলে কখনো কখনো এমনিতেও মুখে রক্ত আসতে পারে। মুখে দুর্গন্ধ হয় যেটাকে ঐধষরঃড়ংরং বলা হয়। ক্যালকুলাস মাড়ির নিচের হাড়কেও ক্ষয় করে ফেলে ধীরে ধীরে। একসময় দাঁত নড়তে থাকে এবং একটা পর্যায়ে স্কেলিংয়ে ভালো হয় না। দাঁত ফেলে দিতে হয়। এই ক্যালকুলাসকে পরিষ্কার করার প্রসেসের নামই হলো স্কেলিং। এটি সাধারণত আল্ট্রাসনিক মেশিনে করা হয়।
স্কেলিং সম্পর্কে ভুল ধারণা
বছরে একবার বা দুবার স্কেলিং করতে হয় : এটি ভুল ধারণা। স্কেলিং একমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক করতে হবে। অনেক ভালো ওরাল হাইজিন মেনটেইন করেন এমন ব্যক্তির সাধারণত অনেক বছর পর স্কেলিং করা লাগে। আর যিনি ওরাল হাইজিনের প্রতি উদাসীন, তার স্কেলিংয়ের প্রয়োজন হবে বেশি। সহজ কথায়, চিকিৎসক যদি প্রয়োজন মনে করেন তবেই স্কেলিংয়ের জন্য বলেন। নিয়মিত ইন্টারভেলে স্কেলিং করানোর প্রয়োজন নেই।
স্কেলিং করলে দাঁত ফাঁকা হয়ে যায় : এটিও ভুল ধারণা। আসলে যখন ক্যালকুলাস সরে যায়, তখন ক্যালকুলাসের দরুন দাঁত থেকে আলাদা হয়ে যাওয়া মাড়ি আবার স্বাভাবিক জাগায় আসতে কয়েক দিন সময় লাগে। এ সময় ওই জায়গাগুলো জিহ্বায় ফাঁকা ফাঁকা মনে হয় এবং ঠা-া পানিতে দাঁত শিরশির করে। কয়েক দিন পরই যখন মাড়ি স্বাভাবিক জায়গায় চলে আসে, তখন এই দাঁত ফাঁকা হয়ে যাওয়ার অনুভূতি ঠিক হয়ে যায়।
স্কেলিং করলে দাঁতের ক্ষতি হয় : স্কেলার মেশিনের মূল মেকানিজম হলো আল্ট্রাসনিক ভাইব্রেশন এবং স্কেলিং করার কিছু স্পেসিফিক নিয়ম আছে। এসব নিয়ম না মেনে স্কেলিং করলে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।
স্কেলিংয়ে ব্যথা পাওয়া যায় : এটা আরেকটি ভুল ধারণা। স্কেলারের ভাইব্রেশনের জন্য স্কেলিংয়ের সময় শিরশির অনুভূতি হয়। তবে হ্যাঁ, ক্যালকুলাসের পরিমাণ যদি খুব বেশি হয় তবে স্কেলিংয়ের সময় বেশি শিরশির করতে পারে। তাই সময়মতো স্কেলিং করানো উচিত। সমস্যা দেখা দিলেই বা অন্তত বছরে একবার ডেন্টিস্টের কাছে চেকআপ করানো উচিত।
facebook sharing buttontwitter sharing buttonlinkedin sharing buttonশেয়ার করুন
Jihad Hizama care service
Our Service
ব্যাথার জন্য খুবই উপকারী হিজামা চিকিৎসা
Teeth Information
Click here to claim your Sponsored Listing.