Joytech it
We collaborate to create, process, and exchange all kinds of data and information to learn and earn money from home.
CPA মার্কেটিং কি? কিভাবে কাজ করে? চলুন জেনে আসি বিস্তারিত
What is CPA marketing?
সিপিএ(CPA)মার্কেটিং কি ?: What is CPA marketing? CPA এর ফুল মিনিং হচ্ছে Cost Per Action. অনেকেই এখন CPA মার্কেটিং পচ্ছন্দ করে কারন, সিপিএ মার্কেটিং এ এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মত পোডাক্ট বিক্রি করতে হয় না এবং এখানে বিভিন্ন ধরনের অফার থাকে। মনে করুন একটি Website (যেমন Facebook) তাদের ওয়েবসাইটের জন্য কিছু সংখ্যক নতুন মেম্বারস খুজছে, এখন আপনার কাজ হচ্ছে আপনার কাষ্টমার কে শুধুমাত্র রেজিস্টার করানো আপনার এফিলিয়েট লিংক এ। এটাকে ইমেইল সাবমিট বলে।
এখানে আপনার কাষ্টমার রেজিস্টার কারার পর যদি পোডাক্ট/সার্ভিস নাও নেয় তাহলেও আপনি কমিশন পাবেন। কিন্তু এফিলিয়েট মার্কেট হচ্ছে ভিন্ন। এফিলিয়েট মার্কেটে যতক্ষন আপনার পোডাক্ট বিক্রি না হয় ততক্ষন আপনি কমিশন পাবেন না এবং এর কারনেই অনলাইন জুড়ে CPA marketing এতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
CPA মার্কেটিং এ কাজ করতে কি কি থাকতে হবে ?
CPA Marketing এ কাজ করতে হলে মাত্র আপনার দুটি জিনিসের প্রয়োজন।
⏩ (১) আপনার একটি পিসি অথবা ল্যাপটপ থাকতে হবে , মোবাইল দিয়ে সিপিএ মার্কেটিং কাজ করা যায়না ।
⏩ (২) আপনার ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে, তাহতে পারে ব্রডব্যান্ড আথবা মডেম ।
সিপিএ মার্কেটিং থেকে কি রকম আয় করা সম্ভব?
এটা নির্ভর আপনার কাজ এর উপর। তবে নিয়মিত এবং নিয়ম মেনে কাজ করলে হাজার ডলার এর উপর আয় করা সম্ভব মাসে। নিয়ম মেনে কাজ না করলে এক টাকাও আয় সম্ভব না। সিপিএ তে যারা এক্সপার্ট মার্কেটার তাদের ইনকাম প্রতিমাসে লাখ টাকার উপরে। এমনও মার্কেটার আছেন যারা প্রতি দিন ১ লাখ টাকা ইনকাম করছেন, মানে প্রতি মাসে ৩০ লাখ টাকা। শুনতে খুব অবাক লাগতে পারে, কিন্তু এটা বাস্তব সত্য। আপনি যদি লেগে থাকতে পারেন তাহলে আপনিও প্রতি মাসে লাখ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন।
সিপিএ তে কি কি অফার পাওয়া যায় ?
সিপিএ তে বিভিন্ন ধরনের অফার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে :
Pay per download :
এ ধরনের অফার গুলো হয় সফটওয়্যার ডাউনলোড, গেমস ডাউনলোড ইত্যাদি।
Pay per lead :
এ ধরনের অফার গুলো হয় সাইন আপ, ইমেইল সাবমিট ইত্যাদি।
Pay per sale :
এ ধরনের অফার গুলো হয় সেল জাতীয় যেমন হেল্থ, ইনসিওরেন্স ইত্যাদি।
এছাড়া আরও বিভিন্ন অফার রয়েছে। যেমন: Financial, Casual Dating, Health, and Beauty, Gaming, PIN Submit, Survey, Mobile App, Travel, Ecommerce ইত্যাদি।
CPA মার্কেটিং এর কিছু শব্দ পরিচিতি
Advertiser: এটা হল সেই সাইট বা ব্যক্তি যারা CPA নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসের বিজ্ঞাপণ দিয়ে থাকে। হতে পারে সে রিটেইলার, অনলাইন রিটেইলার অথবা মার্চেন্ট।
Publisher:
publisher হল সেই ব্যাক্তি যারা কমিশনের জন্য cpa থেকে কোন প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রোমোট করে, সহজ কথায় এখানে আপনি, আমিই সেই পাবলিশার।
PPL (Pay-Per-Lead):
সহজ ভাষায় আপনাকে প্রতিটা লিড এর জন্য পে করা হবে।ধরুন- আপনি কোন এডভার্টাইজার এর প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপণ করলেন অনলাইনে ১০০ জন CANADA এর নাগরিকের কাছে। পরবর্তিতে এর মধ্যে ধরি ১০ জন নাম ও ইমেল এড্রেস দিয়েএকটি ফর্ম পুরন করল। তার মানে আপনি ১০টি লিড পেয়ে গেলেন এবং আপনাকে এই ১০টি লিডের জন্য পে করা হবে।(এক্ষেত্রে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সেল করা আবশ্যিক নয়, শুধুমাত্র রেজিষ্টেশন নয় ফরম পুরনের জন্য আপনাকে পে করা হবে).PPL Offer গুলোতে সাধারনত $.50 থেকে শুরু করে $50 ডলার পর্যন্ত কমিশন দেওয়া হয়।
PPS (Pay-Per-Sell):
অনলাইনে অনেক Website বা সার্ভিস রয়েছে যেখানে সাইনাপ করতে টাকা দিতে হয়, এধরনের অফারকে বলা হয় PPS Offer। এ ধরনের অফারে আপনার এফিলিয়েট লিংক থেকে কেও সাইনআপ করলে আপনাকে কমিশন দেওয়া হবে । PPS Offer গুলোতে সাধারনত $10 থেকে শুরু করে $250 ডলার পর্যন্ত কমিশন দেওয়া হয়।
কোন ধরনের ব্যক্তি সিপিএ মার্কেটিং শিখতে পারবেন ?
১। ইন্টারনেট সম্পর্কে যার নুন্যতম জ্ঞান রয়েছ
২। যিনি অনলাইন থেকে আয় করতে ইচ্ছুক
৩। যিনি কম্পিউটার এ ৩ থেকে ৪ ঘন্টা সময় দিতে পারবেন প্রতিদিন
৪। যিনি লেগে থাকতে পারবেন কমপক্ষে ১ বছর
কোথায় পাবেন সিপিএ অফার গুলোঃ
বিশ্বে অনেক সিপিএ নেটওয়ার্ক আছে। তবে সব সিপিএ নেটওয়ার্ক বিশ্বস্ত নয়। অনেক সিপিএ নেটওয়ার্ক আছে যাদের ভালো কোন অফার নেই। এখানে ভালো অফার বলতে যে অফার গুলো সত্যিকার অর্থে কারো উপকারে আসবে না। যেমন কোন সিপিএ নেটওয়ার্ক একটি অফার আছে স্টুডেন্ট লোনের ব্যাপারে। কিন্তু তারা আদৌ কাউকে লোন দেয় না। আবার এমন কিছু অফার তারা পাবলিশ করে যা বেশিদিন থাকে না। সুতরাং সিপিএ নেটওয়ার্ক নির্বাচনের ক্ষেত্রে একটু হিসেব করে নির্বাচন করা দরকার। বর্তমানে সেরা সিপিএ নেটওয়ার্ক গুলোর মধ্যে ৩ টি নিচে উল্লেখ করা হল। এই নেটওয়ার্ক গুলোতে আপনি ইনস্টান্ট এপ্রোভাল পাবেন। এরকম কয়েকটি নেটওয়ার্ক হল
১. CPAgrip: Sign up
২. Adworkmedia: SIGN UP
৩. CPALead: SIGN UP
কয়েকটি মোবাইল সিপিএ নেটওয়ার্ক হলো YeahMobi, Matomy, ClicksMob, Avazu, Private, ClickDealer, GoWide, Exchange (APX),
এছাড়াও আপনারা Affpaying.com থেকে বিভিন্ন সিপিএ নেটওয়ার্ক এর Reviews দেখে বিভিন্ন সিপিএ নেটওয়ার্ক বাছাই করতে পারেন।
সিপিএ নেটওয়ার্ক এ রেজিস্ট্রেশন পদ্ধতিঃ
উপরে দেয়া তিনটি সিপিএ মার্কেটপ্লেস থেকে যেকোনো একটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন। রেজিস্ট্রেশন করা খুবই সহজ এবং কোনো টাকা ও লাগে না, আপনার নাম ঠিকানা ও ইমেইল আইডি দিয়েই রেজিস্ট্রেশন করতে হয় এবং প্রায় সব সিপিএ নেটওয়ার্ক সাইটে সাইনআপের সময় আপনার প্রোমশন মেথড অথবা প্ল্যান সম্পর্কে জানতে চায়, মানে কিভাবে আপনি তার অফারগুলো প্রমোট করবেন তার একটি বিস্তারিত বর্ণনা দিতে হবে। সেক্ষেত্রে আপনারা নিচে দেয়া এই লেখাটুকু কপি-পেস্ট করে দিন।
“I am planning to advertise my links and earning money by creating websites, youtube videos, and also advertising with PPC and PPV(bing ads, Facebook ads, and lead impact). I plan on making a website for each niche I have and also plan on doing some SEO to get it high on the Google ranking system. I will dedicate and spend a few hours of my day for achieving this. I hope to be earning from your website soon.”
যদি বলে- Incentive Traffic: Yes/No. আপনি No দিবেন। ইনসেনটিভ ট্রাফিক মানে আপনি আপনার পরিচিত মানুষদের দিয়ে ট্রাফিক আনবেন কি না সেটা।
আপনাকে একটি ওয়েবসাইট লিংক ও দিতে হবে, সেক্ষেত্রে আপনি youtube.com দিয়ে দিতে পারেন।
কিভাবে সিপিএ অফার গুলো প্রোমট করবেন ?
সবার প্রথমে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট টপিক বেছে নিতে হবে সিপিএ অফার প্রমোট করার জন্য। এতে করে আপনি কিছু টার্গেটেড অডিয়েন্স পেয়ে যাবেন এবং চাইলে নিজেও আপনার টার্গেট অডিয়েন্স তৈরি করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি health and fitness টপিক নিয়ে কাজ করলেন। সেক্ষেত্রে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স হলো তারা যারা তাদের ওজন কমাতে চায় অথবা তাদের শরীর কে ফিট রাখতে চায়। আপনি চাইলে ফেসবুকে এই রিলেটেড একটি গ্রুপ খুলে সেখানে আস্তে আস্তে মেম্বার এড করতে পারেন এবং খুব সহজেই তাদের কাছে আপনার অফার গুলো প্রমোট করতে পারেন। যত দিন যাবে তত আপনার অডিয়েন্স ও বাড়বে এবং ইনকামও বাড়বে। এভাবেই এক্সপার্ট মার্কেটার রা এত ভালো ইনকাম করেন।
আপনি যখন কোন সিপিএ নেটওয়ার্ক সাইটে এপ্রোভাল পাবেন তখন সেই সাইটে লগিন করলে আপনার ড্যাশবোর্ড পাবেন। ড্যাশবোর্ডে গিয়ে আপনার পছন্দমত অফার বাছাই করবেন। সেই অফারে আপনার লিংকটি পাবেন। সেই লিংকটিই আপনি প্রোমট করবেন। ধরুন, আপনার পছন্দ গেম নিয়ে কাজ করা। তাহলে আপনি গেমিং অফার বাছাই করবেন। এরপর গেম রিলেটেড জায়গায় আপনার লিংকটি প্রোমট করবেন।
বর্তমান সময়ে বড় বড় মার্কেটাররা সিপিএ নিয়ে উঠেপরে লেগেছেন। তারা পেইড ক্যাম্পেইন করে অফারগুলো প্রোমট করছেন। আবার অনেক সফল মার্কেটার আছেন যারা এখনো ফ্রি ট্রাফিক বা ভিজিটর এর কাজ করে যাচ্ছেন। সুতরাং আপনিও শুরু করতে পারেন ফ্রি ট্রাফিক দিয়ে এবং নতুনদের জন্য ফ্রি ট্রাফিকই রিকমেন্ড করা হয়। ফ্রি ট্রাফিক সোর্সের মধ্যে রয়েছে- ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং, ব্লগ টিউমেন্টটিং, ফোরাম টিউনিং, আর্টিকেল মার্কেটিং এবং সোস্যাল মিডিয়া মার্কেটিং যেমন- ফেসবুক, টুইটার পিন্টারেস্ট ইত্যাদি। তবে অবশ্যই স্প্যাম করে নয়। দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা করে অগ্রসর হতে হবে। তবে বর্তমান সময়ে ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয়। সংক্ষেপে ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং- আপনার অফার রিলেটেড ভিডিও বানান, ইউটিউবে চ্যানেল তৈরি করুন, সেখানে ভিডিওটি আপলোড করুন, ভালো একটি টা্ইটেল দিন, ডিস্ক্রিপশন লিখুন এবং সেখানে আপনার অফারের লিংক দিন। এরপর আপনার ভিডিওটি বিভিন্ন জায়গায় শেয়ার করুন। তবে ইউটিউব এর ডিফল্ট শেয়ার গুলোই যথেষ্ট বলে আমি মনে করি। ইউটিউব ভিডিও মার্কেটিং এ আরেকটা বোনাস হলো গুগল এডসেন্স থেকে আয়। সুতরাং একসঙ্গে আপনি দুইটা উপার্জন করতে পারছেন। ইউটিউব এবং অন্যান্য ফ্রি ট্রাফিক নিয়ে একটু পড়াশোনা করুন।
আশা করি আপনি কথা গুলো বুঝতেপেরেছেন কোনো প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।
ধন্যবাদ
নতুন রা সিপিএ মার্কেটিং শুরু করার মাথায় রাখবেন যে এইটিতে দরকার প্রচণ্ড ধৈর্য ও সততা। এই ২টি জিনিস ছাড়া যদি আপনি সিপিএ মার্কেটিং করতে আসেন তাহলে কখনই সফল হতে পারবেন না। তাই ধৈর্য ধরুন ও কাজ করতে থাকুন একসময় দেখবেন সফলতা ঠিকি আপনার হাতে ধরা দিবে। তখন আপনিও হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন। একবার ইনকাম শুরু হলে সেটা ধিরে ধিরে বারতে থাকবে।
ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে সফল ফ্রিল্যান্সার, মাসে সুমাইয়ার আয় লাখ টাকা
---------------------------------------------
বেসরকারি একটি ব্যাংকের লেনদেন সেবা বিভাগে কাজ করতেন সুমাইয়া ইরা। ব্যাংকের এই চাকরি ছেড়ে শুরু করেন ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ। চাকরি ছেড়ে দিলেও সুমাইয়া এখন প্রতি মাসে প্রায় লাখ টাকা আয় করেন। পাশাপাশি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তরও করছেন তিনি। ৬ মার্চ ধানমন্ডির ছায়ানট সাংস্কৃতিক ভবন মিলনায়তনে প্রথম আলো আয়োজিত আন্তর্জাতিক নারী দিবসের অনুষ্ঠানে দেখা হয় সুমাইয়ার সঙ্গে।
#শুরুর_কথা:
নিজে থেকে কিছু করার ইচ্ছা ছোটবেলা থেকেই ছিল সুমাইয়ার। গতানুগতিক চাকরির বদলে ভিন্ন কিছু করার চিন্তা থেকেই ২০১৮ সালে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজের প্রতি আগ্রহ জন্মে সুমাইয়ার। কিন্তু শুরুতে ফ্রিল্যান্সিং শেখার মতো ভালোমানের কোনো প্রতিষ্ঠানের খোঁজও পাননি তিনি।
পরবর্তীতে এক ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটে সফলভাবে প্রশিক্ষণ নেওয়ার পর ২০১৯ সালে অনলাইন মার্কেটপ্লেস ফাইবার ও আপওয়ার্কে কাজ শুরু করেন। বইয়ের প্রচ্ছদ আঁকার কাজ করে ফাইবারে প্রথম ৬০ ডলার আয় করেন সুমাইয়া।
#আমি_কি_পারব?
সুমাইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে আমি ভাবতাম, আমি ডিজাইনের কাজ কখনোই করতে পারব না। কারণ, আমার মনে হতো, অনলাইনে এত প্রতিযোগিতার মধ্যে কীভাবে সফল হওয়া সম্ভব? আর এসব কারণে প্রথম দিকে কিছুটা অবহেলা করেছিলাম, যেটার আক্ষেপ আমার আজীবনের। আর এই অবহেলার জন্য আমি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া চাকরির প্রস্তাব হাতছাড়া করেছি। পুরোদমে কাজ শুরুর পরপরই আমি অনলাইনে দুটি কাজ করে ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে টিপস পাওয়ার পাশাপাশি ভালো মতামতও পাই। সব মিলিয়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ে উৎসাহ বেড়ে যায়।’
#ব্যাংকের_চাকরি
২০২১ সালের ৩ অক্টোবর বেসরকারি একটি ব্যাংকের লেনদেন সেবা বিভাগে কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন সুমাইয়া। বাসা থেকে সুমাইয়ার অফিস ছিল ১৯ থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে সময়ের পার্থক্য থাকায় প্রায় সময়ই বাসে বসে বসে ক্লায়েন্টের সঙ্গে আলোচনা করতে হতো সুমাইয়াকে, কখনো আবার অফিস চলাকালেও ফোন কল আসত। অফিসের কাজ এবং মার্কেটপ্লেসের ক্লায়েন্টদের চাপে বেশ ব্যস্ত সময় পার করতে হতো সুমাইয়ার। সে সময়ের কথা স্মরণ করে সুমাইয়া বলেন, ‘আমার পরিবার সব সময়ই আমার পাশে ছিল। আমার মা সব সময় আমাকে উৎসাহ দিতেন, এমনকি ব্যাংকে চাকরি নেওয়ার আগে মা বলেছিলেন, ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে তোমার তো বেশ ভালো উপার্জন হয়, তাহলে ব্যাংকে চাকরি করা কি খুব দরকার? তারপরও সমাজের সেই তথাকথিত নিয়মে নিজেকেও জড়িয়ে নিয়েছিলাম। আমি বলব না যে ব্যাংকের কাজ খুব আরামের, যথেষ্ট কঠিন একটা কাজ। এর তুলনায় ফ্রিল্যান্সিং করা বেশ সহজ। আর তাই ২০২২ সালের আগস্টে ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে পুরোদমে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা শুরু করলাম।’
#শুনতে_হয়েছে_মানুষের_কটুকথা
পুরোদমে ফ্রিল্যান্সিং শুরুর পর পরিবারের সবার সমর্থন পেলেও পরিচিত অনেকের কাছ থেকেই কটুকথা শুনতে হয়েছে সুমাইয়াকে। অনেকে এটাও বলেছেন, কেন এই পেশা বেছে নিলে। তবে মানুষের কথায় দমে যাননি সুমাইয়া। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘এখন বেশ ভালো আছি, অন্তত ব্যাংকে কাজ করার সময়কার সেই মানসিক চাপটা নেই আমার। এখন নিজেকে স্বাধীন লাগে, কখনো কোথায় যেতে ইচ্ছা করলেই যেতে পারি, নিজেকে সময় দিতে চাইলেও দিতে পারি। এই পেশায় নির্দিষ্ট সময় কাজ সম্পন্ন করার চাপ থাকলেও ব্যক্তিস্বাধীনতা রয়েছে, যা আমি সব সময়ই চেয়েছিলাম।’
#মাসে_আয়_কমবেশি_লাখ_টাকা
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার দুটি প্রতিষ্ঠানে ডিজাইনার হিসেবে কাজ করছেন সুমাইয়া। এ ছাড়া মার্কেটপ্লেসে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, দুবাই, বেলজিয়াম, সার্বিয়াসহ আরও বিভিন্ন দেশের ক্লায়েন্টদের কাজ নিয়মিত করছেন তিনি। এসব কাজ করে মাসে কমবেশি এক লাখ টাকা আয় হয় তাঁর। একবার এক মাসে মার্কেটপ্লেস ও বাইরের অন্যান্য ক্লায়েন্টদের কাজ করে প্রায় দুই লাখ টাকা আয় করেছিলেন তিনি।
#ধৈর্য_ধরলে_সফলতা_আসবেই
ফ্রিল্যান্সিং করা সহজ নয়, আবার কঠিনও নয় উল্লেখ করে সুমাইয়া বলেন, ‘অনেকে ভাবেন ফ্রিল্যাংসিংয়ের কাজ শুরু করলেই দ্রুত আয় করা যায়। আসলে একদমই তা নয়। ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজে দক্ষতার পাশাপাশি অনেক ধৈর্য দরকার। শুধু তাই নয়, নিজের দক্ষতাও নিয়মিত হালনাগাদ করতে হয়।’- prothomalo
কী দক্ষতা তার! 😯😯😯
☑️ আপনার দক্ষতা থাকলে ফ্রিল্যান্সিং করে এত টাকা আয় করা অবশ্যই সম্ভব।👍
✔️ "পৃথিবীতে অলস ব্যক্তিদের যেমন সাফল্য বলতে কিছু নেই,
ঠিক তেমনি অবিশ্বাস/বিশ্বাসহীন ব্যক্তিদেরও সাফল্য আসে না"
👉👉 তাই আর অলসতা, অযথা সময় নষ্ট না করে, নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলুন, দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত হন।
মাস্টার কোর্স আউটসোর্সিং
ফুল ওয়েব ডিজাইন ওয়ার্ডপ্রেস–থিম কাস্টমাইজেশন , ইকমার্স ওয়েব সাইট সহ সব ধরনের সাইট তৈরী
মাস্টার এস ই ও - অন পেইজ এস ই ও , অফ পেইজ এসইও , ব্যাকলিংক এসইও , গুগল বিজনেস প্রফাইল এসইও ,
ওয়েবসাইট টু সোশ্যাল মিডিয়া ট্রাফিক জেনারেশন ।
ইউটিউব কন্টেন্ট এসইও,
গুগল এডওয়ার্ড , সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং।
সিপিএ-কষ্ট পার একশন জব, সিপিএ অফার প্রমোশন , সিপিএ অফার প্রমোশন সাইট তৈরি ,
সিপিএ অফার এড ব্যানার , পেইড ও ফ্রী ট্রাফিক জেনারেশন ফর
এফিলিয়েট মার্কেটিং
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি ? এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের খুটিনাটি ।
===========================================
সহজ ভাষায় #এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো আপনি কোন প্রডাক্ট বিক্রয় করতে কাউকে সাহায্য করছেন ।
মনে করেন আপনার কিছু প্রডাক্ট রয়েছে অনলাইন ভিত্তিক বা অফলাইন যেখানেই হোক আপনাকে আমি বিক্রয় করতে সাহায্য করলাম ।
মানে আমি আপনাকে একজন ক্রেতা খুজে দিলাম বিনিময়ে আপনি আমাকে কিছু কমিশন দিলেন । এই পুরো পদ্ধতিটাকেই এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে ।
আশার কথা হলো পুরো পৃথিবীর প্রায় ৭৫% এর ও বেশি ই কমার্স সাইটেরই এফিলিয়েশন অপশনটি চালু রয়েছে তা ছাড়া অনেক বড় বড় মার্কেটপ্লেস রয়েছে যেমনঃ ক্লিক ব্যাংক , ক্লিক সিঊর, জেভিজু । আপনি এসব মার্কেট প্লেস থেকে খুব সহজেই আপনার পছন্দ মত প্রডাক্ট খুজে বের করে কাজ করতে পারবেন ।
এসব মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন ক্যাটাগড়ি ভিত্তিক প্রডাক্ট রয়েছে । তাছারা পৃথিবীর অন্যতম বড় অনলাইন ই কমার্স সাইট এমাজন ডট কম এর এফিলিয়েশন খুব জনপ্রিয় । এখন আমি এমাজন এফিলিয়েশন এবং অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের এফিলিয়েশনের মদ্ধে কিছু মিল অমিল নিয়ে আলোচনা করবো এবং কি ভাবে এফিলিয়েশন মার্কেটিং করা জায় তা নিয়ে ও আলোচনা করবো ।
এফিলিয়েশন মার্কেটিং শুরু করার জন্য আপনার তিনটি জিনিশ অবশ্যই থাকতে হবেঃ
১. সময় ।
২. একটি ওয়েব সাইট । ( সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় কিন্তু এমাজন এফিলিয়েশনের জন্য থাকা জরুরী )
৩. ইনভেস্টমেন্ট এবিলিটি ।
সময়ঃ এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে আপনাকে প্রচুর পরিমানে সময় দিতে হবে । প্রডাক্ট রিসার্চ এবং অন্যান্য কাজে আপনাকে অনেক সময় ব্যয় করতে হবে । এবং আপনি যদি ফ্রী ট্রাফিক মেথডে কাজ করেন তাহলে আপনাকে বেশি পরিমানে সময় দিতে হবে । কিন্ত পেইড মেথডে সাফল্য আসে দ্রুত।
ওয়েব সাইটঃ আপনি যদি এমাজন এফিলিয়েট শুরু করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার একটি ওয়েব সাইট থাকতে হবে । আপনি আপনার ওয়েব সাইটে এমাজন প্রডাক্ট রিভিও আকারে বা পোস্টের মদ্ধে বা এডভারটাইজে দিয়ে রাখবেন কেও যদি আপনার লিংকে যেয়ে প্রডাক্ট কিনে তাহলে আপনি সেখান থেকে কমিশন পাবেন । এমাজন এফিলিয়েশন একটি লং টাইমের ব্যাপার যদি ফ্রী মেথডে মার্কেটিং করেন। আপনার প্রথম মাস থেকে ও সেল আসতে পারে আবার ২/৪ মাসেও কোন সেল না আসতে পারে । কিন্তু আপনি আপনার ওয়েব সাইট টিকে ভালো একটি সার্চ ইঞ্জিন পজিশনে আনতে এনে পেইড মেথডে তাহলে আপনি কি পরিমান কমিশন পেতে পারেন চিন্তা ও করতে পারবেন না ।
অনেকেই আমাদের দেশে ডেইলি ৪/৫ ঘন্টা কাজ করে মাসে ২/৩ হাজার ডলার তারচেয়ে বেশী ইনকাম করেছে
খুব কাছের একজন মাসে ১০/১২ হাজার ডলার আয় করছে
তবে এসব ক্ষেত্রে গ্রুপে কাজ করলে ভালো আয় আসে।
ইনভেস্টমেন্ট এবিলিটিঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে ইনভেস্ট করতেই হবে এটা হোক শুরুতে হয়তো বা পরে ।
প্রত্তেকটা ট্রফিকের জন্য আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে সময় + মেধা + টাকা । প্রত্তেক টা আরটিকেলের জন্য আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে । আর যদি আপনি নিজেই আরটিকেল লিখতে পারেন তাহলে খুবই ভালো! এক্ষেত্রে আপনাকে আপনার মেধা ও সময় ইনভেস্ট করতে হবে ।
এমাজন এফিলিয়েট করা হয় একটি ওয়েব সাইটের মাদ্ধমে কিন্তু অন্যান্য এফিলিয়েশন সেলস ফানেল সিস্টেমে লেন্ডিং পেইজের মাদ্ধমে করা হয় । এমাজন এফিলিয়েশনের জন্য আপনাকে সুন্দর করে একটি রিভিও সাইট বানাতে হবে । আপনি রিভিও সাইট বাদে ও বিভিন্ন উপায়ে ওয়েব সাইটের মাদ্ধমে এমাজন এফিলিয়েশন করতে পারেন ।
কিন্তু এমাজনের রিভিও সাইট গুলাতে প্রচুর সেল হয় । এজন্য অবশ্যই আপনার সাইট টি জনপ্রিয় হতে হবে। ক্লিক ব্যাংক, ক্লিক সিউর, ইত্যাদি মার্কেট প্লেসে ও আপনি বিভিন্ন উপায়ে ওয়েব সাইটের মাদ্ধমে সেল করতে পারেন কিন্তু এক্ষেত্রে সেলস ফানেল সিস্টেম টা খুব জনপ্রিয়। প্রথমে আপনাকে ভালো কিছু প্রডাক্ট বাছাই করতে হবে তারপর একটি সেলস ফানেল ক্রিয়েট করে আপনার লেন্ডিং পেইজ টা বিভিন্ন ট্রাফিক ম্যাথডে প্রমোশন করতে হবে।
এখন কথা হচ্ছে শিখবো কোথায়?
আপনার প্রানের শহর বগুড়ায় শীগ্রই উদ্ভোদন হতে যাচ্ছে জয়টেক আইটি ইন্সটিটিউট
প্রি কোর্সের রেজিষ্ট্রেশন এর জন্য যোগাযোগ করুন
আমাদের পেজ নাম্বারে।
বর্তমানে এসইও করে অনেকেই অনলাইন প্ল্যাটর্ফম থেকে অনেক টাকা আয় করছে এসইও কেন শিখব?
অন-লাইন ব্লগিং, মার্কেটিং, ব্যবসার প্রচার ও অনলাইনে কোন বিষয়ে সফলতা অর্জনের জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। এসইও না করে কোনভাবেই অনলাইনের কোন বিষয়ে সাফল্য অর্জন করা সম্ভব নয়।
কারন হিসেবে আমরা সবাই জানি ইন্টারনেটে সবাই সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় সকল বিষয় খোঁজ করেন। বিশেষকরে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের ব্যবহার এত ব্যাপক যে গুগল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন না করে কোনভাবেই সফল হওয়ার উপায় নেই। অধীকন্তু সম্প্রতি জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার Mozilla Firefox ও Google Chrome সহ আরও অনেক জনপ্রিয় Browsers গুলির ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে Google কে ব্যবহারের করনে গুগল সার্চ ইঞ্জিনের ব্যবহার আরও বেশী বৃদ্ধি পেয়েছে। এমতাবস্থায়, ব্লগ/ওয়েবসাইট সকলের কাছে পরিচিত ও জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যে সার্চ ইঞ্জিনের বিকল্প নেই।
শেষকথাঃ অনলাইনে যাই করেন না কেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও এর বিকল্প কিছু নেই। এসইও এর নির্ভর করে আপনার অনলাইনে ব্লগিং, ব্যবসা বা অন্যান্য কার্যক্রমের সফলতা। তাই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন জানার গুরুত্ব আপরিসীম।
আপনার প্রিয় শহর বগুড়ায় জয় টেক আইটি ইন্সটিউটের তত্বাবধায়নে শীগ্রই শুরু হতে যাচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটোমাইজেশন বা এসইও কোর্স ।
রেজিষ্টেশনের জন্য যোগাযোগ করুন - 01797585953
শীগ্রই শুভ উদ্ভোধন , আপনার প্রিয় শহর বগুড়ায়
মার্কেট রিচার্স বা সার্ভে কোর্স শীগ্রই শুরু হতে যাচ্ছে , এই কাজ সম্পর্কে আগে জেনে নিন ।
কিসের মার্কেট রিচার্স করা হয় বা কেন মার্কেট রিচার্স করা হয় এবং মার্কেট রিচার্স বলতে আমরা কি বুঝি?
উত্তরঃ সৰ কিছুর মার্কেট রিচার্স বা সার্ভে করা হয় উদাহরণ স্বরূপ:
১.দেশের জনসংখ্যা।
২.দেশের মানুষ এর আয় ব্যায়।
৩.ভোট দিয়ে নেতা নির্বাচন।
৪.জনগণের সম্পত্তি।
৫.জন্ম মৃত্যুর হার।
৬.জনপ্রিয়তা।
৭.মানুষের পছন্দ অপছন্দ।
৮.মানুষের চাহিদা
ইত্যাদি ইত্যাদি। মোট কথা সব কিছু নিয়েই সার্ভ করা হয় সারাদিন লিখেও শেষ করা যাবে না।
যার যে কাজে সার্ভে লাগে সে সেই বিষয় নিয়ে সার্ভে করে বা করায়।
এখন বিস্তারিত জানা যাক কেন সার্ভে প্রয়োজন বা করা হয়?
১.বাংলাদেশে যে সর্রকার নির্বচন করা হয়। যেহুতো আমাদের গণতান্ত্রিক দেশ তাই জনগণের মতামতের উপর ভিত্তি করে আমাদের দেশে সরকার নির্বাচন করি। এক্ষেত্রে আমরা ভোটের মাধ্যমে জনগণের মতামত নিয়ে থাকি। এইযে একটা ভোটাভোটি হলো জনগণের মত নেয়া হলো এটাই এক ধরণের সার্ভে করা হলো।
২.সবার জানা আছে যে আমাদের দেশে প্রতি ১০ বছর অন্তর অন্তর আদমশুমারি হয়। আদম শুমারি করা হয় দেশের জনসংখ্যা, সম্পত্তির হার একটা হিসাব করার জন্য। এক্ষেত্রে হিসাব রাখার জন্য আদমশুমারি করা হয়েছে এই আদমশুমারি করাটাই এক ধরণের সার্ভে।
৩.রাস্তায় চলার ক্ষেত্রে আমরা অনেকেই প্রায়শই দেখে থাকি যে, সিগারেট কোম্পানি, কোনো সিম কোম্পানি, কোনো খবরের কোম্পানি বা বিভিন্ন কোম্পানির লোক পথে পথচালক দের দাঁড় করিয়ে তাদের প্রডাক্টির সমন্ধে জনগণের মতামত জানতে চায়। তাদের প্রোডাক্টটির জনপ্রিয়তা মার্কেটে কেমন, তাদের প্রোডাক্টটির ব্যবহার করে কি না? যদি না করে তাহলে কেন করে না কি কম আছে প্রোডাক্টটি কি করলে ব্যবহার করবে।
এমন কনেকে ধরণের প্রশ্নঃ করে থাকে। এইযে লোকটি রাস্তায় ঘুরে ঘুরে মানুষ এর মতামত নিচ্ছে এটাও সার্ভে।
তাহলে আমরা উদাহরণ গুলো থেকে বুঝতে পেরেছি সার্ভে কি কেন সার্ভে করানো হয় সার্ভে বলতে কি বুঝায়।
এখন আসা যাক আমরা যে সার্ভে করে ইনকাম করবো সেটা কিভাবে?
আমরা আমেরিকান সার্ভে করে ইনকাম করবো। আমরা সবাই মোটামোটি জানি উন্নত দেশ গুলোতে প্রায় সব কিছুই অনলাইন এ করা হয়। আমেরিকায় সার্ভে কাজ টা অনলাইনে করে থাকে।
বিশ্বায়নের এ যুগে মানুষকে প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা করে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। বিভিন্ন কোম্পানীকে তাদের ব্যবসা প্রসারের জন্য তাদের পণ্য সম্পর্কে সাধারন মানুষের মতামত গ্রহণ করে সে অনুযায়ী ব্যবসায়িক পলিসি নির্ধারন করতে হয়। সাধারন মানুষের মতামত গ্রহণের জন্য কোম্পানী গুলোকে বিভিন্ন ধরনের জরিপ পরিচালনা করতে হয়।
তাদের পন্যের অবস্থান, প্রতিদ্বন্দি অন্য কোন পন্য কেমন ব্যবসা করছে,সেগুলি কেন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে, মানুষ কি দেখে পন্য পছন্দ করে, কিভাবে পন্যের কথা জানে ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করে তার ভিত্তিতে নিজেদের পরিকল্পনা ঠিক করে।
একাজটি অনলাইনে করা তুলনামুলক সহজ। সার্ভে কাজে সহযোগিতা করার জন্যও রয়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। তাদের সাথে চুক্তি করলে তারা প্রশ্ন তৈরী করে সেগুলোর মাধ্যমে অনলাইনে জরিপ পরিচালনা করে। আর এ জরিপ কাজে যে সকল ব্যক্তি তাদের সুচিন্তিত মতামত প্রদান করে,সার্ভে কোম্পানীর মাধ্যমে তাদের অল্পকিছু অর্থ প্রদান করা হয় ব্যক্তিগুলোর মতামত আর সময় এর বিনিময়।
অর্থের পরিমান হতে পারে প্রতিটা সার্ভের জন্য $0.50 থেকে $5.00 ডলার ক্ষেত্রবিশেষ আরো বেশি ও হয়ে থাকে।
এই যে মতামতের বিনিময় যে অর্থ প্রধান করা হয়। আমাদের কাজ হলো এই সার্ভে তে অংশগ্রহণ করে সেই অর্থটুকু হাতিয়ে নেয়া।
একটি সার্ভে করতে কতক্ষন সময় লাগে?
কোনো সার্ভে করতে ৫ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে আবার কোনো সার্ভে করতে ২০ থেকে ৪০ মিনিটও লাগতে পারে। সার্ভের সময় টা নির্ভর করে সার্ভের কোয়ালিটি, সার্ভের রেট আর সব থেকে বেশি আপনার নিজের উপর আপনি কাজ করতে করতে যত পাকা খেলোয়াড় হবেন আপনার সময় তত কম লাগবে আর আপনার ইনকামও তত বেশি।
তাহলে বুঝা গেলো আমাদের কাজ টা কি?
এখন কথা হলো আমরা তো বাংলাদেশি। আর আমেরিকান কোম্পানি গুলো তো চায় আমেরিকান লোকেদের মতামত তারা তো আমাদের মতামত চায় না.তাহলে আমরা কিভাবে মতামত দিবো আর ইনকাম করবো?
হা এর জন্য আমাদের প্রয়োজন সেই ওয়েবসাইটকে বিশ্বাস করানো যে আমি একজন আমেরিকান নাগরিক। যে ওয়েবসাইট এ আমরা কাজ করবো।
সেটা কিভাবে সম্ভব?
হা সেটা সম্ভব। কিন্তু সফটওয়ার লাগবে. যাই হোক কি কি লাগবে ওয়েবসাইট কে বিশ্বাস করতে যে আমি একজন আমেরিকান নাগরিক
১.অধিক শক্তিশালী এবং রেসিডেন্সিয়াল আমেরিকান একটি আইপি এড্রেস।
২.রিয়েল এবং ভ্যালিড একজন আমেরিকান লোকের ফুল ইনফরমেশন।
৩.আমেরিকান রিয়েল মোবাইল নাম্বার।
উপরের এই ৩ টি জিনিস হলেই আপনি কাজ শুরু করে দিতে পারবেন ইনশাল্লাহ।
এখন কথা হলো আইপি জিনিস টা কি তাও আবার শক্তিশালী,
রেসিডেন্সিয়াল বেপার্টাও বুঝলাম না?
আমাদের বাস্তব দুনিয়ায় সবার ই একটা অবস্থান আছে ঠিকানা আছে।
যা দিয়ে আমরা একটি লোককে খুঁজে বের করতে পারি বা বুঝতে পারি তার অবস্থান তা কোথায়।
ঠিক তেমনি অনলাইন বা ভার্চুয়াল জগৎ এ আমাদের ডিভাইস গুলো যেমন মোবাইল, টেব, ডেক্সটপ, লেপটপ, ইত্যাদি যা দিয়ে আমরা ইন্টারনেটের সংগে সংযুক্ত হতে পারি সেই সকল ডিভাইস একটা আইপি এড্র্রেস এর আয়ত্তে থাকে। যা দিয়ে ডিভাইসটির অবস্থা বা ঠিকানা প্রকাশ করা হয়।
অনেক শক্তিশালী এবং রেসিডেন্সিয়াল আমেরিকান একটি আইপি এড্রেসটির কাজ হলো আমাদের ডিভাইস কে ইন্টারনেট জগৎ এ আমেরিকান অবস্থান বা ঠিকানা প্রকাশ করবে। এর জন্য সার্ভে ওয়েবসাইট গুলো দেখতে পাবে আমরা আমেরিকা থেকেই তাদের ওয়েবসাইট এ প্রবেশ করেছি
।
শক্তিশালী আইপি বলতে বুঝিয়েছি যে আইপি টি ব্যবহার করলে আমার লোকেশন বা আমার ইনফরমেশন লিক হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কমে যায়।এখন সবচেয়ে শক্তিশালী আইপি হলো socks5 এর আইপি।
এখন কথা রেসিডেন্সিয়াল আইপি কি?
রেসিডেন্সিয়াল এর বাংলা অর্থ হলো আবাসিক।
রেসিডেন্সিয়াল আইপি বলতে একটি নির্দিষ্ট এলাকার বা বাসাবাড়ির আইপি এড্রেস কে বুঝায়।
যেমনটা আমাদের মোবাইলে বা ব্রডবেন্ড এ পেয়ে থাকি।
আশা করি আইপি সম্বন্ধে অনেকেই বুঝতে পেরেছেন।
রিয়েল এবং ভ্যালিড একজন আমেরিকান লোকের ফুল ইনফরমেশন।
আপনি যেই লোকেশন এর আইপি নিবেন ঠিক সেই লোকেশন এর একজন লোকের নাম, বয়স, জন্মতারিখ, ফুল এড্রেস, (ছেলে-মেয়ের নাম, বয়স, জন্মতারিখ) (স্ত্রী নাম বয়স জন্মতারিখ) আর আনুসাংঘিক কিছু.
আমেরিকান রিয়েল মোবাইল নাম্বার। নাম্বার কেন?
আমরা যখন একটি জিমেইল একাউন্ট তৈরি করি তখন আমাদের থেকে একটা মোবাইল নাম্বার চাওয়া হয় আমাদের ভেরিফিকেশন এর জন্য। যখন আপনি কাজ করে পেমেন্ট নিতে যাবেন তখন আপনাকে কাছে ঠিক তেমন ই সার্ভে ওয়েবসাইট গুলো নাম্বার ভেরিফিকেশন চাইবে প্রমাণ করার জন্য যে আপনি একজন আমেরিকান।
এখন কথা হলো আপনি এতকিছু কোথায় পাবেন তাও আবার আমেরিকান সব?
এগুলো আমরা কোর্সের পরে প্রোভাইড করে থাকি বা সার্ভিস দিয়ে থাকি।
কোর্সের পরে আপনার পরিচিত কেউ থাকলে তার থেকে নিতে পারেন বা আপনি যার সাথে কাজ করবেন তার থেকেও নিতে পারেন।
এখন কথা হলো আমরা যে ইনকাম টা করবো সেই ইনকামের টাকা কিভাবে পাবো। কিভাবে আমেরিকা থেকে আমাদের পকেটে টাকা আসবে?
চিন্তার কিছু নেই সেই ব্যবস্থা আছে
এই সাইট গুলো পেমেন্ট করে থাকে বেশ করেকটা মাধ্যমে যেমন:
১.আমেরিকান ব্যাংক এর মাধ্যমে,
২.পেপাল এর মাধ্যমে
৩.গিফট কার্ড এর মাধ্যমে
এর মধ্যে সবচাইতে সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম হলো (গিফট কার্ড)
গিফট কার্ড আবার কি?
আমরা সবাই এটিএম কার্ড এর সাথে পরিচিত। এটিএম কার্ড গুলো কয়েক ধরণের বা কয়েক কোম্পানির হয়ে থেকে যেমন:
১.ভিসা কার্ড
২.মাস্টার কার্ড
৩.আমেরিকান এক্সপ্রেস
৪.ডিসকভার ইত্যাদি
গিফট কার্ডটি হলো এমন একটি কার্ড যার মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমানে ব্যলেন্স থাকে যা শুধু ব্যবহার করা যায় কিন্তু কিন্তু সেই কার্ডে কোনো ব্যলেন্স অ্যাড করা যায় না। এই গিফট কার্ড গুলো কাউকে উপহার হিসেবে দেয়ার জন্য বা বিভিন্ন কম্পানি তাদের প্রচার বৃদ্ধির জন্য তাদের নামেরে গিফট কার্ড মার্কেটে ছেড়ে থাকে।
যেমন:
Visa Gift Card
Amazon Gift Card
iTunes Gift Card
MasterCard Gift Card
Google Play Gift Card
ইত্যাদি ইত্যাদি
এই সকল কার্ড গুলো আবার দুই ধরণের হয়ে থাকে
১.ফিজিক্যাল কার্ড
২.ভার্চুয়াল কার্ড
ফিজিক্যাল কার্ড কার্ড হলো যা ধরা যায় দেখা যায়। যা এটিএম বুথ এ ব্যবহার করা যায়।ভার্চুয়াল কার্ড হলো ধরাও যায় না দেখাও যায় না শুধু এই কার্ড ভার্চুয়াল জগৎ এ ব্যব্যবহার করা যায়।আমরা সবসময় ভার্চুয়াল গিফট কার্ডে পেমেন্ট নিবো।
এখন কথা হলো এই কার্ড থেকে টাকা আসবে কিভাবে?
হা এই কার্ড গুলো অনেক এই কিনে থাকে তাদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন।
কার্ড এর ডলার এর দাম কত?
ডলার এর দাম প্রতিনিয়ত কমে বাড়ে। দাম টা সে সময়ের মার্কেট ভেলুর উপর নির্ভর করবে।আর কার্ডের ডলার এর দাম নরমাল ডলার এর থেকে কিছুটা কম থাকে যেহুতো এইটা ভার্চুয়াল কার্ড আর আমাদের দেশে ব্যবহারের যোগ্য না।
আশাকরি আপনার, কাজ নিয়ে পেমেন্ট নিয়ে সফটওয়ার নিয়ে কোনো কনফিউশন নেই।
সার্ভের কাজ নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর। দয়া করে নিজ দায়িত্বে পরে নিবেন।
প্রশ্ন: এই কাজগুলো করতে হলে খুব বেশি ইংলিশ জানতে হবে কিনা এবং ইন্টারনেট জ্ঞান কেমন লাগবে?
উত্তর: এই কাজগুলো করার জন্য বিশেষ কোন শিক্ষার প্রয়োজন নাই এবং হালকা পাতলা ইংলিশ পরে বুঝতে পারলেই হবে হবে।
এবং আপনি যদি ইন্টারনেট ব্রাউজিং পারেন ফেসবুক/ জিমেইল একাউন্ট খুলতে পারেন তাহলে হবে।
প্রশ্ন: এই কাজ গুলো কি খুব কঠিন?
উত্তর: ইন্টারনেট জগতে সবচাইতে সহজ ভাবে ইনকাম করার যদি কোনো মাধ্যম থাকে তাহলে তাহলো সার্ভে কাজ। আবার কঠিন যদি আপনি ইংলিশে মোটামুটি জ্ঞান এবং সাধারণ বিষয়ে ব্যাসিক ধারণা না থাকে।
প্রশ্ন ১: ভাইয়া আমি কী ৫mbps ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে সার্ভে করতে পারবাে?
উত্তর: হ্যা পারবেন। আপনার লােকাল পিসিতে যদি ক্রোম ,মজিলা ইত্যাদি ব্রাউসার চলে তাইলে আপনিও একইভাবে ফায়ারফক্সে আইপি সেট করে সার্ভে কাজ করতে পারবেন এক্সট্রা স্পীডের প্রয়ােজন নাই।
প্রশ্ন ২: আপনি কী সার্ভে সাইটে একাউন্ট খুলে দিবেন নাকি আমাকেই করতে হবে?
উত্তর :অবশ্যই আপনাকে নিজে করে নিতে হবে সাথে আপনার অভিজ্ঞতা ও হলো।
প্রশ্ন ৩: আমি ডেইলি ৪/৫ ঘন্টা সময় দিলে কত ইনকাম করতে পারবাে? এবং অনেকে বলেন ফুল টাইম দিবাে.
উত্তর : সাধারণত আপনি নতুন অবস্থায় যদি ৪/৫ ঘন্টা কাজ করেন। আমি মনে করি আপনার জন্য খারাপ না।
আসলে ইনকামের বিষয়গুলা সম্পন্ন ব্যাক্তির কাজের মনোযোগ, অভিজ্ঞতা, কাজকে বুঝে উঠার উপর নির্ভর করে। কেউ ৪/৫ ঘন্টা সময় দিয়ে মাসে ২৫০/৩০০ ডলার ইনকাম করে, আবার কেউ একই সময় ব্যয় করে মাসে ১০০/১৫০ ডলার ইনকাম করে।
প্রশ্ন ৪: সার্ভে সাইটে কী লং টাইম কাজ করতে পারবাে নাকি দুইদিন পর ভেগে যাবে অন্যান্য সাইটের মতো?
উত্তর: যারা নতুন তাদের মনে এই প্রশ্ন আসবে। কিন্তু পুরাতন অর্থাৎ যারা কাজ করছে ষ্টীল তারা এসব ভাবে না ,কারণ তারা জেনে গেছে আসলে এই মার্কেট সম্পর্কে।
আমার মন্তব্য, সার্ভে ততদিন থাকবে যতদিন মানুষ এর চাহিদা আছে, ব্যবসা বাণিজ্য আছে , অর্থ সম্পদ আছে। আমরা সবাই জানি এগুলো ততদিন থাকবে যতদিন মানুষ থাকবে মানুষের বসবাস থাকবে।
প্রশ্ন ৬: আমি আমার মেইলে গিফট কার্ড এবং পেপ্যাল একাউন্টে ডলার নিয়ে ক্যাশ করবো কোথায়?
উত্তর : বাংলাদেশে অনেকে আছে যারা এসব কিনে এবং কিছু ট্রাস্টেড গ্রুপ আছে।
প্রশ্ন ৭: আমার পিসির কনফিগারেশন কেমন লাগবে?
উত্তর :ভাই আপনার পিসিতে মোটামুটি ব্রাউসারে ফেইসবুক,মেইল, YouTube চললেই হবে। মেইন হল ইচ্ছা শক্তি আর কাজ করার আগ্রহ। মোবাইল দিয়েও খুব সহজেই করতে পারবেন কাজ।
প্রশ্ন ৮: আমি কাজটা শিখবাে বা বুঝবাে ক্যামনে?
উত্তর :আমরা আপনাদের কিছু ভিডিও দিবো। এইগুলা ফলাে করলেই ৭০% ডান বাকি ৩০% লাইভ কাজ করতে গেলে হয়ে যাবে।
প্রশ্ন ৯: ভিপিএন ,প্রক্সি সার্ভার ,আইপি,মেয়াদ কত দিন?
উত্তর : যেদিন নিবেন সেদিন থেকে ৩০ দিন।
প্রশ্ন ১০ঃ আইপি নিলে আমি কয়টা সাইটে কাজ করতে পারবাে?
উত্তর : ভাই ইনকামের জন্য দুই একটা সাইট ই যথেষ্ট ,হুদাই এক গাদা সাইটের পিছনে দৌড়ে লাভ নাই। মনোযোগ দিয়ে কাজ করলেই 2/3 টা থেকে ভালো ফিডব্যাক আসবে [ প্রমাণিত ]
প্রশ্ন ১১: সার্ভে আমি দিনে না রাতে করবো?কোনটা পারফেক্ট সময়?
উত্তর : অবশ্যই রাত বেটার আমাদের বিডি সময় সন্ধ্যা ৬টা থেকে সকাল ৬টা আর তখন আমেরিকায় দিন।দিনের বেলা ব্যাংক ,অফিস আদালত ,কোম্পানি খােলা সেই হিসাবে আমাদের এখানে রাত আর আমেরিকার সময় দিনে কাজ করার উত্তম।
তাহলে কী দিনে করতে পারবাে না?
নতুন একাউন্ট না পুরাতন একাউন্টের ক্ষেত্রে দিনেও ভালাে কাজ করা যায়।
প্রশ্ন: এই সাইটগুলো পেমেন্ট দিতে কোনো ঝামেলা করে কিনা?
উত্তর: ১০০% গ্যারান্টি এই সাইটগুলাে সবময় পেমেন্ট দিয়ে এসেছে এখনো দেয় ইনশাল্লাহ ভবিষৎ এও দিবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Bogura
5800