Nahim Gazi
I am a youtuber. I will make some video and uplode my youtube channel. My channel name :- Nahim Gaz
পুরুষের কান্নার পিছনে
একটি বিশ্বযুদ্ধ পরিমান রহস্য থাকে
আর নারী তো
লিপস্টিক খুঁজে পেতে দেরি হলেও কাঁদে
🌹- যেদিন নারিকেল গাছটি লাগিয়ে ছিলাম সেদিন আমার ছেলেটা জন্ম নিয়েছে। জন্মের সময় তার মা মারা যায়। তখন তার পুরো দায়িত্ব আমাকেই নিতে হয়।
একদিন দেখি নারিকেল গাছটি পানির অভাবে মারা যাবার উপক্রম হলো। আমার পরিষ্কার মনে আছে আমি যখন পানি নিয়ে গাছটির কাছে যাই ঠিক তখন ছেলেটির কান্নার আওয়াজ কানে আসে। আমি তড়িঘড়ি করে পানি ফেলে দৌড়ে এসে ছেলের মুখে দুধের বোতল তুলে দেই।
আসলে আমি সেদিন গাছটির উপর অবিচার করেছিলাম। সে ঐসব মনে রাখেনি ; সে আজও আমাকে নারিকেল দেয়। এক জোড়া নারিকেল বিক্রি করে ৫০ টাকা পাই। কিন্তু আদরের দুলালের কাছে ৫০ পয়সা চাওয়ারও সুযোগ পাই না।
কথা গুলো মনে পড়লে গাছটির নিচে বসে কেঁদে নেই। আর গাছটাকে বলি নে আজ তোকে অতি মূল্যবান জল দিলাম। তুই দোয়া করিস তবুও যেন ছেলেটা সুখে থাকে।
কারণ -আমি তো বাবা😰😰
ফুলবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন বাংলাদেশের একটি বিলুপ্ত রেলওয়ে স্টেশন। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন চালু হওয়ার পূর্বে এটিই ছিলো বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) কেন্দ্রীয় রেলওয়ে স্টেশন। ১৯৬৮ সালের ১লা মে থেকে কমলাপুর স্টেশনে ট্রেন চলাচল শুরু হলে এই স্টেশন বন্ধ করে দেওয়া হয়।
© উইকিপিডিয়া
রাতের বেলা এক দোকানদার নিজের দোকান বন্ধ করতে যাচ্ছিল। এমন সময় একটি কুকুর দোকানে আসল।
কুকুরের মুখে একটা বাজার করার ব্যাগ ছিল, যার মধ্যে জিনিসের লিস্ট আর টাকা ছিল।
দোকানদার টাকা নিয়ে জিনিসপত্র ব্যাগ ভরে দিল, কুকুর ব্যাগ পিঠে উঠিয়ে নিল আর চলে যাচ্ছিল ।দোকানদার আশ্চর্য হয়ে কুকুরের পিছনে গেল এটা দেখার জন্য যে এতো বুঝদার কুকুরের মালিক কে?
কুকুর বাসের জন্য দাঁড়িয়ে ছিল, একটা বাস এলো আর কুকুর এতে চড়ে গেল। কন্ডাক্টরের কাছে আসতেই কুকুর ঘাড় বাড়িয়ে দিল তার গলার বেল্টে টাকা আর ঠিকানা লিখা ছিল ।
কন্ডাক্টর টাকা নিয়ে টিকিট কুকুরের গলায় বেল্টে রেখে দিল।
নিজের স্টপেজ এ আসতেই কুকুর সামনের দরজার সামনে এগিয়ে এলো আর লেজ নাড়িয়ে কন্ডাক্টর কে ইশারা দিল আর বাস থামাতে নেমে চলতে আরম্ভ করল।
দোকানদার পিছে পিছে গেল। কুকুর ঘরের সামনে এসে নিজের পা দিয়ে দরজায় দুই তিন বার নক করল।ভেতর থেকে তাঁর মালিক এল, আর লাঠি দিয়ে কুকুরের পিঠে কয়েক ঘা বসিয়ে দিল।
দোকানদার ঘরের মালিককে এর কারণ জিজ্ঞাসা করল। মালিক বলল শালা আমার কাঁচা ঘুমটা ভেঙে দিয়েছে। চাবি টা সাথে নিয়ে যেতে পারত গাধাটা।
জীবনেরও ঐ একই সত্য ।
আপনার কাছ থেকেও মানুষের আশার কোন অন্ত নেই।
যেখানে কিছু মানুষের মনের মতো কাজ না করলে, সেখানেই কিছু মানুষ আপনার দোষ বের করে নেবে আর বিগত সকল ভালো গুন গুলোকে ভুলে যাবে।
এজন্যই নিজের কর্ম করে চলুন অন্যদের কথায় কান দিয়ে লাভ নেই। তাই এখনথেকে আমিআমার মোতোছলবো
কিছু মানুষ কখনও সন্তুষ্ট হবে না।
জনসচেতনতা মুলক পোস্ট।
বন্ধুদের মেনশন করে জানিয়ে দিন।
"ভাই কী খবর, আপনার নিজের একটা খারাপ, বাজে রকমের ছবি দেখলাম। আপনার নিজের ছবিটা কে যেন নিচের পেজে দিছে। দেখেন তো চেক করে। ছবিটা দেখুন আর ছড়িয়ে পরার আগেই ডিলেট করে দিয়েন।"
এক বন্ধুর থেকে ইনবক্সে এই মেসেজ এসেছে। এটা আসলে হ্যাকারদের ফিশিং ফাঁদ। বিষয়টা আমার জানা আছে বলে ক্লিক করিনি। ক্লিক করলেই আইডি-পাসওয়ার্ড ও অন্যান্য তথ্য তাদের হাতে চলে যেতে পারে। অনেক সময় লগিন চাইবে।
আপনি যদি এমন মেসেজ পেয়ে ক্লিক করেন তাহলে আপনার আইডি-পাসওয়ার্ড চলে যাবে। একই সঙ্গে এই মেসেজ আপনার বন্ধুদেরও যাবে। তারাও ক্লিক করবে। এভাবে সর্বনাশ হতে থাকবে।
সচেতন হোন, ভাল থাকুন।
- আল্লাহ আমাদের সকল প্রকার হারাম থেকে রক্ষা করুক এবং তাঁর ইবাদত করার তৌফিক দান করুক 😓🤲
অনেক আর্গুমেন্ট দেখা যাচ্ছে যে কাতার মূলত বিশ্বকাপ আয়োজন করে ইসলামের দাওয়াত দেবে, বিশ্বের কাছে ইসলামের সৌন্দর্য তুলে ধরবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
কাতার বিশ্বকাপে ২২০ বিলিয়ন ডলার খরচ করতেছে। এই টাকা দিয়ে লিটারেলি প্রায় সব গরীব দেশ কিনে নেওয়া যায়। সারা দুনিয়ার রিফিউজি সমস্যা, ক্ষুধার সমস্যা মিটিয়ে ফেলা যায়। এরপরও আরো টাকা বেঁচে যাবে। এসব কাজ করে ইসলামের দাওয়াত দিলে ফলাফল হাজারগুণ ভালো হতো, এটা গ্যারান্টি দিয়ে বলা যায়। মিশনারিরা কী করে দেখেন না? ওদের তো মিথ্যা ধর্ম, এরপরও মানুষকে বিপদের সময় সাহায্য করে তারা তাদের মিথ্যা ধর্মের অনুসারী বানিয়ে নিচ্ছে। আর আমাদের তো সত্যের ধর্ম। এর প্রতি মানুষকে আকৃষ্ট করা তো আরো সহজ হবার কথা। এত ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে, এত ফাহেশা আর হারামের বিশ্বকাপ আয়োজন করে কেন এটা করতে হবে? - সাজিদ ভাই
(২০১৮ তে রাশিয়া বিশ্বকাপে ১৬ বিলিয়ন ডলার খরচ করেছিলো, বুঝুন কতটা এক্সপেন্সিভ)
আলহামদুলিল্লাহ।
ইলমে দ্বীন অর্জন করা ফরজে কিফায়া। যদি কিছু ব্যক্তি ইলমে দ্বীন অর্জনে মনোনিবেশ করে যাদের দ্বারা প্রয়োজন পূরণ হওয়া সম্ভব তাহলে অন্যদের ক্ষেত্রে ইলমে দ্বীন অর্জন করা সুন্নত। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে ব্যক্তি বিশেষের উপরে ইলমে দ্বীন অর্জন করা ফরজে আইন। এক্ষেত্রে নীতি হচ্ছে- ব্যক্তি যে ইবাদত বা যে লেনদেন করতে চাচ্ছে সে ইবাদত পালন ও সে লেনদেন বাস্তবায়ন করার জন্য যতটুকু ইলম প্রয়োজন ততটুকু ইলম অর্জন করা তার উপর ফরজে আইন। এর বাইরে যে ইলম সে ইলম অর্জন করা ফরজে কিফায়া। তালিবুল ইলমের উচিত আপন মনে এ অনুভূতি জাগ্রত রাখা যে, সে একটি ফরজে কিফায়া আমল পালন করছে যাতে করে সে ইলম অর্জনের মাধ্যমে একটি ফরজ আদায়ের সওয়াব পায়।
এতে কোন সন্দেহ নেই যে, ইলমে দ্বীন হাছিল সবচেয়ে উত্তম ইবাদত। বরং এটি আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করার তুল্য। বিশেষতঃ আমাদের বর্তমান সময়ে যে সময় মুসলিম সমাজে বিদআতের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে এবং ক্রমান্বয়ে প্রসারিত হচ্ছে। ইলম ছাড়া ফতোয়া দেয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেক লোক না জেনে তর্কে লিপ্ত হচ্ছে। মুসলিম যুব সমাজের উপর এ তিনটি কারণ ইলম অর্জনে এগিয়ে আসাকে অনিবার্য করে দেয়।
এক: বিদআতের বহিঃপ্রকাশ।
দুই: উপযুক্ত ইলমদার না হয়েও ফতোয়া প্রদানে এগিয়ে আসা।
তিন: এমন সব মাসয়ালা নিয়ে তর্ক করা যে মাসয়ালাগুলো আলেমদের নিকট সুস্পষ্ট। কিন্তু এমন ব্যক্তি এসব মাসয়ালা নিয়ে তর্ক করেন যার এ ব্যাপারে কোন ইলম নেই।
এসব কারণে আমাদের এমন কিছু আলেম প্রয়োজন যাদের জ্ঞান সুদৃঢ় ও ব্যাপক। দ্বীনের ব্যাপারে যাদের গভীর জ্ঞান রয়েছে। আল্লাহর বান্দাদেরকে দিক নির্দেশনা দেয়ার মত যাদের প্রজ্ঞা আছে। অনেক মানুষ এমন আছে যাদের কাছে শুধু বিশেষ কোন মাসয়ালার তাত্ত্বিক জ্ঞান রয়েছে। কিন্তু মানুষের জন্য কোনটা কল্যাণ বা মানুষের শিক্ষাদান পদ্ধতি তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। তাই কোন কোন বিষয়ে তাদের ফতোয়া বড় ফিতনা-ফাসাদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়; যে ফিতনার পরিধি আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না।
আল্লাহই ভাল জানেন।
দুআ রিমাইন্ডারঃ
শুক্রবারের এ সময়টায় দুআ কবুল হয়, তাই আসর থেকে মাগরিবের এ সময়টায় দুআ করুন বেশি বেশি। আর সারাদিন দরূদ বেশি পড়া না হলে এখনই পড়ে নিন।
☘️মৃত্যু সিরিজঃ ১
ঘর থেকে বের হবার সবচেয়ে সহজ দুআটি সবাই শিখে নিই ইন শা আল্লাহ।
☘️দুআর প্রেক্ষাপটঃ
আনাস (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন, “যে ব্যক্তি তার বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় এ কথাগুলো বলবে, তাঁকে (আল্লাহর পক্ষ থেকে ) বলা হবে: তোমার আর কোনো চিন্তা নেই, তোমার সকল দায়িত্ব গ্রহণ করা হলো, (তোমাকে সঠিক পথ দেখানো হলো) এবং তোমাকে হেফাযত করা হলো। আর শয়তান তার থেকে দূরে চলে যায়।” অন্য বর্ণনায় : “এক শয়তান অন্য শয়তানের সাথে সাক্ষাৎ করে বলে, সে ব্যক্তির সকল দায়িত্ব গ্রহণ করা হয়েছে, হেফাযত করা হয়েছে এবং পথ দেখানো হয়েছে, কিভাবে আমরা তার ক্ষতি করতে পারি?” হাদীসটি হাসান সহীহ। [২]
[দুআর রেফারেন্স] আবূ দাউদ ৪/৩২৫, নং ৫০৯৫; তিরমিযী ৫/৪৯০, ৩৪২৬। আরও দেখুন, সহীহুত তিরমিযী, ৩/১৫১
[২] তিরমিযী (৩৯-কিতাবুদ্দাওয়াত,৩৪-বাব ইয়াকুলু ইযা খরাজা) ৫/৪৫৬, নং ৩৪২৬ (ভা ২/১৮০-১৮১)।
🌼আজ জুমার দিন, জুমার আমল গুলো করতে পারি !!
আল্লাহু ম-ম গাফিলি
চলমান ভাবনা ...
মা শা আল্লাহ, সুন্দর উপলব্ধি!
একদম বাস্তবসম্মত উপদেশ!! বিয়ে নিয়ে এতো ফ্যান্টাসি বলেই বিয়ের পর এতো আশাভঙ্গ হয়!!
একমাত্র সুখের গ্যারান্টি তো জান্নাত। মুসলিম হিসেবে এই উপলব্ধি সব সমস্যা কে মোকাবেলা করতে সহজ করে।
বিয়েটা এমন হওয়া দরকারঃ
১. বিয়ের সময়ও মেয়েকে পর্দা করতেই হবে।
২. বিয়েটি সামাজিক ভাবে না হয়ে শারী‘য়াহ্
অনুযায়ী হবে।
* কথা থাকবেঃ
কোনো ছবি দেওয়া -নেওয়া হবেনা।
*মেয়ে দেখতে ছেলে, মা ও বোন ছাড়া আর কেউ যাবে না।
*ছেলের বাবাও বিয়ের আগে দেখতে পারবেন না।
*কোনো রেষ্টুরেন্টে মেয়ে দেখার আয়োজন হবে না।
*গায়ে হলুদ হবে না।
*বাড়ি লাইটিং হবে না।
*গান,নাচ হবেনা।
* আক্বদ অনুষ্ঠান হবে না।
*বিয়ে হবে শুক্রবার আছরের পরে।
*বিয়ে হবে মসজিদে।
*কোনো গেট ধরা/শালা শালীর মজা করা হবেনা।
*কেউ ছবি তুলতে পারবেন না।
*বিশাল অংকের মোহর হবে না।ছেলের সামর্থ্য মত হবে।ছেলের সাথে আলোচনা করে নির্ধারণ করা হবে।
*কাবিনের টাকা ছেলের ইনকামের হালাল টাকা হবে।
*কাবিনের টাকা বিয়ের দিন মেয়ের হাতে তুলে দেওয়া হবে।
*বর যাত্রীর নামে একজনেরও ভুঁড়িভোজ হবে না।
*আক্বদের পর বউ নিয়ে যাওয়া হবে।
*ছেলের বাড়ি নিয়ে ছেলে চাইলে বউ সাজবে বিয়ের সাজে।তবে সেটা ছেলের মা বাবা বোন আর ছেলে দেখবেন।
*বউকে মূর্তির মত স্টেজে বসানো যাবে না।
বউভাত চাইলে ছেলে করতে পারবেন।
* যৌতুকের অভিশাপ হিসাবে একটি সুতা ও যাবে
না ইনশাল্লাহ।
* বিয়ে উপলক্ষে মেয়ের বাবা-মার একটি টাকাও খরচ হবেনা।ছেলেদের মত থাকলে হালকা আয়োজন করা হবে শুধু কাছের আত্মীয়রা থাকবে।
* বর বউকে কি দিচ্ছেন এবং কয় ভরি স্বর্ণ দেয়া হবে তা জানতে চাওয়া হবেনা।তাদের ছেলের বউ কীভাবে সাজাবেন সেটি তাদের বিষয়।
*এখানে উল্লেখ্য যে
*বিয়ের আলোচনায় কোনো পক্ষের তৃতীয় কোনো ব্যক্তি থাকবেনা।সব মেয়ের বাবা এবং ছেলের বাবা কথা বলে ঠিক করবেন।
আমরা যারা আল্লাহ্'র সন্তুষ্টির জন্য বিবাহ করতে চাই, আমাদেরও এমন দৃঢ় প্রত্যয় রাখা উচিত
আল্লাহ সবাইকে যেন কবুল করে নেন।
আমিন★
নওমুসলিম
এই উম্মাহ তো এখন এমন এক অবস্থায় আছেঃ
❝যদি কোন মুসলিম অপর মুসলিমকে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তে দেখে, অবাক হয়ে প্রশ্ন করে, তুমি এত পরহেজগার হলে কবে থেকে...???❞
আজ একটা গ্রুপে দেখলাম একজন বোন মারা গেছেন। ওনার আইডি মেনশান্ করে দেওয়ায় আইডিতে ঢুকে দেখলাম উনি বেশ মডার্ন পর্দা করা নিকাব করা। কিন্তু ওনার হাতের,পায়ের কব্জির থেকেও ওপরের কিছু অংশ দেখা যাচ্ছে । পায়ে কালো রংয়ের বিশেষ এক ধরনের পায়েল ছিলো যেটা পা টা কে আরো আকর্ষণীয় করে তুলেছে। ওনার আইডিতেই ২০ হাজার ফলোওয়ার। এখন আসি মুল প্রসঙ্গে:
→মেয়েটার কি আর কোনো সুযোগ আছে ঐ ফটো টা ডিলিট করার???
→ওনার ২০ হাজার ফলোওয়ার কি ঐ পিকটা দেখেনি? এবং দেখবে না?
→যে গ্রুপে ওনার আইডি মেনশান দিয়ে মৃত্যুর খবর প্রকাশ করেছে সেই গ্রুপের মেম্বারস্ ১.২ মিলিয়ানস্। এই গ্রুপের পুরুষ রা কি ওনার পিকটা দেখবে না?
→দেখলে কি গোনাহ হবে না?
নাকি শুধু হাত পা বাদে মাথা থেকে হাটু অবধি ঢাকলেই পর্দা হয়ে যায়।
→নামাজ রোযা কাযা আদায়ের সুযোগ আছে। পর্দা কি কাযা আদায়ের কোনো সুযোগ আছে?
→ আইডিতে যেসব মিউজিক গান বাজনা শেয়ার করেছেন সেগুলো কি অন্যরা শুনলে গুনাহ হবে না আপনার? নাকি অচিরেই আপনাকে ক্ষমা করা হবে?
→আপনি কাকে খুশি করার জন্য মডার্ন পর্দা করছেন। যাকে খুশি করার জন্য মডার্ন পর্দা করছেন দুনিয়ায় কি তার উদ্ভট ইচ্ছা পূরণ করার জন্য এসেছেন নাকি আল্লাহ্ কে খুশি করার জন্য এসেছেন।
" একটু সচেতন হয়ে চলুন না। অন্তত ফরজ বিধান গুলো সহিহ ভাবে পালন করুন"
কে আছে মৃত্যুর পর আপনাকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য। কে আছে এই ফেইসবুকে শেয়ার করা ফটো গুলো মৃত্যুর পর ডিলিট করার জন্য "।
নাকি মরার পর ডিলিট করার সুযোগ আল্লাহ আপনাকে দিবেন । ঠিক এইভাবে 👇???
#কপি
প্রিয় মানুষটার একটুখানি আবেগিও হওয়া দরকার। দ্বীনদারিতার সাথে সাথে একটু আবেগি না হলে পরে আবার অবস্থা বেগতিকও হতে পারে।
আপনি শুধু দ্বীনদার দেখে বিয়ে করলেন, বউ পাক্কা দ্বীনদার।
এবার আপনার অবস্থা-:🥴
-: অ্যাই! ই'শার নামাজ হয়ে যায়নি? এখন এত কথা কিসের? শুয়ে পড়ো; তাহাজ্জুদ পড়তে হবে ফজর উঠতে হবে।
আপনি-: ওগো প্রিয়, ঘুমানোর আগে একটু গল্প গুজব খুনসুটি তো করাই যায়?!
প্রিয় নবীজি (সা:) তো ই'শা পরে আম্মাজানদের সাথে একটু গল্প-গুজব তো করতেনই তাই না? হাদিসেই তো আছে।।
-: পন্ডিত খুব হাদিস জানো তাই না?? ঘুমিয়ে যাও! তাহাজ্জুদে আমার যেন জাগিয়ে দেয়া না লাগে ফজরে ডাক যেন দিতে না হয়! ডাক যদি দিতে হয় মুখে একদম পানি ঢেলেই ডাক দিবো দিব ইনশাল্লাহ।
-: ঘুমানোর আগে একটু তো কথা বলা যায় তাই না?🥴🥴
:- আবার! একদম চুপ ঘুমিয়ে যাও।
বা'দ ফজর
উমমম!!🤒🤒 নাহ! আজকে আর মাথায় আসতেছে না লিখবো না!😌
থাক এটা আরেক দিনের জন্য।
অর্থবিত্তে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলে অনেক সময় (সংসারে) খিটিমিটি দেখা দেয়। বিশেষ করে স্ত্রীর টাকা-পয়সা থাকলে কখনও কখনও তার আচরণ বদলে যায়। স্বামীর যথাযথ সম্মান বজায় রাখতে পারে না। ক্ষেত্রবিশেষে স্বামীরাও টাকার গরমে স্ত্রীর সাথে দূর্ব্যবহার করে ফেলে।
দ্বীনদারিটাই আসল। দ্বীনের সহীহ বুঝ থাকলে, দ্বীন মানার সদিচ্ছা থাকলে আর ভয় থাকে না। যত সমস্যাই আসুক, শরিয়তের কাছে আত্মসমর্পণ করলে সমাধান চলে আসে।
#রিপোস্ট
আমরা জানি না আগামী দিনগুলো কেমন হবে। তবে কুরআনের নির্দেশনা হলো, অভাব বা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা থাকলে অগ্রিম ব্যবস্থা গ্রহণে মনোযোগী হওয়া। সূরা ইউসুফে বিস্তারিত বিবরণ আছে। নববী পরামর্শে সকল শস্য না খেয়ে মিশরবাসী কিছু খেয়েছে, বাকিটা তুলে রেখেছে। এটা হলো সাশ্রয়ের উদাহরণ। অতিরিক্ত খরচ না করে বাড়তি সম্পদটুকু তুলে রাখা। যেন অভাবের দিনে সেগুলো সম্বল হয়। মিশরের জনগণ এভাবেই নববী পরামর্শে বিরাট বড় দুর্ভিক্ষের ক্ষতি থেকে রেহাই পেয়েছে।
বাড়তি সম্পদ তুলে রাখার মানে কিন্তু এই না যে, অগ্রিম বাজারসদাই করে গুদাম ভরে রাখবেন। এটাতে বরং বাজারে আরো আতঙ্ক ছড়ায়, সেই আতংকে জিনিসের দাম বাড়িয়ে দেয়। এটা পরিহারযোগ্য।
অনেকে কুরআনের একটা আয়াত তুলে দিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন, অভাবের ভয় দেখানো শয়তানের কাজ; তাই ভয় না করা। আয়াত আপন জায়গায় ঠিক থাকলেও অনেকে প্রয়োগক্ষেত্রে ভুল করছে। শয়তানের অভাবের ভয়টা হলো বারোমাসী। সে সবসময়ই মানুষকে আতঙ্কের মধ্যে রাখতে চায় এবং সাধারণ অবস্থাতেও 'অভাব যদি আসে' অনুভূতি বান্দার মনে জাগ্রত করে নানান শরীয়াহ বিরোধী কাজ করায়। যেমন গর্ভপাত, চুরি, ডাকাতি ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি যদি সত্যিই খারাপ থাকে, মুমিনের কর্তব্য আগেভাগেই প্রস্তুত থাকা। যেন দুর্যোগ এলে প্রস্তুতিহীনতার কারণে বিপদে পড়তে না হয়। বান্দা রিযকের প্রতি নিরাশ হবে না, আবার এই আশার সাগরে ভেসে আসন্ন বিপদের দিনগুলোর প্রস্ততি নিতেও কসুর করবে না। বরং দুইয়ের মধ্যে ব্যালেন্স করাই হলো শরীয়ার দাবী।
এখন আমাদের সবচে বড় করণীয় বেশি বেশি দুআ করা, চেষ্টা-প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা এবং গুনাহকে পূর্ণরূপে পরিহার করা। যে এই তিন কাজ করতে পারবে, আশা করা যায় দুর্দিন এসে হানা দিলেও তিনি কুদরতিভাবে পার পেয়ে যাবেন। এটা আল্লাহর ওয়াদা।
- যে আল্লাহকে ভয় করবে, তিনি তার জন্য (সমস্যা থেকে মুক্তির) পথ করে দিবেন। এবং তাকে অকল্পনীয় জায়গা থেকে রিযক দান করবেন। [সূরা তালাক]
- যদি জনপদবাসী ঈমান আনত ও তাকওয়া অবলম্বন করত, তবে তাদের জন্য আমি আকাশ ও জমীনের বরকত উন্মুক্ত করে দিতাম। [সূরা আরাফ]
- কেবল দুআই তাকদীর পরিবর্তন করতে পারে [ইবনু মাজাহ, তিরমিজি]
- শায়েখ আব্দুল্লাহ আল মাসউদ
Brazil এমন একটি দেশ
যে দেশে আযান নিষিদ্ধ 🚫
আর Argentina এমন একটি দেশ
যে দেশে প্রকাশ্যে কেউ
আল্লাহর নাম নিতে পারে না 🚫
আমারা মুসলিম হয়ে কেমনে পারি 🚫
বিধর্মীদেরকে সাপোর্ট করতে ❌
হতেও তো পারে এই সাপোর্ট জাহান্নামে যাওয়ার কারণ
আমাদের সবাই কে বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন
🥺🤲
আব্দুর রাজ্জাক সাহেব মাঝে মাঝে একটা কথা বলেন। "এই মেয়ে তোমার বাপ বেঁচে আছে এ কথা মিথ্যা।"
যখনি এরকম কোন কিছু চোখে পড়ে তখনি উনার এই উক্তি টা মনে পড়ে। 💔
বাপ দাঁড়ি ওয়ালা। দাঁড়ি সাদা হয়ে গেছে। মাথায় টুপি। কিন্তু সে নিজেই মেয়েকে অশ্লীলতার মাঝে ঠেলে দিচ্ছে তাহলে এই বাপ বেঁচে আছে এটা হয় কিভাবে?
গায়ে হলুদে আপনার সামনে আপনার মেয়ের গালে হাতে পরপুরুষ হাত দেই আর আপনি তাদের আদর করে আপ্যায়ন করেন আপনি বাপ নাকি অন্য কিছু? গায়রত খুব দামি একটা জিনিস। আপনার স্ত্রী-মেয়ের দিকে কেউ তাকালেও মাথায় রক্ত উঠে যাবে এর নাম গায়রত। অত সস্তা না। দায়িত্ব খুব কঠিন জিনিস।
- JAYEDUL ISLAM SIFAT
বাঙ্গালী মুসলমান তার দ্বীনকে সবচেয়ে বেশি কম্প্রোমাইজ করে বিয়ের অনুষ্ঠানে...
- ফাহাদ
🍀আমি অনেক গুনাহগার, আল্লাহ কি আমাকে ক্ষমা করবেন?
🌸হ্যা, তিনি ক্ষমা করবেন৷ সুন্দর করে মন থেকে ক্ষমা চাইলে উনি ক্ষমা করবেন। এটা আমাদের আল্লাহর ক্ষমার গুণের প্রতি বিশ্বাস এবং আশা। শয়তান লম্বা সময় গুনাহ করানোর পর দ্বিতীয় যে ভয়ংকর গুনাহ করায় তা হলো আল্লাহর এই গুণ নিয়ে সন্দেহ তৈরী করা৷
🌸শয়তান আমাদের মনে মনে ওয়াসওয়াসা দেয়, দেখো তুমি কত নিকৃষ্ট, তুমি এখন ক্ষমা চেয়ে ত আবার গুনাহ করে ফেলবা,অতীতে ত থামাতে পারো নি....
কিন্তু একবার ভেবে দেখুন, আল্লাহ কোথাও তওবাকে সংখ্যা দিয়ে নির্ধারণ করেননি। গুনাহকে পরিমাণ দিয়ে বেধে দেননি৷ যে এ পরিমাণ গুনাহ করলে তওবা নেই, এমনটা কোথাও পাবেন না। তাই যত কষ্টই হোক সাথে সাথে তওবা করবেন। হাদীসে এসেছে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দিনে ৭০ বারের অধিকবার ক্ষমা চাইতেন, তাহলে আমরা কেন গুনাহর পরিমাণ নিয়ে টেনশন করে তওবা বন্ধ করছি। নূন্যতম ৭০ বারও কি মন থেকে ক্ষমা চাই প্রতিদিন?
সবচেয়ে খারাপ লাগার বিষয় হলো -
অনেক বোন পর্দা-নিকাব করতে চান, কিন্তু স্বামী নিকাব করা পছন্দ করেন না; তাই বাধ্য হয়ে মুখ খোলা রেখে চলতে হয় অনেক বোনকে।
রাতে ঘুমানোর আগে বিছানা ঝাড়ু দেয়া সুন্নাত। নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘুমানোর আগে বিছানা ঝাড়ু দিতে বলেন।
দেখুন, এই কাজটি আমরা প্রত্যেকেই করি। মাঝেমধ্যে কোনোদিন আলসেমি করে বলি, 'থাক, আজ ঝাড়ু না দিয়েই ঘুমাই!'
কিন্তু, এই নিত্যদিনের কাজটি যখন আপনি সুন্নাত মনে করে করবেন, তখন আপনার মধ্যে অন্যরকম অনুভূতি ফিল হবে। সুন্নাত মেনে চলার আনন্দ। এমনকি কোনো একদিন ঝাড়ু দিতে আলসেমি আসলে জাস্ট বিকজ নিজের বিছানা ঝাড়ু দিলে সওয়াব হবে, এই উদ্দেশ্যেও বিছানা ঝাড়ু দিবেন।
আমাদের নিত্যদিনের কাজকে আমরা চাইলে আল্লাহর রাসূলের পদ্ধতি অনুসারে করে ইবাদাতে পরিণত করতে পারি।
বাই দ্যা ওয়ে, যখন এই ছোট্ট কাজকে ইবাদাত হিশেবে দেখবেন, তখন আপনি অপেক্ষা করবেন না আপনার স্ত্রী এসে বিছানা ঝাড়ু দিবে। স্ত্রী হয়তো কিচেনে রাতের থালাবাটি পরিষ্কার করতে গেছে, এই ফাঁকে আপনি বিছানা ঝেড়ে ফেলতে পারেন।
আমরা যদি কাজের সুন্নাত অনুসরণ করি, তাহলে কোনো কাজকে ছোটো মনে হবে না। এমনকি মাঝেমধ্যে বিছানা ঝাড়ু দেয়াকেও 'অন্যের' কাজ মনে হবে না।
- আরিফুল ইসলাম
হৃদয়বিদারক ঘটনার সাক্ষী হলাম। দেখলাম ঈমানের শক্তি ও সবরের অপূর্ব পরাকাষ্ঠা।
মনসুর ভাই এলাকার বহু পুরনো তাবলীগের সাথী। আমার আব্বার দাওয়াতী মেহনতের কারণে তাবলীগে এসেছিলেন। তার দুই ছেলের দুজনই আটমাসের ব্যবধানে রোড অ্যাক্সিডেন্টে মারা গেল। ছোটজন আটমাস আগে ক্রসিংয়ের ওখানে বাইক অ্যাক্সিডেন্টে। সে এক ছেলে এক মেয়ে রেখে গেছে। মেয়ে বিশপারা হিফযও করেছে। আর বড়জন আজ দেওয়ান হাটে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় প্রথমে বাইক থেকে ছিটকে গেছে। এরপর কাভার্ড ভ্যানের চাকা তার বুক, পাজরের উপর ওঠে একদম থেঁতলে দিয়েছে। মুখ ছাড়া বাকী সব প্লাস্টারে বেঁধে কাফনে মোড়ানো হয়েছে। সেও তিন ছেলে রেখে দুনিয়া থেকে গেছে। তিনছেলের তিনজনই যথাক্রমে দশপারা, বিশপারা, ত্রিশপারা হিফয করেছে।
মনসুর ভাই আজ জানাযায় দাঁড়িয়ে বললেন,
-একসময় অনেক খারাপ লোক ছিলাম। আল্লাহ তায়ালা আলিম ওলামার সুহবতে, দাওয়াতে তাবলীগের ওসীলায় কিছু ঈমান আমল তৈরির তাওফিক দিয়েছিলেন। আমার দুই ছেলে আল্লাহই দিয়েছিলেন, আল্লাহই নিয়ে গেছেন। বিনিময়ে আমার আগের গোনাহ মাফ করবেন বলে আমি আশাবাদী। আমি সবর করব ইনশা আল্লাহ। আমার দুই ছেলেই তাবলীগ করত। তিন চিল্লাও দিয়েছে। আমার ছেলেরা কখনোই দাড়ি কাটেনাই। স্কুল থেকে তাদেরকে দাড়ি রাখার অপরাধে বেরও করে দেয়া হয়েছিল কিন্তু তারা দাড়ি ওঠার পর থেকে আর হাত দেয়নাই। আমার ছেলেরা কারো কাছে টাকা পয়সা পেলে, আপনাদের মন চাইলে এসে দিয়ে যাবেন। না পারলে মাফ করে দিলাম। আর আমার ছেলেদের কাছে কেউ পেলে এক্ষুণি এসে নিয়ে যাবেন।
পাশেই কাভার্ড ভ্যানের ড্রাইভার দাঁড়ানো ছিল। তাকে সবার সামনেই বললেন, তোমাকে আমি মাফ করে দিলাম। তোমাকে লিখিত দিচ্ছি যে, তোমার নামে কোনো মামলা, জরিমানা কিছুই করব না। কোনো ক্ষতিপূরণও নেব না।
জানাযা পড়ালেন হাটহাজারীর মুফতি কিফায়াতুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ।
আমরা মোহাবিষ্ট হয়ে দেখলাম মনসুর ভাইয়ের সবর। আব্বা বাসায় এসে আম্মাকে বললেন, আমার ছেলেদের যদি এরকম হত, আমিও এই ঈমান ও সবর করতে পারতাম না।
আমার আম্মা আমাকে শপথ করালেন, যেন কোনোদিন বাইক, পাঠাওয়ে না চড়ি।
- আম্মারুল হক
"চাকরি করা তোমার 'আকীদায় সমস্যা'র জন্য যথেষ্ট হতে পারে, এটা কি তুমি জানো?"
শায়খ আব্দুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ রাহিমাহুল্লাহ ছিলেন গতো শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস। এই প্রশ্নটি তিনি তার একজন প্রিয় ছাত্র শায়খ তারিক আস-সুয়াইদান হাফিজাহুল্লাহকে করেন।
তারিক আস-সুয়াইদান তো বেশ অবাক! এ কেমন প্রশ্ন? চাকরি করা ইটসেল্ফ আকীদায় সমস্যার কারণ কিভাবে হয়?
শায়খ আব্দুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ জবাব ব্যাখ্যা করলেন।
একজন চাকরিজীবী সকালে অফিসে যাবার আগে কি কখনো দু'আ করে, "হে আল্লাহ! আমার জন্য রিজিকের রাস্তা প্রশস্ত করে দাও, আমার রিজিক সহজ করে দাও?"
যারা ইতোমধ্যে চাকরি পেয়ে গেছে, মাসে ১০ হাজার, ৫০ হাজার, ১ লক্ষ টাকা বেতন পায়, তারা সাধারণত রিজিকের দু'আ করে না।
রিজিকের দু'আ না করতে করতে আনমনে একসময় ভাবা শুরু করে তাদের বস, সরকার তার রিজিকের ব্যবস্থা করছে।
একটানা কয়েক বছর চাকরি করা একজন যখন খুব সুখে-স্বাচ্ছন্দ্যে চলছে, তাকে যদি বলেন সে যেন তার রিজিকের জন্য দু'আ করে, রিজিকের জন্য আল্লাহর কৃতজ্ঞতা আদায় করে, সে অবাক হবে।
কারণ, দু'আ না করার অনভ্যস্ততার ফলে 'আল্লাহ যে রিজিকদাতা' এই বিশ্বাসে তার জং ধরেছে!
আপনারা যারা চাকরি করেন, হোক কম বেতন বা বেশি বেতনের চাকরি, আপনারা যেন বেতন পাবার পর আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন, রিজিকের প্রশস্ততার জন্য দু'আ করবেন।
রিজিক আল্লাহ কাছ থেকেই আসে, বস্তুবাদী সমাজব্যবস্থায় এই বিশ্বাস নিজের চিন্তায় ঢুকাতে পারা অনেক কিছু।
আল্লাহ আমাদেরকে তাওফিক দান করুন।
- আরিফুল ইসলাম
আমাদের দেশে যে মানুষগুলোর পুত্রসন্তান নেই, শুধু কন্যাসন্তান আছে তাদের কে কত কথা শুনতে হয় তার ইয়ত্তা নেই, আত্নীয় স্বজন বাকা চোখে দেখেন।
অথচ রাসূল সা. এর ও পুত্রসন্তান ছিলো না। আচ্ছা আমরা কি ওই কথা গুলো বা চিন্তাগুলো রাসূল সা. এর সম্পর্কে ভাবতে পারি? আল্লাহ মাফ করুক।
কন্যসন্তান জান্নাতের কারণ। এক ভাই বলতো, "যেদিন আমি জানতে পেরেছি একের অধিক কন্যসন্তান জান্নাতের কারণ হবে সেদিন থেকে আমি আশা করেছি কন্যসন্তান হোক; যদি এর মাধ্যেমেও জান্নাত পাই তবে আমি সফল।"
সৎবন্ধুর সাথে থাকলে, আমিও তার প্রভাবে ভালো হবো, ইন শা আল্লাহ। তবে কেমন হয়, কুরআনকেই আমার সেই সৎবন্ধু বানিয়ে নিলে?
বিভিন্ন প্রকাশনীর পেইজে টপ ফ্যান হওয়ার আশায় বোনেরা যে হারে পুরুষ মানুষদের ছবিতেও 'মা শাআল্লাহ' টাইপ কমেন্ট করেন,নিউজফিডে প্রতিনিয়তই তা এসে বেড়ায়।প্রকাশনীর বিভিন্ন ছেলে মেয়ে ফ্রি মিক্সিং গ্রুপেও বোনদের বেহুদা কত হাসি রসাত্মক পোস্ট চোখে পড়ে।
বই হাদিয়া দেওয়ার বিভিন্ন গ্রুপ/পেইজেও পরিচিত বোনদের দেখি গায়রত ভুলে ছেলেদের পোস্টে অবাদে কমেন্ট করার নমুনা।জাস্ট একটা বই হাদিয়ার জন্য!
কোনো একটা বুকশপ,জানি যে এই বুকশপ ছেলে দ্বারা পরিচালিত তবুও সেখানে ফ্রেন্ড-সার্কেলদের মেনশন দিয়ে চলে টানা হাসি তামাশার পাল্টাপাল্টি কমেন্ট।ফায়দা কি?
হয়তো বেশিই বলে ফেললাম! কিন্তু লজ্জাজনক ব্যপার এটা।শুধুই একটা ২০০/৩০০ টাকার বইয়ের জন্য এমন বিহেভ কতটুকু মানানসই?ওয়াল্লহু আলেম বুঝে আসে না আমার!
~মরিয়ম আক্তার হাফসা।
আপনী প্রস্তুতি নিচ্ছেন বন্ধুর জানাজার৷,,
কিছুক্ষণ পরেই আপনার জানাজা হতে পারে,,
প্রস্তুতি কতটুকু 😢
ধর্মান্ধ.24
এইচ এস সি ২০২২ পরিক্ষার্থী সবার জন্য দোয়া ও শুভকামনা রইল।
এই পিচ্চিরা টানা ৪০ দিন এশা আর ফজরের নামাজ জামায়াতে পড়ার পুরস্কার স্বরূপ সাইকেল পেলো।
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন জুমার দিন আসে ফেরেশতারা মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে প্রথম থেকে পর্যায়ক্রমে আগন্তুকদের নাম লিখতে থাকে। যে সবার আগে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি উট সদকা করে। তারপর যে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি গাভী সদকা করে। তারপর আগমনকারী মুরগি সদকাকারীর মতো। তারপর আগমনকারী একটি ডিম সদকাকারীর মতো। এরপর যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন, তখন ফেরেশতারা তাদের দফতর বন্ধ করে দেন এবং মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনতে থাকেন।’ (বুখারি, হাদিস: ৮৮২)
-পৃথিবীর সব পুরুষ অন্ধ হয়ে গেলেও👈
নারীর জন্য পর্দা ফরজ💗✍️
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Chandpur
Chandpur
Looking for the best ways to describe yourself on Facebook without writing too much? we have some ex
Chandpur
This is ukti ghor. you can get any kind og quotes in this ukti ghor page. so keep us me. thank you.
Chandpur
My life, My choices, My mistakes, My lessons, Not your business, Go on with your life.
Motlob Bazar
Chandpur
Email: [email protected] WhatsApp: 01408979352 Fb : Alex Mahin #baik Lovers