Islamia Homoeo HALL & Consultation Center
ইসলামিয়া হোমিও হল
(অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ দ্বারা উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান)
আর তোমরা রবের কোন কোন নেয়ামতকে অস্বীকার করবে???
সর্বদাই আল্লাহকে স্মরন করুন। আমীন।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ও শিক্ষা আইন ২০২৩, জাতীয় সংসদে পাশ হয়েছে।
আলহামদুলিল্লাহ।
ইসলামিয়া হোমিও হল
(অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ দ্বারা উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান)
সেবা সমূহ :
যৌন দূর্বলতা, চর্ম রোগ, ব্লাড (HBS Agপজেটিভ), আইবিএস(IBS), নতুন পুরাতন রোগ, শিশু ও মহিলাদের যাবতীয় জটিল রোগ,অনিয়মিত মাসিক, সাদা স্রাব ও ধাতু দুর্বলতা, জন্ডিস, ডায়াবেটিস, গ্যাষ্টিক আলসার, হাঁপানী, দাদ, চুলকানি, পাঁচড়া, হাত-পা ফাটা, হার্পিস, একজিমা, সোরিয়েসিস, ব্রণ, ফোড়া, আঁচিল, কড়া, খুসকি, যে সকল মহিলাদের সন্তান হয়না, গর্ভবতী মহিলাদের সহজ প্রসবের চিকিৎসা, টিউমার, পিত্ত ও কিডনী পাথর, মলদ্বার দিয়ে রক্তপড়া, অর্শ ভগন্দর, মলদ্বারে ফিসার, নাকের ভিতরে মাংস বৃদ্ধি(সাইনাস), একশিরা/হার্নিয়া, আঁচিল, টনসিল প্রদাহ/মাম্পস/ থাইরয়েড সহসকল রোগের চিকিৎসা করা হয়।
➡️হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা একটি লক্ষণ ভিত্তিক সদৃশ্য বিধান। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় যেকোন রোগের সমস্যার সমাধানে অসংখ্য ঔষধ রয়েছে। চিকিৎসক রোগীর লক্ষনের সাথে মিল রেখে চিকিৎসার নিয়মনীতি অনুযায়ী চিকিৎসা করলে আল্লাহর রহমতে পুরো সুস্থতা সম্ভব। চিকিৎসা গ্রহণের পূর্বে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে তাহলো,অবশ্যই একজন রেজিষ্ট্রেশন প্রাপ্ত অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সম্মুখীন হবেন এবং যে ঔষধগুলো সেবন করবেন সকল ঔষধ অবশ্যই শতভাগ অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ হতে হবে। সেই জন্য সকল দিক খেয়াল রেখে চিকিৎসা গ্রহণ করবেন। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা কখনই অস্থায়ী নয়। যেকোন রোগের চিকিৎসার জন্য কমপক্ষে ৫/৬ মাস সময় নিয়ে পুরো কোর্স কমপ্লিট করলে স্থায়ী চিকিৎসা ও সমাধান অবশ্যই সম্ভব ইনশাআল্লাহ।
➡️অরজিনাল জার্মানী ঔষধ দ্বারা নতুন ও পুরাতন রোগীদের সফল চিকিৎসা করা হয়।
অফলাইন/অনলাইন এর মাধ্যমে রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। কুরিয়ারের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশ ঔষধ সরবরাহ করা হয়। বিস্তারিত জানার জন্য যোগাযোগ করুন....
মোবাইলঃ ০১৯২২৪৯২৬২৪/ ০১৭৯৪৫০৯০৮০
Imo+WhatsApp > 01922492624
Fb id(1)>https://www.facebook.com/prince.maksud2?mibextid=ZbWKwL
Facebook id (2)>https://www.facebook.com/profile.php?id=100052232391844&mibextid=ZbWKwL
যেকোন প্রয়োজনে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা এবং বিকাল ৪টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সরাসরি চেম্বারে এসে যোগাযোগ করবেন/মোবাইল নাম্বারে কল করবেন/ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন।
👉অধ্যাপক ডাঃমোঃ মোজাম্মেল হক পাটোয়ারী।
প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ
আদর্শ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল চাঁদপুর।
এম.কম.(ম্যানেজমেন্ট),ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
গভঃরেজিঃ ৯৩৬১ (৪৫ বছরের অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথ)
👉সার্বিক তত্ত্বাবায়নেঃ-
ডাঃমোঃ মাজহারুল হক পাটোয়ারী।
বি.এ. ডি.এইচ.এম.এস. (বি.এইচ.বি)ঢাকা
ডি.ইউ.এম.এস.(কন্ট)--- এম.এইচ.জি (প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত) যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, ঢাকা।
সখিনা প্লাজা।
হাছানআলী হাইস্কুলের সামনে, কুমিল্লা রোড।
চাঁদপুর সদর, চাঁদপুর।
#যে_রোগে_মানুষ_প্রায়ই_আক্রান্ত_হয়।
ফোড়া এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা
ফোড়াঃ ফোঁড়া হচ্ছে একধরণের প্রদাহ যা চুলের ফলিকল এবং কাছাকাছি ত্বকের কোষকে সংক্রমণ করে।
এসম্পর্কিত অবস্থার মধ্যে রয়েছে:
* কার্বাঙ্কোলসিস (Carbunculosis)
* ফলিকুলাইটিস (Folliculitis)
#কারণসমূহঃ
ফোঁড়া খুবই সাধারণ। তারা প্রায়শই ব্যাকটেরিয়া স্টেফাইলোকক্কাস অরিয়াস (Staphylococcus aureus) দ্বারা সৃষ্ট। এরা চামড়ার পৃষ্ঠতলে অন্যান্য ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। এরা চুল গুটিকা (hair follicle) সংক্রমণ এটিকে নষ্ট করে এবং অধীনস্ত ফলিকল ও টিস্যুর গভীরে আক্রান্ত করে।
ফোড়া শরীরের যেকোন স্থানের চুলের ফলিকল (follicles) মধ্যে ঘটতে পারে। এরা মুখ, ঘাড়, বগল, নিতম্ব , এবং উরুতে সচরাচর ঘটে থাকে। একই সাথে এক অথবা একাধিক ফোড়া হতে পারেন।
#লক্ষণঃ
★ফোঁড়া স্পর্শকাতর, গোলাপী - গোলাপী লাল, চামড়ায় ফোলা, দৃঢ় এলাকা হিসাবে বিবেচনা করতে পারেন। সময়ের সাথে সাথে, এটি একটি পানি ভরা বেলুন বা আমের মত মনে হবে।
★এতে পূঁজ এবং মৃত টিস্যু সঙ্গে মিলিত হয়ে ব্যথা প্রকাশ পায়। ফোঁড়া থেকে পুঁজ নির্গমন হলে ব্যথা কমে যায়।
একটা ফোঁড়া প্রধান লক্ষণ হল:
★একটি মটর দানা পরিমাণ বা আচমকা একটি গলফ বলের মত বড় হতে পারে যার কেন্দ্র সাদা বা হলুদ ( pustules )।
★অন্যান্য ত্বকের এলাকায় ছড়ানো বা অন্যান্য এলাকা ফোঁড়ার সঙ্গে যোগদান
★দ্রুত বৃদ্ধি
★ক্ষরণ অথবা শক্ত
অন্যান্য উপসর্গের মধ্যে থাকতে পারে :
* ক্লান্তি
* জ্বর
* সাধারণ অসুস্থ্য অনুভূতি
* ফোঁড়া বিকাশের আগে চুলকানি
* ফোঁড়ার চারপাশের চামড়া লালভাব
ডাঃ মোঃ মাজহারুল হক মাকসুদ
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
ইসলামিয়া হোমিও হল, চাঁদপুর।
📞০১৭৯৪৫০৯০৮০
যেকোন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন 👉https://www.facebook.com/Islamia-Homoeo-HALL-Consultation-Center-102188531502365/
#অ্যান্টি_বায়োটিক_অত্যধিক_ব্যবহারের_কারণে_
আপনার_যে_রোগ_হতে_পারে।
#ক্যান্ডিডা অ্যালবিকানস' নামে এক ধরণের খামির জাতীয় ছত্রাক দ্বারা ত্বক বা শ্লেষ্মা ঝিল্লির সংক্রমণটি 'ক্যান্ডিডিয়াসিস' নামে পরিচিত। এই রোগটি বেশিরভাগ মুখ, পাচনতন্ত্র এবং মহিলা প্রজনন অঙ্গগুলিতে হয়। এই রোগের ব্যাকটেরিয়াগুলি সুযোগ (সহজেই) পাওয়ার ঠিক পরে আটকে থাকে এবং যখন শরীর দুর্বল হয়ে যায় তখন আক্রমণ করে। এই রোগের প্রভাবগুলি বেশিরভাগ ত্বকে, মুখ, যোনিপথ, অন্ত্র এবং খাবারের পাইপ ইত্যাদিতে দেখা যায়।
#কারণসমূহ:-প্রফিল্যাকটিক ক্ষমতা হ্রাস, ডায়াবেটিস, স্টেরয়েড বা অ্যান্টি-বায়োটিক অত্যধিক ব্যবহারের কারণে এই রোগ দেখা দেয়। এই রোগটি অন্যান্য কারণেও উত্পন্ন হতে পারে যেমন- শুক্রাণু ও ডুচিংয়ের মতো রাসায়নিকের প্রভাব বা এইচআইভি সংক্রমণ ইত্যাদি।
#লক্ষণ:- জ্বর, দুর্বলতা, ত্বকে লাল দাগ এবং তুলা বা পনিরের রঙের মতো ঘন জলযুক্ত স্রাব যোনি থেকে জ্বলন সংবেদন এবং অসহনীয় চুলকানি দিয়ে শুরু হয়। মুখে ব্যথা ছাড়াই সাদা ফোসকা দেখা দেয়। জিহ্বায় একটি গভীর ফাটল তৈরি হয় এবং গ্রাস করতে অসুবিধা হয়।
#গুরুত্বপূর্ণ টিপস: -রোগীর নিজের শরীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা উচিত। দিনে দুবার দাঁত ব্রাশ করুন। তার জামাকাপড় গরম জলে ধুয়ে নেওয়া উচিত। এই রোগের অবস্থায় রোগীর সুতির পোশাক পরিধান করা উচিত। যদি স্টেরয়েড দীর্ঘ সময় ধরে থাকে তবে নিয়মিত চেক আপ করুন। দীর্ঘ সময় ধরে শুক্রাণু জাতীয় রাসায়নিক ব্যবহার করবেন না। যৌন মিলন থেকে বিরত থাকুন। নিয়মিত ওষুধ গ্রহণ করুন এবং ডায়েট সম্পর্কে বিরত থাকুন এবং তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন। নিয়মিত দই বা মজাদার নিন। সর্বদা পুষ্টিকর ডায়েট এবং তাজা শাকসব্জি এবং শাকসব্জী সহ উপযুক্ত পরিমাণে ফল খান।যদি কোনও লক্ষণ দেখা যায় তবে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন এবং চিকিত্সা করুন।
ডাঃ মোঃ মাজহারুল হক মাকসুদ
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
ইসলামিয়া হোমিও হল, চাঁদপুর।
📞০১৭৯৪৫০৯০৮০
যেকোন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন 👉https://www.facebook.com/Islamia-Homoeo-HALL-Consultation-Center-102188531502365/
#কানের_বধিরতা_সমস্যায়_যারা_ভুগছেন_তারা_এই_লেখাটি_পড়তে_পারেন।
জন্ম থেকে বধিরতায় ভুগছেন এমন ব্যক্তির কোনও চিকিত্সা নেই, তবে বধিরতা যদি অন্য কোনও কারণে হয় তবে তার চিকিত্সা করা যেতে পারে।
বধিরতা বিভিন্ন ধরণের রোগ দ্বারা উত্পন্ন।
স্নায়ুজনিত ত্রুটি বা শারীরিক দুর্বলতার কারণে বধিরতা উত্পন্ন হয়।
#বধিরতার কারণগুলি: -
বধিরতা বা শ্রবণশক্তির অভাবের বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে- জোরে আওয়াজ, কপালতে আঘাত এবং কানের ময়লা ঘন হওয়ার কারণে কান বন্ধ হওয়া। এই রোগটি অন্যান্য বিভিন্ন কারণে যেমন কানে পুঁজ গঠন বা কানের মধ্যে কোনও ধরণের রোগ ইত্যাদির কারণেও দেখা দিতে পারে, অতিরিক্ত কুইনাইন গ্রহণের কারণে এটিও হতে পারে। এই লক্ষণগুলির কারণে, কোনও ব্যক্তি বধির হয়ে যেতে পারে বা উচ্চতর শুনতে শুরু করে।
★শারীরিক দুর্বলতার কারণে বধিরতা।
★শীতের সংস্পর্শে আসার কারণে বধিরতা।
★জ্বরের কারণে বধিরতা।
★কোনও ত্বকের রোগ বা কানের ময়লা দমন করার কারণে বধিরতা।
#অন্যান্য চিকিত্সাঃ-
১)গোসল করার সময় কান পানি থেকে রক্ষা করা উচিত।
২)আমাদের কখনই বাচ্চাদের কানে চড় মারার দরকার নেই কারণ কানে আঘাত পাওয়ার কারণে এই রোগ হতে পারে।
৩)যদি অতিরিক্ত ময়লা কানে ঘন হয়ে যায় তবে এটি পরিষ্কার করে, তবে সাবধানে মুছে ফেলা উচিত।
ডাঃ মোঃ মাজহারুল হক মাকসুদ
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
ইসলামিয়া হোমিও হল, চাঁদপুর।
📞০১৭৯৪৫০৯০৮০
যেকোন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন
👉https://www.facebook.com/Islamia-Homoeo-HALL-Consultation-Center-102188531502365/
# #বন্যার রোগবালাই # #
বন্যার সময় পানিবাহিত নানা রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়।পানিবাহিত বিভিন্ন সংক্রামক রোগসহ নানান কারণে বন্যাপীড়িত মানুষদের মাঝে দেখা দিচ্ছে মারাত্মক স্বাস্থ্যবিপর্যয়, বিশেষ করে শিশুরা রয়েছে চরম ঝুঁকিতে। অনেক জায়গায় বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। কিন্তু বন্যার পানি কমতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গেই বাড়তে শুরু করে রোগব্যাধি। ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, চর্মরোগসহ নানা ধরনের ব্যাধিতে এখন আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি।
# #বন্যায় পানিবাহিত রোগ ও সচেতনতাঃ-
দেশের বিভিন্ন জায়গায় বন্যার কারণে পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে ডায়রিয়া, কলেরা, টাইফয়েডসহ নানা রোগ সৃষ্টি হচ্ছে। পানি যখন নেমে যায়, তখন এসব রোগবালাই বেশি দেখা দেয়। এ সময় সুষ্ঠু পানিনিষ্কাশনব্যবস্থার অভাবে এ স্বাস্থ্যসমস্যা প্রকট আকার ধারণ করতে পারে। যখন পানি থাকে তখন পানিপ্রবাহের কারণে জীবাণুর আক্রমণ ঘটতে পারে না।অনেকেই নদীর আশপাশে খোলা জায়গায় মলমূত্র ত্যাগ করে। মানুষের এ পয়োবর্জ্য এবং ওই এলাকার বিভিন্ন ময়লা-আবর্জনা মিলে জলাশয়ের পানি দূষিত হয়ে পড়ে। লোকজন তখন যদি এসব জলাশয়ের পানি বিশুদ্ধ না করে পান করে, খাবারের কাজে ব্যবহার কিংবা থালাবাসন ধোয়া, কাপড় কাচা ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করে, তখন ডায়রিয়া বা পানিবাহিত রোগবালাই হতে পারে। দেশের সব জায়গায় পানিবাহিত রোগ একসঙ্গে ছড়ায় না। একই সঙ্গে সব মানুষ রোগে আক্রান্তও হয় না। ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কতটুকু, তার শরীরে কতগুলো জীবাণু প্রবেশ করল এবং সে কী ধরনের পরিবেশে থাকে, রোগ হওয়ার হার—এসবের ওপর নির্ভর করে।
আমাদের শরীর যদি এ তিনটির ভারসাম্য রক্ষা করতে না পারে, তখন সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ডায়রিয়া মূলত পানিবাহিত রোগ। খাবারের মাধ্যমে এ জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে। তবে বন্যা বা বন্যাকালীন মূলত দূষিত পানি পান আর অপরিচ্ছন্নতার কারণেই রোগবালাই বেশি হয়।
# #চিকিৎসা ও করণীয়ঃ-
ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়৷ লবণ ও পানির অভাব পূরণ করাই এর একমাত্র চিকিৎসা। শরীর থেকে যে পরিমাণ পানি বেরিয়ে যায়, তা যদি দ্রুত ফিরিয়ে আনা সম্ভব না হয়, মানুষ তখনই অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং শরীরে লবণ-পানির ঘাটতি দেখা দিলে মৃত্যু হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সময়মতো লবণ-পানি শরীরে ফিরিয়ে দেওয়া গেলে মৃত্যুভয় থাকে না। ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীকে খাওয়ার স্যালাইন, ভাতের মাড় বা অন্য বিশুদ্ধ পানীয় পান করালে শরীরে লবণ-পানির ঘাটতি কমবে। শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো বন্ধ করবেন না। যে বয়সের জন্য যে খাবার স্বাভাবিক, তা–ই খাওয়াতে হবে। অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
রোগীকে সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। বাসায় বা হাসপাতাল যেখানেই চিকিৎসা নেন, সে জায়গা নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে। খাবার সব সময় ঢেকে রাখতে হবে। মশা-মাছি কলেরা ও ডায়রিয়া রোগের জীবাণু ছড়ায়। খাবার ঢেকে রাখলে কলেরা ও ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। পচা বা বাসি খাবার খাওয়া এবং বন্যার পানিতে মল ত্যাগ করা যে ক্ষতিকর, সে ব্যাপারে সবাইকে সচেতন করে তুলুন৷ প্রতিদিন খাবারের আগে ও পায়খানা থেকে ফেরার পর সাবান দিয়ে দুই হাত ভালো করে ধুতে হবে। সাবান না থাকলে ছাই, মাটি বা পানি দিয়ে হাত পরিষ্কার করতে হবে। ডায়রিয়া প্রতিরোধ করা খুবই সহজ। তাই সচেতন থাকলেই ডায়রিয়া বা এ ধরনের পানিবাহিত মারাত্মক রোগ এড়ানো সম্ভব।
# #যেভাবে নিজেকে প্রস্তুত রাখবেনঃ-
পানির কারণেই রোগ হয় বলে আগে থেকেই বিশুদ্ধ পানি সংগ্রহ করে রাখা উচিত। এতে দুর্যোগের সময় ও পরবর্তী সময়ে এই পানি ব্যবহার করা যাবে। পানি সংগ্রহ করা না গেলে পানি বিশুদ্ধ করার উপকরণ যেমন বিশুদ্ধকরণ বড়ি, পানি ফোটানোর জন্য জ্বালানি ইত্যাদি ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া সাবান, পরিষ্কার পানির পাত্র ইত্যাদিও সংগ্রহ করতে হবে।
# #পানি বিশুদ্ধ করবেন যেভাবেঃ-
যেহেতু দূষিত পানি ও অপরিচ্ছন্নতার কারণে এ রোগ হয়, তাই কষ্ট করে হলেও বিশুদ্ধ পানি পান ও ব্যবহার করতে হবে। টিউবওয়েলের বিশুদ্ধ পানি পাওয়া না গেলে বিভিন্ন জলাশয়ের পানি পান ও ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে জলাশয়ের পানি পান ও খাওয়ার কাজে ব্যবহার করতে চাইলে ফুটিয়ে পান করতে হবে। জলাশয়ের পানি ১০ মিনিট ফুটিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দিলে এর বেশির ভাগ জীবাণু মরে যায়। পানি ফোটানোর পর ঠান্ডা করে কিছুক্ষণ রেখে দিলে দৃশ্যমান জীবাণু নিচের তলানিতে পড়ে যায়। তলানি ফেলে দিয়ে ওপরের পানি ব্যবহার করা যাবে। তবে প্রতিকূল পরিবেশ ও অন্যান্য কিছু কারণে সব জায়গার পানি ফোটানো সম্ভব হয় না। সেসব জায়গায় পানি বিশুদ্ধকরণ বড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে।
# #এই সময়ে নানা চর্ম সমস্যাঃ-
বন্যার পানিতে গোসল কিংবা গায়ে লাগানো থেকে যতটুক পারুন বিরত থাকুন। কেননা এই পানি বিভিন্ন জীবাণুর ধারক ও বাহক। তাই এই পানির স্পর্শে বিভিন্ন চর্মরোগ হওয়ার আশঙ্কা বেশি। সব সময় পানির সংস্পর্শে থাকার জন্য হাতে–পায়ে স্যাঁতসেঁতে ও ভেজা আবহাওয়ার কারণে ত্বক বা ত্বকের খোসপাঁচড়া, ফাঙ্গাল ইনফেকশন, প্যারনাইকিয়া, স্ক্যাবিস জাতীয় নানা ধরনের ত্বকের অসুখ হয়ে থাকে৷এই সময়ে যে কটি চর্মরোগ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়, তার মধ্যে ছত্রাকজনিত চর্মরোগ অন্যতম। এ সমস্যা এড়াতে হলে গায়ে ভেজা কাপড় রাখবেন না, হাত–পা ভালো করে ধুয়ে শুকনা কাপড়ে মুছে রাখবেন।
এ সময়ে ছত্রাকজনিত দাদ, ছুলি, ক্যানডিডিয়াসিস হতে পারে। এদের মধ্যে ছুলির কারণে ত্বকে দেখতে সাদা হয়। তাই অনেকেই আবার একে শ্বেতী ভাবতেও শুরু করেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে শ্বেতীর সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। তবে সাবধানতা অবলম্বন করলে এই সমস্যা থেকে সহজেই পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
# #বন্যায় ডুবে যাওয়া টিউবওয়েলের পানি পুনরায় খাওয়ার আগে যা করবেনঃ-
যেসব টিউবওয়েল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বা ডুবে গিয়েছিল, সেগুলোর পানি ডিসইনফেকশন না করে কোনো অবস্থাতেই পান করবেন না। নিজেরাই করতে পারেন এই কাজ। ১০০ গ্রাম ব্লিচিং পাউডারের সঙ্গে দেড় থেকে দুই লিটার পরিমাণ পানি একটি জগ বা পাত্রে ভালো করে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এরপর টিউবওয়েলের মূল অংশটি পাইপ থেকে খুলে পাইপের মধ্যে সেই মিশ্রণটি ঢেলে দিন। এবার ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর টিউবওয়েলের মূল অংশটি লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট, প্রয়োজনে আরও বেশি সময় ধরে হাতল চাপতে থাকুন। তাহলে সেই টিউবওয়েলের পানি পানের জন্য নিরাপদ হবে। মনে রাখবেন, কোনো ক্রমেই বন্যায় ডুবে গিয়েছিল এমন টিউবওয়েলের পানি ঠিকমতো শোধন না করে পান করবেন না। এতে পানিবাহিত রোগ হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেশি।
# #সাপে কাটলেঃ-
বন্যায় বিষাক্ত পোকামাকড় যেমন সাপ, ব্যাঙ ইত্যাদি তাদের আবাস হারিয়ে উঁচু জায়গা খুঁজতে থাকে, আর ঢুকে পড়ে মানুষের আবাসস্থলে। তখনই ঘটে সাপে কামড়ানোর ঘটনা। তবে কার্বলিক অ্যাসিডের বোতলের ছিপি খুলে ঘরের কোণে রাখলে ঘরে সাপ ঢুকবে না। ঘরের চারপাশে পানি এলে বেড়া বা দেয়ালের ধার ঘেঁষে ওষুধ ছিটাতে হবে। এতে ব্যাঙ ও বিভিন্ন রকম বিষাক্ত পোকামাকড় ঘরে ঢুকতে পারবে না।
আর বিষধর সাপের কামড়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মৃত্যুর মূল কারণ সচেতনতার অভাব। ওঝা বা বেদের মাধ্যমে অবৈজ্ঞানিক উপায়ে চিকিৎসা করা, রোগীকে হাসপাতালে আনতে দেরি করা এবং বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে চিকিৎসা না করানোর ফলে অনেক প্রাণ অকালে ঝরে যায়।
# #সাপে কাটলে যা করবেনঃ-
সাপে কাটলে আতঙ্কিত না হয়ে নিরাপদ স্থানে বসে থাকুন। আক্রান্ত অঙ্গ নাড়াচাড়া করবেন না। একটি লম্বা কাঠ ও কাপড়ের সাহায্যে আক্রান্ত স্থানটি বেঁধে ফেলুন। খুব বেশি শক্ত করে বাঁধবেন না, এতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনভাবে বাঁধতে হবে, যেন আক্রান্ত অঙ্গ ও কাপড়ের মাঝে কষ্ট করে একটি আঙুল ঢোকানো যায়।
আক্রান্ত স্থানে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করলে, রক্তক্ষরণ হলে, চোখের পাতা পড়ে গেলে, ঘাড় শক্ত রাখতে না পারলে, হাত-পা অবশ হয়ে এলে ও শ্বাসকষ্ট হলে একটুও দেরি না করে রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
সাধারণত নির্বিষ সাপের কামড়ে আক্রান্ত স্থানে সামান্য ব্যথা, ফুলে যাওয়া বা অল্প ক্ষত সৃষ্টি হয়ে থাকে। তবে এসব লক্ষণ থাকলেও ঝুঁকি নেওয়া ঠিক নয়, যেকোনো রোগীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত। মনে রাখবেন, সাপ কামড়ানোর চিকিৎসা শুধু হাসপাতালেই করানো সম্ভব, অন্য কোথাও নয়।
# #যা করবেন নাঃ-
* আক্রান্ত স্থান কাটা
* দড়ি দিয়ে খুব শক্ত করে বাঁধা
* আক্রান্ত স্থান থেকে মুখের সাহায্যে রক্ত বা বিষ টেনে বের করার চেষ্টা করা
* আক্রান্ত স্থানে গোবর, শিমের বিচি, আলকাতরা, ভেষজ ওষুধ বা কোনো প্রকার রাসায়নিক লাগানো
* অ্যান্টিহিস্টামিন ইনজেকশন প্রয়োগ করা
* কার্বলিক অ্যাসিড জাতীয় রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে দংশিত জায়গা পোড়ানো
* গাছ–গাছড়ার রস দিয়ে প্রলেপ দেওয়া
# #ছত্রাক থেকে দূরে থাকা যায় কীভাবেঃ-
ত্বকে ফাঙ্গাস বেড়ে ওঠার পরিবেশ সৃষ্টি হলে সেখানে ফাঙ্গাস বেড়ে উঠতে চেষ্টা করবে। তাই ফাঙ্গাস প্রতিরোধে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে সেগুলো হচ্ছে পা, আঙুলের ফাঁক, যৌনাঙ্গ ও এর পাশের ত্বক, নখের গোড়া ভালো করে সাবান দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। আর ত্বক পরিষ্কার বা ধোয়ার পর শুষ্ক টাওয়েল দিয়ে ভেজা স্থান মুছে শুষ্ক করে ফেলতে হবে। বিশেষ করে আঙুলের ফাঁক, ঊরুসন্ধির ভাঁজ, বগল, ঘাড়, মাথার চুল ইত্যাদি পুরোপুরি শুকনো না করলে সেখানে ফাঙ্গাস বেড়ে উঠতে পারে।
# #এই সময়ের সচেতনতাঃ-
জামাকাপড় ভিজে গেলে দ্রুত পাল্টে নিন। ভেজা কাপড় পরে থাকলে ছত্রাক সংক্রমণের আশঙ্কা বেশি।
নিয়মিত প্রয়োজনে দিনে দুবার গোসল করুন। জীবাণুনাশক সাবান ব্যবহার করতে পারেন। ঘামে বা বৃষ্টিতে বা বন্যার পানিতে ভিজলে ত্বক ধুয়ে শুকিয়ে নিন।
রাস্তায় বা বাড়ির আশপাশে এখন যত্রতত্র নোংরা পানি জমে আছে। পায়ের ত্বককে এই নোংরা পানি থেকে বাঁচিয়ে রাখুন। কেননা এই পানিতে রয়েছে হাজার রকমের জীবাণু।
বাড়িতে কারও ছত্রাক সংক্রমণ হয়ে থাকলে শিশুদের তার কাছ থেকে দূরে রাখুন।
# #স্ক্যাবিস বা খোসপাঁচড়াঃ-
এটি ত্বকের ছোঁয়াচে রোগ। যে কেউ যেকোনো সময় এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে এই সময়ে অর্থাৎ বন্যাকালীন এর প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায়। একজন আক্রান্ত হলে পুরো পরিবার এমনকি ঘনবসতিপূর্ণ ঘরে একত্রে বসবাস করলে তাদের মধ্যে যে কেউ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। চুলকানি হলো প্রধান উপসর্গ আর রাতে সেই চুলকানি কয়েক গুণ বেড়ে যায়। এমনকি ক্ষতের সৃষ্টি হয়ে ঘা হতে পারে। অপরিচ্ছন্ন জীবনযাপন, এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সঙ্গে একসঙ্গে বিছানায় শুইলে কিংবা ব্যবহার করা কাপড় অন্য কেউ ব্যবহার করলে খুব সহজেই এ রোগ ছড়াতে পারে। কারণ, জীবাণুটি ব্যবহৃত কাপড়ের মধ্যে দুই দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। শিশু-কিশোরেরাই এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।
অন্যান্য রোগও কম-বেশি হয়ে থাকে। তবে কিছু সাধারণ নিয়মকানুন যেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, নিয়মিত গোসল ইত্যাদি মেনে চললে এসব রোগ থেকে রেহাই পাওয়া যেতে পারে।
ডাঃ মোঃ মাজহারুল হক মাকসুদ
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
ইসলামিয়া হোমিও হল, চাঁদপুর।
📞০১৭৯৪৫০৯০৮০
যেকোন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন
👉https://www.facebook.com/Islamia-Homoeo-HALL-Consultation-Center-102188531502365/
ইসলামিয়া হোমিও হল এর পক্ষ থেকে সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।
#আপনার_গলায়_কোনো_সমস্যা_মনে_হচ্ছে?? #দেখুনতো_এই_লক্ষনগুলো_আছে_কিনা।
★★থাইরয়েড ক্যান্সার★★
থাইরয়েডের কোষগুলিতে থাইরয়েডের ক্যান্সার দেখা দেয় - আপনার গলার গোড়ায় একটি প্রজাপতি-আকৃতির গ্রন্থি যা আপনার আদমের আপেলের ঠিক নীচে অবস্থিত। আপনার থাইরয়েড, হরমোন তৈরি করে যা আপনার হার্টের হার, রক্তচাপ, শরীরের তাপমাত্রা এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করে।
#লক্ষণঃ-থাইরয়েড ক্যান্সার সাধারণত রোগের প্রথম দিকে কোনও লক্ষণ বা লক্ষণ সৃষ্টি করে না।তবে থাইরয়েড ক্যান্সার বাড়ার সাথে সাথে এইরকম সমস্যা হতে পারে:-
#আপনার গলার ত্বকের মাধ্যমে অনুভূত হতে পারে এমন এক গলদ
#ক্রমবর্ধমান গোড়া সহ আপনার কণ্ঠে পরিবর্তন
#গিলতে অসুবিধা বা গলা ব্যথা
#আপনার ঘাড়ে ফোলা লিম্ফ নোড
আপনি যদি এই লক্ষণ বা লক্ষণগুলির কোনও অভিজ্ঞতা পান তবে আপনার ডাক্তারের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট করুন। থাইরয়েড ক্যান্সার সাধারণ নয়, তাই আপনার ডাক্তার প্রথমে আপনার লক্ষণ ও লক্ষণগুলির অন্যান্য কারণগুলি অনুসন্ধান করতে পারেন।
#কারণসমূহঃ-থাইরয়েড ক্যান্সারের কারণ কী তা পরিষ্কার নয়। তবে থাইরয়েড ক্যান্সার ঘটে যখন আপনার থাইরয়েডের কোষগুলি জিনগত পরিবর্তন (মিউটেশন) হয়। মিউটেশনগুলি কোষগুলিকে দ্রুত বৃদ্ধি এবং গুনের অনুমতি দেয়। কোষগুলিও স্বাভাবিক কোষগুলির মতো মারা যাওয়ার ক্ষমতা হারাতে থাকে। জমে থাকা অস্বাভাবিক থাইরয়েড কোষগুলি একটি টিউমার তৈরি করে। অস্বাভাবিক কোষগুলি কাছের টিস্যু আক্রমণ করতে পারে এবং সারা শরীর জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
#থাইরয়েড ক্যান্সারের প্রকারভেদঃ-
পেপিলারি থাইরয়েড ক্যান্সার।
ফলিকুলার থাইরয়েড ক্যান্সার।
মেডুল্লারি থাইরয়েড ক্যান্সার।
অ্যানাপ্লাস্টিক থাইরয়েড ক্যান্সার।
থাইরয়েড লিম্ফোমা।
আপনার স্বাস্থ্য সম্পর্কে আপনি যা পারেন তা নিয়ন্ত্রণ করুন। আপনি থাইরয়েড ক্যান্সার বিকাশ করেছেন কিনা তা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না, তবে চিকিত্সার সময় এবং পরে আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে আপনি পদক্ষেপ নিতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন ফল এবং শাকসব্জিতে ভরপুর একটি স্বাস্থ্যকর ডায়েট খান, প্রতি রাতে পর্যাপ্ত ঘুম পান যাতে আপনার বিশ্রাম বোধ হয় এবং আপনার সপ্তাহের বেশিরভাগ দিন শারীরিক ক্রিয়াকলাপকে যুক্ত করার চেষ্টা করুন।
ডাঃ মোঃ মাজহারুল হক মাকসুদ
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
ইসলামিয়া হোমিও হল, চাঁদপুর।
📞০১৭৯৪৫০৯০৮০
যেকোন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন
👉https://www.facebook.com/Islamia-Homoeo-HALL-Consultation-Center-102188531502365/
# # #কর্নস এবং কলস কী?
কর্নস এবং কলসগুলি বিরক্তিকর এবং সম্ভাব্য বেদনাদায়ক পরিস্থিতি যা অতিরিক্ত চাপের ক্ষেত্রে ত্বকের ঘন হয়ে যায়। কর্নস এবং কলসগুলি পায়ের অংশে এবং কখনও কখনও আঙ্গুলগুলিতে ঘটে। কর্ণগুলি ছোট হলেও এমনকি প্রায়শই বেদনাদায়ক হয়।
★★কর্নগুলির জন্য সাধারণ অবস্থানগুলিঃ-
% পায়ের তলদেশে (একক বা প্লান্টারের পৃষ্ঠ), মেটাটারসাল খিলানের উপরে (পায়ের "বল");
% পঞ্চম (ছোট বা "গোলাপী") আঙুলের বাইরের অংশে, যেখানে এটি জুতার বিরুদ্ধে ঘষে;
% চতুর্থ এবং পঞ্চম পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে এবং মাংস বর্ণের অন্যান্য কর্নগুলির বিপরীতে, পায়ের আঙ্গুলের মধ্যে কর্নগুলি প্রায়শই সাদা এবং অগোছালো হয়; এটিকে কখনও কখনও "নরম কর্ন" (হেলোমা মোল) বলা হয়, অন্য জায়গায় পাওয়া যায় এমন "সাধারণ কর্ন" (হেলোমা ডুরুম) এর বিপরীতে।
★★কর্নস এবং কলসগুলির কারণ কী?
ক) পায়ের আঙ্গুলের ছোট ছোট হাড়গুলি পায়ের আঙুলের ছোট ছোট জোড়গুলির কাছাকাছি বিস্তৃত এবং লম্পিয়ার। যদি হাড়ের একটি ছোট রুক্ষ অঞ্চলকে অবিচ্ছিন্নভাবে ত্বকে ঘন ঘন ঘর্ষণ বা চাপ দেখা দেয় তবে এটি ত্বক আরও ঘন হয়ে যাবে। এটি কর্নস বা কলস গঠনের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
খ) ঘষা এবং চাপের সাধারণ কারণগুলি হ'ল আঁটসাঁট বা অসুস্থ ফিট জুতো যা পায়ের আঙ্গুলের উপরের অংশ এবং সামান্য অঙ্গুলের পাশে কর্ন তৈরি করে।
গ) খুব বেশি হাঁটা বা দৌড়াতে যা পায়ের নীচে কলস (তলগুলি) তৈরি করে। সুতরাং আপনি যদি এমন খেলাধুলা বা ক্রিয়াকলাপ করেন যা আপনার পায়ে বারবার চাপ জড়িত থাকে তবে এটি আপনার কলস হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলবে।
ঘ) কর্ণস এবং কলসগুলি বিকাশের সম্ভাবনা বেশি থাকে যদি আপনার খুব উজ্জ্বল হাড়ের পায়ের আঙ্গুল, পাতলা ত্বক, বা পায়ের আঙ্গুলের বা পায়ের কোনও বিকৃতি থাকে যা ত্বকে জুতোর অভ্যন্তরে আরও সহজে ঘষতে থাকে।
ঙ) বানুনযুক্ত লোকেরা কর্নস এবং কলস বিকাশের সম্ভাবনা বেশি থাকে।
★★কর্নস এবং কলসগুলির জন্য ঝুঁকির কারণগুলি কী কী?
১) বনুনস, হাতুড়ি, ক্লাবফুট বা মাললেট পায়ের আঙ্গুলের উপস্থিতি
২) জন্মগত পায়ের অস্বাভাবিকতা
৩) অগ্রযাত্রার বয়স
৪) কৃষক, রোয়ার্স বা বাদ্যযন্ত্রের খেলোয়াড়, যারা হাত সরঞ্জাম বা যন্ত্র ব্যবহার করেন, দীর্ঘ সময় ধরে (উপযুক্ত সুরক্ষামূলক গ্লাভস / গিয়ার না পরে) ত্বকে অতিরিক্ত ঘর্ষণে প্রকাশ করে
★★লক্ষণ ও উপসর্গঃ-
১) একটি উত্থিত, কঠোর গোঁফ
২) ত্বকের ঘন এবং রুক্ষ অঞ্চল
৩) ত্বক যা ফ্ল্যাশযুক্ত এবং শুকনো বা ফ্লেচি এবং মোমাদির
৪) ত্বকের নীচে ব্যথা বা কোমলতা
৫) যদি কোনও কর্ন বা কলস খুব স্ফীত বা বেদনাদায়ক হয়ে ওঠে তবে রোগীর চিকিত্সার পরামর্শ নেওয়া উচিত।
৬) দুর্বল সঞ্চালন, ভঙ্গুর ত্বক, বা নার্ভ সমস্যা এবং পায়ে অসাড়তা রোগীদের বাড়িতে কর্নস এবং কলিউস চিকিত্সা করার আগে তাদের ডাক্তারের সাথে কথা বলা উচিত।
৭) ডায়াবেটিস, পেরিফেরিয়াল নিউরোপ্যাথি এবং পেরিফেরাল আর্টেরিলিয়াল রোগীদের বিশেষত সজাগ রাখা দরকার।
★★কর্নস এবং কলসগুলির জটিলতাগুলি কী কী?
যদিও কর্নগুলি একটি সামান্য স্বাস্থ্য সমস্যা হিসাবে দেখা যাচ্ছে, সঠিক সময়ে চিকিত্সা না করা হলে তারা গুরুতর আকার ধারণ করতে পারে। অভিজ্ঞ পোডিয়াট্রিস্টরা অবহেলিত কর্নগুলি খুঁজে পেয়েছেন, পরে আরও অবনতিজনিত পরিস্থিতির জন্ম দেয়:
ব্যথা, Bursitis, অস্থির প্রদাহ, সেপটিক বাত,
★★লাইফস্টাইল এবং ঘরোয়া প্রতিকারঃ-
০ আপনার হাত বা পা ভিজিয়ে রাখুন। আপনার হাত বা পা উষ্ণ, ভেজানো জলে কর্নস এবং কলসকে নরম করে। এটি ঘন ত্বক সরানো সহজ করে তুলতে পারে।
০ পাতলা ঘন ত্বক। স্নানের সময় বা পরে, শক্ত ত্বকের একটি স্তর অপসারণ করতে পিউমিস পাথর, পেরেক ফাইল, এমারি বোর্ড বা ওয়াশকোথ দিয়ে কর্ন বা কলস ঘষুন। ত্বক ছাঁটাই করতে কোনও ধারালো বস্তু ব্যবহার করবেন না। ডায়াবেটিস হলে পুমিস পাথর ব্যবহার করবেন না।
০ আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করুন। ত্বক নরম রাখতে সহায়তা করতে আপনার হাত ও পায়ে ময়েশ্চারাইজার লাগান।
০ আরামদায়ক জুতো এবং মোজা পরেন। আপনার কর্ন বা ক্যালাস অদৃশ্য না হওয়া অবধি ভাল ফিটিং, কুশনযুক্ত জুতা এবং মোজা ধরে রাখুন।
০ পায়ে কর্নস এবং কলস এড়ানোর জন্য, জুতার দোকানে উভয় পা পেশাদারভাবে পরিমাপ করুন এবং কেবল সঠিকভাবে ফিটিংয়ের জুতো কিনুন।
০ জুতার প্রস্থ এবং দৈর্ঘ্য উভয়ই সঠিক কিনা তা নিশ্চিত হন - প্রতিটি পায়ের জন্য যেহেতু পা কিছুটা ভিন্ন আকারের হতে পারে। আপনার দীর্ঘতম অঙ্গুলি এবং জুতোর সামনের অংশের মধ্যে অর্ধ ইঞ্চি পর্যন্ত মঞ্জুর করুন। আপনি যদি আপনার জুতোতে পায়ের আঙ্গুলগুলি টানতে না পারেন তবে সেগুলি খুব শক্ত।
০ তীব্রভাবে নির্দেশিত পায়ের আঙ্গুল এবং উচ্চ হিল সঙ্গে জুতা এড়ানো। যে মহিলাগুলিকে কাজের সময় অবশ্যই আড়ম্বরপূর্ণ জুতো পরতে হবে তারা ফিট ফিট অ্যাথলেটিক জুতাগুলিতে অফিসে পায়ে হেঁটে পা থেকে কিছুটা চাপ নিতে পারেন। যতটা সম্ভব হিলের উচ্চতা হ্রাস করার চেষ্টা করুন।
০ জুতা নিয়মিত মেরামত করুন - বা তাদের প্রতিস্থাপন করুন। পরা শোলগুলি শক্ত পৃষ্ঠের উপর দিয়ে হাঁটার শক থেকে সামান্য সুরক্ষা দেয় এবং জীর্ণ আস্তরণগুলি আপনার ত্বক এবং হার্বার ব্যাকটেরিয়াকে ছাঁটাই করতে পারে।
০ পরা হিল হিলের হাড়ের উপর যে কোনও অসম চাপ বাড়ায়।
★★চিকিৎসাঃ-
# # #কর্নস এবং কলস এর ভালো treatment হোমিওপ্যাথিতে আছে। অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন।
ডাঃ মোঃ মাজহারুল হক মাকসুদ
ডি.এইচ.এম.এস(ঢাকা)
ইসলামিয়া হোমিও হল, চাঁদপুর।
📞০১৭৯৪৫০৯০৮০
যেকোন রোগের চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুন
👉https://www.facebook.com/Islamia-Homoeo-HALL-Consultation-Center-102188531502365/
আসসালামু আলাইকুম
ISLAMIA HOMOEO HALL & consultation center এর পক্ষ থেকে সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। এখানে যেকোনো সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথিক অরিজিনাল জার্মানীর ঔষধ দ্বারা যেকোনো রোগের চিকিৎসা করা হয়। রোগীদের online এর মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয় এবং কুরিয়ারের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশ ঔষধ সরবরাহ করা হয়। সকলকে অনুরোধ করা যাচ্ছে যারা অনলাইনের মাধ্যমে প্রেসক্রিপশন সংগ্রহ করতে চান তাদেরকে অব্যশই ভিজিট ফি পরিশোধ করতে হবে এবং যারা ঔষধ সংগ্রহ করতে চান তাদেরকেও বিকাশের মাধ্যমে এই 01922492624 নাম্বারে মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করতে হবে। অবশ্যই সকলে এই নিয়ম অনুসরণ করে ইনবক্সে যোগাযোগ করবেন। ধন্যবাদ।
★★Aloe vera★★
আজ আমরা অ্যালোভেরা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। অ্যালোভেরা হ'ল একটি স্টেমলেস বা খুব সংক্ষিপ্ত কান্ডযুক্ত উদ্ভিদ যা অফসেট দ্বারা ছড়িয়ে 60-100 সেমি (24-39 ইন) লম্বা হয়। পাতাগুলি ঘন এবং মাংসল, সবুজ থেকে ধূসর-সবুজ, কিছু বিভিন্ন ধরণের উপরের এবং নীচের স্টেম পৃষ্ঠগুলিতে সাদা ফলক দেখায়। পাতার মার্জিন সিরাট করা হয় এবং ছোট সাদা দাঁত রয়েছে। গ্রীষ্মে ফুলগুলি 90 সেন্টিমিটার (35 ইঞ্চি) অবধি লম্বা স্পাইকের উপর উত্পাদিত হয়, প্রতিটি ফুল লম্বা হয়, যার একটি হলুদ নলাকার করুলা দৈর্ঘ্য ২-৩ সেমি (০.৮-১.২ ইঞ্চি) দীর্ঘ হয়। অন্যান্য অ্যালো প্রজাতির মতোই অ্যালোভেরা আর্বাস্কুলার মাইক্ররিজা গঠন করে, এটি একটি সিম্বিওসিস যা মাটির খনিজ পুষ্টিগুলিতে উদ্ভিদকে দেয়।
★★অ্যালোভেরার পাতাগুলিতে অ্যাসিটিলটেড মান্নানস, পলিম্যানানস, অ্যানথ্রাকুইনোন সি-গ্লাইকোসাইডস, অ্যানথ্রোনস এবং অন্যান্য অ্যানথ্রাকুইনোনস যেমন এমোডিন এবং বিভিন্ন ল্যাকটিনের মতো গবেষণার জন্য ফাইটোকেমিক্যাল থাকে।
★★ব্যবহারসমূহ
অ্যালোভেরা থেকে দুটি পদার্থ - একটি পরিষ্কার জেল এবং এর হলুদ ক্ষীর - বাণিজ্যিক পণ্য উত্পাদন করতে ব্যবহৃত হয়। অ্যালো জেল সাধারণত পোড়া, ক্ষত, তুষারপাত, ফুসকুড়ি, সোরিয়াসিস, ঠান্ডা ঘা বা শুষ্ক ত্বকের মতো সাময়িক ওষুধ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। অ্যালো লেটেক্সটি কোষ্ঠকাঠিন্যের উপশমের জন্য খাওয়ার জন্য স্বতন্ত্রভাবে ব্যবহৃত হয় বা অন্যান্য উপাদানগুলির সাথে পণ্য হিসাবে উত্পাদিত হয়।অ্যালোভেরার জেলটি দই, পানীয় এবং কিছু মিষ্টান্নগুলির উপাদান হিসাবে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হয়, তবে নির্দিষ্ট উচ্চ মাত্রায় এটির বিষাক্ত বৈশিষ্ট্যগুলি মৌখিকভাবে গ্রহণ করার সময় মারাত্মক হতে পারে। সামান্য পরিমাণে টপিকাল অ্যালোভেরার ব্যবহার নিরাপদ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে
★★গবেষণা
বিরোধী প্রমাণ রয়েছে অ্যালোভেরা ক্ষত বা পোড়া চিকিত্সার ক্ষেত্রে কার্যকর। কিছু প্রমাণ রয়েছে যে অ্যালো পণ্যগুলির সাময়িক ব্যবহারের ফলে ত্বকের কিছু অসুস্থতার লক্ষণগুলি যেমন সোরিয়াসিস, ব্রণ বা ফুসকুড়ি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
★★সাময়িক ওষুধ এবং সম্ভাব্য পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
অ্যালোভেরা সাময়িক ওষুধ হিসাবে ত্বকে ব্যবহারের জন্য লোশন, জেল, সাবান বা প্রসাধনী পণ্য হিসাবে প্রস্তুত হতে পারে। অ্যালোভেরায় অ্যালার্জিযুক্ত লোকদের জন্য, ত্বকের প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে হালকা লালভাব এবং চুলকানি, শ্বাস নিতে অসুবিধা, বা মুখ, ঠোঁট, জিহ্বা বা গলা ফোলাভাবের সাথে যোগাযোগের ডার্মাটাইটিস অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। কিছু অ্যালো প্রজাতির আধা-তরল ক্ষীরের মধ্যে পাওয়া একটি যৌগ অ্যালিন, ২০০২ অবধি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ওভার-দ্য কাউন্টার (ওটিসি) ল্যাচেটিক পণ্যগুলির সাধারণ উপাদান ছিল যখন খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসন নিষিদ্ধ করেছিল কারণ উত্পাদনকারীরা সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়েছিল। প্রয়োজনীয় সুরক্ষা ডেটা। অ্যালোভেরার সম্ভাব্য বিষাক্ততা রয়েছে, যখন ডোজ পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া বা প্রয়োগ করা হয় তখন কিছু ডোজ পর্যায়ে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়। প্রসেস দ্বারা অ্যালোন অপসারণ করা হলে বিষাক্ততা কম হতে পারে, উচ্চ পরিমাণে খাওয়া অ্যালোভেরা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, যেমন পেটে ব্যথা, ডায়রিয়া বা হেপাটাইটিস প্ররোচিত করতে পারে। অ্যালো-এর দীর্ঘস্থায়ী ইনজেশন (প্রতিদিন 1 গ্রাম ডোজ) হেম্যাটুরিয়া, ওজন হ্রাস এবং কার্ডিয়াক বা কিডনির ব্যাধি সহ বিরূপ প্রভাবের কারণ হতে পারে। অ্যালোভেরার রস হজম সিস্টেমের স্বাস্থ্যের পক্ষে সমর্থন করার জন্য বিপণন করা হয়, তবে এই দাবির পক্ষে সমর্থন করার জন্য বৈজ্ঞানিক প্রমাণ বা নিয়মিত অনুমোদন নেই। এই জাতীয় উদ্দেশ্যে সাধারণত ব্যবহৃত নিষ্কাশন এবং পরিমাণগুলি বিষাক্ত প্রভাবের জন্য ডোজ-নির্ভর বলে মনে হয়।
★★পণ্যদ্রব্য
অ্যালোভেরা ফেসিয়াল টিস্যুতে ব্যবহৃত হয় যেখানে এটি নাকের ছাঁচটি কমাতে ময়েশ্চারাইজার এবং অ্যান্টি-ইরিট্র্যান্ট হিসাবে প্রচারিত হয়। কসমেটিক সংস্থাগুলি সাধারণত অ্যালোভেরা থেকে মেকআপ, টিস্যু, ময়েশ্চারাইজারস, সাবানস, সানস্ক্রিনস, ধূপ, শেভিং ক্রিম বা শ্যাম্পুর মতো পণ্যগুলিতে অ্যালোভেরা থেকে অন্যান্য ডেরিভেটিভ যুক্ত করে।
আজকের চাঁদপুর কন্ঠ পএিকায় আমার আরো একটি লেখা পড়তে পারেন।
★★ডেঙ্গু জ্বরে বিভ্রান্তি ও প্রতিকার ★★
বাংলাদেশে ডেঙ্গুজ্বরের প্রাদুর্ভাব অনেক আগে থেকে। প্রায় প্রতি বর্ষাতেই কমবেশি ডেঙ্গুজ্বর হয়ে থাকে। কিন্তু গত শতাব্দীর শেষভাগে হঠাৎ ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে গেলে তা সবার নজরে আসে। গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা আর দ্রুত কিছু মৃত্যু সাধারণ জনগণের মনে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। অবশ্য গত ১০-১২ বছরে অবস্থার উন্নতি হয়েছে। একদিকে চিকিৎসকদের যেমন অভিজ্ঞতা ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার দক্ষতা বেড়েছে, তেমনি রোগী ও জনসাধারণের সচেতনতা বাড়ায় ডেঙ্গুজ্বর নিয়ে ভীতিকর অবস্থারও অনেক পরিবর্তন হয়েছে। যত দিন বৃষ্টি-বাদলা থাকবে, মানে সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস পর্যন্ত রয়ে যাবে ডেঙ্গু। এই ডেঙ্গু জ্বর ও এর চিকিৎসা নিয়ে সাধারণ মানুষ, এমনকি অনেক চিকিৎসকের মনেও রয়েছে নানা বিভ্রান্তি ও ভীতি। ডেঙ্গু হলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আর দশটা সাধারণ ভাইরাস সংক্রমণের মতোই এই জ্বর নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পর প্রায় কোনো চিকিৎসা ছাড়াই সেরে যায়। খুব অল্পসংখ্যক ক্ষেত্রে এ থেকে কিছু জটিলতা হতে পারে, যা একটু সচেতন থাকলেই এড়ানো সম্ভব।
★★ডেঙ্গু জ্বরে আতঙ্ক নয়ঃ-
বর্ষা থেকে শুরু হয়ে যায় ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ। ডেঙ্গু ছড়াতে সাহায্য করে এডিস মশা। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
হঠাৎ উচ্চমাত্রার জ্বর। কাঁপুনি দিয়ে জ্বর। তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠতে পারে। সারা শরীরে, মাংসপেশি ও হাড়ে ব্যথা। চোখের পেছন দিকে ব্যথা। জ্বর আসার তিন বা চার দিন পর শরীরে লালচে দাগ বা র্যাশ দেখা দিতে পারে। অরুচি, প্রচণ্ড দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, পেটে ব্যথা, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদিও থাকতে পারে। সাধারণত এসব লক্ষণ বিবেচনা করে এ সময় সহজেই ডেঙ্গু জ্বর শনাক্ত করা যায়। অযথা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন পড়ে না।
★★ডেঙ্গু হলেই প্লাটিলেট?
প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা হলো রক্তের এক ধরনের ক্ষুদ্র কণিকা, যা রক্ত জমাট বাঁধতে ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে আমাদের সাহায্য করে। স্বাভাবিক মানুষের রক্তে অণুচক্রিকার হার প্রতি ডেসিলিটারে দেড় লাখ থেকে চার লাখ। ডেঙ্গু জ্বর হলে এই অণুচক্রিকার পরিমাণ কমে যেতে পারে। কিন্তু এটি কমে গেলেই যে তা মারাত্মক ব্যাপার বা রক্ত বা প্লাটিলেট দিতে হবে, এমন কোনো কথা নেই।
দেখা গেছে, প্লাটিলেটের সংখ্যা ২০ হাজার পর্যন্ত নামলেও রোগীর মারাত্মক কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই। এর নিচে বা এর সঙ্গে নাক, দাঁত বা অন্য কোনো স্থান থেকে রক্তপাত হলে বা রোগী ডেঙ্গু শক সিনড্রোমে চলে গেলে খুবই সীমিত কিছু ক্ষেত্রে প্লাটিলেট দেওয়ার প্রশ্ন আসে। মনে রাখবেন, ডেঙ্গুর চিকিৎসা হচ্ছে প্রচুর পানি ও তরল গ্রহণ, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং লক্ষণ বুঝে তা নিরাময়ের চেষ্টা।
★★জ্বর কমে গেলে কি সব বিপদ কেটে গেল?
ডেঙ্গুতে জ্বর সাধারণত পাঁচ থেকে ছয় দিন থাকে এবং তারপর সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়। তবে কখনো কখনো দুই বা তিন দিন পর আবার জ্বর আসতে পারে। জ্বর কমে গেলে বা ভালো হয়ে গেলে অনেক রোগী, এমনকি অনেক চিকিৎসকও মনে করেন যে রোগ সম্পূর্ণ ভালো হয়ে গেছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ডেঙ্গুজ্বরে মারাত্মক সমস্যা হওয়ার সময় আসলে এটাই। এ সময় প্লাটিলেট কাউন্ট কমে যায় এবং রক্তক্ষরণসহ নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। জ্বর কমে যাওয়ার পরবর্তী কিছুদিনকে তাই বলা হয় ক্রিটিক্যাল পিরিয়ড। এ সময়টাতে সবারই সচেতন থাকা অত্যন্ত জরুরি।
★★মা ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত অবস্থায় বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াবেন কি?
ডেঙ্গুজ্বর ভাইরাসবাহিত, মশার কামড়ের মাধ্যমে হয়ে থাকে। মায়ের বুকের দুধে এই ভাইরাস থাকে না। কাজেই আক্রান্ত অবস্থায় মা বাচ্চাকে তাঁর বুকের দুধ খাওয়াতে পারবেন। এ নিয়ে বিভ্রান্তির কোনো অবকাশ নেই।
★★ডেঙ্গুজ্বরে আর কী কী পরীক্ষা করতে হবে?
সব রোগীর ক্ষেত্রেই ব্লাড সুগার পরীক্ষা করা উচিত। ডেঙ্গুতে সাময়িকভাবে ব্লাড সুগার বেড়ে যেতে পারে। এ ছাড়া ডেঙ্গুতে কিছু রুটিন পরীক্ষা করা হয়, যা অপরিহার্য নয় এবং সব ক্ষেত্রে করা হয় না, কিছু সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্রেই করা উচিত। ডেঙ্গুতে সাধারণত লিভারের প্রদাহ (হেপাটাইটিস) হয়ে থাকে, যার কারণে রক্তে লিভারের পরীক্ষাসমূহ স্বাভাবিক না-ও হতে পারে। যেমন—এসজিপিটি, এসজিওটি, এলকালাইন ফসফাটেজ ইত্যাদি বাড়তে পারে।
তাই ডেঙ্গুজ্বর শনাক্ত হয়ে গেলে লিভারের জন্য এই পরীক্ষাগুলো বারবার করার কোনো দরকার নেই, রোগের চিকিৎসায়ও কোনো লাভ হয় না। এতেও অযথা অর্থের অপচয় হয়।
পেটের আলট্রাসনোগ্রাম করা হলে অনেক ক্ষেত্রেই পেটে পানি (এসাইটিস) পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও রোগীর চিকিৎসার কোনো পরিবর্তন হবে না বা অতিরিক্ত কোনো ওষুধ দেওয়া লাগে না। তাই রুটিন হিসেবে পেটের আলট্রাসনোগ্রাম করার কোনো দরকার নেই।
বুকের এক্স-রে করলে বুকের ডান দিকে পানি পাওয়া যেতে পারে। যদি রোগীর শ্বাসকষ্ট থাকে, তবে এক্স-রে করা যেতে পারে। বুকে পানি জমলেও তা বের করার প্রয়োজন সাধারণত হয় না। ডেঙ্গুর চিকিৎসার উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে তা এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।
★★চিকিৎসা ও প্রতিরোধ
ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা কেবল উপসর্গভিত্তিক। জ্বর হলে পূর্ণ বিশ্রামে থাকুন। প্রচুর পানি পান করুন। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিতে ভেজানো কাপড় দিয়ে বারবার শরীর মুছে দিতে পারেন।
মশার বংশবৃদ্ধি রোধ, মশা নিধন ও প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। ঘরের আঙিনা, ফুলের টব, বারান্দা, এসির নিচে জমানো পানি নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত। দিনের বেলা এডিস মশা কামড়ায় বলে দিনে স্প্রে দিয়ে বা মশারি ব্যবহার করে বিশ্রাম নিন। শিশুদের ফুলপ্যান্ট পরান। আক্রান্ত ব্যক্তিকে আলাদা বিছানায় মশারির ভেতর রাখুন। তবে এটা কোনো ছোঁয়াচ রোগ নয়।
★★ডেঙ্গুর চিকিৎসায় যা মনে রাখা উচিত
ডেঙ্গু কোনো মারাত্মক রোগ নয় এবং এতে চিন্তার কিছু নেই। রোগী ও রোগীর লোকদের অভয় দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ডেঙ্গুজ্বর নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়, এমনকি কোনো চিকিৎসা না দিলেও। তবে রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই চলতে হবে, যাতে কোনো মারাত্মক জটিলতা না হয়।
ডেঙ্গুরোগে কী কী করা দরকার তা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, কী কী করা যাবে না তা জানাও গুরুত্বপূর্ণ। যা যা করা যায় তা প্রয়োজন অনুযায়ী করতে হবে, অতিরিক্ত করা যাবে না।
রক্ত বা প্লাটিলেট পরিসঞ্চালন অপরিহার্য—এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই।
ডেঙ্গু মশা ও তার বংশবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পরিবেশ—দুটোই আমাদের চারপাশে বিদ্যমান। তাই ডেঙ্গুজ্বরকে ঠেকিয়ে রাখা কঠিন। ডেঙ্গু আগেও ছিল, এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। তাই ডেঙ্গুকে ভয় না পেয়ে ডেঙ্গুজ্বরের সঙ্গে যুদ্ধ করে এবং একে প্রতিরোধ করেই চলতে হবে।
লেখক
ডাঃ মাজহারুল হক
ডি.এইচ. এম.এস(ঢাকা)
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Address
Chandpur
3600
J. M. Sengupto Road. Begum Mosjid Market, Natun Bazar
Chandpur, 3600
Classical Homeopathy is dedicated for fresh and healthy life.
House No: 584/284, 1st Floor, Kazi Saheber Bari, Baroani Road, Sengarchar Bazar, Matlab Uttar
Chandpur
"My country, My goods". CPHD The best manufacturer of Bangladeshi products. We sale Pharmacuticals
Chandpur
প্রাথমিক চিকিৎসা, ঔষধের তথ্য এবং স্বাস্থ্য পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজ লাইক ও ফলো দিয়ে রাখুন।
Uzani North Para (Gazi Bari), Kachua-Chandpur
Chandpur, 3630
হোমিও চিকিৎসা নিন সুস্থ্য থাকুন। এখানে জার্মানি ঔষধের মাধ্যমে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়। 01816857783