Wahab Clothing
Thank's for visiting ❤️
৪০ কাউন্টের অরিজিনাল
হাতে বুনন করা ঢাকাইয়া জামদানি শাড়ি।
ঢাকাইয়া জামদানি শাড়ির পরিচয় আলাদা ভাবে তুলে ধরার প্রয়োজন নেই। কারণ জামদানি শাড়ির জনপ্রিয়তা এখন শুধু দেশেই নয় দেশের বাইরেও ছড়িয়ে পরেছে।
অন্যান্য শাড়ি থেকে ঢাকাইয়া জামদানির বুনন পদ্ধতি ও নকশা সম্পূর্ণ আলাদা হওয়ায় এই শাড়ির চাহিদা বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে বহির্বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
শখের এই শাড়ি গুলো অনেকেই নিজেদের কালেকশন এ রাখতে চান। তাদের জন্যই আমরা সাধ্যের মধ্যে এই অসম্ভব সুন্দর সুন্দর শাড়ি গুলো নিয়ে এসেছি। আমরা কোনো তৃতীয় পক্ষ থেকে শাড়ি সংগ্রহ না করে সরাসরি তাঁতিদের থেকে বুনন করে নিয়ে আসি বিধায় সঠিক কাউন্ট এবং সীমিত প্রাইসের মধ্যে শাড়ি গুলো দিতে পারি।
জামদানী হচ্ছে বাঙালির আভিজাত্যের প্রতীক।
অনেকেই ভাবেন জামদানী মানেই আকাশ ছোঁয়া দাম। কিন্তু না আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম এমন প্রাইসের জামদানী যা স্টুডেন্ট থেকে শুরু করে চাকুরিজীবী সবাই সহজেই কিনতে পারবেন।
প্রতিটি শাড়ী ১২ হাত লম্বা হবে। প্রতিটি শাড়িতে ৭ হাত পরিমাণ কাজ হবে। প্রথমে একটু বেশি কাজ আর ভিতরে হালকা কাজ হবে।
অর্ডার করতে ইনবক্স করুন।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
আমাদের শাড়ীর সাথে যেই বইগুলা এবং
গহনাগুলা ব্যবহার করা হয়েছে ওইগুলো
শুধু ছবি তোলার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।
একটি জামদানি শাড়ি তৈরি করতে দুইজন কারিগর যদি প্রতিদিন ১২ থেকে ১৪ ঘণ্টা শ্রম দেন, তাহলে ডিজাইন ভেদে পুরো শাড়ি তৈরি হতে সাত দিন থেকে ছয় মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। সাধারণত শাড়ি তৈরির সময়, সূতার মান ও কাজের সূক্ষ্মতা বিবেচনায় একটি জামদানির দাম ৩ হাজার টাকা থেকে এক লাখ ২০ হাজার টাকা কিংবা তার চেয়েও বেশি হতে পারে। জামদানীর নকশাগুলোর মধ্যে সর্বাধিক মূল্যবান হলো ‘পান্না হাজারী’ নকশা যেখানে সোনালী-রুপোলী সুতোর দক্ষ চালনা ও সূচারু কারুকাজে কাপড়ে ফুটিয়ে তোলা হয় অনিন্দ্য সৌন্দর্য। শিল্পমন্ডিত নান্দনিক ঢাকাই জামদানীর নকশায় ফুটে ওঠে কলকি, ফুল, লতা কিংবা জ্যামিতিক কোন ধাঁচ যার অপূর্ব পরিস্ফুটন জামদানীকে করেছে বিপুল জনপ্রিয় ও স্বতন্ত্র। অন্যতম বয়নরীতি, বিন্যাস এবং সৌন্দর্যের জন্যই পুরো বিশ্বে জামদানী এক সমাদৃত নাম। আমাদের এই ঐতিহ্য টিকে থাকুক আরও বহু বছর।
উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে, সাদা জমিন বিশিষ্ট কাপড়ের উপর ফুল করা জামদানি মসলিন দিল্লি, লখনৌ, নেপাল, মুর্শিদাবাদ প্রভৃতি এলাকার নবাব-বাদশাহরা ব্যবহার করতেন। দাম ৫০ হাজার টাকার কম ছিল না এসব জামদানির। এগুলি সাধারণত ঢাকার কাটা সুতা দ্বারা তৈরি হতো। ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর জামদানি সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পায়। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে ঢাকার অদূরে ডেমরায় জামদানি পল্লীর তাঁতিরা কিছুটা আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন। ১৯৮২ সাল থেকে জামদানি শিল্পকে আরো উন্নত ও মুনাফামুখী করার জন্য বিসিক নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করে। নব্বইয়ের দশকে নারায়ণগঞ্জের নোয়াপাড়া গ্রামে জামদানি শিল্পনগরী ও গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। বহু বাধা অতিক্রম করে জামদানি একবিংশ শতাব্দীতে এসেও তাঁর ঐতিহ্য রক্ষা করে টিকে আছে। বর্তমানে এর প্রধান সমস্যা, তাঁতশিল্পীরা সঠিক পারিশ্রমিক পান না। একটি ভাল জামদানি শাড়ি তৈরি করতে তাদের এক থেকে দুই মাস সময় লেগে যায়। সে তুলনায় তারা মজুরি পান খুব কম। ঐতিহ্যবাহী নকশা ও বুননের কারণে ২০১৬ সালে জামদানিকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয় ইউনেস্কো। আসল জামদানি শাড়ি তাঁতিরা হাতে বুনন করেন বলে এগুলো তৈরি করা অনেক কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ। তাই এগুলোর দামও অন্যান্য শাড়ির তুলনায় বেশি হয়ে থাকে।
১৭৪৭ সালের এক হিসেবে দেখা গেছে,
দিল্লির বাদশাহ, বাংলার নবাব এবং জগৎ শেঠের জন্য সর্বমোট সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকার জামদানি কেনা হয়। একই বছর ইউরোপীয় বণিক ও কোম্পানিরা
মোট সাড়ে নয় লক্ষ টাকার মসলিন ক্রয় করে। ব্যয়বহুল জামদানির উৎপাদন একচেটিয়াভাবে বহুকাল মোঘলদের হাতেই ছিল।
রাজন্য শ্রেণীর জন্য উচ্চমূল্যের জামদানি প্রস্তুত হতো রাজকীয় কারখানায়। অভিজাত ধনীরাও নিজেদের ব্যবহার্য জামদানি প্রস্তুতের জন্য উচ্চমূল্যের কারিগর নিয়োগ করতেন। বিশ্ববাজারেও এসব বহুমূল্য জামদানির ব্যাপক চাহিদা ছিল।
এশিয়া ও ইউরোপের রাজন্যবর্গ প্রায়ই ঢাকাই জামদানির জন্য বিভিন্ন বণিক কোম্পানিকে অর্ডার দিতেন।
আঠারো শতকের শেষের দিকে মসলিনের রপ্তানি অনেক কমে যায়। তখন স্বল্পদামের মিলের কাপড় বিশ্ববাজার দখল করে নেয়।
১৭৬৫ সালে ইংরেজদের দেওয়ানি লাভের পর কোম্পানির নিযুক্ত গোমস্তারা নিজেদের ব্যবসায় উন্নতির জন্য তাঁতিদের ওপর অত্যাচার শুরু করে। প্রচলিত রয়েছে যে, ওই সময় কোনো কোনো কারিগরের হাতের আঙুল পর্যন্ত কেটে নেওয়া হয়েছিল! তারা নিজেদের ইচ্ছামতো কাপড়ের মূল্য নির্ধারণ করে কাপড় কিনত।
তাঁতিরা কম মূল্যে কাপড় বিক্রয়ে অস্বীকৃত হলে তাদের নির্যাতন করা হতো। তাঁতিদের ওপর এ অত্যাচার বন্ধের জন্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আইন প্রণয়ন করে।
জামদানির জন্ম হয়েছিল আদি ঢাকায়।
ঢাকা জেলার সোনারগাঁও, তিতাবাড়ি, বাজিতপুর অঞ্চলে এককালে তৈরি হতো জামদানি শাড়ি।
বংশ পরম্পরায় কয়েক পুরুষের হাত ধরে এর সূক্ষ্ম বয়নকৌশল আর নকশার নৈপুণ্য ইতিহাসে ঠাঁই পেয়েছিল জামদানি।
জামদানির উল্লেখ পাওয়া যায় আনুমানিক ৩শ খ্রিষ্টাব্দে কৌটিল্য রচিত ‘অর্থশাস্ত্র’ গ্রন্থে।
জানা যায়, বঙ্গ আর পুন্ড্র অঞ্চলে অতি মসৃন এবং সূক্ষ্ম এক ধরনের কাপড়ের প্রচলন ছিল।
খ্রিষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দীতে মরক্কোর বিখ্যাত পর্যটক ইবনে বতুতা তাঁর বর্ণনায় বাংলাদেশের সূক্ষ্ম সুতির কাপড়ের প্রশংসা করেন। সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে উৎকৃষ্ট সূক্ষ্ম মসলিনের দাম ছিল তখনকার হিসেবে প্রায় ৪শ টাকা। সপ্তদশ শতাব্দীতে জামদানি নকশার কুর্তা ও শেরওয়ানির ব্যবহার ছিল। উৎকৃষ্ট ধরনের জামদানি ও মসলিন তৈরির জন্য ঢাকা, সোনারগাঁও এবং আশেপাশের এলাকাগুলো বেশ প্রসিদ্ধ ছিল। ইউরোপীয়রা ছাড়া ইরানি, আর্মেনিয়ান, মোঘল, পাঠান বণিকরা এসব ঢাকাই মসলিন ও জামদানি ব্যবসায়ে উৎসাহী ছিলেন। ঢাকাই মসলিনের স্বর্ণযুগ আরম্ভ হয় মোঘল আমলেই। এ সময়ে শুধু যে মসলিন ও জামদানি শিল্পের উন্নতি হয় তা নয়, দেশে-বিদেশে জামদানি ও মসলিনের চাহিদাও তখন থেকেই বাড়তে থাকে। মোঘলদের পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা ছাড়িয়ে সারাবিশ্বে জামদানি পায় বিলাসি পণ্যের সম্মান। আঠারো শতকের ইংরেজ কোম্পানির দলিলে দেখা যায় যে, 'মলমল খাস' ও 'সরকার-ই-আলি' নামক মসলিন সংগ্রহ করার জন্য ঢাকায় একজন উচ্চপদস্থ রাজকর্মচারী নিযুক্ত ছিলেন। তাঁর উপাধি ছিল দারোগা-ই-মলমল। প্রত্যেক তাঁতখানায় একটি করে দপ্তর ছিল এবং সেখানে আড়ং-এর অত্যন্ত নিপুণ তাঁতি, নারদিয়া, রিপুকার ইত্যাদি কারিগরের নাম তালিকাবদ্ধ করে রাখা হতো। তাঁতখানায় তাঁতিদের কোনো নির্ধারিত বেতন ছিল না। ফলে বেতন বৈষম্য ছিল সে সময় থেকেই। দারোগার প্রধান কাজ ছিল মসলিন বা জামদানি তৈরির প্রতি পদক্ষেপে তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখা। এভাবে ঢাকা, সোনারগাঁও, জঙ্গলবাড়ি ইত্যাদি থেকে প্রায় প্রতিবছর এক লক্ষ টাকা মূল্যের মলমল-খাস মোঘল দরবারে পাঠানো হতো।
নাম তার জামদানি শাড়ি।
কঠিন পাথরের রত্ন নয়, বরং নরম তুলা দিয়ে তৈরি এক অমূল্য সম্পদই যেন। শিল্পীর হাতের ছোঁয়ায় অসামান্য কারুকাজ খচিত সে জিনিস,
যার সৌন্দর্যে বিমোহিত হয়েছিল পুরো বিশ্বই।
সেই মোঘল আমল থেকে শুরু করে ইংল্যান্ডের রাণী,
কে না তারিফ করেছে এর নান্দনিকতার!
জামদানি শাড়ি আমাদের দেশের জন্য একটা ঐতিহ্য যা যুগ যুগ ধরে মহিলাদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষস্থানে রয়েছে.....❤️
তাই আমিও নিয়ে আসলাম ৪০ কাউন্ট এই শাড়ি টি
এবং সুন্দর রঙের কম্বিনেশন এ যা হয়ে উঠেছে অতুলনীয়।
ফেইসবুকের ব্যাক বাটন কাজ করছেনা।
আপনারও কি এই সমস্যা হচ্ছে?
৪০ কাউন্টের অরিজিনাল হাতে বুনন করা ঢাকাইয়া জামদানি শাড়ি।
ঢাকাইয়া জামদানি শাড়ির পরিচয় আলাদা ভাবে তুলে ধরার প্রয়োজন নেই। কারণ জামদানি শাড়ির জনপ্রিয়তা এখন শুধু দেশেই নয় দেশের বাইরেও ছড়িয়ে পরেছে।
অন্যান্য শাড়ি থেকে ঢাকাইয়া জামদানির বুনন পদ্ধতি ও নকশা সম্পূর্ণ আলাদা হওয়ায় এই শাড়ির চাহিদা বাংলাদেশের সীমানা পেরিয়ে বহির্বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।
শখের এই শাড়ি গুলো অনেকেই নিজেদের কালেকশন এ রাখতে চান। তাদের জন্যই আমরা সাধ্যের মধ্যে এই অসম্ভব সুন্দর সুন্দর শাড়ি গুলো নিয়ে এসেছি। আমরা কোনো তৃতীয় পক্ষ থেকে শাড়ি সংগ্রহ না করে সরাসরি তাঁতিদের থেকে বুনন করে নিয়ে আসি বিধায় সঠিক কাউন্ট এবং সীমিত প্রাইসের মধ্যে শাড়ি গুলো দিতে পারি।
জামদানী হচ্ছে বাঙালির আভিজাত্যের প্রতীক।
অনেকেই ভাবেন জামদানী মানেই আকাশ ছোঁয়া দাম। কিন্তু না আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম এমন প্রাইসের জামদানী যা স্টুডেন্ট থেকে শুরু করে চাকুরিজীবী সবাই সহজেই কিনতে পারবেন।
প্রতিটি শাড়ী ১২ হাত লম্বা হবে। প্রতিটি শাড়িতে ৭ হাত পরিমাণ কাজ হবে। প্রথমে একটু বেশি কাজ আর ভিতরে হালকা কাজ হবে।
অন্য শাড়ির মতো বাসায় ওয়াশ করার চেষ্টা করবেন না।
অর্ডার করার পূর্বে অবশ্যই বুঝে শুনে নিবেন।
ডেলিভারী চার্জ প্রযোজ্য।
ডেলীভাড়ী চার্জ আগে দিয়ে দিতে হবে।
অর্ডার করতে পেজে ইনবক্স করুন।
ব্রেকিং নিউজ:-
১ম নভেম্বর থেকে চাঁদপুর -চট্টগ্রাম - কক্সবাজার রুটে চলবে আন্তনগর মেঘনা এক্সপ্রেস!!!!!
সম্ভাব্য টাইমিং:-
চাঁদপুর হতে সকাল ৫ টা টু কক্সবাজার দুপুর ১২ টা!!
কক্সবাজার হতে দুপুর ০৩ টা টু চাঁদপুর রাত ১০ টা!!
" We meet again, Venus ✨ " , Luna said. 🌛
LUNAR OCCULTATION 🌘
( Waxing crescent moon and Venus conjunction )
এই বছর ২০২২সালের যাকাত নিয়ে তথ্য
নগদ ৪২হাজার টাকা আপনার কাছে থাকলেই আপনার জন্য যাকাত ফরজ
নগদ ৪২ হাজার টাকা জমা থাকলেই (১০৫০) টাকা যাকাত দিতে হবে।
রুপার ভরি-৮০০ টাকা। ২.৫% প্রতি ভরির যাকাত আসে-২০ টাকা।
১ লাখে-২৫০০ টাকা যাকাত দেবেন
আজ ২২ ক্যারেট স্বর্নের বাজার মুল্য- ৭৮,০০০ টাকা। ২০% বাদে বিক্রয় মুল্য -৬২,৪০০ টাকা।২.৫% যাকাত-১৫৭০ টাকা।
প্রতি ভরি যাকাত ১৫৭০ টাকা।
আনুমানিক যেদিন যাকাত হিসাব করবেন সেদিনের দাম দেখে নিবেন গোল্ড এর।কারণ স্বর্নের দাম সবসময় উঠা নামা করে।
আপনার যত ভরি সোনা আছে, সেখান থেকে সাড়ে সাত ভরি বা ৮৫ তোলার অতিরিক্ত যদি থাকে, তাহলে সম্পূর্ণ সোনার যাকাত দিতে হবে। শুধু অতিরিক্তটার নয়।
আপনার কাছে ১৫ ভরি থাকলে ১৫ ভরিই জাকাত দেবেন, পুরাটারই জাকাত দিতে হবে। আপনি সাড়ে সাত ভরি বাদে যাকাত দেবেন, এ কথা শুদ্ধ নয়।
ফেসবুকে ব্যবসা করতে লাগবে নিবন্ধন
"বর্তমানে যারা প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী এবং যারা স্টার্টআপ।
যাদের নিবন্ধন আছে অথবা নাই, তারা প্রত্যেকেই একটা ইউনিক আইডি পাবেন। যেটা তার ওয়েবসাইটে উল্লেখ থাকবে, যা দিয়ে একজন ক্রেতা তাকে জানতে পারবে এবং তার কার্যক্রম সে জবাবদিহিতার খাতায় নিয়ে আসবে এবং
সরকার মনিটর করতে পারবে।"
----পলক
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Chandpur
Chandpur
Style Smile is a men's and wemen clothing shope .you well find all styles and modern clothing produc
Chandpur, Kalibari, Sheba City {2nd Floor, Dokan #213 #214
Chandpur, 3600
Explore Your True Style
Chandpur Govt Technical High School
Chandpur, 3602
Kashem Fashion house is the best Fashion house in Banglaseh. It maintain high quality and latest fashionable design for the customers. we produce all kinds of wear for men,women an...
East Bakila Bazar, Hajigonj
Chandpur, 3610
Minimum profit maximum sales and service is our strategy. Insha-allah we will serve you the best quality product in cheap rate. Product’s are 100% same as you see in our page. We e...
Sekhercor (Baburhat)
Chandpur, 3602
এখানে সকল প্রকার উন্নতমানের ছাপা শাড়ি কাপড় পাইকারি এবং খূচরা বিক্রয় করা হয়।