স্বপ্ন উদ্যোগ - Shwapno Udyog
This is a flexible and comfortable store for clothing & aesthetic home decor.
... যেন শিল্পীর সাদা ক্যানভাসে আঁকা 🤍💜💚
(বাটিক শাড়িতে ব্লক)
আগামীকাল ফযর থেকে বৃহস্পতিবার আসর পর্যন্ত...
প্রিয় মিনা! মুযদালিফা! আরাফাহ! আমি তোমার এই শুভ্রতার মিছিলে শরিক হতে পারিনি, কিন্তু তোমার শুদ্ধতার ইতিহাসে ঠিকই শরিক হবো।
এক দিন হৃদয়ের সবটুকু আবেগ নিয়ে হাজির হবো তোমার বিস্তৃত এই প্রান্তরে। পঁচিশ লাখের কেউ হতে পারিনি, তাতে কী!? অচিরেই তোমার একজন হতে পারবো এইটুকুই সুখ ইনশাআল্লহুল আযিয!
সেদিন অন্তরের সকল কথা অকপটে জানাবো চোখে এক সমুদ্র পরিমান অশ্রু নিয়ে! লোকলজ্জার ভয়ে বারবার চোখ আড়াল করা লাগবে না, সবার সম্মুখে প্রাণভরে কাঁদব সেদিন।
©©©©
ডাইনিং রুম ডেকরেশন করতে গেলে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি:
1. **টেবিল এবং চেয়ার নির্বাচন**: টেবিল এবং চেয়ারের ডিজাইন এবং রঙ নির্বাচন করতে হবে যা রুমের সাথে মানানসই হবে। কাঠের টেবিল এবং চেয়ারের ক্ষেত্রে সতেজতা এবং শৈল্পিকতা আনতে সেগুলোর প্যাটার্ন এবং ফিনিশিংয়ে গুরুত্ব দিন।
2. **আলো**: ডাইনিং রুমে পর্যাপ্ত আলো থাকা প্রয়োজন। ঝাড়বাতি বা পেন্ডেন্ট লাইটিং ডাইনিং টেবিলের উপর স্থাপন করতে পারেন। উষ্ণ আলো রুমকে আরো স্বাচ্ছন্দ্যময় এবং আমন্ত্রণমূলক করে তুলবে।
3. **টেবিল ডেকরেশন**: টেবিলক্লথ, রানার, প্লেসম্যাট এবং সেন্টারপিস ব্যবহার করে টেবিল সাজাতে পারেন। সেন্টারপিস হিসেবে ফুলদানী বা মোমবাতি ব্যবহার করতে পারেন।
4. **প্রাচীর সজ্জা**: ডাইনিং রুমের দেয়ালে আর্টওয়ার্ক, ছবি বা আয়না ঝুলিয়ে দিতে পারেন। এগুলো রুমকে আকর্ষণীয় করে তুলবে এবং স্থানটিকে বড় দেখাবে।
5. **গাছপালা**: কিছু ইনডোর প্লান্ট রুমে রাখুন। এগুলো রুমের পরিবেশকে সতেজ এবং প্রাণবন্ত করে তোলে।
6. **রঙ নির্বাচন**: দেয়ালের রঙ এবং আসবাবপত্রের রঙের সামঞ্জস্য থাকা উচিত। নরম এবং নিরপেক্ষ রঙের দেয়াল রুমকে বড় এবং উজ্জ্বল দেখায়।
7. **সাজসজ্জার উপকরণ**: ডাইনিং রুমে কিছু ব্যক্তিগত স্পর্শ যোগ করতে পারেন। যেমন হস্তশিল্পের সামগ্রী।
8. **গন্ধ**: রুমে সুগন্ধি মোমবাতি বা এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করে একটি সুন্দর গন্ধ তৈরি করতে পারেন।
এই সব বিষয় মাথায় রেখে ডাইনিং রুম সাজালে এটি হবে এক আরামদায়ক এবং সুন্দর জায়গা যেখানে আপনি এবং আপনার অতিথিরা খাবারের সাথে সাথে উপভোগ করবেন মিষ্টি সময়।
বাঙ্গালীদের আদি পোশাকের কথা যদি বলেন তাহলে বলা উচিত যে পাঞ্জাবী পোশাকটি বাংলার পোশাকই নয়।
বাঙ্গালী পোশাক এক কাপড়ে তৈরি হত। অর্থাৎ শাড়ি এবং ধুতি।
কাপড় কাটা এবং সেলাই এর কোন ধারণাই ছিল না। এগুলো মুলত বৌদ্ধ ধর্মের প্রভাবে তৈরি হয়েছিল। এখনও বহু মন্দিরে এক বস্ত্রে প্রবেশের নীতি প্রচলিত আছে।
পরবর্তীকালে মুসলিম হানাদার ও পরে শাসকের প্রভাবে পূর্ব ভারতে কাপড় কাটা এবং সেলাই এর ধারণা আসে।আমরা যে পাঞ্জাবির সাথে পরিচিত তাঁর আদি রূপটি মূলতঃ আফগানী, পাঠানদের সালোয়ারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। বাঙ্গালী সেই বস্ত্রকেই গ্রহণ করে এবং ধীরে ধীরে পরিবর্তনের মাধ্যমে বর্তমান অবস্থায় পৌঁছায়।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
আরো একটি নীলের আমন্ত্রণ... 💙❤️💛🤍
বাটিক এবং কাঠ ব্লকের মিশেলে চমৎকার একটি উজ্জ্বল রংয়ের মন ভালো করে দেওয়া শাড়ি...
দুটোই সুন্দর 💙💚
একদম ভিন্ন কিছুর আমেজ...
নীল বাটিক শাড়িতে করা হয়েছে কাঠ ব্লক 💙💚❤️
সাথে রয়েছে ব্লাউজ পিসও!
যাদের শাড়ি খুব পছন্দের তাদের জন্য এই গরমে এর থেকে চমৎকার কিছু হতেই পারে না!
আর হ্যা, কাপড় অবশ্য ভালো কোয়ালিটির৷ ৩০০-৪০০/- মানের বাটিক নয়!
যাঁরা জানেন, তাঁরা চিনেনও!
**"Hajj 2024: Journey of Faith, Unity, and Devotion - Labbaik Allahumma Labbaik"**
সব বৃষ্টি আনন্দায়ক হয় না, রোমান্টিক হয় না, খিচুড়ি কিনবা ধোঁয়া উঠা চায়ের কাপ হয় না!!
"Brighten your day with these stunning colours – a perfect blend of elegance and vibrancy!"
মিষ্টি কমলার সাথে অফ হোয়াইট এবং মেরুন রঙের খেলা..
ক্রেপ সিল্ক উপর হ্যান্ড ব্লকে করা খুব গর্জিয়াস একটি সালোয়ার কামিজ।
চাইলে সুতি তেও করে নিতে পারবেন সেইম ডিজাইন।
👉গোল্ডেন ব্লক উঠে যাবে না, হাতে লাগবে না এবং বাতাসের সংস্পর্শে কালো হবে না৷
পবিত্র হজ্ব আর কয়েক দিন পর৷ পবিত্র ভূমি অপেক্ষায় আছে লাব্বাঈক ধ্বনির জন্য৷
মুসলিম ভাই যারা হজ্ব কিনবা ওমরাহ্ তে যাবেন তাঁদের ইহরাম বাঁধার জন্য একটি সহজ ভিডিও৷
collected from internet.
আমাদের অর্ডার নেওয়া চলছে সব ধরনের কাজের৷
আমাদের এখানে ব্লক, এমব্রয়ডারি, কারচুপি এবং এমব্রয়ডারি'র কাজ করা হয়৷
আমি একটু সময় বেশি নিয়ে থাকি কারন পেজের কাজ অলমোস্ট ৯৯% ই কাস্টমাইজড এবং সবই ম্যানুয়াল কাজ। সুতরাং কাস্টমাইজড কাজে তাড়াহুড়ো করা যায় না। আবার লোডশেডিং সমস্যা তো আছেই চট্টগ্রাম শহরে৷
যেহেতু কাস্টমাইজড সেহেতু যে যখন অর্ডার দেন তখন তাঁর জন্য আমাকে ম্যাটেরিয়াল কিনে আনতে হয়৷ কাস্টমাইজড কাজে ম্যাটেরিয়াল আগে থেকে স্টক করা যায় না৷
আমাদের ডিজাইন এবং কাজ ইউনিক এবং distinct. গতানুগতিক ব্লকের যেসব ডিজাইন আসছে এবং ছিল তা নয়৷
এবং সর্বোপরি বর্তমান বাজার পরিস্থিতি আপনারা জানেন৷ আমাকে বেশি দামে এবং খুচরা দামে কিনতে হয় যেহেতু সেহেতু দামটাও সেরকম ই হয়৷
দামের সাথে মান এবং মানের সাথে দাম সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখার জন্যই আমি ভালো ম্যাটেরিয়াল না পেলে কাজ করি না৷ ছোট্ট একটি উদাহরণ দি, আমি বেক্সি কাপড়ে পাঞ্জাবি বানাই না। কারণ, পাঞ্জাবি পাঞ্জাবির মতনই এলিগেন্ট কাপড়ে হবে৷ প্রয়োজনে বেক্সি কাপড়ে ফতুয়া করব, কিন্তু ছোটো বড় কারো পাঞ্জাবি আমি বেক্সিতে করে দাম কমাবো না৷
Happy shopping 🪂
অতিথি অভ্যাগতদের সঙ্গে আড্ড-আলাপ-আলোচনায় মশগুল হয়ে ওঠার প্রাণ কেন্দ্র ড্রয়িংরুম। আর এর অন্দর সজ্জাটা আবহাওয়ার সাথে, আপনার রুচি ও পছন্দের সাথে পরিকল্পিত হয়েছে কি না খেয়াল রেখেছেন কি?
কিছু দিন আগে 'The burnt toast theory' নামের একটা অদ্ভুত জিনিস পড়লাম।
ব্যাপার টা এরকম যে,মনে করেন সকাল বেলা আপনি অফিসে যাবেন।একদম সেকেন্ড টু সেকেন্ড হিসাব করা সময় নিয়ে রেডি হচ্ছেন।টোস্টারে ব্রেড দেয়ার পর দেখলেন সেটা পুড়ে অংগার।এখন হাতে এমন সময়ও নাই যে আরেকটা ব্রেড টোস্ট করে নিবেন।এদিকে আবার পেটের খিদা টাও খিটমিট করতেসে।অগত্যা আরেক টুকরা পাউরুটি টোস্ট করে খেয়ে ধুপধাপ বের হয়ে গেলেন।
কিন্তু দেরি যা হওয়ার হয়ে গেসে।যেই বাস ধরে প্রতিদিন অফিসে যান,সেটা ছেড়ে গেসে।নি:সন্দেহে আপনি লেট।এই অবস্থায় এমনিতেই মনে মাথায় চলে আসে -"আল্লাহ!আমার সাথেই এমন হয় ক্যান?কি দরকার ছিল এমন সময় ব্রেড টা পোড়ার?"
এইখানেই থিওরি টার আজবতা।আপনি চিন্তা করতেসেন অফিস লেট হয়ে গেলো।কিন্তু দেখা যাবে যদি ঠিক টাইমে অফিসে পৌঁছায় যাইতেন,অফিসে এমন একটা ঝামেলা পূর্ণ কাজ আপনাকে ধরায় দেয়া হইতো যেটা করতে গিয়ে মাথা খারাপ হয়ে যাইতে পারে।অথবা যেই বাস মিস হয়ে গেসে,ওইটা কিছু দূর যাওয়ার পরেই হয়তো ভয়াবহ কোন এক্সিডেন্টে পড়সে যেটা আপনি জানেনও না।
এই পোড়া পাউরুটি আসলে একটা চমৎকার মেটাফোর।
আমরা অনেক সময় জীবনের ছোট খাটো অসুবিধা নিয়ে আনকম্ফোর্টেবল সিচুয়েশন নিয়ে হতাশ হয়ে যাই।ভাবি যে এইগুলা কেন হইতেসে!অথচ আমরা জানিও না,এসব মাইনর ইনসিডেন্ট দিয়ে আল্লাহ হয়তো আরও বিশাল কোন সমস্যা আমাদের কানের পাশ দিয়ে সরায় নিতেসে।
আমি নিজে ব্যক্তিগত জীবনে ওভারথিংকার মানুষ।কোন কিছু সামনে আসার আগেই আমি সেটার উত্তর দক্ষিণ পূর্ব পশ্চিম সব নেগেটিভ দিক ভেবে ফেলি।অথচ আল্লাহ যে কত স্মুথলি কত কিছু থেকে বের করে নিয়ে যাচ্ছে প্রতিদিন সেটা টের পাই কাজ গুলা শেষ হওয়ার পরে।
আমরা সবাই পোড়া পাউরুটি নিয়ে নিজের কপাল টা কে পোড়া ভাবি।এক টুকরা পাউরুটি,একটা মানুষ,একটা চাকরি,একটা ডিগ্রি,একটা রিজিক - এই নিয়ে হতাশ হয়ে যাই।
আল্লাহ নিশ্চয়ই এই সব কে উসিলা বানায় আরও বড় বিশাল কিছু সাজায় অপেক্ষা করতেসেন আমাদের জন্য আর হাসতেসেন বান্দার এই অকারণ পেরেশানি দেখে!🌸
লেখা: Tanjin Rubaiyat
Gorgeous and Elegant 🤎🤍
সামনে থেকে খুবই সুন্দর, কিন্তু ছবিতে আনতে পারি নি এর নূন্যতম সৌন্দর্য্য!
এই গরমের স্বস্তি....
ব্লক ও ব্লকের জলছাপ এবং এমব্রয়ডারি 🤎🤍
আমার মা বেজায় রাগী ছিলেন।
উঠতে বসতে পান থেকে চুন খসলে রেগে মেগে বাড়ি মাথায় তুলতেন। একটা সময় উনার রাগ দেখতে দেখতে আমরা এতে অভ্যস্ত হয়ে গেলাম।
আম্মু যতই রাগতো, আমাদের আর গায়ে লাগতোনা।
অথচ হাজার রাগারাগিতেও কাজ হচ্ছেনা দেখে আম্মু আরও রেগে যেতেন। মনে করতেন কেউ তাকে ভালবাসেনা, তার কথা শোনেনা, তার কথার কোন দামই দেয়না!
কিন্তু অন্যদিকে আমার বাবা ছিলেন একদম শান্ত।
ঠান্ডা মাথার মানুষ।
বেশিরভাগ সময়ই চুপচাপ থাকতেন।
খুব কমই কোন বিষয়ে কোনকিছু বলতেন।
কিন্তু আব্বু যখন কঠিন হয়ে যেতেন, আমরা সুরসুর করে লাইনে চলে আসতাম। আব্বুর গলা উচু করে বলারও প্রয়োজন হত না।
আমার বয়স তো কম হয়নি, জানাশোনার যদিও অনেক বাকি আছে।
তারপরও যখন ভেবে দেখি, তখন এই রাগটাকে মানুষের চরিত্রের একটা বিশাল টক্সিক ট্রেইট ছাড়া আর কিছু মনে হয়না।
রাগ করে কোনদিন কারো কোন ভাল কাজ হয়েছে বলেও মনে পড়েনা।
রাগী মানুষদের সবাই মেনে চলে, কথাটা কিন্তু ভুল।
আসলে রাগী মানুষদের সবাই এড়িয়ে চলে।
তাদের সাথে দূরত্ব বজায় রেখে মানসিক শান্তি রক্ষা করতে চায়। রাগী মানুষদের সাথে কখনও কারো প্রপার মানসিক বন্ডিং হয়না।
অথচ দিনশেষে তারাই উল্টো ভাবেন তাদের কেউ ভালবাসেনা।
কিন্তু একবার রাগটা ঝেড়ে ঠান্ডা মাথায় আশেপাশে তাকালে তারা দেখতে পেত কত মানুষ তাকে ভালবাসার চেষ্টা করেছিল।
সৃষ্টিকর্তার কাছে ধন্যবাদ, অসুখের অজুহাতে হোক, জীবনের শেষ দিনগুলোতে আম্মুর মনটা নরম হয়েছিল। রাগঝাল ঝেড়ে ফেলে সবার ভালবাসা পেয়ে বুঝে স্বীকার করে যেতে পেরেছিলেন।
মনভর্তি রাগ নিয়ে চলে গেলে কি একটা আফসোস থেকে যেত বলুন তো!
আর এই পোস্টটা পড়ে রাগী মানুষেরা রেগে যাবেন না কিন্তু!
রাগ সংবরণ করে ফেলে দেখুন, জীবন থেকে রাগের জন্য কত দামি দামি সম্পর্ক, সুন্দর সুন্দর মুহুর্ত, আর আনন্দগুলো হারিয়ে যাচ্ছে!
যা হারাচ্ছেন তার ক্ষতি কিন্তু একান্তই আপনার। আর কারো নয়!
সবাইকে ভালবাসা!
Ultra beauty with summer friendly colour....
Exclusive bed sheet worked with hand block, lace, & Home Tex Print
গরমে ঘরকে ঠান্ডা রাখার কৌশল:
চলছে হিট ওয়েভ। গরমে হাঁসফাঁস করছে মানুষ। রাতে ঘরে ফিরে ঘুমিয়েও যেন শান্তি নেই। ঘর একটু ঠান্ডা করা গেলে ঘরে শুয়ে বসে একটু স্বস্তি পাওয়া যাবে। সবার প্রশ্ন, কিভাবে ঠান্ডা রাখবো ঘর? তাই আজকের টিপসে আমরা শেয়ার করছি ঘরকে ঠান্ডা রাখার কিছু কৌশল।
১) দিনের বেলায় জানালায় ভারী পর্দা টেনে রাখুন। ভারী পর্দা দেওয়া থাকলে ঘরে তাপ প্রবেশ করতে পারবে না ঘর তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা থাকবে। রাতে ঘুমানোর আগে জানালা খুলে দিতে পারেন।
২) সিলিং ফ্যানের ব্যবহার ঘরের তাপমাত্রা অন্তত ১০ ডিগ্রি কমিয়ে ফেলতে পারে। তাই সিলিং ফ্যান ব্যবহার করুন। এতে তুলনামূলকভাবে এসির থেকে বিল কম আসে।
৩) বিছানায় সুতি হালকা রঙের চাদর ব্যবহার করুন। এতে বিছানা কম গরম হবে। নিয়মিত চাদর বদলান, তাহলে ঘুমানোর সময় ফ্রেশ অনুভব করবেন।
৪) টেবিল ফ্যানের সামনে একটা বাটিতে বরফ রাখতে পারেন এতে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয়।
৫) ঘরের পর্দা গুলোকে পানি স্প্রে করে ভিজিয়ে দিতে পারেন এতেও ঘর ঠান্ডা থাকে।
৬) ঘরের জানালাতে সানশেড লাগান এতে ঘরের তাপ প্রবেশ কম করবে এবং ঘর ঠান্ডা থাকবে।
৭) বাথরুম এবং রান্নাঘরে একজস্ট ফ্যান লাগাতে পারেন,এই ফ্যান ঘরের গরম বাতাসকে বের করে দেয় এবং ঘর ঠান্ডা রাখে।
৮) ঘরে অপ্রয়োজনে তীব্র আলো জানাবেন না, এতে ঘর গরম হয়। অল্প আলো যুক্ত লাইট অথবা ডিম লাইট জ্বালাতে পারেন।
৯) রান্নাঘরে দীর্ঘ সময় চুলা জ্বালিয়ে রাখলেও ঘর গরম হতে পারে। বেশি গরমের সময় অপ্রয়োজনে চুলা ও জানাবেন না। অল্প সময় রান্না করা যায় এমন রান্না করুন। ওভেনে গ্রিল জাতীয় খাবার করতে বেশি সময় লাগে এবং এতে ঘরও গরম হয়ে যায়। তাই গরমের সময় ওভেন ব্যবহার করে রান্না করা থেকে বিরত থাকুন।
১০) ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতির বেশি ব্যবহারেও ঘর গরম হয়। তাই অপ্রয়োজনে ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করবেন না। প্রয়োজনীয় ব্যবহার শেষ হলে যন্ত্রপাতির সুইচ বন্ধ করে দিবেন।
১১) গাছ তাপ শোষণ করে এবং পরিবেশকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। সম্ভব হলে বেশি বেশি গাছ লাগান। ছাদে, বাসার আশেপাশে, বারান্দায় এমনকি ঘরের কোণেও গাছ লাগিয়ে তাপমাত্রা কমানো সম্ভব।
Cp
চলছে তীব্র গরম। এ গরমে হীট স্ট্রোক এবং শারীরিক অসুস্থতা থেকে বাঁচতে করণীয়:
➡️ দিনের বেলা অপ্রয়োজনে বাহিরে যাওয়া থেকে বিরত থাকুন,রোদ এড়িয়ে চলুন।
➡️ হালকা রঙের, ঢিলেঢালা এবং সুতি কাপড় পরিধান করুন।
➡️প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
➡️রুমের পরিবেশ যেন ভ্যাপসা ও অতিরিক্ত গরম না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন
➡️ বাহিরে বের হলে ছাতা,টুপি/ক্যাপ বা কাপড় দিয়ে মাথা যথাসম্ভব ঢেকে রাখুন।
➡️ অতিরিক্ত পরিশ্রমের কাজ করার সময়, রান্না করার সময় মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিন ও পানি পান করুন।
🌲🌴আর অতি অবশ্য যেখানে পারেন ২-৩ টি ছায়া দান কারী গাছ রোপন করুন ভবিষ্যতের আরো ভয়াবহ দাবদাহ থেকে পরিত্রাণ পেতে৷
সুন্দর একটি মাল্টি রংয়ের শাড়ি....
অনেকগুলো রং থাকলেও গরমে আরাম পাওয়া যাবে। এবং দেখতেও চোখের আরামের ব্যাঘাত হচ্ছে না৷
হাফ সিল্কের দারুণ একটি মিষ্টি রংয়ের শাড়ি...
(বি.দ্র. এবার ৯৯% কাজই কাস্টমাইজড ছিল৷ সুতরাং যা আপলোড হচ্ছে সবই কাস্টমাইজড এবং ডেলিভারড প্রডাক্ট। কোন রেডি প্রডাক্ট না, তাই ইনবক্সে কেউ নক দিবেন না৷ এখন আর কোনো অর্ডারও নেওয়া হচ্ছে না)
এ ধরনের ড্রেস সেলাই করে পড়লে তারপর গর্জিয়াস ও সুন্দর লাগে৷
ব্লক এবং আফসানে কাজ করা তসর ওড়না সহ সালোয়ার কামিজ।
(বি.দ্র. এবার ৯৯% কাজই কাস্টমাইজড ছিল৷ সুতরাং যা আপলোড হচ্ছে সবই কাস্টমাইজড এবং ডেলিভারড প্রডাক্ট। কোন রেডি প্রডাক্ট না, তাই ইনবক্সে কেউ নক দিবেন না৷ এখন আর কোনো অর্ডারও নেওয়া হচ্ছে না)
আজ রমজানের চতুর্থ এবং শেষ জুমুআ। সূরা কাহাফ পুরোটা দেখে দেখে অবশ্যই পাঠ করি। আর আমরা একটু চেষ্টা করলেই কিন্তু সূরা কাহাফের শুরু এবং শেষ দশ আয়াত মুখস্ত করে ফেলতে পারি। দাজ্জালের ফেতনা ধেয়ে আসছে, নিজের ঈমানের হেফাজতের প্রচেষ্টা নিজেকেই তো করতে হবে, তাই না?
আজকের অন্যান্য আমলগুলো—
◑ দুরুদ (১০০০০ বার)
◑ ইস্তেগফার (১০০০ বার)
◑ সাদকাহ (অন্তত ১টাকা, সেটাও না পারলে রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক জিনিস সরানো, কাউকে ইলম শিক্ষা দেওয়া, অন্যভাবে উপকার করা।)
◑ আসরের পরে ৮০বার এই দুরুদ পড়া—
اَللّٰهُمَّ صَلِّ عَلىٰ مُحَمَّدٍن النَّبِيِّ الأمِّىِّ وَعَلَىٰ اٰلِهٖ وَسَلِّمْ تَسْلِيْمًا
◑ নিজের জন্য, পরিবার-পরিজন এবং সমগ্র মুসলিম উম্মাহের জন্য দুআ করা।
🍀🍀🍀
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Opening Hours
Monday | 09:00 - 22:00 |
Tuesday | 09:00 - 22:00 |
Wednesday | 09:00 - 22:00 |
Thursday | 09:00 - 22:00 |
Friday | 09:00 - 22:00 |
Saturday | 09:00 - 22:00 |
Sunday | 09:00 - 22:00 |
47, 1no. Golli, Nazu Meah Lane, Patharghata
Chittagong, 4000
Tops, plaggo,Dress ,Bedsheets, Cover
Shop No 8/9, Anjuman Market, Goshal Quarter Tamakumondi Lane, Reazuddin Bazar
Chittagong, 4000
All kinds of quality shirts, T-Shirt, China & Thailand Whole Seller.
Chittagong, 4000
Assalamuwalaikum .Welcome to choose & pick. Here you can find your desired products at reasonable pr
Chittagong, 3400
RUKAN BEST FASHION HOUSE IN BRAHMANBARIA. we provide the best fashion clothing in Brahmanbaria, for
Shop: 134, (1st Floor), Central Plaza, GEC Circle
Chittagong, 4212
Shop Address: 134, (1st floor), Central Plaza, GEC circle, Chittagong.
Chittagong
Welcome to "Ethnic Boutique" Here you'll get Indian traditional & designer Sarees & dresses with a
Mirsarai
Chittagong
Online Shopping BD has never been easier.dev-digitalextend.pantheonsite.io is the best online shopping store in Bangladesh that features 10+ million products at affordable prices. ...