আমরা জামিয়ার গর্বিত সন্তান
আমরা কোন ব্যাক্তি বা দলের মতাদর্শ নয়।
আমরা জামিয়ারই সন্তান। জামিয়ায় আমাদের স্বপ্ন।।
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত প্রায় একশ
ফিলিস্তিনের অব্যাহতভাবে হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েলি সেনারা। দেশটির সেনাদের হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় একশ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ৯২ জন নিহত হয়েছেন।
মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, এ নিয়ে উপত্যাকায় ২৯ হাজার ৬০৬ জন নিহত হয়েছেন। গত ৭ অক্টোবর থেকে চলা হামলায় এখন পর্যন্ত আহত হয়েছেন ৬৯ হাজার ৭৩৭ জন।
এর আগে বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) ফিলিস্তিনের সংস্কৃতিমন্ত্রী আতিফ আবু সাঈফ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেছেন, ইসরায়েলের অব্যাহত আগ্রাসন ও ধ্বংসযজ্ঞের অংশ হিসেবে দখলদার সেনারা প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশন বা পিএলওর প্রতিষ্ঠাতা প্রধান ইয়াসির আরাফাতের বাড়ি ধ্বংস করেছে। ফিলিস্তিনি জনগণের মর্যাদা এবং সংগ্রামের প্রতীক মুছে ফেলার লক্ষ্যেই বাড়িটি ধ্বংস করেছে ইসরায়েল।
ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়িটিতে আরাফাত ১৯৯৫ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বসবাস করেছেন। সেখানে আরাফাতের ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক জিনিসপত্র রয়েছে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সূচনাকালে গাজায় তার উপস্থিতির সময় এই বাড়ি ফিলিস্তিনি জনগণের ইতিহাসে অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তের সাক্ষী হয়ে আছে। আবু সাঈফ জোর দিয়ে বলেন, ইসরায়েলি সেনাদের এই ধ্বংসযজ্ঞ বর্বরতার নতুন প্রমাণ।
ইতিহাসের দেদীপ্যমান!
এক মশাল মাদানী পরিবার।
ভারতবর্ষের সুবিখ্যাত মাদানী পরিবার কোন বসন্তের কোকিল নয় যে, শুধু ঋতুরাজ বসন্তে ডেকে উঠবে। ভারতীয় মুসলমানদের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠন জমিয়ত উলামায়ে হিন্দ কোন মৌসুমী সংগঠন নয়, যে শুধু সিজনের সময় তাদেরকে ময়দানে দেখা যাবে।
মাদানী পরিবারের প্রধান ছিলেন-
মাওলানা সাইয়্যেদ হুসাইন আহমাদ মাদানী রাহি.।বৃটিশ খেদাও আন্দোলনের মহা নায়ক ছিলেন মূলত তিনিই। শত শত বছর ধরে অবৈধভাবে শিকড় গেঁড়ে বসে থাকা বৃটিশ-বেনিয়াদের যিনি পরাস্ত করেছিলেন। যার দুঃসাহসী আন্দোলন- সংগ্রামে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল বৃটিশদের দুঃশাসন। এই ভারতবর্ষকে শত্রু মুক্ত করবার জন্য একেবারে বুক চিতিয়ে দিয়েছিলেন মাওলানা মাদানী রাহি.। একটি পরাধীন রাষ্ট্রকে স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রাষ্ট্রে পরিণত করেছিলেন। ভারত বর্ষের প্রতিটি ধুলিকণায় মিশে আছে তাঁর এবং তার পরিবারের অবদান।
জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত তাঁর কেটেছি দখলদার ইংরেজ সরকারের বিরোধীতায়। কখনো কোন বিষয়ে ইংরেজ শক্তির কাছে নমনীয় হননি। কাজ- কর্ম, উঠা- বসা, লেন–দেন, দৈনন্দিন জীবনে চলাফেরা, এমন কি বেষ- ভুষায় ও ছিল তাঁর ইংরেজদের প্রচণ্ড বিরোধীতা।
এমনকি চলাফেরায়ও ইংরেজেদের ঘোরতর বিরোধীতা করতেন। হাতের ঘড়িটা পর্যন্ত বাম হাতে পরতেন না। ইংরেজদের বিরোধীতার জন্য ডান হাতে ঘড়ি ঝোলাতেন।
মাদানী পরিবারের দিকে তাকালে দেখা যায়, তাদের অবদান কেবল এই ভারত বর্ষেই নয় বরং বিশ্বময়। এদেশের পরতে পরতে মিশে আছে মাদানী পরিবারের কীর্তি। যেখানে যাবেন সেখানেই মাদানী পরিবারের অবদান নজরে আসে এবং আসবে।
শত বছরেরও অধিক সময় ধরে এই পরিবার তাদের খেদমত করে যাচ্ছে এদেশের বুকে। দেশ ও জাতির কল্যাণে তারা নিয়োজিত সব সময়।
কাজেই মুহতারাম!
ভাবতে হবে। এখনই ভাবতে হবে!
আমি কার বিরুদ্ধে লাগামহীন বক্তব্য দিচ্ছি। কার শানে কলম ধরছি। মাদানী পরিবার থেকে বেশি দেশ ও উম্মাহ দরদী আমরা কেউ এখনো হতে পারিনি।
ভারতের চল্লিশ কোটি মুসলিম সহ বিশ্ব মুসলিমের বিরাট একটি অংশের প্রতিনিধিত্ব কারী তারাই। আমাদের মত হুজুগী জাতি কিন্তু তারা নয়। এত অবুঝ রাজনীতিবিদও তারা নন। বিশ্বের ক্ষমতাধর এবং প্রভাবশালী আলেমদের মধ্যে অন্যতম কিন্তু এখনও মাদানী পরিবার। তাদের খ্যাতি এবং দেশের জন্য তাদের অবদান এখনও জ্বল জ্বল করছে জাতির সামনে।
ভালোবাসার মাদানী পরিবার আরো বহুদূর এগিয়ে যাবেন ইন-শা-আল্লাহ।
ফিলিস্তিনের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইয়াসির আরফাতের বাড়ি গুড়িয়ে দিল ঈসরায়েল।
দেশীয় দুটি শিক্ষাব্যবস্থার গ্রাজুয়েট( মাস্টার্স) শিক্ষার্থীদের বিদায়ী অনুষ্ঠানের চিত্র এ ২টি।
প্রথমটি মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থাঃ
বিদায়ে অনুষ্ঠানে قال رسول الله صلى الله عليه وسلم এর শেষ বানীর সাথে সাথে বিদায়ী ছাত্রদের মধ্যে কান্নার রুল পড়ে যায়। মোনাজাতে কবুলিয়্যাতের প্রার্থনায় আকাশ-পাতাল ভারী হয়ে উঠে। বছরের শেষ দিনে অশ্রু সিক্ত নয়নে, ভারাক্রান্ত হৃদয়ে সব মান অভিমান ভুলে মুসাহাফা-মুয়ানাকার মাধ্যমে বিদায় নেয় তারা একে অপরের থেকে।
দ্বিতীয়টি জেনারেল শিক্ষাব্যবস্থাঃ
সারা বছরের কথা না-ই বললাম,
(৯০% শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের)গ্রেজুয়েট শিক্ষার্থীরা বিদায়ী অনুষ্ঠানের নামে রেগ ডে নামক বিজাতীয় নস্ট সংস্কৃতির মাধ্যমে তারা বিদায় গ্রহন করে। ছেলে মেয়ের একে অপরের ড্রেসে লিখে দেয় কত অশ্লীল কথাবার্তা.....।
এ হলো দুটি শিক্ষাব্যবস্থার শিক্ষার ফলাফলের পার্থক্য....।
আর তোমার মাস্টার্স গ্রাজুয়েট পড়ে তোমাকে শিক্ষা দেয় যে, মানুষ বানোর থেকে এসেছে । ধিক্কার জানাই সে শিক্ষাকে যেখানে আমাদের কোমলমতি তরুণ -তরুণীদের জীবন বিনিষ্ট করে দেওয়া হয়। তাইত রেগ ডে নামে এ-ই ধ্বংসলীলা ওরা চালু করেছে।
দ্বীনি শিক্ষার ফজিলত কোরআন ও হাদিস দিয়ে তার প্রমাণ।
(١)خيركم من تعلم القرآن وعلمه
(٢)طلب العلم فريضة على كلي مسلم
(٣)إن العلماء ورثة الأنبياء والمرسلين
(٤)انما يخشى الله من عباده العلماء
আল্লামা মোজাফফর সাহেবের কন্ঠে কতুবে জামান বানীয়ে জামিয়া পটিয়া মুফতি আজিজুল হক সাহেব (রহ)'র রচিত শের!
ইন্তাকালের সময়ের কথা...
বছর শেষে কিতাবাদি শেষ করে হুজুর ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ঢাকায় গেলেন। তখন তিনি সুস্থ, সবল। ছাত্রদের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার সময়ও মনে হয়নি তিনি অসুস্থ।
ঢাকা যাওয়ার মাত্র কয়েকদিন পর ইমাম ফুরকান সাহেব মিম্বরে এলান করলেন- "আমাদের মোজাফফর সাহেব হুজুর খুব অসুস্থ সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন!"
এর দু'এক দিনের মধ্যেই হুজুর আমাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেলেন!
হুজুরের মৃত্যু সংবাদে শোকাহত জামিয়ার ছবি মনে পডলে এখনো চোখে পানি চলে আসে!
শবে বরাত কি বিদআত দলিল ভিত্তিক আলোচনা!!
আলোচনা- মুফতি আরিফ বিন হাবিব
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া।
জেগে উঠে শুনি জিকিরের আওয়াজ। হেঁটে চললাম মেহমানখানার দিকে।
মাকবারায়ে আজিজির রাস্তায় দাঁড়াতেই কানে ভেসে আসল মাওলানা আবু তাহের নদভী হাফিজাহুল্লাহুর মুনাজাতের সুর।
আল্লাহ জামিয়াকে কবুল করুন।
বিনয় আর ইফফতের প্রোজ্জ্বল একটি দৃষ্টান্ত হজরতুল উস্তাদ পটিয়ার সুযোগ্য মুহতামিম আল্লামা আবু তাহের নদভী কাসেমী হাফিঃ। 🌸 এটাকেই বলে সম্মানের বড় দৃষ্টান্ত।
হজরত আল্লামা আবু তাহের নদভী সাহেব হুজুর জামিয়ার মুহতামিম হওয়া সত্বেও হজরত মুহতামিম সাহেবকে বারবার উপরে বসার আবদার করার পরও হজরত শায়খুল হাদীস সাহেব হুজুরের সম্মানার্থে নিচে বসা কেই প্রাধান্য দেন। আলহামদুলিল্লাহ
মঞ্চে আকদ নেকাহ পড়াচ্ছেন শায়খুল হাদীস মুফতি হাফেজ আহমদুল্লাহ হাফিঃ, আর দু'জানো হয়ে আদবের সহিত মঞ্চের সামনে বসে একাগ্রচিত্তে তা শ্রবণ করে যাচ্ছেন আবু তাহের নদভী কাসেমী হাফিঃ। 💚
এখন পুরো জামিয়াতে সবখানে আদব আর লেহাজের নমুনা ঝিকঝিক করতেছে।আলহামদুলিল্লাহ।
আল্লামা জারুল্লাহ যামাখশারী রহিমাহুল্লাহ জগদ্বিখ্যাত আলেম ছিলেন। এবং তাফসীরুল কাশশাফের মতো কালজয়ী তাফসীরের গ্রন্থ প্রণেতা। কিন্তু তিনি মু'তাজিলি হয়েছিলেন।
তার মনে দ্বিধা ছিল, যদি আল্লাহ তায়ালা ন্যায়বিচার করতেন তবে এসব অজ্ঞদের ধনসম্পদ না দিয়ে প্রাচুর্যের ঐশ্বর্য আমাদেরই দিতেন। মাআজাল্লাহ।
আল্লামা যামাখশারীকে নিয়ে সমকালীন এক কবি লিখেছিলেন :
❞ كم من عاقلٍ عاقلٍ أعيت مذاهبه ،
وجاهلٍ جاهلٍ تلقاه مرزوقاً،
هذا الذي ترك الاوهام حائرةً
وصيّر العالم النحرير زنديقاً ❝
- ইসলাহী মাহফিল থেকে...।
তারাবীর নামাযে খতমে কুরআন:
সময় ও বিনিময় নির্ধারণ করে দশ টাকা নেওয়াও বৈধ নয়।
সময় ও বিনিময় নির্ধারণ ছাড়া হাদিয়াস্বরূপ দশ লাখ টাকা গ্রহণ করা অবৈধ হওয়ার কথা নয়।
বাংলাদেশ তাহফিজুল কুরআন সংস্থার নবগঠিত কমিটি।
উপদেষ্টা : ফক্বীহুদ্দীন আল্লামা মুফতি হাফেজ শাহ আহমদুল্লাহ সাহেব হাফি.
সদরে মুহতামিম ও শায়খুল হাদীস: পটিয়া মাদ্রাসা।
উপদেষ্টা : ফক্বীহুল আসর আল্লামা মুফতি শামসুদ্দিন জ্বিয়া সাহেব হাফি.
শায়খে ছানি: জামিয়া পটিয়া।
সভাপতি : আল্লামা আবু তাহের নদভী কাসেমী সাহেব হাফি.
মুহতামিম : জামিয়া পটিয়া।
সহ সভাপতি : আল্লামা মুফতি জসিম উদ্দিন কাসেমী সাহেব হাফি.
শিক্ষা পরিচালক: জামিয়া পটিয়া।
সহ সভাপতি : আল্লামা যাকরিয়া আজহারী সাহেব হাফি.
সহকারী শিক্ষা পরিচালক: জামিয়া পটিয়া।
সাধারণ সম্পাদক : মওলানা আবছার সাহেব হাফি.
সিনিয়র শিক্ষক : জামিয়া পটিয়া।
অর্থ সম্পাদক : মওলানা হাফেজ ফুরকান সাহোব হাফি.
শার্ট কোর্স বিভাগীয় প্রধান : জামিয়া পটিয়া।
আমরা জামিয়ার গর্বিত সন্তান পেইজের পক্ষ হতে নবগঠিত কমিটি কে আন্তরিক মোবারকবাদ ও অভিনন্দন।
মারকাজু ফয়জিল কোরআন আল ইসলামিয়া ঢাকা।
বিদায় অনুষ্ঠানে সবাই হাঁসলে ও হাঁসেনি! প্রান প্রিয় রাহবর শায়েখ আল্লামা মুহাম্মাদ মামুনুল হক হাফিজাহুল্লাহ এ-র মেজু ছেলে হাফেজ মিদাদুল হক।
বিশ্ব কোরআন প্রতিযোগিতায় ৩৮ বছর পর বাংলাদেশের রেকর্ড
ইরানে আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম হয়েছেন বাংলাদেশের হাফেজ বশির আহমাদ। এ ঘটনায় বিশ্ব কোরআন প্রতিযোগিতায় ৩৮ বছর পর রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ।
শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় ইরান থেকে বাংলাদেশে ফেরার পর বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান বশিরের শিক্ষক শায়েখ নেছার আহমাদ আন নাছিরি।
তিনি বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশ ৩৮ বছরে প্রথম হতে পারেনি। বাংলাদেশ একই দিনে একই সঙ্গে ১০ পারা, ২০ পারা এবং ৩০ পারা গ্রুপে প্রথম হয়েছে। একই দিনে ৩টি বিশ্ব রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ।
শায়েখ নেছার বলেন, এর আগে দুবাই, সৌদি আরবসহ অনেক দেশে প্রথম হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশে এখন কোরআনের নিরব বিপ্লব চলছে।
এবার ইরানে কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশের হাফেজ
তিনি আরও বলেন, ইরানের প্রেসিডেন্ট হাফেজ বশিরের মাথায় চুমা দিয়েছেন।
এ সময় হাফেজ বশির আহমাদ বলেন, বড় হয়ে আমি মদিনা বিশ্ববিদ্যালয় অথবা আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে কুরআনিক সাইন্স বিষয়ে পড়াশোনা করতে চায়। মসজিদে হারামের ইমাম হতে চায়।
এর আগে ইরানে আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম হন বাংলাদেশের হাফেজ বশির আহমদ। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ইরান।
হাফেজ বশির আহমাদ ঢাকার মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তার বাড়ি হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার বেগুনাই গ্রামে। তারা বাবা সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মো. আবদুর রশিদ।
উল্লেখ্য, গত ৯ ফেব্রুয়ারি আলজেরিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেন হাফেজ বশির।
বিশেষ ঘোষণা!
১ম রমজান থেকে ২১ রমজান পর্যন্ত জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার ইংরেজি বিভাগ-এর পক্ষ থেকে থাকছে একুশ দিনব্যাপী স্পোকেন ইংলিশ কোর্স।
সুদক্ষ প্রশিক্ষকের অধীনে দৈনিক মোট ১২ ঘন্টা পড়াশোনা হবে। জামিয়া পটিয়ার ছাত্রদের জন্য থাকবে বিশেষ ছাড়।
২১ দিনের থাকা খাওয়া কোর্স ফি ও সিলেবাস বাবদ খরচ মাত্র ৩৫০০৳
জামিয়া পটিয়ার ছাত্রদের জন্য থাকা খাওয়া সম্পূর্ণ ফ্রি।
স্থান, জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া।
'আমি নিজে ডাক্তার হিসেবে বলছি, খৎনা একটি অতি নিরাপদ সার্জারী। আমাদের দেশের হাজেমদের হাতেও দুর্ঘটনা ঘটেনা।
একজন প্রশিক্ষিত চিকিৎসকের হাতে খৎনা করতে যেয়ে মৃত্যুর ঘটনা শুধু অস্বাভাবিকই নয় এটা অসম্ভব।
এইটা কি কোন গ্রান্ড ডিজাইনের অংশ? যেন বাবা মায়েরা আর খৎনা না করান?'
বলেছেন, পিনাকী ভট্টাচার্য
আনসারে জামিয়ার আকদ
আজ বাদে আসর জামিয়ার জামে মসজিদে আনসারে জামিয়া, জামিয়ার বিভিন্ন দুঃসময়ে জামিয়ার জন্য যারা ভূমিকা রেখেছেন তাদের অন্যতম, পটিয়ার পরিচিত মূখ, বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জনাব ডি,এম জমিরউদ্দীন সাহেবের বড় মেয়ের আকদ অনুষ্ঠিত হয়।
আকদ পড়ান জামিয়ার সদরে মুহতামিম ও শাইখুল হাদিস আল্লামা মুফতি হাফেজ আহমাদুল্লাহ হাফিজাহুল্লাহ।
আকদে উপস্থিত ছিলেন, পটিয়ার সাংসদ আলহাজ্ব মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, বাংলাদেশ আওয়মী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব বদিউল আলম, জনাব নাসির সাহেব, পটিয়া পৌরসভা মেয়র জনাব আইয়ুব বাবুল চৌধুরী, জনাব রাজিব সাহেব, জনাব গোফরান রানা সহ অনেকেই।
হরিনখাইন তালিমুল কোরআন মাদ্রাসায় জুমার পূর্বে আলোচনা ও পাগড়ি প্রদান করেন জামিয়া পটিয়ার সদরে মুহতামিম,শায়খুল হাদিস, প্রধান মুফতি,আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিসের সম্মানিত সভাপতি,প্রিয় শায়েখ আল্লামা মুফতি হাফেজ আহমদুল্লাহ সাহেব হুজুর দাঃবাঃ।
মাশাল্লাহ কি সুন্দর দৃশ্য।
দিনশেষে আল্লাহ তায়ালা তার পেয়ারা বান্দাদের সম্মানিত করেন।
পশ্চিম পটিয়া ভেল্লাপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে আজ জুমার নামাজের খুতবা ও নামাযের ইমামতি করেন।
পশ্চিম পটিয়া ভেল্লাপাড়া ইসলামী যুব কাফেলার প্রধান উপদেষ্টা ও জামিয়া জিরির সম্মানিত মোহতামিম মাওলানা হাফেজ খোবাইব সাহেব।
আজকের জুমার মনোরম দৃশ্য
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া মাদরাসার সম্মানিত মুহতামিম বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ আল্লামা আবু তাহের নদভি সাহেব আজ জিরিস্থ মীর আহমদ সওদাগরের বাড়ির মসজিদে জুমার নামাজের ইমামতি করেন।
মরহুম মীর আহমাদ সওদাগরের সুযোগ্য সন্তান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কওমিবান্ধব দানবীর জনাব সালাম সাহেবের আমন্ত্রণে তিনি সেখানে যান।
জুমার নামাযের পরে উনার বাসায় মধ্যাহ্নভোজে অংশগ্রহণ করেন।
তাহফিজের নির্বাহী সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নুরুল আবসার সাহেব হুজুর কে তাহফিজুল কোরআন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত করায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার সিনিয়র শিক্ষক,দীর্ঘদিন ধরে যিনি জামিয়ার মসজিদে ইমামতি করে আসছেন,মুখলেস আমানতদার বুজুর্গ, হযরত মাওলানা ইমাম ফুরকান সাহেব কে তাহফিজুল কোরআন সংস্থার অর্থ সম্পাদক মনোনীত করায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
শায়েখ জসীমউদ্দিন কাসেমী হাফি,
শায়েখ জাকারিয়া আজহারী হাফি,
প্রিয় দুই উস্তাদে মুহতারামকে বাংলাদেশ তাহফিজুল কোরআন সংস্থার সহ সভাপতি মনোনীত করায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার শায়েখে সানি আল্লামা মুফতি শামসুদ্দিন জিয়া হাফি, কে বাংলাদেশ তাহফিজুল কোরআন সংস্থা'র সম্মানিত প্রধান উপদেষ্টা মনোনীত করায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার সদর মুহতামিম আল্লামা হাফেজ আহমদুল্লাহ হাফি, কে বাংলাদেশ তাহফিজুল কোরআন সংস্থা'র সম্মানিত প্রধান উপদেষ্টা মনোনীত করায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার মহাপরিচালক আল্লামা আবু তাহের নদভী হাফি, কে বাংলাদেশ তাহফিজুল কোরআন সংস্থা'র সম্মানিত সভাপতি মনোনীত করায় আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
💙সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম💙
আমি ভালোবাসি মাবুদের পরে যার আসন তাঁকে,
পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানবকে শ্রেষ্ঠতম সৃষ্টিকে
মানবকুলের সর্দারকে, আশ্চর্য চরিত্রের অধিকারীকে,
অতুল সৌন্দর্য মণ্ডিত রাহমাতুল্লিল আলামীনকে,
সাহাবায়ে কেরামের পরশমনিকে দু’জাহানের শিরমনি আমার নবীজিকে হৃদয়ের সবটুকু আবেগ ও অনূভুতি উজাড় করে
আমি তাকে ভালোবাসি।
যিনি আমার আমার বিপদগমিতা ত্রুটিমুক্ত আমল
পার্থিব জীবন সুখময় ভাবে জীবন পরিচালনা করা
পরকালীন যাবতীয় ক্ষতি অনিষ্ট থেকে বাঁচানোর জন্য
বিশ্বভূষণে মুক্তির দূত আলোর দিশারী হয়ে এসেছিলেন।
যিনি ছিলেন নির্মল, স্বচ্ছ, সুন্দর ও পবিত্র ব্যবহার ছিল স্নেহপূর্ণ, কোমল, বন্ধুসূলভ বিশ্বাবাসীর জন্য নমুনা আদর্শ, অনুসরণীয়, অনুকরণীয় ।
তবুও কারা জানি বলে—
আমাদের হৃদয়ে প্রেম-ভালোবাসা বলতে কিচ্ছু নেই!
💙সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম💙
ব্যাংকের অতিরিক্ত টাকা সুদের অন্তর্ভুক্ত!!
ব্যাংক থেকে যে নামেই অতিরিক্ত টাকা দেওয়া হোক না কেন, তা সুদের অন্তর্ভুক্ত।
ইন্টারেস্ট বলুক বা মুনাফা—সবই হল সুদ। তাই ব্যাংকে মূল টাকার অতিরিক্ত কোনো মুনাফা ভোগ করা জায়েয নেই।
‘ইসলামি’ সাইনবোর্ড সাটানো অনেক ব্যাংকে শরয়ি বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ করেছি আমি।
চেষ্টা করেছি ব্যাংক-ব্যবস্থাকে ইসলামি করার।
আফসোস ও হতাশা নিয়ে বলতে হয়, তারা আমাদেরকে বৈঠকে ইসলামি পদ্ধতি গ্রহণ করার কথা বলে।
কিন্তু তলে তলে নিজেদের এজেন্ডা ও নীতিমালায় লেনদেন করে। মুদারাবা ও মুশারাকার কথা বললেও দিনশেষে সুদ ও অনৈসলামিক লেনদেন থেকে তারা মুক্ত থাকে না।
আমাদের বাতলানো ইসলামি পদ্ধতিতে যেহেতু ব্যাংকগুলো চলে না বা চালাতে পারে না, সুতরাং আমি উক্ত দায়িত্ব থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছি।
একে একে সব ব্যাংকের সদস্যপদ ত্যাগ করেছি। কারণ, ‘শরয়ি বোর্ড’ ও ‘ইসলামি’ নামের চটকদার শিরোনাম দেখে জাতি ধোঁকায় পতিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। না জেনে সুদ ভক্ষণ করে যাচ্ছে তারা। জেনারেল ব্যাংক বলেন বা কথিত ইসলামি ব্যাংক—তা থেকে মূল টাকার বাড়তি লভ্যাংশ নেওয়া জায়েয নেই। যে নামেই তারা লভ্যাংশ প্রদান করুক না কেন, তা সুদের আশংকা থেকে মুক্ত নয়।
ইহুদিরা ব্যাংক পদ্ধতি চালু করে সমাজের জমিদার, শিক্ষিত ও বড়লোকদেরকে সুদখোরে পরিণত করেছে। কিন্তু এতে তারা ক্ষান্ত হয়নি। তারা চিন্তা করেছে, মুসলমানদের মূলকেই বিনাশ করে দিতে হবে।
তাদের মায়েদেরকে নষ্টাভ্রষ্টা করে ছাড়তে হবে। যেন তাদের ঔরসে ভালো মানুষের জন্ম না হয়। পরবর্তী প্রজন্ম যেন বদদ্বীন ও বেহায়া হয়। তাই তারা বিভিন্ন এনজিওর মাধ্যমে মহিলাদেরকে সুদ দেওয়া আরম্ভ করে। এভাবে ঘরে ঘরে ঢুকে যায় সুদ; সর্বসাধারণ মহিলারা হারামে জড়িয়ে যায়।
সুদের ভয়াবহতা উল্লোখ করে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন:
لَعَنَ اللَّهُ آكِلَ الرِّبَا وَمُوكِلَهُ وَشَاهِدَيْهِ وَكَاتِبَهُ
‘সুদদাতা, গ্রহীতা, সুদের সাক্ষী ও লেখকের ওপর আল্লাহ তাআলা অভিসম্পাত করেছেন।’
‘জীবন গড়ার পাথেয়' থেকে সংগৃহীত।
আল্লামা M***i Shamsuddin Zia হাফিযাহুল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। ❣️
বাংলাদেশ তাহফীজুল কোরআন সংস্থার বৈঠকের সিদ্ধান্ত সমূহ :
৮৭৫ সালে, ৬৫ বছর বয়সে আব্বাস ইবনে ফিরনাস কাঠ এবং পালকের তৈরী একটি ঝুলন্ত গিল্ডার দিয়ে উড়ার চেষ্টা করেছিলেন, যেটি তিনি ঘন্টার পর ঘন্টা পাখির উড়ার বিষয় পর্যবেক্ষণ করে তৈরী করেছিলেন।
কর্ডোভার রুসাফা প্রাসাদ থেকে তিনি লাফ দিয়েছিলেন। সব মিলিয়ে তিনি কয়েক মিনিট উড়েছিলেন আর সেটি ছিলো বর্তমানে আকাশে শিকারী পাখির মতো উড়া।
তিনিই "সর্বপ্রথম উড়ে যাওয়া মানুষ" হিসেবে পরিচিত। কিন্তু এছাড়াও তিনি একটি জলঘড়ির নকশা তৈরী করেছিলেন, সেই সাথে তিনি কাঁচ তৈরির উপায় চিহ্নিত করেছিলেন এবং একটি রিং এর চেইন বিকশিত করেছিলেন যা গ্রহ ও নক্ষত্রের গতি প্রদর্শন করতে ব্যবহৃত হতো। আরও তিনি পাথর কাটার একটি প্রক্রিয়াও বিকশিত করেন। তারপর থেকে স্পেনে আর মিশরের কোয়ার্ট রপ্তানির দরকার পড়েনি, তখন ঘরে বসেই এটা সম্পূর্ণ করা যেত।
আব্বাস ইবনে ফিরনাস ছিলেন একজন আন্দালুসিয়ান পলিম্যাথ, আবিষ্কারক,জ্যোতির্বিদ,চিকিৎসক,রসায়নবিদ,প্রকৌশলী এবং একজন আরবি ভাষার কবি।
রাইট ভাইদের প্রথম মটরচালিত বিমান আবিষ্কারের কথা হয়তো শুনেছেন কিন্তু সত্য হলো তাদের থেকেও শত শত বছর আগে একজন মুসলিম এটি আবিষ্কার করেছিলেন।
পদার্থ বিদ্যা
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
PATIYA
Foy's Lake
Chittagong, 4202
Medicine, Pharma , BBA , IT
Chittagong Veterinary & Animal Sciences University(CVASU), Zakir Hossain Road, Khulshi
Chittagong, 4202
Chittagong Veterinary & Animal Sciences University(CVASU) is the first veterinary University of Bang
Chittagong
This is the official page of the Bandarban University Computer Science & Engineering Club(BUCSEC),a campus-based science organization of Bandarban University.
Bijoy Smarani College, Bhatiary, Chattogram
Chittagong
open University class and others
Chittagong
মাননীয় স্পিকার, - মেয়েদের জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়। - ছেলেদের করানো হয়না কেনো? (জাতি জানতে চায়)
Dhalai, P. O. Katirhat, Upazila: Hathazari
Chittagong, 4333
An official page of Online Class of the Katirhat Mohila Dgree College.