Advocate Nazmul Akbar Mashuk
Advocate of Bangladesh Supreme Court
A team for legal support to you.
#ব্যাংক_যেসকল_আইন_মেনে_ব্যবসা_করে_তার_মধ্যে_উল্লেখযোগ্য_কয়েকটি_আইন_হলোঃ
১। The Company Act-1994 দ্বারা ব্যাংক নিবন্ধিত হয়।
২। Bank Company Act - 1991 দ্বারা ব্যাংক Statutory Reserve সংরক্ষণ করে।
৩। Bangladesh Bank Order - 1972 দ্বারা বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যক্রম শুরু করে।
৪। The Negotiable Instrument Act - 1881 দ্বারা Cheque, Bill of Exchange, Demand Promissory Note ডিল করে।
৫। Money Laundering Prevention Act - 2012 দ্বারা Money Laundering প্রতিরোধ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
৬। Anti Terrorism Act- 2009 দ্বারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থায়ন প্রতিরোধ করা হয়।
৭। Foreign Exchange Regulations Act - 1947 দ্বারা Foreign Exchange সম্পর্কিত কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
৮। The Contract Act - 1872 দ্বারা গ্রাহকের সাথে বিভিন্ন চুক্তি করা হয়।
৯। Transfer Of Property Act -1882 দ্বারা বিনিয়োগ গ্রাহকের সম্পত্তি Mortgage করা হয়।
১০। The Stamp Act -1899 দ্বারা গ্রাহকের নিকট থেকে Stamp গ্রহণ করা হয়।
১১। The Registration Act - 1908 দ্বারা গ্রাহকের Fixed Asset এর Mortgage রেজিষ্ট্রেশন করে নেয়া হয়।
১২। Sales of Goods Act - 1930 দ্বারা গ্রাহকের দ্রব্য সামগ্রী বিক্রি করা হয়।
১৩। The Succession Act - 1925 দ্বারা গ্রাহকের Asset তার Successor দেরকে হস্তান্তর করা হয়।
১৪। The Partnership Act -1932 দ্বারা Partnership প্রতিষ্ঠানকে Deal করা হয়।
১৫। Bankruptcy Act -1997 দ্বারা দেউলিয়া হওয়া গ্রাহকের হিসাবের উত্তোলন বন্ধ করা হয়।
১৬। UCP-600 দ্বারা L/C এর কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
১৭। INCO Term - 2020 দ্বারা Import - Export পন্য পৌঁছানোর দায়িত্ব নির্ধারিত হয়।
১৮। অর্থ ঋণ আদালত আইন - ২০০৩ দ্বারা ঋণ খেলাপির নিকট ঋণের অর্থ আদায় করা হয়।
Exparte Decree(একতরফা ডিক্রি)
দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ এ একতরফা ডিক্রীর সংজ্ঞা দেয়া হয় নি, তবে একতরফা ডিক্রী (Ex-parte decree) বলতে অনুপস্থিতে কোন মোকদ্দমার রায় প্রদান করাকে বুঝায়। এই জাতীয় ডিক্রী বাতিল বা অকার্যকর বা নিষ্ক্রিয় নয়, তবে এটি কেবল অকার্যকর এবং বাতিল হওয়া অবধি এই বৈধ ডিক্রিটির সমস্ত শক্তি রয়েছে।
দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ এর ৯ আদেশের ৬ বিধি অনুসারে- “যেক্ষেত্রে মোকদ্দমার শুনানীর জন্য ডাক পড়লে বাদী হাজির হয় এবং বিবাদী হাজির হয় না, সেক্ষেত্রে যদি প্রমাণিত হয় যে, সমন যথারীতি জারি হয়েছে তবে আদালত একতরফা বিচার করতে পারবেন”।
অপরপক্ষের অনুপস্থিতির কারণে এক পক্ষের বক্তব্য শ্রবণ করে যখন ডিক্রি প্রদান করা হয় তখন তাকে একতরফা ডিক্রি বলা হয় । এক্ষেত্রে সাধারণত মোকদ্দমার পূরর শুনানীর বিচার না করেই ডিক্রি প্রদান করা হয়।এই বিধিতে যে একতরফা ডিক্রির কথা বলা হয়েছে তাতে দেখা যায় যে, শুনানীর তারিখে বিবাদী গরহাজির থাকলে আদালত সংশ্লিষ্ট মোকদ্দমায় বিবাদীর অনুপস্থিতিতেই অনগ্রসর হতে পারে এবং একতরফা ডিক্রি প্রদান করতে পারে ।
39 DLR 11; 1987 BLD 67 Rofi Vs. Aziz মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে,” একতরফার সাধারণ অর্থ হলো অপর পক্ষের অনুপস্থিতিতে বিবাদীর জবাবের অবর্তমানে একতরফা শুনানীর আদেশ হলে বিবাদী জবাব ছাড়াই উক্ত শুনানীর তারিখে হাজির হয়ে মোকদ্দমার যুক্তিতর্ক শুনানী করতে পারবেন। সমন ফেরতের তারিখের পূর্বে একতরফা ডিক্রি দেয়া যায় না”।
আদালত কর্তৃক একতরফা ডিক্রী প্রদান করা হলে, বিবাদী নিম্নলিখিত প্রতিকার দাবী করতে পারবে:
১. বিবাদী একতরফা ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল করতে পারবেন। কারণ, দেওয়ানী কার্যবিধির ৯৬ ধারায় স্পষ্টভাবে বলা আছে-
“An appeal may lie from Ex-parte decree.” অর্থাৎ একতরফা ডিক্রী থেকে আপীল করা যাবে।
২. কোন মামলায় বিবাদীর বিরুদ্ধে একতরফা ডিক্রী হলে তা রদ করার জন্য বিবাদী ডিক্রী প্রদানকারী আদালতে আবেদন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে বিবাদীকে প্রমাণ করতে হবে যে, তার উপর সমন যথারীতি জারী হয়নি বা অন্য কোন পর্যাপ্ত কারণে মামলার শুনানী (Hearing) কালে সে আদালতে হাজির হতে পারে নি।
13 DLR 225 মামলায় আদালত বলেন, যেক্ষেত্রে বিবাদি বরাবর সমন সঠিকভাবে জারি হয়েছে এবং সে সমন পেয়ে। উপস্থিত হয়েছে, কিন্তু পরে উপস্থিত হতে অপারগ হওয়ায় তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত একতরফা ডিক্রি রদের আবেদন করতে হয়, তামাদি আইন, ১৯০৮ এর ১৬৪ ধারানুসারে ডিক্রীর তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে করতে হবে। আর বিবাদী সমন না পেয়ে থাকলে, একতরফা ডিক্রীর বিষয় জানার তারিখ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে ডিক্রী রদের আবেদন করতে হবে।
৩. দেওয়ানী কার্যবিধির ৯ আদেশর বিধি ১৩ অনুযায়ী বিবাদী সরাসরি একতরফা ডিক্রী রদ করার আবেদন করতে পারবেন। তবে এ ক্ষেত্রে বিবাদীকে দু’টি শর্ত পূরণ করতে হবে। যথাঃ
• বিবাদী আদালতের মাধ্যমে বাদীকে অনধিক ৩ হাজার টাকা খরচ দিবেন; এবং
• বিবাদী একতরফা ডিক্রীর তারিখ হতে ৩০ দিনের মধ্যে হলফনামা (Affidavit) সহযোগে একতরফা ডিক্রী রদ করার আবেদন করবেন।
৪. বাদী যদি জালিয়াতি (Fraud exercise) করে বিবাদীর বিরুদ্ধে একতরফা ডিক্রী পেয়ে থাকে, তাহলে বিবাদী সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ এর ৪২ ধারার অধীনে ঘোষণামূলক মামলা (Declaratory suit) দায়ের করতে পারবে।
৫. বিবাদী দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ এর আদেশ ৪৭, বিধি ১ অনুযায়ী রিভিউ করতে পারবে।
৬. বিবাদী আপীল করে কোন প্রতিকার না পেলে দেওয়ানী কার্যবিধি, ১৯০৮ এর ১১৫ ধারা অনুযায়ী রিভিশন দায়ের করতে পারবে।
Forgery(জালিয়াতি) সম্পর্কে সম্যক ধারণা :
দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ৪৬৩ ধারায় জালিয়াতির সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে। এই ধারায় বলা হয়েছে যে, “যদি কন ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তির ক্ষতি করার বা কোন দাবী বা অধিকার সমর্থন করার উদ্দেশ্যে বা কোন সম্পত্তি পরিত্যাগ করতে বা কোন চুক্তি সম্পাদনে বাধ্য করতে বা প্রতারণা করার উদ্দেশ্যে কোন মিথ্যা দলিল বা দলিলের অংশ বিশেষ প্রস্তুত করে, তবে সেই ব্যক্তি ‘জালিয়াতি’ করেছে বলে গণ্য হবে”।
উদাহরণঃ- সুকেশ কোন কবলার দ্বারা অধিকার অর্জন করা ইরফানুল কে বঞ্চিত করে তাকে ক্ষতি বা অনিষ্ট করার অভিপ্রায়ে কোন দলিলের পূর্বে তারিখ দেয়। এক্ষেত্রে সুকেশ জালিয়াতি করেছে বলে গণ্য হবে।
উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্তসমূহঃ
42 DLR 238 মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ দণ্ডবিধির ৪৬৩ ধারা ব্যাখ্যা করলে দেখা যায় যে, এতে দুটি আবশ্যক উপাদান আছে-
১। মিথ্যা দলিল তৈরী করা
২। কোন লোকের ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা দলিল তৈরী করা। মিথ্যা দাবী বা স্বত্বকে সমর্থনের জন্য এই ধরণের দলিল সৃষ্টি করা।
1 BLD 448(AD) মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ কোন কবলায় পূর্বের তারিখ দেয়া প্রমাণ করে যে, “ এই কবলার আগের গ্রহীতাকে প্রতারিত করার জন্য তা সম্পাদন করা হয়েছে যা জালিয়াতির সামিল”।
46 DLR 17(AD) মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ কোন কবলার দ্বারা ইত্যেমধ্যে অর্জিত অধিকার হতে কোন লোককে বঞ্চিত করে তাকে ক্ষতি বা অনিষ্ট করার অভিপ্রায়ে কোন দলিলের পূর্বে তারিখ দিলে তা জালিয়াতি হবে”।
42 DLR 191 মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ অত্র বিধির ৪৬৩ ধারা প্রকাশ করে যে, কোন সম্প্রত্তির বিষয়ে মিথ্যা দলিল সৃষ্টি করে কোন লোক অন্য কাউকেও ক্ষতি বা অনিষ্ট করলে তা জালিয়াতি”।
48 DLR 980 SA Alim Vs. Dr. Md.Golam Nabi and Others মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ To find one guilty of forgery there must be an original document first. In the absence of the original one, it cannot be said that the resolution by the Bar Association dated in question is a forged resolution.
41 DLR 433 Sona Miah Vs. Md. Zakaria মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ When the bainapatra in question was given in evidence in Court no court can take cognizance of any offence under section 467 of the Penal Code without a complaint in writing by the Court concerned or by a Court to which the said Court is subordinate. (Section-463&467).
কোন কোন ক্ষেত্রে কোন ব্যক্তির নিজ নাম সহি জালিয়াতিঃ দণ্ডবিধির ৪৬৪ ধারার প্রথম ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে যে, “ কোন লোকের নিজের নাম স্বাক্ষরও জালিয়াতির সামিল হতে পারে”। যেক্ষেত্রে কোন ব্যক্তির নিজ নাম সহি জালিয়াতি, তা নিম্নোক্ত উদাহরণগুলোর মাধ্যমে বর্ণনা করা হলঃ-
উদাহরণঃ-
(ক) সুকেশ একটি বিল অব এক্সচেঞ্জে নিজের নাম স্বাক্ষর করে। তার উদ্দেশ্যে, বিলটিতে নিজের নাম স্বাক্ষর করে তা একই নামের অন্য একজন লোক দ্বারা সম্পাদিত হয়েছে বলে বিশ্বাস সৃষ্টি করানো । সুকেশ জালিয়াতি করেছে।
(খ) সোহান তার নামের অন্য কোন লোকের আদেশ মতে প্রদেয় একটি বিল অব এক্সচেঞ্জ পায়। সোহান বিলটি তার নিজের নামে পৃষ্টাঙ্কন করে। বিলটি যে লোকের আদেশ মতে প্রদেয়, উহা সেই লোকের কর্তৃক পৃষ্ঠাঙ্কিত হয়েছে বলে বিশ্বাস সৃষ্টি করাই তার উদ্দেশ্যে। এক্ষেত্রে সোহান জালিয়াতি করেছে।
AIR 1944 Lahore 580 মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “অভিযুক্ত লোক তার চাকুরীর ক্ষেত্রে জন্ম তারিখ ১৮৯১ এর স্থলে ১৮৯৮ করেছিল এবং এর সমর্থনে একটি মিথ্যা দলিল তৈরী করেছিল। অভিযুক্ত লোক জালিয়াতির দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়।
37 DLR 255 Subal Chandre Das Vs.The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ Third Clause of section 464 ‘he does not know the contents of the document’-The criterion is whether victim had ability to know the contents of the document”.
1981 BLD (AD) 448; 2 BCR 1982 (AD) 84 Md.Amjal Molla Vs. Syeduzzaman Molla & Others মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ Antedating of a sale deed(kabala). In order to show that it was effected earlier to defraud the holder of an earlier sale deed amounts to forgery.
যদি কোন ব্যক্তি দণ্ডবিধির ৪৬৩ ধারার অপরাধ সংঘটন করেছেন অর্থাৎ একটি দলিল জাল করেছেন এবং উক্ত জাল দলিল মূলে কোন দেওয়ানী আদালতে একটি মোকদ্দমা দাখিল করেছেন যা বিচারাধীন আছে। এতে অপরপক্ষ অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ায় তিনি উক্ত জালের অপরাধের জন্য ঐ ব্যক্তির বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪৬৩/৪৬৮/৪৭১ ধারায় ফৌজদারী মামলা দায়ের করতে চান। কিন্তু আইনে ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষের এরূপ মামলা দায়েরের কোন অধিকার নেই।
এক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্থ পক্ষের কর্তব্য হচ্ছে দেওয়ানী মোকদ্দমা যে আদালতে পেনডিং বা অমীমাংসিত বা মূলতবী আছে সেই আদালতকে উক্ত জাল দলিল সম্পর্কে অবহিত করা।
9 BLC 209, 7 BCR(AD) 94 Sona Mia Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “যদি এরূপ অবস্থার সৃষ্টি হয় তাহলে ফৌজদারী কার্যবিধি ১৮৯৮ এর ১৯৫ ধারা মোতাবেক আদালতকেই নালিশ করতে হবে। অর্থাৎ যে আদালতে দেওয়ানী মামলা পেনডিং বা মূলতবী আছে,সেই আদালতে সাক্ষ্যে হিসাবে ব্যবহৃত সংশ্লিষ্ট মামলার কোন দলিলাদি জালের অভিযোগ দিয়ে সংশ্লিষ্ট আদালত বা সংশ্লিষ্ট আদালত যে আদালতের অধীন সেই আদালতের নালিশ ছাড়া কোন আদালত উক্ত নালিশ আমলে নিতে পারবেন না”।
শাস্তিঃ দণ্ডবিধির ৪৬৫ ধারায় জালিয়াতির শাস্তি সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, “যদি কোন লোক জালিয়াতি করে, তবে উক্ত লোক দুই বৎসর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ডে বা অর্থদণ্ডে বা উভয়বিধ দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। অত্র ধারার অপরাধ আমলযোগ্য নয়, মীমাংসাযোগ্য নয়, যে কোন জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট কর্তৃক বিচার্য।
Forgery of valuable security will,etc.(মূল্যবান জামানত,উইল ইত্যাদি জালকরণ)ঃ
দণ্ডবিধি ১৮৬০ সালের ৪৬৭ ধারার বিধান মোতাবেক-“যদি কোন লোক এমন দলিল জাল করে যা একটি মূল্যবান জামানত, কিংবা একটি উইল কিংবা কোন পোষ্যপুত্র গ্রহণের ক্ষমতাপত্র বলে প্রতিভাত হয় অথবা যাতে কোন লোককে কোন মুল্যবান জামানত সম্পাদনের অথবা হস্তান্তরের কিংবা উহার উপরে আসল, সুদ বা লভ্যাংশ গ্রহণের কিংবা কোন অর্থ, অস্থাবর সম্পত্তি বা মুল্যাবান জামানত গ্রহণের বা প্রদানের ক্ষমতা অর্পণ করা হয়েছে বলে প্রতিভাত হয় অথবা তা এমন একটি দলিল বলে প্রতিভাত হয়, যা অর্থ পরিশোধের পূর্ণপ্রাপ্ত রশিদ বা স্বীকৃতি রশিদ কিংবা অস্থাবর সম্পত্তি বা মূল্যবান জামানতের পূর্ণপ্রাপ্তি রশিদ বা হস্তান্তর রশিদ বলে গণ্য দলিল হয়, তবে উক্ত লোক যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা ১০ বৎসর পর্যন্ত যে কোন মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে এবং তদুপরি অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবে।
45 DLR 352 Abdul Hakim Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ দণ্ডবিধির ৪৬৭ ধারার চার্জে অন্যায়কারী সম্ভাব্য ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে বাদী পক্ষকে অবশ্যই সুনির্দিষ্টভাবে প্রমাণ করতে হবে। যখন এরূপ প্রমাণিত না হয় তখন দণ্ডবিধির ৪৬৭ ধারায় প্রদত্ত দন্ডাজ্ঞা সমর্থন করা যায় না”।
39 DLR 398 Lalit Mohan Nath Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ Version put forward by defense side of found to be probable, will re-act on the whole prosecution case and would render it a doubtful one.
50 DLR (AD) 128 Showkat Hossain Akanda Chowdhury Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ To secure a conviction for forgery in this case to must be specifically proved that the executant by reason of unsoundness of mind or intoxication or by reason of deception practiced upon him did not know the contents of the document and in such state he was made to execute the document by the accused.
Forgery for purpose of Cheating(প্রতারণা করার উদ্দেশ্যে জালিয়াতি)ঃ
দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ৪৬৮ ধারার বিধান মোতাবেক-“যদি কোন লোক প্রতারণা করার উদ্দেশ্যে জাল দলিল ব্যবহারকল্পে জালিয়াতি করে, তবে উক্ত লোক ৭ বৎসর পর্যনত যে কোন মেয়াদের সশ্রম বা বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে।
40 DLR 545 Jahangir Hossain Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “দণ্ডবিধির ৪৬৮ ধারা মোতাবেক বিচারাদালত কর্তৃক দণ্ডাজ্ঞা দেয়া হয়েছিল। আপীলে তা পরিবর্তন করে দণ্ডবিধির ৪১৭ ধারা মোতাবেক দণ্ডারোপ করা হয়”।
5 BCR 150 Saleha Khatun Vs. The State and Others মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ Offence must be one which has been committed by a party to a proceeding. If an offence has already been committed by a person who does not become a party to a proceeding till some period or some years after the commission of the offence, the offence cannot be said to have been committed ‘by a party’ within the meaning of clause(c) to section 195 CrPC.
দণ্ডবিধির ১৮৬০ এর ৪৭০ ও ৪৭১ ধারা অনুযায়ী, জাল বা মিথ্যা দলিল হচ্ছে, যে দলিল জাল প্রক্রিয়ায় সম্পাদন করা হয়েছে এবং যদি কোনো ব্যক্তি প্রতারণামূলকভাবে কোনো জাল দলিল জেনে শুনে মূল দলিল হিসেবে ব্যবহার করেন, তাহলে তিনি দায়ী হবেন এবং দলিল জালিয়াতির অপরাধে দন্ডিত হবেন।
39 DLR 398 Lalit Mohan Nath Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ Charge falls through because of total absence of evidence tat the accused used the document in question as a genuine document knowing is to be a forged one.
40 DLR 545 Jahangir Hossain Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ Mark-sheets of SSC Examination were forged documentsw rendering the appellant guilty under section 471.
50 DLR (AD) 98 Abul Hossain Mollah Mollah Vs. The State মামলার সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে যে, “ For the offence under section 471 of the Penal Code an accused can be punished as provided in section 465 of the Penal Code up to 2 tears rigorous imprisonment or with fine or with both. The imposition of 4 years rigorous imprisonment under section 471 of the Penal Code is not sustainable in Law.
দণ্ডবিধির ১৮৬০ এর ৪৭৪ ধারায় বলা হয়েছে, ৪৬৬ ও ৪৬৭ ধারানুযায়ী প্রতারণার উদ্দেশ্যে জালিয়াতির জন্য সাত বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডসহ জরিমানার বিধান আছে।
তথ্য কণিকাঃ দন্ডবিধি-এডভোকেট সৈয়দ হাসান জামিল ও বাসুদেব গাংগুলী,দণ্ডবিধির ভাষ্য-গাজী শামছুর রহমান, এডভোকেট নাসির উদ্দিন- আইন শব্দসমূহ, এডভোকেট দীপজয় বড়ুয়া ।
জামিনযোগ্য অপরাধের ধারা সমূহ:
৩৩৪-৩৫২, ৩৫৪, ৩৫৫. ৩৫৭-৩৬৩, ৩৭০, ৩৭৪, ৩৮৪, ৩৮৮, ৩৮৯, ৪০৩, ৪০৪, ৪১৭-৪৩৫, ৪৪৭, ৪৪৮, ৪৫১, ৪৬১-৪৬৫, ৪৬৯-৪৭৫, ৪৭৭ক-৪৮৯, ৪৮৯গ, ৪৯১, ৪৯৪-৫০৪, ৪০৬-৫১০।
জামিন অযোগ্য অপরাধের ধারা সমূহ:
৩৫৩, ৩৫৬, ৩৬৪, ৩৬৪ক, ৩৬৫, ৩৬৬ক, ৩৬৬খ-৩৬৯, ৩৭১-৩৭৩, ৩৭৬-৩৮২, ৩৮৫-৩৮৭, ৩৯২-৪০২, ৪০৬-৪১৪, ৪৩৬-৪৪০, ৪৪৯, ৪৫০, ৪৫২-৪৬০, ৪৬৬-৪৬৮, ৪৮৯ক, ৪৮৯খ, ৪৮৯ঘ, ৪৯৩, ৫০৫, ৫০৫ক, ৫১১।
মৃত্যু দন্ডের ধারাসমূহ:
১২১, ১৩২, ১৯৪, ৩০২, ৩০৩, ৩০৫, ৩২৬-ক, ৩৬৪-ক, ৩৯৬ দন্ডবিধির মোট ৯টি ধারায় এবং আরো কয়েকটি বিশেষ আইনের ধারায়ও মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে যেমন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০, বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪, এসিড অপরাধ দমন আইন ২০০২, ইত্যািদি।
যাবজ্জীবন কারাদন্ডের ধারাসমূহ:
১২১, ১২১-ক, ১২২, ১২৪-ক, ১২৫, ১২৮, ১৩০, ১৩২, ১৯৪, ১৯৫, ২২২, ২২৫
(মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত ব্যক্তিকে আইনসঙ্গত হেফাজতে বাধা দিলে), ২৩২, ২৩৮, ২৫৫, ৩০২, ৩০৪, ৩০৫, ৩০৭, ৩১১, ৩১৩, ৩২৬, ৩২৬-ক, ৩২৯, ৩৬৪, ৩৬৪-ক,
৩৭১, ৩৭৬, ৩৭৭, ৩৮৭, ৩৮৮, ৩৮৯
(সম্পত্তি আদায়ের জন্য কারাদন্ডে দন্ডনীয় অপরাধে অভিযুক্ত করার অস্বাভাবিক ভয় দেখালে), ৩৯৪-৩৯৬, ৪০০, ৪০৯, ৪১২, ৪১৩, ৪৩৬, ৪৩৮, ৪৪৯, ৪৫৯, ৪৬০, ৪৬৭, ৪৭২, ৪৭৪, ৪৭৫, ৪৭৭, ৪৮৯-ক, ৪৮৯খ, ৪৮৯-ঘ, ধারা।
এছাড়া বিশেষ কয়েকটি আইনের ধারায়ও যাবজ্জীবন কারাদন্ডের বিধান রয়েছে।
শুধুমাত্র বিনাশ্রম কারাদন্ডের ধারাসমূহ:
১৬৩, ১৬৬, ১৬৮, ১৬৯, ১৭২, ১৭৩, ১৭৪, ১৭৫, ১৭৬, ১৭৮, ১৭৯, ১৮০, ১৮৭, ১৮৮, ২২৩, ২২৫-ক(খ), ২২৮, ২৯১, ৩০৯, ৩৪১, ৩৫৮, ৫০৯, ৫১০
শুধুমাত্র জরিমানা দন্ডের ধারাসমূহ:
১৩৭, ১৫৪, ১৫৫, ১৫৬, ১৭১ছ, ১৭১জ, ১৭১ঝ, ২৬৩ক, ২৭৮, ২৮৩, ২৯০।
ফৌজদারী কার্যবিধি ২য় তফসিলে উল্লেখিত রয়েছে যে, দন্ডবিধি ব্যতীত অপর কোন আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে উক্ত আইনে ভিন্ন কোন বিধান না থাকলে অপরাধটি যদি দুই বছরের কম শাস্তিযোগ্য কিংবা কেবল অর্থদন্ড প্রদানযোগ্য হয় তবে উক্ত অপরাধটি জামিনযোগ্য হবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Chittagong
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Chittagong
This is a Social and Professional Page for Our Tax Related Activities. We try to give our best. Our Vision is Making Tax Easy; Taxes Care provides tax Services (Registration , ret...
Chittagong District Court, Court Hill, Kotowali
Chittagong, 4000
Social engineers, trying to help facilitate the changes that affect our society. Traveller & Lawyer
Room:511A, Ainjibi Shapla Bhabon
Chittagong
কেউ আইনের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে না No one will be deprive from legal rights
Chittagong
We, at Legal Services Bangladesh , Deal in All Aspects of Corporate and Commercial Law!
Room No: 94, Ainjibee Bhaban (2nd Floor), Court Hill
Chittagong, 4000
Dedicated to the pursuit of justice
467, S. K Mujib Road, Gawchiya Market( 2nd Floor), Chowmuhuni, Agrabad, Ctg
Chittagong, 4200
অংশীদারি প্রতিষ্ঠান ও কোম্পানী সমুহে
Chawkbazar
Chittagong
📖Aims to provide legal consultancy and awareness on criminal, civil issues and Legal Education.📖
Room #7008, Ainjibi Annex Bhaban-2, CourtHill, Chattogram
Chittagong
Mostak Hossain is a renowned Barrister and Advocate in Chattogram.
Chittagong, 4218
We want to deliver legal knowledge to 180 millions Bangladeshi citizens & to grow their awareness