Fashion mirror with farhana
This is a personal fashion blogger page,,i want to share lots of fashion tips & tricks ....
কারো বেড়ে উঠায় বাঁধা দিও না! বরং,তাকে সুযোগ দাও,দেখবে সেও তোমাদের সুন্দর কিছু উপহার দিবে🥰🌹
Happy New year 2023♥️💜💛💚🧡
Love u Argentina ✌️😘😘
🇦🇷🇦🇷🇦🇷
কার কার লাগবে???
😁😁😁
Home made ☕ recipe
♥️🖤☕☕☕☕
Fashion mirror with farhana
”মানুষ বড়ই আশ্চর্যজনক ও বোকা। সে সম্পদ অর্জন করতে গিয়ে স্বাস্থ্য হারাই। আবার সুস্বাস্থ্য ফিরে পেতে সম্পদ নষ্ট করে ।
সে বর্তমানকে ধ্বংস করে ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে।
আবার ভবিষ্যতে কাঁদে অতীতের কথা স্মরণ করে ।
সে এমনভাবে জীবন অতিবাহিত করে যেন সে কখনো মরবে না, কিন্তু সে এমন ভাবেই মরে যেন সে কখনোই জন্মায়নি”।
খুব সুন্দরী সফল ক্যারিয়ারের নারীকে দেখেছি ডিভোর্সি হয়ে যেতে।
অতি সুখী দম্পতিকে দেখেছি নিঃসন্তান থেকে যেতে শত চেষ্টার পরেও।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সফল পেশায় থাকা মানুষটিকে দেখেছি সুইসাইড করতে।
অনেক ফ্যামিলির উচ্চশিক্ষিত সুন্দরী তরুনীকে দেখেছি বয়স ৪০ এর কোটায় চলে গেলেও পার্টনার না খুঁজে পেতে।
আবার অতি কুৎসিত মেয়েটির ও দেখেছি অত্যন্ত ভাল পার্টনার এসেছে জীবনে।
একদম ফার্স্ট গার্ল মেয়েটাকে দেখেছি একদম হাউজ ওয়াইফ হয়ে থাকার ডিপ্রেশন বুকে নিয়ে বেড়াতে।
আবার অতি ব্যাক বেঞ্চার মানুষটিকেও অনেক সময় দেখেছি সাফল্যের চুড়ায় উঠতে।
আসলে মানুষ এর জীবনে সুখ, সফলতা, ভাল পার্টনার, এসব কিছু কিন্তু সৌন্দর্য্য, মেধা,ভাল ক্যারিয়ার এসবের উপর নির্ভর করে না।
একসময় সবচেয়ে পিছিয়ে যাওয়া মানুষটিও এগিয়ে যেতে পারে।
আবার সবচেয়ে এগিয়ে থাকা মানুষটিও দিন শেষে ব্যর্থ হতে পারে।
বিসিএস হয়ে যাওয়া মানেই এইনা সেই সবচেয়ে সফল ব্যাক্ত।
সবচেয়ে সুন্দরী হওয়া মানেই এইনা সেই সবচেয়ে ভাল পার্টনার পাবে। ফার্স্ট স্টুডেন্ট থাকা মানে এইনা সেই সবচেয়ে ভাল চাকরী পাবে।
জীবনের এই প্যারামিটারগুলো আমরা ফিক্সড করতে চাই। কিন্তু আমরা জানিনা এই ফিক্সড করার ক্ষমতা আমাদের হাতে নেই।
কারণ আল্লাহ তা'আলাই সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী।
(সংগৃহীত)
ইয়া আল্লাহু
ইয়া রহমানু
ইয়া রাহিমু
ইয়া রাব্বানা
ইয়া মালিকু
ইয়া কুদ্দুসু
ইয়া সালামু
ইয়া মুমিনু
ইয়া মুহাইমিনু
ইয়া হাইয়্যু
ইয়া কাইয়্যুম
ইয়া যুল জালালি ওয়াল ইকরাম
ইয়া মালিকাল মুলকি
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ।
আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাজী লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলাইহি ।
আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাজী লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলাইহি ।
আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাজী লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলাইহি ।
আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহীম ।
আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহীম ।
আস্তাগফিরুল্লাহ ইন্নাল্লাহা গাফুরুর রাহীম ।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম ।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম ।
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহী, সুবহানাল্লাহিল আযীম ।
রাব্বানা যালামনা আনফুসানা ওয়া ইল্লাম তাগফিরলানা, ওয়াতারহামনা লানা কু-নান্না মিনাল খাসিরীন ।
ইয়া আল্লাহ
তোমার তাওহীদের কালেমা-"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ"
এর উসিলায়..............
তুমি আমাকে কবুল করে নাও তোমার দিনের পথে, যে পথে চললে তুমি খুশি হও এবং আমার জন্য দু'জাহানের কল্যাণকর হয় তা আমাকে দান কর । তোমার নূরের আলোতে আমার কলুষিত হৃদয়কে হেদায়েত দিয়ে দ্বীনের পথে পরিচালিত কর ইয়া রাব্বী ।
হে আল্লাহ তুমি ছাড়া আমার মনের নেক আশা কেউ পূরন করতে পারবে না । ইয়া আল্লাহ তোমার এই পবিত্র নাম গুলোর উছিলায় তুমি আমার মনের পবিত্র আশা গুলো ও মনের সকল নেক চাওয়া গুলো খুব দ্রুত কবুল করে নাও।
🤲🤲আমিন🤲🤲
এজন্যই তো বলি খাবার ঠাণ্ডা হয়ে গেলো কেমনে!!!!!🥴🥴
RFL এর চুলায় বেগুন পুড়তে দিছলাম,লে আামার RFL বেগুন🤪🤪
Cp
My painting 🎨🖌️
জল্পনা কল্পনার কিছু রং হঠাৎ মনের মাধুরী মিশিয়ে কখনো কাগজের গায়ে লেগে গিয়ে সৃষ্টি হয়ে যাই মস্তিষ্কে রয়ে যাওয়া কিছু মুহূর্ত।
তারই এক ফল সরুপ আমার এই আঁকি-বুকি।
হরিণটার চোখে কোন ভয় দেখতে পাচ্ছেন?
এ ছবিটা শ্রেষ্ঠ ছবির পুরস্কার পেয়েছে। ফটোগ্রাফার ছবিটা তোলার পর থেকে ডিপ্রেসনে চলে যান।
চিতা বাঘ গুলো মা হরিণ ও তার দুই বাচ্চাকে ধাওয়া করে।
মা হরিণটা খুব সহজেই চিতা বাঘগুলোর কাছে নিজেকে ধরা দেয় অথচ সে দৌড়ে পালিয়ে যেতে পারতো কিন্তু সে তা না করে নিজেকে বলি দেয়, যাতে তার বাচ্চা দুটো পালিয়ে যেতে পারে।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে চিতা বাঘগুলোর খাবারে পরিনত হওয়া মা হরিণটি তার বাচ্চাদের দূরে নিরাপদে পালিয়ে যাওয়া অবধি তাকিয়েই আছেন । - মা তো মা ই!
💗পৃথিবীর ইতিহাসে মা একটি পবিত্র নাম💗
নারীদের জন্য পর্দাঘেরা রিকশার এই ছবি ১৯৫৪/৫৫ সালের দিকে বাংলাদেশ (তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান) থেকে তোলা।
লক্ষ লক্ষ নবী প্রেমির পদচারণায় মুখরিত বীর চট্টলা❤️
মানুষ এখন-
হাসির ভেতর লুকিয়ে রাখে বিষ,
একটু হলে এদিক-সেদিক, একটু ঊনিশ -বিশ,
বসিয়ে দেবে ছুরি-
মানুষ এখন মুখোশ ভীষণ মিথ্যে জারিজুরি!
আজ যে তোমার বন্ধু ভীষণ, আজ যে ভীষণ প্রিয়,
সুযোগ পেলেই বুঁজবে দুচোখ কাল সে দেখে নিও।
আজ যে তোমার গোপন কথার নিগুঢ় আপন ঘর,
কাল সে ঘরে অষ্টপ্রহর সর্প পরস্পর।
বিষের ছোবল শেষে,
তোমার অমন নীল হওয়া মুখ দেখবে হেসে হেসে।
মানুষ এখন-
হাসির ভেতর লুকিয়ে রাখে ফণা,
সামনে করে স্তুতি আর আড়ালে সমালোচনা।
কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.
গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি থামছে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকে স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত স্বপ্নের জোয়ারে ভাসছে!
কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি? কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে.
কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে. কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!
কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে.
কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায়,রাস্তায়,ওভার ব্রিজে অঘোরে ঘুমোচ্ছে.
কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা.
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!
কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে.
সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...!
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।
©
আমরা সবসময়ই বলতে থাকি, আমরা তো স্বাধীন, যা খুশি করার অধিকার আছে। নীচের ছবিটি দেখুন।
এই লোক তার প্রাপ্য অংশটুকু বুঝে নিয়েছে। অন্য ভাগের সমানই সে নিয়েছে হিসাবের পরিমানে, কিন্তু তা করতে যেয়ে সে অন্যের প্রাপ্য গ্রহনে বিঘ্ন সৃষ্টি করেছে।
এ ছাড়াও সে একটা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছে যাতে অন্যেরা মানসিক ভাবেও বিরক্ত হচ্ছে।
তার স্বাধীনতার চর্চা অন্যের মানসিক পীড়নের কারন।
এটা হচ্ছে Bad practice of exercising freedom.
এবং এটা আপনি করতে পারেন না। এই ধরনের স্বাধীনতার চর্চা করার অধিকার আপনার নাই।
আপনি given even situation এ যেখান থেকে খুশি আপনার টুকরোটি তুলে নিন - ডান বাম উত্তর দক্ষিণ, কিন্তু ডিজাইন ভেংগে অন্যের স্বস্তি চর্চায় বিঘ্ন ঘটিয়ে নয়। বুদ্ধিমানদের জন্য আছে এতে নিদর্শন!
আমরা স্বাধীনতা আর উচ্ছৃঙ্খলতার পার্থক্যটাই বুঝিনা।
আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!
কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।
প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একই বাড়ি, একই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।
তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেননা।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবেনা এটা নিশ্চিত!
অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য স্যরি!
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার , সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি । কোন লাভ নেই ভাইজান ।। সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য পূর্ণতা সন্ধান করি।। ঐটাই আপনার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দিন। আমিন।
অসাবধানতা বসত,হেয়ালিপনা, আর উড়নচণ্ডী মস্তিষ্কের প্রভাবে আর কত নিষ্পাপ প্রাণ যাবে এদেশে??
শত শত চলন্ত যানবাহনের উপরে এমন একটি বিশাল হস্তিন্যয় গার্ডার তুলে নিয়ে যাচ্ছে !!!!
এই অসভ্য মস্তিষ্কের ফলে এই নিষ্পাপ প্রাণগুলো যে গেছে ,,,
ফিরিয়ে দিতে পারবে কেউ????
তাহলে কেন ??আর কত প্রাণ নিবে????
কত কত কত....????!!!!
# # # # # #
#ফারহানা_সুলতানা
৪৭বছর পরও বাঙালির হৃদয় থেকে কেউ মুছে ফেলতে পারে নাই ইতিহাসের অবিসংবাদিত এই কিংবদন্তি কে।
আদর্শের কখনোই মরন হয় না।
অভিশপ্ত বুলেট জানেনা, মানুষের ভালবাসায় যারা বেঁচে থাকে মৃত্যু তাদের ছোঁয় না।
চা শ্রমিকরা চা পাতার একটা ভর্তা খায়। কচি পাতা কুচিকুচি করে তাতে পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, সেদ্ধ আলু আর চানাচুরকে সরিষার তেল দিয়ে মাখানো হয়। গরম ভাত অথবা রুটির সাথে খায় তারা। আমি খেয়েছি, খুব একটা সুস্বাদু কিছু না। অথচ তারা বলতে গেলে প্রতিবেলায় খায়। তবে প্রতিবেলায় মাখানোর জন্য সরিষার তেল আর চানাচুর পাওয়া যায় না। তবুও তারা খায় কারণ দুইশো টাকা কেজি ব্রয়লার মুরগীর এই বেহেশতে একদিনে তাদের বেতন ১২০ টাকা। এক আঁটি শাক কিংবা এক কেজি সবজি কেনার চেয়ে চা পাতার ভর্তা দিয়ে দু'মুঠো ভাত খেয়ে ফেলাই তাদের জন্য সহজ।
ব্যাপারটা একদিনে ১২০ এরকমও না। মানে একজন চা শ্রমিক যদি দিনে ২৪ কেজি চা পাতা তুলতে পারে তাহলে সে পাবে ১২০ টাকা। বেশিরভাগ শ্রমিক ২৪ কেজি তুলতে পারেন না, ১৪-১৫ কেজি তোলেন সর্বোচ্চ। আর একটু বয়স্ক যারা তাদের চা পাতা তোলার পরিমাণ আরও কম। ফলে তারা পুরো টাকাটা পান না।
এই অঞ্চলে চায়ের চেয়ে রোমাঞ্চকর জিনিস আর কী আছে? প্রেম, আড্ডা, গল্প, গান, বিপ্লব, বিদ্রোহ কোনো কিছুই চা ছাড়া হয় না। বিজ্ঞাপন মারফত আমরা জানতে পারি কাপ শেষ হলেও রেশ রয়ে যায়, এক কাপ চায়ে তাজা হয়ে যাওয়া যায় নিমেষেই, এমনকি চায়ে চুমুক দিয়ে আমরা বদলে দিতে পারি পরিস্থিতি, প্রতিবাদ করতে পারি যেকোনো অন্যায়ের, পেয়ে যেতে পারি যুগান্তকারী আইডিয়া। কিন্তু বিজ্ঞাপনে চা শ্রমিকরা সারাজীবন ব্যাকগ্রাউন্ড প্রপস। দুটি পাতা একটি কুড়ি তোলার সুন্দর দৃশ্যটি আমাদের কাছে আরও সুন্দর হয়ে ওঠে দারুণ সিনেমাটোগ্রাফিতে। আর আজকাল তো নগরীর অভিজাত চায়ের দোকানে এক কাপ চা বিক্রি হয় ১২০টাকায়। সে চায়েরও হয় ফুড রিভিউ। অথচ শ্রমিকদের ১২০টাকার অসুন্দর জীবনের দৃশ্য সিনেমাটোগ্রাফিতেও আসে না, খবরেও খুব একটা পাওয়া যায় না। কারণ তারা চা পাতা ভর্তা খেয়েই কাটিয়ে দিচ্ছে বেহেশতি এই জীবন!
চা শ্রমিকরা দৈনিক ৩০০ টাকা পারিশ্রমিকের জন্য আন্দোলন করছে। তাদের আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন রইলো।
দুটি পাতা একটি কুড়ি
শুনতে কী পাও আহাজারি?
লিখেছেনঃ কাসাফাদ্দৌজা নোমান
বর্তমানে মেয়েরা অনেক অবহেলিত 🥺
- এইযে মিঃ নুডুলুস আছে কিন্তু মিসেস নুডুলুস নাই! 😥
- পোলার আইসক্রিম আছে কিন্তু মাইয়ার আইসক্রিম নাই 🤨
- মামা ওয়েফার আছে কিন্তু মামি ওয়েফার নাই!! 😞
- মিস্টার ম্যাংগো আছে কিন্তু মিসেস ম্যাংগো নাই! 😢
-লাইফ বয় সাবান আছে কিন্তু লাইফ গার্ল সাবান নাই!! 😭
মানবতা আজ কোথায়...☹️???
তাই আমি বনে বনে ঘুরে পাখির ডিম চুরি করি 🫣 আর পশুপাখির সাথে বসবাস করি
চা,আইসক্রিম, ঘুম আর বিরিয়ানি'র মধ্যে
কোনটা বেছে নিবেন !🙂
এই জিনিসের জন্ম হয়েছে রেস্টুরেন্ট থেকে টিস্যু করে নিয়ে আসার জন্যে 🥴
মঙ্গল গ্রহের ভূপৃষ্ঠ থেকে আমাদের পৃথিবী যেমন দেখায়।
আর এইখানে যতো খুনা খুনি, মারা মারি, হাঙ্গামা ।
Photo: NASA Jet Propulsion Laboratory.
অনেক বেশি ভালবাসি ’বাবা’
Miss you🖤
😭
রাতে মায়ের হাতে রান্না করা খাবার খুব মজা করে খেয়ে রাত ১০টায় ঘুমিয়ে গেলাম...!!!
সকাল গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!! আরামে ঘুমাবো বলে মা ডাকলো না...!!!
দুপুর হয়ে গেলো ঘুম থেকে উঠলাম না...!!!
এবার মা অনেক ডাকলো আমি উঠলাম না।
মা চলে গেলো।
একটু পর আবার আসলো।
এবার অনেক ডাকার পরেও না উঠায় মা অনেক বকলো আমি তাও উঠলাম না। এইবার মা একটা থাপ্পড় দিলো।
তাও উঠলাম না।
এবার মা হাত ধরে টান দিলো কিন্তু আমার হাত পুরো শরীর নিয়ে নড়ে উঠলো।
শরীর আমার পাথরের ন্যায় শক্ত হয়ে গেছে।
মা কিছু না বলে চুপ করে রুম থেকে বেরিয়ে বাবাকে ডেকে নিয়ে আসলো।
কিন্তু বাবা অনেক ডাকার পরও আমি উঠলাম না।
এইবার বাবা চোখের জল ফেলে বলছেঃ উঠে আয় তোকে আর কোন দিন কিছু বলবো না।
যেমন করে থাকতে চাস থাক।
তাও উঠে আয়।
তোকে আজকেই ল্যাপটপ কিনে দিবো।
আমি অবাক হয়ে দেখছি বাবা এতো করুণা করে কোনোদিন আমাকে বলে না অথচ আজ বলছে।
আমি উঠে আসতে চাচ্ছি কিন্তু কিছুতেই উঠতে পারছি না।
এদিকে বাবা নানান রকম লোভ দেখিয়ে বলছে উঠে আসতে।
একটু পর আমার বাড়িতে অনেক মানুষ চলে আসলো।
ওদিকে মা কাঁদছে কেউ মাকে স্বান্ত্বনা দিচ্ছে কেউবা বাবাকে কেউ ভাই বোনকে নানান কথা বলে বুঝাচ্ছে।
একটু পরেই কয়েকজন এসে আমাকে খুব যত্ন করে বিছানা থেকে নামিয়ে লোহার শক্ত খাটিয়াই শুইয়ে দিলো।
আমি কাঁদছি আর বলছি আমার পিঠে খুব ব্যাথা লাগছে নামাও এখান থেকে।
কেউ আমার কথা শুনলো না।
একটু পর ঐ মানুষ গুলো গরম পানি নিয়ে এসে আমার শরীরে কিছুটা পানি ডেলে দিলো।
ঈশ আমার শরীর পুড়ে গেলো বলে চিৎকার করছি কেউ কথা শুনছে না আমার। আমাকে পরম যত্নে গরম পানি দিয়ে খুব সুন্দর করে ডলে ডলে ধুঁইছে।
আমি কাঁদছি আর বলছি আমাকে আর গরম পানি দিয়ো না,শরীর পুড়ে যাচ্ছে। আমায় আর ডলা দিয়ো না।
খুব ব্যাথা লাগছে কেউ শুনলোনা।
অনেক সময় নিয়ে গোসল করিয়ে আমার শরীর ভালো করে মুছে নিয়ে আসলো আমার বসার জায়গাতে।
আমি খুব খুশি হলাম ভাবলাম আমাকে এইবার এখানে বসাবে।
কিন্তু ওরা আমাকে না বসিয়ে কাঠের শক্ত একটা খাটে শুইয়ে দিলো।
একটা চাদরও নিচে দিলনা।
একটু পরে মা,বোন আরো কয়জন মিলে আমাকে একটা সাদা কাপড় পড়ালো।
মা অনেক আদর করে আমার মুখে হাত বুলাচ্ছে আর কাঁদছে।
এতো আদর কোনোদিন করেনি মা আমাকে।
আমি অনেক করে বললাম কান্না থামাতে কিন্তু কিছুতেই কান্না থামাচ্ছে না।
আমি এতো করে বলছি কেঁদো না।
মা কিন্তু কিছুতেই শুনছে না আমার কথা । একটু পর কয়েক জন এসে আমার পা আর মাথাটা বেঁধে দিলো কত বললাম একটু খুলে দাও বাঁধন কেউ শুনলো না।
মাকে সরিয়ে দিয়ে আমাকে নিয়ে যেতে লাগলো।মা কিছুতেই নিতে দিচ্ছে না আমাকে।
ভাই বোন সব চুপ হয়ে কাঁদছে আর কিছু বলছে না।
কত করে বলছি ডিস্টার্ব করিস না আমাকে একজনও শুনলো না।
কেঁদেই চলেছে।
একটু বেশি ঘুমালে বাবা বকা দিতো।
কিন্তু এখন বাবা চুপ করে দাঁড়িয়ে চোখের পানি মুছতেছে।
একটা বকাও দিলো না আমাকে।
মাকে জোর করে সরিয়ে দিয়ে কয়েক জন আমাকে নিয়ে অনেক মানুষের সামনে শুইয়ে দিলো একটা ছায়ায়।
তার পরেই জানাজা পড়লো আমার। জানাজা শেষেই নিয়ে গেলো আমায়। একটু দূরেই একটা মাটির গর্ত করে রাখছে।
বাবা আর ভাই, ২ জন মিলে মাটির গর্তে নেমে আমাকে কোলে তুলে নিয়ে ঐ ছোট মাটির গর্তে শুইয়ে দিলো।
একটা বালিশ, চাঁদর কিছু দিলো না।
একটা লাইটও দিলো না।
আমার পা আর মাথার কাছের বাঁধন গুলো খুলে দিয়ে আমার উপর খুব তাড়াহুড়া করে কিছু কাচা বাঁশ দিয়ে ঢেকে দিলো।
তার উপর আরো কি কি দিলো আমি কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।
যতই সময় যাচ্ছে মাটির গর্তটা অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে।
আমি চিৎকার করছি আর বলছি এখান থেকে আমাকে বের করো।
আমার খুব ভয় করছে।
কিছু দেখতে পাচ্ছি না।
একটু পরেই আমার উপর মাটি চাপা দিয়ে সবাই চলে যাচ্ছে।
আমি ডাকছি আর বলছি আমাকে একা রেখে যেওনা।
না কেউ শুনল না।
স্বার্থপরের মত সবাই চলে গেলো...!!!
কি ভাবছেন...???
মৃত্যুবরণ করবেন না...??
আল্লাহ তাআলা আমাদের সকলকে ঈমানের সহিত মৃত্যু দান করুন..
আল্লাহুম্মা আমিন
Collected
P.c - by me
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Website
Address
Chittagong
Handprint , Brush print, Hand made Jewellery,color print,Batiq,Hand stitch, designable dress, borka,sari
Chittagong
Ayesha Rubayat Shashi Entrepreneur | Fashion Designer | Artist
Halishahar
Chittagong
Hello Everyone!! We are presenting new collection of modern dress. We believe in our quality & our fashion sense. Hope that our all dresses collection you will be choose & buy. Th...
1503, Halishahar Road, Hajji Para, Agrabad
Chittagong, 4100
Makeup Artist, Fashion Designer, Makeover Studio, Boutique Shop, Beauty Products
Chittagong
For those who are interested in fashion modeling, please contact me and stay tuned with Like & Follo