UmmE SohaGi-স্রোতস্বিনী

জীবনে আমি অপ্রয়োজনী জিনিস খুব গুরুত্ব দিয়েছি,যেমন তোমাকে।

✑ উম্মে সোহাগী

মানুষের অবিশ্বাস অবহেলা মৃ ত্যু র থেকেও ভয়ংকর।

‌~উম্মে সোহাগী

মানুষ এমনই এক প্রাণী যে!
হাঁসাতে হাঁসাতে জীবনে আসে তারপর কাঁদাতে কাঁদাতে ছেড়ে যায়।

✑ উম্মে সোহাগী

জীবন কত বৈচিত্র্য
দুটো পাঁ কত জায়গাতেই না ফেলতে হয়,
কত মানুষ চেনা অচেনা
সবার সাথে অনায়াসে মিশে যেতে হয়,
গরীব হলে ধনীর কাছে কদর নেই
আর ধনী হলে জীবন কত সচ্ছ,
টাকা না থাকলে স্বপ্ন হয়ে যায় পদ্ধ পাতা
জলের উপর ভাসতে থাকে।

✑ উম্মে সোহাগী

সুন্দর না?

কি হয় তুমি জীবনে না থাকলে?
মানুষ মানুষকে ছাড়া দিব্যি বাঁচে
দেখো,আমি কেমন থাকি,
কেমন করে বাঁচি
কেমন করে হাঁসি।

✑ উম্মে সোহাগী

নিজের ভালো নিজেকেই রাখতে হবে
নিজের ব্যঁথা নিজেকেই সারাতে হবে।

✑ উম্মে সোহাগী

তুমি নিজেই প্রকৃতির কসম কেঁটে
থেকে যাওয়ার দিব্যি করেছিলে-
আচ্ছা এখন বলো তো
আমি ক্ষমা করলেই
প্রকৃতি কি তোমায় ছেড়ে দিবে।?

✑ উম্মে সোহাগী

কালো রঙের টি শার্ট।

অনল ছাড়াই পুড়েছি'স্বৃতির ছাই বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছি_শেষ ট্রেনে উঠে তখনও তোমাকে হারানোর ব্যাঁথায় কেঁদেছি।

সে যেনো ফুল কুড়াইয়া পাইলে
যত্ন কইরা তুইলা রাখে।

তোর চোখ ভিঁজলে
আমার টিনের ঘরে বৃষ্টি এসে ঢুকে

✑ উম্মে সোহাগী

ভরসা রাইখো
ছাইড়া যাওয়ো না
ঠকাইও না আমারে।

✑ উম্মে সোহাগী

চাইলে আমিও সুতো কাটা ঘুড়ির মতো উড়তে পারি।

তুমি যদি বুকের ব্যথাটুকু খুঁজতে
হয়তো এই রাত এতো দীর্ঘ হতো না।

লেখা -উম্মে সোহাগী

সবাই বলতো ভালোবাসার মানুষকে আগলে রাখতে শিখুন _
আমি তো পৃথিবী ছাড়তে রাজি ছিলাম,
ফুলের মতো যত্ন নিয়েছি তবুও আমার করে রাখতে পারিনি।

✑ উম্মে সোহাগী

পাখির মতো ডানা আমার
অথচ তোমার নখরে আঁচড়ে ভেঙে যায়।

✑ উম্মে সোহাগী

আমার বিদায় ক্ষণে কেঁদো না
সমস্ত অনুরাগ কে জিতিয়ে দিলাম
নিজের যত্ন নিও।

লেখা-উম্মে সোহাগী

এবার গ্রুপে চলছে ভিন্ন ধরনের প্রতিযোগীতা।
বিস্তারিত কমেন্টে।

যাকে কান্না জড়িত গলায় মুখে বলে বুঝাতে পারোনি'তাকে ফেসবুকের ওয়ালে দু'এক লাইন লিখে কি বুঝাবে?

✑ উম্মে সোহাগী

মানুষ বড়ই রহস্যময় প্রাণী।

লেখা -উম্মে সোহাগী

তোমার মতো কাউকে নয় তোমাকেই শত শতাব্দী ভালোবাসতে চাই।

✑ উম্মে সোহাগী

কারো দুচোখের ঘুমে স্বপ্ন ছোঁয়া মানুষ হতে পারিনি-প্রেমিক তুমি ফিরে যাও।

✑ উম্মে সোহাগী

বুকের ভেতর একটা ব্যঁথা বাস করে
কেমন তোমার থেকেও তীব্র ,
বোধহয় এটা তোমার অবহেলা অযত্ন !
আমি কেবল অসুখে অসুখে বাঁচি
তোমার অসুখ।

লেখা -উম্মে সোহাগী

প্রিয় মানুষ যখন বাহিরের অন্য কোনো মেয়ের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করবে
তখন আপনি ধীরে ধীরে অপ্রিয় হতে থাকবেন।
প্রথম কালের মতো আর কোনো কিছুই খুঁজে পাবেন না,তার কাছে আপনার সব কিছু বিরক্ত হয়ে উঠবে।
তারপর ভেতর থেকে আপনি একটু একটু করে পুড়তে থাকবেন।
অথচ সে মানুষ টি একটুও টের পাবে না।সবটা তার কাছে স্বাভাবিক লাগবে।
যতই বুঝাতে চাইবেন ব্যর্থ হবেন।
কারণ অন্য ফুলের গন্ধ পেয়েছে সে ।
তাই যে যেভাবে থাকতে চায় তাকে থাকতে দিন, কথা না বললে জোর করবেন না।
ছেড়ে দিন , উড়তে উড়তে যখন ক্লান্ত হবে তখন আর আশ্রয় খুঁজে পাবে না।

লেখা-উম্মে সোহাগী

এই দুনিয়াতে থাকি আর না থাকি!
আমি হারি কিংবা জিতি-
সব কিছু হারিয়ে শূন্য হলেও
তোমাকে চাই তোমাকে ভালোবাসি।

আমি এতো কিছু বুঝি না!
তোমার উদ্দেশ্য কি খুঁজি না-
তুমি থাকলে হাঁসি
দূরে গেলে অভিমান করি।

সারাক্ষণ তোমার উপস্থিতি!
আমি অন্ধ প্রেমিকা তোমারি-
তুমি থাকলে আনন্দ আমার
ভালোবাসাতে থাকি,তোমাকে ভালোবাসি।

ভালোবাসি।
লেখা -উম্মে সোহাগী

আমরা মানুষ হয়ে মানুষের সাথে কথা বলবো না, এটা আসলে অসম্ভব একটা বিষয়। মানুষই মানুষের সাথে কথা বলবে খুব সাভাবিক। কিন্তু এখনের জেনারেশনে কেউ কারো সাথে কথা বললে সহজেই আপনাকে ভেবে নিবে সস্তা। দু এক দিন ভালো করে কথা বলবে, আপনাকে সম্মান দেখাবে গুরুত্ব দিবে। ধীরে ধীরে আপনার সঙ্গে বন্ধুসরূপ আচরণ করবে , তারপর আপনার সব বিষয়ে অধিকার দেখাতে শুরু করবে।
আপনি কোথায় যাচ্ছেন, কি খাচ্ছেন, কার সাথে মিসতেছেন, কার সঙ্গে বাহিরে যাচ্ছেন, সব সব বিষয়ে অধিকার দেখাতে থাকবে।
অথচ আপনি তাকে এমন কোনো অধিকারই দেননি। আর একটা সময় পর যখন আপনি বিরক্ত হয়ে দু'টো কটু কথা বলবেন , তখন আপনি হয়ে যাবেন সব থেকে খারাপ মানুষ তার চোখে , নিকৃষ্ট , অহংকারি।
কিন্তু অপরিচিত একজন মানুষ যে সম্পর্ক গড়ার নামে আপনার স্বাধীনতা কেড়ে নিচ্ছে , আপনার জীবনকে তিক্ততায় ভরিয়ে দিচ্ছে , সেটা তার জন্য কোনো বিষয়ই না।

লেখা -উম্মে সোহাগী

সে ঘুমিয়েছে -
ডাকিস না রাতের প্রহরী !
তোকে মিনতি করি -
ঘুমোতে দে মোর প্রিয় কে।

লেখা -উম্মে সোহাগী

নিজেকে যতই শুদ্ধ প্রমাণ করতে যাবেন ততই আপনি অপরাধীর স্বিকার হবেন।যার জীবনে ভুল নেই সে মানুষ নয়।আপনার কান্না দেখে কেউ যদি বলে ছলনা করছেন,আপনি তাই মেনে নিন।যদি কেউ দুঃখ দেখে বলে অনুভূতি কাজ করে না, তাহলে ঠোঁট বাকিয়ে মুচকি হেঁসে দিন।চোখে না দেখে মানুষ অনেক দোষ গুণই খুঁজে, কিছু খুঁজে পাওয়া না পাওয়ার কথা থাক খোছা আপনাকে দিবেই।মানুষের ধর্মই হয়ে উঠেছে দোষারোপ করা,পিছনে গিবত করা।কারো ভালো দেখলে গা জ্বলে উঠা,কেউ উপরে উঠতে দেখলে তাকে টেনে নিচে নামিয়ে দেওয়া।নষ্ট সমাজে বাস করছি,যেখানে স্বপ্নের কোনো দাম নেই। নিজের স্বাধীনতার কোনো মূল্য নেই। মানুষের কান কথায় জীবন তিক্ততায় ভরে গেছে। সঠিক ভুল বিচার না করেই অপরাধী করে দেয়।বাঁচতে ইচ্ছে করছে না?
সব তুচ্ছ করে দিন, নিজের জন্য বাঁচুন। এসেছেন একা যাবেন একা, কিসের মানুষ কিসের ভয়, বুক ফুলিয়ে চলুন।আপনি সঠিক তো আপনাকে কেউ দমিয়ে রাখতে পারবেন না।

লেখা - উম্মে সোহাগী

সে ঘুমিয়েছে -
ডাকিস না রাতের পহরি !
তোকে মিনতি করি -
ঘুমোতে দে মোর প্রিয় কে।

লেখা -উম্মে সোহাগী