Kabir Dairy Farm
Welcome to the official Kabir dairy Farm page. On this page , we celebrate the goodness of milk by bringing you small moments of health, inspiration and joy.
A Sister Concern of Kabir Shop BD
আলহামদুলিল্লাহ,
নতুন অতিথির আগমন ❤️
(9)
উত্তেজনাপূর্ণ খবর!
🎮 গেমিং জোন শীঘ্রই আসছে 🎮
অন্যরকম গেমিং অভিজ্ঞতার জন্য প্রস্তুত হন! আমরা ঘোষণা করতে পেরে আনন্দিত যে আপনার এলাকায় শীঘ্রই একটি অত্যাধুনিক গেমিং জোন খোলা হচ্ছে৷
স্থান: বহদ্দারহাট, চট্টগ্রাম।
আপডেট এবং গ্র্যান্ড উদ্বোধনের তারিখের জন্য সাথে থাকুন। 🚀🎉
ইউ. এম. এস. তৈরীর পদ্ধতিঃ
*.ইউ,এম,এস তৈরীর প্রথম শর্ত হল এ উপাদনগুলির অনুপাত সর্বদা সঠিক রাখতে হবে অর্থাৎ ১০০ ভাগ ইউ,এম, এস এর শুষ্ক পর্দাথের মধ্যে ৮২ ভাগ খড়, ১৫ ভাগ মোলাসেস এবং ৩ ভাগ ইউরিয়া থাকতে হবে।
*.সহজ ভাষায় যতটুকু খড় মিশ্রিত করব তার অর্ধেক পরিমাণ পানি, পানির অর্ধেক পরিমাণ মোলাসেস/নালী/চিটা এবং প্রতি কেজি খড়ের জন্য ৩০ গ্রাম ইউরিয়া নিতে হবে যেমন ১০ কেজি খড়ের জন্য ৫ লিটার পানি, ২.৫ কেজি মোলাসেস এবং ৩০০ গ্রাম (১০x৩০গ্রাম) ইউরিয়া লাগবে।
*.প্রথমে খড়, মোলাসেস ইউরিয়া পরিমান মেপে নিতে হবে।
*.মোলাসেস ও ইউরিয়া ওজনের পর প্রয়োজন মত পরিস্কার পানিতে এমনভাবে মিশাতে হবে যাতে সম্পূর্ণ দ্রবণটুকু খড়ের সাথে সহজে মিশানো যায়।
*.শুকনো খড়কে পলিখিন বিছানো বা পাকা মেঝেতে সমভাবে বিছিয়ে ইউরিয়া মোলাসেস দ্রবণটি আস্তে আস্তে ঝরনা বা হাত দিয়ে ছিটিয়ে দিতে হবে এবং সাথে সাথে খড়কে উল্টিয়ে দিতে হবে যাতে খড় দ্রবন চুষে নেয়। এভাবে স্তরে স্তরে খড় সাজাতে হবে এবং ইউরিয়া মোলাসেস দ্রবন সমভাবে মিশিয়ে নিতে হবে।
(শুকনো খড় -পানি -চিটা/নালী - ইউরিয়া)
৫ কেজি - ২.৫ থেকে ৩.৫ লিটার -১কেজি- ১৫০ গ্রাম
১০ কেজি -৫থেকে ৭ লিটার -২ কেজি- ৪০০ গ্রাম
২০ কেজি- ১০ থেকে ১৪ লিটার -৪ কেজি -৪০০ গ্রাম
৫০ কেজি -২৫ থেকে ৩৫ লিটার -১২ কেজি -২ কেজি
১০০ কেজি - ৫০ কেজি -৭০ লিটার- ২৪ কেজি -৩ কেজি
ব্যবহার পদ্ধতিঃ
*.ইউরিয়া মোলাসেস খড় সঙ্গে সঙ্গে গরুকে খাওয়ানো যায় অথবা একবারে ২/৩ দিনেতৈরী খড় সংরক্ষণ করে আস্তে আস্তে খাওয়ানো যায়।
*.তবে ২/৩ দিনের খড় একবারে তৈরী করলে ইউ এম এস পলিথিন দ্বারা ভালভাবে ঢেকে রাখতে হবে।
খাওয়ানোর পরিমানঃ গরুকে তার ইচ্ছ অনুযায়ী, অর্থাৎ গরু যে পরিমান থেতে পারে পরিমাণ ইউ এমএস সরবাহ করতে হবে। তবে গরুকে আস্তে আস্তে অভ্যস্ত করিয়ে নেওয়া ভাল।
KDF 1(2)
আলহামদুলিল্লাহ,
নতুন অতিথির আগমন (৫ম নাম্বার)❤️
(3)
আলহামদুলিল্লাহ,
নতুন অতিথির আগমন (চার নাম্বার)❤️
/3
আলহামদুলিল্লাহ,
নতুন অতিথির আগমন❤️
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
😃😃সুখবর-সুখবর-সুখবর😃😃
🐄🐄বাজার-বাজার-বাজার🐄🐄
প্রতিবছরের ন্যায় এই বছরও পবিত্র ইদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ৭ তারিখ রোজ বৃহস্পতিবার
"কবির ডেইরি ফার্ম" এবং ধর্মপুর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্দেগে ধর্মপুর মহুরী পাড়া
আব্দুল মোতালেব চৌধুরী বাড়ির দত্তপুকুর পাড়ে বাংলাদেশ সরকার কতৃক অনুমোদিত এক জমজমাট গরু-ছাগলের বাজার অনুষ্টিত হবে।
সম্পুর্ণ হাসিল মুক্ত এই বাজারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সরকারের নির্দেশনা মেনে করোনা ভাইরাসের ব্যাপক বিস্তার রোধ করতে সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে সকল স্বাস্থ্য বিধি মেনে সকল ক্রেতা বিক্রেতা ভাইদের বাজারের আসার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
উক্ত বাজার সম্পুর্ণ হাসিল মুক্ত এবং ক্রেতা বিক্রেতা ভাই বোনদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
উক্ত বাজারে সকলকে জানায় সাদর আমন্ত্রন।
বিঃদ্রঃ ক্রেতা বিক্রেতা সকলকে মাস্ক পড়ে আসার অনুরোধ রইল।
৷৷ ধন্যবাদান্তেঃ
১)নাছির উদ্দীন টিপু
চেয়ারম্যান
ধর্মপুর ইউনিয়ন পরিষদ
২)জিয়াবুল হোসেন লেডু।
বাজার পরিচালনা কমিটি।
৩)হুমায়ুন কবির চৌধুরী(আহিদ)
পরিচালক
কবির ডেইরি ফার্ম।
প্রাণী সম্পদ ও ডেইরী উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সাতকানিয়া গরু মোটাতাজাকরন দলের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় কবির ডেইরী ফার্মের পরিচালক হুমায়ূন কবির চৌধুরী আহিদ ভাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
যারা নতুন খামার করতে আগ্রহী তারা শুরু থেকে শেষ পযন্ত' পোস্ট টি পড়ুনঃ-----
মানলে খামার করে লোকসান নয় লাভ হবে,প্রবাসী ভাইয়েরা ও পড়বেন।
শুরুতে ৩টি বিষয় থাকতে হবে।
🐂ধৈয্য
🐂ডিসিপ্লিন
🐂নিজের যা আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে।
১।আমরা খামারীরা গরীব ঘরের সন্তান হয়ে,বড় ধরনের ঝুঁকি আসলে আমরা সইতে খুবই কষ্ট হয়।
তাই খামারের শুরুতে ছোট্ট আকারে শুরু করবেন।
১/২টি বকনা ও ভালো জাতের ২/৩ টি গাভী দিয়ে শুরু করুন।
২।শুরুতে বড় আকারে ডেইরী নিয়ে শুরু করলে দুধের বাজার,দুধ সেল দিতে পারবেন কি না তা ভেবে নিবেন।নয়তো দুধের দোকানে/মিষ্টির দোকানে ৫০ হাজার ৭০ হাজার বাকী থাকতে হবে, পরে খামার নিয়ে হিমসিম খেতে হবে।
৩।গরু কিনার সময় জাত চিনতে হবে,নিজে প্রথমে জাতের গরু চিনতে অসুবিধা হবে তাই অভিক্ত লোক সাথে নিয়ে গরু কিনতে হবে।
অনলাইন থেকে গরু কিনলে বুঝে শুনে কিনবেন,অসাধু দালালের হাতে পড়লে যা হবে অনলাইনে ২০/২৫ লিটার বলে দিবে পাবেন ১০/১২ লিটার।
সুতরাং সাবধান!
৪।গরু কিনার সময় অবশ্যই গরুটি সুস্থ আছে কি না খেয়াল করতে হবে,গাভী হলে দুধ দহনে লাথি মারে কি না,৪টি বাট দিয়ে দুধ ঠিক মতো আসে কি না,বয়স কী ইত্যাদি জেনে নিতে হবে।
৫।শুরুতেই ১০/১৫ লক্ষ টাকা দিয়ে শুরু করবেন না।
কারন শুরুতে রিক্স না নেওয়া উওম।শুরুতে ২০ লিটারে গাভী নিবেন না, ১০/১৫ লিটার সবোচ্চ।কারণ এতো দামী গরু দিয়ে শুরু করলে কোন প্রকার সমস্যা হলে খামার করার মন মানসিকতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ও আরো অনেক আনুষাঙ্গিক বিষয় আছে তা শুরুতে বুঝতে কঠিন হবে।
৬।টাকা থাকলেই সব কিন্তু সম্ভব নয়,টাকা গরমে ২ লাখ ৩লাখ টাকা করে গরু কিনবেন না শুরুতে।
প্রবাসে থাকেন, ১০ টি গরু কিনে রাখাল রেখে দিয়ে খামার করবেন এমন সিদ্ধান্ত নিবেন না।তাহলে ভোগান্তির শেষ থাকবে না,যা হারে হারে টের পাবেন।কারণ ভালো রাখাল পাওয়া কঠিন।
৭।লাখ লাখ টাকার গরু খামারে তবে ১০০০/২০০০ হাজার টাকার অতিরিক্ত ঔষুধ খামারে রাখতে কষ্ট লাগে এমন চিন্তা করা যাবে না,প্রয়োজনীয় ঔষুধ কিছু খামারে রাখুন। গভীর রাতে দোকান তো বন্ধ থাকবে।
তাই খামারে রাখুন,
থামোমিটার
গ্যাসের ঔষুধ
জ্বরের
বদ হজমের
পাতলা পায়খানার
ঠান্ডার
আমাশার
ভিটামিন বি, এডি৩ই ইনজেকশন
৮।ট্রেনিং করতে হবে ৩ মাসের, সাপ্তাহিক বা মাসিক প্রাণী সম্পদ হাসপাতালের খামারী মিটিং ও ট্রেনিং এ উপস্থিত থাকতে হবে।
৯।গরুর যত্ন করতে হবে নিয়মিত।
গরুর গোসল,ঠিকসময়ে খাদ্য দেওয়া,নিয়মিত খামার পরিস্কার করা, প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে রাত ১০ টায় খামারের সব গুলো গরুর খেয়াল নিবেন, গরু গুলো জাবর কাটছে কি না, প্রসাব পায়খানা ঠিক আছে কি না তা পরিদর্শন করতে হবে।এই ডিসিপ্লিন গুলো মেনে চলতে হবে।
১০।ধৈয' থাকতে হবে।খামারে লাভ আর লাভ তা কিন্তু নয়,কখনো কোন সমস্যা হতে পারে, আগুন লেগে পুড়ে যেতে পারে,গরু মারা যেতে পারে,গাভী বার বার বীজ/সিমেন দিলে না ও রাখতে পারে তাই বলে গাভী রাগে বিক্রি করা যাবে না।সমস্যা কেথায় তা খুঁজে বের করে সমাধান করতে হবে, লেগে থাকতে হবে।
১১।আপনার খামারে ২ টি ১০/১২ লিটার দুধের গাভী আছে ১/২ টি ভালো জাতের বকনা আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন।অন্যর বড় খামার ও বড় ওলানের গাভী দেখে পাগল হবেন না।কারন নিজের যা আছে তা নিয়ে শুকরিয়া আদায় করা জরুরী।
হয়তো সময়ের ব্যবধানে আপনি তার চেয়ে বড় খামারী হতে পারেন,তাই সততা নিয়ে পরিশ্রম করুন।
১২।অবহেলা দূর করে সাহস রাখুন,গরু অসুস্থ হলে মন খারাপ করবেন না,যখন কোন গরুর সমস্যা হবে তখন নিজের আয়ত্তে না থাকলে দ্রুত ডাক্তার ডেকে চিকিৎসা করাবেন।তবে মনে রাখতে হবে রোগ ছোট্ট হউক বড় হউক অবহেলা করা যাবে না।কারণ একটু অবহেলার কারণে লাখ টাকার সমস্যা তো হতে পারে।
১২।গরু পালতে হলে গরু হতে হবে।
কারণ ৫০০ টাকার প্যান্ট,৪০০ টাকার শাট খুলে লঙ্গি আর কোমড়ে গামচা বেঁধে কাজ করতে হবে।
১৩।গাভী_না_বকনা না মোটাতাজা করন দিয়ে খামার শুরু করবেন।
শুধুই বকনা__দিয়ে শুরু করলে কমপক্ষে হিটে আসার আগ পযন্ত ও বাচ্চা দেওয়ার আগ পযন্ত আপনি কোন লাভের মুখ দেখতে পারবেন না।বরং হিটে আসলে কয়েকবার বীজ দিলে বীজ মিস করবে,খাদ্য খরচ,লেবার খরচ, কারেন্ট বিল হাত থেকে দিয়েই যেতে হবে এতে খামারের প্রতি আগ্রহ নষ্ট হয়ে যায়।
গাভী দিয়ে শুরু করলে দুধ বিক্রির টাকা দিয়েই গাভী ও বাচ্চার খাদ্য খরচ সহ অনন্যা খরচ ও চলে যাবে।ও গাভী হিটে আসলে বীজ দিয়ে আবার পুণরায় বাচ্চা দেওয়ার প্রস্তুতি নিবে।তবে সঠিক ভাবেই লালন পালন করতে হবে।
মোটাতাজা করণ প্রকল্প করলে ৩ মাস বা ৬ মাস মেয়াদী বিক্রির আগ পযন্ত খাদ্য ও ঔষুধ থেকে শুরু করে সমস্ত খরচ হাত থেকে বহন করতে হবে পরে লাভ লসের হিসাব।
সুতরাং আমার মতে শুরুতে ১/২ টি বকনা ও ২/৩ টি গাভী দিয়ে শুরু করাই ভালো।
১৪।নতুন অবস্থায় গাভীন গরু কেউ কিনবেন না।কারণ অনেক সময় গাভীর ১/২টি বাট দিয়ে দুধ আসে না, ও দুধ দহনে নড়াচড়া করে, লাথি মারে তখন সেই গাভী বিক্রি করতে পারে না।পরে ৫/৬/৭/৮/৯ মাসের গাভীন হলে বিক্রি করে।সুতরাং সাবধান!
তবে পরিচিত জনের গাভী হলে ভিন্ন কথা।
১৫।ইউটিওব,ফেসবুকের সফলতার গল্প শুনে কেউ খামার করবেন না, কারণ ঐ গল্প গুলোর পিছনে লুকিয়ে থাকে অনেক তথ্য যা প্রকাশ করে না।
বাস্তবতা বড়ই কঠিন,কল্পনা পরিহার করে বাস্তবতা মেনে খামার করুন দেখবেন সফলতা আপনার পিছু নিবে।
Cattle Expo 2022
Kabir Dairy Farm এর আরেকটি প্রকল্প বায়ো-গ্যাস প্ল্যান্ট সম্পন্ন হয়েছে ❤️
শত ব্যস্ততার মাঝে ক্লান্তি দূর করে নিজেকে রিচার্জড করুন কবির ডেইরি এর মিল্কের সাথে।
Kabir Dairy Farm এর পক্ষ হতে আপনাকে ইংরেজি শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা!
এই বছরটি আপনার জন্য অনেক সুখ এবং সমৃদ্ধি বয়ে আনুক
আসসালমু আলাইকুম,
নতুন অতিথির আগমন।
হলিস্টান ফ্রিজিয়ান ❤️❤️
Alhamdulillah Sold 🥰
Sold
sold
Allhamdulilla sold ...
কবির ডেইরি ফার্মে
দুগ্ধবতী গরুর খামারের পাশাপাশি আমাদের রয়েছে গরু হৃষ্টপুষ্ট করণ খামার।
সবার কথা মাথায় রেখে প্রস্তুত করা হয় বিভিন্ন জাত এবং ওজনের গরু।
কবির ডেইরী ফার্মে রয়েছে পর্যাপ্ত ছোট গরুর কালেকশন। 60 হাজার থেকে 1 লক্ষ টাকা বাজেটের গরুর জন্য চলে আসুন আমাদের ধর্মপুর, মূহুড়ী পাড়া, মোতেলেব চৌধুরী বাডীতে অবস্থিত নিজস্ব খামারে।
যোগাযোগ করুনঃ
Whats app-01316533058
Phone-01812777393
কবির ডেইরি ফার্মে
দুগ্ধবতী গরুর খামারের পাশাপাশি আমাদের রয়েছে গরু হৃষ্টপুষ্ট করণ খামার।
সবার কথা মাথায় রেখে প্রস্তুত করা হয় বিভিন্ন জাত এবং ওজনের গরু।
কবির ডেইরী ফার্মে রয়েছে পর্যাপ্ত ছোট গরুর কালেকশন। 60 হাজার থেকে 1 লক্ষ টাকা বাজেটের গরুর জন্য চলে আসুন আমাদের ধর্মপুর, মূহুড়ী পাড়া, মোতেলেব চৌধুরী বাডীতে অবস্থিত নিজস্ব খামারে।
যোগাযোগ করুনঃ
01316533058
01812777393
#
চলুন, আজ জেনে নেই গরু সম্পর্কে অজানা এবং মজার কিছু তথ্য।
* একটা গাভী তার জীবদ্দশায় মোটামুটি ২০-৩৫ লাখ গ্লাস দুধ উৎপাদন করতে পারে। তবে সেটা অবশ্যই নির্ভর করে গরুর জাতের উপর।
* একটি গরু একা একা সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে পারে, কিন্তু নামতে পারে না। এটা আজব শুনালেও সত্যি।
* গরুর গন্ধশক্তি কিন্তু প্রবল।। প্রায় ৬ মাইল দূর থেকে কোনো কিছুর গন্ধ পেতে পারে একটি গরু!
* পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গরু আছে ভারতে।
* মাত্র দেড়শ’ বছরে কিছু বেশি সময় অর্থাৎ ১৮৫০ সালের আগে প্রায় প্রতিটি পরিবারই গরু পালন করতো।
* একটি গরু একদিনে প্রায় ১৪বার ওঠাবসা করে।
* একটি গরু দিনের ৬-৭ ঘণ্টা খাবার খেয়ে ও প্রায় ৮ ঘণ্টা সেই খাবার জাবর কেটে কাটায়! প্রতিটি গরু দিনে প্রায় ৩৫ গ্যালন পানি খেতে পারে।
* একটা গাভীর একদিনে সবচেয়ে বেশি দুধ দেওয়ার রেকর্ডটি রয়েছে আরবি ব্লানকা নামের একটি গাভীর দখলে। ব্লানকা একদিনে ২৪১ পাউন্ড দুধ দিয়ে রেকর্ডটি নিজের দখলে নেয়! কিউবার এই গরুটি বেঁচে ছিল ১৯৭২-১৯৮৫ সাল পর্যন্ত।
* এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি দিন বাঁচা গরুটির নাম হলো বিগ বারথা। বারথা তার ৪৯তম জন্মদিনের ৩ মাস আগে মারা যায়। জীবদ্দশায় বারথা জন্ম দিয়েছে ৩৯টি বাছুর। আর তার কল্যাণে চ্যারিটি ফান্ডে জমা পড়েছে ৭৫ হাজার মার্কিন ডলার বা ৫৮ লাখ টাকার বেশি। আয়ারল্যান্ডে জন্ম নেওয়া এই গরুটির জন্ম ১৯৪৫ সালে। মারা যায় ১৯৯৩ সালে।
মাংস প্রাণিজ আমিষের অন্যতম প্রধান উৎস। দেশের আমিষের চাহিদার ৪৮% পূরণ হয় শুধু মাংসের মাধ্যমে। তাই মাংসকে প্রানিসম্পদ খাতের প্রধান উপখাত ও বলা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশ মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ এবং রপ্তানি করারও সামর্থ্য রাখে। কিন্তু বেশ কয়েকবছরধরে দেশে হিমায়িত মাংস আমদানি এই খাতের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে!
আমদানি নীতিঃ
আমদানি নীতি আদেশ ২০১৫-১৮ অনুযায়ী দেশে শুকর ছাড়া অন্যান্য পশুর মাংস আমদানি করা যাবে। তবে এক্ষেত্রে প্রাণিসম্পদ দপ্তরের অনুমতি নিয়ে আমদানি করতে হবে। এছাড়া মাংস আমদানি করতে হলে বেশ কিছু শর্ত মানা বাধ্যতামূলক। যেমন, আমদানি করা মাংস যে প্রাণির ই হোক না কেন তা অবশ্যই খাওয়ার উপযোগী হতে হবে। প্যাকেটের গায়ে রপ্তানিকারকের নাম, মেয়াদ ইত্যাদি মূদ্রিত থাকতে হবে। মাংসের সাথে বিষমুক্ত, রোগমুক্ত সনদ থাকতে হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ২০০৫ সালের আইন ” বাংলাদেশ পশু ও পশুজাত পণ্য সঙ্গনিরোধ আইন”অনুযায়ী, যদি কেউ পশু ও পশুজাত পণ্য আমদানি করতে চায় তবে অন্তত ১৫ দিন পূর্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাকে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে জানাতে হবে। সব বিষয় বিবেচনা করার পর প্রক্রিয়া অনুযায়ী অনুমতি দিলে আমদানিকারকগণ আমদানি করতে পারবেন। অথচ এসবের তোয়াক্কা না করেই অনেক ব্যবসায়ী দেশে মাংস আমদানি করে থাকে।
বাংলাদেশে মাংস আমদানির ইতিহাসঃ
নব্বই-এর দশকে দেশে জবাইকৃত গরু, ছাগল মহিষের ৬৫-৭০ % আসতো দেশের বাইরে থেকে। কিন্তু ২০১৪ সালে অবৈধ পথে দেশে গরু অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে দেশের প্রান্তিক পর্যায়ের খামারী থেকে শুরু করে বড় খামারী লাভের মুখ দেখতে শুরু করে। এরপরও বিগত বছরগুলোতে কুরবানীর সময় দেশে বৈধ ও অবৈধ পথে গরু পাচার হতো। আপত্তি থাকা সত্ত্বেও বেশ কয়েকবছর ধরে দেশে পশু আমদানির বদলে মাংস আমদানি হচ্ছে। ২০১৪-২০১৫ সালের হিসাব অনুযায়ী দেশে ১৮ হাজার কেজি মাংস আমদানি হয়েছিল। এরপর ২০১৫-১৬ সালে ৫৫ হাজার কেজি, ১৬-১৭ সালে ২০ হাজার কেজি, ২০১৯ সালে মাত্র পাঁচ মাসে ২০ লাখ ৪৩ হাজার কেজি মাংস আমদানি হয়েছে। বাংলাদেশে মাংস আমদানি হয় মূলত ভারত, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া থেকে।
২০১৯ সালে ব্রাজিল থেকে আরও বেশি মাংস আমদানির প্রস্তাব দেয় ব্রাজিল সরকার। এ প্রস্তাবের মূলকথা ছিল ” আসবে মাংস, যাবে পোশাক “। বিজেএমইএ এই প্রস্তাবটি পর্যালোচনা করে অনুমোদনের জন্য পাঠায় বানিজ্য মন্ত্রণালয়ে। তাদের সাথে একাত্নতা ঘোষণা করেছিল আমদানিকারকগণ। তাদের এ প্রস্তাবে আপত্তি করেছিল মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। আপত্তি করার যথেষ্ট কারণও ছিল। আমদানিকৃত মাংসে কোন রোগ- জীবাণু আছে কিনা তা পরীক্ষা করার ব্যবস্থা বাংলাদেশে নেই। এজন্য মাংস আমদানির অনুমতি প্রদান না করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছিল বানিজ্য মন্ত্রণালয়কে। তবুও দেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পথে মাংস আমদানি করা হয়েছে।
মাংস আমদানির প্রয়োজন আছে কি?
এক কথায়, 'না'।
বাংলাদেশে বিগত কয়েকবছরে প্রাণিসম্পদ খাতের অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হয়েছে। একদিকে প্রাণিসম্পদ খাত আধুনিক হয়েছে, অপরদিকে মাংসের উৎপাদন বেড়েছে চাহিদা বাড়ার সাথে সমান তালে। এইতো কয়েকবছর পূর্বেই কুরবানির হাটে গেলে দেখা যেত জীর্ণশীর্ণ, পাজরের হাড় দেখা যাওয়া গরু বিক্রির জন্য আনা হয়েছে। কিন্তু বর্তমান চিত্র সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন দেশের খামারীরা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে উন্নতজাতের গরু মোটাতাজা করে থাকে যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ এখন মাংস উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ।
খাদ্য ও কৃষি সংস্থা’র মতে দেশে দৈনিক জনপ্রতি ১২০ গ্রাম ধরে দেশে বাৎসরিক মাংসের চাহিদা ৭২.৯৭ লক্ষ টন। এদিকে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২০১৮-১৯ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী দেশে বছরে মাংস উৎপাদিত হয়েছে ৭৫.১৪ লক্ষ টন। অর্থাৎ মাংস উদ্বৃত্ত ছিল ২.১৭ লক্ষ টন। এখন কথা হচ্ছে যে, কোন দেশে যদি পণ্য উদ্বৃত্ত থাকে তবে তা কেন আমদানি করতে হবে? এবছর ইদ উল আযহায় প্রায় ১ লাখ পশু কুরবানি হয়েছে যার শতভাগ যোগান দিয়েছে আমাদের দেশীয় খামারীরা। সরকারের মহৎ উদ্দ্যোগের কারণেই এবছর ভারত থেকে গরু আমদানি করা হয় নি। উপরোক্ত বিষয় গুলি পর্যালোচনা করলে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, বাংলাদেশে হিমায়িত মাংস আমদানির কোন প্রয়োজন নেই।
001 নং
উন্নতমানের গাভীটি হাত বদল হবে
খামার উপযোগী 2nd বিয়ানেই 12 -14 লিটার দুধের উন্নতমানের ফ্রিজিয়ান গাভী সাথে বকনা বাচ্চা আছে ।
সরাসরি কথা বলুন 01612777393
গাভিটি সম্পুর্ন রোগ বালাই মুক্ত
প্রতারিত থেকে বাঁচতে হলে সঠিক খামারীর কাছে থেকে গাভী সংগ্রহ করুন ।
গাভীটি গুনে মানে সেরা
জাতঃ ফ্রিজিয়ান
বিয়ানঃ 2 ND
4 দাত
গাভীটির দুধের পরিমানঃ 12-14লিটার সকাল- বিকাল
গাভীটির সাথে বকনা বাচ্চা আছে
আপনারা চাইলে আমার খামারে এসে গাভীর দেখে শুনে নিতে পারবেন ।
আপনার ক্রয়ক্রিত উন্নতমানের গাভীটি হোম ডেলিভেরী দিতে পারবো ।
আপনি ও আপনার পরিবারে সাফল্য কামনা করি.......
ভালো থাকবেন।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
4382
পুরাতন চাঁদগাও, , , বিক্রয়কেন্দ্র : ২৫০৫ ড্রিমল্যান্ড, কাজীর দেউরী
Chittagong
Organic cattle and dairy farm in Chittagong.
কধুরখীল ইউনিয়ন, 2 নং পৌরসভা, বোয়ালখালী, চট্টগ্রাম
Chittagong
গরুর খাঁটি দুধ,গরু,ছাগল হাঁস মুরগির ডিম ও মাছ বিক্রি করা হয়
Cosmopolitan, East Nasirabad Chittagong
Chittagong, 4200
GreenHarvest Agro provides one of the best milk in Chittagong. It’s a small up growing firm with patient and love for cattle’s. GreenHarvest Agro mainly concentrate of dairy firmi...
Chittagong
Since last 5 years RN Dairy is well known for providing 100% pure liquid milk, Ghee (purified butter)
West Merolla, Ramu
Chittagong, 4730
“AGRICULTURAL IS THE MOST HEALTHFUL,MOST USEFUL AND MOST NOBLE EMPLOYMENT OF MAN”
Bapare Para, Abdul Karim Road, Bahir Signal, Chandgaon
Chittagong, 4212
Assalamualaikum everyone.This is a cattle farm.If you need Cattles you can contact us.Visit our farm and pick your favourite cattle.We'r always open for your visit.