Education news
বাংলাদেশের সকল শিক্ষা সংক্রান্ত খবর ?
I was in class 7
she was in class 7
I was in class 10
she was in class 10
I was in college
she got married
I was preparing for university
she was preparing for first child
I completed PHD
Her daughter completed psc
I completed post doctorate
Her daughter in class 10
I have joined job
Her daughter has joined college.
And the greatest irony!!
Today is my engagement
And her daughter is my fiancee.🙂🙂🙂
অবশেষে তারাও বিয়ে করতে যাচ্ছে....
একবার ভেবে দেখেন তো তাদের বাচ্চা গুলো কেমন ব্রিলিয়ান্ট হবে?🐸🐸🤔🤔
** জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা আর হবে না; বাতিলের প্রস্তাবে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি
সত্যি নাকি.....? 😳🙄
😕🤔
50=50
কবে হচ্ছে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা? | SSC-HSC Examination 2023 | Ministry of Education
আগামী এপ্রিলে চলতি বছরের এসএসসি এবং জুনে এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার পরিকল্পনা করছে শিক্ষাবোর্ড। এবার সব বিষয়েই হবে পরীক্ষা। থাকবে পূর্ণমান ও পূর্ণ সময়। তবে সিলেবাস হবে, পুনঃবিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত। বছরের পর বছর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষার কারণে যে ঘাটতি তৈরি হবে-তা পূরণ সহজ নয় বলে বলছেন শিক্ষাবিদরা।
আরো ভালো করতে হবে? 🤔
আর কেমন ভালো 😕
এই ভালোর শেষ কোথায়?
এটাই আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা
ইউটিউবের অবস্থা 😄
এমন বন্ধু কোথায় পাওয়া যাবে?
🥰বিশ্বাস যেমন ফলাফলেও তেমন – 🥰
একটি কাক। খুব দ্রুত উড়ে যাচ্ছে। মুখে একখানা তাজা রুটি। মনে হয় কিছুক্ষণ পূর্বে বানানাে। কাকটির উড়া দেখে যে কেউ ভাববে, তার জন্য এমন কোনাে সময় নির্দিষ্ট আছে, যার মধ্যে তাকে আপন গন্তব্যে পৌছতেই হবে। এ জন্যেই বােধ হয় তার এত তাড়াহুড়া-এত ব্যস্ততা।
বিখ্যাত বুযুর্গ হযরত মালেক বিন দিনার (রা.) হজ্জ্ব শেষে বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে একটি কাকের চলার ভঙ্গি দেখে তার মনে সন্দেহ হলাে। ভাবলেন, নিশ্চয়ই এর কোনাে কারণ আছে। রহস্য আছে। এ রহস্য আমাকে উদঘাটন করতে হবে। তিনি কৌতুহলী মন নিয়ে কাকটির পিছনে দ্রুত চলতে লাগলেন। কিছুদূর যাওয়ার পর দেখলেন, কাকটি উড়তে উড়তে একটি গর্তের মধ্যে ঢুকে পড়ল।
হযরত মালেক বিন দিনার (রা.) বলেন, সেখানে গিয়ে আমি একটি বিস্ময়কর ঘটনা প্রত্যক্ষ করলাম। দেখলাম, সেই গর্তের মধ্যে হাত-পা বাধা অবস্থায় এক লােক চিৎ হয়ে পড়ে আছে। আর কাকটি রুটি ছিড়ে ছিড়ে তাকে খাওয়াচ্ছে। একজন অসুস্থ স্বামীর মুখে তার স্ত্রী যেভাবে সােহাগ ভরে খাবার উঠিয়ে দেয়, কাকটির অবস্থা দেখে আমার তাই মনে হলাে।
বেশ কিছুক্ষণ এ দৃশ্য অবলােকন করার পর আমি যখন আরেকটু অগ্রসর হলাম, তখন কাকটি উড়ে গেল। আমি লােকটির নিকটে গেলাম। আমাকে দেখে সে কাঁদতে লাগল। আমি বললাম, আপনি কে? এখানে কিভাবে এলেন? আপনার অবস্থাই বা এমন কেন?
উত্তরে সে বলল, আমি হজ্জ্ব করে দেশে ফিরছিলাম। পথিমধ্যে ডাকাতদল আমার সমুদয় মাল-পত্র ও টাকা-পয়সা কেড়ে নেয়। অতঃপর যাওয়ার সময় আমাকে হাত-পা বেঁধে এ গর্তের মধ্যে ফেলে রেখে চলে যায়।
ডাকাত দল চলে যাওয়ার পর একই অবস্থায় আমার পাঁচ দিন কেটে যায়। ক্ষুধার যন্ত্রণায় চোখে অন্ধকার দেখতে থাকি। মনে হলাে, এই বুঝি আমার প্রাণবায়ু চিরদিনের মতাে বের হয়ে চলে যাবে। কিন্তু খােদার অপরিসীম দয়ায় এখনাে আমি বেঁচে আছি।
পাঁচদিন অতিবাহিত হওয়ার পর আমি এ বলে প্রার্থনা করলাম, হে মহান সেই সত্ত্বা, যিনি আপন গ্রন্থ পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেছেন“যখন কোনাে অসহায় ব্যক্তি তার নিকট প্রার্থনা করে, তখন তিনি তার ডাকে সাড়া দেন এবং তার সমস্যা দূর করে দেন।” হে আল্লাহ! আজ আমি অসহায়। ডাকাতদল আমার সর্বস্ব লুট করে নিয়ে গেছে। এ নির্জন গুহায় কোনাে লােকজনও হয়ত আসবে না। হে দয়াময় খােদা! আমার অসহায় অবস্থা তুমি ভাল করেই প্রত্যক্ষ করছ। একমাত্র তুমি ছাড়া আমার আর কোনাে সাহায্যকারী নেই। মেহেরবানী করে তুমি আমার জীবন রক্ষার ব্যবস্থা কর এবং আমাকে এ বিপদ থেকে উদ্ধার কর। আমার প্রতি দয়া প্রদর্শন কর।”
আমি যেদিন দোয়া করেছিলাম, সেদিন থেকে দয়াময় আল্লাহ আমার জন্য এ কাকটি নিযুক্ত করে দিয়েছেন। কাকটি প্রত্যহ তিনবার আহারের সময় আমার নিকট খাবার নিয়ে আসে এবং নিজেই ঠোট দিয়ে ছিড়ে ছিড়ে খাইয়ে দিয়ে আবার চলে যায়।
ইতিমধ্যে আমি তার হাত পায়ের বাধন খুলে দিয়েছি। বাধন মুক্ত হয়ে সে আমাকে জড়িয়ে ধরে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কিছুক্ষণ কাঁদল। তারপর বলল, মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করার মতাে ভাষা আমার নেই। তিনি আমাকে একটি কাকের মাধ্যমে আহারের ব্যবস্থা করেছেন। আবার আমাকে উদ্ধারের জন্য আপনাকে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
এরপর আমরা লােকালয়ের দিকে ফিরে এলাম। পথিমধ্যে আমাদের ভীষণ পিপাসা হলাে। কিন্তু সাথে কোনাে পানি ছিল না। তাই পিপাসায় কাতর হয়ে আমরা এদিক সেদিক পানি খোঁজ করতে লাগলাম। হঠাৎ দূরে মাঠের মধ্যে একটি কূপ দেখতে পেলাম। সাথে সাথে আমরা এও দেখলাম যে, সেখানে এক পাল হরিণ ঘােরাফেরা করছে এবং কয়েকটি হরিণ মুখ লাগিয়ে কূপ থেকে পানি পান করছে। এ দৃশ্য দেখে আমরা আল্লাহর শােকর আদায় করলাম এবং বললাম, আমরা পানি পেয়ে গেছি। তৃষ্ণায় আমাদের প্রাণ বের হওয়ার উপক্রম। সুতরাং কূপ দেখতে পেয়ে আমরা খুবই খুশি হলাম এবং একটু দ্রুত হেটেই কূপের নিকট পৌঁছলাম।
আমাদের দেখে হরিণের দল ছুটে পালাল। আমরা কুপের কিনারায় গিয়ে দেখি, পানি একেবারে তলদেশে পৌঁছে গেছে। এরপর আমরা রশি ও বালতির সাহায্যে সেই কুপ থেকে পানি উত্তোলন করে তৃপ্তি সহকারে পান করলাম। অতঃপর আমি আমার মহান প্রতিপালক আল্লাহর নিকট আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম।
“হে পরওয়ার দিগারে আলম! আমরা মানুষ। আশরাফুল মাখলুকাত। সৃষ্টির সেরা জীব। আমরা তােমার ইবাদত করি। রুকু দেই। সিজদা করি। তােমার কালাম তিলাওয়াত করি। আর হরিণ? সে তাে জানােয়ার। তাদের মধ্যে বিবেক নেই, বুদ্ধি নেই। তারা তােমার ইবাদত করে না। রুকুও করে না। সিজদাও দেয় না। তথাপি তাদের জন্য কূপের পানি উপরে তুলে দিলে? আর আমাদেরকে কূপের তলদেশ থেকে কষ্ট করে পানি উত্তোলন করে পান করতে হলাে। হে খােদা! তােমার এ খেলা বুঝে আসল না।”
এমন সময় গায়েব থেকে আওয়াজ এলাে।
হে মালেক বিন দিনার! শুনে রাখ, হরিণ সর্বদা আমার প্রতি ভরসা রাখে। পানি পানের দরকার হলে রশি-বালতি তালাশ করার প্রয়ােজন বােধ করে না। আমিই তাদের পানি পানের সুব্যবস্থা করব-এ দৃঢ় বিশ্বাস নিয়েই তারা আগমন করে। সুতরাং আমি তাদের বিশ্বাস মতােই তাদের সাথে মােয়ামেলা করে থাকি।
আর তােমরা? তােমরা তাে পানির পিপাসা হলে রশি-বালতির খোঁজ করতে থাক। বিভিন্ন মাধ্যম তালাশ কর। সুতরাং তােমাদের সাথেও আমি ঐরূপ ব্যবহারই করে থাকি যেরূপ তােমরা বিশ্বাস রাখ । মনে রেখাে, আমার প্রতি তােমাদের বিশ্বাস যেমন হবে, ফলাফলও ঠিক তেমনি হবে। তােমাদের বিশ্বাস যদি ঐসব প্রাণীদের মতাে হতাে, তাহলে আমিও তােমাদের সাথে এমন ব্যবহার করতাম, যেমন ব্যবহার তাদের সাথে করে থাকি ।
প্রিয় পাঠক! তাওয়াক্কুল বা আল্লাহর উপর ভরসা সংক্রান্ত ২/৩টি ঘটনা হৃদয় গলে সিরিজের পূর্ববর্তী অংশগুলােতে উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সাথে এতদ্সংক্রান্ত সংক্ষিপ্ত আলােচনাও সেখানে স্থান পেয়েছে। তাই আমি সেই সব আলােচনার পুনরাবৃত্তি না ঘটিয়ে এখন কেবল তাওয়াক্কুল সংক্রান্ত কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আয়াত ও হাদীস আপনাদের খেদমতে তুলে ধরার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।
১। নিশ্চয়ই শয়তানের রাজত্ব ঐসব লােকের উপর চলে না যারা আল্লাহর উপর ঈমান আনে ও আপন প্রতিপালকের উপর ভরসা রাখে। (সুরা নাহল, আয়াত : ১৩)
২। মুমিনদের একমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত। (সূরা মায়েদা, আয়াত : ১১)
৩। যদি তােমরা মুমিন হও তবে একমাত্র আল্লাহর উপরই ভরসা কর। (সূরা মায়েদা, আয়াত : ২৩)
৪। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা রাখে, তিনি তাকে জয়যুক্ত করেন। কেননা আল্লাহ তাআলা জবরদস্ত হেকমত ওয়ালা । -(সূরা আনফাল, আয়াত : ৪৯)
৫। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি ক্ষুধার্ত কিংবা অভাবগ্রস্থ হয়ে আপন অভাবের কথা কারও নিকট প্রকাশ না করে, আল্লাহ তা’আলা আপন মেহেরবানী দ্বারা তার জন্য এক বৎসরের হালাল রুজির ব্যবস্থা করে দেন। – মিশকাত শরীফ
৬। অন্য এক হাদীসে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে সমৃদ্ধি চায়, তিনি তাকে সমৃদ্ধি দান করেন। যে ব্যক্তি পাপ থেকে পবিত্রতা চায়, আল্লাহ তাকে পবিত্রতা দান করেন। উপরের হাত নীচের হাত থেকে উত্তম। এমন কোনাে লােক নেই যে ভিক্ষার দ্বার খােলে অথচ আল্লাহ তাআলা তার জন্য অভাবের দ্বার খােলেন না। আল্লাহ তা’আলা আমাদের সবাইকে প্রকৃত তাওয়াক্কুল নসীব . করুন। আমীন। ]
"যদি এমন হতাম" – গল্পের বই থেকে নেওয়া।
- প্রতিদিন গরম পানি করতে ঝামেলা লাগে!
-তাই বেশি করে গরম পানি করে ফ্রিজে রাইখা দিছি 🙂
দুনিয়াতে একটু চালাক না হলে চলা মুশকিল.!😌
২০২২ সালে ঘুম গেলাম 🙄
২০২৩ সালে ঘুম থেকে উঠলাম 🥱
তার মানে ১ বছর ঘুম গেলাম 😳
Happy new year 2023❣️🥰
কে কে এমন ছিলে 😳
ফেল থেকে ৩৮ জিপিএ-৫ ❣️
নতুন করে ১ হাজার ২১৩ জন পাস করেছে।
নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭১৭ জন শিক্ষার্থী।
গোসল করেছেন তো? 🙄😀
😃😃
পাশে গার্লফ্রেন্ড ছিলো তাই ভাব দেখায়া ভিক্ষুকরে ১০০ টাকা দিছিলাম। ভিক্ষুক হাসতেছে আর আমারে কইতেছে ভাই এসব করেই আজ আমার এই অবস্থা। 🌚
মেসি বিশ্বকাপ পাইছে তো কি হইছে, সরকারি চাকরি তো পায়নাই। জীবনটা ফুটবল খেলেই ন'ষ্ট করে দিলো!😥😁
~ বাণীতে গ্রামের এক মুরুব্বি 🙂
😀😀
এমন একজন বন্ধু থাকা সৌভাগ্যের ব্যাপার 💗
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা ❣️
আমরা তোমাদের ভুলবো না
আমরা তোমাদের ভুলবো না… 🥰
দুর্দান্ত হিউম্যান সাইকোলজি:
বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন নতুন অধ্যাপক তাঁর ক্লাস নিতে শুরু করলেন। যে মুহুর্তে তিনি পড়ানোর জন্যে ব্ল্যাকবোর্ডের দিকে ঝুঁকলেন, সেই সময় ছাত্রদের মধ্যে কেউ একজন হঠাৎ করেই শিস বাজালো।
অধ্যাপক ঘুরে জিজ্ঞেস করলেন, কে, কে শিস দিয়েছে?
কেউ উত্তর দিলোনা। সবাই চুপ।
অধ্যাপক শান্তভাবে চকটি টেবিলে রেখে বললেন, আজ আর লেকচার দেবোনা। তবে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটি গল্প শোনাব তেমাদের।
সবাই আগ্রহী হয়ে নড়ে চড়ে বসলো। অধ্যাপক গল্প শুরু করলেন।
গতকাল রাতে আমি গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে দেখি পুরো রাস্তা খালি। চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস, আকাশে হালকা মেঘের আড়ালে আধো চাঁদ। তাই ভাবলাম একটু আশেপাশে ঘুরেই আসি।
একটু সামনে অগ্রসর হতেই হঠাৎ রাস্তার পাশের এক কোণে আমি একজন ভদ্রবেশী সুন্দরী তরুণী মেয়েকে দেখলাম। আমি চোখ ফেরাতে পারছিলাম না! প্রথম নজরেই প্রেমে পড়ে গেলাম।
আমি গাড়ির কাচ নামিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'আমি কি কোনো সহায়তা করতে পারি আপনাকে? '
তিনি মৃদু হেসে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'আমি কি তাকে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দিতে পারি? '
আমার হার্টবিট বেড়ে গেলো। আমি গাড়ি থেকে নেমে তাকে আমার সামনের দরজা খুলে দিলাম। তিনি আমার সাথে সামনের সিটেই বসলেন সানন্দে।
অতঃপর আমি তাকে নিজের পরিচয় জানিয়ে বললাম, আমি আপনাদের এলাকারই পাশের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। উনিও উনার পরিচয় জানালেন।
তাকে বাসায় পৌঁছে দেওয়ার পর রাখঢাক না করেই তিনি জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি বিবাহিত? আমি বুঝে ফেললাম, তিনিও প্রথম দর্শনেই আমার প্রেমে পড়েছেন।
আমি বললাম, আপনার অপরূপ সৌন্দর্যের কারণে প্রথমেই আমি গাড়ি ঘুরিয়েছিলাম। তারপর আপনার জ্ঞান, বুদ্ধি ও কথার গভীরতা শুনে আমি খোলাখুলি বলছি, ইতিমধ্যে আমিও আপনার গভীর প্রেমে পড়ে গেছি।
মেয়েটি বললো, আসুন আমাদের এপার্টমেন্টে। চা খাবেন ও আরো কিছুক্ষন গল্প করা যাবে।
প্রেম যখন প্রকাশিত হয়েই গেছে দুই তরফে, তাহলে আর দ্বিধা রেখে লাভ কি। ওর বাসার ভেতরে চলে গেলাম।
আরো কিছুক্ষণ গল্প করে বিদায় নেয়ার সময় সে আমাকে বললো, শুনুন, আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা উল্লেখ করেছেন, আমার ভাই সে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। মানে আপনারই ছাত্র হবে। যদিও সে এখন বাসায় নেই। আপনি ওর দিকে একটু খেয়াল রাখবেন যেন ঠিকমতো পড়াশুনা করে। এখন থেকে আমাদের মধ্যে যেহেতু একটি সুন্দর সম্পর্ক হয়ে গেছে সেহেতু এটি আপনার দায়িত্ব হয়ে গেল।
আমি বললাম, তোমার ভাইয়ের নাম কি?
আমার নব্য প্রেমিকা বললো, আপনি আর আমি পরস্পরকে আমাদের প্রখর বুদ্ধিমত্তার কারণে স্বল্প সময়ে ভালোবেসে ফেলেছি। আপনি আপনার বুদ্ধি দিয়ে খুঁজে বের করবেন তাকে। তাই আমি তাঁর নাম বলছি না। তবে আমার ভাইয়ের একটা বৈশিষ্ট আছে যা দিয়ে আপনি তাকে চিনতে পারবে।
বললাম, আচ্ছা। তাহলে বলো কি সেই বৈশিষ্ট?
আমার প্রেমিকা বললো, সে প্রায়ই হঠাৎ জোরে শিস দেয়!
পুরো ক্লাসের সমস্ত চোখ তৎক্ষণাৎ যে ছেলেটি শিস দিয়েছিল তাঁর দিকে ঘাড় ফিরিয়ে তাকিয়ে রইলো।
অধ্যাপক ধীরে ধীরে চকটি আবার হাতে উঠিয়ে নিয়ে গম্ভীর স্বরে বললেন: "মনোবিজ্ঞানে আমার পিএইচডি ডিগ্রিটি এমনি এমনি আসেনি, আমি এটি অর্জন করেছি।
-সংগৃহীত
🤔🤔😳
🙂🙂🙂
পরীক্ষায় একটি ছেলে ৮৮ পেয়েছে এবং একটি মেয়ে ৯৮ পেয়েছে। তাহলে দু'জনের মধ্যে কে বেশি বুদ্ধিমান❔
তাই বুঝি 🐸
😑😑🙂
🙂🙂
Breakup এর পর রাতে সিম ফেরত দিতে গিয়ে ধ!রা খেয়ে বিয়ে করিয়ে দিল পাড়ার লোক.!🙂
"একেই বলে কপাল".!!🤣
সহজ একটি ধাঁধা, না পারলে আপনি গাধা 🐸
কোন জিনিস ফ্রিজে রাখার পরও গরম থাকে ??
বিবাবিত ও অবিবাহিতের পার্থক্য!!
বিবাহিত-
বউ ফজরে আলতো করে ডাকে।
এই, উঠেন না !
নামাযের সময় চলে যাচ্ছে।
বলতে বলতে হালকা করে মাথার চুল টেনে দেয়।
অবিবাহিত-
এই চেরাগ আলী, এখনো উঠলি না?
কয়টা বাজে দেখছস? সারারাত মোবাইলের মইদ্যে ঢুকি থাকে, সকালে ডাকতে ডাকতে উঠে না।
কী এক জালিম পয়দা হইলো আমার ঘরে!
- 😐😑
ইচ্ছে নেই 💔🙂
~সফলতা VS সমাজ..!
⚫সফলতাঃ-
আমি SSC তে GPA 5.00 পেয়েছি।
🔴সমাজঃ-
ভালো, তবে এ আর এমন কিছু-না। আমার অমুক ভাইয়ের ছেলে, আমার অমুকের
মেয়েও তো পাইছে। ভালো একটা কলেজে চান্স পেয়ে দেখাও।
⚫সফলতাঃ-
আমি নটরডেম কলেজে
চান্স পেয়েছি।
🔴সমাজঃ-
কত জনকে-ই তো দেখলাম ঢাকায় গিয়ে নষ্ট হয়ে গেছে।
⚫সফলতাঃ-
আমি HSC তে GPA 5.00 পেয়েছি।
🔴সমাজঃ-
তাতে এমন কি ? এবার মেডিকেল, বুয়েট, ঢাবি-তে চান্স পাও কি-না দেখ। কত দেখলাম GPA 5.00 পাওয়া ছাত্র কোথাও চান্স পায়-না।
⚫সফলতাঃ-
আমি ঢাবিতে চান্স পেয়েছি, পদার্থবিজ্ঞানে।
🔴সমাজঃ-
মেডিকেলে, বুয়েটে তো আর পাইলা না। আমার অমুকের ছেলে অমুক মেডিকেলে পড়ে, তমুকের মেয়ে বুয়েটে পড়ে। পদার্থবিজ্ঞান আবার এমন কি সাবজেক্ট? কত ছেলে চান্স পেয়ে পাশ করতে পারে-না। আগে পাস কর তারপর কথা বল।
⚫সফলতাঃ-
আমি প্রথম শ্রেণীতে সম্মানের সাথে পাশ
করেছি।
🔴সমাজঃ-
CGPA কত ? ফার্স্ট তো আর হও নি। আমার
অমুকের ছেলে অমুক কলেজ থেকে পড়ে CGPA 3.70
পেয়েছে, আর ঢাবি থেকে পড়ে তোমার এই অবস্থা।
পাশ করে কি করেছ, চাকরি তো আর পাও নি। কত দেখলাম ঢাবি থেকে পড়ে বেকার ঘুরছে।
⚫সফলতাঃ-
আমি চাকরি পেয়েছি।
🔴সমাজঃ-
BCS ক্যাডার তো আর হওনি। যে বেতনের চাকরি, তার থেকে গার্মেন্ট্সে কাজ করা ভালো ।
⚫সফলতাঃ-
আমি BCS ক্যাডার হয়েছি।
🔴সমাজঃ-
তাতে কি হয়েছে ? পুলিশ/প্রশাসন তো আর পাও নাই, মাস্টার হইছো।
⚫সফলতাঃ-
আমি প্রশাসন ক্যাডার পেয়েছি।
🔴সমাজঃ-
পলিটিক্যাল লিডারের কাছে তো তুমি কিছুই না, তো লাভ নাই! সো লিডার হও।
অবশেষে একদিন আমি মারা গেলেও সমাজ
বলবেঃ "মরেছে তো কি হয়েছে ? প্রতিদিনই তো কতো মানুষ মারা যাচ্ছে....!"
হুম, এটাই আমাদের সমাজ। লাভ কি এই ভদ্র সমাজে থেকে???
Reality 🙂🙂
Dog এর মত লাগতেছে 🙃
সতর্ক বার্তাঃ-
আগামী দুই-এক মাস কেউ বিয়ে করবেন না...!!😒
কারণ S.S.C. পরীক্ষায় যেসব মেয়ে ফেল করছে, তাদের ধরে ধরে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে...!!😑😑
টিএসসিতে এক নারীকে বেপরোয়া একটি প্রাইভেটকার ধাক্কা দেয়, দেয়ার পর সেই নারী গাড়ির নিচে পরে যায়, আটকে থাকে গাড়ির সাথে। গাড়ির চালক তাকে পিষতে পিষতে নীলক্ষেত পর্যন্ত নিয়ে গেছে। এই পুরো সময়টুকু তাকে ধাওয়া করেও থামানো যায় নি। পুরো রাস্তা সেই নারীর শরীরের অংশ, নাড়িভূড়ি রক্তে ছেয়ে আছে।
খুনি গাড়ির চালক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক শিক্ষক আজহার জাফর শাহ।
চিন্তা করা যায়, কোন সমাজে বাস করি আমরা।😢😢😢
__________________________________
রুবিনা আক্তারকে এক কিলোমিটরের বেশি রাস্তা টেনে নিয়ে গাড়িটা যখন নীলক্ষেত মোড়ে থামল, সাধারণ একজন মানুষ হিসাবে আপনার তখন কি আশা করা উচিত?
তাকে তৎক্ষনাৎ হাসপাতালে পাঠানো এবং গাড়িসহ ড্রাইভারকে আটক করে উত্তম-মধ্যম দিয়ে পুলিশে দেওয়া। আমি এটা চাইতাম এবং আমি নিশ্চিত আপনারাও এটা চাইতেন।
কিন্তু আমাদের চাওয়া এবং কাজের মধ্যে বিস্তর ফারাক।
সাইকেল নিয়ে প্রাইভেট কারের পিছু নিয়ে যখন নীলক্ষেত পৌঁছালাম ততক্ষণে উত্তেজিত জনতা গাড়ি থামিয়ে ভিক্টিমকে গাড়ির নিচ থেকে বের করে ফেলেছে।
ড্রাইভারকে বের করে ধোলাই করছে জনতা।সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে গালি দেচ্ছে আর একটা হলেও কিল ঘুষি লাথি মারার চেষ্টা করছে ড্রাইভার এবং গাড়িতে। এক বান্দা গাড়ির ছাদেও উঠে গেছে। লাথি দিয়ে দিয়ে উইন্ডশিল্ড আর উইন্ডো গ্লাস ভাঙায় ব্যস্ত সে। আর এই মারামারি ভাংচুরের দৃশ্য ভিডিও করতে ব্যস্ত আরেকদল মানুষ।
সবাই এত ব্যস্ত,এত উত্তেজিত যাকে কেন্দ্র করে সেই রুবিনা আক্তার নিথরভাবে পরে আছে রাস্তার অন্য পাশে।শুধু হৃৎপিণ্ডডা ছটফট করছে।
তাকে ঘিরে ছবি তোলা আর ভিডিওতে ব্যস্ত একদল মানুষ,আরেকদল ব্যস্ত পকেটে হাত দিয়ে এক্সিডেন্টের দুঃখে হা হুতাশ করতে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে এটা কারও মনে পড়ছে না।সবাই ভুলে গেছে।
সাইকেল নিয়ে ভিড় ঠেলে যতটুকু সম্ভব সামনে গিয়ে এক রিক্সাওয়ালা মামাকে বললাম মামা জলদি রিক্সা আনেন! হাসপাতালে নেওয়া লাগবে। আমার মায়ের সেই ভাই, রিক্সা পিছায়ে উল্টো দিকে চলে গেল। খোদার কসম! মন চাইছিল একটা টান দিয়ে কল্লা ছিড়ে ফেলি!
চিল্লায়ে যতই বলি কেউ একটা রিক্সা ডাকেন, হাসপাতালে নেওয়া লাগবে, কেউ একটা ভ্যান ডাকেন। কেউই কথা কানে নেয় না।সবাই ব্যস্ত ভিডিও করতে। কয়েক মুহুর্ত পরে এক ভাই একটা ভ্যান নিয়ে আসল পিছন থেকে।ভ্যানে তুলে রুবিনা আক্তারকে নেওয়া হল ঢাকা মেডিকেলে। ইমার্জেন্সিতে তার সাথে ছিল একজন আপু। যিনি নিজেও র্যান্ডম একজন পথচারী।
ইমার্জেন্সি রুম থেকে যখন ইসিজি রুমে নিয়ে যাচ্ছিলাম রুবিনা আক্তারকে, ঐ আপু কান্নায় ভেঙে পরছিলেন বারবার। ইসিজি রুম থেকে রিপোর্ট নিয়ে ইমার্জেন্সি রুমে ব্যাক করার পরে যখন সার্টিফাই করল "শি ইজ নো মোর",ঐ আপু আবারও কান্নায় ভেঙে পরলেন।
ইমার্জেন্সি রুমে আরেকজন ভাই ছিল। কথা বলার এক পর্যায়ে জানতে পারলাম তিনি সাংবাদিক। আপুর থেকে,আমার থেকে বেশ কিছু তথ্য নিলেন। ভিক্টিমকে যখন ডেড ঘোষণা করা হল তখনও তার ফ্যামিলির কেউ উপস্থিত নেই সেখানে।ওনার দেবর ছিলেন রক্তের খোজে বাইরে। আছি শুধু আমি আর ঐ আপু।আর দুই সাংবাদিক ভাই। রুবিনা আক্তারকে মৃত ঘোষণার পরেই এক সাংবাদিক ভাই আমাকে বললেন," ভাই চলেন,এখানে আর থাকার দরকার নেই।" আমি অস্বীকৃতি জানালে সে নিজেই বের হয়ে গেল।তার কাজ শেষ সেখানে।কালেক্ট করার মত কোন ইন্টারেস্টিং আর কিছু নেই।
এইযে মানুষের ব্যবহার; একজন মুমূর্ষু ব্যক্তিকে ফেলে রেখে ছবি তোলা বা ভিডিও করা,এগুলো কিভাবে শুরু হল?বা এর থেকে উত্তরণের উপায় কি? আমার জানা নেই। আছে শুধু একরাশ খারাপ লাগা অনুভুতি।
আগে অনেক শুনেছি অসহায় মানুষকে ফেলে রেখে মানুষ ফটোগ্রাফি-ভিডিওগ্রাফি-লাইভ স্ট্রিমিং এ ব্যস্ত হয়ে যায়। আজ নিজে প্রত্যক্ষ করলাম।
পথচারী লোকগুলো কি পারত না রুবিনা আক্তারকে ভিডিও না করে সাথে সাথেই মেডিকেলে নিয়ে যেতে বা ঐ রিক্সাওয়ালা মামা কি পারত না এগিয়ে আসতে? বা ঐ সাংবাদিক ভাইটির দায়িত্ব কি শুধুই তথ্য কালেক্ট করা? দায়িত্বের উর্ধ্বে মানবিকতা বলে কি কিছু নেই? তিনি কি পারতেম না রোগীর স্বজন কেউ আসা অব্দি আমাদের সাথে অপেক্ষা করতে?
মানবিক দিক বিবেচনা করার মত মানবিকতাও আমাদের মধ্যে আর নেই। প্রযুক্তির বিকাশের সাথে সাথে মানবিকতা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে!
- Mir Safayet Hasan
I was with her till her death.
😶😶🙂
একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ৮ ডিসেম্বর থেকে। চলবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত।অনলাইনে আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the university
Telephone
Address
Foy's Lake
Chittagong, 4202
Medicine, Pharma , BBA , IT
Chittagong Veterinary & Animal Sciences University(CVASU), Zakir Hossain Road, Khulshi
Chittagong, 4202
Chittagong Veterinary & Animal Sciences University(CVASU) is the first veterinary University of Bang
Chittagong
This is the official page of the Bandarban University Computer Science & Engineering Club(BUCSEC),a campus-based science organization of Bandarban University.
Bijoy Smarani College, Bhatiary, Chattogram
Chittagong
open University class and others
Chittagong
মাননীয় স্পিকার, - মেয়েদের জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়। - ছেলেদের করানো হয়না কেনো? (জাতি জানতে চায়)
Dhalai, P. O. Katirhat, Upazila: Hathazari
Chittagong, 4333
An official page of Online Class of the Katirhat Mohila Dgree College.
22. 4696191, 91. 786654, 18. 5z
Chittagong
University of Chittagong (Bengali: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যাল?