Khadija Baby Wear
�আপনার পছন্দের ডিজাইন এর ড্রেস বানিয়?
আল্লহামদুল্লিলাহ ❤️
ফিলিপাইনে একটা মজার আইন পাশ হয়েছে।
কোন ছাত্র/ছাত্রীকে প্রাইমারি, হাইস্কুল বা কলেজ পাশ করতে হলে ১০টি করে গাছ লাগানোর প্রমাণ দেখাতে হবে। ফলে বছরে নতুন গাছ লাগানো হবে ১৭৫ মিলিয়ন। একজন ছাত্র তিন দফায় ৩০টি করে গাছ লাগালে এক প্রজন্মে নতুন গাছ লাগানো হবে ৫২৫ বিলিয়ন।
বাংলাদেশের জন্যেও এমন কিছু খুব প্রয়োজন
সুমিতাভ বড়ুয়া
মা তার ছোট ছোট দুই ছেলেকে বাজারে পাঠাল সুঁই কিনে আনতে।
সুঁই কেনার পর সেটাকে কে বহন করে নিয়ে যাবে এ নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল। তারা মারামারি শুরু করে দিল।
এটা দেখে পাড়ার দুষ্টুটা এসে বলল ,"তোরা থাম" তোদের সমস্যা সমাধান করে দিচ্ছি।
সে রাস্তার পাশে পড়ে থাকা একটা কলা গাছ এনে তার মাঝখানে সুঁইটি পুঁতে দিয়ে বলল, এবার এটাকে দুজনে কাঁধে করে বয়ে নিয়ে যাও, তাহলে সুঁইয়ের ভার দুজনের কাঁধেই সমান সমান পড়বে।
দুই ভাইয়ের ঝগড়ার ফলে সামান্য সুঁইটা বিশাল কলা গাছ হয়ে গেল।
দুই ভাই হাসতে হাসতে এটাকে বয়ে বাড়িতে নিয়ে গেল।
বাড়ির কাছাকাছি গিয়ে দুষ্টুটা বলল, এবার কলা গাছটা রেখে সুঁই টা নিয়ে বাড়িতে যাও, নইলে মা বকবে।
ছোট ছোট দুই ভাই সুঁই নিয়ে বাড়ি চলে গেল।
দুষ্টুটা কলা গাছটিকে পাশের জলাশয়ে নামিয়ে তার কলার ভেলা তৈরি করে নিল।
নিজেদের মধ্যে প্রতিহিংসায় অন্ধ থাকায় দুই ভাই বুঝতেই পারল না যে, তারা অন্যের কলাগাছ বয়ে নেয়ার গা*ধা হয়ে গেছে।
প্রতিহিংসার ফল।
ফেরদৌস আহমেদ
কার কি অবস্থা আমার তো এমনই লাগে
হিজাব বা পর্দা করার অন্যতম শর্ত হল 'বডি হাগিং' বা টাইট কিছু না পরা, যেটারে শরীরের শেপ বুঝা যাবে। পায়ের শেপ এর মাঝে ইনক্লুসিভ। তাই উপরে ঢোলা টপ্স আর নিচে চাপা জিন্স পরে পর্দার কন্ডিশন ফুলফিল হয় না। দেশবিশেষে এটা 'ভ্যারি' করবে না। বাংলাদেশেও যে নিয়ম, ক্যানাডাতেও তাই, উজবেকিস্তানেও। সাইয ৮ আপনার আইডিয়াল মাপ হলে ১১ বা ১২ পরলে খুব অসুবিধা হবার কথা না।
হিজাব সবার জন্য ফরজ, শুধু হুজুরনীদের জন্য না। যে পরিবারের ছেলে সদস্যরা তাদের রেসপন্সিবিলিটির আন্ডারে থাকা মেয়ে/মহিলাদের এ বিষয়ে সাবধান করে না, শিক্ষা দেয়া না, তাকে দাইয়ুস বলে। উনার স্থান জাহান্নামে।
হিজাব মানে মাথায় কাপড় দেয়া না। এটা মডেস্টি, হায়া। হিজাব একটা এটিচ্যুড, লাইফস্টাইল। চাপা জিন্স ফতুয়া পরতে সমস্যা নেই, উপরে এমন ভাবে কিছু দিয়ে ঢেকে ফেলতে হবে যেন এসব বডি হাগিং ক্লোথ কারো নজরে না পড়ে। এনি আউটার লেয়ার। নিতান্তই না পারলে খুব ঢোলা, একেবারে আনরিভিলিং কাপড় পরতে হবে। টাইট জিন্স/লেগিং উইথ টপস পরলে যেহুতু হিজাব হবে না, ঢোলা টিউনিক পরতে পারেন। সিম্পল, লুজ, এলিগেন্ট। খেয়াল করেছেন কখনো যে কোমর পর্যন্ত টপ্স পরে হেঁটে গেলে পাশের বাড়ির বুড়া মোখলেস দাদাও আপনার পেছন পানে চেয়ে থাকে? Basic human instinct, কিচ্ছু করবার নেই।
হাত বের করে মাথা ঢেকে রাখার ব্যাপারটা হিজাবের নিয়ম লংঘন করে। হাফ হাতা, থ্রি কোয়াটার হাতা, বা টাইট স্লিভ পরে শুধু চুল কভার করাটা ভ্রান্তিজনক। হাত, পা (একেবারে পায়ের পাতা পর্যন্ত) আওরার অন্তর্ভুক্ত।
হিজাব কেন করব?
ফরজ তাই। জাহান্নামি না হওয়ার জন্য। কন্সেপ্টটা বুঝে নিতে হবে আগে যে it is obligatory. Optional ব্যাপার স্যাপার নাই এখানে। যেটার বিধান স্পষ্টত ফরজ সেখানে প্রপার হিজাব না করাটা সিম্পলি বেয়াদবি, এখানে কোন এক্সকিউয খাটে না। নূন্যতম ঢোলা কাপড়টা পরেন যাতে মামা চাচা দুলাভাই আপনার বডি ডাইমেনশন্স মানসপটে এঁকে ফেলতে না পারে। সবাই যে ওঁৎ পেতে আছে আপনার শরীর মাপার জন্য তা না, কিন্তু কে কে মাপবে না তার নিশ্চয়তা কে দিচ্ছে?
'কেন আমাকে ঢেকেঢুকে চলতে হবে? ছেলেরা কেন হিজাব করবে না? আমি এত হুজুর না। এত কি মানা সম্ভব? দেবর, দুলাভাই তো নিজের ভাইয়ের মতন। ওদের সামনে হিজাব কেন করা লাগবে?' এসব বাচ্চা বাচ্চা প্রশ্ন আমাকে করবেন না প্লিয। এখনো যদি we can't grow up, তাহলে আল্লাহ্ মাফ করুক, হয়ত আমাদের অন্তরে সিল মারা হয়ে গেছে।
হিজাব না করলে কি হবে?
সেটা আল্লাহ্ আর আপনার মাঝের ব্যাপার। তবে যে জেনেশুনে তার প্রভুর কথা অমান্য করল, তার প্রভু তাকে অনুগ্রহ করবেন এটা আশা করা বিশাল লিপ অফ 'ফেইথ'। এতটা সিলি কারই হওয়া উচিত না।
পরে করব, মন থেকে আসলে করব, বুড়া হয়ে করব এসব খুব দুঃখজনক কথা। আপনার 'মন থেকে না আসলে' নিশ্চয়ই আপনি খাওয়া, টয়লেট বন্ধ করে রাখেন না। It's not optional.
বর্তমানে হিজাব করে আগের এলোমেলো বাতাসে উড়ানো খোলা চুলের ছবি দিলে হিজাব করার মানেটাই তো 'The End' হয়ে গেল, তাই না? সবাই তো আপনার লুকায়িত সৌন্দর্য দেখেই ফেলল।
নিজে হিজাব করে সন্তানকে মিনি মিনি বারবি জামা পরাবেন না প্লিয। ভয়ংকর কিছু মানসিক রোগী সবখানেই বিচরন করে। শালীনতা has no age limit, so the earlier you start, the better.
COPIED FROM A VERY DEAR PERSON
কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.
গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি থামছে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকেও স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত সুখের স্বপ্ন বুনছে!
কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি!! কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে.
কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে. কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!
কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে.
কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায়,রাস্তায়,ওভার ব্রিজে অঘোরে ঘুমোচ্ছে.
কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা.
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!
কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে.
সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...!
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।
©️
রোদ ঝলমল বারান্দায় ফুলের মেল
টিভি কভার করে ফেল্লাম😄
নিজ হাতে তৈরি জিনিস এর ভালো লাগাই আলাদা💗
শয়তান নিবাস!
আমাদের বাড়িঘরের ৫টি স্থানে শয়তান ‘বসত’ গাড়ে। এসব স্থান সম্পর্কে সতর্ক থাকা জরুরী। বিশেষ করে ঘরে ছোট সন্তান থাকলে।
একঃ দীর্ঘদিন যাবত যে বিছানো বিছানায় কেউ শোয়নি। শয়তান এমন বিছানা দখল করে বসে। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
فِراشٌ لِلرَّجُلِ، وفِراشٌ لأهلِهِ، والثّالِثُ لِلضَّيْفِ، والرّابِعُ لِلشَّيْطانِ
পুরুষের জন্য একখানা চাদর, তার স্ত্রীর জন্য একখানা চাদর এবং তৃতীয়টি অতিথির জন্য। আর চতুর্থটি শয়তানের জন্য (জাবের রা। মুসলিম: ২০৮৪)।
বসীরাহঃ এজন্য অব্যবহৃত বিছানা ভাঁজ করে রাখা নিরাপদ। ভাঁজ না করলেও নিয়মিত বিছানা ঝাড়া উচিত। অথবা আয়াতুল কুরসি ও রুকিয়ার আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়া পানি ছিটানো উচিত। দুই বা তিনদিন পরপরই এমনটা করা উচিত।
দুইঃ হাম্মাম (বাথরুম)। এটা সবার জানা আছে। হাম্মামে সবচেয়ে দুষ্ট আর খবিস প্রকৃতির শয়তানরাই থাকে। এজন্য হাম্মামে প্রবেশ ও বের হওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা ভীষণ জরুরী। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
إنَّ هذه الحُشوشَ مُحتَضرةٌ، فإذا أتى أحَدُكم الخلاءَ فلْيَقُلْ: أعوذُ باللهِ مِن الخُبُثِ والخبائثِ
এসব পায়খানার স্থান হচ্ছে (জ্বিন ও শয়তানের) উপস্থিতির স্থান। সুতরাং যারা পায়খানায় যাবে তারা যেন এ দোয়া পড়েঃ আ’ঊযু বিল্লা-হি মিনাল খুবুসি ওয়াল খবা-য়িস।
অর্থাৎ- আমি নাপাক নর-নারী শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই (যায়েদ বিন আরকাম রা। আবু দাউদ: ২)।
তিনঃ দীঘদিন ধরে ঝুলিয়ে রাখা অব্যবহৃত, অধোয়া জামাকাপড়। আলমারি ওয়ার্ডরোবে দীর্ঘদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে থাকা পোশাকাশাকও এই ঝুঁকির আওতামুক্ত নয়। নবীজি বলেছেন,
اطووا ثيابَكُم ترجِعُ إليها أرواحُها، فإنَّ الشَّيطانَ إذا وجدَ ثوبا مطويًّا لم يَلبَسهُ، وإذا وجدَهُ مَنشورًا لبسَهُ
তোমাদের জামাকাপড় ভাঁজ করে রাখো। কারণ, এসব জামাকাপড়ের কাছে দুষ্টজ্বিনেরা ফিরে ফিরে আসে। আর শয়তান ভাঁজ করা জামাকাপড় পরে না। মেলে দেয়া পোশাক পেলে পরে (জাবের রা। সিলসিলাহ যয়ীফা: ২৮০১)।
বসীরাহঃ আমরা অনেকেই জামাকাপড় ঝুলিয়ে রাখি। হাতের নাগালে রেখে, যখন ইচ্ছা পরার সবিধার্থে আমরা সাধারণত জামাকাপড় লটকে রাখি। যে কোনো ক্ষতি-অনিষ্ট থেকে বাঁচতে হলে, এসব পোশাকে কুরআন পড়া পানি ছিটিয়ে দেয়া নিরাপদ। মাঝেমধ্যে আলমারি, ওয়ার্ডরোব খুলে জামাকাপড়ে সূরা ফাতিহা ও আয়াতুল কুরসি পড়ে ফুঁক দিতে পারি।
চারঃ প্রাণী বা মানুষের মূর্তি ও পুতুল। এসব পুতুল-মূর্তি ঘরে থাকলে, ঘরে রহমতের ফেরেশতা প্রবেশ করে না। ফেরেশতার আগমন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে, এসব পুতুল-মূর্তির আড়ালে শয়তান (দুষ্ট জ্বিন) আশ্রয় গ্রহণ করে। নবীজি বলেছেন,
لا تَدْخُلُ المَلائِكَةُ بَيْتًا فيه كَلْبٌ، ولا تَماثِيلُ
যে ঘরে কুকুর ও মূর্তি-ভাস্কর্য থাকে, সে ঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না (আবু তালহা রা। মুসলিমঃ ২১০৬)।
বসীরাহঃ আরেক বর্ণনায় আছে, ঘরে ‘ছবি’ থাকলেও ফেরেশতা প্রবেশ করে না।
পাঁচঃ আগুন জ্বালানোর স্থান। উনুন-চুলা। এসব স্থান জ্বিন-শয়তানের খুবই প্রিয় জায়গা। কারণ তারা আগুনেরই সৃষ্টি। এজন্য যখনই আগুনের কাছে যাবো, রান্নাবান্নার কাজে চুলার কাছে যাবো, মুখে মনে আল্লাহর যিকির করার অভ্যেস গড়ে তুলব। ইন শা আল্লাহ।
নাউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইত্বনির রজীম।
ইয়া আল্লাহ, আমাদেরকে ও আমাদের সন্তান-সন্ততিকে জ্বিন-শয়তানের অনিষ্ট থেকে হেফাজত করুন। আমীন।
😄😄😄
দীর্ঘ ৭ ঘন্টার অপারেশন। অতঃপর....
সদ্য জন্মানো বাচ্চা শিশুটি তার মৃত মায়ের হাতের উপরে। এবং তার পাশেই ডাক্তার কাঁদছেন।
এই মা মারাত্মক রোগে আক্রান্ত। যার কারণে কোন বাচ্চা নিতে পারছিলেন না! দীর্ঘ ১১ বছর অপেক্ষা করে বড় ধরনের রিস্ক নিয়েছেন সন্তান নেয়ার জন্য। হয়তো সন্তান বাঁচবে না হয় মা!
এরপর ডাক্তার তার সবটুকু দিয়ে ৭ ঘন্টার চেষ্টায় বললো, বাচ্চা এবং মা দুই জনকে একসাথে বাঁচানো সম্ভব নয়। সর্বশেষ ডাক্তার সিদ্ধান্ত নিলেন - বাচ্চার মাকে জিজ্ঞেস করবেন, তিনি কী করতে চান? বাচ্চাকে বাঁচাবেন, না কি নিজের জীবন?
মা নিজেই নিভে গিয়ে বাচ্চাকে আলো দিতে রাজি হলেন.. অপারেশন এর পর মা তার ফুটফুটে বাচ্চাটিকে তার মুখের কাছে নিয়ে চুমু খেলেন,বুকে জড়িয়ে নিলেন। মাত্র দুই মিনিট পর হাসি দিয়ে চোখ বন্ধ করলেন সারা জীবনের জন্য।মা হিসেবে দুই মিনিটের স্বার্থক জীবনের কাছে হার মানল মায়ের পুরোটা জীবন।হাঁ এটাই মায়ের জাত।
সারাবিশ্বে হাজারেরও বেশি মা প্রতি বছর মৃত্যুবরণ করেন বাচ্চা জন্ম দেয়ার সময়।
সৃষ্টিকর্তা প্রত্যেক সন্তানকে মায়ের সম্মানটুকু দেয়ার জ্ঞান দিক। (আমীন)
হে আল্লাহ সকল মা কে জান্নাত দান করিও, আমীন।
বেবি লেহেঙ্গা
বেবি লেহেঙ্গা 🥰🥰
খুবই সুন্দর 💝
- মা বললো " তোর স্বামীর জন্য রোজরোজ ভাত রান্না করি নাকি? প্রতিদিন রাতে এসে বসে থাকে, লজ্জা সরম কিছু নাই নাকি?
- সে কি ভাত চাইছে মা?
- না চাইলে ও তো আমরা বুঝি, তাছাড়া ড্রইং রুমে বসে থাকলে ডাইনিং রুমে বসে কীভাবে খাবো আমরা?
- আমার সঙ্গে যেভাবে কড়া কথা বলো সেভাবে ওর সঙ্গে বলতে পারো না মা? আমি তো পছন্দ করে বিয়ে করিনি, তোমাদের পছন্দের ছেলে।
- আমার হয়েছে যত জ্বালা, তোর বাবা নিজের রুমে বসে বকবক করে। সে নিজেও কিছু বলতে পারে, কিন্তু তা না করে সবকিছু আমার উপর।
- সত্যি করে বলো তো মা, তুমি আর বাবা আমাকে কি আর ওর সঙ্গে সংসার করতে দেবে না?
- পাগল নাকি তুই? তোর বাবা ডিভোর্সের সকল ব্যবস্থা করতে বলেছে উকিলকে।
- তাহলে কি আমি ওর সামনে গিয়ে আজকে সরাসরি বলে দেবো যে আর কোনদিন আমাদের বাড়ি যেন না আসে। তার ডিভোর্স পেপার সে বাসায় পেয়ে যাবে, বলবো মা?
- পারবি শাকিলা? সেটাই বলে দে, প্রতিদিন আর সহ্য করতে পারি না।
- ঠিক আছে যাচ্ছি আমি।
ড্রইং রুমে বসে বসে সকাল বেলার পুরনো পত্রিকা খুলে পড়ছে সাজ্জাদ, আমার স্বামী। আমি তার সামনে যেতেই সে দাঁড়িয়ে গেল, বাসা থেকে চলে আসার পড় এটাই আমাদের প্রথম দেখা। সে ঠিক প্রতিদিন আসে কিন্তু আমি কোনদিনই সামনে আসি না।
সেই চেহারা নেই, চোখ গুলো কেমন কোটরে ঢুকে গেছে, সম্পুর্ণ পোশাক যেন অন্যরকম। এভাবে এর আগে কখনো দেখিনি ওকে,
- আমি বসতে বসতে বললাম, কেমন আছো?
- ভালো।
- চা-নাস্তা করা হয়েছে?
- শুধু চা দিয়েছিল।
- তো বাসায় যাবে কখন? প্রতিদিন এতো রাত করে বসে থাকো, বিরক্ত লাগে না?
- না, আর তোমার জন্য তো অপেক্ষা করি। তুমি সামনে এলে তো বসে থাকতে হতো না, আমার সঙ্গে তুমি কথা বলো না কেন?
- কথা বলতে ইচ্ছে করে না তাই বলি না।
- তোমার নাম্বার বন্ধ করে রাখছো।
- হ্যাঁ, তাহলে বুঝতেই পারছ তোমার সঙ্গে কথা বলার কোন ইচ্ছে নেই বলে তো বন্ধ।
- আমার ভুল হয়ে গেছে।
- কিসের ভুল সাজ্জাদ? আজব।
- তাহলে আমাকে রেখে কেন এখানে আছো, তুমি কি আমার সঙ্গে থাকবে না শাকিলা?
- না সাজ্জাদ, তুমি তো জানো সরাসরি কথা বলা আমার বেশ পছন্দের। আজও তোমার সামনে আসার কোন ইচ্ছে ছিল না, কিন্তু তুমি প্রতিদিন রাতে এসে বসে থাকো, বিশ্রী লাগে।
- আমার কি করা উচিৎ?
- তুমি কি জানো হয়তো মা-বাবা সবাই তোমার প্রতি খুব বিরক্ত?
- হ্যাঁ জানি, কিন্তু তুমি তো আমাকে পছন্দ করো ভালোবাসো, তাই আসি।
- যদি বলি আমিও তোমার প্রতি খুব বিরক্ত তবে কি আর আসবে না?
- মনে হয় আসবো না, কিন্তু আমি জানি তোমার কোনদিনই বিরক্ত আসবে না।
- তোমার জানায় ভুল আছে, আমি তোমাকে এখন খুবই বিরক্ত মনে করি। নাহলে অনেক আগেই তোমার সঙ্গে চলে যেতাম, নাহলে একা একা বাসায় যেতাম।
- চুপচাপ।
- একটা কথা বলবো?
- হুম বলো।
- তুমি আর এসো না, বাবার এক বন্ধুর সঙ্গে বাবা আমাদের বিষয় কথা বলেছেন। তিনি মনে হয় শীঘ্রই ডিভোর্সের সকল কাগজপত্র নিয়ে আসবে।
- ওহ্, তোমার ইচ্ছেতে?
- হ্যাঁ।
- আমি কি আমার অপরাধ জানতে পারি?
- তোমার কোন অপরাধ নেই, তুমি অতিরিক্ত ভালো মানুষ। আর সেটাই তোমার সমস্যা, তবে বাবার সমস্যা হচ্ছে তোমার কারণে নাকি বাবার অফিসে একটা সমস্যা হয়েছে।
- হ্যাঁ কিছুটা, আমাদের একটা কাজ তোমার বাবার অফিসের করার কথা ছিল। তাদের কাজের মান ভালো না তাই আমি কাজটা অন্য কোম্পানি কে দিতে বলেছি আমাদের স্যার কে।
- তোমার কি উচিৎ ছিল না বাবার কথা শোনা?
- কাজের সময় কাজ, বাসায় এলে শশুর জামাই সম্পর্ক, তাই আগে কাজ।
- এটাই সমস্যা, যাইহোক আমি তোমার কাজের প্রতি শ্রদ্ধা করি।
- তাহলে আমার সঙ্গে চলো।
- সেটা সম্ভব না, আগেই বলছি। বাবার যেমন সমস্যা তার অফিসে, আমারও তেমন কিছু সমস্যা আছে বাসাতে। তবে বলতে চাই না।
- আচ্ছা ঠিক আছে।
- তুমি এখন চলে যাও, আর কোনদিন আসার দরকার নেই।
- ভাত খেয়ে যাই?
- না, বাসায় গিয়ে খেও, তোমার জন্য এখানে অতিরিক্ত রান্না করা হয় না।
- তোমার জন্য তো হয়? সেখান থেকে নাহয় একটু খেতে দিলে।
- সাজ্জাদ...? অদ্ভুত কথাবার্তা সব।
- আচ্ছা সরি, এমনিতেই ফাজলামো করেছি। তো ভালো থেকো সবসময়।
সাজ্জাদ উঠে দাঁড়িয়ে গেল, দরজা খুলে একাই বের হয়ে গেল। আমি দরজা বন্ধ করার জন্য এগিয়ে গেলাম, পিছন থেকে ডাক দিয়ে বললাম,
- বাসায় রান্না করো নাকি হোটেলে খাও?
- সাজ্জাদ ঘুরে তাকাল, বলল, কোনটাই না। হোটেলের খাবার সহ্য হয় না, আর বাসাতে কেন যেন রান্না করতে ইচ্ছে করে না। সারাদিন শুকনো খাবার খেয়ে চলে যায়, আর রাতে তো তোমাদের বাসায় খেতাম। আজ থেকে অন্য ব্যবস্থা করতে হবে।
সাজ্জাদ সিঁড়ি বেয়ে নিচে চলে গেল, আমি দরজা বন্ধ করে নিজের রুমে চলে গেলাম। ঘন্টা খানিক পড়ে বাবার চিৎকারে রুম থেকে বের হলাম, বাবা বলল,
- ইচ্ছে করেই চাবি ফেলে গেছে, চাবি নেবার বাহানা ধরে আবার আসবে।
- বললাম, কি হয়েছে বাবা?
- সাজ্জাদ বাসার চাবি ফেলে গেছে মনে হয়।
- তাহলে চিৎকার করো কেন? এলে আবার দিয়ে দেবে তাতেই তো হয়ে যায়।
- কোন দরকার নেই, চাবি নিচে গিয়ে দারোয়ান এর কাছে রেখে আসবো। সে এলে দারোয়ান তাকে চাবি দিয়ে দেবে।
আমি চুপচাপ রুমে চলে গেলাম, বাবা চাবি নিয়ে চলে গেছে নিচে। অন্ধকার রুমের বেলকনিতে দাঁড়িয়ে জীবনের হিসাব মেলাতে লাগলাম।
রাত দুইটা।
দরজা খুলে নিচে গেলাম, দারোয়ান কাকা বসে বসে ঝিমাচ্ছে। আমি তাকে ডাক দিতেই তিনি ধড়ফড়িয়ে উঠলেন।
- কে কে কে?
- কাকা আমি শাকিলা।
- ওহ্ তুমি?
- কাকা আমার হাসবেন্ড এসেছিল?
- না আসেনি এখনো।
- যদি আসে তাহলে তাকে চাবি দেবার সময় বলবেন আগামীকাল সকালে আমি বাসায় যাবো। সে যেন সকাল বেলা আমাকে নিতে আসে, বাসায় যেতে হবে না, রাস্তায় দাঁড়ালে হবে।
- আচ্ছা।
|
|
সকাল বেলা মায়ের ডাকে ঘুম থেকে উঠে শুনি বাড়ির দারোয়ান কাকা আমাকে ডাকছে। আমি মনে মনে ভাবলাম যে সাজ্জাদ হয়তো চলে এসেছে আমাকে নিতে। নিশ্চয়ই সে নিচে দাঁড়িয়ে আছে আমার জন্য, কাপড়চোপড় টুকটাক রাতেই গুছিয়ে রেখেছি। কোনরকমে হাতমুখ ধুয়ে ব্যাগ নিয়ে বের হলাম, মা অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল।
পিছন থেকে বারবার ডাকছে আমি শুধু বললাম, নিজের সিদ্ধান্তটা নিজে একটু নেবো।
নিচে এসে সবচেয়ে বড় ধাক্কা লেগেছে, সাজ্জাদ আসেনি। ভোরবেলা এসে একটা চিঠি রেখে গেছে, দারোয়ান কাকা সেটাই দেবার জন্য আমার খোঁজ করছেন।
তেমন কিছু লেখা নেই, শুধু লেখা আছেঃ-
" অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল ব্যস্ত শহর ছেড়ে কোন এক নদীর চরে কিংবা জঙ্গলে ঘুরে বেড়াবো। আজ সেই ইচ্ছে পুরণ করার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম, বাসার সবকিছু তোমার নিজের হাতে গড়া। সেগুলো তুমি গ্রহণ করে নিও, একটাই আফসোস ' তুমি কেন আমার সঙ্গে এমনটা করলে সেই উত্তরটা জানতে পারি নাই। "
--------
গল্পঃ-
কুয়াশার মতো
লেখাঃ- মোঃ সাইফুল ইসলাম
লেখা ও ছবিঃ ইন্টারনেট
আমাদের বিয়া হইছে ১০ বছর আগে৷ আর আমি বিয়ার ৮ বছর থেকে চোখে দেহি না৷ আমার স্বামী রিকশা চালায়৷ তাকে অনেকে বলছে আবার বিয়ে করতে কিন্তু সে করে নাই৷
আমি লাস্ট কবে নিজ হাতে তারে রান্না করে খাওয়াইছি আমার মনে নাই৷ চোখে দেখিনা কেমনে রান্না করুম কন? কিন্তু হে রিকশা নিয়া বাইর হবার আগে রান্না কইরা যায়, আমার কাপড় পর্যন্ত ধোয়৷
আমি বিয়ের কথা কইলেই রাগ করে খুব৷ হের কথা হে আমারে ভীষন ভালাবাসে৷ আমারে নিয়াই বাকি জীবন থাকবার চায়৷
~ একজন মাসুদার গল্প
ছবি: GMB Akash
আবার বসে বসে ডিলিট করি।
হিজাব।
মা- মেয়ের
সোল্ড
বেবি 😘 হিজাব❤️
বাবাটা💝
শিয়াল যখন আঙ্গুর ফল এর লাগাল পায়নি তখন আঙ্গুর এর স্বাদ নাহ পেয়েও টক বলেছিল।কারন এটা বলা ছাড়া তার আর কোনো সান্তনা ছিল নাহ।
বাস্তবে কিছু মানুষ যখন কোনো মানুষের নাগাল পায় নাহ।তখন শুরু হয় তার নামে বদনাম করা,রেশারেশি করা, হিংসা করা,তাকে ছোট করা।
আবার তারাই এক সময় আলগা পিরিত দেখাবে।আপনার শুভাকাঙ্ক্ষী বলে নিজেকে জাহির করবে।
এগুলো মানুষকে আমি চিহ্নিত করে রেখেছি।জীবন থেকে এগুলোকে ছোখ বন্ধ করে বাদ দিয়ে চলবো ইনশাআল্লাহ।
আমি কখনো করো জমিদারী তে ফিরেও তাকাই নাহ। কারন নিজের জীবন নিয়ে আমি সন্তুষ্ট আল্লহামদুল্লিলাহ
আমার কি আছে নাহ আছে সেটা কাউকে বলারও প্রয়োজন মনে করি নাহ।
এ সমাজে যার সক্ষমতা যত কম তার গলাবাজি,চাপাবাজি ততবেশি।
লেখা: নুশরাত জাহান।
টাকার মান যেভাবে কমে যাচ্ছে তাতে ভবিষ্যতে কি হবে জানিনা। কিন্তু এই সময়ে যা করা যেতে পারে অনেকের কাছে শুনলাম। সবাই দেশি পন্য কিনে দেশের টাকা দেশে রাখার কথা বলছেন। ইমপোর্টেড জিনিস যথাসম্ভব কম কেনার চেষ্টা করতে হবে।
আমরাও দেশি গহনা তেই এখন ইফোর্ট দিবো। ইমপোর্ট করা বন্ধ রেখে দেশি গহনা তৈরী করে বিক্রি বা আপনারা কিনে যদি দেশের টাকার মান বাড়ে তাহলে আমি ক্ষতি দেখিনা।
সবাইকেই সচেতন হতে হবে। জামা কাপড়, খাদ্য, আসবাব, সকল জিনিসেই দেশীয় জিনিস এর উপর বেশি নির্ভর হতে হবে। দেশ বেঁচে থাকলেই আমরা বাঁচবো। দেশের প্রতি তাই নিজেদের কর্তব্য পালন করা উচিত।
কপি পোষ্ট
ফুটা বালতি হতে সাবধান!
১. আপনি সুন্নতি দাড়ি রেখেছেন কিন্তু বেপর্দা মেয়ে দেখে দৃষ্টি নত করেন না। (ফুটা বালতি!)
২. আপনি হিজাব পড়েন কিন্তু সাথে মেকাপ আর পারফিউম দিয়ে। (ফুটা বালতি!)
৩. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজই যথাসময়ে পড়েন আপনি কিন্তু নামাজে মোটেও মনোযোগ, খুশুখুজু নেই। (ফুটা বালতি!)
৪. সাধারণ মানুষের সামনে আপনি খুবই বিনয়ী কিন্তু বাসায় আসলেই পরিবারের সাথে কর্কষভাষী আর বদমেজাজি। (ফুটা বালতি!)
৫. বাসায় মেহমান আসলে যত্নের সাথে মেহমানদারী করেন, কিন্তু তারা চলে গেলে তাদের খুঁটিনাটি দোষত্রুটির গীবত করা শুরু করেন। (ফুটা বালতি!)
৬. আপনি অনেক দানসদকা করেন আবার যাদেরকে দান করলেন তাদেরকে খোঁটা দিয়েও কথা বলেন। (ফুটা বালতি!)
৭. আপনি প্রতিদিন তাহাজ্জুদ পড়েন, কুরআন তিলাওয়াত করেন কিন্তু আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করে রেখেছেন। (ফুটা বালতি!)
৮. রোযা রেখে ক্ষুধা-তৃষ্ণার কষ্ট সহ্য করছেন অথচ আপনিই কাউকে গালি দেন, উপহাস করেন, অভিশাপ দেন। (ফুটা বালতি!)
৯. আপনি মানুষের অনেক উপকার করেন, কিন্তু সেটা করেন মানুষের মধ্যে আপনার নামকাম প্রচার হওয়ার জন্য, খ্যাতির জন্য, শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই না। (ফুটা বালতি!)
১০. আপনি ফেসবুকে দ্বীনী পোস্ট দেন, ইসলামিক লেখালেখি করেন, কিন্তু তা লাইক-ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য, আল্লাহর জন্য না। (ফুটা বালতি!)
ফুটা বালতিতে যতই পানি ভরেন, তা কি সেখানে থাকবে??
আল্লাহ আমাদের সবাইকে উপলব্ধি করার তৌফিক দিন। আমীন
~সংগৃহীত
পৃথিবীর সব থেকে ভয়ংকর দৃশ্য হেদায়েত প্রাপ্ত কাউকে দ্বীন থেকে সরে যেতে দেখা 🙂
আমরা হেদায়েত পেয়ে ও ধরে রাখতে পারিনা কেনো জানেন? কারণ আমরা হেদায়েতের আলোটা আগলে রাখতে জানিনা। ফেতনার ঝড়ো বাতাসে হটাৎ নিভিয়ে দিয়ে যায় হেদায়েতের আলোটাকে। নতুন নতুন দ্বীনের পথে এসে সব থেকে বেশি দেখা যায় আমাদের ভিতরে অহংকার চলে আসে। হেদায়েত নিয়ে দাম্ভিকতা কাজ করে অথচ এই হেদায়েতের পিছনে আমাদের কোনো হাত নেই আল্লাহ তায়ালা দান করেছেন বলে পেয়েছি। এই অহংকার শয়তানের ওয়াসওয়াসা যা হেদায়েতের পথ থেকে ভুল পথে নিতে যথেষ্ট।
হেদায়েতের পথ থেকে সব থেকে বেশি সরে যাওয়ার কারণ ফেতনা। নারীর জন্য বড় ফেতনা পুরুষ আর পুরুষের জন্য নারী। এই ফ্রিমিক্সিং এর দুনিয়ায় যুদ্ধ করে হেদায়েতের পথে টিকে থাকতে হয়। কথায় আছে "হেদায়েত পাওয়া সহজ রক্ষা করা কঠিন "আসলেই তাই। অনেকেই এই ফেতনা থেকে বাচতে নিজের নফসের সাথে যুদ্ধ করে যাচ্ছে মাঝে মাঝে হাপিয়ে যাচ্ছে আবার উঠে দাড়াচ্ছে আগের মতো যুদ্ধ করে যাচ্ছে। কিন্তু বেশিরভাগই ফেতনার কাছে হার মেনে নিচ্ছে তারপর আস্তে আস্তে দ্বীনের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। ফেতনা ইমানের স্বাদ নস্ট করে দেয়। মনে করে দেখুন তো আপনি যখন প্রথম দ্বীনের পথে এসেছিলেন তখন সালাতে যতোটা মনযোগী ছিলেন এখনো কী তেমন আছেন? তখন পর্দা নিয়ে যতোটা সচেতন ছিলেন এখনো কী তেমন সচেতন আছেন? তখন যেমন নন মাহারামের সাথে কথা বলতে আপত্তি করতেন এরিয়ে যেতেন এখন কী এরিয়ে যান? হেদায়েত প্রাপ্তির পর হারাম সম্পর্কের থেকে বেরিয়ে আসছেন অথচ এখনো ইনবক্সে দ্বীনী ভাইয়ের সাথে দ্বীনী কথার নামে ফেতনার ছড়াছড়ি করছেন? হেদায়েত প্রাপ্তির পর ফেসবুক থেকে সব বেপর্দা ছবি ডিলিট করেছেন অথচ দ্বীনী ছেলেদের আকৃষ্ট করার জন্য পর্দা করা ছবি ফেসবুকে কেনো দিচ্ছেন?
দুনিয়া তে এতো এতো মানুষ থাকতে আপনাকেই আল্লাহ হেদায়েত দিয়েছে তাহলে কেনো দিন দিন আল্লাহর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন ? ভাবছেন অনেক গুনাহ করে ফেলছেন? আল্লাহ মাফ করবে না? তাহলে ভাবুন তো হেদায়েত পাওয়ার আগের জীবনের কথা। কতো পাপ খারাপ কাজ করার পরেও আল্লাহ তায়ালা আপনাকে হেদায়েত দিয়েছেন তাহলে কেনো এখন আপনাকে আল্লাহ মাফ করবে না? আপনার গুনাহের থেকেও আল্লাহ ক্ষমার পরিমাণ অনেক অনেক বড়।
লিচু হতে পারে আপনার সন্তানের জন্য প্রানঘাতি
আপনি হারাতে পারেন আপনার আদরের সন্তান।
লিচু মজাদার ফল, বছরে একরার পাওয়া যায়।
বাচ্চারা লিচু খেতে খুব পছন্দ ও করে।
লিচু খুব অল্প সময়ের জন্য পাওয়া যায়।
অতিরিক্ত চাহিদার কারনে,
অনেক সময়, লিচু পরিপক্ক হওয়ার আগেই বাজারজাত করা হয়।
আবার লিচু বাগান আছে,
এমন এলাকায়, বাচ্চারা গাছ থেকে কাঁচা বা আধা পাকা লিচু খেয়ে ফেলে।
পরিপক্ক লিচু খেলে কোন সমস্যা নেই।
কিন্তু কাঁচা বা আধা পাকা লিচুতে
Hypoglycin A এবং MCPG নামক দুইটি মারাত্নক রাসায়নিক পদার্থ থাকে।
যার কারনে কাঁচা বা আধা পাকা লিচু খেলে
রক্তে সুগারের পরিমান কমে গিয়ে
বাচ্চারা আকস্মিকভাবে মারা যেতে পারে।
সুতরাং
সকল বাবা-মাকে বলবো
আধা পাকা লিচু কেনা হতে বিরত থাকুন।
ছোট বাচ্চারা যেন, গাছ থেকে কাঁচা লিচু বা আধা পাকা লিচু না খায়, সতর্ক থাকুন।
ডাঃ মোঃ মুরাদ চৌধুরী
এমবিবিএস
বিসিএস(স্বাস্থ্য)
এমসিপিএস(নবজাতক ও শিশু রোগ)
এমডি( শিশু কিডনী রোগ)
কার এলাকায় কি নামে পরিচিত। আমার এলাকায় কপি বা চেরাগ
ফান পোষ্ট।
কাজ করতে এসে যখন রাজমিস্ত্রি প্রেমে পড়ে।🤣🤣
কার কোনটা পছন্দ দিয়ে ফেলুন এখনো যারা দেন নাই🥰
চেরি জরজেট এর করা ড্রেসটি।
ঘের ৯৪ ইঞ্চি।
অর্ডার এর ছিল।
এটার অর্ডার নেওয়া হবে নাহ।
রোজায় বাচ্চার পরীক্ষা হবে তাই এবার অর্ডার অনেক কম নেওয়া হয়েছে।
চেরিজরজেট দিয়ে করা।
চেরি জরজেট এর মধ্যে ড্রেসটা।
বাস্তবে অনেক বেশি সুন্দর।
এ ড্রেস গুলো সেলাই করতে অনেক বেশি সময় ব্যয় করতে হয়।
সুতির সব ড্রেস।
এবার রোজার অর্ডার নিচ্ছি নাহ তেমন।
আমার ছেলের শিক্ষাজীবন শুরু হয়েছে এবছর থেকে আল্লহামদুল্লিলাহ।
ওর পড়া গুছিয়ে দেওয়া নিয়ে বেশি ব্যস্ততা মধ্যে।
তা ছাড়া রোজায় পরীক্ষা।
ছোট বাচ্চাদের একটু বেশি টেক কেয়ার এর প্রয়োজন পড়ে সব কিছুতে।
অর্ডারের ছিল।
এবার অনেক অর্ডারের ছবি তোলার সময়ের অভাবে পোষ্ট করা হয় নি।
যারা ড্রেস সেল করাকে ছোট চোখে দেখেন,প্লিজ আজ থেকে আর জামা কাপড় পরবেন না।তারপর দেখবেন সবাই আপনাকে কত বড় বড় চোখে দেখে😁😁😁
কিউটি একটা ড্রেস।
চায়না লিলেন।
লেস লেট ফ্রেবরিক্স।
কম্পোটেবল
বেবি ড্রেস এর জন্য
এস্তেগফার এর কিছু দোয়া।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Comilla
3500
Opening Hours
Monday | 08:00 - 23:00 |
Tuesday | 08:00 - 23:00 |
Wednesday | 08:00 - 23:00 |
Thursday | 08:00 - 23:00 |
Friday | 08:00 - 23:00 |
Saturday | 08:00 - 23:00 |
Sunday | 08:00 - 23:00 |
Sarkar Super Market (in Front Of TAJMAHAL Hotel)
Comilla, 3517
M/S Adobus Computer Our Official page on facebook
Cumilla , Dharmopur, College Road
Comilla, 3500
এখানে আপনি কমদামে হাতের তৈরি কাঠের চু?
Rampur, Burichong
Comilla, 3531
We are committed to delivering the best quality products.
Cumilla
Comilla, 3500
Fatiha Fashion Park is committed to provide luxurious and comfortable cloths. Its a Fashion Park.
Tomsombride Area EPZ Rode
Comilla, 3500
Garment products Export quality Men's T-Shirt Pant Shirt..Men's women's clothing.All gents and ladies
Comilla
সবাইকে রুবাইয়া অনলাইন মার্কেট স্বাগতম�আমরা নিয়ে এসেছি ভাই-বোনদের জন্য অসাধারণ সবপন্য সামগ্রি
Comilla, 3503
"Bongo Zone" is a trusted and reliable online shop in Bangladesh."Bongo Zone" offers you premium qua