M M H Shuvo
``ᴍɪʀʀᴏʀ ɪꜱ ᴍʏ ʙᴇꜱᴛ ꜰʀɪᴇɴᴅ,
ʙᴇᴄᴀᴜꜱᴇ ᴡʜᴇɴ ɪ ᴄʀʏ ɪᴛ ɴᴇᴠᴇʀ ʟᴀᴜɢʜꜱ''
~ ᴄʜᴀʀʟɪᴇ ᴄʜᴀᴘʟɪɴ ♥
ঈদ মুবারাক🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম!
Eid_Mubarak_🥰🥀❤️
Eid Mobarak 🥰🥀😍
~ ৫৭ টা মুসলিম দেশ যেদিন এক হবে.. 🤝🥰
~ সেদিন আল আকসা আমাদের হবে..🌺😍🥰
Inshallha 🥀❤️
🙂
জে রাজ্যের রাজা এতো দয়ালু সে রাজ্যের প্রজাদের আর কি কোনো চিন্তা থাকতে পারে..
সব হিস্ৰতায় কিন্তু কঠোরতা নেই আজ বুঝলাম ..!
পশুদের কাছ থেকে মানুষের অনেক কিছু শেখার আছে।
Copyright by: Japan Life Story
আপনাকে কি করে ভাল না বাসি ইয়া রাসুলুল্লাহ (সঃ)✨❤
Copyright by: রিসালাত
#অভিনন্দন
#বিপিএল ২০২২: #চ্যাম্পিয়ন #কুমিল্লা #ভিক্টোরিয়ান্স।
❤️🥀
Opening Ceremony of Councilor Cup T20 Cricket Tournament❤️ BPL🥰
Location- Cumilla Town Hall 😇
Md. Mosharof Hossain Shuvo
M M H Shuvo / Md Afnan Patwary ❣️
It’s very simple🙃 Mystery😅😅
❤️🥀
Right ❤️
❤️❤️
কেমন ছিলো? ষাটের দশকে আমাদের এই প্রিয় জন্মভূমির জীবনচিত্র-
সংগ্রহিত দুষ্প্রাপ্য এই ভিডিওতে সামান্য দেখি---
Super power of every Bangladeshis 💥
চাঁদে চায়ের দোকান দিলাম 🌚
সবার দাওয়াত রইলো🙂
Urgent Sell
Price: 850 tk Only
Delivery charge: 50 tk
Stock Limited; Order now!
[১]
পইপই করে হিশেব রাখবার একটা চমৎকার সুযোগ এসেছিলো আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু এর সামনে।
দূর সম্পর্কের এক দরিদ্র আত্মীয়কে আর্থিকভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করতেন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু। দারিদ্র্যের ভারে নুইয়ে পড়া তার জীবনের অচলাবস্থায় আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন সাহায্যের অন্যতম ভরসাস্থল।
কিন্তু, যেবার 'আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহার ব্যাপারে মদীনার মুনাফিকেরা কুৎসা রটালো, চারিত্রিক কালেমার যে অপবাদ তারা লেপ্টে দিতে চেয়েছিলো উম্মুল মুমিনীনের গায়ে, সেই ঘটনায় যুক্ত হয়ে পড়েছিলো আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর সেই আত্মীয়ও।
ভাবুন তো— কারো দুঃখের দিনে আপনি আপনার সর্বোচ্চটা দিয়ে তার পাশে দাঁড়ান, কিন্তু দিনশেষে যদি জানতে পারেন যে সেই লোকটা আপনার মান-ইজ্জতকে দুই পয়সার দাম দেয় না, সুযোগ পেলে আপনার পিঠেও ছুরি চালাতে মরিয়া, আপনার অবস্থা তখন কেমন হবে?
আপনি নিশ্চয় অনেক দুঃখ পাবেন। ভাববেন খাল কেটে আপনি হয়তো কুমির আমদানি করেছেন এতোদিন। অথবা, দুধ-কলা দিয়ে পুষে এসেছেন বিষধর কালসাপ। যার জন্য আপনি গলা-পানিতে নামতে রাজি, সে যদি ওই পানিতেই আপনাকে ডুবিয়ে মারতে চায়, আপনার মনোবস্থা তখন কীরুপ হবে?
আপনি বলবেন— না! তোমার সাথে আর না। তোমাকে আমার চেনা হয়ে গেছে।
তাকে এতোদিন যা সাহায্য-সহযোগিতা আপনি করতেন, সব বন্ধ করে দিবেন মুহূর্তেই। আর যাই হোক— একজন বিশ্বাসঘাতকের সাথে আর কোন সম্পর্ক আপনি রাখতে পারেন না।
'আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহার ঘটনায় দূর সম্পর্কের সেই আত্মীয়ের ব্যাপারেও মুহূর্তের জন্য এভাবে ভেবেছিলেন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু। তিনি —বললেন— 'নিয়মিতভাবে তোমাকে যে সাহায্য-সহযোগিতা আমি করতাম সেটা আজ থেকে বন্ধ করলাম। আমার কন্যার ব্যাপারে যে লোক এতোটা অপবাদ দিতে পারে, তার জন্য আমার কোন দয়া থাকতে পারে না'।
একজন মানুষ হিশেবে, একজন বাবা হিশেবে আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর এই চিন্তাটা খুব-ই স্বাভাবিক। আপনি বা আমি হলেও এর ব্যতিক্রম চিন্তা কখনোই করতে পারতাম না। কিন্তু আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর এই চিন্তাটা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা পছন্দ করলেন না। কেউ একজন অন্যায় করেছে বলে, সেই অন্যায়ের পই পই হিশেব করে, তার সাথে যাবতীয় সম্পর্ক আপনি ছিন্ন করে আসবেন, দুঃসময়ে তাকে দিয়ে আসা সাহায্য-সহযোগিতা বন্ধ করে দিবেন— এমনটা করবার ব্যাপারে ইসলাম আপনাকে উৎসাহিত করে না। আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর এমন সিদ্ধান্তের বিপরীতে, তাকে সতর্ক করে দিয়ে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা কুরআনে আয়াত নাযিল করলেন:
'তোমাদের মধ্যে যারা মর্যাদা ও প্রাচুর্যের অধিকারী তারা যেন শপথ না করে যে, তারা আত্মীয়-স্বজন, মিসকীন এবং আল্লাহর পথে হিজরাতকারীদেরকে সাহায্য করবে না। তারা যেন তাদেরকে ক্ষমা করে ও তাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি উপেক্ষা করে। তোমরা কি পছন্দ কর না যে, আল্লাহ তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিক? আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, বড়ই দয়ালু।'- আন নূর, আয়াত-২২
আল্লাহ বলছেন— আমাদের মধ্যে যাদের মর্যাদা এবং প্রাচুর্য আছে, আমরা যেন কখনোই আমাদের আত্মীয়স্বজন, দরিদ্র এবং আল্লাহর রাস্তায় হিজরতকারী, আমাদের সাহায্য যাদের অতীব দরকার তাদের যেন আমরা উপেক্ষা না করি। হতে পারে আমাদের কোন বিপদের সময়ে তারা আমাদের পাশে ছিলো না। হতে পারে তাদের জন্যই আমাদের পার করতে হয়েছে কোন ভয়ঙ্কর দুঃসময়। হতে পারে আমাদের সাথে তারা ভারী অন্যায়-অবিচার করেছে কোন সময়। একদিন তাদের কাছে হাত পাতলেও তারা হয়তো আমাদের দিকে ফিরেও তাকায়নি।
আল্লাহ বলছেন— তাদের সেই অন্যায়ের, তাদের সেই অবিচারের, সেই আত্মকেন্দ্রিকতা এবং হিংসুটে মনোভাবের পইপই হিশেব যেন আমরা করে না রাখি। সেগুলোকে হৃদয়ে টুকে রেখে তাদের দুঃসময়ে যেন আমরা প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে না উঠি। আমরা যেন তাদের ক্ষমা করি। তাদের ভুলকে ভুলে গিয়ে, আমাদের দয়া, উদারতা আর প্রশস্ত হৃদয় তাদের যেন তাদের প্রতি নিবেদন করি।
এতে কী হবে?
আল্লাহ বলছেন— 'তোমরা কি চাওনা যে আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করে দিক?'
আমরা যখন একজনের ভুলকে বড় করে না দেখে তার দুয়ারে দয়ার ঝুঁড়ি নিয়ে উপস্থিত হবো, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালাও তার দয়ার ভাণ্ডার আমাদের জন্য উন্মুক্ত করে দিবেন। যে ক্ষমা করতে পারে তার কোন ক্ষতি নেই, বরং তার জন্য আছে মহা-পুরস্কার।
আয়াতটা নাযিল হওয়ার পর আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু নিজের ভুলটা উপলব্ধি করতে পারলেন। তিনি বললেন— 'অবশ্যই আমি চাই যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা আমাকে ক্ষমা করুন। আমি কখনোই আমার ওই আত্মীয়কে দিয়ে আসা সাহায্য-সহযোগিতা বন্ধ করবো না'।
আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু পইপই করে হিশেব রাখেননি।
[২]
পইপই করে হিশেব যদি রাখতেই হতো, এই কাজে ইউসুফ আলাইহিস সালামের চাইতে বেশি অগ্রাধিকার আর কে পেতেন দুনিয়ায়?
সেই ছোট্টবেলায় খেলার নাম করে ভাইয়েরা তাঁকে কূপে ফেলে দিয়েছিলো। এরপর জীবনের ঘাত-প্রতিঘাতে কতো দুঃসময়ের ভেতর দিয়েই না যেতে হয়েছিলো তাঁকে! কিন্তু, একদিন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা যখন তাঁকে রাজত্ব দান করলেন, দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত করলেন ক্ষমতা দিয়ে, যখন ভাইদের অন্যায়ের প্রতিশোধ নেওয়ার সমস্ত সুযোগ ইউসুফ আলাইহিস সালামের পায়ে লুটোপুটি খেতে লাগলো, তখন ভাইদের উদ্দেশ্য করে তিনি কী বললেন জানেন?
'আজ তোমাদের প্রতি আমার কোন অভিযোগ নেই। আল্লাহ যেন তোমাদের ক্ষমা করেন। নিশ্চয় তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল'- সুরা ইউসুফ, আয়াত-৯২
পইপই করে হিশেব রাখেননি নবি ইউসুফ আলাইহিস সালাম।
[৩]
একদিন 'আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললেন, 'ইয়া রাসুলাল্লাহ, আপনার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন কোনটা?'
নবিজী বললেন, 'আমার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন ছিলো সেটা, যেদিন তায়েফবাসীরা আমার প্রতি নির্দয় হয়েছিলো'।
মক্কাবাসীর অনবরত অনাচার-অত্যাচার আর প্রিয়তম চাচা আবু তালিব এবং প্রিয়তম স্ত্রী খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহার মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান নবিজী তায়েফে গিয়েছিলেন একবুক আশা নিয়ে। তিনি ভেবেছিলেন— তায়েফবাসীরা মক্কাবাসীর মতো নির্দয় হবে না। হয়তো আল্লাহর দ্বীনকে তারা পরম মমতায় গ্রহণ করবে।
কিন্তু, তায়েফবাসীরা তা করেনি। উল্টো নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে তারা এতো ঘৃণ্য আর জঘন্য পর্যায়ের অপমান করলো যে, তাকে রক্তাক্ত করে, পাথরের আঘাতে আঘাতে জর্জরিত করে বিতাড়িত করলো তায়েফ থেকে। সেই দিনটা ছিলো নবিজীর জীবনের সবচেয়ে বিষাদময় দিন।
নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের এমন অপমান দেখে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা পাহাড়ের ফেরেশতাকে আদেশ দিয়ে পাঠালেন। সেই ফেরেশতা এসে নবিজীকে বললেন, 'আসসালামু আলাইকুম ইয়া রাসুলাল্লাহ। আমি পাহাড়ে নিযুক্ত ফেরেশতা। তায়েফবাসীরা আপনার সাথে যা করলো তা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা দেখেছেন। তিনি আমাকে আপনার কাছে আসবার নির্দেশ দিয়েছেন। আপনি যদি চান তাহলে দুই পাহাড়ের চাপে আমি তায়েফবাসীকে পিষ্ট করে ফেলবো এখনই'।
এতো অত্যাচার, এতো নির্যাতন, এতো অপমান! তবু পাহাড়ের ফেরেশতার এই কথার জবাবে নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেদিন কী বললেন জানেন? তিনি বললেন,
'না, আমি তা চাই না। আমি আশা করি একদিন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা এই জনপদে এমন মানুষের আবির্ভাব ঘটাবেন যারা এক আল্লাহর ইবাদাত-বন্দেগী করবে'।
নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পইপই করে হিশেব রাখেননি।
[৪]
কী পাচ্ছেন আর কী পাচ্ছেন না, কার কাছে পাচ্ছেন আর কার কাছে পাচ্ছেন না— এসব ভেবে যদি জীবন সাজাতে যান, তাহলে মানুষের ভুলগুলো বড় করে দেখা ছাড়া উপায় থাকবে না। আর, মানুষের ভুলগুলো, ত্রুটি-অন্যায়গুলো যদি পইপই করে হিশেব করতে শুরু করেন, যদি আজ থেকে সেসব নোট করা শুরু করেন, সেই নোট খাতা একদিন এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান হয়ে দাঁড়াবে। চারপাশে আপনি তখন শত্রু ছাড়া আর কিচ্ছু দেখতে পাবেন না।
এমন সংকীর্ণ হৃদয় নিয়ে বাঁচবার জন্যে ইসলাম আপনাকে শেখায় না। ইসলাম আপনাকে উদার, মহৎ আর প্রশস্ত হৃদয় বানাতে শেখায়।
কে কী দিলো, কে কী করলো— তার ওপর নির্ভর করে আপনি মানুষকে বিচার করবেন না। আপনি মানুষের কাজে লাগবেন, তাদের পাশে দাঁড়াবেন, তাদের বন্ধু হবেন বিনা শর্তে, বিনা-অভিপ্রায়ে।
উহু, ঠিক তা নয়। অভিপ্রায় তো একটা আপনার থাকাই লাগবে। তো, কী সেতা, তাই তো? আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা বলছেন:
'মানুষের কল্যাণ করুন যেভাবে আল্লাহ আপনার কল্যাণ করেন'।- আল ক্বাসাস, আয়াত-৭৭
কে আপনার অকল্যাণ সাধন করলো, কে আপনার দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ালো না, কে আপনার পেছনে শত্রুতা করেছিলো— এসবকিছুর জন্যে আপনার জীবন কিন্তু থেমে থাকেনি। সেই অকল্যাণ থেকে, সেই দুঃসময় থেকে, সেই শত্রুতা থেকে কিন্তু আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা আপনাকে ঠিক-ই উদ্ধার করে নিয়ে এসেছেন। তাই, কারো উপকার করার জন্যে 'সে আপনার জন্য কী করেছে' তা বিবেচ্য নয়। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা আপনার জন্যে যা করেন তা-ই বিবেচ্য।
পইপই করে হিশেব রাখুন, তবে তা তাদের দুঃসময়ে তাদেরকে ঘায়েল করবার জন্যে নয়। মোনাজাতে আল্লাহর কাছে বলবার জন্যে যে—
'ইয়া আল্লাহ! আমার দুঃসময়ে আমি তাকে পাশে পাইনি, কিন্তু আপনি ঠিক-ই আমার পাশে ছিলেন। এখন তার দুঃসময়ে আপনি আমাকে তার মতো বানাবেন না। আমার অন্তরকে তার মতো সংকীর্ণ করে দিবেন না। তার বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ার তাওফিক আপনি আমাকে দান করুন, ইয়া রব'।
Have a relax 🤒😅
৮০'র দশকে ছবি তোলার স্ট্যাইল...!!
আদর্শ বাবা🥰❤️🥀
❤️🥀
“সৎকর্মে এবং আল্লাহভীতির কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করো, আর পাপ এবং শত্রুতার কাজে কাউকে সহযোগিতা করো না। আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চই শাস্তিদানে তিনি অত্যন্ত কঠোর।”
[সূরা আল-মা’ইদাহ, আয়াত: ২]
Try it..! 🐭
M M H Shuvo🥀 👇
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
3510
Noakhali
Comilla
Hello guys, Welcome to my page. This is my official page. Follow & like my page.
Comilla, 3500
Assalamu Alaykum, I will make personal & Moto Vlogs.So, keep Following & Likes in my page��