Rashedul Hasan
আমি জ্ঞান আহরণ করতে চাই। হে আরশের মালিক।
পরিশ্রম কখনো বিফলে যায় না, গায়ের ঘাম কখনো বেইমানি করে না।
সবাই দোয়া করবেন ইনশাআল্লাহ।
#ইনসাফ_কালেকশন
#ঈদুল_আজহা২৪
শিক্ষা ব্যবস্থাঃ
বর্তমান সময়ে আমরা যে অবস্থানে থেকে চিন্তা করি আগামীর ভবিষ্যতে বা ধরে নেই যে ইসলামের আলোকে জীবন ব্যবস্থা গড়ে উঠুক আমাদের সামনেই। কিন্তু দেশের মোড়লরা বিভিন্ন জায়গায় বসে ইসলামকে একটি বিপদগামী ধর্ম হিসেবে উপস্থাপন করতেছে।
আপনারা একটু চিন্তা করুন আমার দেশে কি গল্পের অভাব পড়েছে, শিক্ষা লাভ করার জন্য কি ধর্মের সাথে সামঞ্জস্য কোন গল্প তৈরি করতে বার্থ? যদি বার্থই হয়ে থাকে তাহলে মোড়ল সেজে বসে থাকার অধিকার তার নেই।
শরীফ শরীফার গল্পে আমাদের সমাজের তরুণতরুণীদের কে আরও বিপদগামী করে সমাজকে ধংস করার সার্থে নিমজ্জিত। শরীফ শরীফা দ্বারা তারা এমন একটি জেনারেশন তৈরি করতে চায় যেখানে কোন ধর্মই কাজ করবে না, ব্যাবিচার, পাপাচারের কারণে আমার যে একটি প্রথা রয়েছে পরিবার গঠন সেটি ধংস করা হচ্ছে।
পরিবারের প্রতি তরুনতরুনীদের দায়দায়িত্ব উঠে যাবে, মুরব্বিদের সম্মান থাকবে না। তারা স্বাধীন চেতনায় লালিত হবে।
এর থেকে পরিত্রানঃ
আপনার সন্তানকে সু-শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষায় মনোনিবেশ ঘটাতে হবে। পরিবারে ধর্মীয় রীতিনীতি মানার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সন্তানদের কে বয়লার মুগীরমত তৈরি করা যাবে না। অভাব বুজাতে হবে চাইলেই সব হাতের নাগালে দেওয়া যাবে না।
আপনি আপনার সন্তানকে ভালোবাসুন ধর্মীয় চিন্তা থেকে ধর্মকে প্রাধান্য দিয়ে কথা বলুন। আপনি যদি এমন কিছু করতে পারেন এই শিক্ষা ব্যবস্থার ও পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব হবে।
#রাশেদুল_হাসান
সালাতুল ইস্তেসকার সালাত আদায়।
হে আল্লাহ আপনি আমাদের উপর রহম করুন।
আমরা আছি আমরাই থাকবো, মানবতার বিজয়ে আমরা এগিয়ে সামনের সারিতে থাকবো ইনশাআল্লাহ।
আমরা কেন জামায়াত করি?
আল্লাহ্ তা'আলা তাঁর রাসূল হযরত মুহাম্মাদ (সা.) কে মূলত যে কাজটি করার জন্য দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন তা কুরআনের তিনটি সূরায় স্পষ্ট ভাষায় ঘোষণা করেছেন, 'তিনিই সে মহান সত্তা (আল্লাহ) যিনি তাঁর রাসূলকে হিদায়াত ও আনুগত্যের একমাত্র সত্য বিধান (দ্বীনে হক) সহ পাঠিয়েছেন, যেন (রাসূল) তাকে (ঐ বিধানকে) আর সব বিধানের উপর বিজয়ী করেন।' (সূরা আত্ তাওবা : ৩৩, সূরা আল ফাত্হ : ২৮, সূরা আস সফ : ৯)
রাসূল (সা.) আল্লাহ্র দ্বীনকে কায়েম করেই এ দায়িত্ব পালন করেছেন। ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র, আইন, শাসন, বিচার, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই তিনি আল্লাহ্র বিধানকে চালু করে প্রমাণ করেছে যে, ইসলামই দুনিয়ার জীবনে শান্তির একমাত্র উপায়। তাই দ্বীন ইসলাম কায়েমের দায়িত্ব পালন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সাহাবায়ে কিরামও রাসূল (সা.)-এর সাথে এ দায়িত্বই পালন করেছেন। মুসলিম হিসেবে আমাদের সবারই এ দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করা কর্তব্য। এ দায়িত্ব অবহেলা করে আল্লাহ্র সন্তুষ্টি হাসিল করা কিছুতেই সম্ভব নয়।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মুসলিদেরকে তাদের এই দায়িত্বের ব্যাপারে সচেতন করে যাচ্ছে। আমাদের সাথে আপনিও এই কাফেলায় সংযুক্ত হোন। মুসলিম হিসেবে দায়িত্ব পালনে আমরা সবাই মিলে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাই। ১৯ এপ্রিল থেকে ৪ মে পর্যন্ত গণসংযোগ কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। যারা এখনো জামায়াতে যুক্ত হননি আপনাদের জামায়াতে যোগ দেওয়ার আহবান জানাচ্ছি। এটা আমাদেরকে দায়িত্ব পালনে ও জান্নাতে যেতে সহায়তা করবে, ইনশাআল্লাহ।
ইসলাম কায়েমের এ মহান দায়িত্ব একা একা পালন করা যায় না, এটা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। যারাই নবীর প্রতি ঈমান এনেছেন তাদেরকেই সংঘবদ্ধ করে নবীগণ ইসলামী আন্দোলন করেছেন। যে সমাজে ইসলাম কায়েম নেই সেখানে ব্যক্তি জীবনেও পুরোপুরি মুসলিম হিসেবে জীবন যাপন করা কঠিন। আর আল্লাহ্র দ্বীনকে সমাজ জীবনে কায়েম করার কাজ তো জামায়াতবদ্ধভাবে ছাড়া কিছুতেই সম্ভব নয়। তাই আমরা যারা দ্বীন কায়েমের দায়িত্ব পালন করতে চাই তারা জামায়াতবদ্ধ জীবন যাপন করি। আর দ্বীন প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব কিন্তু নফল দায়িত্ব নয়। এটা অত্যাবশ্যকীয় দায়িত্ব। এজন্য আমরা জামায়াতবদ্ধ থাকার জন্য জামায়াতে ইসলামীর সাথে জড়িত হয়ে জামায়াতবদ্ধ থাকি ও দ্বীন কায়েমের দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করি।
নবী করীম সা. বলেছেন, মেষের পাল থেকে আলাদা একটি মেষকে যেমন নেকড়ে বাঘ সহজেই ধরে খায়, তেমনি জামায়াত থেকে বিচ্ছিন্ন একজন মুসলিম সহজেই শয়তানের খপ্পরে পড়ে যায়। তাই জামায়াতবদ্ধ জীবনই ঈমানের অনিবার্য দাবী। উমার রা. বলেন, জামায়াত (সঙ্ঘবদ্ধতা) ছাড়া ইসলাম হয় না। অতএব জামায়াতের ইসলামের সাথে আমরা জড়িত হয়েছি সংঘবদ্ধ থেকে ইকামাতে দ্বীনের দায়িত্ব পালনের জন্য।
আর জামায়াতে ইসলামী প্রচলিত অর্থে শুধুমাত্র ধর্মীয়, রাজনৈতিক, সামাজিক বা সাংস্কৃতিক দল নয়। ইসলামে ধর্মীয় জীবনের গুরুত্ব আছে বলেই জামায়াত ধর্মীয় দলের দায়িত্ব পালন করে। রাজনৈতিক শক্তি ছাড়া ইসলামী আইন চালু হতে পারে না বলেই জামায়াত রাজনৈতিক ময়দানে কাজ করে। সমাজ সেবা ও সামাজিক সংশোধনের জোর তাকিদ ইসলাম দিয়েছে বলেই জামায়াত সমাজসেবা ও সমাজ সংস্কারে মনোযোগ দেয়। এ অর্থেই জামায়াতে ইসলামী একটি পূর্ণাঙ্গ ইসলামী আন্দোলন।
একজন মুসলিমকে অবশ্যই জীবনের সবক্ষেত্রে ইসলামের আদর্শ অনুসরণ করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা সূরা বাকারার ২০৮ ও ২০৯ নং আয়াতে বলেন, হে ঈমানদারগণ! তোমরা পুরোপুরি ইসলামে প্রবেশ করো এবং শয়তানের অনুসারী হয়ো না, কেননা সে তোমাদের সুস্পষ্ট দুশমন। তোমাদের কাছে যে সুস্পষ্ট ও দ্ব্যর্থহীন হিদায়াত এসে গেছে তা লাভ করার পরও যদি তোমাদের পদস্খলন ঘটে তাহলে ভালোভাবে জেনে রাখো আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়।
ইসলামকে পরিপূর্ণভাবে না মানাটা গোমরাহী ও পদস্থলন। যারা ইসলামকে পছন্দ অনুযায়ী মানে বা আংশিকভাবে মানে আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি স্পষ্ট হুমকি দিয়েছেন। আমরা ইসলামকে পরিপূর্ণভাবে মানার জন্য জামায়াতে ইসলামীর সাথে সংযুক্ত হয়েছি।
মুহাম্মদ সা. বলেছেন, সে ব্যক্তি ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না সে নিজের জন্য যা পছন্দ করে, অপর ভাইয়ের জন্যও তা পছন্দ করে। আমরা আমাদের নিজেদের কল্যানের জন্য জামায়াতে ইসলামকে পছন্দ করেছি। তাই আপনাদের জন্যও এই সংগঠনকে সাজেস্ট করছি।
যারা এখনো জামায়াতে যোগ দেননি তাদেরকে জামায়াতে ইসলামীর সাথে সংযুক্ত হওয়ার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
জামায়াতকে জানুন। জামায়াতে যোগ দিন।
#গণসংযোগ_পক্ষ
জামায়াতে ইসলামী জুলুম আর শোষণমুক্ত ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক কল্যাণকর সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে চায়।
আর একমাত্র আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই তা সম্ভব।
আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা হলে-
১) মানুষের উপর মানুষের প্রভুত্বের খতম হবে এবং মানুষের তৈরি আইনের কবর হবে।
২) আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা হবে, মানুষ তার অধিকার ফিরে পাবে।
৩)মানুষের ভোটাধিকারসহ মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে।
৪)সকল জুলুম শোষণের অবসান হয়ে ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা হবে।
তাই আসুন, শোষণমুক্ত ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান করি।
#গণসংযোগ_পক্ষ
#১৯এপ্রিল_৪মে
গ্রামের বাড়ীতে সরাসরি মধুর চাক থেকে মধু সংগ্রহ করা হচ্ছে।।।
শখের পুতুলটি পুড়িয়ে দিয়েছে যে জন,
সে হয়তো জানে না এটা তৈরি করতে কত ত্যাগ করতে হয়েছে।
আবার নতুন করে সাজাবো ইনশাআল্লাহ।
কবুল হজ্জের সওয়াব নেওয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করিলাম।
টেকসই সমাজ ও টেকসই সবুজ পৃথিবী গড়তে "রেনেসাঁ যুবসংঘ দ্বিপাশা" - "বৃক্ষপ্রাণে প্রকৃতি প্রতিবেশ, আগামীর প্রজন্মের টেকসই বাংলাদেশ" এর স্লোগানে দ্বিপাশা এবং এর আশে পাশে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন স্কুল ও মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি-২৩ বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
রেনেসাঁ যুবসংঘ দ্বিপাশা আগামীর প্রজন্মকে সুন্দর সমাজ উপহার দেওয়ার জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে । রেনেসাঁ যুবসংঘ দ্বিপাশার এই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বাস্তবায়নে যারা কাজ করেছেন প্রত্যক্ষ এবং পরক্ষভাবে সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
রেনেসাঁ যুবসংঘ দ্বিপাশা কোন অপশক্তির কথায় কান দেয়ে না, তারা তাদের কাজের মাধ্যমে প্রকাশ করে তারা দ্বিপাশার মানুষের কল্যাণে সবসময় কাজ করে যাচ্ছে। রেনেসাঁ যুবসংঘ কোন ব্যক্তির মনগড়া কাজ করেনা। তারা দ্বিপাশার সকল জনগনের সার্বিক কল্যাণে কাজ করে ইতিমধ্যে তা সবাই উপলব্ধি করতে পেরেছে। তাই আসুন ব্যক্তি স্বার্থ ও ব্যক্তি রাজনৈতিক মতামতের উপেক্ষা করে সকলে একসাথে কল্যাণমুখী দ্বিপাশা গঠন করি।
আগামী দিনে যে কোন কর্মসূচিতে এভাবে সকলকে সহযোগিতা করে পাশে থাকার অনুরোধ রইলো।
ভেঙ্গে পড়ো না কভু হতাশ হয়ে
জ্বলে পুড়ে খাটি সোনা হও গো শেষে॥
নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন, সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।
স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন সাজাই,,,,,,,
ব্যাচেলর ভাড়াঃ
২০১২ সাল থেকে ব্যাচেলর বাসা ভাড়া নিয়ে থাকি, বিভিন্ন সময়ে স্থান পরিবর্তন বা অন্য কোন কারণে বাসা পরিবর্তন করতে হয়। এই বাসা পরিবর্তন করতে গিয়ে ঢাকার শহরের বাড়ি ওয়ালাদের নিকট যেতে হয়। বাড়ী ওয়ালারা অধিকাংশ ব্যাচেলর ভাড়া দিতে অনাগ্রহী। কিছু অংশ যারা ব্যাচেলর ভাড়া দেয়ে সেগুলোতে ফ্যামিলি থাকা অসম্ভব তার কারণে। আবার কেউ সদিচ্ছার কারণেও দিয়ে থাকে সে সংখ্যাটা খুবই নগন্য।
নগারয়নের ফলে মানুষ গ্রাম ছেড়ে শহর মুখি হয়েছে, জীবন যাত্রার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। ছাত্রছাত্রী থেকে শুরু করে চাকুরীজীবী ব্যবসায়ী অনেকেরই পরিবার থাকে গ্রামে নিজেদের থাকতে হয় ব্যাচেলর। এদিকে বাড়ীওয়ালারা ব্যাচেলর ভাড়া দিতে অনাগ্রহী, এখন এই মানুষগুলো যাবে কোথায়??? এখানে একঘেয়েমি করে শুধু বাড়ীওয়ালাদের দোষ দিলে হবে না। আমাদের মত ব্যাচেলরদের অনৈতিক আচরণ, অসুন্দর ব্যবহার ও বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত থাকার কারণে ব্যাচেলর ভাড়া দিচ্ছে না।
বেশ কয়েকদিন যাবত আমি বাসা খুজতেছি কিন্তু বাসা ভাড়া নেওয়া কঠিন হয়েগেছে বাড়ীওয়ালারা ব্যাচেলর দিবে না, দিলেও তা যেখানে ফ্যামিলিদের দিতে অক্ষম সেখানে হবে। একটা বিষয় লক্ষ করেছি মানুষের অর্থনৈতিক ভাবে কতটা নাজেহাল অবস্থা। একটি ছোট পরিবার দুই রুমের ফ্লাট নিয়ে থাকে এই মুহুর্তে জিনিস পত্রের দাম বেড়ে যাওয়ার ফলে সাবলেট ভাড়া দিতে বাধ্য হচ্ছে। তাদের যে আয় হয় তা দিয়ে সব খরচ ম্যানেজ করা যাচ্ছে না। তাই ছোট পরিবারগুলো বাধ্য হয়ে সাবলেট ব্যাচেলর খুঁজতেছে কারণ তাদেরকে শর্ত দিয়ে দিতে পারে যেমন গ্যাস সমস্যা থাকার কারণে রান্না করা যাবে না ইত্যাদি নানা শর্ত জুড়ে দেওয়া হচ্ছে।
এমুহূর্তে শহুরে ব্যাচেলর থাকাটা খুবই কঠিন😰 আবার পরিবার নিয়ে খরচ বহন করা তাও কঠিন কোথায় যাবো আমরা???
স্বপ্নটা অনেক বড় করে দেখি, সেই স্বপ্নের সাথে নিজেকে খুঁজে বেড়াই।
👇
আমরা সামাজিক মানুষ হিসেবে নিজেদের কিছু দায়বদ্ধতা রয়েছে, তার মধ্যে বিশেষ করে পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধতা এড়িয়ে যাওয়ার কোন সুযোগ নেই।
আপনি বা আমি এদিক সেদিক অনেক দায়দায়িত্ব এড়িয়ে চললেও পারিবারের প্রতি দায়িত্ব এড়িয়ে যেতে পারবো না, যদি যেতেও চাই তার ফলাফল অল্প সময়ের ব্যবধানে চোখের সামনে এসে ধরা দেয়ে।
যেমন- সন্তানের প্রতি পিতামাতার কর্তব্য সন্তানকে ভালো নৈতিকতা সম্পন্ন মানুষ তৈরি করা, পিতামাতার প্রতি সন্তানের কর্তব্য সর্বক্ষেত্রে পিতামাতার প্রতি সর্বচ্চ খেয়াল রাখা, স্বামীর প্রতি স্ত্রী ও স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কর্তব্য গুলোর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে একেঅপরকে ভালোভাবে জানা, ধর্মীয় কাজে বেশি মনোযোগী এবং সহানুভূতি দেখানো। এই দায়িত্বগুলো এড়িয়ে যাওয়া যাবে না, এখানে মা, বাবা, ভাই, ভাবি , বোন, স্ত্রী, সন্তান, ভাতিজা ও ভাতিজী প্রত্যেকের সাথে সমন্বয় করে চলতে হবে।
মনে রাখা দরকার পরের জন্য করলে কিছু নিজের জন্য করা হয় আর তৃতীয় জনের কথায় কান ভারি না করা। যদি কান ভারী হয়, তাহলে পারিবারের প্রতি দায়িত্ব পালনে মনমালিন্য তৈরি হয়।
কখনোই নয়। আমার রব আমার সাথে আছেন। তিনি শীগ্রই আমাকে পথ দেখাবেন।
সুরা: আশ- শুয়ারা-৬২
Family and Moral values are so central to everything that i am
আপনি যখন রাগ করেন তখন ধীর করুন। যখন আপনি আঘাত পান তখন ধীরগতি করুন। এই সময়গুলি যখন আপনি আপনার আবেগগুলিকে আরও ভাল হতে দিলে আপনি সম্ভবত খারাপ এবং ক্ষতিকারক কথা বলতে পারেন। তাই এই সহজ নিয়মের মাধ্যমে নিজেকে অনেক কষ্ট এবং হৃদয় ব্যথা থেকে বাঁচান।
M***i Menk
যদি তারা আপনাকে সম্মান করে তবে তাদের সম্মান করুন। যদি তারা আপনাকে অসম্মান করে, তবুও তাদের সম্মান করুন। যদি তারা আপনার প্রতি খারাপ হয় তবে তাদের প্রতি সদয় হন। যদি তারা আপনার উপস্থিতিতে অভিশাপ দেয় এবং শপথ করে, তবে তাদের কাছে একটি ভাল শব্দ প্রস্তাব করুন। তাদের খারাপ কাজগুলিকে আপনার ভাল আচরণকে প্রভাবিত করতে দেবেন না। তাদের উপরে উঠুন।
M***i Menk
সর্বশক্তিমান। যেদিন আমরা আপনার কাছে ফিরে আসব সেই দিনের কথা ভাবতে আমাদের সাহায্য করুন। আপনি আমাদের প্রতি সম্পূর্ণ সন্তুষ্ট হলেই আমাদের নিয়ে যান। এই সময়ের মধ্যে, আপনার সাথে সেই দীর্ঘ-প্রতীক্ষিত সাক্ষাতের জন্য আমাদের যা প্রয়োজন তা আরও প্রস্তুত করার সুযোগ দিন। আমীন।
M***i Menk
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
1000