Ritu's Building Design

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ritu's Building Design, Architectural Designer, Jurine, Dhaka.

26/07/2022

Kitchen Interior Design

06/01/2022
01/09/2021

Floor Plan

Photos from Ritu's Building Design's post 08/08/2021

3d Design

04/08/2021

Exterior Design
এমন সুন্দর সুন্দর ডিজাইন দেখতে হলে আমাদের সাথেই থাকুন😍

29/06/2021

2160Sft(3 Katha)

29/06/2021

রং কেন করা হয়, কখন করা উত্তম, রং এর ক্ষেত্রে সতর্কতাসমূহ, রং এর ধাপসমূহ ও অন্যান্য বিষয়াবলি।

🔵 প্রাথমিক আলোচনা:-
আবহাওয়ার হিসেব করেই দেয়ালে রং করা উচিত, কারণ অতিরিক্ত বৃষ্টি বা গরম কোন ক্ষেত্রেই রং এর কাজ করা উচিত না।
রং করার ক্ষেত্রে আগে ভেতরের অংশে রং লাগানো উচিত, কারণ ভেতরের অংশটি ঋতু পরিবর্তনের ওপর নির্ভর করে না।

বৃষ্টির দিনে বা বর্ষাকালে রং না করাই উত্তম, তাই রং এর জন্য গ্রীষ্মকাল হলো সবচেয়ে উপযোগী সময়। গ্রীষ্মকালে চাইলে বাড়ির ভেতরে ও বাইরে একসঙ্গে রং করা যেতে পারে। কিন্তু এই কাজ করতে হবে বাড়ির কাজ সম্পূর্ণভাবে শেষ হওয়ার পর।

সাধারনত পাঁচ-ছয় বছর পর পর বাইরের দেয়াল রং করানো উচিত। যদি শেওলা পড়ে যায়, তাহলে তিন বছর পর বাইরের দেয়াল রং করানো উচিত। ভেতরের দেয়ালে রং করা যেতে পারে চার/পাঁচ বছর পর পর।
▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️
🔵 রং এর ধাপসমূহ:-

📌 সারফেস প্রিপারেশন:-
📍 নতুন পৃষ্ঠের ক্ষেত্রে:-
প্লাস্টারের গাত্রে কয়লা, কাঠ কিংবা কোন পচঁনশীল পদার্থ থাকলে তা স্ক্রাপ দিয়ে তুলে ফেলতে হবে। সারফেসের উঁচু-নীচু, আঁকাবাকা, ছিদ্রতা থাকলে তা সমান করার জন্য ৪০/৬০ নাম্বার স্যান্ড স্টোন [ক্ষেত্রবিশেষে ৮০ নাম্বার] দিয়ে ঘষতে হবে।

পাথরের পর অধিক মসৃনতার জন্য ১২০/১১০ নাম্বার স্যান্ড পেপার/ ওয়াটার পেপার [শিরিশ কাগজ] দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করে নিতে হবে, তাতে করে গাত্রের ধুলো-বালি, তেল গ্রীজ, ফাঙ্গাস, ছত্রাক ইত্যাদি থাকলে তা দূর হয়ে যাবে।

📍 পুরাতন পৃষ্ঠের ক্ষেত্রে:
পুরাতন বা ক্ষতিগ্রস্থ দেওয়াল/ সারফেসে রং করার পূর্বে সারফেসে ফাটল, আগলা প্লাস্টার কিংবা সিপেজ থাকলে তা মেরামত করে নিতে হবে।

পুরাতন রঙের উপর করার জন্য পুরাতন রঙ তুলে ফেলে পানি দিয়ে ভালভাবে মুছে ফেলতে হবে এবং দুই-তিনদিন রৌদ্রজ্বল দিনে শুকিয়ে আবার প্রথম থেকে শুরু করতে হবে।

সারফেসে অত্যাধিক শ্যাওলা, ছত্রাক, ফাঙ্গাস থাকলে অ্যান্টি- ফাঙ্গাস সলিউশন ব্যবহার করা যেতে পারে।

▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

📌 প্রাইমার বা আস্তর বা বেইজ:-
সারফেস প্রিপারেশন হয়ে গেলে প্লাস্টার ও রঙের মধ্যে আঠালো সম্পর্ক তৈরির জন্য এক স্তর আস্তর বা প্রাইমার দেওয়া হয়। ইহা আঠালো সম্পর্ক তৈরির পাশাপাশি সারফেসকে মসৃণ করে, এ ছাড়াও শোষণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং রং কে সুন্দরভাবে বেশি জায়গায় ছড়িয়ে দেয়। প্রাইমার হিসেবে যা ব্যবহৃত হয়;

📍 Inner Wall: স্নোসোম পাউডার, সিলার যা ওয়াটার সিলার নামে পরিচিত, এগুলো সাধারনত সিমেন্ট বেইজড পেইন্ট ম্যাটারিয়ালস। বাজারে বিভিন্ন কোম্পানীর পাউডার/তরল সিলার পাওয়া যায় যাতে নির্দিষ্ট অনুপাতে পানি মিশিয়ে (৫০:৫০, ৬০:৪০) কার্যপযোগী করা হয়।

🌤🌬🌩 Outer Wall: স্নোসোম পাউডার, এক্সটেরিয়র ওয়াটার বেস সিলার/ ওয়েদার সিলার, কোম্পানীভেদে ভিন্ন ভিন্ন নামের হয়ে থাকে। এগুলোর সাথেও নির্দিষ্ট অনুপাতে পানি মেশাতে হয়।

বি.দ্র: প্রতি গ্যালনে প্রাইমার দিয়ে ৪৫ স্কয়ার মিটার/ প্রায় ৫০০ বর্গফুট আস্তর দেওয়া যায়। তবে ইহা সারফেস পৃষ্ঠ/ কোম্পাণীভেদে ভিন্নতর হতে পারে।

▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

📌 পুডিং:-
সাধারনত আর.সি.সি বা প্লাস্টার সারফেসের অসমতল পৃষ্টকে সমতল বা মসৃন করার জন্য কিংবা ফাটল বা ত্রুটি থাকলে তা ঢাকার জন্য পুডিং প্রদান করা হয়। এছাড়া পুডিং পেইন্ট ও বেইজের মধ্যে বন্ডিং মাধ্যম হিসেবেও কাজ করে।

বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন কোম্পানীর রেডিমেইড পুডিং পাওয়া যাচ্ছে। পুডিং ইনার কিংবা আউটার উভয় দেওয়ালেই করা যেতে পারে, তবে বাহিরের অংশে পুটিং না করাই ভাল কারন বৃষ্টির পানিতে পুটিং ফুলে উঠতে পারে । আমাদের দেশে সাধারনত দুই ধাপে পুডিং করা হয়ে থাকে।

📍 লাইম পুডিং:
যা পুরো সারফেসের উপরেই করা হয়ে থাকে, বেইজ কোট মারার এক/দুই দিন পর (শুকানোর পর, কমপক্ষে ৬ ঘন্টা) পুরো সারফেসে এক কোট পুডিং মারা হয়। ক্ষেত্র বিশেষে একাধিক কোটও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে প্রথম কোট পুডিং উপর নীচে মারলে পরবর্তী কোট আড়াআড়ি টানতে হবে যেন কোন জায়গা খালি না থাকে।

পুডিং শুকানোর পর (দুই/তিন দিন পর) 100-120 Emery Paper দিয়ে ঘষে নিতে হবে যেন হাত দিয়ে স্পর্শ করলে সমতল মনে হয় । বাহিরের দেওয়ালে খরচ কমাতে চাইলে পুডিং এর পরিবর্তে তিন কোট রং অর্থাৎ তিনবার রঙের প্রলেপ দিলেও দেয়াল মসৃণ হবে।

📍 টাচ পুডিং:
First Coat Paint করার পর পৃষ্ঠের কোথাও গর্ত, ঢেউ বা ক্রটি দেখা দিলে কেবল মাত্র ঐ স্থানে টাচ পুডিং করতে হয়। একই নিয়মে সেটাকে শুকানোর পর Emery Paper দিয়ে ঘষে পরিষ্কার করে Final Coat মারতে হবে।

📍 পুডিং তৈরির নিময়মাবলী:
প্রথম কোট পুডিং: ১বস্তা চক পাউডার, ১ গ্যালোন এনামেল পেইন্ট এবং ১ গ্যালোন প্লাস্টিক দিয়ে তৈরী করা হয়।

দ্বিতীয় কোট পুডিং: ১বস্তা চক পাউডার, ১/৩ গ্যালোন এনামেল পেইন্ট এবং ১/৩ গ্যালোন প্লাস্টিক দিয়ে তৈরী করা হয়।

▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

🔯 পেইন্টিং:-
রং করার আগে সারফেসকে ভাল ভাবে শুকনো, পরিষ্কার ও সমতল করে নিতে হবে। প্লাস্টার ভাল ভাবে না শুকালে রং করা উচিত নয়। প্লাস্টারের ৩ মাস পর রং এর কাজ শুরু করা উত্তম। কারণ, ৯০ দিন এর আগে দেয়ালের পানি ঠিকভাবে শুকায় না। ৯০ দিন আগে সিলার ব্যবহার করলে দেয়ালের স্থায়িত্ব কমে যায়। তবে ৪৫ দিনের আগে রং করা উচিত নয়, রং করার ক্ষেত্রে আর্দ্রতা অবশ্যই ২০ থেকে ৫০ ভাগের মধ্যে থাকতে হবে।

রং দুই থেকে তিনবার প্রলেপ দেওয়া হয়। প্রথম প্রলেপের পর ছয়/সাত দিন শুকানোর সময় দিতে হবে। এরপর দ্বিতীয় প্রলেপ দেওয়া হয়, তবে এই কোট ৪৮-৭২ ঘন্টার আগে দেওয়া উচিত নয়।
এতেও যদি রং ভালো না হয়, যেমন-পরিচ্ছন্ন না হয়ে ছোপ ছোপ থাকে বা রং হালকা হয় তাহলে দ্বিতীয় প্রলেপের দুই থেকে তিন দিন পর তৃতীয় প্রলেপ দেওয়া হয়। প্রথম প্রলেপের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২০ ভাগ পানি মেশানো হয় (কোম্পানীভেদে তারতম্য হতে পারে)। দ্বিতীয় প্রলেপের সঙ্গে সর্বোচ্চ ১৫ ভাগ পানি মেশানো হয়।
▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

🔵 রং এর কাজে বিশেষ সতর্কতা:-

১) দেয়ালে আলো ফেলে দেখে নিন:-
দেওয়ালে রঙ করা হয়ে গেলে চার্জার লাইট বা টর্চ লাইটের আলো ফেলে দেখে নিন কোনো ঢেউ,গর্ত কিংবা ফোসকা আছে কি না। আলো দেয়ালের নিচ থেকে ফেলুন, যাতে রঙের মাঝে কোনো অসামঞ্জস্য থাকলে তা বোঝা যায়।

২) রোলার ব্রাশ পরিষ্কার করে নিন:-
নতুন রোলার ব্রাশের ওপর খোঁচা খোঁচা ব্রিসল বের হয়ে থাকে, লেগে থাকতে পারে ধুলো ময়লা। এটাকে শুকনো সুতি কাপড় দিয়ে মুছে নিতে পারেন অথবা এক টুকরো টেপের আঠালো অংশ ব্যবহার করতে পারেন। এতে রঙ করতে গিয়ে রংটা অমসৃণ হবে না।

৩) ওপর থেকে নিচে লম্বালম্বি রঙ করুন:-
অনেকেই উপদেশ দেন রঙ করার সময়ে “w” আকৃতিতে রঙ করতে। কিন্তু তা না করে ওপর থেকে নিচে লম্বালম্বি টান দিয়ে রঙ করুন। এতে পুরো দেয়ালে সমানভাবে রঙ হবে। প্রথম কোট আড়াআড়ি টানলে পরবর্তী কোট উপর নিচে টানতে হবে।

৪) প্লাস্টিকের ব্যাগে রাখুন ব্যবহার করা রোলার:-
একদিনে রঙ করে শেষ করতে না পেরে পরের দিনের জন্য ব্রাশ ও রোলার রেখে দিলে তাতে রঙ জমে শক্ত হয়ে ব্যবহারের অযোগ্য হয় যাবে। এ সমস্যা এড়াতে রোলারটাকে একটা প্লাস্টিকের ব্যাগে বা পলিথিনে ভরে রাখুন। এতে তা শুকিয়ে শক্ত হয়ে যাবে না।

৫) পরিমাপ মত রং মিশ্রন করুন:-
এক সাথে অধিক পরিমানে রং না মিশ্রন করাই উত্তম, দিনের রং দিনে শেষ করতে হবে। বিভিন্ন অনুপাতে একাধিক রং মিশিয়ে তৈরি করতে হলে সঠিক অনুপাতে মিশাতে হবে, না হলে এক ওয়ালের সাথে অন্য ওয়ালের রং এ অসামঞ্জস্য দেখা দিবে। হাতে মিক্সিং না করে মেশিনে মিক্সিং করাই উত্তম।

▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

🔵 রং এর কাজে যা যা করতে হবে:
✔️ সঠিক রঙের জন্য সঠিক থিনার ব্যবহার করতে হবে।
✔️ রঙ ব্যবহারের পূর্বে ভালভাবে তা মিশ্রন করে নিতে হবে।
✔️ ঘরের মধ্যে বাতাস ও আলো চলাচলের ব্যবস্থা রখতে হবে।
✔️ যেকোন রঙ ব্যবহারের পুর্বে এই রঙের নিয়মাবলী ভালভাবে জেনে নিতে হবে।
✔️ রঙের বালতি পুরাটা শেষ না হলে কাজের পর আবার ভালভাবে এর মুখ বন্ধ করতে হবে, যাতে করে এর মধ্যে বাতাস ঢুকতে না পারে।
✔️ রঙের গায়ে লেখা সময়ের মধ্যেই অবশ্যই রঙ ব্যবহার করে ফেলতে হবে। নাহলে পরে ব্যবহার করলে সেই রং স্থায়ী হবে না।
✔️ চোখের মধ্যে রঙের কোনকিছু গেলে অবশ্যই ভালভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে এবং ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।
✔️ রঙের কাজের সময় এবং কাজ শেষ হওয়ার সাথে সাথেই দরজা-জানালা বন্ধ করা যাবে না। ভেতরের গ্যাস বা গন্ধ না যাওয়া পর্যন্ত দরজা-জানালা বন্ধ রাখতে হবে।
✔️ শিশুদের ও গর্ভবতী মহিলাদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে।

▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

🔵 যা যা করা যাবে না:
❌ ড্যাম্প, স্যাঁতস্যাঁতে, নোনা স্থানে রঙের প্রলেপ বা আস্তর দেয়া যাবে না। মেঘলা /স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াতে রঙের কাজ না করাই ভাল ।
❌পূর্ববর্তী আস্তর না শুকানো পর্যন্ত বা না রেডি হওয়া পর্যন্ত পরবর্তী আস্তর দেওয়া যাবে না।
❌ রঙের সাথে প্রয়োজনীয় ও যথাযথ থিনার ছাড়া অন্য কোন কিছু মেশানো যাবে না। যেমন চকপাওডার, চুন ইত্যাদি মেশানো যাবে না।
❌ রঙ অতিরিক্ত পাতলা করা যাবে না বা বেশি পরিমানে থিনার ব্যবহার করা যাবে না ।
❌ রঙ একটি দাহ্য পদার্থ, রঙ এবং এর আনুসাঙ্গিক মালামাল আগুন থেকে দুরে রাখতে হবে। রঙের কাজের সময় ধুমপান করা যাবে না।

▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

🔵 কোন সারফেসের উপর কোন রং করা যায়:-

📌 ভিতরের দেওয়াল ও সিলিং এ:

📍 ডিসটেম্পার : ইট, কংক্রিট ও প্লাস্টারের ওপর ডিসটেম্পার করা হয়। বিভিন্ন ধরনের ডিসটেম্পার, যেমন-অ্যাক্রেলিক, সিনথেটিক, ড্রাই ইত্যাদি। অ্যাক্রেলিক ডিসটেম্পার পানি দিয়ে ধোয়া যায়। কিন্তু সিনথেটিক ও ড্রাই ডিসটেম্পার পানি দিয়ে ধোয়া যায় না।

📍 প্লাস্টিক পেইন্ট : প্লাস্টিক ইমালশন নামেই বেশি পরিচিত। ইহা মূলত পানি বেজড রং, যা দীর্ঘস্থায়ী ও ধোয়া যায়। প্লাস্টিক পেইন্ট তিন ধরনের। রেগুলার, ইকোনমিক ও প্রিমিয়ার ইমালশন।

📌 বাইরের দিকে:
বাড়ির বাইরের দিকে আবহওয়ার প্রভাব থাকে। তাই বাড়ির ভেতর থেকে বাইরের রং ভিন্ন হয়।
📍 সিমেন্ট পেইন্ট : পানি বেজড রং।
📍 ওয়েদার কোট: সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত রং।
📍 অ্যাক্রেলিক ইমালশন : বেশি ব্যবহৃত রং এবং দীর্ঘস্থায়ী ও ধোয়া যায়।
📍 টেক্সার প্লাস্টার : এটা ইমালশন বেজড রং। এতে পানির বদলে ইমালশন ব্যবহার করা হয়।

▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️▪️

🔵 স্থানের ধরনের উপর ভিত্তি করে সম্ভাব্য রংয়ের/কালারের মডেল:
📍 ডাইনিং হল/রুম -Aqua Lt green , Lt Brown, Lt Golden, Off white, Lt Brown, Brilliant white
📍 বেড রুম -Aqua Cream, Vanilla, Milk white, Aqua Falsetto, sweet pink, Tile Red
📍 বাথরুম -Aqua summer gray, Aqua ice blue, Aqua Blossom
📍 কিচেন রুম - Aqua Lt grey,Silver lining, Aqua style plus multi color
📍 হল রুম/পার্টি সেন্টার- Ocean blue, Glacien blue
📍 ড্রইং রুম –Off white,

23/06/2021

720sft(১ কাঠা)----জায়গায় ছোট একটি প্ল্যান

Photos from Ritu's Building Design's post 21/06/2021
Photos from Ritu's Building Design's post 18/06/2021

2200sft Floor Plan

17/06/2021

Amazing 3d Floor plan.....
2Bed Room ....
Drawing & Dinning.....kitchen

16/06/2021

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নির্দেশনা গুলো মেনে চলার চেষ্টা করবেন।

নতুন বিল্ডিং বা কাঠামো নির্মাণ করার ক্ষেত্রে করণীয়:

১। যে কোন বিল্ডিং-এর নকশা তৈরি করার পূর্বেই স্ট্রাকচারাল নকশার বিধিগুলোর অনুসরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে সঠিক স্ট্রাকচারাল নকশা না হলে ভূমিকম্পরোধক বিল্ডিং হবে না।
২। বিল্ডিং ডিজাইনের আগেই অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা মাটির গুনাগুণ বিশ্লেষণ ও মাটির ধারণক্ষমতা নির্ভুলভাবে নির্ণয়পূর্বক রিপোর্ট তৈরি করতে হবে।
৩। বিল্ডিং নির্মাণের সময় অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার) তদারকি রাখতে হবে যাতে গুণগত মান ঠিক থাকে।
৪। সঠিক অনুপাতে গুনগতমানের সিমেন্ট, রড, বালির ব্যবহার হচ্ছে কিনা দেখতে হবে। কংক্রিটের চাপ বহন ক্ষমতা কোনো অবস্থাতেই ৩০০০ পিএসআই-এর নিচে নামানো যাবেনা । তার জন্য সার্বক্ষণিকভাবে নির্মানাধীন সাইটে দায়িত্বে নিয়োজিত সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদেরকে কিউব অথবা সিলিন্ডার টেস্ট করতে হবে। কংক্রিটের মিক্সাচারে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। ঢালাই’র পরে পানির ব্যবহার করে কংক্রিটের কিউরিং করতে হবে।
৫। উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রড পরীক্ষাপুর্বক ব্যবহার করতে হবে। রডের বহন ক্ষমতা ৬০ হাজার পিএসআই-এর কাছাকাছি থাকতে হবে। স্ক্র্যাপ বা গার্বেজ থেকে প্রস্তুতকৃত রড ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে ।
৬। বিল্ডিং-এর প্ল্যান ও এলিভেশান দুই দিকই সামাঞ্জ্য থাকতে হবে।
৭। নির্ধারিত ডিজাইনের বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত ফ্লোর নির্মাণ করবেন না। বিল্ডিং কোড অনুসারে এক্সপানশান ফাঁক রাখতে হবে।
৮। বেশি পরিমান সরু ও উঁচু বিল্ডিং-এর পাশ হঠাৎ করে কমাবেন না। যদি কমাতে হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক ডাইনামিক বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
৯। বিল্ডিং-এর উচ্চতা যদি ভবনের প্রস্থের ৪ (চার) গুণের অধিক হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক ডাইমানশন বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
১০। ‘সেটব্যাক’ বা হঠাৎ করে বিল্ডিং-এর পাশের মাপঝোপ কমানো যাবেনা। যদি কমাতেই হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক বিশ্লেষণ করে সাইট অ্যাফেক্ট জেনে ডিজাইন করতে হবে।
১১। জটিল কাঠামোগত প্লানের জন্য অবশ্যই ত্রিমাত্রিক ভূমিকম্প বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
১২। ‘শেয়ার ওয়াল’ বা কংক্রিটের দেয়াল সঠিক স্থানে বসিয়ে ভূমিকম্পরোধ শক্তির পরিমাণ বাড়াতে হবে।
১৩। সা¤প্রতিক সময়ে যে হারে ঋষধঃ চষধঃব ইঁরষফরহম ঝুংঃবস (বিম ছাড়া কলাম ও স্ল্যাব) বিল্ডিং তৈরি হচ্ছে, তা মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প হলেই ধ্বসে যাবে। সুতরাং বিম, কলাম ও স্ল্যাব বিশিষ্ট বিল্ডিং তৈরি করতে হবে।
১৪। দায়িত্বরত ইঞ্জিনিয়ারকে “বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড” অনুসরণ করে বিল্ডিং-এর প্ল্যান/ ডিজাইন করে ভূমিকম্প রোধক বিল্ডিং নির্মাণ করতে হবে।
১৫। নিচের তলা পার্কিং-এর জন্য খালি রাখতে হলে, ঐ তলার পিলারগুলো বিশেষভাবে ডিজাইন করতে হবে। প্রয়োজনমতো কংক্রিটের দেওয়াল দিয়ে পিলারগুলোতে বেষ্টনীবদ্ধ করতে হবে।
১৬। বিল্ডিং-এর ‘বিমের’ থেকে ‘পিলারের’ শক্তি বেশি করে ডিজাইন করতে হবে। কমপক্ষে ২০% বেশি করতে হবে।
১৭। মাটির গুণাগুণের ওপর ভিত্তি করে যথাযথ ফাউন্ডেশন প্রকৌশলগতভাবে যাচাই বাছাই করে ডিজাইন করতে হবে।
১৮। ৫ ইঞ্চি ইটের দেয়ালগুলো ভূমিকম্পের জন্য আদৌ নিরাপদ নয়। তাই এই দেয়ালগুলো ছিদ্রযুক্ত ইটের ভিতরে চিকন রড দিয়ে আড়াআড়ি ও লম্বালম্বিভাবে তৈরি করে ‘লিন্টেলের’ সাথে যুক্ত করে দিতে হবে। সবদিকে ‘লিন্টেল’ দিতে হবে। বিশেষ করে দরজা বা জানালার খোলা জায়গায় চিকন রড দিয়ে ৫ ইঞ্চি ইটের দেয়াল যুক্ত করতে হবে।
১৯। মনে রাখতে হবে, নতুন বিল্ডিং নির্মাণে ভূমিকম্প-প্রতিরোধক নিয়মাবলি প্রয়োগ করলে, শুধুমাত্র ২-৩% নির্মাণ খরচ বৃদ্ধি পায়।

ভূমিকম্পের সময়ে করণীয়:🏚

১। মানসিকভাবে শান্ত থাকুন ও অন্যদের শান্ত রাখুন।
২। বিল্ডিংটি বিম ও কলামের কাঠামোর ওপর নির্মিত হলে কলামের গা ঘেঁষে থাকুন। আর বিল্ডিংটি দেয়াল-নির্ভর হলে বাইরের কাছাকাছি কোনো কক্ষে অবস্থান নিন। যাতে বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে গেলেও উদ্ধার-কর্মীদের খুঁজে পেতে সুবিধা হয়।
৩। লিফট্ ব্যবহার করবেন না।
৪। বিদ্যুৎ চলে যেতে পারে, সেক্ষেত্রে টর্চ ব্যবহার করুন।
৫। যোগাযোগ ব্যবস্থা বিছিন্ন হতে পারে, সজাগ থাকুন।
৬। মাথায় হেলমেট, কুশন বা বালিশ দিয়ে দরজার নিচে অথবা লোহার টেবিলের নিচে আশ্রয় নিন।
৭। মাটির বাড়ি ও পরিত্যক্ত বিল্ডিং থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকুন।
ভূমিকম্পের সময় রাস্তায় থাকলে করণীয়:
১। খোলা জায়গায় অবস্থান নিন, শান্ত ও সচেতন থাকুন।
২। দৌড় দেবেন না।
৩। ঝুঁকিপূর্ণ বাড়িঘর থেকে দূরে থাকুন।
৪। মাটির বাড়ি থেকে নিরাপদ জায়গায় চলে আসুন।
৫। পুরাতন বিল্ডিং থেকে দূরে থাকুন।
৬। বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকুন।
৭। ঢালু জায়গা বা দেয়াল থেকে দূরে থাকুন।
চলন্ত গাড়িতে থাকাকালীন সময়ে করণীয়:
১। চলন্ত গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ করে রাখুন।
২। খোলা জায়গায় গিয়ে গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ করে অবস্থান নিন।
৩। বৈদ্যুতিক তার থেকে গাড়িটি দূরে কোথাও পার্কিং করুন।
৪। দেয়ালের পাশে বা গাছের নিচে গাড়ি পার্কিং করবেন না।
৫। যদি খোলা জায়গা না থাকে, তাহলে গাড়ির গা ঘেঁষে বসে পরেন

16/06/2021

Interior Design 💓

Photos from Ritu's Building Design's post 16/06/2021

Flood Plan & 3d Model

Want your business to be the top-listed Home Improvement Business in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Telephone

Website

Address

Jurine
Dhaka
1204

Other Architectural Designers in Dhaka (show all)
SKETCH SKETCH
House: 39, Road: 06, Block: C, Niketon
Dhaka, 1212

One-Stop Service for Exclusive Architectural Consultancy, Interior Design, Fountain, Swimming Pool, M

Spatial Architects Spatial Architects
FIRST FLOOR, HOUSE-498, AVENUE-03, MIRPUR DOHS
Dhaka, 1216

Established in 2009, SPATIAL ARCHITECTS is a studio based practice registered in Dhaka, Bangladesh.

Studio Blue Design Building Studio Blue Design Building
Mohammad Pur
Dhaka, 1207

Concept is more important before design start.

Architec Home Design. Architec Home Design.
Taltola Agargaon Dhaka
Dhaka, 1207

Nir ArchiTech Nir ArchiTech
H: 264/8, R: 8/A, WEST DHANMODI
Dhaka, 1209

Nir ArchiTech is an Architectural Technology related service and product provider.

Sthapati Bangladesh Sthapati Bangladesh
House: 77, Road: 09, Block: C, Flat: 5A (Lift 4), Niketon, Gulshan 1
Dhaka, 1212

Sthapati Bangladesh is a multifaceted firm expertise in architectural design solution, interior desi

Lamia Abedin Designs Lamia Abedin Designs
Dhaka

•educate•motivate•create•coordinate• - architectural & interior design - homedecor - lifes

Shipon Mahmud Shipon Mahmud
Gaibandha
Dhaka, 5700

I will Provide Quality Desing For Any Social Meadia So Get Batter Desing To Contact Me .....

নীল পদ্য ইন্টেরিয়র ডিজাইন নীল পদ্য ইন্টেরিয়র ডিজাইন
সেকান্দার মার্কেট কশাই বাড়ি দক্ষিণখান ঢাকা
Dhaka

সকল ধরনের ইন্টেরিয়র ডিজাইন সহ কাজ করি

Arcvil Design & Developments Ltd. Arcvil Design & Developments Ltd.
House-21, Road-21, Nikunja-2, Ground Floor, Khilkhet
Dhaka, 1229

Arcvil Design & Developments Ltd. is an exclusive Interior & Architectural firm in Bangladesh.

Design View Club Design View Club
H. K. Vertex Center, House #846, Flat-B3, Lift-03, Begum Rokeya Sharoni, East Shewrapara
Dhaka, 1216

We are Design View. Any kinds of Interior Design works could be done by us. Its an Architectural Firm. Feel free to contact with us for your home.