Professor of medicine
please sobai aktu support korben
• Today's the best Photo 🌿🥰
• beautiful

সিনকারা সিরাপ খেয়ে কাজ না হলে কিংবা উপকার না পেলে আপনি হোমিওপ্যাথিক ম্যাক্সফেয়ার কোম্পানির "আলফালফা প্লাস" সিরাপটা খেয়ে দেখতে পারেন। এটি হজম শক্তি বাড়াবে, রুচি বাড়াবে, শরীরে বিপাক ক্রিয়া বাড়াবে, রক্ত ও মাংস বাড়িয়ে ওজন বৃদ্ধি করবে। পরামর্শ : সেই সাথে নিয়মিত ঘুমান। পানি বেশি করে খাবেন। শারীরিক ব্যায়াম করেন। প্রত্যহ সকাল বেলা উঠে হাটার অভ্যাস করেন। পুষ্টিকর খাবার খান। টেনশন ফ্রি জীবন যাপন করেন। তাহলে স্বাস্থ্য ভাল হবে।
পলিপাসের চিকিৎসা
প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে ওষুধে ভালো হয়। স্টেরয়েড জাতীয় নাকের স্প্রে (যেমন, এভামিস, ফ্লুনাস্প্রে, ফ্লুটিকা ইত্যাদি) দিনে দুবার করে প্রতি নাকের ছিদ্রে ব্যবহার করতে হবে। এ ছাড়া এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ (যেমন, ফেক্সো, রুপা ইত্যাদি) প্রতিদিন একবেলা করে খেতে হবে। দীর্ঘদিন চিকিৎসা নিতে হয়।
ওষুধে নিয়ন্ত্রিত না হলে কিংবা অতিরিক্ত বেড়ে যায় সেক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার করতে হয়। বর্তমানে এন্ডোসকোপির মাধ্যমে খুব সহজেই সুন্দর ও সঠিক চিকিৎসা সম্ভব হচ্ছে।
হাম বা রুবিওলা (ইংরেজি: Rubeola) একটি অত্যন্ত ছোয়াঁচে ও তীব্র ভাইরাসঘটিত রোগ। প্যারামক্সিভাইরাস গোত্রের মর্বিলিভাইরাস গণের অন্তর্গত একটি ভাইরাসের কারণে রোগটি ঘটে থাকে; ভাইরাসটির পূর্ণ বৈজ্ঞানিক নাম মিজল্স মর্বিলিভাইরাস (Measles morbillivirus)।ভাইরাসটি প্রথমে শ্বাসনালিতে সংক্রমিত হয়, এরপর রক্তের মাধ্যমে দেহের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে। বাগদাদ-ভিত্তিক পারসিক চিকিৎসক আবু বকর মুহাম্মদ ইবন জাকারিয়া আল রাজি সর্বপ্রথম খ্রিস্টীয় ৯ম শতকে হাম রোগটির বিস্তারিত লিখিত বর্ণনা দেন। ১৭৫৭ সালে ফ্রান্সিস হোম নামক একজন স্কটীয় চিকিৎসক রোগীর রক্তে উপস্থিত একটি সংক্রামক জীবাণুর কারণে যে হাম রোগটি হয়, তা প্রমাণ করেন। ১৯৫৪ সালে মার্কিন চিকিৎসক জন এন্ডার্স ও টমাস পিবলস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের বস্টন নগরীতে হামে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করে সেখান থেকে হামের ভাইরাসটিকে পৃথক করতে সক্ষম হন। হামের ভাইরাসটি একটি একসূত্রবিশিষ্ট, ঋণাত্মক-দিকমুখী, আবরণীবিশিষ্ট, অখণ্ডিত আরএনএ ভাইরাস। ভাইরাসটির ২৪টি প্রকারণ থাকা সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গেছে, তবে বর্তমানে মাত্র ৬টি প্রকারণ মানবজাতিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে। মানুষ ভাইরাসটির স্বাভাবিক পোষক; মানুষ ছাড়া অন্য কোনও প্রাণীর হাম হয় না
এই রোগটি মূলত কিছু ফাঙ্গাস-এর আক্রমণে হয়ে থাকে এবং সব থেকে চিন্তায় বিষয় হল রোগটি শরীরের যে কোনও অংশে হতে পারে। তবে নখ, ত্বক এবং স্ক্যাল্প-এ বেশি মাত্রায় হতে দেখা যায়। এছাড়া দাদ প্রথমে একটু থেকে হলেও পরে বাড়তে থাকে। প্রসঙ্গত, রিংওয়ার্ম বা দাদ এক ধরনের বিচ্ছিরি ছোঁয়াচে রোগ।
ছত্রাকের কারণে দাদ হয়ে থাকে। সাধারনত ভেজা বা স্যাঁতস্যাঁতে জায়গা এবং ভালোভাবে আলোবাতাস পায় না এধরনের জায়গায় ছত্রাকের জন্ম হয়।অপরিস্কার অপরিচ্ছন্নতা, আটসাট অন্তর্বাস ব্যবহার করলে, অপরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করলে।সংক্রামক ব্যক্তির কাপড়, গামছা, তোয়ালে ব্যাবহার করলে দাদ হতে পারে।মাথার চিরুনি দ্বারা ও পায়ের পুরনো মোজা দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে।
সাধারণত অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন শরীর, দীর্ঘ সময় ভেজা থাকে এমন শরীর, ত্বকে ক্ষত আছে এমন শরীরেই ছত্রাকগুলোর স্পোর দ্বারা আক্রান্ত হয়।যারা বেশি ঘামেন এবং যাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি। ঘাম এ রোগের জন্য দায়ী ফাঙ্গাসকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
দাদ হয়েছে বুঝতে পারলে যত দ্রুত সম্ভব চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন। এক্ষেত্রে সাধারণত অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ক্রিম ব্যবহার করতে উপদেশ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকগণ। তবে মাথায় বা নখে বেশি ছড়িয়ে পড়লে মুখে খাবার বড়ি দেওয়ারও দরকার পড়ে। বর্তমানে ফাঙ্গাস-এর অনেক কার্যকর ওষুধ বাজারে এসেছে। এগুলো সেবনে শারীরিক প্রতিক্রিয়া খুবই কম। ফাঙ্গাল ওষুধ সেবনের আগে লিভারের কোনো ত্রুটি আছে কিনা তা পরখ করে নিতে হবে। চিকিৎসার আগে তিন-চার মাসের মধ্যে জন্ডিস হওয়ার ইতিহাস থাকলে তা ডাক্তারকে জানাতে হবে। উপযুক্ত চিকিৎসক ছাড়া ওষুধের দোকানদারের পরামর্শে ওষুধ খাবেন না। অনেকেই ফাঙ্গাসকে সহজ ব্যাপার মনে করে ফার্মেসির ওষুধ বিক্রেতার কথায় ওষুধ খেয়ে থাকেন। এটা ঠিক নয়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ফাঙ্গাস সংক্রমণ প্রায় ১০০ ভাগ নিরাময় করা সম্ভব। তবে সেটা আবারো হতে পারে। কারণ ত্বকে ফাঙ্গাস বেড়ে ওঠার পরিবেশ সৃষ্টি হলে সেখানে ফাঙ্গাস বেড়ে উঠতে চেষ্টা করবে। তাই সাধারণ কোন সাবান দিয়ে এটি ধুবেন না। গাছপালা বা হার্বাল জাতীয় ওষুধ ব্যবহার না করাই ভালো।
খাবারে আয়োডিনের অভাব, থাইরয়েড নডিওল, ক্যানসার বা অন্য কোনো থাইরয়েড রোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকলে এবং নারীর ঝুঁকি পুরুষের তুলনায় বেশি। গর্ভাবস্থায় এ ঝুঁকি আরও বাড়ে। এ ছাড়া বয়স চল্লিশের বেশি, অন্য কোনো রোগের কারণে আগে মাথা বা গলায় রেডিয়েশন থেরাপি পেয়েছেন এমন ব্যক্তি, হার্টের ওষুধ অ্যামিওডারন, মনোরোগের ওষুধ লিথিয়াম এবং আরও কিছু ওষুধ সেবন থাইরয়েড গ্রন্থির ওপর প্রভাব ফেলে।★★★
রোগীর লক্ষণ, গলগণ্ডের আকার এবং এর কারণের ওপর চিকিৎসার প্রয়োজন ও ধরন নির্ভর করে। আকারে ছোট, চোখে পড়ে না এমন উপসর্গহীন নিরীহ ধরনের (ক্যানসার নয় এমন) গলগণ্ডের সাধারণত কোনো চিকিৎসার দরকার হয় না। থাইরয়েড হরমোনের মাত্রা বেশি (হাইপোথাইরয়েডিজম) বা কম (হাইপোথাইরয়েডিজম) হতে পারে; সে অনুযায়ী ওষুধ দিতে পারেন চিকিৎসক।এ ছাড়া থাইরয়েডের প্রদাহ কমাতে ব্যথার ওষুধ, এমনকি কোনো কোনো জটিল অবস্থায় স্টেরয়েড সেবনের প্রয়োজন হতে পারে। গলগণ্ডের আকার বড় হলে শুধু ওষুধে কাজ না–ও হতে পারে, এ রকম ক্ষেত্রে তেজস্ক্রিয় আয়োডিন বা থাইরয়েড সার্জারির প্রয়োজন হতে পারেমনে রাখবেন, বেশির ভাগ গলগণ্ডেরই সার্জারি লাগে না, বরং অপ্রয়োজনীয় থাইরয়েডের সার্জারি পরবর্তী সময়ে নানাবিধ সমস্যার কারণ হতে পারে।
রিকেটস রোগ কি কারনে হয়?
দীর্ঘ মেয়াদে শিশু ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের অভাব থেকে রিকেটস রোগে আক্রান্ত হয়। যেকোনো কারণে শিশুর শরীরে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রার তারতম্যের ফলে প্রথমে হাড় নরম হয়ে যায়, যার থেকে পা বেঁকে যায়। কোথাও কোথাও হাড় বেড়ে চওড়াও হয়ে যায়, মাংসপেশি দুর্বল হয়ে যায়।
রিকেটস রোগের প্রতিরোধঃ
প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমাণে সূর্যের অতিবেগুনি বি রশ্মি এবং পথ্যে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের পর্যাপ্ত জোগান রিকেটস্ রোগ প্রতিরোধ করতে পারে। কালো চামড়ার মানুষদের বেশিক্ষণ অতিবেগুনি রশ্মিতে অনাবৃত থাকা দরকার। রিকেটস্ নিরাময় করায় ভিটামিন ডিয়ের পরিপূরক হিসেবে ব্যবহৃত অতিবেগুনি রশ্মি চিকিৎসাতত্ত্ব এবং ওষুধ প্রমাণিত হয়েছে।
পেশির শক্তি বাড়ায়: শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ভিটামিন ডি পেশির শক্তিবৃদ্ধি করে এবং পেশি বাড়ায়। শারীরিক ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও এটির ইতিবাচক ভূমিকা আছে। ওজন কমাতে সাহায্য করে: ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্য খিদে কমায় বলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। পরিশ্রমের ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্লান্তি কমায় বলে ওজন কমায়
গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজ এর চিকিৎসায়।ইরোসিভ ইসোফেগাইটিসের প্রশমনে। ইরোসিভ ইসোফেগাইটিস মেইনটেন্যান্স ডোজ হিসেবে।গ্যাস্ট্রো ইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স এর উপসর্গ প্রশমনে।ইন-স্টেরয়ডাল প্রদাহরোধী ওষুধ দ্বারা চিকিৎসার ফলে সৃষ্ট গ্যাষ্ট্রিক আলসার।হেলিকোব্যাকটার পাইলোরি দমনে (ট্রিপল থেরাপী)।
সাম্প্রতিক সময়ে হ্যান্ড-ফুট-মাউথ রোগ নিয়ে অভিভাবকদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। এ রোগে আক্রান্ত শিশুদের শরীরের নানা জায়গায় পানিভর্তি ফোসকাজাতীয় ক্ষত, মুখের ভেতরে ঘা, কিছু খেতে না পারা, মুখ দিয়ে ক্রমাগত লালা পড়া, সঙ্গে অল্প জ্বর হতে পারে।
ফোসকাগুলো দেখতে অনেকটা জলবসন্তের মতো হলেও এটা জলবসন্ত নয়। এটি একটি ভাইরাসবাহিত রোগ। রোগটি খুবই ছোঁয়াচে, তবে এর তীব্রতা কম আর জটিলতা নেই বললেই চলে। তাই ভয়ের কোনো কারণ নেই।
কেন হয় ও কীভাবে ছড়ায়
কক্সেকি নামের একধরনের ভাইরাসের কারণে মূলত এ রোগ হয়। এতে আক্রান্ত শিশুর নাকের পানি, লালা, ফোসকা ফাটা পানি, হাঁচি-কাশির মাধ্যমে, এমনকি আক্রান্ত শিশুর পায়খানার মাধ্যমেও অন্যরা সংক্রমিত হতে পারে। ভাইরাসটি শিশুর শরীরে প্রবেশের চার থেকে ছয় দিনের মধ্যে রোগের লক্ষণ দেখা যায়।এ ছাড়া খেলনা বা দরজার নব বা অন্য আসবাবেও ভাইরাস অবস্থান করতে পারে এবং এগুলো কেউ স্পর্শ করলেও সে আক্রান্ত হতে পারে।যেসব জায়গায় জনসমাগম বেশি, যেমন স্কুলে একটি শিশু আক্রান্ত হলে তার কাছ থেকে এ ভাইরাস অতি দ্রুত অন্য অনেকের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। কেউ আক্রান্ত হলে প্রথম সপ্তাহেই ভাইরাসটি অন্যের মধ্যে বেশি ছড়ায়।জটিলতা
তেমন কোনো মারাত্মক জটিলতা না থাকলেও মুখে ও গলায় ব্যথা, খেতে না পারার কারণে কখনো কখনো শিশুর শরীরে পানির ঘাটতিহতে পারে।খুবই কম হলেও কখনো কখনো এই ভাইরাস মস্তিষ্কে প্রবেশ করে সংক্রমণ করতে পারে।এ ছাড়া অনেক সময় হাত বা পায়ের আঙুলের নখ পড়ে যেতে পারে, যা অবশ্য অল্প দিনের মধ্যে আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়।চিকিৎসা
বিশেষ কোনো চিকিৎসা নেই বা তার দরকারও নেই। সাধারণত ৭-১০ দিনের মধ্যে এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।স্বাভাবিক পরিচর্যা, খাবার, বিশেষ করে পানি বা পানীয় পর্যাপ্ত দিতে হবে, যাতে প্রস্রাব ঠিকমতো হয়।ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবার বিশেষ করে ফলের রস মুখের ব্যথা বাড়াতে পারে।জ্বর থাকলে নির্দিষ্ট মাত্রার প্যারাসিটামল দেওয়া যাবে, তবে অ্যাসপিরিন দেওয়া ঠিক হবে না। এর বাইরে কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিভাইরাল বা অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধের কোনো ভূমিকা নেই এবং অহেতুক এগুলো দেওয়ার দরকার নেই।প্রতিরোধ
শিশুদের বারবার ভালো করে হাত ধোয়া শেখাতে হবে।হাঁচি-কাশির শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে।ঘর, ঘরের মেঝে, খেলনা পরিষ্কার রাখতে হবে।মুখের ভেতর হাত ঢোকানোর অভ্যাস দূর করতে হবে।ভিড়ভাট্টা যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা ভালো।
Long-Hight Tablet এটি শরীরের গ্রস্থি হরমন কে বৃদ্ধি করতে এবং আপনার লম্বা হতে সাহায্য করে। এটা ব্যবহারের ফলে আপনি হতে পারেন ৫-৬ ইঞ্চি লম্বা,
হিস্তাসিন ট্যাবলেট / Histacin Tablet সাধারণ ঠান্ডা, এলার্জি, খড় জ্বর, রাইনাইটিস, Itchy গলা / ত্বক, সর্দি, স্বাদহীন চোখ, Anaphylactic শক, ছুলি এবং অন্যান্য অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহার হয়।
হাত- পা আংগুল ঝিনঝিন করে, অবশ ভাব,হাটা চলাফেরায় হাতে পায়ে যন্ত্রাণা ৷ ৷৷৷ ৷৷৷৷৷৷ (সুগারের রোগীর জন্য) Neurobion Forte
পেশী বৃদ্ধি, ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আপনি যদি পেশী বৃদ্ধি, ওজন বৃদ্ধি করতে চান তা হলে সেবন করুন ফিরম্ভিত ট্যাবলেট
প্যারাসিটামল জ্বর, সর্দি জ্বর, ইনফ্লুয়েঞ্জা, মাথা ব্যথা, দাঁতে ব্যথা, কানে ব্যথা, .ইত্যাদি
Alatrol Tablet | এলার্জির কারনে শরীর চুলকায়, হাঁচি, এবং নাক দিয়ে পানি ...এর জন্য
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Address
Dhaka