Hasan Mehedi
Buying real estate is not only the best , quickest & safest way, but the only way to become wealthy .
I am a real estate proffessional having 17 years working experience in real estate sector, helps peaple to find out new profitable investment .
আপনার আমার সবার জীবনে এমন ২ টি দিন আছে , যে ২ টি দিনে আপনি কিছুই করতে পারবেন না ।
১: গতকাল
২: আগামীকাল
গতকাল, সে তো History যা অতীত হয়ে গেছে সে খানে আপনি কিছুতেই যেতে পারবেন না আর আগামীকাল সে তো Mystery . সে যে আপনার জীবনে আদৌ আসবে কিনা তার কোন নিশ্চয়তা নেই।
তাহলে জীবনে কিছু করতে হলে কখন করবেন: Obvious উত্তর হচ্ছে আজ ।
আর Preciously বললে আজ এবং এখন ই । জীবনে বর্তমান সময়ের চেয়ে বেশি সত্য আর কোন কিছু নাই। তাই বর্তমানে বাঁচুন, বর্তমান সময় কে গুরুত্ব দিন , বর্তমান সময়কে মূল্যায়ন করুন।
সুতরাং
আপনার জীবনের জরুরী যতকাজ আছে তা আজ বর্তমানে সেরে ফেলার চেষ্টা করুন।
ধন্যবাদ।
(collected)
খাটি কথা ।
ফুল বিক্রেতা জানেই না সে নিজেই একটা ফুল ।
সিলিকন সিটি , মোহাম্মদপুর ।
সিলিকন ড্রিম স্কয়ার-১ , (২০ কাঠা) রেজিস্ট্রির পর অনেকের অনুরোধে সিলিকন ড্রিম স্কয়ার-২, (২০ কাঠা) এর কার্যক্রম চলছে ।
যারা এখনো শুধু চিন্তাই করছেন তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই।
প্রজেক্টের বিস্তারিত:
* লোকেশন: ঢাকা ঊদ্যান এর বিপরিতে সিলিকন সিটি ।
* জমির পরিমাণ : ২০ কাঠা ।
* মোট শেয়ার: ৪৮ ।
* শেয়ার মুল্য- ২ টি ১৬০০ + এর এপার্টমেন্ট বা একটি ফ্ল্যাট ও একটি
কমার্শিয়াল স্পেস এর অথবা ২০ কাঠায় নির্মিত ইমারত এর ৪৮ ভাগের
এক ভাগ এর একত্রে জমির শেয়ার মূল্য : ১৪ লাখ টাকা।
* প্রয়জনে ২ বছরের মধ্যেই দ্বিগুন টাকায় শেয়ার বিক্রি করার সুযোগ ।
* প্লট এর তিন দিকে রাস্তা - দক্ষিনে ৩০, উত্তরে ৩০, পশ্চিমে ২৫ ফিট । পাশেই ৪০ ফিট এভিনিও রোড ও প্রস্তাবিত ব্রিজ ।
এক বছরের মধ্যে আমিন বাজার হতে এবং বছিলা হতে এভিনিও রোড। আগামী এক থেকে দেড় বছরে জমির মুল্য হবে দ্বিগুন।
নিরিবিলি খোলামেলা প্রাকৃতিক পরিরেশ, রয়েছে আধুনিক জীবন যাপনের জন্য সেটেলাইট সিটির সুবিধা!
Contact: 01319-139169
We are proud of you sir ...
Effort never die ,Jeff Bezos at his office desk in 1999. The desk was made out of an old door.
সিংহ শিয়ালকে বলে - যা আমার জন্য অন্ন নিয়ে আয়।
শিয়াল ঘোড়ার নিকট গিয়ে বলে- ভাইজান কেমন আছেন?
ঘোড়া ধ্যান করে- যে শিয়াল খ্যাক খ্যাক করা ব্যতীত কোনো কথা বলে না- সে আজ এতো মধুর স্বরে ডাকছে কেন?
নিশ্চয়ই কোনো দুষ্ট মতলব আছে।
ঘোড়া শিয়ালের ডাকে সাড়া দেয় না।
শিয়াল ময়ুরীর নিকট গিয়ে বলে- আপুমনি কিরকম আছো। দেখতে খুবই মিষ্টি লাগছে।
ময়ুরীও বুঝতে পারে- শিয়ালের মুখে মিষ্টি বচন। অবশ্যই লক্ষণ বেশ ভালো না।
সে ও সাড়া দেয় না।
শিয়াল এই সময়ে গাধার নিকট গিয়ে বলে- বাহ! তোমাকে খুবই হ্যান্ডসাম মনে হচ্ছে।
এরকম হ্যান্ডসাম একটা জীব খেটে খেটে জীবনটা নষ্ট করে দিলো।
তোমাকে আর কষ্ট করার জন্য হবেনা। ভূপতির বয়স হয়ে গেছে।
তিনি অবসরে যাবেন। আর তোমাকে ভূপতি বানাবেন।
চলো আমার সাথে সিংহাসনে চলো।
গাধা প্রচণ্ড সুখী হয়। শিয়ালের সাথে সিংহাসনে আসে।
সিংহের কাছে আসা সাথে সাথে সিংহের এক থাবায় গাধা তার কর্ণ দুটো হারায়।
কিন্তু কোনো রকমে পালিয়ে বাঁচে।
শিয়াল গাধার কাছে এসে বলে- এতো বোকা হলে রাজা হবে কিভাবে।
রাজা তোমার মাথায় মুকুট পরাবে। তা সত্ত্বেও দুপাশে দুটো কান থাকলে কি রাজমুকুট ঠিকমতো মাথায় বসবে।
তাইতো তোমার কান দুটো তোলে নেয়া হয়েছে।
কিছু বুঝনা অবুঝ প্রাণী- এটাকে গ্রুমিং বলে।
চলো চলো আমার সঙ্গে চলো। বিলম্ব হলে অন্য কেউ আবার সম্রাট হয়ে যাবে।
গাধা আবার সিংহের কাছে আসে। এবার সিংহের আরেক থাবায় তার লেজখানা খসে পড়ে।
কিন্তু এবারও পালিয়ে বাঁচে।
শিয়াল যথারীতি গাধার নিকট এসে বলে- আবারও ভুল করলে।
লেজ থাকে তাহলে রাজ সিংহাসনে বসবে কিভাবে।
তাই তোমার লেজটা খসানো হয়েছে।
অবুঝ জানোয়ার অভিজ্ঞ ধ্যান করতেই পারোনা।
এটা হচ্ছে আলট্রা গ্রুমিং। মানে একেবারে ফাইনাল টাচ।
চলো চলো তাড়াতাড়ি সিংহাসনে চলো।
গাধা আবারও সিংহাসনে আসে।
এবার আর সে বাঁচতে পারে না।
সিংহের থাবায় তার আঘাত বিক্ষত শরীর খানা মাটিতে পড়ে আছে।
সিংহের দাঁতে মুখে রক্তের দাগ।
শিয়াল সিংহকে বলে - মহারাজ এতো কষ্ট করে আপনি খাবেন।
মাথাটা আমাকে দেন। অনেক ভালো করে প্লেটে সাজিয়ে দেই।
শিয়াল গাধার ব্রেণটুকু খেয়ে মাথার বাকি অংশ সিংহকে দেয়।
সিংহ বলে- ব্রেণ কোথায়।
শিয়াল বলে- মহারাজ যে বারবার ধোকা খেয়েও আপনার নিকট এসেছে- আপনি কি মনে করেন তার ব্রেণ বলে কতিপয় আছে।
গাছের ডালের উপর থেকে ময়ুর বলে-
তার ব্রেণ ঠিকই আছে। কিন্তু অধিক উৎকর্ষ সরল কপটতাহীন হওয়ায় প্রতারকদের বুঝতে পারেনি।
প্যাঁচা তার সন্তানকে বলে -এই ঘটনা থেকে তোমরা কি শিখলে।
শিখলামঃ
হঠাৎ করে কেউ যদি সুবিশাল আপন হয়ে ওঠে, বুঝতে হবে তার দূরভিসন্ধি আছে।
এটাও শিখলাম- যার যে কাজ তাকে সেটাই করার জন্য হয়। অন্যজনের কুমন্ত্রণা শুনতে হয়না।
লোভের ফল কক্ষনো মিষ্টি হয়না।
সাদাসিদা হওয়া ভালো। তবুও বোকা হওয়া ভালো না।
সবচেয়ে বিশাল জিনিসটা শিখলাম তা হলো- প্রতারকদের একবার আশ্বাস করা যায়। তা সত্ত্বেও বারবার আশ্বাস করা যায় না।
অতি বিশ্বাস করে সে ঠকেছে। আর নিজের জীবন দিয়ে তার বিশ্বাসের মর্মন্তুদ পরিসমাপ্তি ঘটেছে।
(তুর্কীয় ছোট-গল্প অবলম্বনে)
চমৎকার এই ছবি টি কার হতে পারে
যে সকল নারী স্বামীর বাড়ি বসবাসের গৃহ থাকা স্বত্বেও বাবার গৃহ (ভিটে বাড়ি) থেকেও ভাগের অংশ চাচ্ছেন, তাদের জন্য :
(১৯৬১-১৩ ডি.এল.আর-২৩০): দেওয়ানী মোকদ্দমা (বাটোয়ারা)
বিবাহ জনিত কারনে পৈত্রিক ভিটায় বোনের দখল:
একজন উত্তরাধিকারিনী পৈত্রিক ভিটায় অবস্থিত কোন বসতগৃহ বা কুটিরে বিবাহ পযর্ন্ত সহ-অংশীদার হিসেবে বিবেচ্য হবেন। পরবর্তীতে উত্তরাধিকারিনীর (কন্যা সন্তান) অন্যত্র বিবাহ হলে, তিনি আগন্তুক হিসেবে বিবেচিত হবেন। তাই তিনি উক্ত পৈত্রিক ভিটায় অবস্থিত বসতগৃহ বা কুটিরের কোন একচ্ছত্র অংশ দাবী করতে পারেন না। এ কারনে বাটোয়ারা মামলায় উত্তরাধিকারিনীর (কন্যা সন্তান) বসতগৃহ বা কুটিরের অংশ বিশেষ প্রাপ্তির বিষয়টি বিবেচিত হয় না। কারন উক্ত সম্পত্তিতে উত্তরাধিকারী (পূত্র সন্তান) গণের মধ্যে বিবাদ বা বিরোধ বৃদ্ধি পাবে (১৯৬১-১৩ ডি.এল.আর-২৩০)
বিস্তারিত : সাধারণত বোনেরা পৈতৃক সম্পত্তির সব জায়গা জমিরই 2:1 অনুপাতে অংশীদার। যেহেতু মেয়েদের ঠিকানা হয় শশুর বাড়ি তাই বাপের বাড়ির গৃহের অংশ তাদের ব্যবহার করার দরকার পড়েনা। এছাড়াও একটা পর্যায় বোনেরা বাপের বাড়ির জমি পেলেই জমি অন্যের কাছে বেচে চলে যায়।অন্যদিকে ছেলেদের বাপের গৃহই সম্বল তাই সামাজিক আর পরিবেশ পরিস্থিতি বিবেচনায় পিতৃ গৃহের বা ভিটে বাড়ির জমির দেয়া যায় না। বোনেদের ভিটে থেকে জমি নিতেই হবে এটা অমানবিক দাবী।
কোন মেয়ে যদি এইসব বুঝেও বাবার গৃহ বা বসতবাড়ি থেকেই জমি নিতেই হবে অন্য জায়গায় নেবো না এমন আচরন করে তাহলে বুঝতে হবে সে তার ভাইকে কষ্ট দেয়ার জন্য অথবা অতিরিক্ত লোভের বর্শবর্তী হয়েই এইসব ঝামেলা করতে চাচ্ছে ।
ধর্মীয় নির্দেশ অনুযায়ী নিজের ভাইদের কষ্ট দেয়া নিশ্চয় জায়েয কাজ হয় না। ভাইদের বাবার গৃহটাই যখন শেষ সম্বল তখন এই দিকে নজর না দেওয়াই ভালো। তাই ভাইদের উচিত সমানুপাতিকভাবে অর্থাৎ যাতে বোনের হক কোনোভাবেই বিনষ্ট না হয় এমন জমি থেকে তার অংশ বুঝিয়ে দেওয়া।
( Collected )
পরবর্তী ১০ কাঠার রেজিস্ট্রেশন ১০ আগস্ট ।
যারা এখনো শুধু চিন্তাই করছেন তাদের সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই।
প্রজেক্টের বিস্তারিত:
* লোকেশন: ঢাকা ঊদ্যান এর বিপরিতে সিলিকন সিটি ।
* জমির পরিমাণ : ২০ কাঠা ।
* মোট শেয়ার: ৪৮ ।
* শেয়ার মুল্য- ২ টি ১৬০০ (+\-) এর এপার্টমেন্ট বা একটি ফ্ল্যাট ও একটি
কমার্শিয়াল স্পেস এর অথবা ২০ কাঠায় নির্মিত ইমারত এর ৪৮ ভাগের
এক ভাগ এর একত্রে জমির শেয়ার মূল্য : ১৩,৫০ লাখ টাকা।
২টি শেয়ার এর সুবিধা হলো, যেন প্রয়োজন হলে একটা শেয়ার বিক্রয়
করে ফ্লাট এব খরচ বহন করা যায়।
*সামনে ৪০ ফিট এভিনিও রোড ও প্রস্তাবিত ব্রিজ ,পিছনে ৩০ ফিট রোড।
এক বছরের মধ্যে আমিন বাজার হতে এবং বছিলা হতে এভিনিও রোড। আগামী এক থেকে দেড় বছরে জমির মুল্য হবে দ্বিগুন।
নিরিবিলি খোলামেলা প্রাকৃতিক পরিরেশ, রয়েছে আধুনিক জীবন যাপনের জন্য সেটেলাইট সিটির সুবিধা!
Contact: 01319-139169
দলিল লেখক এর সিন্ডিকেট থেকে মুক্তি পাওয়ার লক্ষ্যে একক আন্দোলনে ধামইরহাটের আবু সাঈদ পলাশ।
এক বাঘ পাহারের ঝরনায় জলপান করিতে করিতে দেখিতে পাইল,কিছু দূরে নিচের দিকে এক মেষশাবক জলপান করিতেছে। বাঘ মনে মনে কহিতে লাগিল,এই মেষশাবককে মেরে আজিকের আহার পূরন করিব। তবে,বিনা দোষে একজনকে বধ করা ভালো দেখায় না,অতএব একটা দোষ দেখাইয়া,অপরাধি করিয়া উহাকে বধ করবো। এই ভাবিয়া বাঘটি মেষ শাবকের নিকটে গিয়া কহিল,ওরে গাধা তোর এত বরো সাহস যে,আমি জলপান করিতেছি দেখিয়া জল ঘোলা করিতেছিস! মেষশাবক শুনিয়া ভয়ে কাঁপিতে কাঁপিতে কহিলেন,সেকি মহাশয়!আমি কেমন করিয়া আপনার পান করা জল ঘোলা করিলাম। আমি নিচে জলপান করেতেছি,আর আপনি ওপরে জলপান করিতেছেন তাহলে কেমলে জলঘোলা হল। বাঘ কহিল,সে যাহা হউক,তুই এক বছর আগে আমাকে অপমানিত করেছিলি,আজ তোরে তাহার ফল দিব। মেষশাবক বলিলেন-আপনি ভুল বলছেন ,এক বছর আগে আমি আমার মায়ের পেঁটে ছিলাম। বাঘ কহিল- আমিই ভুল বলেছি,সে তুই নহিস,তোর বাপ আমাকে অপমানিত করিয়াছিল। তুই করিস না তোর বাপ করুক,একই কথা; আমি আর তোর কোন কথা শুনবো না এই বলিয়া, মেষশাবককে বধ করিল।
Moral of the story ,আমরা সবাই জানি তবে বলতে মানা ........।। ( Collected ) .
বুশরা আফরিন, কানাডার কুইন্স ইউনিভার্সিটি থেকে ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজে স্নাতক করেছে। এর আগে কয়েকটা ইন্ডাস্ট্রিতে রিলেটেড ফিল্ডে চাকরিও করেছে।
তাছাড়া ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনকে একটা বড় ধন্যবাদ দিতে হবে এইদেশে প্রথম অফিসিয়ালি ঢাকার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য।
রাজনীতিবিদরা যেখানে লোক দেখানো অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যস্ত সেখানে উত্তর সিটি কর্পোরেশন পরিবেশের কথা চিন্তা করে একটা ভালো উদ্যোগ নিয়েছে।
*বিল্ডিংয়ের ছাদে বাগান করলে ১০% রাজস্ব ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে।
* ঢাকা শহরে দুই লাখ গাছ লাগাচ্ছে!
তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণএখন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ।
পরিবেশেটা আপনারও।
Think fast .....
Fact-তুরস্ক, সিরিয়া
১ মিনিটেরও কম সময়ে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে পৃথিবী...........আসুন মিথ্যে অহমিকা, দম্ভ, আত্ম অহংকার, ভয়ংকর আচরণ পরিহার করি ।
ভূমি উন্নয়ন কর কী, কেন দেব, কীভাবে দেব?
জমির ওপর সরকার খাজনা কেন আদায় করে সেটা নিয়ে নানান মতবাদ থাকতে পারে। তবে জমির মালিকানা প্রমাণের বা জমিতে নিরঙ্কুশ ভোগ-দখলের বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য প্রাচীনকাল থেকেই কৃষকরা জমির খাজনা দিয়ে আসছেন। তখন খাজনা আদায়ের মাধ্যম ছিল অর্থ অথবা উৎপাদিতফসল।
১৯৭৬ সালে ‘ভূমি উন্নয়ন কর অধ্যাদেশ’ এর মাধ্যমে খাজনা শব্দটি বাদ দেওয়া হয়। বর্তমানে খাজনাই হলো- ভূমি উন্নয়ন কর। বাংলা সনের ভিত্তিতে ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করা হয়। বছরে একবার ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হয়।
#ভূমি উন্নয়ন #কর কী?
কোনো জমি ভোগ দখলের সুবিধা গ্রহণের জন্য সরকারকে প্রতি শতাংশ জমির জন্য বছরভিত্তিক যে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা প্রদান করতে হয় সেটাই হচ্ছে ভূমি উন্নয়ন কর। ভূমি উন্নয়ন কর দেয়ার পর দাতা দাখিলা পাওয়ার অধিকার লাভ করেন। এই দাখিলা জমির মালিকানা প্রমাণেরগুরুত্বপূর্ণ দলিল যা জমির নামজারি বা কেনা-বেচা এমনকি আরো ও অনেক ক্ষেত্রে দরকার হতে পারে।
#ভূমি উন্নয়ন #কর বকেয়া হলে কী করবেন?
ভূমি উন্নয়ন কর বছর বছর পরিশোধ করতে হয়। কিন্তু অনেকেরই ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়া পড়ে থাকে। সঠিক ধারনা না থাকায় অনেকেই ভূমি উন্নয়ণ কর পরিশোধ করেন না। ফলে রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা দায়েরসহ অনেক সমস্যা হতে পারে। এমনকি জমির মালিকানা হারাতে হতে পারে। এক্ষেত্রে একটি ভুল ধারণা রয়েছে- তিনবছরের বেশি বকেয়া বাকী থাকলে তা আদায় করা যায়না। আসলে তা ঠিক নয়। বিধিমালা এবিষয়টি স্পষ্ট করে দিয়েছে। তবে তিন বছরের মধ্যেই আদায়ের জন্য রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা দায়ের করতে হয়।
এ মামলার মাধ্যমেই জমি নিলামে বিক্রি করা হয়। কোন ক্রেতা পাওয়া না গেলে সরকার এক টাকা দিয়ে এ জমি কিনে খাসজমিতে পরিণত করে তা ভূমিহীনদের মধ্যে বন্দোবস্ত দিতে পারে। এ কারণে প্রতি বছরইভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা উচিত। তবে বকেয়া পড়ে গেলে যেই বছর হতে কর বকেয়ারয়েছে তা ওই বছরের হার অনুযায়ী আদায় করতে হবে। এক্ষেত্রে ৬.২৫ ভাগ সুদ জ্যামিতিক হারে যোগ হবে।
ভূমি উন্নয়ন করের হার:
বাংলা ১৩৭৮ সনে স্বাধীনতা অর্জিত হলে আগের অনাদায়ী সকল খাজনা মওকুফ করে বাংলা১৩৭৯ সন থেকে খাজনা ধার্য করা হয়। বাংলা ১৩৮২ সন পর্যন্ত কোন পরিবারের ২৫বিঘা বা ৮.২৫ একর এর উর্দ্ধে জমির জন্য খাজনা ও শিক্ষা কর ছিল। ২৫ বিঘার কমজমির জন্য শুধু শিক্ষা কর দিতে হতো।
বাংলা ১৩৮৩ সন (১৯৭৬ সাল)থেকে বাংলা ১৩৮৮ সন পর্যন্ত ২৫ বিঘা পর্যন্ত বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) এর জন্য৯০ পয়সা এবং ২৫ বিঘার উর্দ্ধে বিঘা প্রতি ৫ টাকা খাজনা ছিল। বাংলা ১৩৮৯ সনথেকে বাংলা ১৩৯৩ সন পর্যন্ত ২ একর জমির জন্য শতাংশ প্রতি ৩ পয়সা, ২ একরথেকে ৫ একর পর্যন্ত জমির জন্য প্রথম দুই একরের জন্য ৬ টাকা এবং পরবর্তীপ্রতি শতাংশের জন্য ১৫ পয়সা। ৫ একর থেকে ১০ একর পর্যন্ত জমির জন্য প্রথম ৫একরের জন্য ৫১ টাকা এবং পরবর্তী প্রতি শতাংশের জন্য ৩৬ পয়সা। ১০ একর হতে ১৫একর পর্যন্ত প্রথম ১০ একরের জন্য ২৩১ টাকা এবং পরবর্তী প্রতি শতাংশের জন্য৬০ পয়সা। ১৫ একর থেকে ২৫ একর পর্যন্ত প্রথম ১৫ একরের জন্য ৫৩১ টাকা এবংপরবর্তী প্রতি শতাংশের জন্য ৬০ পয়সা। ২৫ একরের উপর হলে প্রথম ২৫ একরের জন্য১৪৮১ টাকা এবং পরবর্তী প্রতি শতাংশের জন্য ১ টাকা ৪৫ পয়সা।
বাংলা১৩৯৪ সন (১৯৮৭ সাল) থেকে বাংলা ১৪০১ সন (১৯৯৪ সাল) পর্যন্ত ২ একর জমির জন্যশতাংশ প্রতি ৩ পয়সা, সব মিলিয়ে এক টাকার কম নয়। ২ একর থেকে ৫ একর পর্যন্তজমির জন্য শতাংশ প্রতি ৩০ পয়সা। ৫ একর থেকে ১০ একর পর্যন্ত শতাংশ প্রতি ৫০পয়সা। ১০ একরের বেশি জমি হলে শতাংশ প্রতি ২ টাকা। বাংলা ১৩৯৮ সনের ১ বৈশাখথেকে ২৫ বিঘা বা ৮.২৫ একর পর্যন্ত কৃষি জমির ওপর থেকে সকল ধরনের করপ্রত্যাহার করা হয়।
বর্তমানে প্রচলিত ভূমি উন্নয়ন করের হার:
বর্তমানে ২০১৫ সাল থেকে ভূমি মন্ত্রনালয়ের ধার্য হার অনুযায়ী ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করা হয়।
কৃষি জমির ক্ষেত্রে:
২৫বিঘা পর্যন্ত ভূমি উন্নয়ন কর মওকুফ। ২৫ বিঘার অধিক হতে ১০ একর পর্যন্তজমির জন্য প্রতি শতাংশ জমির জন্য ২ টাকা । চা/রাবার/ফল/ফুলের বাগানের ক্ষেত্রে চাবাগান, রাবার বাগান,আমবাগান অথবা ১ একরের উধ্বে কোনো জমিতে ফলের বাগানকিংবা ফুলের বাগান থাকলে জমির ক্ষেত্রে প্রতি শতাংশ জমির জন্য ১ টাকা ১০পয়সা।
পল্লী এলাকার আবাসিক জমির ক্ষেত্রে:
১৯৯০সালের ভূমি ব্যবস্থাপনা ম্যানুয়েলের ২৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী পল্লী এলাকার বসবাসকারী কৃষি পরিবারের চাষের জমি এবং বসত বাড়ী কৃষি জমি হিসাবে গন্য করে কৃষি হারে ভূমি উন্নয়ন কর ধার্য হবে। তবে পল্লী এলাকার পাকা ভিটির বাড়ীর জন্য শতক প্রতি ১০ টাকা হারে কর দিতে হবে।
অকৃষি জমির ক্ষেত্রে:
কৃষিজমি বাদে অন্যান্য সকল জমিই অকৃষি কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিতরাখলে তা অকৃষি জমি বলে গণ্য হবে। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, বাজারের সকল জমিঅকৃষি জমি। তাতে কৃষি কাজ করা হলেও। ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, গাজীপুর ওনারায়নগঞ্জ মহানগরীর মত ঘনবসতিপূর্ণ এলাকার আবাসিক জমির কর শতক প্রতি ৬০, বাণিজ্যিক ৩০০ টাকা এবং জেলা সদরের আবাসিক জমির কর শতক প্রতি ২০ টাকা, বাণিজ্যিক ৬০ টাকা এবং অন্যান্য সকল পৌর এলাকার আবাসিক জমির জন্য কর শতক প্রতি ২০ টাকা বাণিজ্যিক হার ৬০ টাকা। পৌরসভা ঘোষিত হয়নি এরূপ এলাকার আবাসিকপাকা ভিটি হার ২০ টাকা, বাণিজ্যিক ৪০ টাকা। শিল্প বা বাণিজ্যিক এলাকার ক্ষেত্রে শিল্পও বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত ভূমির জন্য যে পরিমাণ জায়গা শিল্প/বাণিজ্যিককাজে ব্যবহৃত হয় তার কর বাণিজ্যিক হারে হবে। আর যে পরিমাণ জমি আবাসিক কাজেব্যবহৃত হবে তার খাজনা আবাসিক হারে হবে। ২০১৫ সালের নতুন পরিপত্র অনুসারে অব্যবহৃত বা পতিত জমির কর কৃষি হারে (১ টাকা প্রতি শতাংশ) হবে। তার আগের কর বাণিজ্যিকহারে হবে।
ডেইরী ফার্ম/পোলট্রি পোলট্রি ফার্মের ক্ষেত্রে:
কৃষিজমিতে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গবাদি পশু পালন ও হাঁস মুরগি এর খামার স্থাপনকরা হলে সেই জমির পরিমাণ যাই হোক বাণিজ্যিক হারে কর হবে। শহর, উপশহর, পৌরসভা ও উপজেলা সদরে অবস্থিত বসতবাড়ী সংলগ্ন অকৃষি জমিতে ডিম, দুধ ও মাংসউৎপাদনের লক্ষ্যে স্থাপিত খামারে দুগ্ধবতী গাভীর সংখ্যা অনধিক ১৫ টি হলেএবং হাঁস মুরগীর সংখ্যা অনধিক ৫০০ টি হলে উক্ত খামারের ভূমিকর আবাসিক হারেহবে। সরকারী/আধা সরকারী ও স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা কর্তৃক গবেষণামূলক কাজেরঅংশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত খামারের জমির খাজনা আবাসিক হারে আদায় করতে হবে৷যেকোন খামারে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে দুধ ও মাংস প্রক্রিয়াজাত করে বিপনন বাবিক্রির ব্যবস্থা করলে ভূমিকর বাণিজ্যিক হারে হবে।
উল্লেখ্য, যে এসব খামারেরগোচারণ ভূমি বা হাঁস মুরগির খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত জমির কর আবাসিক হারেহবে ৷ এছাড়া খেলার মাঠ, স্টেডিয়াম, সুইমিং পুল,শরীর চর্চা কেন্দ্র এবংসরকারী সকল ক্রীড়া চত্বরের কর প্রতি শতাংশ ২ টাকা হারে হবে।
হস্তচালিত তাঁত ঘরের ক্ষেত্রে:
কোনোতাঁত ঘর তাতীর নিজস্ব বসতবাড়ীর অভ্যন্তরে বা গৃহসংলগ্ন হলে এবং তাঁতেরসংখ্যা সর্বাধিক ৫টি হলে এবং তাঁতগুলি সম্পূর্ণ হস্তচালিত ও তাঁতীর নিজস্ববা পরিবার ভুক্ত সদস্যের শ্রমে চালিত হয়ে থাকলে হস্তচালিত তাঁত শিল্প যেজমির উপর অবস্থিত উক্ত জমির কর আবাসিক হারে হবে। মজুরীর ভিত্তিতে বাইরেরলোক নিয়োগ করলে অথবা শক্তিচালিত তাঁত ব্যবহার করলে বা তাঁতীর বসত বাড়ীর অংশবিশেষে বাণিজ্যিক কার্যক্রম থাকলে ঐ জমির জন্য ভূমি উন্নয়ন কর বাণিজ্যিকহারে দিতে হবে।
পরিশোধের পদ্ধতি:
বাংলা সণের মধ্যেই ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হবে। তবে ১ বছরের বকেয়া হলে সংশ্লিষ্ট বাংলা সনের ৩০শে চৈত্রের পরই উক্ত কর বকেয়া বলে গন্য হবে এবং মূল পাওনাকৃত করের সাথে ৬.২৫ হারে সুদ যোগ হবে এবং যতবছরের কর বাকী থাকবে ততগুন সুদ বেশী হবে এবং মূল করের সাথে যুক্ত হবে যেক্ষেত্রে ভূমি উন্নয়ন কর দিতে হয়না
(ক) ২৫ বিঘার কম জমি থাকলে ৷স্টেটমেন্টভূক্ত জমি ২৫ বিঘার কম হলেও কর দিতেহবে। তবে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্তৃক অব্যাহতির আদেশ হলে ভূমি উন্নয়নকর মওকুফ হবে।
(খ) ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষী পর্যায়ে নিজে শারীরিকপরিশ্রম করে হাঁস-মুরগীর খামার/ডেইরী ফার্ম হিসাবে কোন জমি ব্যবহার করলে।(০.৫০ হতে ১.৪৯ একর পর্যন্ত জমির মালিককে প্রান্তিক চাষী এবং ১.৫০ হতে ২.৪৯একর পর্যন্ত জমির মালিককে ক্ষুদ্র চাষী বলা হয়)
(গ) ৫টির কম হস্তচালিত তাঁত জমির মালিক নিজে শারীরিক পরিশ্রম করে চালালে।
(ঘ) মসজিদ, ঈদগাহ, মন্দির, গীর্জা, প্যাগোডা, কবরস্থান, শ্মশানঘাট এর ভূমিউন্নয়ন কর জেলা প্রশাসক মওকুফ করতে পারেন। এরজন্য তার কাছে আবেদন করতে হবে।
মওকুফ দাখিলা নিয়ে ভ্রান্তধারণা:
২৫বিঘা বা ৮.২৫ একরের কম জমির মালিকেরা ২ টাকার একটি মওকুফ দাখিলা পাবেন।একাধিক বছরের জন্য একটি মওকুফ দাখিলাই যথেষ্ঠ। মনে রাখতে হবে- একে ভূমিউন্নয়ন কর হিসাবে বিবেচনা করা হয়না। বিবিধ আদায় হিসাবে গণ্য হয়। এজন্য প্রতিবছর ২ টাকার মওকুফ দাখিলা সংগ্রহের প্রয়োজন নেই।
ভূমির বিবরণ দাখিলে বাধ্যবাধকতা:
রাষ্ট্রীয়অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ত্ব আইন, ১৯৫০ এর ১৫১ ধারার ডি উপধারা অনুযায়ী কোনোকৃষি জমির মালিকের ২৫ বিঘার বেশী কৃষি জমির মালিক হওয়ার ৯০ দিনের মধ্যে নির্ধারিত ফরমে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর নিকট জমির বিবরণ দাখিল করতে বাধ্য থাকেন। আইনের ১৫১(ই) ধারা অনুযায়ী কোন ব্যক্তি ২৫ বিঘার বেশী কৃষিজমির মালিক হলে এবং উক্ত জমির বিবরনী দাখিল না করলে কিংবা ইচ্ছাকৃত ভাবেজমির তথ্য গোপন করলে তাকে ১০০০ টাকা জরিমানা দিতে হবে ৷ ১৫১ (এইচ) ধারাঅনুযায়ী বিবরনী বহির্ভূত জমি সরকার বরাবরে বাজেয়াপ্ত হয়ে যাবে। কারোমালিকানায় ২৫ বিঘার বেশি সম্পত্তি রয়েছে মর্মে সন্দেহ হলে সহকারী কমিশনার(ভূমি) উক্ত আইনের ৭৪(১) ধারা অনুযায়ী বিবরণী দাখিলের জন্য নোটিশ দিতেপারেন। অবাধ্য হলে দন্ডবিধির ১৭৫ ও ১৭৬ ধারা অনুয়ায়ী দন্ডনীয় অপরাধে অপরাধীহবেন।
জমির বিবরণী কমিয়ে আনতে করণীয়:
বিবরণীদাখিলকারীর মৃত্যু অথবা জমি বিক্রয়, দান ওয়াকফ ইত্যাদির ফলে অথবা কোনো ভাবেজমি হস্তান্তরের ফলে জমির পরিমাণ ২৫ বিঘার নীচে নেমে গেলে রাষ্ট্রীয়অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ত্ব আইন, ১৯৫০ এর ১৫১ ধারার (আই) উপধারা মতে জমিরমালিক অথবা তার উত্তরাধিকারীগণ সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর নিকট ২৫ বিঘা জমিরবিবরণী কমিয়ে আনার জন্য তথা বিবরনী ভাংগার জন্য আবেদন করবেন। ১লাকার্তিকের পূর্বে আবেদন করতে হবে। উক্ত আবেদন পাবার পর সহকারী কমিশনার(ভূমি) প্রয়োজনীয় তদন্ত এবং শুনানীর ব্যবস্থা করে যথাযথ মনে করলে বিবরণীসংশোধন বা ভাংগার বা বিবরণী কমিয়ে আনার আদেশ দিবেন। আবেদনটি যদি মঞ্জুর হলেউক্ত আদেশটি ১লা কার্তিক হতে কার্যকর হয়। এজন্য পূর্বের বছরগুলোর করেরসঙ্গে প্রথম ৬ মাসের কর পরিশোধ করতে হবে। আর কার্তিক মাসের পর আবেদন করলেচলমান পুরো বছরের কর পরিশোধ করতে হবে।
তবে জমির পরিমাণ ২৫ বিঘারনীচে নেমে গেলেও তা কর্তৃপক্ষকে না জানানো পর্যন্ত জমির মালিককে ভূমিউন্নয়ন কর বা খাজনা পূর্বের বিবরণী মোতাবেকই দিতে হবে। অনেক কৃষি জমিরমালিকই কর মওকুফের সুবিধা লাভের আশায় প্রতারণামূলক জমি বন্টন করে জমি ২৫বিঘার নীচে কমিয়ে আনলেও আইনগত ভাবে কর বা খাজনা মওকুফের সুবিধা পাওয়া যাবেনা। বিবরণভুক্ত কোনো মালিকের জমি কেউ ক্রয় করলে
ক্রেতাকে তার নিজের নামেউক্ত জমির নাম জারি করে আলাদা না করা পর্যন্ত ক্রেতাকে পূর্বের বিবরণীমোতাবেকই উক্ত জমির খাজনা প্রদান করতে হবে। উত্তারাধিকার সূত্রে প্রাপ্তজমির বিবরণী ভাঙতে হলে ওয়ারিশদের মধ্যে আপোষ বণ্টনপূর্বক তা রেজিস্ট্রিকরে আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। এছাড়াও বিবরণীভুক্ত জমি কেনার আগে ঐজমির ভূমি উন্নয়ন কর বাকী আছে কিনা তা যাচাই করে নেয়া দরকার। এছাড়া বড়অংকের ভূমি উন্নয়ন করের সম্মুখীন হওয়াই স্বাভাবিক।
প্রতিকারের জন্য কোথায় যেতে হবে?
বর্তমানে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা বা তহশিলদার ভূমি উন্নয়ন কর আদায় করে থাকেন।আগেই বলা হয়েছে-এরা কোন অসৎঅর্জনের জন্য বেশি কর ধার্য করলে অথবাএতদসংক্রান্ত কোনো ব্যাপারে সমস্যা সৃষ্টি হলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) এরসঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। দাবি সম্পর্কে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব)অথবা জেলা প্রশাসক এর কাছে ১৫ দিনের মধ্যে আপত্তি দাখিল করতে হবে। জেলা প্রশাসকের আদেশে কোনো ব্যক্তি সন্তুষ্ট না হলে সেই আদেশের বিরুদ্ধে ৪৫দিনের মধ্যে বিভাগীয় কমিশনারের নিকট আপিল করা যাবে। বিভাগীয় কমিশনারেরআদেশে কোন ব্যক্তি সন্তুষ্ট না হলে সেই আদেশের বিরূদ্ধেও ১৫ দিনের মধ্যেভূমি আপিল বোর্ডের কাছে আপিল করা যাবে।
বর্তমানে সরকার ভূমি সেবা আরো সহজ এবং হয়রানিমুক্ত করার জন্য নামজারির মতো অনলাইনেও ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষে কাজ চলমান আছে। সরকারের রাজ্বস বাড়ানোর জন্য যেমন ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের হার বাড়ানো দরকার তেমনি সাধারণ মানুষকে নিজের জমির মালিকানা এবং দখল নিশ্চিত করার জন্য স্বেচ্ছায় ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানে আগ্রহী হতে হবে।
লেখক : মো. বিলাল হোসেন বিপ্লব, সহকারী কমিশনার (ভূমি), হরিরামপুর, মানিকগঞ্জ।
সুত্রঃ Somoy News
জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরণ করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।
Hasan Mehedi
property consultant
ভূমি জরিপকালে চতুর্ভূজ ও মোরব্বা প্রস্তুত করারপর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভূমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নক্সা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।
যে কোন লিখিত বিবরনি যা ভবিষ্যতে আদালতে স্বাক্ষ্য হিসেবে গ্রহনযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিষ্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিষ্ট্রি করেন তাকে সাধারনভাবে দলিল বলে।
Hasan Mehedi
property consultant
ভূমি কর ব্যতিত অন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফরমে (ফরম নং-২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে ডি,সি,আর বলে।
Hasan Mehedi
property consultant
ভূমি মালিকের নিকট হতে ভূমি কর আদায় করে যে নির্দিষ্ট ফরমে (ফরম নং-১০৭৭) ভূমিকর আদায়ের প্রমানপত্র বা রশিদ দেওয়া হয় তাকে দাখিলা বলে।
Hasan Mehedi
property consultant
হিন্দুদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানাদির আয়োজন, ব্যাবস্থাপনা ও সু-সম্পন্ন করার ব্যয় ভার নির্বাহের লক্ষ্যে উৎসর্গকৃত ভূমিকে দেবোত্তর সম্পত্তি সম্পত্তি বলা হয়।
Hasan Mehedi
property consultant
সমতল ২ বা ৩ ফসলি আবাদি জমিকে নাল জমি বলা হয়।
Hasan Mehedi
property consultant
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়স্তি বলা হয়।
Hasan Mehedi
property consultant
নদী ভাংঙ্গনে জমি পানিতে বিলিন হয়ে যাওয়াকে সিকস্তি বলা হয়। সিকস্তি জমি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়স্তি হলে সিকস্তি হওয়ার প্রাককালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন, তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।
Hasan Mehedi
property consultant
ভূমি জরিপের মধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তুত ও ভূমি জরিপ কাজে নিজুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলা হত।
Hasan Mehedi
property consultant
হাট বাজারের স্থায়ী বা অস্থায়ী দোকান অংশের অকৃষি প্রজা স্বত্ত্য এলাকাকে চান্দিনা ভিটি বলা হয়।
Hasan Mehedi
property consultant
ভূমি জরিপের প্রাথমিক পর্যায়ে নক্সা প্রস্তুত বা সংশোধনের সময় নক্সার প্রত্যেকটি ভূ-খন্ডের ক্রমিক নাম্বার দেওয়ার সময় যে ক্রমিক নাম্বার ভূলক্রমে বাদ পরে যায় অথবা প্রাথমিক পর্যায়ের পরে দুটি ভূমি খন্ড একত্রিত হওয়ার কারনে যে ক্রমিক নাম্বার বাদ দিতে হয় তাকে #ছুট #দাগ বলা হয়।
Hasan Mehedi Mehedi
property consultant
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Dhaka, 1216
BD Property Bazar is 360 service provider Real Estate sector in Bangladesh. We Provide- Property Buy
44/q/8. Jigatola
Dhaka, 1212
Bsellproperty is a Completely Property Solution Provider in Bangladesh and it's largest transacting real estate company catering to the needs of those with real estate queries, wh...
Atipara, Dokkhin Khan
Dhaka, 1230
বিলাসবহুল ফ্ল্যাট এখন আর স্বপ্ন নয় , আপনার পাশে আছে উমামা হোম সলিউশন
55/1/3, North Pirerbag, Mirpur
Dhaka, 1216
আমাদের বিদ্যমান ও চলমান আবাসন প্রকল্প- রাজধানীর অভিজাত বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, মিরপুর, মিরপুর ডিওএইচএসসংলগ্ন সাগুফ্তা, মোহাম্মদপুর-বছিলা, পরিকল্পিত আমিনবাজার, ভাকুর্তা এবং হেমায়েতপু...
House # 106, (Level/4th & 5th), , Road-12, Block-E, Banani
Dhaka, 1213
Pine City Purbachal is a venture of Bhaiya Housing Ltd., sister concern of Bhaiya Group bd.
Dhaka, 2000
রেডী প্লট ক্রয়ে আপনার পরিবারের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের জন্য আজই যোগাযোগ করুন ঃ- 01400661132
H # 38/2B (GF), Block # CHHA, Near Gulshan-1, Khanbag Mosque Road, North Badda
Dhaka, 1212
📐Architecture 🛠Construction 🗣️Consultancy 🛋Interior 🗒️Rajuk 📝Land Documentation 📂 A-Z Solution
Zaman Chambers (2nd Floor), 47, Dilkusha C/A, Motijheel
Dhaka, 1000
Bangladesh's largest property portal with over 10,000 listed properties. Propertymart.xyz is revolu
Rupayan Shopping Square, Floor # E11, Plot # 02, Sayem Sobhan Anvir Road, Bashundhara R/A
Dhaka
এক সাথে জমি কিনি, নিজের বাড়ি নিজেই গড়ি
Dhaka, 1230
ES Properties Ltd is the ultimate Real-Estate Agency, we are helping to finds residential plots.
Sadekkhan Road #01, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Varadibo.com সহজে বাসা ভাড়া দিতে কিংবা খুঁজতে ভিজিট করুন!
Banani . Kamal Ataturk Avenue
Dhaka, 1213
Sohoz property Rent and providing smooth documentation service. Our Service: commercial property for rent. independent house for rent office space rent. flat for rent.