Blue Rain Agro

Blue Rain Agro is a cattle based farm and meat producer in Bangladesh-Ensure safe quality meat and c

আমাদের খামারের গরু গুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে, নিজস্ব জমির ঘাস এবং বাছাইকৃত উন্নত মানের দানাদার খাবার খাইয়ে এক বছরের ও বেশী সময় ধরে লালন পালন করা হয়েছে। সম্পূর্ণ ভাবে কৃত্রিম হরমোন এবং স্টেরয়েড মুক্ত। তাই আমরা দিচ্ছি সর্বউৎকৃষ্ট মানের মাংসের আশ্বাস।
আমাদের কাছে সর্বনিম্ন 235কেজি থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ 700 কেজি ওজনের গরু আছে। ⚖️

আমাদের অর্গানিক ফার্মের প্রাকৃতিক পরিবেশে গরুগুলো বেড়ে ওঠেছে

26/06/2023

Hambaaaaaaaaaaaa 🐄

25/06/2023

Now in Dholaikhal 2023

Photos from Blue Rain Agro's post 10/06/2023

আসসালামু আলাইকুম

"মাশাআল্লাহ" পবিত্র ঈদুল আযহা ২০২৩ উপলক্ষে Blue Rain এগ্রো ফার্ম বিক্রয় কার্যক্রম ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে।

যারা দেশীয় ও অর্গানিক ভাবে লালনপালন করা কোন প্রকার মেডিসিন ও ক্ষতিকর ইনজেকশন মুক্ত নিরাপদ পশু চান তাদের জন্য Blue Rain Agro.কারন, আমাদের এখানে অনেক জায়গা রয়েছে পশু চলাফেরা করতে পারে যা পশুর জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন এবং মাংসের স্বাদ ও গুনগত মান সঠিক রাখে এবং নিরাপদ মাংস তৈরিতে ভূমিকা রাখে।

******
আমাদের কাছে ১৫০কেজি থেকে ৪২০কেজি ওজনের গরু আছে । আমরা ফিক্সড লাইভ ওয়েট দাম অনুযায়ী গরু বিক্রি করি।যদি ওজন কম বেশি হয় তাহলে দাম অ্যাডজাস্ট করা হবে এক ই রেইটে। লাইভ ওয়েট এ গরুর দাম পরবে ৫২০ টাকা(FIXED)। খামার থেকে সরাসরি পরিবেশ দেখে আপনার কোরবানির পশু ক্রয় করতে পারবেন।******

ডেলিভারি চার্জ ২০০০ টাকা।

খামারে থাকা অবস্থায় গরুর যেকোনো প্রকার আ্যক্সিডেন্ট এর জন্য সম্পুর্ন রেসপনসেবলিটি আমাদের।

Photos from Blue Rain Agro's post 21/03/2023
23/11/2022

Farm er bachcha.. Alhamdulillah

11/10/2022
06/07/2022

Now in dholaikhal 😊 . Just beside counter number 19

Photos from Blue Rain Agro's post 19/06/2022

আসসালামুআলাইকুম

ঈদ প্রি-বুকিং চলছে.....🌙🌙🌙 🐂🐂🐂

সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে প্রাকৃতিক খাবারে লালন-পালন কৃত, সব ধরনের কৃত্রিম মোটাতাজাকরণ খাদ্য, ইনজেকশন ,ঔষধ,চালের খুদ ও আলু বর্জিত।সরাসরি আপনার বাসায় পৌঁছে দেয়ার সুবিধা সহ কুরবানির গরু সরবরাহের উদ্যোগ নিয়ে এবারো হাজির Blue Rain Agro.

শাহিয়াল গরুর সাথে ফ্রিসিয়ান বা ফ্রিসিয়ান ক্রস গরুর দাম এর অনেক পার্থক্য ।একি ওয়েট এর ৫৫ ইঞ্চি হাইট এর সাথে ৫৮-৬০ ইঞ্ছি হাইট এর গরুর দাম এর পার্থক্য ও অনেক।

এছারা গরুর রঙ , কুয , গলার কম্বল , নাভি কিংবা শিং এমন কি লেজ এর জন্যেও দাম এর পার্থক্য হয় ।

তাই সরাসরি খামার এ এসে গরু দেখে কিনা সর্বোত্তম , নাহলে মনে হবে গরুর দাম এত বেশি কেন ? অথবা গরুর দাম এত কম কেন ?

*****খালি চর্বির স্তর দিয়ে গোল গাল নাদুস নুদুস বানালেই সেটাকে ফ্যাটেনিং বলে না! ফ্যাটেনিং এ গরুর গায়ে গুনগত মানের মাংস থাকতে হবে পর্যাপ্ত!*****

☎️ কল করুন :০১৯১২০১০৯৭৬
০১৭৯৯৫৯১৬৩০
০১৭১১৫৯১৬০৫

Photos from Blue Rain Agro's post 08/06/2022

ঈদ প্রি-বুকিং চলছে.....🌙🌙🌙 🐂🐂🐂

কোরবানি ২০২২ উপলক্ষে আমাদের কাছে আছে উৎকৃষ্টমানের মাঝারি,বড়ো আকারের দেশি গরু। খামারের প্রতিটি গরুর গুনগত মান,প্রকৃতিক খাবার, স্টেরয়েড ফ্রি এবং সাস্থ্যসম্মত উপায়ে রক্ষনাবেক্ষন নিশ্চয়তা প্রদান করা হচ্ছে। পছন্দের গরুটি সম্পর্কে জানতে এবং বুকিং দেয়ার জন্য আজই যোগাযোগ করুন...

যোগাযোগ : ০১৯১২০১০৯৭৬,০১৭৯৯৫৯১৬৩০,০১৭১১৫৯১৬০৫

Photos from Blue Rain Agro's post 08/06/2022

ঈদ প্রি-বুকিং চলছে.....🌙🌙🌙 🐂🐂🐂

সম্মানিত গ্রাহক,

আপনাদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, প্রতি বছরের ন্যায় এবারও পবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে আমাদের নিজস্ব খামারে পালিত হচ্ছে অসংখ্য মানসম্মত গরু। আপনি চাইলেই খামার থেকে বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দের গরুটি।কোরবানি উপলক্ষে আপনার পছন্দের গরুটি সংগ্রহ করতে অথবা বুকিং দিতে আজই চলে আসুন Blue Rain Agro.
Munshiganj branch.
Munshiganj.

☎️ কল করুন : ০১৯১২০১০৯৭৬,০১৭৯৯৫৯১৬৩০,০১৭১১৫৯১৬০৫

05/06/2022

কোরবানির পশুর যত্ন ও পরিচর্যা
মহিমান্বিত কোরবানি মুসলমানদের দোরগোড়ায়। সামর্থ্যবান মুসলমানগণ কোরবানি দেবেন। কেউ পশু কিনবেন। কেউবা ইতোমধ্যে কিনে ফেলেছেন।

সুযোগ থাকলে কোরবানির পশু আগে আগে কেনা ভালো। পশুর সঙ্গে যেন কোরবানি দাতার একটা হৃদ্যিক সম্পর্ক হয়। একটু ভালোবাসা ও মায়া জন্মে। কোরবানির পশুর যত্ন নেওয়া ও যথাযথ পরিচর্যা করা একটি জরুরি বিষয়। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন।

কেনার সময় থেকে জবাই করা পর্যন্ত নানা ধাপে পশুর যত্ন ও পরিচর্যা নিতে হবে। হাট থেকে পশু কেনার পর বাসা দূরে হলে পিকআপ ভ্যানে করে আনাই ভালো। সাধারণত হাটবাজারে ব্যবসায়ীরা পশুকে পর্যাপ্ত খাদ্য দেয় না। যার কারণে পশু এমনিতেই কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। আবার অনেক পশু হাঁটায় অভ্যস্ত থাকে না। এই অবস্থায় হাঁটিয়ে আনা হলে পশুর কষ্ট বেড়ে যায়। যদি পিকআপে আনা সম্ভব না হয় তাহলে শান্তশিষ্টে ও ধীরে ধীরে আনা। কোনোভাবেই দৌড়িয়ে না আনা। প্রয়োজনে মাঝপথে জিরিয়ে নেওয়া।

ভুষি, খৈল, গাছের পাতা, ঘাস ও খড় আগের থেকে প্রস্তুত রাখতে হবে। এই সময়ে পশু ক্ষুধার্ত থাকে। হাঁটিয়ে আনলে পিপাসা ও ক্ষুধা আরও বৃদ্ধি পায়। তাই বাসায় আনার পরপর পশুকে খাদ্য ও পানীয় দিতে হবে। পশুর গায়ে ময়লা থাকলে বাসায় এনে গোসল করানো। গায়ের ময়লা ধুয়ে পরিষ্কার করা। পশুর গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করা। আল্লাহ তায়ালা আমাদের অন্তরের অবস্থা দেখেন। কার অন্তরে কি আছে তা তিনি জানেন। পশুর প্রতি মমত্ববোধ ইসলামের শিক্ষা। কোরবানির পশুর প্রতি আরও বেশি মমত্ববোধ থাকা জরুরি। এই পশু আল্লাহর নামে উৎসর্গ করা হবে। আল্লাহর সামনে নিজের প্রিয় জিনিস উৎসর্গ করাই উত্তম।

পশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন স্থানে, শান্ত-শীতল পরিবেশে রাখতে হবে। স্যাঁতসেতে, অপরিচ্ছন্ন ও নোংরা স্থানে না রাখা। প্রতিদিন পশুর গোবর, উচ্ছিষ্ট খাদ্য, চেনা ইত্যাদি পরিষ্কারের ব্যবস্থা করা। পরিবেশ যেন দূষিত না হয়। কোরবানির দিন সকাল সকাল পশুকে গোসল করানো। যাতে গায়ে লেগে থাকা ময়লা-গোবর ইত্যাদি পরিষ্কার হয়ে যায়।

জবাই করার জন্য পশু শোয়ানোর সময় খুব বেশি ধস্তাধস্তি করা ঠিক নয়। কৌশলে যত্নের সঙ্গে শুইয়ে দেওয়া। শোয়ানোর পর দেরি না করে দ্রুত জবাই করা। পশু জবাই করার ক্ষেত্রেও বিশেষ যত্ন জরুরি। জবাই করার জন্য ধারালো ছুরি ব্যবহার করতে হবে। জবাইয়ের আগেই ছুরি ভালোভাবে ধারিয়ে নিতে হবে। যেন জবাই প্রক্রিয়া সহজ হয়। ধারহীন ছুরি দিয়ে পশু জবাই না করা। এতে বারবার পশুর গলায় চাপ প্রয়োগ করতে হয় এবং পশুর কষ্ট হয়। শোয়ানোর পর ছুরি ধার দেওয়া উচিত নয়। এটা পশুর প্রতি অবিচার। হাদিসে এসেছে, ‘নবীজির যুগে এক ব্যক্তি একটি ছাগল শুইয়ে তার গর্দানে নিজ পা রেখে ছুরি ধার দিচ্ছিল। তা দেখে নবীজি (সা.) বললেন, তুমি কি চাও পশুটি দুবার মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করুক?’ (মাজমাউজ জাওয়ায়েদ : ৪/৩৩)

পশুর সামনে ছুরি ধার না দেওয়া। এতে পশুর কষ্ট হয়। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, ‘নবীজি (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে পশুর দৃষ্টিসীমার বাইরে ছুরি ধার দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।’ (ইবনে মাজা : ২/১০৫৯)। এক পশুর সামনে অন্য পশুকে জবাই না করা। এতে জীবিত পশুর মধ্যে আতঙ্ক ও ভয় সৃষ্টি হয়। পশু কষ্ট পায়। (ফাতাওয়া শামি : ৬/২৯৬)

জবাইয়ের সময় যতটা সম্ভব পশুর প্রতি সহমর্মী থাকা ও সহজে জবাই করার চেষ্টা করা। হাদিসে এসেছে হজরত শাদ্দাদ ইবনে আউস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা প্রত্যেক বিষয়ে তোমাদের ওপর ইহসান (সুন্দররূপে সম্পাদন করা) আবশ্যক করেছেন। সুতরাং তোমরা যখন কাউকে হত্যা করবে তখন উত্তম পন্থার সঙ্গে হত্যা করবে। আর যখন জবাই করবে তখন উত্তম পন্থায় জবাই করবে। তোমাদের প্রত্যেকে যেন তার ছুরি ধার করে নেয় এবং তার জবাইকৃত জন্তুকে কষ্টে না ফেলে।’ (মুসলিম : ১৯৫৫)

জবাই করার সময় মাথাকে দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা মাকরুহ। এতে পশুকে অপ্রয়োজনীয় কষ্ট দেওয়া হয়। জবাইয়ের পরপরই চামড়া খসানোর জন্য তাড়াহুড়া করা ঠিক হবে না। পশু নিস্তেজ হওয়ার আগে চামড়া খসানো উচিত নয়। নিস্তেজ হওয়ার আগ পর্যন্ত পশুর মধ্যে প্রাণ বিদ্যমান থাকে। সুতরাং এই অবস্থায় চামড়া খসানো মানে জীবিত পশুর চামড়া খসানো। এতে পশুর অত্যধিক কষ্ট হয়। তাই পশুর শরীর থেকে সম্পূর্ণ রক্ত বের হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা। নিস্তেজ হওয়ার আগে চামড়া বা অন্য কোনো অঙ্গ কাটা মাকরুহ। (বাদায়েউস সানায়ে : ৪/২২৩)। সর্বোপরি কোরবানির পশুকে কোনো প্রকার কষ্ট না দেওয়া। পশুর প্রতি সদয় ও দয়াবান হয়ে আল্লাহর নির্দেশ পালন করা এবং কেবলমাত্র আল্লাহর জন্যই কাজটা করছি তা মনে প্রাণে দৃঢ় রাখা।

লেখক : শিক্ষক, জামিয়া আম্বরশাহ আল ইসলামিয়া, কাওরান বাজার, ঢাকা

04/06/2022

সুস্থ ও সবল পশুর বৈশিষ্ট
⭕️নাকের উপর ভেজা ভেজা ভাব থাকবে
⭕️জাবর কাটবে ও চোখ উজ্জল থাকবে
⭕️পশুর শরিরের চামড়া টাইট থাকবে
⭕️পর্যাপ্ত পানি ও খাবার খাবে
⭕️সুস্থ পশুর কুঁজ অনেকটাই মোটা ও টান টান হয়।
⭕️পারিপার্শ্বিক অবস্থার প্রতি সজাগ ও সংবেদনশীল থাকবে ও চঞ্জল প্রকৃতির হবে
⭕️কান ও লেজ নাড়াচাড়া করবে
⭕️পায়খানা-প্রস্রাব স্বাভাবিক থাকবে ও নিয়মিত করবে।
⭕️শরিরের তাপমাত্রা সঠিক থাকবে
⭕️শরিরে কোন প্রকার ঘা থাকবে না।
⭕️সুস্থ পশু স্বাভাবিক ভাবে সোজা হয়ে দাড়ানো থাকবে

03/06/2022

সুস্থ ও অসুস্থ কুরবানির পশু চিনবেন কীভাবে
কুরবানি করার মধ্য দিয়ে এই ঈদে মুসলিমরা ত্যাগের মহিমায় মহিমান্বিত হবে। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে পশুর হাটে কেনাবেচা। অনলাইনেও পশু কিনছেন অনেকেই।
তবে আপনি কুরবানির যে পশুটি কিনছেন, সেটি কি সুস্থ ও নিরাপদ কিনা, তার মাংস খাওয়া নিরাপদ হবে কিনা- এসব বিষয়ে ভাবতে হবে।

কারণ এ সময় অনেক পশু কুরবানি দেওয়া হয়। সেই সুযোগে অসাধু পশু ব্যবসায়ীরা পশুর ওপর অমানবিক আচরণ করে। সেই অমানবিক আচরণের প্রভাব পড়ে ক্রেতাদের ওপর। কারণ সেই পশুটি নিরাপদ নয়। তাকে দেওয়া হয়েছে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট

মোটাতাজাকরণে যে ওষুধ ব্যবহার করা হয়েছে, তা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। গরু মোটাতাজাকরণে ব্যবহার করা হয় স্টেরয়েড, যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর।

নিরাপদ কুরবানির ক্ষেত্রে পশু পালনকারী, পশু বিক্রেতা এবং ক্রেতাকে কিছু জিনিস লক্ষ্য রাখার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।

যারা গরু লালন-পালন তো দূরের কথা, পাশে থেকে ভালোভাবে কখনও দেখেননি; শুধু কুরবানির জন্য গরু কিনতে গিয়ে অল্পসময়ে ভেতর তিনি কীভাবে বুঝবেন- স্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়নি?

এ বিষয়ে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডা. এবিএম খালেকুজ্জামান বলেছেন, ‘একটা গরুর চামড়ায় আঙুল দিয়ে চাপ দেওয়ার পর যদি আঙুলের ছাপ লেগে থাকে, চামড়ার নিচে যদি পানি জমে এবং সহসা চামড়াটা আগের অবস্থায় ফিরে না আসে, তা হলে বুঝতে হবে গরুটিকে মোটাতাজা করতে গিয়ে অবৈধ উপায়ে হরমোন বা ওষুধ ব্যবহার করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এ ধরনের গরুর চাহনিতে ঘুম ঘুম ভাব থাকবে। চোখ দেখলে মনে হবে, গরুটা ঘুমিয়ে যাচ্ছে। চোখের চাহনি চঞ্চল বা পরিষ্কার হবে না। এ ছাড়া গরুটিকে খুব ক্লান্ত মনে হবে। সুস্থ গরু চঞ্চল হয়, নড়াচড়া করে। কিন্তু স্টেরয়েড বা হরমোন দেওয়া গরু তেমন নড়াচড়া করবে না।

এ ছাড়া সুস্থ-সবল পশু চেনার উপায় হচ্ছে— সতেজ, স্বাভাবিক ভঙ্গি, জাবর কাটা, নাকের নিচে লোমবিহীন অংশে (মাজল) ভেজা ভাব ও উজ্জ্বল চেহারা থাকবে। তার গায়ে হাত দিলে চামড়াতে একটু কাঁপুনি দেবে এবং মাছি তাড়ানোর মতো করে লেজ নাড়াবে।

আর অসুস্থ পশু পিঠ ওপরের দিকে বাঁকা করে দাঁড়িয়ে থাকে, ভাঙাস্বরে বেশি বেশি ডাকাডাকি করে। এ ছাড়া অতিরিক্ত পরিমাণে লাফানো এবং পানি খেতে অনীহা বা ভয় পায়। পশু রোগাক্রান্ত হলে শরীরের চামড়া কুচকে অতিরিক্ত হাড্ডিসার হয়ে যায়। এ ছাড়া পশুর চামড়ায় উশকোখুশকো লোম, ক্ষত ও চর্মরোগের উপস্থিতি দেখা গেলেও বুঝতে হবে তার সেটি রোগাক্রান্ত।

এ ছাড়া রোগাক্রান্ত পশুর মুখ থেকে অনবরত লালা ঝরা, মুখে ও পায়ে ক্ষত, তীব্র ডায়রিয়া এবং পায়ুপথে পুঁজ, ওলান/অণ্ডকোষ অস্বাভাবিক ফোলা থাকা, শ্বাসকষ্ট, নাকে সর্দি ভাব ও রক্ত মিশ্রিত গাঁজলা (ঘন ফেনা) থাকবে।

পশু রোগাক্রান্ত হলে তার কানের গোঁড়ায় হাত দিয়ে স্পর্শ করলে জ্বরের মতো অস্বাভাবিক গরম অনুভূত হতে পারে।

02/06/2022

কুরবানির গরু কী দেখে কিনবেন
গরুর বয়স ন্যূনতম দুই বছর হলেই এটা কোরবানির জন্য উপযুক্ত হবে। গরুর বয়স জানার সবচাইতে ভালো উপায় হল এর দাঁত পর্যবেক্ষণ করা। গরুর দাঁতের সংখ্যা এবং সেই দাঁতের ক্ষয়ের পরিমাণ দেখে নির্ণয় করা যায় তার বয়স। আমাদের যেমন দুধ দাঁত রয়েছে তেমন অস্থায়ী দাঁত গরুরও রয়েছে। স্থায়ী দাঁতের থেকে এগুলোকে সহজেই আলাদা করা যায় কারণ এগুলো আকারে ছোট এবং তুলনামুলকভাবে বেশি সাদা। একটা পূর্ণবয়স্ক গরুর মুখের ভেতরে ৩২ টা দাঁত থাকে। নিচের পাটিতে সামনের দাঁত বা কর্তন দন্ত থাকে ৮ টা।

জন্ম থেকে এক মাস বয়সের মাঝে অস্থায়ী দাঁত উঠতে শুরু করে। এক মাসের মধ্যে নিচের পাটির সামনের আটটা অস্থায়ী দাঁত উঠে যায়।
এক বছর বয়সে সামনের মাঝের দুটো অস্থায়ী দাঁত পড়ে যায় ও সেখানে স্থায়ী দুটো দাঁত ওঠে যেগুলো আকারে পাশের দাঁতগুলোর থেকে বড়। দুই বছর বয়সের মাঝে এই দুটো দাঁত বেশ বড় আকার ধারণ করে।

দুই বছর থেকে আড়াই বছরের মাঝে সামনের দুইটা দাঁতের দুই পাশে আরও একটা করে স্থায়ী দাঁত ওঠে ফলে সামনে স্থায়ী দাঁতের সংখ্যা হয় চারটা। তিন বছরের মাঝে এই পাশের দুইটা দাঁতও সম্পূর্ণ আকৃতি ধারণ করে।

তিন বছরের মাঝে পাশে আরও দুইটা দাঁত ওঠে ফলে সামনে স্থায়ী দাঁতের সংখ্যা হয় ছয়টা। সাড়ে তিন বছরের মাঝে এই দুটা পূর্ণ আকৃতি ধারণ করে।

চার থেকে পাঁচ বছরের মাঝে সামনে আটটা স্থায়ী দাঁতই উঠে যায়।
পাঁচ থেকে ছয় বছর বয়সে একেবারে সামনের দুটো দাঁত ক্ষয় হতে হতে সমান হয়ে যায় এবং পাশের বাকি দাঁতগুলোতেও ক্ষয়ের চিহ্ন দেখা যায়।

গরু বাহ্যিকভাবে দেখতে সুস্থ-সবল কিনা সেটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভালো দাম পাওয়ার আশায় প্রতি বছর কোরবানির ঈদ সামনে রেখে একদল অসাধু ব্যবসায়ি কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই গরু মোটা করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ ও রাসায়নিক মাত্রাতিরিক্ত প্রয়োগ করেন।এতে গরুর শরীরে অতিরিক্ত পানি জমতে শুরু করে। এ কারণে রাসায়নিক দেয়া গরু বেশি মোটা দেখায়। এদের গায়ে আঙ্গুল দিয়ে চাপ দিলে সেখানে দেবে গর্ত হয়ে থাকে অথবা সাথে সাথে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে না।

ওষুধ ও রাসায়নিকের প্রভাবে মোটা হওয়া গরু অতিরিক্ত ওজনের কারণে চলাফেরা বা স্বাভাবিক নাড়াচাড়া করতে পারেনা। রাসায়নিকযুক্ত গরু ভীষণ ক্লান্ত থাকবে এবং ঝিমাবে। সুস্থ গরুর গতিবিধি চটপটে থাকে। পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি বুঝে প্রতিক্রিয়া দেখায়। কান ও লেজ দিয়ে মশা মাছি তাড়ায়। সীমান্ত পার হয়ে আসা বাইরের গরুগুলোও ভ্রমণজনিত ক্লান্তির কারণে ক্লান্ত থাকে।এধরণের ঝিমাতে থাকা গরু সুস্থ নাকি অসুস্থ সেটা বোঝা বেশ কঠিন। তাই দেশি গরু কেনা ভালো সিদ্ধান্ত।

রাসায়নিক বা ওষুধ খাওয়ানো গরুর শরীরের অঙ্গগুলো নষ্ট হতে শুরু করায় এগুলো শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয়। মনে হবে যেন হাঁপাচ্ছে। গরুটির কিডনি, ফুসফুস, পাকস্থলী ও যকৃত নষ্ট হতে থাকে এবং গরুটি মারাত্মক অসুস্থ হয়ে যায়। এছাড়া অনেক গরু খুড়া রোগে আক্রান্ত হতে পারে। এ রোগে আক্রান্ত গরুর শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চাইতে বেশি থাকে।চামড়ায় কাটা ক্ষত দেখে নিতে হবে। দেখতে হবে কান কাটা, শিং ভাঙা, লেজ কাটা, খুরের মধ্যে ক্ষত বা জিহ্বায় ঘা আছে কি না। এছাড়া অনেক গরু কৃমিতে আক্রান্ত হতে পারে। এ ধরণের গরু বেশ বিবর্ণ ও হাড় জিরজিরে হয় বলে তিনি জানান।

গাভি বা বকনা গরু না কেনাই ভালো। নিতান্তই কিনতে হলে পশু চিকিৎসকের মাধ্যমে নিশ্চিত হতে হবে পশুটি গর্ভবতী কি না। গর্ভবতী পশু কোরবানি হয় না।

পশুর মুখের সামনে খাবার ধরলে যদি জিহ্বা দিয়ে টেনে নেয় এবং নাকের ওপরটা ভেজা ভেজা থাকে তাহলে বুঝতে হবে গরু সুস্থ। অতিরিক্ত স্টেরয়েড দেয়া গরুর মুখ থেকে প্রতিনিয়ত লালা ঝরবে। কিছু খেতে চাইবে না।

গরুর কুঁজ মোটা টানটান হলে গরু সতেজ, সুস্থ হয়। সুস্থ গরুর চামড়ার ওপর দিয়ে কয়েকটা পাঁজরের হাড় বোঝা যাবে। সুস্থ গরুর নাকের উপরের অংশটা ভেজা বা বিন্দু বিন্দু ঘাম জমা থাকবে। অন্যদিকে অসুস্থ গরুর নাক থাকবে শুকনা। সুস্থ গরুর রানের মাংস শক্ত থাকবে। যেখানে রাসায়নিক দেয়া গরুর পা হবে নরম থলথলে।

২০২২ সালের কুরবানি ঈদ কে সামনে রেখে - Blue Rain Agro
নিজস্ব খামারের গরু গুলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে, নিজস্ব জমির ঘাস এবং বাছাইকৃত উন্নত মানের দানাদার খাবার খাইয়ে এক বছরের ও বেশী সময় ধরে লালন পালন করা হয়েছে। সম্পূর্ণ ভাবে কৃত্রিম হরমোন এবং স্টেরয়েড মুক্ত। তাই দিচ্ছে সর্বউৎকৃষ্ট মানের মাংসের আশ্বাস।

প্রাকৃতিক পরিবেশে গরুগুলো বেড়ে ওঠেছে দক্ষ রাখালদের নিবিড় পরিচর্যায়। সরকারি নিবন্ধিত পশু চিকিৎসকদের নিয়মিত তত্ত্বাবধানে প্রতিটি গরুর সুস্থতা নিশ্চিত করা হয়েছে, কৃমিনাশক ছাড়া আর কোন ঔষধ খাওয়ানো হয়নি। গরুর খাদ্য হিসাবে ( কেমিকেল ফ্রি ) দানাদার খাবার এবং মাঠ থেকে নেয়া ফ্রেশ ঘাস দেয়া হয়েছে। বাইরে থেকে কেনা বাছুর ফার্মে প্রবেশ করানোর পূর্বে নির্ধারিত কোয়ারান্টিন কক্ষে ১৪ দিন পর্যবেক্ষণে রাখা হয়, যা নিশ্চিত করে ফার্মের সকল গরুর জন্য প্রয়োজনীয় হাইজিন। # একটিই উদ্দেশ্য: আপনার এবং আমাদের সকলের পরিবার ও প্রিয়জনদের জন্য বাছাইকৃত ভালো মানের কোরবানির পশু সরবারহ করা।

আসন্ন পবিত্র ঈদ উল আযহা ২০২২ উপলক্ষে বিক্রি ও অগ্রিম বুকিং শুরু হয়েছে। শেষ হয়ে যাবার আগেই আপনার পছন্দের গরুটি নিতে আমদের সাথে যোগাযোগ করুন

💕Blue Rain Agro
🏡মুন্সিগঞ্জ সদর , মুন্সিগঞ্জ
📱০১৯১২০১০৯৭৬

Photos from Blue Rain Agro's post 26/05/2022

Eid Ul Adha #2022 to sell query feel free to call the number given or inbox🙏🏽🙏🏽

16/01/2022

Batch 2022 ❤ Alhamdulillah

Want your business to be the top-listed Food & Beverage Service in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Website

Address

Aldi-digirpar Road, Munshiganj
Dhaka
1500

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Other Dhaka food & beverage services (show all)
Palatable Delights Palatable Delights
Mirpur 10
Dhaka, 1216

Hey, here we are with delicious Food Recipe for you...

Jhalmuri Jhalmuri
Everywhere. .
Dhaka

❒ Anywhere ❒ Everywhere ✔ One of the best BENGALI Food ever :-)

Poly Bread & Biscuit Factory Poly Bread & Biscuit Factory
Law 32/7, Merul Badda
Dhaka, 1217

'Good food,healthy life'

GreenSofts System Ltd. GreenSofts System Ltd.
House 7C, Road 13/A, Sector 3, Uttara
Dhaka, 1230

While you relax our software will work for you.

Unofficial Pran foods Bangladesh Unofficial Pran foods Bangladesh
12 R. K. Mission Road
Dhaka, 1203

“PRAN” is currently the most well known household name among the millions of people in Banglades

2L 2L
Tajmohol Road, Mohammadpur
Dhaka, 1207

Leading Fashion Photography and Advertising Photography provider in Bangladesh

Ghorerbazar.com Ghorerbazar.com
Dhaka
Dhaka, 1200

ঘরের বাজার একটি ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম যার প্রধান লক্ষ্য প্রতিটি ঘরে অর্গানিক ফুড পৌঁছে দেয়া।

Virgin Khaja Virgin Khaja
Bashundhara R/A
Dhaka, 1229

Welcome to Virgin Khaja, your trusted sesame seed based consumer confectionery vendor.

Geming With Tahsin Geming With Tahsin
Dhaka, 20

Foysal confactonary & varites store Foysal confactonary & varites store
Z5069, Ruhitpur
Dhaka, 1310

Tazia's FooD CreatioN Tazia's FooD CreatioN
Dhaka

আসসালামু আলাইকুম ,আপনার পছন্দের খাবা?

Tata bike shop Tata bike shop
Saver, City Centre
Dhaka, 1200