Roza's Ladybug
Nearby shops
Dhaka 1213
Dhanmondi, Dhaka
Dhanmondi, Dhaka, Dhaka
Bangobondhu Avenue, Dhaka
Keari Crescent Tower, Dhaka
Dhanmondi, Dhaka, Dhaka
Brahmanbaria Mosjid Road 2nd Floor of Foyez tower., Dhaka
Mogbazar, Dhaka
Dhaka 1205
Dhanmondi, Dhaka
Dhanmondi, Dhaka
Dhanmondi, Dhaka
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Roza's Ladybug, Kalabaga.
https://www.facebook.com/share/p/mYQkycXvyhXWvKZD/?mibextid=oFDknk
ভালো করে জেনে নিন কৃষ্ণচূড়া,রাধাচূড়া কমলা আর হলুদ এবং কনকচূড়া। এই গাছগুলো প্রায় একি রকম তাই সবাই গুলিয়ে ফেলি আমরা তাইনা!
https://www.facebook.com/100079082901847/posts/244195904893171/?sfnsn=mo
বেশী কিছুইনা 🤐
⚠️ #সতর্কতা ⚠️
গরমে যাদের এসি নেই তাদের প্রায় ২০ ঘন্টার উপরে ফ্যান চালু থাকে। ফ্যানের স্ক্রুগুলা টাইট আছে কি না একটু চেক করে নিবেন,বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটে যাবার আগেই।
আল্লাহ সবাইকে হেফাজতে রাখুন।সবাই বেশী বেশী গাছ লাগান এছাড়া আর বিকল্প নেই😒
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=223037657008996&id=100079082901847&mibextid=Nif5oz
https://www.facebook.com/260440511127662/posts/1531566164015084/
খেলাধুলা উপভোগ্য বিষয়।
এগুলোকে বিনোদন পর্যন্তই সীমাবদ্ধ রাইখেন। আপনি যেই দলেরই সাপোর্টার হননা কেন!
বিপক্ষ দলের হারে উচ্ছাসিত হয়ে কাউকেই যেন ব্যাক্তি আক্রমণ করে না বসেন সেই দিকটা খেয়াল রাইখেন। দিনশেষে আমরা সবাইই বন্ধু-বান্ধব, ভাই, প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজন। সাময়িক খেলার আনন্দে আ'ত্মহারা হয়ে যেন আমাদের আত্মীয়তায় ফা'টল সৃষ্টি না হয় সেটা অবশ্যই অবশ্যই মাথায় রাখবেন।
Now I'm going solo💗💗
"ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে - 'If you want to love your children, love your wife.'
মানে, আপনি যদি আপনার সন্তানকে ভালোবাসতে চান, আপনার স্ত্রীকে ভালোবাসুন।
আপনার স্ত্রী কেবল আপনার স্ত্রী না তিনি আপনার সন্তানের মা ও!
আমার কাছে মনে হয়, প্যারেন্টিং খুব জরুরী একটি শেখার বিষয়। সন্তান লালন পালনে আমি অনেক শিক্ষিত বাবা-মার অজ্ঞতা দেখে ভীষণ অবাক হই। স্ত্রীকে ভালোবাসা তো দূরের কথা সন্তান লালন পালনে পুরুষরা সমস্ত দায় কীভাবে স্ত্রীদের উপর চাপানো যায় এই ধান্ধায় থাকেন। পান থেকে চুন খসলেই রাগে অগ্নিশর্মা। সন্তানের সামনেই সন্তানের মা কে নানাভাবে অপমান করা, যেন খুব স্বাভাবিক একটা বিষয়। অনেকে তো গায়ে হাত তুলতেও দ্বিধা করেনা!!!!
অথচ সন্তান লালন পালনে যে স্বামী স্ত্রী উভয়ের দায়ই সমান এই সামান্য উপলব্ধি এমনকি শিক্ষিত লোকের মাথাতেও আসে না। অনেক শিক্ষিত বাবা আবার মনে করেন, আমার কাজ টাকা ইনকাম, টাকা দেওয়া, এতেই দায়মুক্তি!
এগুলো আমি আমার কাছের লোকজনদের দেখে বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বললাম। কিন্তু আমি যা বললাম, সত্যি বলছি, এই কঠিন বাস্তবতাগুলো এখনও আমাদের আশেপাশেই খুঁজে পাবেন!
স্ত্রী কে ভালোবাসার সাথে সাথে ভালো ভাষার প্রয়োগও জরুরি।
কারণ আপনার সন্তান তার জীবনের সব শিক্ষাই আপনাদের কাছ থেকেই গ্রহন করবে। ভালো এবং মন্দ দুটোই।সন্তানের ভবিষ্যৎ আপনাদেরই হাতে। তাদের জন্য নিজেদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টাটুকু নিয়োগ করাটা কিন্তু খুব জরুরী। খুব।
বাচ্চা-কাচ্চা মানুষ করা নিয়ে সকলেই টেনশনে থাকেন। এই টেনশন যৌক্তিক। তবে স্ত্রীকে সবচেয়ে বেশি টেনশনে রাখে তার স্বামী। সন্তানেরা নয়।
তাই আপনার স্ত্রীকে দুশ্চিন্তামুক্ত রাখুন।
সন্তান-সন্ততি নিয়ে আমার নিজস্ব অনুভূতি হলো: আমাদের ছেলে মেয়ে আমাদের সম্পদ নয়, তারা আল্লাহর পক্ষ থেকে আমাদের কাছে আমানত। তাদেরকে সঠিক শিক্ষা দান করা আমাদের কর্তব্য। তাদের জন্য আন্তরিক ভালোবাসা আর সুন্দর পরিবেশ খুব প্রয়োজন।
দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল বলেছিলেন: সবচেয়ে ভালো উপায় হলো আন্তরিক চেষ্টা করা, তারপর বাকিটা ভাগ্যের হাতে ছেড়ে দেওয়া।"
মার্ক টোয়েন বলেছিলেন " মূর্খের সাথে তর্কে যেও না, সে তোমাকে টেনে তার স্তরে নামিয়ে এনে তোমাকে পরাজিত করবে।"😃
কদমফুল ছিঁড়বেন না-একই ফুল তিনবার ফুটে তারপর সে খাবার হয় পাখিদের।পাখিদের বর্জ্য থেকেই কেবল প্রাকৃতিক কদম চারা জন্মায়।
Indoor plant এর যত্ন যেভাবে নিবেন →
* মাটিতে জন্মানো ইনডোর প্লান্টের টবে পানি না ঢেলে প্রতিদিন পানি না দিনে দুই দিন পর পানি দিন। প্রয়োজনে প্রতিদিন গাছের পাতায় পানি স্প্রে করুন। এর ফলে টবে পানি জমে থাকবে না। গাছের শেকড় পচে যাওয়া ও এডিস মশার বংশ বিস্তার দুই-ই রোধ করা সম্ভব।
* টবে জমানো অতিরিক্ত পানিতে এডিস মশা হতে পারে। তাই টব শুকনো রাখুন। কোনো অবস্থায়ই টবে পানি জমতে দেবেন না।
* সপ্তাহে দুই দিন গাছের পাতা ভেজা কাপড় দিয়ে মুছুন। পালকের ব্রাশ ব্যবহার করবেন না। এতে গাছের পাতায় পোকা হতে পারে। মরে যাওয়া, হলদেটে পাতা ফেলে দিন সেই সঙ্গে।
* দুপুরের সময় গাছে পানি দেবেন না। চেষ্টা করুন সকালে বা বিকেলে পানি দিতে।
* পচা পাতা গাছের কাছে জমিয়ে না রেখে দ্রুত ফেলে দিন ।
* সপ্তাহে এক বা দুইদিন ইনডোর প্লান্ট সকাল বা বিকেলে হালকা রোদে দিন।
* বাড়িতে তৈরি সারই গাছে দিতে পারেন। ব্যবহৃত চা-পাতা আর ডিমের খোসা গুঁড়া করে রোদে শুকিয়ে নিয়ে সার হিসেবে ব্যবহার করুন।
* ইনডোর প্লান্টে রাসায়নিক সার কখনোই দেবেন না। গাছে পোকার আক্রমণ হলে নিম-পাতা ভেজানো পানি স্প্রে করুন।
* ক্যাকটাস জাতীয় গাছ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
* পানিতে জন্মানো ইনডোর প্লান্টের পানি দুই দিন পর পর বদলে দিন।
* ইনডোর প্লান্ট এসি বা কুলারের খুব কাছে রাখবেন না, এতে গাছ খুব জলদি শুকিয়ে যায়। এ ছাড়া মাঝে মধ্যে গাছের জায়গা বদল করুন।
* গাছের পাতায় একটা সাদা ছোপ ছোপ দেখা যায়, এটা এক ধরনের ফাঙ্গাল ইনফেকশন। সাবান পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থানটি মুছে ফেলুন, দেখবেন পাতা পরিষ্কার হয়ে গেছে।
সবচেয়ে সুন্দর রিভেঞ্জ হচ্ছে কারো প্রতি কোনোরকমের অভিযোগ, অপবাদ, ক্ষোভ, ঘৃণা না রেখে মানুষটাকে ভুলে যাওয়া!
শুধু মানুষটা আমার কেউ না ব্যস! তারপর দেখবেন আপনার ভেতর আর কোনো অস্থিরতা নাই। আক্ষেপ নাই। হতাশা নাই!
এমন প্রফুল্ল ভাবে বাঁচতে পারে ক'জন? নিজেকে ম্যান্টালি স্যাটিসফাই করতে পারলে জীবন আসলেই সুন্দর!💚💚
আলহামদুলিল্লাহ!
প্রতিদিন সন্তানের সঙ্গে আর্দশ সময় কাটান
মোবাইল বন্ধ করে, কম্পিউটার বন্ধ করে নিজের সন্তানকে একবার বলুন, পরের বিশ মিনিট শুধু আমরা দুজন গল্প করবো। কী করবো এখন আমরা দুজন? তাকেই ঠিক করতে দিন। পৃথিবীজুড়ে শিশুদের নাকাল হওয়ার তো শেষ নেই, কিন্তু এই বিশ মিনিটের জন্য তাকে প্রাধান্য দিন এবং তাকেই জিততে দিন। চাপা হাসি মনের তিক্ততা, বিদ্বেষ আর অশান্তি দূর করে। তাই তাকে আশ্বস্ত করুন নিরীহ খেলা ও হাসির মাধ্যমে।
বালিশ দিয়ে মারামারি খেলুন, কুস্তি করুন, পাশাপাশি শুয়ে থাকুন। তাকে ছোটাছুটি করতে, চেঁচামিচি করতে, তার প্রিয় কাজগুলো করতে দিন। তার সব অনুভূতিগুলোকে আদর দিন। নিজের শতভাগ তাকে দিন। শিশুরা যখন জানবে, প্রতিদিন তাদের বাবা-মায়ের কাছে তারা একটা নির্দিষ্ট বিশেষ সময় পাবে খেলাধুলা করার জন্য, সেটা তাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ রাখতে, তাদের আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে সাহায্য করবে এবং সেটা তাদের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করবে।
#সন্তান_ও_শিক্ষা
অর্থবিত্ত হওয়া সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দেইনি। সে বরাবরই তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলে বাবা দেখো আজ সে কতো ব্রাণ্ডেড ঘড়িটা পরে এসেছে। বাবা দেখো তার স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেট। সুন্দর না বাবা!
আমি মাথা নাড়িয়ে শুধু সম্মতি দেই।
আমার ছেলের সাহস কিন্তু হয়নি কখনো সেম জিনিসটা চাওয়ার। একদিন তার পায়ে সামান্য ব্যথা। স্কুল যাওয়ার সময় বললো বাবা আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে নিয়ে স্কুলে নামিয়ে দিবে?
আমি তার সমস্যার কথা বিবেচনা করে বললাম ঠিক আছে। এরপর প্রায় এক সপ্তাহ সে আমার সাথেই গেলো। আমি চুপচাপ তাকে নামিয়ে দিতাম। আমার ছেলের এখন দেখছি হেঁটে যেতে ইচ্ছে করছেনা। পরেরদিন সকালে আমাকে বলার আগে আমিই বলে দিলাম অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নিষিদ্ধ। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ নির্দিষ্ট সময়ের আরোও কিছুক্ষণ আগে বের হবে হেঁটে যেতে পারবে। ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইলো।
এদিকে আমার স্ত্রীও মন খারাপ করেছে। কেনো করি এমন! এর উত্তর জানা নেই।
আজ সন্ধ্যায় ছেলে আমার বাড়িতে এসেই বলেছে জানো আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও ………
বলার আগেই আমি তাকে থামিয়ে জানতে চাইলাম বাবা প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমায় সে স্কুলে দিলাম কিন্তু তুমি ফেইল করলে কোনো সাবজেক্টে তাহলে আমি কি বলবো তুমি ফেইল নাকি স্কুল?
ছেলে বললো বুঝেছি বাবা।
আমি তার মাথায় হাত দিয়ে বললাম এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে কাটাতে পারেনি। তুমিই ফার্স্ট বয়। সুতরাং তুমি যেখানে সেরাটা দিবে সেই স্থানই সেরা তোমার মতো।
এরপর সে আর এরকম কোনো কথা বলেনি।
আজ বিকেলে ছেলে বলছে বাবা একজন এক্সট্রা টিউটর দরকার। আমার ম্যাথ ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি ছেলেকে বললাম বাবা একটু কষ্ট করতে হবে। আমি যখন রাত করে বাসায় ফিরবো ন'টা কিংবা দশটায় আমার কাছেই তোমাকে ম্যাথ আর ইংলিশ করতে হবে।
বাবা তুমি টায়ার্ড থাকো না?
আমি হেসে বললাম, না বাবা। আমার কাছে এতো সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি। কি বলো?
ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো ঠিক আছে বাবা।
স্ত্রী রাতেরবেলা জিজ্ঞেস করলেন তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো কিন্তু!
কিন্তু আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সে সিস্টেম সে শিখুক। কোনো কিছুই মন্দ নয় সে বুঝুক।
আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেলেন।
মাঝেমাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন মানুষের সম্পর্কে জানাই। সে জানুক পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর। বাস্তবে খুব কঠিন।
আমি চাওয়া মাত্রই তাকে কিছু দেইনি। একদিন সে বলেছিলো বাবা তুমি এরকম কেনো?
তাকে বলেছিলাম সময় হলে বুঝবে।
দুই তিন আগে সে ইলিশ পোলাও খাবে।
তাকে বললাম টাকাতো কম। তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে। ছেলে আমার পঞ্চাশটি দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম তুমি খরচ করোনি?
সে মুচকি হাসি দিয়ে বললো, না বাবা। জমিয়েছি। আমার পরিচিত এক ভাই স্কুলে না খেয়েই আসে। কোনো টাকাও নেই তার কাছে। আসলে সে খুব অসহায় বাবা। আমি মাঝে তাকে ক্ষুধার্ত দেখে বুঝতে পারি সেদিনই তার সাথে খাই কারন তখন সে না করে না। অন্যান্য দিনগুলো টাকা খরচ করিনা। জমিয়ে রাখি কারন বাসা থেকে মা যা দেয় তাতো যথেষ্ট কারন কিছু মানুষ সামান্যটুকুও পায় না।
আমি ছেলের দিকে তাকিয়ে আছি।
সেই গুছানো টাকা নিয়ে আরোও টাকা মিলিয়ে ইলিশ এনে ছেলেকে ইলিশ পোলাও খাওয়ালাম। ইচ্ছে করেই অভাব ফিল করাই যাতে সে বুঝুক জীবনটা কঠিন। অনেক কঠিন।
ঈদের বাজারে গিয়ে তাকে বলেছি সাধ্যের মধ্যে নিতে। সে একটা প্যান্ট নিয়েছে শুধু। জানতে চাইলে বলে তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নিয়েছি।
আমি হাসলাম।
সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়।
একদিন বসে বসে বলছে বাবা সায়েমটা আর মানুষ হলো না অথচ আংকেল তার জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যা চেয়েছে সে, তার সবটাই তাকে দিয়েছেন। আমি ছেলেকে বললাম আমি কি তোমাকে কিছু দিতে পারিনি?
ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বললো প্রতিটা চাহিদা পূরন করে শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনের যে শিক্ষা দিয়েছ বাবা তা সব কিছুর উর্ধে। তুমি শিখিয়েছ অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখনো জানি আমার বাবার আমি ছাড়া কিছু নাই। বাকীটা আমাকে করে নিতে হবে। সবকিছু ইউটিলাইজ করতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না বাবা। কারন আমি জানি আমি কে!
তোমার দেয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখবো বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিন মানি জমালে পাঁচশো টাকা জমা হয়। তুমি আছো বলেই সম্ভব। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কতো কঠিন।
স্ত্রী আমার উপর আজ খুব খুশি। বুঝতে পেরেছেন আমার উদ্দেশ্যটা।
প্রায় দশ বছর পর ছেলে প্রাইভেট কার কিনেছে নিজ ইনকামে। হাসতে হাসতে বলে বিগত পাঁচ বছরে টিফিন মানি আর বোনাসের জমিয়ে এটা কিনেছি।
বুঝতে পেরেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। সাথে হয়েছে মানুষও।
সপ্তাহখানিক পর যাবতীয় সম্পত্তি তার নামে লিখে দিয়ে বললাম সামলে রেখো। ছেলে দলিল আমার হাতে দিয়ে বললো তোমরা সাথে থেকো। আর কিছু লাগবে না।
আজ তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আমার স্ত্রী নীলিমাকে বললাম দেখেছো আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি যেমনটা আমার বাবা দিয়েছিলেন আমাকে। আমি অভাবে সন্তানকে লজ্জিত হওয়া নয় বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি।❤️❤️
© -রংধনু রেডিও
লেখাটা ভালো লাগায় শেয়ার করলাম।
বয়স থাকতেই হাসবেন্ড ওয়াইফ, কোয়ালিটি টাইম এনজয় করা উচিৎ, ভালো কোথাও বছরে একবার ঘুরতে যাওয়া,মাসে অথবা সপ্তাহে রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া
অনেক সময় টাকা পয়সা অপচয় মনে হতে পারে,জীবনে বেঁচে থাকলে রিজিকের ব্যাবস্থা হবেই..
কিন্তু একটা সময় আসে বৃদ্ধ বয়সে আপনার টাকাই থাকবে হয়তো কিন্তু আপনি চাইলেই কিছু খেতে পারবেন না,শারিরীক অসুস্থতায়, ঘুরতে মন চাইলেও তখন পারবেন না,দামী জামা কাপড় চাইলেও পড়তে মন চাইবে না৷ ।
সন্তানের লেখা পড়া অথবা বিভিন্ন রেসপন্সিবিলিটি আসবে, তার মধ্যেও সময় বের করা যায়... সব, সম্পদ, টাকা সন্তানের জন্য সঞ্চয় করবেন কিন্তু অল্প কিছু নিজেদের জন্য বরাদ্দ রাখা উচিৎ...
দিন শেষে আপনার বাচ্চার ও আলাদা লাইফ হবে,সে তার লাইফ এনজয় করবে,তখন খারাপ লাগবে.....
তখন মেয়ে মেয়ের জামাই, ছেলে ছেলের বউ ঘুরতে গেলে, রেস্টুরেন্টে গেলে, আফসোস হবে না, তাদের এনজয়মেন্ট তখন ভালো লাগবে... তারাও সম্মান করবে..
টেনশন , টাকা পয়সার টানাটানি , ব্যাবসায় প্রবলেম , হাজার হাজার মানসিক কস্ট।কিন্তু এইগুলো যেনো সম্পর্কে প্রভাব না ফেলে।
জীবনের এই ছোট ছোট এনজয়মেন্ট এর জন্য আপনার মন মানসিকতা উদার হবে, সবাই কে নিয়ে ভালো থাকতে পারবেন,
একটা সময় লাইফ পার্টনার থাকবে না পাশে কিন্তু আপনাদের অসংখ্য স্মৃতি বাঁচতে শিখাবে বাকি জীবন.…
সংগৃহিত
দিনের সব থেকে প্রডাক্টিভ সময় কোনটা জানেন??‼️
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত এক রিপোর্ট অনুযায়ী, ভোর ৪ টা এই সময়টা হল দিনের সবচেয়ে ‘প্রোডাক্টিভ’ সময়। যদি ইসলামিক নিয়মের দিকেও দৃস্টিপাত করেন সেখানেও আছে, ভোর হচ্ছে সব থেকে বরকত ময় সময়!
কারণ, এই সময়টিতে বাইরের সমস্যা ও কোলাহল পুরোপুরি বন্ধ থাকে।নিরব এবং শান্ত পরিবেশ এ ব্রেইন অ কয়েকগুন বেশি কাজ করে,।তাছাড়া এই সময় বেশিরভাগ মানুষ ঘুমিয়ে থাকায় সোশ্যাল মিডিয়ার নটিফিকেশন, ফন কল এগুলাও আসেনা।ফলে কাজে পুরোপুরিভাবে মনোনিবেশ করা যায়।
এ প্রসঙ্গে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে প্রখ্যাত মনোবিজ্ঞানী ও “Two awesome hours” এর লেখক জশ ডেভিস বলেন---
____ “পরিবেশ যখন শান্ত ও চুপচাপ থাকে, এবং মানুষ আপনাকে তাদের সমস্যা নিয়ে বিরক্ত করে না, তখন আপনার কাজ ও চিন্তা করার ক্ষমতা নাটকীয় মাত্রায় বেশি কাজ করে!”_____
তাছাড়া সারাদিন এ ৫/১০ মিনিট করে অনেক সময় নস্ট হয় এভাবে প্রায় ২/৩ ঘন্টা নস্ট হয়।তাইলে।দিনের নির্দিস্ট সময়ের ৩/৪ ঘন্টা আগে কাজ শুরু করলে পিছিয়ে পড়া সময় টা কাভার করা সম্ভব।
খেয়াল করে দেখবেন,আজও গ্রামাঞ্চলে ৮০-৯০ বছর বয়সের এমন মানুষ আছেন যাঁদের দেখলে আপনার মনে হবে তাঁদের বয়স ৫০/৬০ এর আশেপাশে। এই সময়ের অনেক তরুণের চেয়ে তাঁরা এখনও সুঠাম ও সুস্থ।
এদের পেছনে শুধু সকালে ওঠার অভ্যাসেরই কৃতিত্ব – তবে অস্বীকার করার উপায় নেই যে তাঁদের চমৎকার স্বাস্থ্যের পেছনে এই অভ্যাসের একটি বড় অবদান আছ
বিশ্বনবী হয়রত মুহাম্মদ (সঃ), রেঁনেসাসের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি থেকে শুরু করে ওয়ারেন বাফেট, জেফ বিজোস, স্টিভ জবস, বিল গেটস, রিচার্ড ব্রানসন, ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো – বিশ্ববিখ্যাত সবার এই এই অভ্যাস ছিল।
আপনি কোন ভাবে এই অভ্যাস টি করতে পারলে কাজে অনেক এগিয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ এবং নিজের মধ্যে অন্যরকম আত্মবিশ্বাস তৈরি হবে।
রমজান মাস মুসলমানদের জন্য আল্লাহর তরফ থেকে এক বিশেষ রহমত স্বরূপ।
হাদীসে বর্ণনা করা হয়েছে রোজা মুমিনের জন্য ঢাল স্বরূপ।
এই রমজান মাস আল্লাহর তরফ থেকে বান্দার জন্য রহমত, বরকত ও মাগফেরাত হিসেবে অভির্ভূত হয়।
পবিত্র মাহে রমজানের সময়সুচী-
নবী ﷺ বলেছেন
কোন মানুষ মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে,সে যা শুনে (সত্যতা যাচাই না করে) তাই বলে বেড়ায়।
{মিশকাত:-১৫৬}
মধ্যরাত হঠাৎ সন্তানের অস্বাভাবিক কান্না, জামা কাপড় ডাইপার সব খুললেন, না, সব স্বাভাবিক, খিদেও লাগেনি! হাত পা হড়িয়ে শুধু চিৎকার করছে আর তড়পাচ্ছে! যা বুদ্ধিতে কুলায় সব চেষ্টা করেও করে ও কিচ্ছু ই হচ্ছেবা দেখে বাবা মা যেন নিথর হয়ে যাচ্ছে! এত রাত! বাচ্চার সব মা বুঝবে, কিন্তু মা তো একা যেতে পারবেনা, ড্রাইভার আসতে আসতে কিছু একটা হয়ে যাওয়ার ভয় ঢুকে গেছে। বাকি সন্তানদের একা বাসায় রেখে বের হওয়াও সম্ভব নয়, স্বামী স্ত্রী একজনের দিকে একজন ভয়ে ভয়ে তাকাচ্ছে, চিৎকারে দেয়ালগুলো হয়ত কাপছে আর বুকের ধড়ফড়ানি বাড়তেই যাচ্ছে
তখন অন্তরে একটাই শব্দ জপে যাচ্ছেন-
সেটা কি?
হঠাৎ ঘুমের মধ্যে বমি করতে করতে বাবুটা ঘুম থেকে উঠে গেল! পেটের গ্যাসের প্রচন্ডতায় নাক দিয়েও বের হওয়া শুরু হলো বমি, এর কষ্টে বাচ্চার আর্তনাদ শুরু, নাক দিয়ে নিঃশ্বাস ভেতরে টান দিতেই নাকের বমি উঠে গেল শ্বাস নালীতে! এখন বাচ্চার নিঃশ্বাস নিলেই ঝাল আর ঝাঁঝে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, এর মধ্যে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করছে, মা কে জড়িয়ে ধরতে চাইছে কিন্তু পারছেনা, অনেক কষ্টে নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিতে গেলে ব্যাথায় চোখ গুলো মনে হয় বের হয় আসবে এখনি, এই মুখ দেখে মা আর বাবার শরীরের জোর যেন সব চলে যায়, প্রাণপ্রিয় সন্তানের হয়ত আর এক মূহুর্তেই দম আটকে যাবে। সন্তানের চোখ আর মুখের এমন মুর্তি দেখে মা এর কলিজা যেন ছিড়ে বের হয়ে আসছে, আতংকে স্ট্রোক হওয়ার উপক্রম..
হয়ত ডক্টর এর কাছে যাওয়ার পর্যন্ত সময় পাওয়া যাবেনা! এমন সময় অন্তরে একটাই নাম জপি-
সেটা কি?
কাছের মানুষের ফোন থেকে হঠাৎ অন্য কারো কন্ঠ শুনলেন,
আপনি উনার কি হন? আপনার একটু আসতে হবে।
অন্তর কার নাম জপে?
আপনার ওভেন টা চালু করতেই বিশাল জোরে ঠাস করে একটা কিছু ফুটলো! নাম টা কার জপেন?
মা বা বাবার নাম্বার থেকে যখন আধারাতে কল আসে-
ধরার আগে অন্তর কাকে জপে?
মশলাটা কষতে দিয়ে রুমে গেলেন, এসে দেখলেন কিচেনের পুরো চুলার উপর দাও দাও আগুন জ্বলছে, গ্যাস পাইপ লিক করে আগুন ধরেছে, সেটা বেড়েই যাচ্ছে!
পাশের রুমেই বাচ্চারা.. কার নাম জপছেন?
হ্যা! সেই সে পরম সত্ত্বা, যার হাতে আমাদের সকলের প্রাণ, আমাদের সকল বিপদ আপদের সহায়, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার।
আমরা না মানলেও আমাদের সাবকনশাস মাইন্ড ঠিক ই মানে, আমাদের রূহ ঠিকই জপে! আমরা ভুলে থাকি, কিন্তু আমরা যে কত ঠুনকো, আমাদের জ্ঞানের সীমা কত ছোট, আমাদের সাধ্য কি তা আমাদের বুঝতে ১ সেকেন্ড ও লাগেনা সেরা কুশলী আল্লাহর।
আমরা ব্যাংক ভাংলে টাকা তখনি পাবো, যদি আমরা সেখানে টাকা রেখে থাকি৷ আল্লাহ মহা ক্ষমাশীল, আমাদের যে কত মায়ায় ক্ষমা করে যাচ্ছেন, আমরা তা জানিও না। বাঁচিয়ে যাচ্ছেন, আমরা তা জানিও না। তবে আমাদের কে আল্লাহ বিভিন্ন সময় নবী রাসূলগণদের মাধ্যমে কিভাবে আল্লাহকে ডাকা লাগবে, আমাদের আল্লাহর কাছে কিভাবে গ্রহণযোগ্য আর প্রিয় হবে,সেই ঈমান আর আমলের রাস্তা জানিয়ে দিয়েছেন।
ঈমাণ কোন কোন কারণে আমরা হারিয়ে ফেলতে পারি, কোন কোন কারণে আমাদের অন্তর কঠিন হতে হতে মরে যায়, তা আমাদের জানা থাকা জরুরী। যেভাবে চলছি, এর মধ্যে এমন কি হচ্ছে, যাতে আমাদের নিজের ই ক্ষতি করে যাচ্ছি? আসলেই আল্লাহর রাস্তায় চলতে চেয়েও চলতে পারছিনা কেন, ঈমাণের মজবুতি কম হয়ে যাচ্ছে কেন- সব উত্তর আমাদের এই বিষয়ে প্রাক্টিকাল নলেজের অভাব থাকা।
আমি মনে মনে ভালবাসি, তা কোনদিন প্রকাশ না করলেও আল্লাহ জানেন, কিন্তু তারপরেও আল্লাহ আমাদের দেয়া সময় থেকে উনাকে কাজের মাধ্যমে ডাকছি কিনা তা ও পরীক্ষা করেন, এই কাজগুলো হলো আমল! ছোট্ট একটা নিঃশ্বাস ও একটা আমল, যদি তার সাথে আমরা 'আল্লাহ' বলি, এটা কষ্ট না তবে ভুলে যাই। জানিনা কি বলে পানাহ চাইবো, মনের ভাব কিভাবে প্রকাশ করবো,
নবী রাসূল গণ সাহাবা গণ, বা উনার প্রিয় রা কিভাবে কি ডেকে উনার সাহায্য পেতেন- আমরা কি জানতাম?
তবে তিনি, সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আমাদের ভুলেন না, আমাদের শিখিয়েছেন কিভাবে উনার কাছে আমাদের চাইতে হবে, শিখিয়েছেন কি বলে ডাকতে হবে, বিপদ থেকে পানাহ চাওয়ার দোয়া।
আমরা অনেকেই জানি তার কিছু, তবে আসলেই কি তা জানার মত জানি? আসলেই কি আমরা যা বলি বা যেভাবে বলি- তা হচ্ছে?
চেক করেছি?
বারবার বিপদে তিনকুল, আয়তুল কুরসি, ইসমে আজম, সূরা ফাতিহা পড়ুন।
মৃত্যুর পর মানুষের ৯টি আফসোস :
● "হায়! আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।" (সূরাহ নাবা, আয়াত : ৪০)
● "হায়! যদি পরকালের জন্য কিছু করতাম।" (সূরাহ ফজর, আয়াত : ২৪)
● "হায়! আমাকে যদি আমার আমলনামা না দেওয়া হতো।" (সূরাহ আল-হাক্কা, আয়াত : ২৫)
● "হায়! আমি যদি ওকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৮)
● "হায়! আমরা যদি আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূল ﷺ এর আনুগত্য করতাম।" (সূরা আহযাব, আয়াত : ৬৬)
● "হায়! আমি যদি রাসূল ﷺ এর পথ অবলম্বন করতাম।" (সূরাহ ফুরকান, আয়াত : ২৭)
● "হায়! আমিও যদি তাদের সঙ্গে থাকতাম, তা হলে বিরাট সফলতা লাভ করতে পারতাম।" (সূরাহ আন-নিসা, আয়াত : ৭৩)
● "হায়! আমি যদি আমার রবের সঙ্গে কাউকে শরীক না করতাম।" (সূরা কাহফ, আয়াত : ৪২)
● "হায়! এমন যদি কোনো সুরত হতো ― আমাদেরকে আবার দুনিয়াতে পাঠানো হতো, আমরা আমাদের প্রভুকে মিথ্যা প্রতিপন্ন না করতাম আর আমরা হতাম ঈমানদারদের শামিল।" (সূরাহ আনআম, আয়াত : ২৭)
হে আল্লাহ আমাদেরকে বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন!
ধরুন, দুপুরে খাওয়া শেষে একটাই ডিম রয়ে গেছে।
রাতে খাওয়ার সময় ডিমটা কাকে দেবেন? পরিবারে শুধু আপনারা দুজন আর ফুটফুটে এক সন্তান।
কমন যে চিত্রটি আমরা দেখতে পাই-
রাতে খাওয়ার সময় বাচ্চাকে পুরো ডিমটাই দিয়ে দেয়। আর বাবা মা দুজন ড্যাব ড্যাব চোখে শুধু তাকিয়ে থাকবে আর তার খাওয়া দেখে মনটা ভরে যাবে।
আহ কি শান্তি!
আসলে যা করা দরকার ছিলো-
রাতে ৩ জনই একসাথে খেতে বসব। তার সামনেই ডিমটা সমান ৩ ভাগে ভাগ করব। আর ৩ জনেই ৩ টুকরা খেয়ে নিব।
বিশ্বাস করুন, এই ক্ষেত্রে বাচ্চার আস্ত ডিমটা খাওয়ার কোনো ফায়দা নাই। বরং তার ব্রেইনে একটা ভুল মেসেজ আজীবনের জন্য সেট হয়ে যাবে যে তার জন্য সবসময় পুরোটা বরাদ্দ থাকবে আর এটাই নিয়ম!
অথচ, ৩ টুকরা ডিম তাকে শেখাবে কীভাবে অল্প জিনিসও সবার সাথে ভাগ করে খেতে হয়। তার বিপরীতে থাকা মানুষগুলো খেয়েছে কিনা সেই ব্যাপারে খেয়াল রাখার মানসিকতা জাগ্রত হবে। আর এই মেসেজটি আজীবন তার ব্রেইনে খোদাই থাকবে।
এটা একেবারে ছোট্টবেলা থেকেই করা উচিত। বাচ্চা তার বয়স অনুযায়ী যতটুকু বোঝার ঠিকই বুঝবে। বাচ্চারা তাদের মতো করে সবই বুঝে। সেটাই তার অভ্যাসে পরিনত হবে।
এভাবে ভাগ করা শিখিয়ে দেখবেন, তাকে কিছু খেতে দিলে আগে আপনার হাতে দেখবে তার আম্মুর ভাগটা আছে কিনা! আবার, বাবার ভাগটাও রেখে দিবে।
বর্তমান সময়ে অনেক বাচ্চাদের দেখা যায় সবকিছুই নিজের করে পেতে চায়। তার-ই ভাই বা বোন সে পেলো কিনা সেদিকে খেয়ালই রাখে না। দাদু, চাচা, বাবা, যে যা-ই আনুক না কেন, সবই তার চাই! এই অভ্যাসটা একসময় তাকে একতরফা করে তোলে।
তাই ছোট থেকেই বাচ্চাকে সঠিক শিক্ষা, সঠিক রীতি নীতি দিন, যা ভবিষ্যতে তার জীবনকে অর্থপূর্ন করে তুলবে। :)
নারী ডায়েরি থেকে*
নামাজের মধ্যে ফিজিক্যালি উইক এবং সবচেয়ে নড়বড়ে অবস্থাটা হচ্ছে "রুকু"। রুকুরত অবস্থায় কেউ যদি নামাজীকে হালকা করেও একটা ধাক্কা দেয়, সে ধপাস করে মাটিতে পড়ে যাবে। চমৎকার ব্যাপারটা হচ্ছে, আমরা যখন নামাজে সবচেয়ে দুর্বল অবস্থায় থাকি, তখন বলি "আল্লাহ আপনি সবচেয়ে শক্তিশালী!" আবার, আমরা যখন নামাজের মধ্যে সবচেয়ে নিচু অবস্থানে থাকি, তখন আল্লাহকে বলি যে, "আল্লাহ আপনি সবচেয়ে উঁচু!" সুবহানাল্লাহ!
জাস্ট এই কনসেপ্টটা আমাদের নামাজকে অন্য আরেক ডাইমেনশানে নিয়ে যায়! নামাজ পড়তে পড়তে যেখানেই মন চলে যাক না কেন, রুকু আর সিজদাহ দেওয়ার সময় মনে পড়ে যায় যে, "আল্লাহ সবচেয়ে শক্তিধর এবং আল্লাহ সর্বোচ্চ!"
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Telephone
Website
Address
Kalabaga
Sherin Plaza 77 Laboratory Road, Elephant Road, Dhaka
Kalabaga, 1205
This a official page of Eland.com.bd. Eland.com.bd is one of the leading e-commerce market place which offers more than 1000 electronics products of 100 different brands.
Green Road, Panthapath
Kalabaga, 1215
Greenery21bd is the best garden center in Bangladesh. We provide healthy plants in ornamental pots s
PANTHAPATH , 152/13 GREEN Road, KHAN MANZIL 1st FLOOR
Kalabaga
ZERBAY is a Footwear brand and we focus on Quality with Trend.
Dholphingoli, Kalabagan, Dhaka
Kalabaga, 1209
A Reliable organization for good quality and adulteration free products and good transactions.
Baitul-Al-Barakat, 48 Green Road (Al-Amin Road), Farmgate, Dhaka-1205
Kalabaga
About Pure mountain spring mineral water good for your health. 100% natural mineral guaranted.The on
Kalabaga, DHAKA-1205
Sanjida Communication is One of the Multi Branded Retail Outlet of Smartphones, Gadgets & Premium Ac
Kalabaga
এখানে আপনি বিশ্বস্তের সাথে এবং সর্বোচ্চ কম দামে বেস্ট অফারের ডায়মন্ড কিনতে করতে পারবেন
Level-5 , Block-B, Shop No 19, Bashundhara City Shopping Complex
Kalabaga, 1205
You will find Latest or Pre-owned Smart Phone in the Wholesale & Retail with the Best possible price
271/3, Top Floor, Bata Signal Mor, Elephant Road, Dhaka
Kalabaga, 1204
Shop Maximum at Minimum price from only at Décor & More!