Eden Jewelry Shop
Be confidence with fashion trend
কেন সোনার বদলে ইমিটেশনে ঝোঁক?
ঈদে অঙ্গসজ্জায় নারীর প্রথম পছন্দ স্বর্ণের গহনা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে বদলেছে মানুষের অভিরুচি। তাই পরিধেয় শাড়ি কিংবা পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে সৌন্দর্যের অনুষঙ্গ হিসেবে স্থান করে নিয়েছে ইমিটেশন গহনা।
শাড়ি-চুড়ি-গয়না- তিন বিনে হয় না। ঈদে অবশ্য গহনার চেয়ে পোশাক-জুতাতেই ঝোঁক বেশি। তবে তাই বলে গহনার প্রতি যে ঝোঁক একেবারে থাকে না তেমনটি নয়। জুয়েলারি তথা গহনার মার্কেটে তাই এখন চলছে ঈদের কেনাকাটা। তবে অতীতে গহনা বলতে সোনার যে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল, নিরাপত্তা ঝুঁকি ও উচ্চমূল্যের কারণে তা এখন অনেকটাই ইমিটেশনের দখলে চলে গেছে।
রোজা শুরুর আগ থেকেই ঈদের কেনাকাটা শুরু করেন উৎসবপ্রিয় এ দেশের মানুষ। তবে গহনা কেনাকাটা শুরু হয় বেশ পরেই। রোজার পনেরোটি পার হওয়ার পরেই গহনার দোকানগুলোতে ক্রেতার ভিড় দেখা গেছে। আর এখন শেষ সময়ে এসে সে বিক্রিবাট্টা বেশ রমরমা হয়ে উঠেছে। তবে সোনার গহনার চেয়ে ইমিটেশন বা নকল সোনার দোকানগুলোতে এখন ক্রেতার ভিড় অনেক বেশি।
রাজধানীর কয়েকটি এলাকার গহনার মার্কেট ঘুরে দেখা যায় অধিকাংশ গহনার মার্কেটেই এখন সোনার পাশাপাশি ইমিটেশনের গহনা বিক্রি হচ্ছে।
বিক্রেতারা জানালেন, সোনার উচ্চ মূল্যের কারণে বেশিরভাগ মানুষই এখন ইমিটেশনের গহনা ব্যবহার করে থাকে। এ ছাড়া নিরাপত্তাজনিত কারণেও মানুষ বাইরে স্বর্ণের গহনা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। তাই ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে তাদেরও বাধ্য হয়ে সোনার পাশাপাশি ইমিটেশনের গহনা বিক্রি করতে হয়।
তবে অভিজাত জুয়েলারিগুলোতে অবশ্য এখনো ইমিটেশনের ছোঁয়া লাগেনি। কিন্তু সোনার উচ্চমূল্যের কারণে তারাও বেশি ভালো নেই বলে জানালেন কয়েকজন জুয়েলারি মালিক।
নিউ মার্কেট, গাউছিয়াসহ সাধারণ মানুষ যেসব মার্কেটে বেশি কেনাকাটা করে থাকেন সেখানে অবশ্য একচেটিয়াভাবে ইমিটেশন গহনার দাপট। গাউছিয়া মার্কেটের নিচতলার ইমিটেশন গহনা বিক্রির দোকানগুলোতে গিয়ে ক্রেতাদের উপছে পড়া ভিড় লক্ষ করা যায়।
তবে নিউ মার্কেটের ভেতরের জুয়েলারি দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা যায় এর বিক্রেতারা অনেকটা অলস সময় পার করছেন। ক্রেতা নেই বললেই চলে।
বাংলাদেশে একটা সময় ছিল যখন নারীদের গহনা বলতে মূলত স্বর্ণ বা রুপার অলংকারই বোঝানো হতো। সময়ের সাথে সাথে স্বর্ণ বা রুপার দাম বেড়ে যাওয়ায় বিকল্প হিসেবে চাহিদা বাড়তে থাকে ইমিটেশন বা পেস্নটিং করা গহনার। কারিগরেরাও নিজেদের টিকিয়ে রাখতে কাজ শুরু করেন তামা, পিতল বা ব্রোঞ্জের মতো সহজলভ্য ধাতুর ওপর।
মূলত এসব সহজলভ্য ধাতু দিয়ে স্বর্ণ বা রৌপ্যের মতো নিখুঁতভাবে তৈরি করা হয় এসব ইমিটেশনের গহনা। পরে তাতে সোনা বা রুপার মতো রং করা হয়। বিক্রেতারা জানালেন, এসবকে 'রং' মনে হলেও তা মূলত গ্যালভানাইজিংয়ের মাধ্যমে করায় তা উঠে গিয়ে রং নষ্ট হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায় ঢাকার কাছে সাভারের ভাকুর্তা ইউনিয়নে ইমিটেশনের গহনার বিশাল বড় শিল্প গড়ে উঠেছে। মূলত বাংলাদেশের সর্বত্র এখন ইমিটেশনের যে গহনা পাওয়া যায় তার বেশিরভাগই তৈরি হয় ভাকুর্তার কারিগরদের হাতেই।
এখানে তৈরি হওয়া গহনার মধ্যে বিভিন্ন ডিজাইনের চুড়ি, কানের দুল, চেইন, আংটি, পায়ের নূপুর, মাজার বেল্টসহ বাহারি সব অলংকার রয়েছে। গাউছিয়া মার্কেটের সোনালি ইমিটেশনের ম্যানেজার আবুল কাসেম বলেন, 'সোনার দাম অনেক বেশি। তাই আমরা সোনার বদলে সহজলভ্য ধাতু দিয়ে তৈরি কিন্তু দেখতে অনেকটাই সোনার মতো ইমিটেশনের গহনাই বিক্রি করে থাকি। সোনার গহনার ভরি এখন ৮০ হাজার টাকার উপরে। এত টাকা দিয়ে কয়জন কিনতে পারে।
শুধু বিয়ের সময় ছাড়া মানুষ এখন সোনার গহনা কেনে না। কিন্তু কমদামি এসব ইমিটেশনের গহনা মানুষ ঈদ, পূজাসহ সারা বছরই কিনে থাকে। এ কারণে আমরা সোনার চেয়ে ইমিটেশনকেই বেশি গুরুত্ব দেই।'
খাঁটি সোনা চেনার ৩ উপায়ঃ
সাজের আদলই বদলে যায় একটু সোনার ছোঁয়ায়। কিন্তু সবাই যে খুব ব্র্যান্ডেড দোকান থেকেই সোনা কিনেত পারেন এমন নয়। আবার নামী প্রতিষ্ঠান থেকে সোনা কিনলেও যে নকল সোনা হাতে আসবে না- এমনটাও জোর দিয়ে বলা যায় না।
তাই সোনা কিনতে হলে সচেতন হন। এমনিতেও এই মূল্যবান ধাতুর প্রতি কম-বেশি অনেকেরই আকর্ষণ রয়েছে। কেবল বিয়েই নয়, বিভিন্ন উপলক্ষে মানুষ ক্রয় করে থাকে। তাই এই দ্রব্যটি কেনার আগে আপনাকে সচেতন হতে হবে। সোনা যাচাইয়ের অনেক রকম নিয়ম আছে। কিন্তু তার মধ্যেও সবচেয়ে সহজ কিছু ঘরোয়া উপায় জানা থাকলে সহজে ঠকে যাবেন না।
এমনিতে আসল সোনা ২৪ ক্যারেট ওজনের, কিন্তু এতই নরম যে তা দিয়ে গয়না বানানো সম্ভব নয়। তাই সোনার সঙ্গে কিছুটা খাদ মেশালে তবেই তা থেকে গয়না বানানো যায়। গয়না প্রস্তুতির জন্য ২২ ক্যারেটের সোনা ব্যবহার করা হয়। যার মধ্যে সোনার পরিমাণ ৯১ দশমিক ৬৬ শতাংশ। সব ক্যারেটের হলমার্ক পৃথক। সোনার গয়নার ক্ষেত্রে, অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের হলমার্ক ৯১৬। হলমার্ক দেখে কিনলে ঠকার ভয় আর থাকে না। কিন্তু খরচ বাঁচাতে যারা হলমার্ক ছাড়া সোনা কেনেন, তাদের ক্ষেত্রে কী হবে? কম দামে সোনা কিনছেন বলেই কি ঠকে যেতে হবে না কি? কিছু উপায় জানা থাকলে কিন্তু কম খরচে সোনা কিনলেও দেখে নিতে পারেন তা আসল কি-না।
১. সাদা চিনেমাটির প্লেট নিন। সোনার গয়না তাতে ঘষলে কী রং দেখাচ্ছে? যদি হালকা সোনালি রং দেখায়, তাহলে নিশ্চিন্ত থাকুন, এ সোনা খাঁটি। যদি রং কালচে হয়, তাহলে তা নকল সোনা।
২. সোনার পদক পাওয়া খেলোয়াড়রা অনেক সময় সেই মেডেলে কামড় দেন। এটা বর্তমানে ‘স্টাইল স্টেটমেন্ট’ হয়ে উঠলেও এর আসল কারণ কিন্তু সোনার খাঁটিত্ব বিচার। কেনা সোনায় হালকা করে কামড় দিয়ে রাখুন অল্প কিছুক্ষণ। যদি সোনা আসল হয় তার উপর কামড়ের দাগ পড়বে।
৩. পাত্রে কিছুটা পানি নিয়ে কিনে আনা সোনা সেই পানিতে ফেলে দিন। যদি সোনা ভাসে, তবে জানবেন তা নকল। আসল সোনা সঙ্গে সঙ্গে ডুবে যাবে।
বিয়েতে আকর্ষনীয় দেখাতে ১০টি টিপস
সবাই বলে বিয়ে যে কোন মেয়ের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। তাই আমরা বলি বিয়ের সাজও হওয়া চাই তেমন যে আপনাকে করে তুলবে অনন্য। ফুটিয়ে তুলবে আপনার ব্যক্তিত্বকে। যদি আপনি খুব শীঘ্রই বিয়ের পিঁড়িতে বসার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তাহলে আজকের এই আর্টিকেল আপনার জন্য। আজ আমরা নিয়ে এসেছি ১০টি টিপস যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি নিজেকে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন।
১। হেলদি ডায়েট নির্বাচনঃ
বিয়ের দিন এর সৌন্দর্য্য অনেকখানি নির্ভর করে তার প্রি-প্রিপারেশনের উপর। বিয়ের ৩-৬ মাস আগে হেলদি ডায়েট নির্বাচন করুন যাতে বিয়েতে আপনার স্কিন হেলদি থাকে।
২। এক্সারসাইজ এবং ইয়োগাঃ
এক্সারসাইজ কিংবা ইয়োগা পছন্দ অনুযায়ী যে কোন একটি নির্বাচন করুন। এতে আপনার শারীরিক স্বাছন্দ্য ফিরে আসবে।
৩। ত্বকের যত্নঃ
ত্বকের যত্ন হওয়া চাই একদম ডেইলি রুটিন এর মত। ত্বকের যত্নে খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিন মশ্চারাইজিং করুন। সপ্তাহে একদিন এক্সফলিয়েট এবং স্ক্রাবিং করুন।
৪। আন্ডার গার্মেন্ট নির্বাচনঃ
বিয়েতে আপনার সঙ্গী হিসেবে সঠিক আন্ডার গার্মেন্ট নির্বাচন করুন। এতে আপনার ড্রেস ফিটেড লাগবে এবং দেখতেও সুন্দর লাগবে। আর আপনি আরামদায়ক অনুভব করবেন।
৫। বিয়ের জন্য ম্যানিকিউর-পেডিকিউর
ভুলে যাবেন না হাত ও পা এর সৌন্দর্য্য এর কথা। হাতে সময় থাকতেই ম্যানি-পেডি করিয়ে নিন এবং তা সংরক্ষন ও করুন ঘরোয়া উপায়ে।
৬। মেক-আপ এবং হেয়ার স্টাইলিস্ট নির্বাচনঃ
ট্রেন্ড এর পিছনে না দৌড়ে আপনার জন্য উপযোগী এমন কাউকে নির্বাচন করুন যে আপনাকে চেনে এবং আপনার কথা বুঝতে পারবে। তাকে জানিয়ে দিন কেমন করে সাজতে চান। জেনে রাখুন কি ধরনের প্রোডাক্ট ব্যবহার হবে।
৭। মেহেদিঃ
এখন অনেকেই মেহেদির জন্য আলাদা ফাংশন রাখে। আবার অনেকে ঘরোয়া ভাবেই করে। যাই হোক না কেন ক্যামিকেল দেয়া মেহেদি উপেক্ষা করে ঘরে বানানো মেহেদি ব্যবহার করতে পারেন।
৮। হলুদঃ
হলুদের ক্ষেত্রেও তাই। অনেক সময় অতিরিক্ত হলুদের ব্যবহার র্যাশ এর সৃষ্টি করতে পারে। সেজন্য পরিমিত ব্যবহার করতে হবে।
৯। জুয়েলারিঃ
জুয়েলারি হওয়া চাই পোশাকের সাথে মানানসই। আপনার পোশাকের রঙ এর সাথে যেন জুয়েলারি এর রঙ এর সামঞ্জস্যতা থাকে সে দিকে লক্ষ্য রাখুন।
১০। জুতাঃ
জুতার ক্ষেত্রে যেন সবাই আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। কিন্তু সঠিক জুতো না পেলে পুরো পরিশ্রমই পন্ড হয়ে যেতে পারে। আপনি হাই হিল কিংবা ফ্ল্যাট যেটাতে অভ্যস্ত তাই ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
নারীর সোন্দর্য বাড়ায় যেসব গয়নাঃ
যতই সাজুন আর শাড়ি পরুন, গয়না ছাড়া কি নারীদের সাজ পরিপূর্ণ হয়? আর গহনার কথা মনে হলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে বিভিন্ন অনুষ্ঠানাদী ছাড়াও প্রাত্যহিক জীবনেও মেয়েদের প্রয়োজন হয় গহনার। আর গহনার কথা মনে হলেই চোখের সামনে ভেসে উঠে বিভিন্ন সোনা-রুপার তৈরি নারীদের পরিধানযোগ্য বিভিন্ন গহনা। তবে বর্তমানে নিরাপত্তা কিংবা দামের কারণে সোনার পরিবর্তে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠছে এমিটেশন বা সিটি গোল্ডের গহনা। আগে বিয়ের গয়না মানেই ছিল সোনার গয়না। সোনার আকাশ ছোঁয়া দাম আর ফ্যাশন পরিবর্তনের কারণে বিয়ের গয়নায় জায়গা করে নিয়েছে রূপা, গোল্ড প্লেটেড গয়না, পাথরের গয়না, মুক্তো এমকি হীরাও।
একজন নারীর জন্য তার বিয়ের সাজ তার জন্য অনেক গুরুত্যপূর্ন। আর গয়না ছাড়া বিয়ের সাজ অপরিপূর্ন রয়ে যায়। এক সময় বিয়ের গয়না মানেই ছিল গা ভর্তি ভারী স্বর্ণালংকার। যুগ পরিবর্তনের সাথে সাথে গয়নার ফ্যাশন ট্রেন্ডেও পরিবর্তন ঘটেছে। তাই ঐতিহ্যবাহী ভারী গয়নার বদলে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন হালকা নকশার গয়না।
হীরার গয়না
সোনা যেমন ঐতিহ্য, হীরা তেমনি আভিজাত্যের প্রতীক। আগে শুধু উচ্চবিত্তের নাগালে থাকলেও এখন মধ্যবিত্তের হাতের সীমানায় চলে এসেছে হীরা। পুরো সেট না হোক দুই একটা হীরার গয়না তো থাকা চাই চাই। আমাদের দেশে দুই ধরনের হীরা পাওয়া যায়, বোম্বে কাট আর বেলজিয়াম কাট। বোম্বে কাট দামে সস্তা হওয়ায় এর চাহিদাও বেশি। এ সকল হীরার গয়না পাওয়া যাবে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড, ডায়ামন্ড গ্যালারী, ডায়াগোল্ড, অলংকার নিকেতন, নিউ জরোয়া হাউস এই দোকান গুলোতে। হীরের নাকফুল ২৫০০-১৫০০০ টাকা, কানের দুল ২০০০০-৫০০০০টাকা, আংটি ২০০০০-৪০০০০ টাকা, নেকলেস ৩০০০০- ১লাখ টাকা। দেড়-আড়াই লাখ টাকায় পাবেন হালকা ডিজাইনের সেট। বেলজিয়াম কাটের ক্ষেত্রে সেটের দাম পড়বে ৩-৫ লক্ষ টাকা।
সোনার গয়না
পেটানো খাঁটি গিনি সোনার বদলে এসেছে কিছুটা হালকা ডিজাইনের সোনার সাথে পাথর, পুঁতি, কুন্দন বা মুক্তার মিশেলে তৈরি গয়না। আপনার বিয়ের শাড়ির কালারের সাথে মিলিয়ে স্টোন বা পুঁতি বসিয়ে নিতে পারেন। এছাড়াও পোশাকের সাথে মিলিয়ে গোল্ডের গয়নায় মিনা করিয়ে নিতে পারেন। ব্যবহার করতে পারেন রুবি, পান্না, টোপাজের মত দামি পাথর। তবে আগের মত শুধু হলুদ আর সাদা সোনার গয়নার বাইরে এখন গোলাপি সোনা বা রোজ গোল্ড বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সোনার গয়না কিনতে পারেন বায়তুল মোকাররম, নিউমার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, রাইফেল স্কয়ার বা গুলশান পিংক সিটি থেকে। তবে হাতে সময় রাখতে হবে ২ সপ্তাহ থেকে একমাস। ১৮ ক্যারেটের সোনার ভরি-৪০ হাজার ৫০০ টাকা, ২১ ক্যারেট-৪৭ হাজার টাকা, ২২ ক্যারেট ভরি প্রতি-৫০ হাজার টাকা। তবে আগের মত শুধু হলুদ আর সাদা সোনার গয়নার বাইরে এখন গোলাপি সোনা বা রোজ গোল্ড বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
রুপার গয়না
বিয়েতে প্রচলিত রুপার গয়নার চল না থাকলেও রুপোর উপর গোল্ড প্লেটেড করে নিতে পারেন। শুধু বিয়ের অনুষ্ঠানেই নয়, যে কোন সময়ে পরিধান করতে পারেন রুপার হালকা গয়না। বিশেষ করে কিছু গয়না যা পরে আর তেমন পরা হবে না সেগুলো রুপা দিয়ে বানাতে পারেন। যেমন নথ, টিকলি, টায়রা, ঝাপ্টা বা নূপুর। অনেকেই আজকাল হলুদে ফুলের গয়নার পাশাপাশি বা পরিবর্তে ব্যবহার করছেন রুপার গয়না। রুপার ভরি বর্তমানে ১২০০-১৪০০ টাকা। রূপার গয়নার রিসেল ভ্যালূ আছে। বিয়ের পরে যেসব গয়না পরা হয় না সেগুলো বিক্রি করতে পারেন বা বানিয়ে নিতে পারেন অন্য কিছু।
গোল্ড প্লেটেড
গোল্ড প্লেটেড গয়নার জনপ্রিয়তা বাড়ছে ক্রমশই। স্বর্ণের উর্ধগতির কারণে অনেকেই ঝুঁকছেন গোল্ড প্লেটেড গয়নার দিকে। বিয়ের সব গয়নার বানাতে পারেন সিটি গোল্ড / ইমিটেসন বা গোল্ড প্লেটেড ম্যাটেরিয়াল দিয়ে। কপার বা অ্যান্টিক কালারের গোল্ড প্লেটেড গয়না এখন বেশ চলছে।
কোন শাড়িতে কোন গয়না কাতান, বেনারসি, জামদানি, মসলিন এসব দেশি শাড়ির সাথে ট্রেডিশনাল সোনার গয়না বেশি মানাবে। সিফন, জর্জেট, নেট শাড়ির সাথে ভালো মানাবে পাথর, পুঁতি বা হীরার গয়না। গয়নায় জমকালো ভারী কাজ থাকলে কিছুটা হালকা কাজের শাড়ি বেছে নিন।
ফ্যাশনের ক্ষেত্রে জুয়েলারির গুরুত্বঃ
ফ্যাশনের ক্ষেত্রে জুয়েলারি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। যদি কেউ লাল রঙের শাড়ি পরিধান করে বেগুনি রঙের নেকলেস বা দুল পরিধান করে বা গোলাপি রঙের কামিজ পরে, যদি নীল রঙের কানের দুল পরে তবে তা ফ্যাশনের মাধুর্যতা নষ্ট করে। পক্ষান্তরে যদি শাড়ি কামিজ ইত্যাদির সাথে কালার অনুযায়ী জুয়েলারি নেকলেস, কানের দুল, হাতের চুড়ি, আংটি ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়, তবে সেক্ষেত্রে ফ্যাশনের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে।
তাছাড়া শাড়ির সাথে ভারী গহনা এবং কামিজের সাথে হালকা গহনা ব্যবহার করলে ফ্যাশনের ক্ষেত্রে তা খুবই আকর্ষণীয় হয়। মানুষের চেহারার মাধুর্যতা ও ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে ফ্যাশনের ক্ষেত্রে জুয়েলারি এর গুরুত্ব অতুলনীয়।
পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে গয়না পড়ার টিপসঃ
যেকোনো পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে গয়না পরাটাও জরুরি। না হলে সাজটাই মাঠে মারা যায়। এ জন্য প্রয়োজন পোশাক বুঝে গয়না নির্বাচন।
ঈদের দিন নতুন পোশাক পরে যদি হুট করেই মনে পড়ে যে জামার সঙ্গে মানানসই গয়না কিনতে একদম ভুলে গেছেন? এমনটা আমার সঙ্গে আগে প্রায়ই হতো। ভাবতাম, গয়না এমন আবার কী জিনিস! কোনো একটা মিলিয়ে পরে নেওয়াই যাবে। তবে এ ধারণা পাল্টে গেছে বিগত কয়েক বছরে। পোশাকের পাশাপাশি গয়নারও রয়েছে সমান গুরুত্ব। আর পোশাক বুঝে গয়না বাছাই করা অবশ্যই ফ্যাশনসচেতনতার পরিচয়। গয়নার গুরুত্ব বেড়ে গেলেও এখনো অনেকেই জানি না, কোন পোশাকের সঙ্গে কখন কোন গয়না মানানসই হবে। অতএব বিষয়টা জেনে নেওয়া ভালো।
নেকপিস
গয়নার মধ্যে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো নেকপিস। শাড়ি, টপস কিংবা কামিজের সঙ্গে একটু বুঝে সামঞ্জস্য করলেই, এটি আপনার স্টেটমেন্ট জুয়েলারির কাজ করবে। নেকপিস ব্যবহারের সময় কিছু বিষয়ে সচেতন হতে হবে।
শাড়ির সঙ্গে নেকপিস বাছাইয়ের ক্ষেত্রে শাড়ি ভারী কাজের হলে মালা হতে হবে হালকা। হালকা মুক্তার গয়না এ ক্ষেত্রে বেশ ভালো লুক এনে দেয়। আবার কম কাজের শাড়ি হলে মালাটা হতে হবে জাঁকজমকপূর্ণ।
কামিজ কিংবা কুর্তির সঙ্গে জার্মান সিলভার, ব্ল্যাক পলিশড মালা কিংবা কাঠের তৈরি মালাগুলো এথনিক লুক দেয়। কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়াদের জন্য এই সাজ একদম যথার্থ।
প্লেন টি–শার্টের সঙ্গে লেয়ারড চেন কিংবা ভি–শেপ চেন বেশ মানিয়ে যাবে। তা ছাড়া বিপরীত রং মিলিয়েও মালা বাছাই করার যেতে পারে।
মালা বাছাইয়ের সময় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন পোশাকের গলার আকার। বড় গলার পোশাক পরলে পরিধানকারীর গলার সঙ্গে মিশে থাকে, এমন ধরনের মালা ভালো লাগে। আবার কলার দেওয়া পোশাকে একটু লম্বা, বুক পর্যন্ত নেমে থাকা গয়নাগুলো জুতসই।
কানের দুল
কারও সঙ্গে কথা বলার সময় সবচেয়ে বেশি নজরে পড়ে যে অনুষঙ্গ, সেটি হলো কানের দুল।
পোশাকের পাশাপাশি চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী দুল বাছাই করা প্রয়োজন।
দুল বড় হলে গলায় কোনো মালার প্রয়োজন হয় না। কারণ, এতে নজর একদিকে নির্দিষ্ট থাকে না; বরং জবরজং লাগে দেখতে।
কোনো ভারী পোশাকের সঙ্গে এলিগ্যান্ট লুকের জন্য মুক্তা কিংবা হীরা অথবা সাধারণ কোনো স্টাড কানের দুল একটি জুতসই সম্মিলন।
ঘড়ি, ব্রেসলেট, চুড়ি
হাতের অলংকার ব্যবহারের ক্ষেত্রে পোশাকের হাতার দিকে নজর রাখতে হবে
প্রথমেই বলে রাখি, ঘড়ি আপনার ব্যক্তিত্ব বহন করে। তাই আপনি যদি হাতঘড়ি ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে তার নকশা অবশ্যই আপনার রুচি অনুযায়ী হতে হবে। কে কী পরছে, সেটা বিবেচনা করে ঘড়ি বাছাই করলে তা কখনোই আপনার নিজস্ব ব্যক্তিত্বকে ধারণ করবে না। তা ছাড়া যাঁরা হাতে গয়না পরতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন, তাঁদের জন্য বিশেষ কিছু পরামর্শ—
হাতের অলংকার ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আপনার পোশাকের হাতার দিকে নজর রাখতে হবে।
হাতা বড় হলে, পাফড স্লিভ হলে হাতে আলাদা করে গয়না পরলে তা বেমানান লাগবে।
ছোট হাতার সঙ্গে চুড়ি কিংবা কয়েক স্তরের ব্রেসলেট পরা যায়। সে ক্ষেত্রে পোশাক বুঝে চুড়ি কিংবা ব্রেসলেট বাছাই করতে হবে।
সুতির শাড়ির সঙ্গে অবশ্যই হাতভর্তি কাচের চুড়ি ভালো লাগবে।
আংটি
পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে গয়না
আংটি আপনার আঙুলের শোভা বাড়াতে অপরিসীম ভূমিকা রাখে। তবে অনেক সময় আমরা হাতে মাত্রাতিরিক্ত অলংকার পরে ফেলি। এদিকে আমাদের একটু নজর দেওয়া প্রয়োজন।
হাতে অনেক চুড়ি কিংবা ব্রেসলেট পরলে আলাদা করে ভারী কোনো আংটি পরার প্রয়োজন হয় না।
আংটি বড় হলে একটি আংটিই যথেষ্ট।
পশ্চিমা সাজের সঙ্গে আবার মিডি রিং বেশি ভালো লাগে। সে ক্ষেত্রে একাধিক আংটিও খারাপ লাগে না দেখতে।
মনে রাখা জরুরি
সবশেষে বিশেষ কিছু বিষয় মনে রাখা জরুরি।
আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, বেশি গয়না পরা মানেই সুন্দর লাগবে, ব্যাপারটা এমন নয়। পোশাক ও পরিবেশ ভেদে গয়না নির্বাচন করা জানতে হবে।
মনে রাখতে হবে, গয়না আপনার পোশাককে অলংকৃত করবে। তাই গয়না যেন পোশাককে ছাপিয়ে বেমানান না দেখায়, সে ব্যাপারে সচেতন হতে হবে।
স্টাইল বুঝে গয়না নির্বাচন করা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ত্বকের রং বুঝে গয়না নির্বাচন করাও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত কুল টোনের জন্য রুপালি গয়না এবং ওয়ার্ম টোনের জন্য সোনালি গয়না ভালো মানায়।
গয়না পরার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম হলো কোনো নিয়ম মেনে না চলা। আপনার সাজপোশাক সম্পূর্ণ আপনার নিজের মতো হওয়া জরুরি। অন্যের দেখাদেখি না সেজে নিজস্বতা সৃষ্টি করতে হবে।
মেয়েদের জন্য ৬টি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাশন টিপসঃ
আপনি কী ফ্যাশনেবল নারী? নিজের ফ্যাশন-স্টাইল নিজেই তৈরি করে নেন? তাহলে, আসুন আজ জেনে নেই মেয়েদের জন্য কয়েকটি প্রয়োজনীয় ফ্যাশন টিপস!
ফ্যাশনের নেই কোনো নির্দিষ্ট পরিসীমা
নিজেকে একটু ফ্যাশনেবল দেখাক, আজকের দিনে তা কে না চায়! ফ্যাশন কখনও নির্দিষ্ট গণ্ডিতে থেমে থাকে না, মানে না কোনো নির্দিষ্ট নিয়মও। নিজস্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর স্বকীয়তার পাশাপাশি ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে যে কেউই চান সমাজের চলতি বা হাল ফ্যাশনের সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে। আবার অনেকে হাল ফ্যাশনের বাইরে গিয়ে সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী স্টাইল ধারণ করে যেন তৈরি করে নেন নিজের একটি ফ্যাশন।
কেমন ফ্যাশন হওয়া উচিত আপনার?
আপনি যদি মেয়ে হয়ে থাকেন, তাহলে কোন ড্রেস পরলে আপনাকে ভালো মানাবে, কোন ড্রেসের সঙ্গে কোন ধরণের জুয়েলারি মানানসই হবে, কোন ড্রেসের সাথে কেমন হবে আপনার হেয়ার স্টাইল, দিনে বা রাতে কেমন মেকআপ মানাবে আপনাকে- এই সাধারণ প্রশ্নগুলো নিশ্চয়ই আপনার মনে প্রায়ই ঘুরপাক খায়? তাই আপনার এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে এবং আপনাকে ফ্যাশনেবল রাখতে আজ আমরা জানবো মেয়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ৬টি ফ্যাশন টিপস, যেগুলো হাল ফ্যাশনের রীতিতে চলা মেয়ে হোক, কিংবা নিজস্ব ফ্যাশনের রীতিতে চলা মেয়ে হোক- সবার জন্যই পালনীয়।
১/ ফ্যাশন করার আগে জেনে নিন ফ্যাশনের খুঁটিনাটিঃ
যে কোনো ফ্যাশন অনুসরণ করার আগে আপনাকে অবশ্যই জেনে নিতে সেই ফ্যাশনের খুঁটিনাটি। কোন পোশাক আপনাকে মানাবে, কোন পোশাকে আপনি আরামবোধ করবেন, তা কেবলমাত্র আপনিই ভালো বলতে পারবেন। তাই কোনো পোশাক ক্রয় করার আগে অবশ্যই সেটি আপনাকে মানায় কিনা তা পরখ করে দেখবেন। নিজের শরীরের গড়ন অনুযায়ী বেছে নেয়া প্রয়োজন সঠিক লেন্থের জামাকাপড়। অতিরিক্ত আঁটসাঁট কিংবা অতিরিক্ত ঢিলেঢালা পোশাক কিনে পরার পর যদি আপনি আরামই না পান, তাহলে কিন্তু টাকা আর পছন্দের পোশাক দুটোই বৃথা যাবে। আবার সব ধরণের মুখের সাথে সব হেয়ার কাটিং মানায় না। তাই নিজের মুখের অবয়বের সাথে যে ধরণের হেয়ার কাটিং বেশি মানানসই, সেভাবেই চুল কাটিয়ে নিতে হবে। তাই ফ্যাশন করার আগে আপনাকে ফ্যাশনের এসব খুঁটিনাটি বিষয় জেনে নিতে হবে বৈ কী!
২/ পোশাকে আনুন নতুনত্বঃ
আপনি যদি গতানুগতিক একই ধরণের পোশাক পরতে পছন্দ করেন, তাহলে তার মধ্য থেকেই একটু নতুনত্ব আনার চেষ্টা করুন। হোক না তা শাড়ি, সালোয়ার কামিজ, জিন্স-ফতুয়া বা কোনো কুর্তি। আপনার পরিধেয় পোশাকের ধরণে নতুনত্ব আনলে যেমনটি ভালো লাগবে আপনার নিজের কাছে, তেমনি অন্যদের
চোখেও আপনি হয়ে উঠবেন আকর্ষণীয়। আবার ঋতু অনুযায়ী সামঞ্জস্যপূর্ণ পোশাকও আপনাকে পরতে হবে। অর্থাৎ শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষাভেদে আপনার প্রিয় পোশাকটিও হবে সেই ঋতুতে পরার জন্য আরামদায়ক।
৩/ সিম্পল থাকার চেষ্টা করুনঃ
আপনি যতই ফ্যাশনেবল জামাকাপড় পড়ুন না কেন, সাজগোজের ক্ষেত্রে সিম্পল বা ন্যাচারাল লুক বজায় রাখার কোনো বিকল্প নেই প্রকৃত ফ্যাশনেবল হওয়ার ক্ষেত্রে। জমকালো মেকআপ আর সাজগোজ শুধুমাত্র পার্টিতেই মানানসই। বরং চমৎকার সাধাসিধে সাজগোজই মানিয়ে যায় আপনার দৈনন্দিন চলাফেরার ক্ষেত্রে।
৪/ চলতি ফ্যাশন ট্রেডের দিকে নজর দিনঃ
আপনার নিজস্ব ফ্যাশন স্টাইল যাই হোক না কেন, আপনাকে সবসময় চলতি ফ্যাশন ট্রেন্ডের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তবে তা অবশ্যই আপনার স্বকীয়তা বজায় রেখে। অর্থাৎ ধরুন, যদি আপনি সালোয়ার কামিজ পরতে পছন্দ করেন, তাহলে কোন ধরণের বা ডিজাইনের সালোয়ার-কামিজ এখন ফ্যাশন বাজারে চলছে, বা কোন ধরণের কুর্তি, কোন শেপের জিন্স এখন বেশি চলে সেগুলোর দিকে খেয়াল রেখেই আপনাকে আপনার পছন্দের কাপড়টি বানিয়ে নিতে হবে।
৫/ ব্যবহার করুন পোশাকের সাথে মানানসই জুয়েলারি ও এক্সেসরিজঃ
আপনি যে ধরণের পোশাক পরিধান করবেন, তার রঙ ও ডিজাইনের সাথে মানানসই জুয়েলারি, ব্যাগ ও জুতা অবশ্যই আপনাকে ব্যবহার করতে হবে। নইলে শুধুমাত্র ফ্যাশনেবল ড্রেস পরে তার সাথে বেমানান কোনো এক্সেসরিজ নিয়ে বের হলে আপনার গোটা ফ্যাশনটাই নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৬/ মেকআপের লুক আপনাকে করে তুলবে আরো বেশি ফ্যাশনেবলঃ
নিজের ড্রেসের সাথে ম্যাচিং করে সবসময় মেকআপ করা উচিত। এবং মেকআপ হতে হবে অবশ্যই সময় ও ঋতুর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণও। কোন ড্রেসের সাথে আপনি কী ধরণের মেকআপ করবেন, কিভাবে চুল বাঁধবেন তা অবশ্যই আপনার ফ্যাশনেবল লুকের সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কযুক্ত। তবে দিনের বেলায় হালকা মেকআপ করলেও রাতের বেলায় গাঢ় মেকআপ আপনার ফ্যাশনেবল লুককে করে তুলবে অনন্যময়।
তো এই থেকে আমরা আজ জেনে নিলাম, কিভাবে মেয়েরা নিজেদের ফ্যাশনেবল করে তুলতে পারে। মনে রাখতে হবে, ফ্যাশন শুধু মানুষকে দেখানোর জন্যই না, বরং নিজস্ব বৈচিত্র ও স্বকীয়তাকে তুলে ধরার জন্যও বটে!
ফ্যাশন করার আগে জেনে নিন ফ্যাশনের খুঁটিনাটিঃ
যে কোনো ফ্যাশন অনুসরণ করার আগে আপনাকে অবশ্যই জেনে নিতে সেই ফ্যাশনের খুঁটিনাটি। কোন পোশাক আপনাকে মানাবে, কোন পোশাকে আপনি আরামবোধ করবেন, তা কেবলমাত্র আপনিই ভালো বলতে পারবেন। তাই কোনো পোশাক ক্রয় করার আগে অবশ্যই সেটি আপনাকে মানায় কিনা তা পরখ করে দেখবেন। নিজের শরীরের গড়ন অনুযায়ী বেছে নেয়া প্রয়োজন সঠিক লেন্থের জামাকাপড়। অতিরিক্ত আঁটসাঁট কিংবা অতিরিক্ত ঢিলেঢালা পোশাক কিনে পরার পর যদি আপনি আরামই না পান, তাহলে কিন্তু টাকা আর পছন্দের পোশাক দুটোই বৃথা যাবে। আবার সব ধরণের মুখের সাথে সব হেয়ার কাটিং মানায় না। তাই নিজের মুখের অবয়বের সাথে যে ধরণের হেয়ার কাটিং বেশি মানানসই, সেভাবেই চুল কাটিয়ে নিতে হবে। তাই ফ্যাশন করার আগে আপনাকে ফ্যাশনের এসব খুঁটিনাটি বিষয় জেনে নিতে হবে বৈ কী!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dhaka
1216
Mohammadpur
Dhaka, 1207
An eccentric online destination for jewellery and fashion accessories.
House/89, Road/13, Monsurabad, Dhaka/
Dhaka, 1207
Style is way to say who you are without having speak
26, 27 (1st Floor), Amir Complex, Uttara Model Town
Dhaka, 1230
The Most Trusted Gold Jewellery Brand www.facebook.com/alaminjewellers www.alaminjewellers.com
Asulia, Saver
Dhaka
This is a perfection usa pocket watch page. There are many types of pocket watch available. They are
Road-9, Shekhertak
Dhaka, 1207
We think that looking well makes you feel good and while you're feeling good, you can help those aro