PCAB- Parenting Coaches Association of Bangladesh
Parenting Coaches Association of Bangladesh is a non-profit organization for fostering parenting ski
Parenting Coaches Association of Bangladesh (PCAB)
Brig Gen Mirza Baker Sarwar Ahmed (retd) - Co-Founder and President
Mohammad Yousuf Efti - Founder and Vice President
Mohammad Salauddin - Founding Member and Vice President
Dr. Md. Abdul Aziz Sohel - Founding Member and Vice President
Mohammad Ali Ashraf Uddin - Co-Founder and General Secretary
Rawnok Jahan Nisa - Founding Member and Treasure
অপটিমাইজ ২০২৪
Future Icon-এর বিশেষ আকর্ষণ!
এইচবিআর আর্টিক্যল রিভিউ উইথ ইউসুফ ইফতি
(হার্ভার্ড বিজিনেস রিভিউ-র সেলস, লিডারশীপ, মার্কেটিং সহ বিভিন্ন বিষয়ের প্রিমিয়াম আর্টিক্যলগুলো নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে)
প্রতি সপ্তাহে পডকাস্ট এবং ভিডিও আকারে পাবলিশ করা হবে
আপনি কি একজন সেলস প্রফেশনাল ?
আপনি কি আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করতে চান?
আপনি কি সর্বশেষ প্রফেশনাল এবং ব্যবসায়িক জ্ঞান পেতে চান?
যদি হ্যাঁ, তাহলে এইচবিআর আর্টিক্যল রিভিউ উইথ ইউসুফ ইফতি আপনার জন্য!
এই পডকাস্ট এবং ভিডিওতে, ইউসুফ ইফতি, একজন অভিজ্ঞ সেলস এবং লিডারশীপ প্রশিক্ষক, উদ্যোক্তা এবং কোচ, হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ থেকে বাছাইকৃত আর্টিকেলগুলি পর্যালোচনা করবেন। তিনি প্রতিটি আর্টিকেলের মূল বিষয়গুলি তুলে ধরবেন এবং কীভাবে আপনি সেগুলি আপনার নিজের জীবন এবং কর্মজীবনে প্রয়োগ করতে পারেন তা দেখাবেন।
এই পডকাস্ট এবং ভিডিওটি আপনাকে নিম্নলিখিত বিষয়গুলিতে সাহায্য করবে:
আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি করুন
সর্বাধুনিক বিক্রি এবং নেতৃত্ব গুণাবলি বাড়ানোর জ্ঞান
সমসাময়িক ব্যবসায়িক জ্ঞান অর্জন করুন
আপনার ব্যবসায়িক সিদ্ধান্তগুলি উন্নত করুন
আপনার কর্মজীবনকে এগিয়ে নিন
এই পডকাস্ট এবং ভিডিওটি প্রতি সপ্তাহে প্রকাশিত হবে। প্রথম পর্বটি প্রকাশিত হবে ২০২৪ সালের ১২ জানুয়ারি। শুক্রবার বাংলাদেশ সময় রাত ৯ টায়।
আপনি এই পডকাস্ট এবং ভিডিও শুনতে এবং দেখতে পারেন:
YouTube-এ
Spotify-এ
Apple Podcasts-এ
Google Podcasts-এ
আজই সাবস্ক্রাইব করুন এবং আপনার দক্ষতা বৃদ্ধিতে শুরু করুন!
বিশেষ আকর্ষণ:
প্রতিটি আর্টিক্যাল পিডিএফ আকারে ভিডিও দেখা সকলকে ই দিয়ে দেওয়া হবে। যা আপনাকে অনেক অনেক ডলার খরচ করে কিনতে হতো। তা পেয়ে যাবেন ফিউচার আইকন তথা ইউসুফ ইফতি -র পক্ষ থেকে গিফট।
প্রতিটি পর্বে, ইউসুফ ইফতি একটি অনুশীলন অন্তর্ভুক্ত করবেন যা আপনাকে প্রতিটি আর্টিকেলের মূল বিষয়গুলিকে আপনার নিজের জীবন এবং কর্মজীবনে প্রয়োগ করতে সাহায্য করবে।
আমাদের সাথেই থাকুন
A superb announcement (First Time in Bangladesh) is coming from Future Icon
Optimize 2024
Thank You Yousuf Efti Bhiaaa for Wounderfull Sharing, I follow those as maximum as possible, Many can follow. JTZ Engineering & Trading Inn JTREAT
পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং বইয়ের সেরা ১০টি শিক্ষনীয় বিষয় যা আপনার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে!
পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং বইটিতে নরম্যান ভিন্সেন্ট পিল তাঁর নিজস্ব জীবনের অভিজ্ঞতা ও গবেষণার ভিত্তিতে পজিটিভ থিংকিংয়ের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন।
বইটিতে তিনি পজিটিভ থিংকিংয়ের মাধ্যমে জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছেন।
১. পজিটিভ থিংকিং হলো একটি দক্ষতা যা শিখতে হয়।
পজিটিভ থিংকিং হলো একটি অভ্যাস যা তৈরি করতে হয়। এটি একটি সহজাত বৈশিষ্ট্য নয়। পজিটিভ থিংকিংয়ের মাধ্যমে জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করতে হলে এটিকে একটি দক্ষতা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
২. পজিটিভ থিংকিংয়ের মাধ্যমে আমরা আমাদের চিন্তাভাবনা ও আচরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।
আমাদের চিন্তাভাবনা ও আচরণ আমাদের জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করে। আমরা যদি ইতিবাচক চিন্তা করি তাহলে আমাদের আচরণও ইতিবাচক হবে। এবং ইতিবাচক আচরণের মাধ্যমে আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জন করতে পারব।
৩. পজিটিভ থিংকিং আমাদের স্বাস্থ্য ও সুখের উন্নতি ঘটায়।
ইতিবাচক চিন্তা আমাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। এটি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, স্ট্রেস কমায় এবং সুখ অনুভব করা সহজ করে।
৪. পজিটিভ থিংকিং আমাদের সম্পর্ককে মজবুত করে।
ইতিবাচক চিন্তা আমাদের অন্যদের সাথে সুন্দর সম্পর্ক গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এটি আমাদের আরও সহানুভূতিশীল ও বোঝাপড়াশীল করে তোলে।
৫. পজিটিভ থিংকিং আমাদের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে।
ইতিবাচক চিন্তা আমাদের নতুন ধারণা ও সমাধান খুঁজে পেতে সাহায্য করে। এটি আমাদের সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করে।
৬. পজিটিভ থিংকিং আমাদের উদ্দেশ্যবোধ ও আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
ইতিবাচক চিন্তা আমাদের জীবনে একটি উদ্দেশ্য খুঁজে পেতে সাহায্য করে। এটি আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং আমাদের লক্ষ্য অর্জনে অনুপ্রাণিত করে।
৭. পজিটিভ থিংকিং আমাদের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
ইতিবাচক চিন্তা আমাদের সমস্যাকে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে সাহায্য করে। এটি আমাদের সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৮. পজিটিভ থিংকিং আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর করে তোলে।
ইতিবাচক চিন্তা আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর ও অর্থবহ করে তোলে। এটি আমাদের জীবন থেকে আরও বেশি উপভোগ করতে সাহায্য করে।
৯. পজিটিভ থিংকিং একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনে সাহায্য করতে পারে।
পজিটিভ থিংকিং একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনে সাহায্য করতে পারে। এটি আমাদের লক্ষ্য অর্জন, সম্পর্ক গড়ে তোলা, স্বাস্থ্য ও সুখের উন্নতি ঘটানো এবং জীবনকে আরও সুন্দর করে তোলার ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে।
১০. পজিটিভ থিংকিং একটি অভ্যাস যা প্রতিদিন অনুশীলন করতে হয়।
পজিটিভ থিংকিং একটি অভ্যাস যা প্রতিদিন অনুশীলন করতে হয়। আমরা যদি প্রতিদিন পজিটিভ থিংকিংয়ের অনুশীলন করি তাহলে এটি আমাদের একটি অভ্যাসে পরিণত হবে এবং আমরা এর সুফল ভোগ করতে পারব।
পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং বইটি পজিটিভ থিংকিংয়ের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ বই
আপনিও এই বইটি পড়তে পারেন।
- ইউসুফ ইফতি, সেলস লিডারশীপ ট্রেইনার
আজকাল অনেক বাবা তার সন্তানের চাকরির জন্য সন্তানের থেকে বেশি উদগ্রীব এবং সুপারিশ বা follow up কল করে থাকেন বিষয়টা কিভাবে দেখেন আপনি!??
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের "কারার ঐ লৌহ কপাট" ঐতিহাসিক গানটির সুর বিকৃত করে প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী এ আর রহমান ঘৃণার কাজ করেছেন।
কালজয়ী এই গানের শৈল্পিকতা নষ্ট করার জন্য তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
"We never know the love of the parent till we become parents ourselves." Henry Ward Beecher
গত ২৭শে অক্টোবর ,শুক্রবার , সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা অবদি PCAB- Parenting Coaches Association of Bangladesh পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হল "হ্যাপি পেরেন্টিং" সিজন-৭।
প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন কোলকাতা থেকে আগত প্রিয়াংকা চ্যাটার্জি যিনি আন্তর্জাতিকভাবে "গল্পদিদি" নামে সুপরিচিত। এওয়ার্ড উইনার ইনটারন্যাশনাল "স্টোরিটেলার এবং ড্রামা কোচ।
এছাড়াও ছিলেন অসাধারন ব্যাক্তিত্যের অধিকারী পিকেএব এর প্রেসিডেন্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মির্জা বাকের স্যার।
আর আমাদের সবার প্রিয় এবং অত্যন্ত জনপ্রিয় এশিয়ার বেস্ট এওয়ার্ড উইনিং সেলস লিডারশীপ ট্রেইনার। সি ই ও অফ ফিউচার আইকন জনাব ইউসুফ ইফতি স্যার।
Yousuf Efti
Best Award-winning Trainer in South Asia by ISTD
PhD Scholar (Malaysia), MBA (MKT), PGDSSD (UK)
IFC-LPI Certified Trainer (USA and UK)
Sales Leadership Trainer
Lead Consultant and CEO, Future Icon
Certified parenting coach
Vice president ,PCAB
Join with us
Registresion link : https://forms.gle/XqrQpdxqLGnJ2jK76
PRIYANKA CHATTERJEE (GOLPODIDI)
International Story Consultant Award-winning Storyteller
Applied Drama Coach Kolkata, India
Priyanka Chatterjee aka 'Golpodidi is an International Story Consultant, an Award-winning Storyteller, a Process Drama Coach, a Design Thinker, a Career Coach, an MBA (Gold) Medalist), an alumna of International Institute of Storytelling. Emerson College, UK. She's the Artistic Director, Arts4Change International (a social impact organisation). She is also the Founder, Wild Strawberry and Director. Storytelling Education and Arts India Council (SEAIC) 🇧🇩🇮🇳
Join with us :
https://forms.gle/XqrQpdxqLGnJ2jK76
আগামী ২৭ অক্টোবর ২০২৩ সন্ধ্যায় সন্তানকে মানবিক গুনাবলির মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একটি ট্রেইনিং সেশনে মাত্র ২০ জোড়া কাপল (স্বামী-স্ত্রী) অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
প্রতি কাপল মাত্র ১২০০/- (ডিনার সহ)
কে কে জয়েন করতে চান?
Thank You Almasur Rahman bhia our Mentor
নেগেটিভ চিন্তা এত কেন আসে এবং সেখান থেকে বেরিয়ে আসার উপায় কি::==
অনেকের কমন প্রশ্ন সারাদিন খালি খারাপ চিন্তা মাথায় আসে । খুব স্বাভাবিক ,ব্রেন তো মেমোরি কার্ড বা সফটওয়্যার যা দেখবো শুনবো সব মেমোরিতে ভরপুর হবে সেখান থেকেই আমাদের ভাবনা বিকশিত হবে-- ---- টিভি সংবাদ, বিশ্বের প্রবাহমান সংবাদ প্রায় সব নেতিবাচক,--- সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই নেতিবাচক সংবাদের ছড়াছড়ি, কে কাকে নিচু করবে, গোপন কথপোকথন ফাঁস করবে, কে কয়টা বিয়ে করলো , কাকে নিয়ে নাচলো, কে কোন কালে কাকে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছিলো বা কি করেছিলো সেটা নিয়ে ট্রল করার ছড়াছড়ি -----
আল্লাহ বলেন“, ‘আর তোমরা অন্যের দোষ খুঁজে বেড়াবে না এবং পরম্পর গীবন করবে না ’ (সুরা-৪৯ হুজুরাত) “---
রাসুল (সা: ) বলেন, ‘যারা প্রকাশ্যে ও গোপনে (অগ্র-পশ্চাতে) অন্যের দোষ বলে বেড়ায়, তাদের জন্য রয়েছে ধ্বংসের দুঃসংবাদ” -(মুসলিম), --
কিন্তু আমাদের অনেকে এই সব অশালীনতা খুঁজতে এবং প্রচার করতে পছন্দ করেন , মজা পান এবং ভালো কাজ বলে মনে করেন ---
মনে রাখা দরকার আমরা যতো খারাপ কথা , অশ্লীল কথা প্রচার করবো তত খারাপ জিনিষের বিস্তার ঘটবে ঠিক তেমনি যত ভালো উত্তম সততার মহত্বের বিষয় প্রচার করবো তত মানুষ উত্তমের দিকে আকর্ষিত হবে -- কারণ our Brain attract to the negative . Because negative information causes a surge in activity in a critical information processing area of the brain, our behaviors and attitudes tend to be shaped more powerfully by bad news, experiences, and information---
ভালো পথে থাকি, ভালো কথা বলি -----
গত ১২বছর থেকে বিভিন্ন সেমিনারে উপরের কথাগুলো বলে থাকি যাতে কিছুটা হলেও আমরা সচেতন হই এবং আমাদের সন্তানরা ইতিবাচক পথে এগিয়ে যেতে পারে --
সবার প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা ---
মো.আলমাসুর রহমান
১৫/০৬/২৩
Counsellor, Mind Gym
East West University
As of Part Social Phenomenon/Research
May I request your Opinion
When a Mother Becomes Zealous to her Adult I Independent Established Son?
Is it True or False as per your Opinion/Experience.
"যার ললাটের ঐ সিঁদুর নিয়ে ভোরের রবি ওঠে। আলতা রাঙ্গা পায়ের ছোঁয়ায় রক্ত কোমল ফোটে। সেই যে আমার মা, যার হয়না তুলনা"
বিশ্ব ‘মা’ দিবস আগামী রোববার। প্রতিবছর মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার এই দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়। যদিও মাকে ভালোবাসা জানাতে কোনো দিনক্ষণ লাগে না। তবুও মায়ের জন্য ভালোবাসা জানানোর দিন আজ।
পৃথিবীর সব দেশেই এই মা শব্দটিই কেবল সার্বজনীন। মা প্রথম কথা বলা শেখান বল���ই মায়ের ভাষা হয় মাতৃভাষা। মা হচ্ছেন মমতা-নিরাপত্তা-অস্তিত্ব, নিশ্চয়তা ও আশ্রয়। মা সন্তানের অভিভাবক, পরিচালক, ফিলোসফার, শ্রেষ্ঠ শিক্ষক ও বড় বন্ধু। মায়ের দেহে নিউট্রোপেট্রিক রাসায়নিক পদার্থ থাকায় মায়ের মনের মাঝে সন্তানের জন্য মমতা জন্ম নেয়, মায়ের ভালোবাসার ক্ষমতা বিজ্ঞানের মাপকাঠিতে নির্ণয় করা সম্ভব নয়।
ইসলামে মায়ের মর্যাদা অসীম। মাকে মহান আল্লাহ তা’য়ালা স্বীয় রাসুলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সালামের পরে সর্বোচ্চ আসন দিয়েছেন। সমাসীন ক��েছেন অভাবনীয় মর্যাদার আসনে। বলা হয়েছে, মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত। বুখারী শরীফের হাদিসে আছে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সালামের নিকট এক সাহাবা জিজ্ঞাসা করলেন “আমার উপর সবচেয়ে বেশি অধিকার কার? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বললেন “তোমার মায়ের”। সাহাবী আবার জিজ্ঞাসা করলেন “আমার উপর সবচেয়ে বেশি অধিকার কার? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বললেন “তোমার মায়ের”। সাহাবা আবার জিজ্ঞাসা করলেন “আমার উপর সবচেয়ে বেশি অধিকার কার? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বললেন “তোমার মায়ের”। সাহাবা আবার জিজ্ঞাসা করলেন “আমার উপর সবচেয়ে বেশি অধিকার কার? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাহে ওয়া সাল্লাম বললেন “তোমার বাবার”।
মা এর স্থান কখনো কেউ নিতে পারেনা। ভালো থাকুক প্রতিটি মা।
Good Sharing
পজিটিভ প্যারেন্টিং এর লক্ষ্যই সন্তানের উপর মা-বাবার ইতিবাচক প্রভাব :
একটি শিশু জন্মের পর থেকে যাদের সর্বোচ্চ সান্নিধ্যে থাকে, এবং বেড়ে ওঠে, তারাই মা-বাবা। একটি শিশুর বোঝার বয়স হওয়ার পর থেকে সে তার আশেপাশে যা দেখে, তা অনুকরণ করতে চায় এবং করে। আনুমানিক ৩ বছর বয়স থেকে, একটি শিশু যা দেখে, তা ধারণ করে বেড়ে ওঠে। যেহেতু একটি শিশু তার মা বাবার সংস্পর্শে সর্বোচ্চ সময় কাটায়, তাই শিশুর কথা-বার্তা, আচার, ব্যবহার থেকে শুরু করে নীতি, নৈতিকতা, সবকিছুতেই মা-বাবার প্রভাব প্রগাঢ়।
একটি শিশু কিভাবে কোনো কিছু গ্রহণ করবে, কোন পরিবেশে কিভাবে প্রতিক্রিয়া করবে, শৈশবে এর অধিকাংশ নিয়ন্ত্রণই থাকে অভিভাভকের হাতে। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের দায়িত্ব সন্তানের জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা।
একটি শিশুর উপর অভিভাবকের ইতিবাচক প্রভাব পরলেই কেবল সেই শিশু তার অভিভাবকের আদর্শকে, অভিভাবককে আদর্শ হিসেবে নিজের মধ্যে ধারণ করে, করতে পারে। 'মা- বাবা সন্তানের সর্বদা মঙ্গল কমনা করে' - সন্তানকে এই বিষয়টি বোঝার সুযোগ করে দিতে হবে। সন্তান তখনই মা-বাবার আদেশ নিষেধ মানবে এবং এর কারণ বুঝতে পারবে, যখন সে তাদের দৃষ্টিকোণ বুঝতে পারবে এবং তা আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করবে।
একজন সন্তান যদি মা বাবার ইতিবাচক ব্যক্তিত্ব, নিজস্ব আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করে বেড়ে ওঠে, তাহলে অভিভাবক এবং সন্তানের সম্পর্ক তুলনামূলকভাবে সহজ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ হয়। এবং 'পজেটিভ প্যারেন্টিং'-এর লক্ষ্যই হলো, সন্তানের উপর মা-বাবার ইতিবাচক প্রভাব এবং সন্তান ও অভিভাবকের সুসম্পর্ক।
Regards
Shafika Tasnim
Executive, Parenting
পবিত্র মাহে রমজান মাসে মুসলমানগন সারাদিন মহান রাব্বুল আলামিনের হুকুমে রোজা রাখেন। এবং সারাদিন রোজা রেখে নামাজ কালাম পড়ার পরেই সূর্য অস্ত যাওয়ার সময় যে খাবার গ্রহণ করেন তাই হচ্ছেন ইফতার।
আমরা প্রতিদিন নিজ পরিবারের মানুষের সাথে ইফতার করে থাকি। পরিবার বলতে শুধু বাবা-মা ভাই-বোন কে-ই বুঝায় না কর্মক্ষেত্রে কাজের মাধ্যমে কলিগরাও একটি পরিবার হয়ে উঠে। সেই পরিবার নিয়েই ৮ এপ্রিল, ২০২৩ তারিখে ফিউচার আইকন এবং পিক্যাবের যৌথ উদ্দ্যোগে রাওয়া ক্লাবে আয়োজন করা হয় “আইকনস' ইফতার-২০২৩”।
এই ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন ফিউচার আইকন এর প্রধান উপদেষ্টা কাজী এম আহমেদ, প্রধান পৃষ্ঠপোষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মির্জা বাকের (অবঃ), ফিউচার আইকনের সিওও মো: আলি আশরাফ, এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন ফিউচার আইকন এবং পিক্যাবের মেম্বারগন।
#রমজান
আখতারুজ্জামান আজাদের এই বাস্তববাদী লেখাটি শেয়ার না করে পারলাম না।.....
বগুড়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজকে বদলি করে ঢাকায় আনা হয়েছে। এই বদলি অনুমিতই ছিল। কোনো পুলিশসদস্য বিতর্কিত কিছু করলে যেভাবে তাকে 'পুলিশ লাইনে সংযুক্ত' করা হয়, ঐ জজকেও ওভাবে আইন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে। বগুড়া বালিকাবিদ্যালয়ের নিয়ম হলো ছাত্রীরা একেকদিন ছয়জন মিলে পালাক্রমে শ্রেণিকক্ষ ঝাড়ু দেবে, দারুণ নিয়ম। ঐ জজের মেয়ের পালা যখন এল, তখন নিজেকে সে অভিজাত ঘোষণা দিয়ে ঝাড়ু দিতে অস্বীকৃতি জানাল এবং সহপাঠীদেরকে 'বস্তি' আখ্যা দিয়ে 'পারলে তোরাও জজের মেয়ে হয়ে দেখা' বলে ফেসবুকে পোস্ট দিল। যারা সেই পোস্টের বিরোধিতা করে মন্তব্য করেছিল, মাত্রাতিরিক্ত ঔদ্ধত্যের পরিচয় দিয়ে 'অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ' তাদেরকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পাকড়াও করার হুমকি দিয়েছেন এবং বিরোধিতাকারীদের মায়েদেরকে বাধ্য করেছেন তার (জজ) পা ধরে 'মাফ' চাইতে। অথচ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে শাস্তি হওয়ার মতো অপরাধ করেছে তারই মেয়ে। 'বদলি' মোটেই এই অপরাধের উপযুক্ত শাস্তি না— এ কথা সবাই জানে। এই শাস্তি বরং অনেকটা পুরস্কারের মতো। সপ্তাহখানেক পরে এই ঘটনা কেউ মনে রাখবে না— তাও সবার জানা। বাংলাদেশে আমলা, পুলিশ ও বিচারকদের একাংশের ঔপনিবেশিক ঔদ্ধত্যের কথাও সবার জানা। এর কোনো সমাপ্তি বা সমাধান নেই।
সবকিছু সবার জানা থাকা সত্ত্বেও একটা কথা বলতে ইচ্ছে করছে। আলোচ্য জজের আলোচ্য মেয়েটা মাত্রই অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। বয়স তেরো বা চৌদ্দ। জন্ম থেকেই সে চেনাপরিচিত সবার কাছ থেকে মাতৃসূত্রে আলাদা গুরুত্ব পেয়ে এসেছে। মা ক্ষমতাধর বিধায় সবাই এই মেয়েটিকে তোয়াজ করেছে। বুড়ো-বুড়ো আইনজীবী আর মায়ের কার্যালয়ের বৃদ্ধ কর্মচারীরাও মেয়েটিকে শৈশব থেকেই 'আপনি' বলে সম্বোধন করেছে, জন্মদিনে দামি উপহার দিয়ে ভাসিয়ে দিয়েছে, জজকে খুশি করার জন্য জজের মেয়েকে গুরুত্ব দিয়ে মাথায় তুলে রেখেছে। মাও মেয়েকে পদে-পদে বুঝিয়ে দিয়েছেন সে অন্যদের চেয়ে আলাদা; অন্যরা তার প্রজা, সে প্রভু। সে কখনোই সবার সাথে স্বাভাবিকভাবে মেশেনি; মিশেছে কেবল অন্যান্য জজ, আমলা আর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সন্তানদের সঙ্গে। ওর পৃথিবীটা অনেক ছোট। জজ কোর্ট, জাজেস কমপ্লেক্স, খাসকামরা, জাটি (জুডিশিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ট্রেনিং ইনস্টিটিউট), সার্কিট হাউজ, অফিসার্স ক্লাব, লেডিস ক্লাব আর বিভিন্ন সরকারি অতিথিশালার মধ্যে ওর চলাফেরা-জানাশোনা সীমাবদ্ধ।
মেয়েটার বয়স চিরকাল তোরো-চৌদ্দতে থেমে থাকবে না। ওর বয়স একদিন তেইশ-চব্বিশ হবে, তেত্রিশ-চৌত্রিশ হবে; স্কুল পেরিয়ে কলেজে পা দেবে, কলেজ পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে। কলেজেও সে বহুবিধ বিতণ্ডায় জড়াবে, একে-ওকে চড়থাপ্পড় মারবে, দরিদ্র সহপাঠীদের চুলের মুঠি ধরে টানাহেঁচড়া করবে। কলেজ পর্যন্ত সে মায়ের ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর মায়ের পরিচয় কোনো কাজেই আসবে না। বিশ্ববিদ্যালয় জজের মেয়ে, ডিসির ছেলে, সচিবের ভাতিজা, মন্ত্রীর ভাগনে পোঁছে না। বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীই গোনে না। বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রপ্রধানকে সিংহাসন থেকে টেনেহিঁচড়ে নামায়, কাউকে-কাউকে সিংহাসনে বসায়৷ বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েও এই মেয়ে দম্ভ দেখানোর চেষ্টা করবে। ব্যর্থ হবে। ব্যর্থ হয়ে মায়ের শরণাপন্ন হবে। মা তখন অসহায় বোধ করবেন। বয়সের পরিক্রমায় মেয়ে বিবিধ ব্যক্তিগত জটিলতায় জড়াবে। মা আবারও অসহায় হবেন। ততদিনে মায়ের ক্ষমতাও আগের মতো আর থাকবে না, থিতিয়ে আসবে। মফস্বলে যত ক্ষমতা দেখানো যায়, রাজধানীতে এর ছিটেফোঁটাও না। মা তখন মেয়ের হয়ে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে ক্ষমা চাইবেন, করজোড় করবেন, মাথা নত করবেন; নিজের মানসম্মান বাঁচাতে হয়তো আড়ালে কারো পা-ও ধরবেন। তখন পা ধরেও কাজ হবে না। সবচেয়ে বড় কথা— এই মেয়ে একদিন মায়ের গায়েও হাত তুলতে দ্বিধা করবে না। সেই দিন আসবে। অনিবার্যভাবেই আসবে।
এই মা নিজের গর্ত নিজেই খুঁড়ে রেখেছেন। মেয়ের স্কুলে মা হিশেবে না গিয়ে 'অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ' হিশেবে গিয়ে, চেয়ারটাকে খাসকামরায় রেখে না গিয়ে সাথে করে স্কুলে নিয়ে গিয়ে, ব্যক্তিগত বিতণ্ডায় রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে তিনি মস্ত ভুল করেছেন। এই ভুলের খেসারত তাকে যাবজ্জীবন দিতে হবে। তিনি নিজেই যেহেতু আদালত, তাই আদালত তাকে শাস্তি দেবে না। তাকে শাস্তি দেবে 'সময়', তাকে শাস্তি দেবে তার নিজেরই মেয়ে। তিনি জানেন না— নিজ ঘরে তিনি একটা বিস্ফোরক বড় করে চলছেন, ননির পুতুল গড়তে গিয়ে তিনি গড়ে তুলছেন একটা শনির পুতুল। পুলিশকর্মকর্তার মেয়ে ঐশীর কথা ভুলে গেলে চলবে না। ঐশীরা একদিনে ঐশী হয় না। আঠারো বছর আশকারা পেয়ে তবেই ঐশীরা ঐশী হয়, রাতের আঁধারে বাবা-মাকে হত্যা করে।
মনে পড়ে— বরগুনা জিলা স্কুলে আমাদের সহপাঠী ছিল জেলা জজেরও ছেলে, জেলাপ্রশাসকেরও ছেলে। এরা আমাদের সাথে মিলেমিশেই চলত, কখনও ঔদ্ধত্যের পরিচয় দেয়নি। জেলা জজের ছেলে ছিল আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। ওরা বরগুনা থেকে খুলনায় বদলি হয়ে যাওয়ার পর ওর সাথে বছরের পর বছর পত্রযোগাযোগ ছিল। দুই টাকার হলুদ খামে আমরা চিঠি লিখে পাঠাতাম। ওরা যখন খুলনা থেকে বরিশালে বদলি হয়, তখন জাতীয় শিক্ষাসপ্তাহের বক্তৃতাপ্রতিযোগিতার বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ করতে বরগুনা থেকে বরিশালে গিয়েছিলাম। সেই সুবাদে বরিশালে ওদের কোয়ার্টারে বেড়াতেও গিয়েছিলাম। জেলা জজের স্ত্রী নিজহাতে আমার মুখে মিষ্টি তুলে দিয়ে আপ্যায়ন করেছিলেন, পুত্রজ্ঞান করে জড়িয়ে ধরেছিলেন। সেই জজ যখন বিচারপতি হলেন, তখনও ঢাকায় তাদের বাসভবনে দেখা করতে গিয়েছি। আপ্যায়ন আগের মতোই প্রাণবন্ত ছিল। আমি অপাঙক্তেয় পরিবারের সন্তান বলে তারা নাক সিঁটকাননি। এর নাম শিক্ষা। বরগুনার জেলা জজের ছেলে আমাদের সাথে পড়েছিল সপ্তম শ্রেণি (২০০০ সাল) পর্যন্ত। এই যে তেইশ বছর পরও তাদেরকে স্মরণ করলাম, বগুড়ার 'অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ'কে বা তার মেয়েকে এভাবে কেউ স্মরণ করবে না।
বাচ্চাদের মধ্যকার ঝগড়াঝাটিতে জড়িয়ে যেসব অভিভাবক নিজেদের সন্তানকে শাসন না করে উলটো প্রাতিষ্ঠানিক বা অর্থনৈতিক ক্ষমতা ব্যবহার করে সন্তানের প্রতিপক্ষকে দমন করে উল্লাস করেছেন, ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়— তাদের পরিণতি কখনও ভালো হয়নি। এই সন্তানরা এই অভিভাবকদেরকে পরবর্তীকালে মাটিতে মিশিয়ে দেয়। দম্ভ চিরদিন থাকে না, চেয়ার চিরদিন থাকে না। চেয়ার বড় ঝুঁকিপূর্ণ এক বস্তু। এর যেকোনো একটা পায়া ভেঙে গেলেই পপাত ধরণীতল। যে শিক্ষা একজন 'অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ'কে সন্তানশাসন শেখাতে পারে না, একজন জেলাপ্রশাসককে 'স্যার' ডাক শোনার লকলকে লোভ থেকে নিবৃত্ত করতে পারে না; সময় এসেছে সেই শিক্ষার দিকে আঙুল তোলার। এইসব কলতলার জেলাপ্রশাসক-বিচারক লইয়া আমরা কী করিব— তাও ভাবার সময় এসেছে।
আখতারুজ্জামান আজাদ
২৪ মার্চ ২০২৩
Wishing you all a fresh start with renewed energy and confidence throughout the New Year ...❤
Happy parenting
Dr.Almasur Rahman sir
পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠিঃ
মা'রে,
শুরুটা কিভাবে করবো বুজে উঠতে পারছিলাম না। যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যাথা ভুলেই গিয়েছিলাম। তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকেতে শুনিনি। বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই চিঠির উপরে তোর নামের জাগায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুজতেই পারিনি। ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি। আমি তখন ভেতরে বসে ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করছিলাম আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতীর কাছে কি করে মুখ দেখাব। জানিস মা তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুজে পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের ঘরে চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা বাবাদের ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে। বাবারা সন্তানদের কতটা ভালবাসে তা বুঝাতে পারেনা, তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা আমার লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি করবো বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক, কান সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু যেদিন জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান করেছিস সেদিন বুজতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি, ল্যাংড়া না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর প্রেমে পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম। আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন বাবারা কেন তাদের ভাললাগাটাকে সহজে মানতে চায় না। উত্তর টা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি সেদিন নিজে নিজে উত্তর টা পেয়ে যাবি।তোরা যখন একটা ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া জীবনে কারও প্রয়োজন বোধ করিস না।কিন্তু একটা বাবা বুঝে তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন। যেদিন তোর দাদুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন করেছিলাম সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে,নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কণ্যাদানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো।তাই তোর প্রতি এত অভিমান। মারে বাবার উপর রাগ করিসনা। তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে পালাতে পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য বেপরোয়া হব না কেন?? বাবারা মেয়ে সন্তানের জন্মের পর চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে তুলে দিতে পারবে তো।আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা করে কোন প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো। তাই মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার এতটা নজরদারী। যদি মন কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেব। হয়তো তোর মায়ের মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা সহ্য করতে পারছিনা।
ইতি
তোর জন্মদাতা "পিতা"
(এই চিঠিটা পড়ে অন্তত একটি মেয়ে/ছেলেও যদি তাদের সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে আসে মন্দ কি.........?
Many parents are overwhelmed when their child acts aggressively, rude or throws a tantrum at home or away, and are often confused about how to handle their child’s behavioral issues. Asking friends and family members for suggestions typically provides parents options they would never use as well as becomes overwhelming because everyone has an opinion. Because of that, Parents will often seek the advice of a parenting coach for insight to create harmony in the house.
It proves that A skilled coach helps each parent better understand the relationship they have with each other and their children.
Keeping this in mind PCAB (parenting Coaches Association of Bangladesh) is going to arrange a TOT for parenting coaches which will offer you the following benefits
•Learn better ways to respond to situations instead of reacting
•Create a happier, calmer, and more inviting family dynamic and eliminate yelling
•Learn ways to be a firm but patient and kind parent
•Remain calm during every parenting situation
•Provide the child attention and tools to find their own solution
•Learn effective ways to communicate with children of any age
•Comprehend how the behavioral patterns and needs of children change as they grow
•Improve the parent/child relationship and sibling relationships
Our guest speaker-
Brig Gen Mirza Baker Sarwar Ahmed, ndc, psc (retd)
President PCAB ( Parenting Coaches Association of Bangladesh)
Former President ISSB ( Inter-Services Selection Board)
Naima Akter
Assistant Professor
Department of Psychology
BAF Shaheen College Dhaka
Dr. Md. Abdul Aziz Sohel
BDS (DDC)
MS (Orthodontics), BSMMU
Certified Parenting Coach
Dr. Farzana Islam
Specialist and Head
Child Development Center,
Evercare Hospital,Dhaka.
Certified Parenting Coach.
MD Yousuf Efti
Founder and VP PCAB
CEO, Future Icon
Certified Parenting Coach
Registration fee For PCAB Members -
Single - 600 tk
Couple -1000 tk
Registration fee for Certified Parenting Coach -
Single - 800 tk
The couple - 1500 tk
Bkash : 01687735192
For program details, contact with
Tanjila Akter
Joint Secretary, PCAB
Contact Number : 01713085036
Revolutionary work on parenting will be happening in 2022 from PCAB- Parenting Coaches Association of Bangladesh and Future Icon
An executive committee meeting was held on 09 Jan 2022 at Rawa Club, Dhaka. Brig Gen Mirza Baker (Retd), President, PCAB, presided over the meeting.
9 out of 11 executive members were present.
Md Ali Ashraf Uddin, General Secretary, PCAB
Mohammad Salauddin Dr. Abdul Aziz Sohel Tarzia Tanji Eng Mostofa Jakir Ahammad Naima Akter, Rubaiyat Jahan Lubna, and Yousuf Efti
We have missed NisaRukh Raihan, treasurer, and Dr. Irin Binte Azad, organizing secretary
Do you want to be a part of it and become a PCAB member?
Please contact for details
Tanjila Akter, Joint Secretary, PCAB
Hotline: +88 01713085036
প্যারেন্টিং কোচেস এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ এর ২০২২ সালের রোড ম্যাপ, নীতিমালা ও বার্ষিক প্রোগ্রাম বস্তবায়নের লক্ষে এক্সিকিউটিভ কমিটির একটি সফল মিটিং এর একাংশ।
বছরের শুরুতে আমরা আসছি নতুন কিছু সম্ভাবনার পথ নিয়ে আপনাদের কাছে আগামী ২৮ জানুয়ারি, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ।
বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন পিকেব এর অফিসিয়াল পেজে।
বসুন্ধরা ডায়াপ্যান্ট নিবেদিত "গুড প্যারেন্টিং" সাপ্তাহিক আয়োজন এর
লাইভ প্রোগ্রামটি দেখতে চোখ রাখুন এই শনিবার দুপুর ৩:০০টায়, বসুন্ধরা ডায়াপ্যান্ট - এর ফেসবুক পেজে।
বিষয় :শিশুকে তৈরি করার আগে নিজেকে তৈরি করতে হবে।
মিডিয়া পার্টনার: স্পাইস এফএম ৯৬.৪
লজিস্টিক পার্টনার: প্যারেন্টিং কোচেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (পিকেব)।
উপস্থিত থাকবেন:
শারমিন আফরোজ সুমি
ব্যবস্থাপনা পরিচালক
ম্যাসলো বাংলাদেশ
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
Dhaka
1000
Dhaka
For the first time ever in Bangladesh, using state-of-the-art technology and countless research-base
53 Forid Uddin Tower, Middle Azampur, Dakshinkhan, Dhaka-1230
Dhaka
There are different methods of cupping, including: 1. Dry 2. Wet
213(Ground Floor), Tajlen Road, Middle Paikpara, Mirpur/1
Dhaka, 1216
home