Mix Food
épiceries á proximité
Dhaka 1207
Mohammadpur, Dhaka
Tajmohol Road, Dhaka
Tajmahal Road, Dhaka
Dhaka
Bosila City Developers Limited, Dhaka
Tajmohol Road, Dhaka
Tajmohal Road Mohammadpur, Dhaka
Food Delivery Service
মিক্স ফুড হালাল সার্ভিস👈👈
)----}} মাশরুম নামের প্রাকৃতিক উপাদানটি দেখতে যেমন সুন্দর খেতেও তেমনই যেমন সুস্বাদু। মাশরুমকে হালকা ফ্রাই করে বানানো কারি বা স্যুপ খাওয়া শুরু করলে শরীরে প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে
Mix Food Halal Service
# # # # # # # # # # # # # # # # # # #
আপনি আলু বোখারা_খেয়েছেন !
একজন_সুস্থ_মানুষের_শরীরের_জন্য_খুবই_প্রয়োজন। বিশেষ করে আলু বোখারায় যথেষ্ট পরিমাণে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ভিটামিন A, B, C এবং E রয়েছে।
====}আলু বোখারার উপকারিতা প্রাকৃতিক ল্যাক্সোটিভ ও বাধ্যক্য বিরোধী গুণাগুণ যা সারা বিশ্ব জুড়ে বয়স্ক মানুষের কাছে সমাদৃত। তাজা বা শুকনো যেকোনোভাবেই এটি খাওয়া হোক না কেন এই ফলটি তারুণ্য ধরে রাখার অন্যতম একটি খাবার।
১০০ গ্রাম আলুবোখারায় রয়েছে মাত্র ৫০ গ্রাম ক্যালরি, যা ফিগার সচেতনদের জন্যও উপযুক্ত। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে আলু বোখারার জুড়ি নেই।
আলু বোখারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
আলু বোখারা সহজে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। আলু বোখারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। ওজন কমাতে খুব ভূমিকা রাখে।
==} প্রতি ১৫ গ্রামে আছে এক গ্রাম আঁশ। তাই ডায়াবেটিস ও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশ কার্যকর আলুবোখারা। পটাশিয়ামের উৎস হিসেবে কলার পরেই আছে আলুবোখারা। মল নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে আলুবোখারার খ্যাতি আছে। হাড়ের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নয়নে এবং ঘনত্ব বাড়াতে সহায়ক আলুবোখারা।
==} এতে আরও থাকে এন্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘এ’, যা চোখ ও শরীরে লৌহের চাহিদা পূরণ করে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ দিনে খুব বেশি হলে তিন থেকে চারটি মাঝারি আকারের আলুবোখারা খেতে পারবেন। আর তাতেই এই শুকনা ফল থেকে সর্বোচ্চ উপকার পাওয়া যাবে।
Mix Food Halal Service BD
ভাত, ডাল বা খিচুড়িতে এক চামচ ঘি দিলেই এর স্বাদ বেড়ে যায় বহুগুণ। আবার মুরগির মাংস বা খাসির মাংসের ঘি রোস্টও খেতে সুস্বাদু। কিন্তু অনেকেই আছেন যাঁরা ঘি পছন্দ করেন না বা ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয় ঘি খেতে চান না। কিন্তু এই ধারণা ভুল। নির্দিষ্ট পরিমাণে ঘি খেলে, তা ওজন বৃদ্ধি করে না। আয়ুর্বেদে ঘিকে সুপারফুডের তকমা দেওয়া হয়। এতে নিরাময়কারী উপাদান বর্তমান। ঘিয়ের পরিবর্তে রিফাইন তেলে তৈরি খাবার খেয়ে থাকি আমরা। আয়ুর্বেদ মতে, এর ফলে আমাদের শরীরের নানান ক্ষতি হতে পারে। সেলিব্রিটি ফিটনেস এক্সপার্ট রুজুতা দিওয়েকার একাধিক বার ঘি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানিয়েছেন। এবার ঘি দেওয়া ডাল বা রুটিকে না বলবেন না। কেন খাবেন? জেনে নিন—হজম ভালো রাখতে সাহায্য করে
আয়ুর্বেদের মতে, ঘি শরীরের হজম উন্নতি এবং পুষ্টির মান শোষনের অন্যতম। এতে প্রচুর পরিমাণে বিউটারিক এসিড যা ইন্টেস্টাইনর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তাই যে কোনও কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারের সঙ্গে ঘি মিশিয়ে খেলে তার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কমিয়ে দেয় সামান্য হলেও, ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও উপকারী।
তালমিছরি পানিতে গুলে হালকা গরম করে খেলে কাশি হয় এবং গলায় জমে থাকা কফ, শ্লেষ্মা দূর হয়। কাশি বেশি হলে এক টুকরো তালমিছরি মুখে রাখলে অথবা তুলসী পাতার রসের সঙ্গে তালমিছরি গুলে খেলে কাশি কমে যাবে। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয় বাড়ে। সেইসঙ্গে বাড়ে হাঁটু ব্যথাও।Oct
বাদামআলা - স্বাস্থ্য বার্তা
কাজু বাদাম! কেনো খাবেন? কি এর উপকারিতা?
কাজু বাদাম! কেনো খাবেন? কি এর উপকারিতা?
কাজু বাদাম! কেনো খাবেন? কি এর উপকারিতা?
কাজু সুস্বাদু একটি বাদাম, এর স্বাদের আসলেই কোনো তুলনা নেই। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো, কাজু বাদাম প্রচুর পুষ্টিগুণে ভরপুর। ইদানিং অনেক ডাক্তার রোগীদের নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
কাজু বাদামে বিভিন্ন ভিটামিন, লৌহ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, জিঙ্ক খনিজ উপাদান রয়েছে। যেহেতু কাজুতে উচ্চমাত্রার ক্যালোরি থাকে, তাই দৈনিক ৫-১০টা কাজু বাদাম খাওয়াই যথেষ্ট। এছাড়াও আরো অনেক রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এই বাদাম।
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত যদি একমুঠ কাজু বাদাম খাওয়া যায়, তাহলে শরীরে পুষ্টিকর উপাদানের ঘাটতি দূর হয়। সেই সঙ্গে মেলে আরও অনেক উপাকার।
ক্যান্সার দূরে থাকে-
প্রাণঘাতী রোগ প্রতিরোধে সবচেয়ে বেশি কাজ করে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যেখানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, সেখানে ক্যান্সার কোষের খোঁজ পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এজন্যই প্রতিদিন একমুঠ করে কাজু বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা। আসলে এই বাদমটির শরীরে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলে। পাশাপাশি টিউমার যাতে দেখা না দেয়, সেদিকেও খেয়াল রাখে। কাজু বাদামে থাকা প্রম্যান্থোসায়ানিডিন নামের একটি উপাদান এক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে-
যাদের রক্তচাপ প্রায়ই ওঠানামা করে, তারা নির্দ্বিধায় কাজু বাদাম খেতে শুরু করতে পারেন। কারণ এই বাদামে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আর আমাদের ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকা কিন্তু খুবই জরুরি। নইলে যে কোনো সময় বড় বিপদের আশঙ্কা থাকে।
হৃদযন্ত্রে ক্ষতির আশঙ্কা কমে–
কাজু বাদামে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট একদিকে যেমন ক্যান্সার দূরে রাখে, তেমনি হৃদযন্ত্রের নানাবিধ রোগ প্রতিরোধেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। যাদের পরিবারে হৃদরোগের ইতিহাস রয়েছে, তাদের জন্যে কাজু বাদামের বিকল্প নেই।
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে-
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অনেকেই ভোগান্তি পোহান। কি খাবো কি খাবোনা, এই চিন্তা করেই কাবু হই আমরা। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কামানো জরুরি। কাজুতে রয়েছে ওলিসিক নামে এক ধরনের মোনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, যা দেহে বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে দারুণ কাজে আসে। তাই তো নিয়মিত এই বাদম খেলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। ফলে হৃদযন্ত্রের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কমে।
সংক্রমণের আশঙ্কা কমে-
কাজু বাদামের জিঙ্ক, ভাইরাসের আক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে। তাই আপনি যদি ইনফেকশনের শিকার হয়ে থাকেন, তাহলে প্রতিদিনের ডায়েটে কাজু বাদামের উপস্থিতি তা নিরাময় করতে সাহায্য করবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে-
আমাদের দেশে সুগার-রোগীর সংখ্যা বাড়ছেই। তাতে বাদাম খাওয়ার প্রয়োজনও বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। কারণ একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে- প্রোটিন ও ফাইবারসমৃদ্ধ কাজু বাদাম নিয়মিত খেলে রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। সেই সঙ্গে শরীরের কর্মক্ষমতাও বাড়ে। তাই পরিবারে যদি ডায়াবেটিসের ইতিহাস থাকে, তাহলে প্রতিদিন একমুঠ করে বাদাম খেতে শুরু করুন। দেখবেন উপকার মিলবে।
নার্ভের ক্ষমতা বাড়ে-
কাজু বাদামের আরেকটি বিশেষ গুণ হচ্ছে, এটি বুদ্ধি, স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়তে সাহায্য করে। বাদাম শরীরের থারা ম্যাগনেসিয়াম নার্ভের ক্ষমতা বাড়িয়ে সার্বিকভাবে মস্তিষ্কের শক্তি বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। একবার ব্রেন পাওয়ার বাড়তে থাকলে ধীরে ধীরে ব্রেনের কগনিটিভ ফাংশনেরও উন্নতি হয়। মূলত সে কারণেই গর্ভবতী মায়েদের বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। তাতে করে শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়তা হয়।
চুলের সৌন্দর্য বাড়ে-
কপার হল সেই খনিজ, যা চুলের ঔজ্জ্বল্য বাড়ানোর পাশাপাশি চুলের গোড়াকে শক্তপোক্ত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আর এই উপাদানটি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে কাজুতে। এবার নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন কিভাবে কাজু চুলের সৌন্দর্য বাড়িয়ে থাকে। তবে এখানেই শেষ নয়, কাজু বাদামে থাকা কপার শরীরের অন্দরে এমন কিছু এনজাইমের ক্ষরণ বাড়িয়ে দেয়, যা চুলের কালো রংকে ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয়।
সুতরাং আর দেরি না করে আমরা আমাদের খাবারের তালিকায় কাজু বাদাম যোগ করে ফেলতে পারি। পরিবারের ছোট বড় সবার জন্যই এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আর সুস্থ শরীর ও মন একটা সুন্দর জীবনের জন্য খুবই জরুরি।
শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়। হাড় ও দাঁত গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে। রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তাই নিয়ম মত মধু খান ।
এটি রক্ত সঞ্চালন এবং কম কোলেস্টেরল বজায় রাখতে সহায়ক। এই বৈশিষ্ট্যগুলির কারণে অনেক হৃদরোগ নিজেরাই দূরে থাকে। হার্টকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন সকালে একটি কাঁচা রসুনের কুঁড়ি খেলে উপকার পাওয়া যায়। উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও রসুনের ব্যবহার খুবই উপকারী।রসুনে থাকা অ্যান্টিবায়োটিক মানবদেহে সুস্থ স্পার্ম তৈরি করতে সাহায্য করে এবং বীর্যের মান উন্নত ও ঘন করে। এছাড়া যৌন আগ্রহ এবং সম্ভোগের সময় বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এতে স্ত্রী পুরুষ উভয়েই উপকৃত হবেন। সেক্স ড্রাইভ বাড়াতে কাজ করে : যৌন স্বাস্থ্য যদি আরও ভাল হয় তবে আপনি শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকবেন।
পুষ্টিগুণে ভরপুর খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আঁশ, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিঙ্ক। খেজুর একজন সুস্থ মানুষের শরীরে আয়রনের চাহিদার প্রায় ১১ ভাগই পূরণ করে। তাই প্রতিদিন খেতে পারেন খেজুর। পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের অনেকটাই খেজুর থেকে আসে।
কালিজিরার বিশেষত্ব
কালোজিরার বীজ থেকে একধরণের তেল তৈরি হয়, যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে আছে ফসফেট, আয়রন এবং ফসফরাস। এছাড়াও কালোজিরা বিভিন্ন রোগের হাত থেকে দেহকে রক্ষা করে৷ স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি, হৃদরোগজনিত সমস্যার আশঙ্কা কমায়, ত্বকের সুস্বাস্থ্য, আর্থাইটিস ও মাংসপেশির ব্যথা কমাতে কালিজিরার তেল উপযোগী।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (স ) বলেছেন মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের ঔষধ কালিজিরা । তাই প্রতিদিন কালিজিরা খাওয়ার অভ্যাস করুন।
Cliquez ici pour réclamer votre Listage Commercial.
Contacter l'entreprise
Téléphone
Adresse
Mohammadpur
Ammi Moussa
1207
Ammi Moussa
Honey is a JANNATI food. It's also used as a medicine.We are providing different types of pure and natural honey like Hive honey, Black cumin flower's honey, Shundarban's honey etc...
Ammi Moussa, 1207
Chemical and formalin-free ripe mangoes from its own mango orchards are supplied at retail and wholes