Smell of Nature
The beautiful Bangladesh.
তুমি তোমার প্রতিপালকের নিকট ফিরে এস সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।
সূরাঃ আল-ফাজর ২৮
إِنَّا لِلَّٰهِ وَإِنَّا إِلَيْهِ رَاجِعُونَ
''নিশ্চয়ই আমরা আল্লাহর এবং আমাদেরকে অবশ্যই তাঁর দিকে ফিরে যেতে হবে।''
মহান আল্লাহ তার প্রিয় বান্দাদের দলে যেন দেলোয়ার হোসেন সাঈদী কে কবুল করে নেন ও তার সমস্ত গোনাহ যেন মাফ করে দেন!
আমীন🤲
সময় থাকতে বুঝিনি:
"কাউকে প্রয়োজনের চেয়ে বেশী দাম দিলে,আপনাকে সস্তাভেবে বস্তায় ভরে ডাস্টবিনে ফেলে দিবে"।
অভিশাপ না দিলেও রুহের "হায়" বলে একটা শব্দ আছে যাকে বলে "Revenge of Nature".
কোরআন এর ভাষায় যেটা "কিফারাহ্"।এ সম্পর্কে বেশ কয়েকবার বলা হয়েছে কোরআনে।যেটা বিশ্বাস করতেই হবে।
সবসময় হয়তো আমরা বুঝতে পারি না যে, সঠিক কোন কাজের শাস্তি পাচ্ছি।কাউকে কষ্ট দিয়ে,কাউকে কাঁদিয়ে,কাউকে কথা দিয়ে বেমালুম ভুলে যাই আমরা কিন্তু প্রকৃতি ভুলে না,প্রকৃতি ক্ষমা করে না....পৃথিবীটা গোল তাই চক্রাকারে আবর্তিত হয়ে সেটা আমাদের কাছে ফিরে আসবেই।
এমনকি যার সাথে অন্যায় করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন সে হয়তো প্রতিবাদ করছে না কিন্তু তার কষ্ট থেকে আসা ওই "রুহের হায়" সঠিক সময়ে আপনার সাথে বোঝা-পড়াটা করেই নিবে।
কারন আল্লাহ কাউকে ঠকান না😊
***prayes are never wasted-call upon your lord humbly & in secret...!❤
তোমার বিষাক্ত ছোঁয়া আমি ভূলে গিয়েছি আজ প্লাবনে,
লাঞ্ছিত জনসমুদ্রে ছুঁড়ে
কল্পতরু-লতাবরণী,
ভালবাসিনা তোমায় আমি !!
যে মানুষটার সাথে চব্বিশ ঘন্টার ভিতর ১৬-১৮ ঘন্টা কোন না কোন ভাবে যোগাযোগ হয় বা হতো, সেই মানুষটাকে ভুলে যাওয়া কি সত্যিই সম্ভব?
যে মানুষটার কন্ঠ শুনে দিনের শুরু হতো, যে মানুষের কন্ঠ শুনে দিনটা শেষ হতো, সে মানুষটাকে কি ভুলে যাওয়া সত্যিই সম্ভব?
হুট করে একদিন বলে দিলেন তোমার সাথে আমার আর আগের মত কথা বলা সম্ভব নয়, যোগাযোগ রাখা সম্ভব নয়। হয়তো কথা হবে মাঝে মাঝে বন্ধুর মত, তখন সে মানুষটার অবস্থা কি হবে তা কি ভেবে দেখেছেন?
যোগ্যতা দিয়ে ভালোবাসা হয়না। তবে যোগ্যতার জন্য কেন ভালোবাসাটা হারিয়ে যাবে? ভালোবাসার আগে ভালোবাসি বলার আগেতো ভাবেননি সে আপনার যোগ্য কিনা। তবে শেষে কেন যোগ্যতার জন্য তাকে দূরে সরিয়ে দিবেন?
ভালোবাসার মানুষ যোগ্য করে তৈরি করে নেয়া যায়, যদি সত্যিই ভালোবেসে থাকেন।
শত বাঁধায় যদি ভালোবাসার মানুষটার পাশে দাঁড়াতে না পারেন। সারা জীবন যদি ভালোবাসি বলতে বা শোনতে না পারেন। তবে ক্ষনিকের জন্য কাউকে ভালোবাসার স্বপ্ন দেখিয়ে তার জীবনটা ধ্বংস করে দিবেন না।
মনে রাখবেন সে হয়তো আপনাকে অভিশাপ দিবে না। তবে সে যতটা কষ্ট করে নিঃশ্বাস নিয়ে তা দীর্ঘশ্বাস হিসেবে ছাড়বে তাই আপনাকে ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট্য।
আপনি হয়তো জানেন না আপনার সাথে যখন কথা হয় তখন যদি প্রশ্ন করেন কেমন আছো?
সে মানুষটা ভালো আছি নামক মিথ্যা কথাটা বলার জন্য কতবড় একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে তার ওজন কতটা বেশী আজ অথবা কাল তা আপনি ঠিকই বুঝতে পারবেন।
ভালোবাসাটা যোগ্যতা দিয়ে পাবেন না, ভালোবাসার জন্য প্রয়োজন আস্থা আর বিশ্বাস। যে মানুষটা আপনাকে দিনের পর দিন বিশ্বাস করে যাবে আপনি এক সময় তাকে ঠকিয়ে কোন দিনও সুখে থাকতে পারবেন না।
দিন যাবে, মাস যাবে, হয়তো বছর ও যাবে একদিন কাউকে ভালো আছি বলতে আপনাকেও মিথ্যার আশ্রয় নিতেই হবে।
সেই মানুষটা ১৬-১৮ ঘন্টা আপনার সাথে যোগাযোগ করার পর ৬-৮ ঘন্টা সময় রিলাক্সে ঘুমাতো। সেই মানুষ এখন সেই ৬-৮ ঘন্টা সময় নিজের সাথে পুরো পৃথিবীর সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকার জন্য। একটু ঘুমানোর জন্য একটু নিঃশ্বাস নেবার জন্য। সেই মানুষটার আপনাকে অভিশাপ দিতে হবে না। তার প্রতিফোটা চোখের পানিই আপনার জীবনে অভিশাপ হয়ে আসবে আজ হোক আর কাল হোক।
ভালোবাসাটা খেলনা বানিয়ে খেলে যেতে পারবেন, মনটাকে ভেঙে চূরমার করে দিতে পারবেন, আর তার অভিশাপটা নিবেন না তা তো হতে পারে না।
মনে রাখবেন যেমন কর্ম করবেন ঠিক তেমনই ফল পাবেন।
তাই কাউকে ভালোবাসি বলার আগে হাজার বার ভাবুন জীবনের শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত ভালোবাসি বলতে পারবেন কিনা। যদি না পারেন ক্ষণিকের মোহে তার জীবনটা ধ্বংস করে দিবেন না। তার সাজানো সুখের স্বপ্ন গুলো ভেঙে দিবেন না। সে হয়তো আজ সবাইকে লুকিয়ে কাঁদবে।
কিন্তু আপনি সবার সামনে প্রকাশ্য চিৎকার করে কাঁদবেন তবুও আপনার প্রায়চিৎ হবে না। কেউ আসবে না আপনার চোখের পানি মুছে দেবার জন্য সে সময়।
ভালোবাসলে ভালোবাসার মত বাসুন ছেড়ে যাবার জন্য নয়!!
#যৌন_চাহিদা_হচ্ছে_ক্ষুধার_মতো!!
ক্ষুধা লাগলে যেমন খাবার প্রয়োজন হয় , তেমনি নারী পুরুষ একটি নির্দিষ্ট বয়সে উপনীত হলে তাদের যৌন চাহিদা সৃষ্টি হয় ৷
এটা আল্লাহর একটি সৃষ্টি। তাই প্রতিটি ছেলে মেয়ের উপযুক্ত বয়সে বিবাহ হওয়াটাই শ্রেয়।
কিন্তু আমাদের সমাজে পড়াশোনার নামে , ক্যারিয়ার গড়ার নামে উপযুক্ত সময় থেকে অনেক পরে ছেলে-মেয়েদের বিবাহ দেয়া হয়।
ফলে যৌন চাহিদার বর্শবর্তি হয়ে যেনা ব্যভিচারে পা বাড়ায় যুবক যুবতীরা ৷
আর এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক ৷ কারণ আপনি যদি একটি বিড়াল পালেন , আর তাকে খেতে না দেন তাহলে সুযোগ পেলেই বিড়াল আপনার হাড়ির খাবার চুরি করবে ৷
অভিভাবকরা ইচ্ছে করেই ছেলেমেয়ের বিয়ে দেরীতে দিচ্ছে , সুতরাং যেনা তো হবেই ৷ আপনার মেয়ে অন্য ছেলের সাথে তো পালাবেই ৷ এটা আপনারই কর্মফল ৷
সরকারি বিধান মোতাবেকও যদি একজন নারীর বিয়ের বয়স ১৮ বছর এবং একজন পুরুষের বিয়ের বয়স ২১ বছর হয় তারপরও অনেক অভিভাবকেরা ছেলের বয়স নিয়ে গেছে ৩০/৩৫ এ এবং মেয়ের বয়স নিয়ে গেছে ২৫/২৮ এ ৷
অথচ ইসলামিক রাষ্ট্রে ছেলে মেয়েদের এত দেরীতে বিবাহ দেয়ার কোনো সুযোগ নেই ৷
অভিভাবকের কাছে এখন বিবাহ হয়ে গেছে কঠিন তাই যেনা হয়েছে সহজ ৷
এর জন্য এই সমস্ত সহীহ দ্বীনহীন অভিভাবকরাই দায়ী!
আল্লাহ্ প্রতিজ্ঞাও করেছেন “ বিয়ে করলেই তোমাদের ধনী করে দিবো।”
তবুও মেয়ে বিয়ে দেয়ার সময় কেবলই চাকুরীজীবী ছেলে খোজাটা মূলত আল্লাহ্’র উপর অনির্ভরশীলতা’র ইঙ্গিত।
আমি তো মনে করি,
“একটা ভালো চাকুরী’র পূর্বশর্তই হচ্ছে “বিয়ে”।
কেননা, তখন তাকে রিজিক প্রদান করার দায়িত্ব স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা নিয়ে নেন।
পড়ুন সেই মহাপবিত্র আয়াতে কারীমা…
” ﻭﺃﻧﻜﺤﻮﺍ ﺍﻻﻳﺎﻣﻲ ﻣﻨﻜﻢ ﻭ ﺍﻟﺼﺎﻟﺤﻴﻦ ﻣﻦ ﻋﺒﺎﺩﻛﻢ ﻭ ﺇﻣﺎﺋﻜﻢ ﺇﻥ ﻳﻜﻮﻧﻮﺍ ﻓﻘﺮﺍﺀ ﻳﻐﻨﻬﻢ ﺍﻟﻠﻪ “
(তোমাদের মধ্য হতে যারা বিবাহহীন তাদের বিবাহ দিয়ে দাও এবং দাস-দাসীদের মধ্যে যারা সৎ তাদেরকেও। তারা যদি নিঃস্বও হয়ে থাকেন তবে স্বয়ং আল্লাহ্ তাকে ধনী বানিয়ে দেবেন)
– সূরা নুর। আয়াতঃ ৩২।
অবশ্য উক্ত আয়াতে বিবাহহীনদের অবিভাবকদেরকেই আল্লাহ্ এ আদেশ করেছেন। কেননা আল্লাহ্ জানেন, অবিভাবকেরা কি সব চিন্তা করেন।
অবস্থা এমন দাড়িয়েছে যে কেউ বিয়ে করতে চাওয়া সামাজিকভাবে খারাপ চোখে দেখা হয়।
আমাদের সমাজে কেউ কারো বিয়ের কথা শুনলে মানুষ এতাটাই অবাক হয় যে অবৈধভাবে প্রেম ভালোবাসা যেনা করলেও এতোটা অবাক হয়না।
বিষয়টা এখন সম্পূর্ণ উল্টো হয়ে গেছে,আগে মানুষ প্রেম ভালোবাসার কথা শুনলে অবাক হতো লজ্জা পেত, এখন তার বিপরীত।
এ কারণেই আজ আমাদের সমাজের এত অধঃপতন।
ছেলে বিয়ে করে মেয়েকে খাওয়াবে কি..!?
আপনার আরেকটা মেয়ে থাকলে তাকে খাওয়াতেন না? তাহলে সমাজকে পাপমুক্ত করার জন্যে নিজের মেয়েকে বিয়ে দিয়ে অন্যের ঘরে তুলে দিয়ে, ছেলেকে বিয়ে করিয়ে অন্যের মেয়েকে ঘরে তুলে নিজের মেয়ের এখনো বিয়ে হয়নি মনে করে অন্যের মেয়েকে খাওয়াতে অসুবিধা কোথায়??
শুধু প্রতিষ্ঠিত ছেলের সাথেই বিয়ে দিতে হবে এই চিন্তা কেন আসবে..?
প্রতিষ্ঠিত বলতে কি বুঝেন আপনি..?
ভুলে যাবেননা মানুষের ভাগ্য" হায়াত মউত এগুলো মানুষের হাতে থাকেনা কখনো বলেও আসেনা।
ধরুন,আজকে আপনি একজন ভালো চাকুরীজীবি প্রতিষ্ঠিত ছেলের সঙ্গে আপনার মেয়েকে বিয়ে দিলেন,দুর্ভাগ্যবশত বিয়ের পরে তার মৃত্যু হলে বা তার চাকুরী চলে গেলো তখন কি করবেন.?
তাই প্রতিষ্ঠিত নয়,একজন ভালো নামাজি দ্বীনদার ছেলে দেখেই বিয়ে দিন,এতে তারা সাময়িক কিছু করতে না পারলেও তাদের দ্বীনদারীত্বের কারনে আল্লাহর রহমত অবধারিত থাকবে, এবং ভাল একটা কিছুর ব্যবস্থা হবে ইনশাআল্লাহ ।
আর বদবখত,লম্পট, প্রতিষ্ঠিত ছেলে দেখে দিবেনতো বিয়ের পরে পস্তাতে হবে,যতই প্রতিষ্ঠিত হউক আল্লাহর রহমত না থাকলে গজব অবধারিত।
টাকা পয়সা মানুষ্কে সুখ শান্তি এনে দিতে পারেনা।
সুতরাং,আপনার মেয়েকে বিয়ে দিয়ে ছেলেকে বিয়ে করিয়ে সমাজের অসংখ্য ছেলেকে চারিত্রিক শুদ্ধতা নিয়ে বেড়ে উঠতে সহযোগিতা করুন।নিশ্চই এখন যে ছেলেটা বেকার সেই কয়দিন পর প্রতিষ্ঠিত হয়ে বিয়ে করবে। তখন কিন্তু তার চাহিদাও বেড়ে যাবে। প্রতিষ্ঠিত হয়েই যখন বিয়ে করতে হল, তখন ভাল দেখেই বিয়ে করি। তখন দেখা যায় এসকল আপুদের আর বিয়ে হয় না।আবার কোন কোন অবিভাবক লেখা-পড়া শেষ করার আগে বিয়ে দিতে চায়না,ফলে মেয়ের বয়স বেড়ে যায় প্লাস চেহারার লাবন্নতা নষ্ট হয়। বয়স্ক মেয়েকে কেউ বিয়ে করতে চায়না আরো যদি লাবন্নতা হ্রাস পায়,তাহলেতো কথায় নাই।তাই দেখা যায় অনেক আপুদের বিয়ে হচ্ছেনা বলে অবিভাবকদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।কয়েক বছর আগেও যে সকল প্রস্তাব নাকোচ করে দিয়েছি,এখন তাদের হয় বিয়ে হয়েছে তা নাহলে এখন আর তারা আগ্রহী নয়।তো আসুন সবাই বিয়েকে তথা হালালকে সহজ করি এবং প্রেম তথা হারামকে কঠিন করি।
ছেলে-মেয়েকে বিয়ে দিন সাবালক হলেই…
আপনি যদি বর্তমান সমাজ ব্যবস্থার কলুষিত দিকগুলো দেখেন তার অধিকাংশের কারণ মূলত বিয়েতে দেরি করা। তা আপনি বুঝুন আর না-ই বুঝুন!
পিতা-মাতা তথা অভিভাবকদের জন্য দুটি দিকে খুবই দায়িত্ববান হওয়া দরকার। সন্তান লালন-পালনে সঠিক দায়িত্ব পালন করতে হবে। সন্তানকে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে। বিয়ের উপযুক্ত বয়স হলেই বিয়ে দিতে হবে।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যার কোনো সন্তান জন্ম লাভ করে সে যেন তার সুন্দর নাম রাখে এবং তাকে উত্তম আদব-কায়দা শিক্ষা দেয়। যখন সে বালেগ হয় তখন যেন তার বিবাহ দেয়। যদি সে বালেগ হয় এবং তার বিবাহ না দেয় তাহলে সে কোনো পাপ করলে, সে পাপ তার পিতার উপর বর্তাবে।’ (বায়হাকী, মিশকাত হা/৩১৩৮)।
বিবাহের বয়স হওয়ার পর ছেলেমেয়ে যত ধরনের অবৈধ সম্পর্ক,যেনা ব্যভিচার করবে সেই পাপ ঐ ছেলেমেয়ের পিতার বা অভিবাকের হবে ।
📛 অতএব,
আপনি ও আপনার সন্তানকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করতে ও সুন্দর সমাজ গড়তে
আপনার সন্তানকে সামর্থ্য থাকলে বিয়ে দিয়ে দেন তাড়াতাড়ি।
:
আল্লাহ বলেনঃ
চরিত্র রক্ষার জন্য যারা বিয়ে করবে তারা যদি অভাবি হয়, তবে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দিবেন। (সুরা নুর : ৩২)
প্রতিটা রাতে যে ছেলেটা তোমাকে হারানোর ভয়ে কান্না করে..
যার চোখের জ্বলে ভেজা প্রত্যেকটা SmS হৃয়টাকে স্পর্শ করে
যার প্রতিটা নিশ্বাস থেকে বিশ্বাসে শুধু মাত্র তোমার অনুভব..
যার প্রতিটা হাসির কারণ তুমি, প্রতিটা ভূলের বারন তুমি
সকাল থেকে রাতে ঘুমানোর অাগ পর্যন্ত যার প্রতিটা মুহূর্ত শুধু তুমি তুমি করে কাটে সে নিসন্দেহে তোমার জীবন..
তুমি তার দূর্বলতা...
তুমি তার সবটুকু ভালোবাসা..
তোমায় ছাড়া এক মুহুর্ত থাকতে হবে এরুপটা কখনোই কল্পনা করে না..
অতএব,
যে তোমাকে তার জীবনের সাথে জড়িয়ে নিয়েছে...
যে তোমার সব ভালো-মন্দ জেনেও শুধু তোমাকেই চায়....
তাকে তুমি কখনোই অবহেলা করোনা.. কেননা তোমার একটু অবহেলা এইরূপ মানুষেগুলোকে উপহার দিতে পারে এক বুক নোনা জ্বল, বুক ফাটা কষ্ট ও বিষন্নতার একরাশ প্রবল ঢেউ..
তোমার একটু অবহেলা এদের মানুষ থেকে বানিয়ে দিতে পারে মানুষিক রোগী...
তাদের কষ্ট দিয়োনা..শুধু শক্ত করে জড়িয়ে রাখো বুকের পাঁজরে.. দেখবে একফোটা ভালোবাসা পেলে এরা শত কষ্ট ভুলেও তোমাকে জরিয়ে নিবে বুকের মাঝখানে..
যেখানটায় মাথা রেখে শত দুঃখ কষ্টের মাঝেও হাসি মুখে একসাথে কাটিয়ে দিতে পারবে জীবনের প্রতিটা সময়। 💝
জীবনটা একটা যুদ্ধ ... পরিশ্রম ছাড়া এই যুদ্ধে জেতা যায় না ... আবার শুধু পরিশ্রমেও হয় না, ভাগ্য লাগে ... অনেক পরিশ্রমের পরেও ভাগ্য মাঝে মাঝে প্রতারণা করে, ভাগ্য মাঝে মাঝে অপেক্ষায় রেখে দেয় ..
গেলো বছরে হয়তো অনেকের ভাগ্য সহায় হয়েছে, তারা হাসিমুখে নতুন বছরটা শুরু করলো ... অনেকের ভাগ্য সহায় হয় নি এখনো ... তারা অপেক্ষায় আছে ... হয়তো এ বছরটায় ভালো কিছু হবে !!
দিনশেষে 'অপ্রাপ্তি' থাকুক কিছু ... না পাওয়া অর্থ, চাকরি,সুস্থতা কিংবা প্রিয় মানুষ - কিছু না কিছু পাওয়ার আশায় প্রতিটা বছর ছুটেছিলাম, ছুটছি....
গত বছরের অধরা স্বপ্নগুলো পূরণ হোক এ বছরটায় - এই আশাতে ছুটে চলা শুরু আবারো ... ইনশাআল্লাহ ভালো কিছুই হবে ... Hope keeps us Alive🌈
ALLAH vorosa
...!!
একটি নতুন সূর্যদয়..
একটি নতুন সকাল...
একটি নতুন দিন...
একটি নতুন সপ্ন..
একটি নতুন ইছছা ...
একটি নতুন সম্ভাবনায়.......HAPPY NEW YEAR.....
(2020)
Collected...👌👌👌😂😂😂
ফার্মেসিতে ইয়ে আনতে গিয়ে দেখি মহল্লার মুরব্বী মোতালেব আঙ্কেল বসে আছে। কীভাবে কী বলবো বুঝে উঠতে পারছিনা। ইতস্তত করছিলাম দেখে আঙ্কেল বললেন,
- কি ব্যাপার অনি, শরীর খারাপ নাকি?
- জী না আঙ্কেল।
- তাহলে ফার্মেসিতে কি জন্য ?
- ওরস্যালাইন নিতে আসছি আঙ্কেল।
- বলো কী! ওরস্যালাইন কার জন্য?
- রিহানের আম্মু একটু সিক।
- বলো কি! কী হয়েছে বউমার?
- সিভিয়ার কিছু না, এই সামন্য ফুড পয়জনিং!
- বলো কী! ফুড ফয়জনিং! তাড়াতাড়ি স্যালাইন নিয়ে যাও।
- জী আঙ্কেল।
- তোমার শ্বশুর শাশুড়িকে খবর দিয়েছো?
- না না আঙ্কেল তেমন কিছু না।
- একটা মেয়ে ডায়রিয়ায় মারা যাচ্ছে আর তুমি বলছো তেমন কিছু না আশ্চর্য!
মোতালেব আঙ্কেল অতিরিক্ত সিরিয়াস লোক। ফুড পয়জনিংকে অলরেডি ডায়রিয়া বানিয়ে ফেলছে। আরো কী কী করে কে জানে?
আমি দুই প্যাকেট চাইলেও আঙ্কেল জোর করে দুই বক্স এসএমসির ওরস্যালাইন ধরিয়ে দিছে। এবং বলেছে আরো লাগলে যেন তাকে জানাই। মাথাখারাপ লোক একটা।
এখন রিহানের আম্মুকে কি জবাব দিবো ? বেচারি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আর কিছুক্ষণ পর রিহান চলে আসবে। এই শৈত্য প্রবাহ কি তাহলে বৃথা যাবে ?
আমি দুই বক্স এসএমসির ওরস্যালাইন হাতে নিয়ে বাসায় ফিরে আসলাম। ওরস্যালাইন দেখে রিহানের আম্মু বলে,
- এসব কার জন্য ?
- তোমার জন্য আনলাম।
- মানে কি ফাজলামো করো আমার সাথে ?
- না মানে হয়েছে কি শুনো...
রিহানের আম্মুকে বিষয়টা ক্লিয়ার করতে যাচ্ছি এমন সময় কলিং বেল বেজে উঠলো। এখন আবার কে এলো? মোতালেব আঙ্কেল না তো ?
ডোর ভিউয়ে চোখ রেখে দেখি যা আশঙ্কা করেছিলাম তাই! দল বেঁধে মোতালেব আঙ্কেল রোগী দেখতে চলে আসছে। এখন উপায়! রোগী তো সুস্থ!
আমি রিহানের আম্মুকে জোর করে শুইয়ে কম্বলে ঢেকে দিয়ে বললাম,
- একটু নরম হয়ে শুয়ে থাকো প্লিজ।
- মানে কী ?
- তোমাকে পরে বলছি আপাতত শুয়ে থাকো প্লিজ।
দরজা খুলে দেখি মোতালেব আঙ্কেলের নেতৃত্বে পুরো মহল্লা হাজির। সবাই রোগী দেখতে চলে আসছে। চার-পাঁচজন লোক ধরাধরি করে দুই ছড়া কচি ডাব নিয়ে আসছে।
বিছানায় রিহানের আম্মুকে দেখেই মোতালেব আঙ্কেল হুলস্থুল শুরু করে দিছে। "ডাক্তার কেন ডাকিনি" , "হাসপাতালে কেন নিয়ে যাচ্ছি না" বলে আমাকে কঠিন শাসানি দিলেন। তারপর নিজেই ট্রিপল নাইনে কল করে এম্বুলেন্স সহায়তা চাইলেন।
চিরকুমার আবু তাহের আঙ্কেল আমাকে বউয়ের যত্নআত্তি কেমনে করতে হয় তা শিখাচ্ছেন।
তিনবেলা বউয়ের হাতে ডলা খাওয়া মতিন আঙ্কেল আমাকে ধমক দিয়ে বললেন,
- বউ পালতে না পারলে বিয়া করছো ক্যান মিয়া ?
জাবেদ আঙ্কেল বটি দিয়ে ধুপধাপ ডাব কাটা শুরু করছে। হেলাল আঙ্কেল বারবার বলছে,
- তরল খাবার বেশি বেশি খাইতে অইবো। খাইতে না চাইলে জোর কইরে খাওয়াইতে অইবো।
তিন তালার মুকটি ভাবির কানেও খবর চলে গেছে। তিনি জাউ ভাত নিয়ে হাজির হয়েছেন।
তিফা আর তার আম্মুও আসছে। তিফা হবু শাশুড়ির শিয়রে বসে মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। শাশুড়ির অসুস্থতায় তাকে খুব ব্যথিত মনে হচ্ছে।
আমার শ্রদ্ধেয় শ্বশুর শাশুড়ি ইতিমধ্যে মালিবাগ হতে রামপুরার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়ে গেছেন। রিহানের স্কুলে আপাতত খবর পাঠানো হবে না বলে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
বাসার নিচে এম্বুলেন্সের সিরিয়াস সাইরেন শুনা যাচ্ছে।
রিহানের আম্মুকে অনেকটা ডায়রিয়ার রোগীর মতো লাগছে। আমার দিকে বারবার তীর্যক দৃষ্টিতে তাকাচ্ছে।🥺🥺🥺
যে দৃষ্টির অর্থ, "একটা কাজও ঠিক মতো করতে পারিস না। তোকে দিয়ে কি আমি হালচাষ করবো ? "
🤬😠😡🤬😠😡
স্বল্পমাত্রার ওরস্যালাইন
-পৃথিবীর কাছে তোমার কি প্রাপ্তি ? সে তো স্বীয় সুখে ঘর বেধেছে অশালীন বৃষ্টি আর ভোরের আজানের পর জেগে ওঠা পাখির ডাকের সাথে।
-জান তো পৃথিবীর সাথে আমার কোনদিনই প্রেমের সম্পর্ক ছিলনা!
-অপেক্ষা কি এতই কঠিন?
-বাতাসের ডাক দূরের সমুদ্র ঠিকই লুফে নেয় আর গড়ে তোলে জলচ্ছ্বাস! অপেক্ষা সমুদ্র করে না, করে বাতাস!
-তবুও তো সমুদ্র জানত,সেই তোমার পৃথিবী!
-পৃথিবী তুমি এতো শুদ্ধ কেন!
JUMMAH MUBARAK
বড় অদ্ভুত এই শহরের ভালোবাসা!
এই শহরে এখন আর আগের মতো ভালোবাসা নেই। আমি চাই না সেই অযাচিত ভালোবাসা, যেখানে বৃষ্টির ঘ্রান নেই, প্রেমিক-প্রেমিকার বিশ্বাসে প্রান নেই, ছেড়ে চলে যাবে দুজন, তবুও দু চোখে জল নেই।
এই শহরকে আমি খুব ভিষণ ভাবে একটি কথাই জানিয়ে দিয়ে চাই, লোভ দেখানো প্রতারনায় ভরপুর ভালোবাসার যত মিথ্যে আয়োজন দিবস নামের মুখোশ গুলো সব মুছে যাক, এই শহরের বুকে যুগ যুগ ধরে শুধু সত্যিকারের ভালোবাসাই টিকে থাক।।
জীবনের কিছু অধ্যায় সাদা কালো দেয়ালের আরালে বন্দী থেকে যায়।
হরিণ এক লাফে ১৩ হাত পর্যন্ত যেতে পারে আর বাঘ এক লাফে ১২ হাত পর্যন্ত যায়।
এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ হরিণ কে কখনো ধরতে পারবে না।
কিন্তু হরিণ মাঝে মাঝে পিছনের দিকে তাকিয়ে বাঘের দুরত্ব দেখার চেষ্টা করে।
হরিণের সব থেকে বড় ভুল পিছনের দিকে তাকিয়ে অন্যের অবস্থান জানতে চাওয়া।
তাই হরিণের মতো আমরা কোন ভূল করবো না,
জীবনে অনেক ভূল ও স্মৃতিময় গল্প থাকবে এটা নিয়ে এত বেশি চিন্তা করা যাবে না।
বার বার ভুল স্মৃতি গুলোর দিকে না তাকিয়ে
নিজের লক্ষ্য নিয়ে সামনের দিন গুলো ব্যস্ত থাকতে হবে তবেই মিলবে সফলতা।🙂
Welcome to our new page "smell of nature"
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Dhaka, 1344
Join me on a journey of discovery! My page features engaging travel blogs and captivating videos that showcase the beauty and diversity of destinations around Bangladesh. ...
New Market
Dhaka, 1205
Being a nature lover, I always wanted to stay close to nature. If you truly love nature, you will find beauty everywhere.
Dhaka
ইসস কেউ যদি এমন করে proposed করতো🙈🙈 🌳🌻... প্রিয় জানু.. 🥰🥰🥰 পত্রের প্রথমে জানাই সেভল