NIPSR

🌹♥️♣️Teen Patti Gold + Teenpatti Ace Pro♠️♦️
🌹👉 Auto Bank Chips কিনুন ২৪ঘন্টা
🌹👉01309495194 বিকাশ সেন্ড মনি করুন
🌹✍রেফারেন্সে গেমস আইডি দিন
🌹💰প্রতি কোটি দাম ৫৫/-টাকা💴
🌹👉 ব্যাংক টু ব্যাংক /প্যাকেজ স্পেশাল রেট।
🌹👉গুলাক ভাঙা হয় কম খরচে। ৩৫ টাকা,১২০ টাকা
🌹👉Gold pass করা হয়।

🌹👉 Ace Pro নো ব্যন্ড নো জেল, সেল করা হয়।

🌹👉টেবিল চিপ্স ক্রয় বিক্রয় করা হয়
যেকোনো প্রয়োজনে কল করুন
/🇧🇩☎️01309495194 হোয়াটসঅ্যাপ।

হুররে! উইকএন্ড চ্যালেঞ্জ 3 (17 জুন - 21শে জুন) এর বিজয়ীদের অভিনন্দন

বিজয়ীদের তালিকার জন্য অনুগ্রহ করে নীচের লিঙ্কটি সন্ধান করুন:
https://docs.google.com/spreadsheets/d/1IvPtSYD_8QlJP2ohcvhGOas0UJe2jFHuGf48H7dhzkI/edit =1286996064&range=1:1

শীঘ্রই পুরস্কার দেওয়া হবে!

আগলা TPG উইকেন্ড চ্যালেঞ্জ কা আপডেট কে লিয়ে, এই স্থানটি দেখতে থাকুন!
.
.
.
.
.

#চ্যালেঞ্জ #উইকেন্ড চ্যালেঞ্জ #পুরস্কার #চিপস #বিজয়ী

NIPSR updated their phone number.

NIPSR updated their info in the about section.

দারুণ অপার ১০০ চিপস মাত্র ১৪০০ টাকা
01309495194 ইমু/ হোয়াটসঅ্যাপ

Auto chips withdraw kore nin

দেশের বাইরের সকল জেল আইডি বেল করা হয়....
01309495194

Wow "3 Star Rank".....

WIN চিপস বিক্রি করতে এখনই যোগাযোগ করুন।
01309495194

Best offer

Best offer🧌🏵️

জেল খোলা হয় পুরোনো চিপস সহ।।।

..

Jail acount open kora hoi. With old chips

Jail id open kora hoi with old chips👍

টেবিল চিপস মাত্র ১৫৳.

NIPSR updated their website address.

NIPSR updated their business hours.

ইতিহাসবেত্তারা এখনও নির্ধারণ করে উঠতে পারেননি সেই রাজ্যটির অবস্থান ঠিক কোথায় ছিল, কিন্ত্ত সপ্তম শতকের চিনা পর্যটক আই–স্যাংয়ের (I-tsang) লেখা থেকে হরিকেল জনপদের কথা জানা গিয়েছিল৷ তাঁর বিবরণ অনুযায়ী, ভারতের সবচেয়ে পূর্বের সীমানা ছিল এই রাজ্যই৷ চট্টগ্রাম থেকে সিলেট, বিভিন্ন জায়গায় মিলেছে সেই রাজ্যের পুরা নিদর্শন৷ হরিকেলের মুদ্রাও পাওয়া গিয়েছে, যা হরিকেল মুদ্রা নামেই পরিচিত৷ সময়কাল গুপ্ত পরবর্তী যুগ৷ বিভিন্ন বিবরণ ও পুরাকীর্তি থেকে ইতিহাসবিদদের ধারণা, সপ্তম শতক থেকে অন্তত পাঁচশো বছর হরিকেল রাজ্যের অস্তিত্ব ছিল৷

বাংলার সবচেয়ে পুরোনো মুদ্রা বলা যায় গৌড়ের শশাঙ্কদেবের মুদ্রাকে (৫৯০–৬২৫ খ্রিস্টাব্দে), তবে তাঁর মুদ্রায় হরফ ছিল না, বঙ্গভূমের মুদ্রার মধ্যে সম্ভবত প্রথম হরিকেল মুদ্রাতেই হরফ ছিল, তবে তা ব্রাহ্মী৷ শশাঙ্কদেবের মুদ্রা সোনার হলেও হরিকেল মুদ্রা ছিল উচ্চমানের রুপোর৷ বর্তমান থাইল্যান্ড ও মিয়ানমার থেকে আমদানি করা রুপোয় সেই মুদ্রা তৈরি হত অনেকটা পাঞ্চমার্ক কয়েন তৈরির মতো করে৷ একদিকে থাকত ষাঁড় (গলায় মালা, ঘণ্টা ও অন্য কোনও অলঙ্কার থাকত না), আর এক দিকে থাকত ত্রিশূল৷ তবে শুধুমাত্র একদিকে ছাপ রয়েছে এমন বহু হরিকেল মুদ্রাও মিলেছে৷ পাল ও সেনযুগের কোনও মুদ্রা এখনও পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি৷ লক্ষ্মণ সেনের পরাজয়ের পরে বাংলায় মুসলমান রাজাদের শাসন শুরু হয়, বাংলার রাজপাট চলে যায় দিল্লির নিয়ন্ত্রণে৷ ১৩৩৮ খ্রিস্টাব্দে বাংলায় সুলতানের রাজত্ব শুরু হয়৷ তৈরি হয় নিজস্ব মুদ্রা৷ কিন্ত্ত সেখানেও ঠাঁই হয়নি বাংলা হরফের৷

সাবেক কামতাপুর রাজ্য থেকে যে মুদ্রা পাওয়া গিয়েছে তা দিল্লির পাঠান শাসকদের৷ বাংলা হরফে প্রথম মুদ্রা বার করার কৃতিত্ব অবশ্য কোচ রাজাদেরই৷ সরকারি তথ্য অনুযায়ী, মহারাজা নরনারায়ণের নাম উত্‍কীর্ণ করা (১৫৫৪–১৫৮৭ খ্রিস্টাব্দ) মুদ্রা পাওয়া গিয়েছে, তার একাংশ রয়েছে এশিয়াটিক সোসাইটির সংগ্রহে৷ এই মুদ্রার হরফ বাংলা৷ পরবর্তীকালেও কোচ বিহারের শাসকরা মুদ্রা বার করেছেন৷ এই মুদ্রাকে বলে নারায়ণী মুদ্রা, কারণ প্রত্যেক রাজার মধ্যনাম ছিল ‘নারায়ণ’৷ ত্রয়োদশ শতকে পৃথক অহম রাজ্য স্থাপিত হলেও, আলাদা কোনও মুদ্রা ছিল না৷ ১৬৪৮ সালে রাজা জয়ধ্বজ সিং প্রথম মুদ্রা চালু করেন৷ সেই মুদ্রার ভাষা ছিল অসমীয়া, হরফ বাংলা (অসমীয়া লেখা হয় বাংলা হরফেই, দু’একটি অক্ষর আলাদা)৷ অহম রাজ্য বয়সে কামতাপুরের চেয়ে প্রাচীন হলেও, নিজস্ব মুদ্রার নিরিখে তারা কামতাপুরের চেয়ে পিছিয়ে৷ নারায়ণী মুদ্রার আকৃতি গোল হলেও, অহমের মুদ্রার আকার–আকৃতি ছিল একেবারে নিজস্ব৷ আটকোণ মুদ্রাগুলি একটু মোটা৷ কামতাপুর ও অহমের মুদ্রা ছিল মূলত স্মারক মুদ্রা৷ এগুলি রুপোর৷

সাধারণের ব্যবহারের উপযোগী মুদ্রায় প্রথম বাংলা হরফ ব্যবহার করে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি৷ মুঘল রাজত্বে সম্রাট ফারুকশিয়ারের কাছ থেকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি প্রথম মুদ্রা তৈরির অনুমতি পায়, তবে সেটি বাংলার জন্য নয়৷ সতেরো শতকের শেষ দিকে বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির জন্য তৈরি মুদ্রায় প্রথম বাংলা হরফে লেখা হয় ‘এক পাই সিক্কা’৷ এই মুদ্রা কোম্পানি তৈরি করেছিল মুঘল বাদশা দ্বিতীয় শাহ আলমের নামে৷ পরবর্তীকালের মুদ্রায় লেখা হত এক পাই, মাপ অনেক ছোট৷ ‘অর্দ্ধআনা’ মুদ্রায় (১৮৩১–১৮৩৫) কোনও সাল লেখা নেই, নেই শাসকের নামও৷ শুধুমাত্র চারটি হরফে (বাংলা, রোমান, পারসি ও দেবনাগরী) মুদ্রার মান দেওয়া ছিল৷

১৮৫৭ সালে কোম্পানির হাত থেকে ভারতের শাসনভার নেন ইংল্যান্ডের রানি৷ ১৯০৬ সালে সপ্তম এডওয়ার্ডের আমলের এক আনায় প্রথম বাংলা হরফ লেখা হয়৷ বাংলা ছাড়াও এক আনায় ছিল দেবনাগরী, তেলুগু, পারসি ও রোমান হরফ৷ ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এই মুদ্রা তৈরি হয়েছে৷ দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে অবশ্য কোনও ভারতীয় ধাতব কয়েনে বাংলা হরফ ব্যবহার করা হয়নি৷

১৯৪২ সালের ইন্ডিয়ান কয়েনেজ অ্যাক্ট অনুযায়ী, এক টাকার নোট হয়ে যায় কাগুজে কয়েন৷ সেই হিসাবে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত এক টাকার কাগুজে কয়েনে বাংলা হরফ ছিল৷ ২০১১ সালের পরে আবার নতুন করে এক টাকার কাগুজে কয়েন ছাপা শুরু হয়েছে৷ তাতেও বাংলা হরফ রয়েছে৷

১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে ভারত তিন টুকরো হয়৷ দু’টি টুকরো পায় মুসলমানরা, একটি পায় সব ধর্মের লোক৷ পূর্ব পাকিস্তানে ভাষা আন্দোলনের জেরে ১৯৫৩ সালে পাকিস্তানের কয়েনে বাংলা হরফ ও বাংলা ভাষা ব্যবহার শুরু হয়, এমনকি বাংলায় ‘পাকিস্তান সরকার’ লেখাও শুরু হয়৷ পূর্ব পাকিস্তান স্বাধীন হয় ১৯৭১ সালে, কিন্ত্ত বাংলা হরফে লেখা মুদ্রা পাকিস্তান তৈরি করে গিয়েছে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত৷

ডিজাইন সেন্ট জর্জ এবং
ড্রাগন নকশাকার বেনেডেটো
পিস্ত্রিচি ডিজাইনের তারিখ 1817

Beauty enhancer products⛲