Khondaker Ayrin Poly
Nearby computer & electronics services
KALYANI, Kalyani
Melbourne 3030
Kota Banda Aceh, Aceh
Dhaka 110
Multan
Delhi
Terminal Bus Stand Batamaloo
near kirti nagar
جامع الزراعه
Islam Traders Chotrajitpur Hospital Road Chapainawabganj, Nawabganj
Owner Of Smart Baby Shop Dhaka Bangladesh. Fashion & Graphic Designer With Writer. https://www.behance.net/Khondaker379
সব পুরুষদের এটা জানা দরকার
যেদিন থেকে দেখবেন আপনার স্ত্ৰী অথবা প্রেমিকা, আপনার সাথে জেদ করল না, আপনার উপর রা'গ,অভিমান কিছুই করল না, কিছু একটা নিয়ে সন্দেহ করে খোঁ'চা দিয়ে কথা বললনা, বুঝতে হবে আপনি তার মন থেকে উঠে যাচ্ছেন। কারণ মেয়েরা শুধু প্রিয় মানুষের সাথেই ঝগড়া করতে পছন্দ করে।
কখনো মেয়েদের মন থেকে উঠে যাওয়ার মত কাজ করবেন না ভাই। তাদের মন থেকে উঠে যাওয়ার মতো ভয়ংকর কিছু পৃথিবীতে আর নেই। তখন আপনার জন্য কোনো ফিলিংসই কাজ করবে না তার মধ্যে।
আপনার কথায় তাকে হাসাতেও পারবেন না,কাঁদাতেও পারবেন না।আপনার থাকা না থাকায় তার কিচ্ছু যাবে আসবেনা"। আপনাকে ছেড়ে দিবে আপনার মত করে।
তাই প্রিয় মানুষটাকে খুব বেশি ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখুন, সুখে থাকতে পারবেন, কারণ সে আপনার জান্নাতের সাথী।
এই ধরনের পোস্ট পেতে পেইজটি ফলো করে রাখুন
সিইও
স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়
আমার উপরে শান্তশিষ্ট ভিতরে ক্ষত বিক্ষত!😢 💔
ভালো থাকার জন্য এইটুকুই যথেষ্ট!
এলাকার কিছু মহিলারা বলে বউদের একটু সেজেগুজে থাকতে হয় নাহলে স্বামী নাকি অন্য মেয়ের কাছে চলে যায়।😅তাহলে তাদের মধ্যে কি কমতি ছিল তাদের স্বামীরা অন্য নারীতে আসক্ত হল কেন?
আসলে যেই পুরুষের চরিত্র ভালো না সে ঘরে পরী রেখেও বাহিরে যাবেই।চরিত্রহীন পুরুষকে নারীর রুপ,গুণ,ভালোবাসা,মায়া কোন কিছুই বেঁধে রাখতে পারে না।তাই নারীকে সাজুগুজু করে থাকার পরামর্শ না দিয়ে পুরুষকে চরিত্রবান হওয়ার পরামর্শ দিন।😊
ফুল আদন-প্রদান থেকে সংসারের বাজারের লিস্ট আর বাজার ব্যাগ আদান-প্রদানের পর্যায়ে যাওয়াটা অনেক চ্যালেঞ্জের বেপার।কিন্তু তার থেকেও বেশি চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ওই মানুষাটার সাথে চশমা আর হাতের লাঠিটা আদান-প্রদান করা পর্যন্ত পথটা পারি দেওয়া।
😊😊😊
✊🥺
মাঝে মাঝে এমন সব জায়গা থেকে দুঃখ পাবেন যা আপনি কখনো দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারেন না।
মাঝে মাঝে আপনার সবচেয়ে কাছের মানুষটাই সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা করে দেবে।
কখনো কখনো দেখবেন— যার জন্য সারাজীবন কেঁদে গেছেন, আপনার কান্নার দিনে সে উল্লাস করে হাসছে।
আপনাকে বুঝতে হবে— এসব কিছুই জীবনের অনুষঙ্গ।
মাঝে মাঝে আপনার অন্তরকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দিয়ে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া'তায়ালা আপনাকে বোঝাতে চান যে— বন্ধু হিসেবে, আপন হিসেবে, সুহৃদ আর শুভাকাঙ্ক্ষী হিসেবে দিনশেষে তিনিই আপনার শেষ আশ্রয়স্থল।
যাদের পেতে গিয়ে আপনি আল্লাহকে ভুলে বসেছেন, তারা কখনোই আপনার ছিলো না।
নারীর সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা যে পুরুষ পেয়েছে। নারীর সবচেয়ে বেশি রাগ, অভিমান, ঝগড়া, খুনসুটিও সেই দেখতে পেয়েছে। মেয়েরা একটু এমনই! মেয়েরা যাকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে তার উপরই সবচেয়ে বেশি অধিকার দেখায়, রাগ করে, ঝগড়া করে, অভিমান করে।
নারী সরলতার প্রতিমা হয় আবার রাগের উপমাও হয়। সবকিছু নির্ভর করে আপনার উপর। আপনি তাকে কিভাবে ট্রিট করছেন সেটার উপর। স্বাভাবিক ভাবে পুরুষের তুলনায় মেয়েদের বেশি মুড সুইং হয় তাই মেয়েদেরকে বুঝতে পারা একটু বেশিই কঠিন!
আপনি হয়ত বলতেই পারেন এতকিছুর পরও আপনি কেন সেই মেয়েকে সহ্য করে যাবেন! রাগ, অভিমান, জেদ আপনারও আছে। শক্তিমত্তার বিচারেও তার চেয়ে সৃষ্টিকর্তা আপনাকে বেশি শক্তিশালী করে পাঠিয়েছেন। আপনি চাইলেই সেই শক্তি, রাগ, ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন।
আবার চাইলে তাকে ছোট বাচ্চাদের মতো ট্রিট করতে পারেন। ক্ষমতার প্রলয় না দেখিয়ে ভালোবাসার চাদরে তাকে আবৃত করে রাখতে পারেন। হয়ে উঠতে পারেন তার প্রিয়তম পুরুষ; সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রায়। বুদ্ধিমানরা তাই করে।
কারণ তারা জানে মেয়েদের উপর রাগ, অভিমান, কঠোরতা দেখিয়ে মেয়েদের কাছ থেকে সবকিছু আদায় করে নেওয়া যায় না। তবে ভালোবাসা দিয়ে তার কাছ থেকে পুরো পৃথিবী আদায় করে নেওয়া যায়। নারী এমনই!😊💙
©©
আমি বড্ড অভিমানী, কেউ একটু গুরুত্ব কমিয়ে দিলে, আমি অনেকটা দূরত্ব বাড়িয়ে নেই;
আমি বড্ড হিসাবি, কেউ এক গুণ অ'বহেলা করলে, আমি দ্বিগুণ অ'বহেলা ফিরিয়ে দেই;
আমি বড্ড প্রানবন্ত, কেউ একটু আনন্দ দিলে, আমি সীমাহীন আনন্দে মাতিয়ে লই;
আমি বড্ড নরম হৃদয়ের, প্রিয় কেউ সামান্য আ'ঘাত করলে, আমি ভে'ঙ্গেচু'রে একাকার হয়ে যাই;
আমি বড্ড আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন, কেউ চিনেও না চেনার ভান করলে, আমি তার চেয়েও বেশি অচেনা ভাব ধরে চোখে চোখ রেখে, পাশ কাটিয়ে নেই;
আমি বড্ড স্বা'র্থপর, কেউ আমার খা'রাপ পরিস্থিতিতে আমাকে উ'পেক্ষা করলে, আমি তার খা'রা'প পরিস্থিতিতে তাকে সাহায্য করে তার নিম্ন মা'নসিকতা তাকে উপলব্ধি করিয়ে দেই;
আমি বড্ড ঠোঁ'টকাটা, কেউ আমার হাজার প্রশংসা করলে কিংবা আমার অতি প্রিয়জন হয়ে থাকলেও মুখের উপর সত্য কথা বলতে আমার কোনো চ'ক্ষুলজ্জা নাই;
আমি বড্ড বুঝদার, কেউ আমাকে বোঝার চেষ্টা না করলে, আমি তাকে বোঝার বৃ'থা চেষ্টা করি;
আমি বড্ড সাদামাটা, কিন্তু কেউ আমাকে ওয়েস্টার্ন পোশাকে দেখতে চেয়ে স্মার্ট আখ্যায়িত করার ইচ্ছাপোষণ করলে, আমি নব্বই দশকের বেশভূষা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকলেও ছেড়ে দিয়ে তাকে বুঝিয়ে দেই;
আমি বড্ড নিঃ'স্বার্থ, কেউ আমার বি'পদে এক পা এগিয়ে না আসলেও, আমি তার বি'পদে নিজের সবটা দিয়ে পাশে দাঁড়াই, চেনা-জানা মানুষগুলোর সুখের জন্য নিজের সব সুখ বি'সর্জন দিয়ে দেই;
আমি বড্ড ই'মোশনাল, কেউ আমার জন্য কিছু করুক আর না করুক, আমি দু-হাত ভরে সকলের জন্য করে দু'হাত ভরেই শূন্যতা কুড়াই, নিঃস্বার্থ ভাবে ভালোবেসে শুধুই বে'দনা বাড়াই;
আমি বড্ড নিখুঁত, কেউ আমার চোখে চোখ রাখতে পারুক আর না পারুক, আমি সর্বদা সবার চোখে চোখ রাখার পাশাপাশি দিন শেষে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের চোখে চোখ রেখে অ'দ্ভুত হাসি কুড়াই। 😊
#অভিমানী 🌸
পুরুষের জীবনে এমন একটা সময় আসে,তখন আর শরীরের শক্তি থাকেনা,পকেটের জোর থাকে না,এতোদিন যাদেরকে খাওয়াইছিলো,যাদের কথায় নাচছিলো তারা কেও পাশে থাকে না।পাশে থাক একমাত্র ঐ অবলা নারী তার স্ত্রী যাকে সে দিনের পর দিন অবহেলা করেছিলো,মানুষের কথায় তার উপর মানসিক, শারীরিক নির্যাতন করেছিলো।
পুরুষকে জন্ম দেন একজন নারী,আবার সেই পুরুষের শেষ সময়টায় পাশে থেকে সুন্দর একটা মৃত্যু উপহার দেয় একজন নারী।
একজন পুরুষের শারীরিক শক্তি ও পকেটের জোর যতদিন থাকবে ততোদিন সে তার স্ত্রীকে মানুষ মনে করে না।যখন এসবে ভাটা নেমে আসে তখন তার হুশ ফিরে কে তার আপন আর কে তার পর।আসলে তখন আর কিছুই করার থাকে না।
আপনার ভালোবাসার এখন আর তেমন মূল্য থাকে না কারণ আপনার স্ত্রীর কাছে এসবের আর দরকার পড়ে না।সে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে অন্যভাবে,হেলায় অবহেলায়,ভালোবাসায়,যত্নে কোনোকিছুতে সে খুশি অখুশি হতে পারে না।
সংসার এক মায়ার বাঁধন, এখানে ভালো লাগলেও আকঁড়ে ধরে থাকতে হয়,না লাগলেও থাকতে হয়।কত-শত সংসার টিকে থাকে শুধুমাত্র সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে। সেই সন্তানও এক সময় পর হয়ে যায়।
শেষ বয়সে এসে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব মিলাতে গিয়েও হিসেব মিলেনা।
সেই অবহেলিত,অযাচিত নারীই আপনার শেষ বয়সে আপনাকে বাহুড়োরে বেঁধে রাখে বিপদে-আপদে, সুখে দুঃখে।
আজ থেকে সতর্ক হওন,নিজের সহধর্মিণীকে মূল্য দিন,শেষ বয়সে অন্ততঃ লজ্জিত হতে হবে না তার কাছে।।
স্বামীর সাথে ঝগ"ড়ার পর রাগ করে বাবার বাড়িতে চলে আসি তিনদিন আগে। ফেসবুক, ইমু, হোয়াটসআপ সবকিছু থেকেই তাকে ব্লক করে দেই রাগে। তাকে ছেড়ে আসলেও প্রতিটা মুহূর্তে তাকে মিস করতে শুরু করলাম একটা মিনিটও শান্তি মতো থাকতে পারিনি শুধু অপেক্ষায় ছিলাম কখন মানুষটা আমাকে নিতে আসবে কিন্তু আমার ধারণা ভুল মানুষটি একটি বারের জন্যও আসেনি। মনে মনে ধরেই নিলাম মানুষটি আমাকে ছাড়া ভালোই তো আছে তাহলে আমি কেন শুধু শুধু কষ্ট পাচ্ছি। তিনদিন পর আজকে সকালে আমার নামে একটা পার্সেল আসলো ঠিকানাবিহিন। পার্সেলটা দেখে অবাক হলাম ভাবলাম কে পাঠালো। খুলে দেখি ভিতরে একটা শাড়ী, অনেকগুলো চকোলেট আর একটা চিরকুট। চিরকুটে লেখা ছিলো- চলে যে গেলে আমাকে ছাড়া কি ভালো থাকতে পারবে? জানি এক মুহূর্তও ভালো নেই। ভালো থাকবে কেমনে কারণ আমি তো জানি তুমি আমায় কতটা ভালোবাসো। তাহলে কেনো শুধু শুধু সেখানে থেকে কষ্ট পাচ্ছো আর আমাকেও কষ্ট দিচ্ছো? এইবার রাগ টাকে একটু কমাও, ফিরে এসো তুমি ছাড়া আমার সাজানো গোছানো সংসার পুরোই শূণ্য। আর আমি মানুষটাও শূণ্য। অনেক ভালোবাসি তোমায় প্রিয়তমা।
বিশ্বাস করেন এটা পড়ার পর রাগ ক্ষো"ভ সব নিমিষেই চলে গেছে সাথে সাথে রেডি হয়ে বের হয়ে দেখি আমার স্বামী রাস্তায় দাড়িয়ে আছে। আমাকে দেখে বললো আমি জানি আমার প্রিয় বউ ঠিকই ফিরে আসবে তখন খুবই লজ্জা লাগছিলো। আসলেই মানিয়ে নিলেই জীবন সুন্দর। ঝগড়া করে দূরত্ব না বাড়িয়ে অভিমান গুলো বুঝে কাছে আসলেই সবকিছু ভালোবাসাময় হয়ে উঠে। ❤
প্রকৃত ভালোবাসার মানুষ পাওয়া সত্যিই কঠিন...তাই একবার এমন কাউকে পেলে এর থেকে ভালো কপাল বোধহয় আর কখনোই হতে পারেনা....❤️❤️
➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖➖
যে মানুষটা আপনাকে পাওয়ার তিব্র আনন্দে কেঁদে দেয় তার চেয়ে ভালো বোধহয় পৃথিবীতে আপনাকে দ্বিতীয় কেউ বাসতে পারবে না!যার চোখের জল পড়েছে আপনার জন্য, সে আর যাইহোক প্রতারক হতে পারে না!
দু'চারদিন ভালোবাসতে সবাই পারে। শুধু পারে না সারাজীবন হাতটা ধরে থাকতে,সারাজীবন ভালোবাসতে। যে মানুষটা সত্যি আপনাকে ভালোবাসবে তাঁর দুইদিনের ভালোবাসা দুই যুগের সমান।
ভালোবাসলে এমন মানুষকে বাসুন। যার পৃথিবীটা আপনাকে ঘিরে। যার চোখের পানির বন্যা বয়ে যায় শুধু আপনার জন্য। যে মানুষটার কল্পনায় আপনি ছাড়া দ্বিতীয় কারও অস্তিত্ব নেই।
যে মানুষটা আপনাকে পাওয়ার জন্য নিজেকে সমাজ- বাস্তবতা ও পরিবারে বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। তাঁর চেয়ে বেশি ভালো পৃথিবীতে আপনাকে কেউ বাসে না! আপনি তারচেয়ে ভালো কাউকে কোনো দিন পাবেন না!
যে মানুষটা হাজারটা বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে আপনাকে জয় করেছে, তার চোখে আপনাকে পাওয়ার আনন্দের অশ্রু থাকবেই। আপনি সারাজীবন তাকেই মন প্রাণ দিয়ে ভালোবাসুন, যে তার ভালোবাসার শক্তি দিয়ে আপনাকে জয় করেছে।
হাজার ঝগড়াঝাটির মাঝেও দিনশেষে যে মানুষটার কাছে সব কিছু বলা যায়। যাকে সব কিছু শেয়ার করে মনে তৃপ্তি পাওয়া যায় এর থেকে শান্তির যেমন আর কিছু নেই। এমন মানুষ পেলে তাকে ছেড়ে যাওয়ার চিন্তা মনেও আসা উচিত নয়। পারলে তাকে সবটা শেয়ার করুন দেখবেন সে তত আপনার কাছে প্ৰিয় বন্ধু ও ভালোবাসার মানুষ হয়ে উঠবে।
#শিক্ষোণীয়_গল্প #ভালোবাসা #সংসার #মন্তব্যকরুন #ভালোথাকা ゚viralシ ゚
বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা :- ছাত্ররা কোটায়,
শিক্ষকরা পেনশনে, অভিভাবকরা টেনশনে, শিক্ষা পদ্ধতি গোরস্থানে আর দুর্নীতি শীর্ষস্থানে।
💘 ঘৃণার চাইতে ও কার প্রতি আগ্রহ হারানো বেশি ভ'য়ং'ক'র। 🖤
শেষ পর্যন্ত থাকতে পারলে তবেই এসো নাহলে কোনো দরকার নেই (:🤍🫶)
যে মানুষ! যত বেশি মানুষকে চিনতে পারে।।
সে মানুষ! তত বেশি একা হয়ে যায়।।
"এটাই বাস্তবতা"
আমি যখন ট্যুরে যেতাম তখন সে আফসোস করে বলতো-"ইশ, যদি ছেলে হতাম তাহলে আপনার মতো যখন-তখন যেদিকে দুচোখ যায় সেদিকে উড়াল দিতে পারতাম। কাকের মতো সন্ধ্যার আগে ঘরে ফেরার তাড়া থাকতো না।"
যে মেয়ে জীবনে কোনোদিন সিলেট শহরের বাহিরে কোথাও ঘুরতে যায়নি। বাস-ট্রেন চড়েনি। পাহাড় কিংবা সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখেনি তার চোখেমুখে আফসোস থাকাটাই বোধহয় স্বাভাবিক।
সময় পাল্টে গেছে। কাকের ডানায় ময়ূরপঙ্খী গজিয়েছে। সেই মেয়েটাও আজকে মালদ্বীপ ট্যুরে যাচ্ছে। এখন আর আগে মতো সন্ধ্যার ক্লান্ত কাকের ডানায় ভর করে ঘরে ফেরার তাড়া নেই। আফসোস নেই। এখন শুধু দুচোখ ভরে দুনিয়া দেখার স্বপ্ন। কারণ সেই মেয়েটা এখন আমার বউ। ওর স্বপ্ন আমার স্বপ্ন; ওর আফসোস মানে আমার আফসোস। 🌻
#শিক্ষোণীয়_গল্প
#ভালোথাকা
#মন্তব্যকরুন
#সংগৃহীত
*** যদি আপনি আপনার সঙ্গীর কাছ থেকে ঠকে যান তবে - আপনি কিছু প্রশ্ন আর কখনোই তাকে করতে চাইনেন না।।
১ প্রশ্ন: তুমি আমাকে কত খানি ভালোবাস? যেটা মোটামুটি ভাবে সকল কাপলই কম-বেশি জিজ্ঞেস করে থাকে তার সঙ্গীকে।
- কারন, সে জেনে গিয়েছে যে আপনি তাকে ভালোবাসলে কখনোই তাকে ঠকিয়ে অন্য নারী বা পুরুষের সাথে জড়াতেন না বা জড়াতে পারতেন না। সেটা যে কন্ডিশনেই হোক না কেন?
২ প্রশ্ন: আমি তোমার আগে মারা গেলে তুমি একা কি করবে? এটাও একটা কমন প্রশ্ন থাকে সঙ্গীর কাছে। কিছু সে আর এই প্রশ্ন কখনোই করবে না।
- কারন, সে জেনে গেছে তার উপস্থিতিতেই সে সঙ্গী অন্য নারী বা পুরুষে অসক্ত হয়। স্ত্রী বা স্বামী মারা গেলে সে কি করবে তা আর জিজ্ঞাসার অপেক্ষায় থাকে না।
৩ প্রশ্ন: সে কখনোই জিজ্ঞেস করবে না যে, আমি না থাকলে তুমি আমাদের সন্তানদের একা মানুষ করতে পারবে তো?
- কারন, সে বুঝে গেছে তার অনুপুস্থিতিতে তার সঙ্গী কখনোই সন্তানদের কথা ভেবে নিজেকে তার সুখ থেকে বঞ্চিত করবে না। এতে সন্তান তার সে গোলায় যাক না কেন। সেটা নিয়ে ভাবার তার সময় নেই।
৪ প্রশ্ন: সে কখনোই জানতে চাইবে না। আমি মারা গেলে তুমি আমার কথা ভেবে কষ্ট বা কান্না করবে না তো?
- কারন, সে জেনে গেছে তার শূন্যস্থান কখনোই ফাঁকা থাকবে না তার অনুপস্থিতে। তাই তাকে নিয়ে ভাবার মতো কোনো সময়ও তার স্বামী বা স্ত্রীর হাতে থাকবে না।
---- এই সব ঠকে যাওয়া সঙ্গীদের ধৈর্য ধারণ করার ক্ষমতা আল্লাহতালা সবাইকে দিক।
---- আর ওই সব বেইমান সঙ্গীদের আল্লাহতালা নেক হায়াত দান করুন ও আখিরাত এর শাস্তি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দান করুক।।
---- মিরাজ হলো আল্লাহর প্রিয়নবী (সা.) এর অন্যতম শ্রেষ্ঠ অলৌকিক কীর্তি বা মুজেজা। মিরাজে গিয়ে তিনি জান্নাত ও জাহান্নাম সচক্ষে অবলোকন করেন। সে রাতে তিনি কী কী দেখেছেন এবং কার কার সঙ্গে কথা বলেছেন, হাদিসের কিতাবে সেগুলোর সুস্পষ্ট বর্ণনা এসেছে।
হাদিসে এসেছে, "জাহান্নামের এক স্থানে নবীজি দেখলেন, কিছু লোকের সামনে পুষ্টিকর সুস্বাদু তাজা গোশত, পাশেই ডাস্টবিনে দুর্গন্ধযুক্ত পচা গোশত পড়ে আছে। তারা তাজা গোশত রেখে ডাস্টবিনের দুর্গন্ধযুক্ত গোশত খাচ্ছে।"
---হযরত জিবরাইল (আ.) বললেন, এরা হলো যীনা ও ব্যভিচারে লিপ্ত লোক। তাদের ঘরে স্ত্রী ছিল। কিন্তু তারা স্ত্রীকে রেখে পরনারীর সঙ্গে ব্যভিচারে লিপ্ত হতো। এই হলো তাদের শাস্তি। (সিরাতে ইবনে হিশাম : ২/৭৭)
এরপর নবীজি কিছু নারীকে দেখতে পান। স্তনে রশি বেঁধে তাদের ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
---হযরত জিবরাইল (আ.) বললেন, এরা দুনিয়াতে পরপুরুষের সঙ্গে পরকীয়া করেছে। পরপুরুষের মাধ্যমে গর্ভবতী হয়েছে এবং পরপুরুষের ঔরসজাত সন্তানকে স্বামীর ঔরসজাত সন্তান বলে চালিয়ে দিয়েছে।
আল্লাহতালা আমাদের সব ধরনের গুনাহ থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন এবং আল্লাহর আদেশ ও তার রাসুল (সা.) এর আদর্শ মোতাবেক জীবন গঠনের তাওফিক দান করুন। (আমিন)
পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করে দিয়ে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিবেন প্লিজ। 😑
ধন্যবাদ। 😊
লেখিকা: Khondaker Ayrin Poly
ছেলেরা যখন কোনো মেয়েকে ভালবাসে তখন এমন ভাবে ভালবাসে যে সে কোনোদিন ঐ মেয়ে ব্যতীত আর কারো হাত পর্যন্ত ধরতে পারবে না,অথচ একটা সময় সেই মেয়েই চোখের আড়াল হলে ভিন্ন নারীর চোখে নিজেকে দেখে শান্তি খুঁজে!
ফ্যাক্ট : Kuch Kuch hota hai.
রাহুল যখন টিনা কে ভালবাসে তখন এমন ভাবে ভালবেসেছিল যে তার স্বয়নে স্বপনে টিনা।অন্য কেউ তাকে ভালবাসে কিনা বুঝার সময় ওটুকুও ছিলনা।বিয়ে + সন্তানের পর টিনা মা*রা গেলে সেই রাহুল আবার অঞ্জলিকে এমন ভাবে নিজের করে চাইতে থাকে যে সে অঞ্জলীকে না পেলে সুইসাইড করবে!একদম আগের বউয়ের আত্মার শান্তি কামনা করে নতুন বউ বানাতে গেছে অঞ্জলীকে!
ছেলেদের ভালবাসা পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য হওয়া উচিৎ ছিল🙂
বিবাহিত পুরুষরা অবশ্যই পড়ুন ..................
বউ কে নিয়ে টেনশনে আছেন ?
নাকি কনফিউজড ?
ধরে রাখবেন নাকি ছেড়ে দিবেন?
তাহলে নিন্মে উল্লেখিত কবি সাহিত্যকের বাণী পড়ে পড়ে বউ এর চেহারা দেখতে থাকুন।
ভাল্লাগবে।
একদ.....ম কলিজা ঠান্ডা করে দিবে।
পড়ার পর যদি মনে হয় -
ধুরর..!!! ভাল্লাগে না।
তাহলে আবার ও বলবো বাণীগুলো বার বার পড়তে থাকুন।
১.যে স্বামী সকালে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রীকে কমপক্ষে পাঁচ মিনিট জড়িয়ে ধরে রাখে তাঁর কর্মক্ষেত্রে বিপদের আশঙ্কা কম থাকে।.. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২.বউয়েরা ঘরের লক্ষী। এদেরকে যত বেশি ভালোবাসা দেয়া হয়, তত বেশি সংসার এ শান্তি আসে।..হুমায়ুন আহমেদ।
৩.স্ত্রীকে যথেষ্ঠ পরিমাণ সময় দিন, না হয় যথেষ্ঠ পরিমাণ বিশ্বাস করুন। সংসার আর যুদ্ধক্ষেত্র মনে হবে না।..সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
৪.সেই পুরুষই কাপুরুষ, যে স্ত্রীর কাছে প্রেমিক হতে পারেনি।..কাজী নজরুল ইসলাম।
৫.প্রতিদিন একবার স্ত্রীকে " আমি তোমাকে ভালোবাসি" বললে মাথার সব দুশ্চিন্তা দূর হয় যায়।..সত্যজিৎ রায়।
৬.মন ভালো রাখতে বউকে ফেসবুক, ফোনবুক, নোটবুক সহ সব ধরনের এ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে দিন।..মার্ক জুকারবার্গ।
৭. মেয়েদের মন এ ভালোবাসা এবং অভিমান দুটোই থাকে বেশি। তাই অভিমানটাকে ভালোবাসার চেয়ে বড় করে দেখা যাবেনা। তাই স্বামীদের উচিত স্ত্রীর সব অভিমান ভালোবেসে ভাঙানো।.. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
৮.একটা শিশুকে দুনিয়ার মুখ দেখাতে মা যে কষ্ট সহ্য করে তা বাবা সারা জীবন ভালোবেসেও শোধ করতে পারেনা। তাই প্রত্যেকটা স্বামীর উচিৎ তার সন্তানের মাকে কোন রকম কষ্ট না দেয়।......জীবনানন্দ দাশ।
সংগৃহীত
মানুষ হাতে হাত রেখে ছলনা করে,
বুকে জড়িয়ে ধরে ছলনা করে,
ভালোবাসি বলতে বলতে ছলনা করে।
লেখা: সংগৃহিত।
কন্ঠে : তানজিয়া তাজিন
কিচ্ছু চাইনা সারাজীবন পাশে থেকো শুধু!!❤️🥀
অনেকগুলো বছর একসাথে কাটানোর পর আমরা বেশিরভাগ মানুষেরা ভাবি, আমি কি ভুল মানুষের সাথে জীবন পার করছি?
আসলে জীবনের কোনো না কোনো সময় প্রত্যেকের মনেই একবারের জন্য হলেও এই প্রশ্ন আসে। এটার একটা কারণ আছে। আমরা যখন কারো প্রেমে পড়ি আমাদের আাসলে কোনো প্রচেষ্টা করতে হয় না। এটা হয় সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে।
আমাদের তখন ওই মানুষটার সবকিছুই ভালো লাগে।সময় যায় আমরা আগ্রহ হাড়াতে থাকি! অনেকগুলো বছর পেরিয়ে যাওয়ার পর একসময়ের সবচাইতে ভালোলাগার মানুষটা আমাদের কাছে হয়ে ওঠে বিরক্তির কারণ। প্রেমে পরার সময় যে মানুষকে আমাদের পৃথিবীর সবকিছুর চেয়ে সুন্দর মনে হত অনেকটা সময় কাটানোর পর মানুষটা হয়ে ওঠে চোখের কাঁটা। যেন মনে হয় উপরে ফেলেলেই আমরা ভালো থাকবো। আর ঠিক এই মূহুর্তেই আমরা বেছে নেই ছেড়ে চলে যাওয়া কে। খাঁটি বাংলায় যাকে বলে ঠকানো। অনেকে তৃতীয় ব্যক্তির কাছে গিয়ে সুখ খোজে,কেউবা একা জীবন কাটানোর সিদ্ধান্ত নেয় আবার অনেকে নেশা করে নিজেকে ভালো রাখার চেষ্টা করে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রথমটাই ঘটে। কেননা আমরা জানি মানুষ হিসাবে একা জীবন কাটানো সম্ভব নয়। এটাও প্রাকৃতিক নিয়ম যে মানুষ একা বেশিদিন থাকতে পারে না। তবে জীবনের তাগিদে বা সুখের খোঁজে আমরা যাই করি না কেনো পাবো সাময়িক শান্তি! একটা সময় সেটাও পুরনো হবে সেটার ওপরও বিরক্ত আাসবে। তখন? এইভাবে জায়গা পরিবর্তন করতে থাকবো আমরা? কতদিন কত কাল? এটা সম্ভব না।আমরা মানুষেরা সব সময় উওম বিকল্প খুজি।তবে ভুলে যাই উওমের চেয়েও উওম পৃথিবীতে বিদ্যমান।
এভাবে ছুটলে সারাটাজীবন ছুটতেই যাবে।স্থিরতা কখনোই আসবে না! আসলে বোঝাতে চেয়েছি প্রত্যকটা সম্পর্ক একটা বৃওাকারে ঘুরতে তাকে।আমাদের উচিত সঠিক মানুষকে খুজতে না থেকে যে মানুষটাকে খুজে পেয়েছি তাকে সঠিকভাবে ভালোবাসা যায় কি ভাবে সেটা খোজা। কারণ খুতিয়ে যদি দেখতে যাই সত্যি বলতে পৃথিবীর কোনো মানুষকেই সঠিক মনে হবে না। আমি আমার ছোটো জীবনে সঠিক মানুষ কখনো খুঁজতে যাই নি তার মানে আমার এটা মনে হয়নি যে আমি কি ভুল মানুষের সাথে জীবন কাটাচ্ছি তা না! হাজার বার মনে হয়েছে কিন্তু আমি ভালোবাসা বাদ দেই নি। আসলে কি ভালোবাসা সহজ কারণ ভালোবাসার জন্য আমাদের কিছুই করতে হয় না কিন্তু ভালোবাসতে থাকাটা বড়ই কঠিন। কারণ ভালোবাসতে থাকতে আমাদের অনেক বেশি কিছু করতে হয় যা আসলে সবাই পারে না। আমার মনে হয় আপনি যদি কাওকে সত্যিই ভালোবাসেন তাকে ছাড়া আপনার চলবে না। যাই মনে হক যত বাধাই আসুক আপনি সবকিছু পিছনে ফেলে আপনার মানুষটার কাছে ফিরে আসতে বাধ্য। কারণ পৃথিবীতে এমন কোনো বাধা বা সমস্যা নেই যার সমাধান হয় না। যার কোনো সমাধান নেই সেটা আসলে কোনো সমস্যাই না।
তাই ভালোবাসুন,ভালোবাসাকে আগলে রাখুন, সারাজীবন একসাথে থাকুন। বিশ্বাস করুন একটু চেষ্টাতে যদি সব সম্ভব হয় তবে সম্ভব করাটাই শ্রেয়।কারণ জীবনের শেষ দিনগুলোতে মধ্যরাতে যখন পাশ ফিরে নিজের মানুষটাকে পাশে শুয়ে থাকতে দেখবেন আপনার আত্মা প্রশান্তিতে ভরে যাবে আপনি মনে মনে একবার হলেও বলবেন,"আসলেই সম্পর্কে সাফল্য আনার একটাই উপায় সঠিক মানুষকে না খুঁজে যাকে খুঁজে পেয়েছিলাম তাকে সঠিক করে গড়ে নেওয়া ও সঠিক উপায়ে ভালোবাসা। "ভালোবাসা ভুল হতে পারে না! সবার জীবনে কেউ একজন থাকুক যে কিনা সত্যিই আমাদের ভালোবাসে।
#শিক্ষোণীয়_গল্প
তুমি বলেছিলে রাতে তোমার ঘুম হয় না,
আমি বুঝেছিলাম সময় চাইছো;
তুমি বলেছিলে "আকাশে কী মেঘ করেছে দেখো?",
আমি বুঝেছিলাম তোমার মন খারাপ।
তুমি বলেছিলে "চুলে জট বেধেছে";
আমি বুঝেছিলাম তুমি স্পর্শ চাইছো।
তুমি বলেছিলে আজ বিকেলে তুমি বারান্দায় থাকবে;
আমি বুঝেছিলাম সাক্ষাত চাও।
তুমি বলেছিলে,অন্ধকারে আমার বড্ড ভয়;
আমি বুঝেছিলাম তোমার আমাকে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছে করছে;
তুমি বলেছিলে সমুদ্রে যাবে;
আমি বুঝেছিলাম পাশাপাশি হাত ধরে হাঁটতে চাইছো।
তুমি বলেছিলে নীল প্রিয় রঙ,
আমি বুঝেছিলাম তোমার কষ্ট হচ্ছে;
তুমি বলেছিলে ঠোঁট ফেটেছে,
আমি বুঝেছিলাম চুমু খেতে চাইছো;
তুমি বলেছিলে অংক ভালো লাগেনা,
আমি বুঝেছিলাম তুমি কবিতা ভালোবাসো;
তুমি বলেছিলে " আজ তাড়াতাড়ি ঘরে ফিরতে হবে",
তুমি বলেছিলে,এই হুটহাট দেখা করা,অসময়ে ফোন করা আর তোমার ভালোলাগছেনা;
আমি বুঝে গিয়েছিলাম,বিচ্ছেদ চাইছো।
তারপর অলিখিত সাক্ষরে তুমি যখন ইনভিজিবল কোর্টে আমার বিরুদ্ধে বিচ্ছেদের মামলা ঠুকে দিলে;
আমি বুঝেছিলাম তুমি মুক্তি চাও।
এরপর সব বুঝে যখন আমি দার্শনিক,
সব মিটিয়ে তুমি যখন অন্য ঘরের শো-পিস,
একদিন আমাদের দেখা হলো তখন;
তুমি জিজ্ঞেস করেছিলে,"কেমন আছো?"
আমি বুঝে গিয়েছিলাম তুমি ভালো নেই।
লেখক- হুমায়ূন ফরিদ স্যার ...🌼
⏰ সঙ্গীকে যেসব কথা বলতে নেই ⏰
মান-অভিমান কোন সম্পর্কে থাকে না বলুন? দুজন মানুষ একই সঙ্গে
চলতে গেলে কখনো কখনো রাগারাগি, ঝগড়াঝাঁটি হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে যত রাগই হোক, কিছু কথা কখনোই বলতে নেই, যা সম্পর্কের ভিতকে নড়বড়ে করে তোলে। এসব কথা বলে ফেলার পর ঠান্ডা মাথায় যতই আপনি দুঃখ প্রকাশ করুন না কেন, সম্পর্কে কিন্তু
আগের সেই মধুরতা ফিরে না-ও আসতে পারে।
🔘আমি এই সম্পর্ক থেকে বের হয়ে যেতে চাই
আপনি আপনার সঙ্গীকেই ভালোবাসেন, তাঁর সঙ্গেই জীবনটা পার করতে চান। কিন্তু রাগের মুহূর্তে বলে ফেললেন তাঁকে ছেড়ে যাওয়ার কথা। বিচ্ছেদের হুমকি দিয়ে বসলেন। এতে কিন্তু আপনার সঙ্গীর বিশ্বাস টলে যাবে। তিনি এই সম্পর্কে আর নিরাপদ বোধ করবেন না।
যত রাগই হোক, কিছু কথা কখনোই বলতে নেই, যা সম্পর্কের ভিতকে নড়বড়ে করে তোলে।
🔘আমি তোমার কথা বিশ্বাস করি না
আপনি হয়তো ধারণা করছেন, আপনার সঙ্গী মিথ্যা বলছেন। এ রকম পরিস্থিতিতেও সরাসরি বিশ্বস্ততার প্রশ্ন তোলা উচিত নয়। একটা ধারণার ওপর ভিত্তি করে কখনোই সঙ্গীকে ‘মিথ্যাবাদী’ আখ্যা দেবেন না, অন্য কারও কথা শুনে তো নয়ই। যে বিষয়ে আপনার মনে সন্দেহ হচ্ছে, তার বিস্তারিত জানতে চান তাঁর কাছে। তবে জেরার ভঙ্গিতে নয়, স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন করে সত্যটা জানতে চেষ্টা করুন। ‘অমুকে তো তোমাকে সেদিন অন্য জায়গায় দেখেছে’ এমন বাক্য বলা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। সঙ্গীর কথা থেকেই পুরো ঘটনাটি বুঝতে চেষ্টা করুন। তাঁর অবিশ্বস্ততার প্রমাণ পেলে কেবল তারপরই আপনি তাঁকে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারেন। তবে মনে রাখবেন, এ ক্ষেত্রে চিৎকার-চেঁচামেচি কোনো সমাধান নয়। বরং আলোচনার মাধ্যমে সমাধান খুঁজুন।
🔘তুমি সামান্য বিষয়ে ‘রিঅ্যাক্ট’ করছ
কোন বিষয়ে কেমন প্রতিক্রিয়া দেখানো উচিত, তা আপনার সঙ্গীকে শেখাতে যাবেন না। বরং তিনি প্রতিক্রিয়া দেখালে মন দিয়ে শুনুন তাঁর কথা, বুঝতে চেষ্টা করুন, কেন তাঁর খারাপ লেগেছে। আপনার কাছে হয়তো বিষয়টা তুচ্ছ। কিন্তু একজন দায়িত্বশীল সঙ্গী হিসেবে আপনার উচিত হবে বিষয়টা পুরোপুরি বুঝে নিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা।
🔘‘কখনোই’ এবং ‘সব সময়’
‘তুমি কখনোই আমাকে সাহায্য করো না’ কিংবা ‘তুমি সব সময় দেরি করো’ এ রকম বাক্য বলে সঙ্গীকে দোষারোপ করবেন না। বরং আপনি ঠিক কী চাচ্ছেন, তা স্পষ্ট করে বলুন এবং অবশ্যই মিষ্টি স্বরে!
স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে মতের অমিল হবেই, নিজেদের মধ্যেই বোঝাপড়া করে নিতে হবে।
🔘তুমি যদি সত্যিই আমাকে ভালোবাসতে, তাহলে…
এ ধরনের কথা বলে কারও ভালোবাসাকে পরীক্ষায় ফেলতে নেই। এতে অযাচিত চাপের মুখে পড়বেন আপনার সঙ্গী। বরং এ ক্ষেত্রেও সেই একই ব্যাপার; আপনি যা চাচ্ছেন, সেটা তাঁকে সুন্দরভাবে জানান। দুজনের ঘুরতে যাওয়ার সময় মিলছে না তাঁর ব্যস্ততার কারণে? ‘ভালোবাসলে ঠিকই সময় বের করতে’ না বলে বরং আপনি বলতে পারেন, তাঁর সঙ্গে কাটানো সুন্দর সময়গুলোকে ‘মিস’ করছেন।
🔘আমার এমন কাউকে দরকার ছিল, যে আমাকে বোঝে
কেউ কারও মন শতভাগ বুঝতে পারবেন, এমন আশা করাটাই বোকামি। আপনার মনের ভেতরে কী আছে, তা আপনার সঙ্গী কেন বুঝতে পারছেন না, অন্য কেউ আপনার জীবনসঙ্গী হলে আপনার জন্য কত কী করে ফেলতেন—এসব কথা আপনার সঙ্গীর মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
🔘তোমার পরিবার তো ওই রকমই
সঙ্গীর পরিবার কিংবা বন্ধুদের নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করবেন না। তাঁদের প্রতি অসম্মানসূচক শব্দ প্রয়োগ করবেন না কখনোই।
🔘আমাকে কি কাজের লোক বা টাকা কামানোর মেশিন মনে হয়?
এ ধরনের নেতিবাচক বাক্য উচ্চারণ করবেন না। আপনি হয়তো ঘরের কিংবা বাইরের কাজের চাপে পিষ্ট হচ্ছেন রোজ। আপনার অসুবিধার কথা বন্ধুর মতো করে ভাগ করে নিন সঙ্গীর সঙ্গে।
আপনার কথা বন্ধুর মতো করে ভাগ করে নিন সঙ্গীর সঙ্গে।
🔘এসব করে কী হবে?
আপনার সঙ্গী হয়তো সামাজিক দৃষ্টিতে ‘ছোটখাটো’ কোনো কাজ করছেন। এ নিয়ে হীনম্মন্যতায় ভুগবেন না। বলবেন না, ‘এসব করে কী হবে?’ বরং মনে রাখবেন, সৎ থেকে যে কাজই করা হোক না কেন, তা কখনো ‘ছোট’ হয় না। প্রয়োজনে তাঁর পাশে দাঁড়ান জীবনের লড়াইয়ে। তবেই না আপনি সত্যিকার জীবনসঙ্গী। আবার আপনার খারাপ সময়ে হয়তো আপনার সঙ্গী ‘ছোটখাটো’ কোনো উপহার বা আয়োজনে আপনাকে উৎফুল্ল করতে চাচ্ছেন। তাঁর এই প্রচেষ্টাকে ছোট করে কখনোই বলবেন না, ‘এসব করে কী হবে?’
প্রিয় মানুষটার সাথে কখনো ব্যস্ততা দেখাতে নাই,
ইগনোর করতে নেই। খুব বেশি ব্যস্ত থাকলে অন্তত একটা মেসেজ দিয়ে জানিয়ে দিবেন আপনি ব্যস্ত আছেন। এইটুকু ঐ মানুষটা ডিজার্ব করে। আপনি ইনগোর করে ফোন কেটে দিলেন, মেসেজ করলেন না,তখন ঐ মানুষটা ভিষণ কষ্ট পায়।
মানুষটা আপনার একটা কল কিংবা একটা মেসেজের অপেক্ষায় থাকে। এটা বুঝতে শিখুন।
মনে রাখবেন...ব্যস্ত শব্দটা প্রিয় মানুষটার সাথে যায় না,...❤️
একটা কথা বলি শোনো মেয়েরা,, জীবনে আর যাই করো, এটলিস্ট এতটুক সেল্ফ ডিপেন্ডেড হইয়ো, যেন তোমার নিজের মন ভালো করার ক্ষমতাটা তোমার থাকে।যেন নিজেকে কোনোদিন বোঝা মনে না হয়, যেন নিজেকে নিজের পি'রি'য়'ড এর সময় বিশাল বড় একটা আমুল এর ডার্ক চকলেট এনে দিতে পারো, যেন হুটহাট দু চারটে শপিং করে আইসক্রিম খেতে খেতে বাসায় চলে আসতে পারো। যেন এক্সস্টেড লাগলে ঘন্টাখানেক পার্লার এ গিয়ে বিভিন্ন স্কিন কেয়ার নিতে পারো কিংবা পছন্দের কোনো রেস্টুরেন্ট কিংবা লাইব্রেরীতে কিছুক্ষন কাটিয়ে আসতে পারো। নিজের স্পেশাল দিন, জন্মদিনে কে উইশ করলো না করলো এসব না ভেবে নতুন একটা পোশাক পরে একটু গুছিয়ে কোথাও ঘুরে আসতে পারো। এসবের জন্যে যেন কারো আশায় বসে থাকতে না হয়। যেন মন খারাপ এর সময় কেউ কেন মন ভাল করার চেষ্টা করছেনা এটা নিয়ে পড়ে না থেকে নিজেই একটা ইন্টারেস্টিং কিছু করে ফেলতে পারো। পছন্দের মুভি/ ড্রামা দ্যাখো, নিজের শখের গার্ডেন করো, একুরিয়াম টে"রা-রিয়াম বানাও, পেট এনিমেল রাখো, কিছু আঁকো, কিছু লেখো অথবা একটু গিটারই নাহয় বাজাও! মেয়ে তুমি রাতের আকাশ দ্যাখো, ভোরবেলা এক কাপ গ্রিন টি হাতে সান রাইজ দ্যাখো। একটা লম্বা শাওয়ার নাও। কনফিডেন্স বাড়বে। সেল্ফ কেয়ার ম্যাটার করে গার্লস। নয়তো আজীবন আমার ফ্যামিলি আমারে বুঝেনা, বয়ফ্রেন্ড কেয়ারলেস, হাসবেন্ড আমার ফিলিংস বুঝেনা ওয়ালা দুঃখবিলাস চলতেই থাকবে। তোমারে তোমার চেয়ে ভালো বুঝার ক্ষমতা কারোরই নাইইই,,!! 🖤
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Website
Address
Mohammadpur
Rajshahi Division
Rajshahi Division, 11030
greeting cards, party banners and invitations that are funky, colorful & fun!
Rajshahi Division
Rynoa Surveillance Solutions.con is offering surveillance and security service. Our satisfied customers include Fortune 100 Clients like Homes, Storage..
Rajshahi Division
Like our page for Timely Info, Tips & News~ SEO, Online Visibility and Social Media, Video, Content by GetMeOnTop
Rajshahi Division, 10010
Shop Items You Love with Nifty Shop Xpress, Free Shipping on Everything* and Easy Returns. Give You
Lubango
Rajshahi Division
🌟🌟Uma gráfica nas suas mãos🌟🌟 Peça o que quiser, receba onde estiver ………Deixe o seu pedido no WhatsApp…….. +244 932 410 667
Jl. Bulak Laut Pintu Masuk Pasar Wisata Blok A Kab. Pangandaran
Rajshahi Division
👉 Like 👉 Share 👉 Command 👉 Follow me ☑️ Dukung Start 🙏☺️❤️
Jl. Bunga Kertas
Rajshahi Division
Menerima Service Handphone dengan spesifikasi sebagai berikut : 1. ganti LCD 2. ganti Batrai 3. ganti touchscreen 4. install ulang 5. lupa Akun google 6. lupa pola/sandi LCD 7. dl...