Saiful Islam - A Servant
I am the servant of the Qur'an, for as long as I have a soul.
‘যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহফ পাঠ করবে, তার জন্য দুই জুমা পর্যন্ত নূর উজ্জ্বল করা হবে। ’
(আমালুল ইয়াওমী ওয়াল লাইল, হাদিস : ৯৫২)
ফি.লি.স্তিনের গা.জা থেকে এক ভাইয়ের মেসেজ:
"মুসলিম দেশগুলোকে বলে দিন, আমাদের জন্য গায়েবানা জানাযার নামাজ আদায় করবার প্রস্তুতি নিতে হবে না। কেননা আমরা তো জীবিত। বাস্তবিক অর্থে তোমরাই মৃত!!"
আল্লাহ তায়ালা হেফাজত করুন, আমিন!
"যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করে, সে ব্যক্তি ওইদিন আল্লাহর জিম্মায় চলে যায়। অর্থাৎ স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা ওই ব্যক্তির দায়িত্ব নেন।"
(সহিহ মুসলিম, তিরমিজি: ২১৮৪)
মানুষ যদি তাহার সত্য দ্বীনের উপর মজবুত হয় তবে যত বড় শক্তিই হউক তাহাকে দ্বীন হইতে সরাইতে পারে না। মুসলমান যদি সত্যিকার মুসলমান হয় তবে আল্লাহ পাক তাহাকে অবশ্যই সাহায্য করিবেন বলিয়া ওয়াদা রহিয়াছে।
আল্লাহ তায়ালার নিকট সর্বদা আমার আলোচনা হয় এমনটি চাই?
হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ ফরমান,
"যাহারা আল্লাহ তায়ালার বড়ত্ব বর্ণনা করে অর্থাৎ সুবহানাল্লাহ, আল-হামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পড়ে তাহাদের এই কালেমাগুলি আরশের চারি পার্শ্বে ঘুরিতে থাকে, উহাদের কারণে মৃদু গুঞ্জন হইতে থাকে এবং ইহারা স্বীয় পাঠকারীর আলোচনা করিতে থাকে।
তোমরা কি ইহা চাও না যে, আল্লাহ তায়ালার নিকট সর্বদা তোমাদের আলোচনাকারী কেহ উপস্থিত থাকে-যাহারা তোমাদের প্রশংসা করিতে থাকে।" (আহমদ, হাকেম)
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তৌফিক দিন, আমিন!
ইন্নালিল্লাহ! এবার মদিনায় সিনেমা হল খুলেছে।
"Empire Cinemas" মদিনায় আল-রশিদ মলে প্রথম মাল্টিপ্লেক্স খুলেছে। ১০ টি স্ক্রীন, ৭৬৪ টি আসন, একটি শিশু থিয়েটার এবং খেলার জায়গার ব্যাবস্থা করেছে। এটি সৌদি আরবে দশম সিনেমা কমপ্লেক্স।
এই জা.লি.ম সরকার গত বছরে সিনেমা এবং বৃহত্তর বিনোদন শিল্পে উল্লেখযোগ্য বিনিয়োগ করেছে। যার মধ্যে রয়েছে $১০০ মিলিয়ন ফিল্ম সেক্টর ফান্ড প্রবর্তন, যা মে মাসে কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ঘোষণা করেছিল।
সৌদি আরবের সিনেমা শিল্প ২০২৩ সালের দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, সাম্প্রতিক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
------------------------------------------------------------------
মুসলমান হিসেবে অবশ্যই এমন ঘৃণিত কার্যক্রমকে আমাদের ঘৃনা করা উচিত। এটা ঈমানের সর্বনিম্ন স্তর।
লানত তাদের উপর যারা এমন গর্হিত কাজে পরিকল্পনা, অর্থায়ন ও সহযোগিতা করেছে।
লানত কথিত সৌদি এবং এদেশের সালাফী-আহলে হাদীস শায়েখদের যারা কুরআন সুন্নাহ ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে এটাকে মৌন এবং বক্তব্যের মাধ্যমে সমর্থন দিয়েছে। আমিন!
এক ফি.লি.স্তিনি শিশু তার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য কাপে বৃষ্টির পানি ভর্তি করেছে!
আলহামদুলিল্লাহ, তাকে কত খুশি দেখাচ্ছে!
আল্লহ তায়ালা যেন শীঘ্রই ফি.লি.স্তিনি বাসীর মধ্যে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি দান করেন, আমিন!
হে আল্লাহর রাসূল!
আমি আমার কৃতকর্মে বিস্মিত হয়েছি এবং পাপে কালো হয়ে গেছি। আমি অনুশোচনায় ও লজ্জায় গলে যাচ্ছি।
কিয়ামতের দিন যখন আপনি পাপীদের জন্য সুপারিশের বাহু খুলে দেবেন, সে সময় এই অধমকে বঞ্চিত করবেন না!
میں اپنے کیے پر حیران ہوں اور گناہوں سے سیاہ ہو چکا ہوں ۔ پشیمانی اور شرمند گی سے پانی پانی ہو رہا ہوں ،یا رسول اللہ
روز محشر جب آپ شفاعت کا بازو گناہ گاروں کے لیے کھولیں گے ۔ یا رسول اللہ اُس وقت جامی کو محروم نہ رکھیے گا
আল্লাহ যেন উনার রসূল (স:) এর মহব্বত আমাদের অন্তরে দান করেন, আমিন!
সম্পদের মোহ, পরিচিতির আকাঙ্ক্ষা এবং পদের লোভ মানুষকে দ্বীন থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। কখনো কখনো দ্বীন থেকে বের করে দেয়!
আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন, আমিন!
এই লোক মুসলিম কিনা সন্দেহ!
৩টি শেকড় কখনো ছিন্ন করবেন না
জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে যেখানেই থাকুন ৩টি শেকড় কখনো ছিন্ন করবেন না। শেকড়গুলো কখনো শুকোতে দেবেন না। বরং আমৃত্যু তার পরিচর্যা করুন। সজীব ও সতেজ রাখতে চেষ্টা করুন।
এক. দীনের শেকড়। আল্লাহ রাসূলের সাথে ঈমান ও মহব্বতের শেকড় কখনো ছিন্ন কিংবা দুর্বল হতে দিবেন না। কুরআন ও সুন্নাহ থেকে স্বীয় জীবনকে বিচ্ছিন্ন হতে দেবেন না। অন্যথা আপনার ধ্বংস অনিবার্য।
দুই. রক্তের শেকড়। বাবা-মা ও আত্মীয়-স্বজন থেকে ছিন্ন হবেন না। তা হলে আপনার হায়াতে ও রিযকে বরকতের অভাব হবে না।
তিন. ইলমী ইসলাহী শেকড়। নিজের ছোটবড় আসাতিযা ও শাইখ থেকে কখনো ছিন্ন হবেন না। আপনার ইলম ও ইজ্জত-সম্মানের কমতি হবে না।
এ ছাড়া অন্যান্য সম্পর্কগুলোও পরিচর্যা করুন। তরতাজা ও সজীব রাখুন। আপনি কখনো পরাজিত হবেন না। হারিয়ে যাবেন না। নিশ্চিন্ন হবেন না ইনশাআল্লাহ। মা-বাবা, আত্মীয়স্বজন ও শিক্ষকবৃন্দের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে এবং তাদের জন্য দুআ করতে ভুলবেন না। প্রত্যেকের কীর্তি ও অবদান স্বীকার করুন। সবার শোকরিয়া আদায় করুন। সাধ্যমত সবার খেদমত করুন। দূরে চলে গেলে খোঁজখবর রাখুন। অন্তত দুআয় তাদের শরীক রাখুন।
শায়খ Saifuddin Gazi
দারাজ থেকে মিস্ট্রি বাক্স কিনা জায়েজ নেই,
কারণ এখানে মাল নির্দিষ্ট না। ক্রেতা বা বিক্রেতা যেকেউ ঠকার আশংকা আছে।
“ব্যাপারটা অদ্ভুত না?
একজনের 'মৃত্যু নিশ্চিত' ঘোষণা হয়ে গেছে, তার পূর্বসূরিরাও ইতোমধ্যে দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছে,
তাও সে খেলতামাশায় ব্যস্ত!”
— হাসান বাসরি (রহ.)
আল-মুজালাসাহ ওয়া জাওয়াহিরিল ইলম, ৮৪৩।
এই ধোঁকার ঘর দুনিয়ার প্রতি আসক্তি থেকে আল্লাহ হেফাজত করুন করুন, আমিন!
"পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের উদাহরণ এইরূপ যেমন, কাহারও দরজার সম্মুখে একটি নহর আছে, যাহার পানি প্রবহমান এবং খুব গভীর, উহাতে সে প্রতিদিন পাঁচবার গোসল করে।"
(তারগীব : মুসলিম)
কুরআন পাঠকারীর মাতাপিতাকে এমন মুকুট পরানো হইবে যাহার আলো সূর্যের আলো হইতেও অনেক বেশী হইবে।
আল্লাহ আমাদের সন্তানদেরকে কুরআনের জন্যে কবুল করুন!
রসুলুল্লহ সল্লাল্লহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করিয়াছেন;
কিয়ামাতের দিন সর্বপ্রথম নামাযের হিসাব করা হইবে। যদি নামায ঠিক থাকে তবে বাকি আ’মালও ঠিক হইবে। আর যদি নামায খারাপ হইয়া থাকে তবে বাকি আ’মালও খারাপ হইবে। (তাবারানী, তারগীব)
নামাজের প্রতি আমরা বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা করি
আল্লাহ কবুল করুন, আমিন!
আল্লামা ইবনুল কাইয়িম (রহ.) বলেছেন, সকাল বেলার ঘুম ঘরে রিজিক আসতে বাঁধা দেয়। কেননা তখন রিজিক বন্টন করা হয়।
আমরা সকলে ফজরের নামাজের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেই।আল্লাহ কবুল করুন, আমিন!
হুযুর (স:) আল্লাহ তায়ালার পবিত্র এরশাদ নকল করিতেছেন যে, তুমি ফজর ও আছর নামাযের পর সামান্য সময় আমার যিকির কর। আমি মধ্যবর্তী সময়ের জন্য তোমার যাবতীয় প্রয়োজন মিটাইয়া দিব।
অনেকদিন পর মসজিদ পরিষ্কার করার তৌফিক হলো!
নবিজি (সা.) মসজিদে কোনো ময়লা দেখলে নিজ হাতে তা পরিষ্কার করতেন। আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত,
'একবার রাসুল সা. মসজিদের দেয়ালে ময়লা দেখতে পেলেন। তখন তিনি একটি পাথরের টুকরা নিলেন এবং নিজ হাতে তা পরিষ্কার করলেন।'
-- (সহিহ বুখারি-৪০৮)
আরেক হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা:) বলেন,
'আমার সামনে আমার উম্মতের নেক আমলের প্রতিদান পেশ করা হল, এর মধ্যে ‘মসজিদ থেকে ময়লা দূর করার নেক আমলের প্রতিদানও দেখতে পেলাম।
–(সুনানে আবু দাউদ-৪৬১)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত,
"একজন কালো বর্ণের পুরুষ অথবা বলেছেন কালো বর্ণের নারী মসজিদ ঝাড়ু দিত। সে মারা গেল। নবী (স.) তার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে সাহাবিরা বলেন, সে মারা গেছে। তিনি বলেন, তোমরা আমাকে খবর দিলে না কেন? আমাকে তার কবরটা দেখিয়ে দাও। অতঃপর তিনি তার কবরের কাছে গেলেন এবং তার জানাজার সালাত আদায় করলেন।
-- (বুখারি: ৪৫৮)
"যে ব্যক্তি মসজিদ থেকে ময়লা আবর্জনা কিংবা কষ্ট হয় এমন বস্তু দূরিভূত করবে তার জন্য আল্লাহ তায়ালা জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ করে দিবেন।’
(সুনানে ইবনে মাজাহ: ২য়/৩২৯)।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তৌফিক দিন, আমিন!
এমন কোনো ব্যক্তি জাহান্নামে যাবে না, যে সূর্যোদয়ের ও সূর্যাস্তের আগের নামাজ আদায় করে। অর্থাৎ ফজর ও আসরের নামাজ।
(মুসলিম, হাদিস : ১৩২২)
'একজন পুরুষ তার পরিবার (স্ত্রী-সন্তানদের) উপর দায়িত্বশীল। সে তাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৮৯৩)
আল্লহ আমাদেরকে স্ত্রী-সন্তানদের হক আদায় করার তৌফিক দিন!
'ফজরের দুই রাকাত সুন্নত দুনিয়া ও দুনিয়ার মধ্যে যা কিছু আছে তার চেয়ে উত্তম।’ (মুসলিম ৭২৫)
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে ফজরের সুন্নতের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার তৌফিক দিন, আমিন!
সময় তখন ১৯৮৫ সাল। ইংল্যান্ড সফর শেষ করে হাফেজ্জী হুজুর রহ. একজনকে বললেন, আপনি আমার জন্য চাকরি ছেড়ে দিলেন? দেশে গিয়ে কী করবেন?
লোকটি তখন বললেন, হুজুর, আমি আল্লাহর খুশির জন্য চাকরি ছেড়ে দিয়েছি। আমার তো কোনো ভয় লাগে না।
কথার জবাব দেওয়া হয়ে গেল। এখন একটুখানি থেমে হাফেজ্জী হুজুর বললেন, এবার কওমি নেসাবের দরসি কিতাবগুলো পড়ে ফেলেন। নিজে আলেম হন। তারপর মাদরাসা করে পড়ান।
আজ ২০২৩ সাল। তিনি আলেম হয়েছিলেন। সারা দেশে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছেন অসংখ্য মক্তব-মাদরাসা। তিনিই হচ্ছেন মজলিসে দাওয়াতুল হকের অন্যতম প্রধান দায়িত্বশীল মুরুব্বি প্রফেসর হামিদুর রহমান রহ.। তিনি চলে গেলেন রফিকে আ'লার সান্নিধ্যে। আল্লাহ প্রফেসর হযরতকে জান্নাতের আ'লা ইল্লিয়্যিনে সম্মানিত করুন।
শয়তান জালিমকে তার জুলুমের ব্যাপারে যুক্তি, অজুহাত ইত্যাদি দেখিয়ে তাকে শুদ্ধ ভাবতে শেখায়।
কিন্তু কিয়ামতের দিন সে তার জুলুমের শাস্তি থেকে নিস্তার পাবে না।
মুনাফিকদের জন্য ফজর ও এশার নামাজের চেয়ে অধিক ভারী কোনো নামাজ নেই।
এ দুই নামাজের ফজিলত যদি তারা জানত, তাহলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা উপস্থিত হতো। ’
(বুখারি, হাদিস : ৬৫৭)
আল্লাহর দরবারে কোনো কমতি নেই!
তবে কেনো আমরা সেই দরবারে নিজেদের চাওয়াগুলো পেশ করিনা?
যে ব্যক্তি ফজর ও মাগরিবের পর কারো সাথে কথাবার্তা না বলে সাতবার নিম্নের দোয়াটি পাঠ করে এবং ওই দিনে বা রাতে তার মৃত্যু হয় তাহলে সে জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ করবে।
দুয়াটি কমেন্ট বক্স এ দেওয়া হলো।
প্যারিসের একটি রাস্তার পাশে এই দোকান! দোকানের মালিককে পুলিশ বলে দিয়েছে, এই নাম পরিবর্তন না করলে তার দোকান ভেঙে দেওয়া হতে পারে!!
একটা নামের প্রতি এতো বিদ্বেষ কিংবা আতংক?!
[প্রথম শব্দের প্রথম অক্ষর বাদ দিয়ে পড়লেই ঘটনা বুঝে আসবে!]
লিখেছেন: মাহফুজ আহমদ ভাই
আমি প্রভুকে বললাম; আমি তোমাকে জানার আগে মরবো না! প্রভু উওর দিলেন,
"যে আমাকে জানে সে কখনো মরে না!”
মাওলানা রুমি (রহ:)
ইসলাম পৃথিবীর একমাত্র ধর্ম, যা দিয়েছে নারীর সঠিক অধিকার, সম্মান এবং নিরাপত্তা।
যারা কথিত নারীবাদী বলে নারীদের অধিকার নিয়ে কথা বলে তাদের শেষ দৌড় কোন পর্যন্ত তার উদহারন আমাদের সামনে ভুঁড়ি ভুঁড়ি রয়েছে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে কথিত নারীবাদী চেতনা থেকে হেফাজত করেন। আমাদের নারীদের সাথে সদ্ভাবে জীবন যাপনের তৌফিক দান করেন। আমিন!
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
'নারীদের সঙ্গে সদ্ভাবে জীবন-যাপন কর।’ (সুরা নিসা : আয়াত ১৯)
আল্লাহ তায়ালা তার মাহবুব বান্দাদের অন্তরে এমন কিছু সম্পদ দান করেন,
যা পৃথিবীর যেকোনো নিয়ামত; সম্পদ কিংবা মর্যাদা হতে বহুগুনে উত্তম!
যার ফজরের নামাজ ছুটে গেল তার যেন সারাদিনের সৌন্দর্য হারিয়ে গেল!
ফজরের প্রতি আমরা বিশেষভাবে গুরুত্ব দেই।
আল্লাহ কবুল করুন, আমিন!
"আমি আমার রবের সাক্ষাতের আশায় মৃত্যুকে ভালোবাসি।"
- আবু দারদা (রা.)
গাজায় এখন রাত ১.১৩।
আজকের রাতে যেন ইতিহাসের সব থেকে ভয়াল রাত!
শেষ হতে চাচ্ছে না। এদিকে বিদ্যুৎ, নেট বন্ধ করে চতুর্দিক থেকে হামলা চলছেই।
শেষ তেলটুকুও ফুরিয়ে গেলো। সম্ভবত গা-জা আর আমাদের রইলো না। সর্বোচ্চ আক্রমণ চলছে আজ, সাথে ইন্টারনেট অফ!
ঘুমানোর সময় হাদিসে বর্ণিত জিকির-আজকার ও দোয়া থেকে সাধ্যানুযায়ী পড়ার চেষ্টা করি।
জিকির তথা আল্লাহর নাম নেয়া ব্যতীত ঘুমানো মাকরূহ।
‘ফজরের দুই রাকাত নামাজ দুনিয়া ও তার সব কিছুর চেয়ে উত্তম।’
(মুসলিম, হাদিস : ১৫৭৩)
যে ব্যক্তি ফজরের নামাজ পড়বে, সে আল্লাহর জিম্মায় থাকবে।
(মুসলিম, হাদিস : ৬৫৭)
গিজা পিরামিডে মিশরীয় রাজাদের রেখে যাওয়া গুপ্তধন;
আজ থেকে হাজার হাজার বছর আগে মিশরে কুফুরী, জালিম রাজারা এই সম্পদ জমা রেখেছিল গুপ্ত অবস্থায়। আজ তারা পৃথিবীতে নেই, কিন্তু তাদের জুলুমে অর্জিত সেই সম্পদ আজও রয়ে গিয়েছে।
কি কাজে এসেছে যে সম্পদ তারা জুলুম করে অর্জন করেছিলো?
আল্লাহ তায়ালা কুরআনে বলেছেন -
"নিশ্চয়ই যারা কুফরি করে, আল্লাহর সামনে তাদের ধন-সম্পদ কোনো কাজে আসবে না আর তাদের সন্তান-সন্ততিও কোনো কাজে আসবে না। আর তারাই (জাহান্নামের) আগুনের অধিবাসী। তারা সেখানে চিরস্থায়ী হবে।’ ---(সুরা আল-ইমরান : আয়াত - ১১৬)
আল্লাহ তায়ালা আমদেরকে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং জমা থেকে হেফাজত করেন। আমিন!
اَلصّلَوةُ خَيْرٌمِّنَ النَّوْمِ
(আসসলাতু খইরুম মিনান নাউম)
অর্থ : ঘুম থেকে নামাজ উত্তম ।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Dhaka