Bangladesh - India Treatment Community
চিকিৎসা বিষয়ক সকল ধরনের আলোচনা ও পরামর্শ।
পুষ্টিহীনতা ও মাংস খাওয়ার প্রজন্ম।
আমরা পুষ্টি বলতে বুঝি গরুর মাংস ! এর বাহিরে আমাদের চিন্তা করতেই পারিনা। প্রতিটি মা সন্তানের অপুষ্টির জন্য দায়ী। শুধু খাদ্যভাব দূর করার জন্য অনেক মূল্যমানের খাদ্যের প্রয়োজন হয়না। শুধু প্রয়োজন বুঝবার।
এখনো আমাদের দেশে ২৫ ভাগ শিশু অপষ্টি জনিত সমস্যা নিয়ে বেড়ে উঠছে। আর্শ্চয় জনক বিষয় হলো, যারা অর্থভাবে খেতে পারে না সেই সব শিশুর চেয়ে শহুরে বাস করা শিশু যারা উচ্চবিত্ত মধ্যবিত্ত ঘরের শিশুদেরও পুষ্টির ঘাটতি চরমে ! কেন ?
খারাপ স্বাস্থ্যব্যবস্থা, দূষিত পানি, অপর্যাপ্ত স্যানিটেশন ইত্যাদির কারণে অপুষ্টি মাতৃগর্ভে আসার প্রথম এক হাজার দিনের মধ্যে, অর্থাৎ দুই বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের সুস্থতার সঙ্গে জীবন শুরুর পথকে বাধাগ্রস্ত করে। এর পাশাপাশি সারা জীবনের জন্য তাদের মস্তিষ্ক বিকশিত হওয়ার সম্ভাবনাকে হ্রাস করে এবং শারীরিক ক্ষমতাকে সীমিত করে রাখে। এসব কারণে ঘটা অপূরণীয় শারীরিক, মানসিক ও মেধাবিকাশের ক্ষতি সার্বিক মানবসম্পদ উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
প্রকৃতপক্ষে অপুষ্টি অসুস্থতার আশঙ্কা বৃদ্ধি, মেধাবিকাশ হ্রাস এবং অদূরভবিষ্যতে পড়াশোনার খারাপ ফল নিশ্চিত করে। একই সঙ্গে তা বংশপরম্পরায় অপুষ্টির একটি দুষ্টচক্র তৈরি করে। শিশু বয়সে যেসব নারী অপুষ্ট ছিলেন অথবা পরিণত বয়সের আগেই ‘মা’ হয়েছেন, তাঁদের অপুষ্ট শিশু জন্মদানের আশঙ্কা অনেক বেশি থাকে।
পুষ্টি নিয়ে যে কাজ হয় তা খুবই সীমিতভাবে মানুষের কাছে পৌছায়। মানুষের পুষ্টির ক্ষেত্রে বদ্ধমূল ধারণা পাল্টাতে হবে। একটা কলা, একটুকরা পেঁপে, একটু ছাতু খাওয়া খুব জটিল কিছু নয়।
”এখনকার মায়েরা খুব গর্বকরে বলে থাকেন আমার বাচ্চা চিকেন ছাড়া কিছু খেতে চায় না। সবজি তো খেতেই চায় না। কি করি বলুন ত “
এই সব মায়েদের সমস্যা অনেক, তাদের প্রথমে বুঝতে হবে শিশুর বেড়ে উঠার সাথে পুষ্টির সম্পূরক শাক সবজি, দেশি ফল নিয়মিত খেতে হবে। সেই সাথে বিশুদ্ধ পানি পান করা নিশ্চিত করতে হবে।
কে শুনে কার কথা।
আখ যখন সাদা চিনিতে পরিণত হয় তখন এর সব পুষ্টি, ভিটামিন, মিনারেল বের হয়ে যায়.
থেকে যায় শুধু মিষ্টি স্বাদটা.
এই উচ্চ স্তরের সিনথেটিক, পরিশোধিত জিনিসটি যখন আমাদের দেহে প্রবেশ করে তখন এই ঘাড়তি সে পুষিয়ে নিতে চায় আমাদের দেহ থেকে.
তাই এই সাদা চিনি তখন সেইসব পুষ্টি, ভিটামিন, মিনারেল কেড়ে নিতে থাকে আমাদের দেহ থেকে যেগুলি তার থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল.
আমাদের হাড্ডি থেকে সে কেড়ে নিতে থাকে.
চিনি কোকেনের চেয়েও বড় নেশা এটা প্রমাণিত.
খাবার মিষ্টি বানাতে গুড়, খেজুর, ডুমুর, কিসমিস ব্যবহার করতে হবে আমাদের.
সাদা চিনি দেয়া চা বা অন্য কোনো খাবার খাবেন না.
যতপ্রকার অপচয় দুনিয়াতে আছে তারমধ্যে আমাকে সবচেয়ে বেশি কষ্ট দেয় পানির অপচয়। কোথাও পানির ট্যাংকি উপচে পানি পড়ে অপচয় হচ্ছে এই দৃশ্য আমাকে ভীষণভাবে কষ্ট দেয়। যেকোন স্থানে পানির ট্যাপ দিয়ে ঝিরিঝিরি পানি পড়ছে দেখলে সেটা ঠিক না করা পর্যন্ত আমি শান্তি পাইনা।
পৃথিবীর চারভাগের তিনভাগ পানি হলেও এই পানির সাতানব্বই ভাগই লবনাক্ত। আর যে পানি আমরা খাই বা ব্যবহার করি তা হলো স্বাদুপানি যা পৃথিবীর মোট পানির মাত্র তিনভাগ। আর এই স্বাদুপানি আমরা মানুষেরা ইতোমধ্যে এত পরিমান অপচয় করে ফেলেছি যে ভবিষ্যৎ দুনিয়া যে ভয়ংকর পানির ক্রাইসিস ফেইস করবে তা মোটামুটি নিশ্চিত।
যাহোক, ব্যক্তিগত জীবনে পানির অপচয় রোধে আমি কিছু কাজ করি। বিশ্ব পানি দিবসে সেগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে হলো। কাজগুলো হলো,
১। ব্রাশ করা বা মুখ ধোয়ার সময় মুখ হাত পরিষ্কারের সময় পানির ট্যাপ বন্ধ রাখা। অনেকে মুখে সাবান দেওয়ার সময় বা ব্রাশ করার সময় ট্যাপ ছেড়ে রেখে যে পরিমান পানি নষ্ট করে তার চারভাগের একভাগ পানিও সে ব্যবহার করে না।
২। ওজুর সময় ট্যাপ ছেড়ে ওজু না করে মগে পানি নিয়ে ওজু করা। এতে পানি অনেক কম খরচ হয়। উল্লেখ্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি ইউজ করলে,অর্থাৎ ওজুর সময় পানির অপচয় করার ব্যাপারে ধর্মীয় নিষেধ রয়েছে।
৩। কাপড় কাচার সময় ট্যাপ না ছেড়ে রাখা।
৪। কাপড় ধোয়া পানি ফেলে না দিয়ে টয়লেট ব্যবহারের পর ইউজ করা
৫। খাবার পানি গ্লাসে ততটুকুই ঢালা যতটুকু পানি খাওয়া হবে। বোতলে পানি খেলে বোতলের সবটুকু পানি খেয়ে ফেলা। সবটুকু না খেতে পারলে বোতলটা সাথে রাখা যতক্ষণ না পানিটা শেষ হয়।
৭। বাড়িতে মোটরে পানি তোলার সময় ট্যাংক ভর্তির সাথে সাথে মোটর বন্ধ করা।
৮। বোতলের খাবার পানি পুরাতন হলে ফেলে না দিয়ে রান্নায় ব্যবহার করা।
৯। বাসন মাজার সময় প্রয়োজনের অতিরিক্ত গতিতে ট্যাপের পানি না ছাড়া
১০। চাল-ডাল, শাক-সবজি ধোয়া পানি ফেলে না দিয়ে টবের গাছে দিয়ে দেয়া। এটা করলে গাছের জন্য আর এক্সট্রা পানি লাগছেনা সেইসাথে প্লাস পয়েন্ট হচ্ছে এই পানি গাছের জন্য উপকারী।
এক কথায় পানির ব্যবহার হয় এমন প্রতিটি ক্ষেত্রে চিন্তা করা যেন আমার দ্বারা প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানির ব্যবহার না হয়।
আমরা অনেকেই ভুলে যাই যে পৃথিবীর যেকোন প্রকার সম্পদ, যেকোন মূল্যবান ধাতুর চেয়ে,হীরা,মনি-মুক্তা,জহরতের চেয়ে স্বাদু পানি অনেক বেশি মূল্যবান কেননা সোনা-দানা,হীরা-জহরত ছাড়া আমরা দিব্যি বেঁচে থাকতে পারবো কিন্তু পানযোগ্য পানি ছাড়া আমাদের পক্ষে বেঁচে থাকা কোনভাবেই সম্ভব নয়।
তাই আসুন পানির অপচয় রোধে আমরা প্রত্যেকে যার যার অবস্থান থেকে দায়িত্বশীল হই। নিজে সচেতন হই ও অন্যকেও সচেতন করার চেষ্টা করি।
কপি
ডায়েট মানে সারাদিন না খেয়ে থাকা, শুধু লেবু, শসা, গ্রীন টি-লেক্সাস বিস্কিট খাওয়া, সাদা ভাতের বদলে সেই একই রাবিশ আটার রুটি বা ফ্রুট জুস খাওয়া, এসব মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দেন।
সবার প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে, মোবাইলে BMI Calculator জাতীয় মান্ধাতার আমলের ইন্ডিকেটর নিয়ে মাতামাতি না করে বাসায় মেজারমেন্ট টেপ ও ফ্যাট মেজারিং ক্যালিপার রাখুন।
ছেলেরা শোল্ডার-চেস্ট-ওয়েস্ট-হিপ
মেয়েরা চেস্ট-ওয়েস্ট-হিপ-থাই
এই মেজারমেন্টগুলি রেগুলার চেক করুন।
পাশাপাশি, নিজের বডি ফ্যাট পার্সেন্টেজ চেকে রাখুন।
BMI একটা মান্ধাতা আমলের বাতিল কনসেপ্ট যার বাংলাদেশের কনটেক্সটে কোন মেনশনেবল ভ্যালু নাই। বাংলাদেশে হিউজলি ওভারওয়েট মানুষ খুব বেশি পাওয়া যায় না।
কিন্তু বাংলাদেশে মডারেট ওয়েটের মানুষদের হার্ট এটাক, স্ট্রোক হবার ঘটনা অহরহ। কারন ভিসেরাল ফ্যাট, পুওর মাসল মাস এবং বাজে লাইফস্টাইল।
এজন্য, নিয়মিত আপনার শরীরের খবর নিন।
ছেলেদের কোমরের মাপ উচ্চতার তুলনায় ৫০% এর বেশি হলে দ্রুত ডায়েট ও লাইফস্টাইল চেঞ্জ করুন।
মেয়েদের কোমরের মাপ উচ্চতার তুলনায় ৪০% এর বেশি হলে দ্রুত ডায়েট ও লাইফস্টাইল চেঞ্জ করুন। ছেলেদের বডি ফ্যাট পার্সেন্টেজ ২২% এবং মেয়েদের ২৮% পার হওয়ার আগেই ডায়েট ও এক্সারসাইজ শুরু করে দিন।
হেলদি ইটিং মানে প্রচুর সবুজ শাকসবজি, এস্পেশালি শাক।
যথেষ্ট পরিমান প্রোটিন ও হেলদি ফ্যাট, লিমিটেড পরিমান কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট। যথেষ্ট ভিটামিন ও মিনারেল এবং প্রচুর ভিটামিন সি ও ডি।
হেলদি ইটিং মানে প্যাকেটজাত খাবার বন্ধ, সুগার, সয়াবিন অয়েল বন্ধ।
হেলদি ইটিং মানে ফুড ইন্ডাস্ট্রি আর ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রির মাথায় হাত, আর আপনার স্বাস্থ্যের নিরাপত্তা।
Sajal's Diet Falsafa ➡️🔘
ডায়ালাইসিসের সময়, রক্ত 🩸 একটি লাল টিউবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের করা হয়, তারপর একটি মেশিনের মধ্য দিয়ে যাওয়ার পরে, এটি একটি নীল টিউবের মাধ্যমে শরীরে পুনরায় প্রবেশ করা হয়।
একটি ডায়ালাইসিস প্রক্রিয়া প্রায় 4 ঘন্টা স্থায়ী হয় এবং রোগীকে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার প্রক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করতে হয়।
অন্যদিকে, যাদের কিডনি সুস্থ তাদের শরীরে দিনে ৩৬ বার একই প্রক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘটে, কোনো ব্যথা ছাড়াই এবং সম্পূর্ণ বিশ্রাম নিয়ে।
আপনার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনির স্বাস্থ্যের যত্ন নিন 👍
মাত্র দুটি কাজ করলেই ক্যান্সার উধাও!
ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে।
তার মতে, মাত্র দুটি উপায় vঅনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:-
১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে।
২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার।
মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল।
৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে।
চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই।
উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এই তথ্যটি প্রচার করছেন।
সেই সঙ্গে তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন এই তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে জানার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
তিনি বলেছেন, “আমি আমার কাজটি করেছি। এখন আপনি শেয়ার করে আপনার কাজটি করুন এবং আশেপাশের মানুষকে ক্যান্সার থেকে রক্ষা করুন।”
সূত্র :- রেড্ডি।
সংগ্রহ :- ভাস্কর।
অন্ডকোষ ফুলেছে। রোগী চলে গেছে কিডনি বিশেষজ্ঞের কাছে।
হার্টের ডাক্তারের চেম্বারে দেখেছি ৮০% হার্টের রোগী নয়।
কেন ঘটে এমন ঘটনা?
কারণ এদেশে রোগীরা সরাসরি চলে যেতে পারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে।
যারা ইউরোপ-আমেরিকার গপ্পো করেন, তারা কি জানেন ওসব দেশের কোনো রোগী সরাসরি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে পারে না?
প্রথমে তাকে জেনারেল ফিজিসিয়ানের কাছে যেতে হবে। জেনারেল ফিজিসিয়ান মানে এমবিবিএস, সাথে সেদেশের মেডিক্যাল কাউন্সিলের রেজিস্ট্রেশন প্রাপ্ত। জিপি সুস্থ করে তোলেন শতকরা ৯০ ভাগ রোগীকে। ফলে হয়রানির হাত থেকে বেঁচে যায় রোগীরা।
জিপি যদি মনে করেন যে রোগীকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে পাঠাতে হবে, তাহলে তিনি রেফার করেন। নির্ধারণ করে দেন কোন ধরনের বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে রোগীকে। এই রেফারেল অনুযায়ী রোগী যোগাযোগ করেন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে। বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে সাক্ষাতের তারিখ পাওয়ার পরে রোগী যায় নির্ধারিত দিনে। তার আগে কোনোভাবেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাক্ষাৎ পাওয়ার সুযোগ নেই। কোটিপতি হলেও একই পথে যেতে হবে।
এর ফলে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের ওপর চাপ কম পড়ে।তিনি যথেষ্ট মনোযোগ এবং আন্তরিকতার সাথে রোগী দেখতে পারেন। আমাদের দেশের মতো চেম্বারে প্রতিদিন দেড়শো-দুইশো রোগী দেখতে হয় না তাকে।
উন্নত চিকিৎসা চাইলে এই রকম রেফারেল সিস্টেম করতে হবে আপনাকে। টাকার গরমে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চেম্বারে যখন-তখন যাওয়ার সুযোগ বন্ধ করতে হবে।
সরকার জনগণের সুচিকিৎসার কথা ভাবলে এমন কোনো সিস্টেম ঠিকই দাঁড় করাতো।
সেইসাথে ভুল চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের শাস্তির ব্যবস্থা থাকা খুব দরকার। ওসব দেশে একটি ভুল চিকিৎসার মামলা প্রমাণিত হলে ডাক্তারের সারাজীবনের উপার্জিত আয় খরচ হয়ে যায় রোগীর ক্ষতিপূরণ দিতে।
এইদেশে কোথাও জনাবদিহিতার ব্যবস্থা নেই। চিকিৎসা সেক্টরেও থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক। অস্বাভাবিক রকমের স্বাভাবিক।
Courtesy- Zakir Talukder
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the practice
Telephone
Website
Address
15, Shantinagar, Shantinagar Chowrasta
Dhaka, 1217
MBBS, BCS(Health), MCPS(Medicine), D-Card(DU), MD(Cardiology), Trained in TOE Max Institute (Delhi), Trained in Vascular Doppler Appolo Hospital (Delhi), Associate. Prof. & Head o...
Dhaka
Learn, recapitulate and practice ECG everyday. One case will be uploaded daily and ans. after 24h.
26/4 Darus Salam Road Mirpur 1
Dhaka, DHAKA1216
সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও কার্ডিয়াক সার্জন
Evercare Hospital Dhaka, OPD L1, Plot: 81, Block: E, Bashundhara R/A
Dhaka, 1229
Prof. Dr Atahar Ali is a Cardio Electrophysiologist (Arrhythmia and Heart failure specialist) and Interventional cardiologist in Dhaka Bangladesh. This Is Official page Of...
Anwar Khan Modern Diagnostic Centre & Hospital Outdoor Service, Plot-11, Road/11, Block/G, Banani
Dhaka
Medicine Specialist, Clinical & Interventional Cardiologist
34, Green Super Market, Green Road
Dhaka, 1205
মেডিসিন, হূদরোগ অ্যাজমা যক্ষ্মা ও বক্?
Dhaka, 1230
Dr. Dipal Krishna Adhikary Medicine, Cardiology Specialist MBBS (DMC), MD-Cardiology (NICVD)
IBN SINA Medical College Hospital, 1/1 B, Kallyanpur
Dhaka, 1216
Dr. Mohammad Ali is one of Dhaka's most renowned Cardiac & Medicine specialists. He treats his patients with care and gives proper treatment after diagnosis. Inbox your details for...
Bangladesh Specialized Hospital Ltd
Dhaka
MBBS, MD(CARD), DEM, FACC(USA), FSCAI, FRCP(EDIN) Clinical & International Cardiologist Director & Professor National Institute of Cardiovascular Disease
Anwar Khan Modern Hospital, Road #08, Dhanmondi
Dhaka, 1205
Heart Failure Specialist! Professor Dr. Harisul Hoque Head, Clinical Cardiology, BSMMU
Room NO: 4023, Level: 3, Ibrahim Cardiac Hospital & Research Institute, 122 Kazi Nazrul Islam Avenue, BIRDEM Complex, Shahbag
Dhaka, 1000
Stay at this page to know about your heart, heart diseases and invasive coronary procedures