Abid's Artistry
Art, Calligraphy, Painting, Islamic Content and so on.
পহেলা বৈশাখ উৎসবটা বরবরই একসময়ের ধনী শোষক শ্রেণি থেকে আগত। কিন্তু এটি বাঙ্গালিদের ভুয়া ঐতিহ্য ধারণ করে একসময়ের কৃষকদের রক্তের উপর পাড়া দিয়ে না বুঝে এই উৎসব পালন করি। এই উতসবের পিছনে রয়েছে কয়েকশ বছরের এক করুন ইতিহাস।
বৈশাখের আগের দিন ৩০ চৈত্র সংক্রান্তির দিনে, ঋণে জর্জরিত চাষিদের বড়শিতে গেঁথে ঘোরানো হত চড়কের গাছে, পরের দিন যেন কোন কিছু না ঘটে এজন্য একটা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করতো একসময়ের নিষ্ঠুর জমিদারেরা - লেখাটি সংগ্রহিত। নিচের অংশটুকু থেকে পড়তে পারেন -
~ এমনিতেই চৈত্রমাস হল রুক্ষ মাস, এই সময় মানুষের বিশেষ কোনোকাজ থাকে না। আগেকার দিনে সাধারণ মানুষ বাড়ির উঠোনে বসে পাটের দড়ি পাকাত অথবা মুখে লোকগান গাইত। রাঢ়দেশের মানুষ এই সময় পালা বোলান বা পরী বোলানের মহড়া করত গাজনের জন্য। কিন্তু পূর্ববঙ্গের চৈত্র মাসের নিয়ম কানুন ছিল কিছুটা আলাদা।
এখানে জমিদাররা প্রজাদের খাজনা জমা দেওয়ার শেষ দিন স্থির করেছিলেন ৩০ চৈত্র। মরা মাসে এমনিতেই মানুষের হাতে টাকা পয়সা কম থাকত। তার উপর ফি বছর খরা, বন্যা আর ঘূর্ণিঝড়। খাজনা দেওয়ার জ্বালায় বহু প্রান্তিক চাষি বাধ্য হত আত্মহত্যা করতেও। এটা ছিল জমিদার-মহাজন ও ব্যবসায়ী সম্মিলিত ফাঁদ, যেখানে প্রতিটি মানুষ পা দিতে বাধ্য হতে। অভাবের তাড়নায় হোক বা নিত্যপ্রয়োজনে, দায়ে পড়ে এই তিন শ্রেণীর কাছে যেত এবং সর্বস্ব খুইয়ে ঘরে ফিরত তারা। প্রয়োজনে মহাজনরা পাইক পাঠিয়ে আদায় করতেন তাঁদের সমস্ত সুদ-আসল।
লেখক আখতার উল আলম পূর্ববঙ্গের গ্রামে গ্রামে পেয়েছিলেন এই নিষ্ঠুরতার বর্ণনাগুলো। কুমিল্লা, ময়মনসিংহ, বরিশালের জমিদাররা তার মধ্যে অন্যতম ছিলেন। যদিও চড়ক সংক্রান্তিতে বড়শি ফোঁড়া বা বাণ ফোঁড়া ছিল প্রথমে অপেক্ষাকৃত নীচ সম্প্রদায়ের প্রথা। ব্রাহ্মণরা অংশগ্রহণ করতেন না। কিন্তু খাজনা আদায় করতে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত পাশ হওয়ার জমিদাররা এই প্রথার বাজেভাবে ব্যবহার করেন। ১৮০০ সাল থেকে ১৮৯০ সাল পর্যন্ত প্রায় এটা চলেছিল। এর মধ্যে ১৮৬৫ সালে ইংরেজরা বন্ধ করে দিতে চেয়েছিল নিষ্ঠুরতা দেখে( বাণ ফোঁড়া, বড়শি ফোঁড়া ইত্যাদি)।
যদিও বাংলাতে এটা শুরু হয়েছিল ১৪৮৫ সালে, রাজা সুন্দরানন্দ ঠাকুরের আমলে। তখন তাঁদের রাজপরিবারেই এটা পালন করা হত। পরে তা ছড়িয়ে যায় পূর্ববঙ্গের সমস্ত প্রদেশে।
কয়েকজন জমিদার ছিলেন আরও এগিয়ে। তাঁরা আবার প্রজাদের জমিদার বাড়িতে আকৃষ্ট করার জন্য জমিদার বাড়ির চত্বরে কবিগান, লাঠিখেলা এবং হরিনাম সংকীর্তনের আয়োজন করতেন। কারণ এই সময় সমস্ত প্রজাদের আসতেই হত এখানে খাজনা দেওয়ার জন্য। জমিদারবাড়ি থেকেই আগেই ঘোষণা করা হত যে, সাল তামামির খাজনা সবটা শোধ করলে আলাদা করে কোনো সুদ লাগবে না। তাই দলে দলে মানুষ সেখানে উপস্থিত হতে এবং এই সুযোগে জমিদাররা বছরে একবারই মাত্র তাঁদের মুখমণ্ডলটি নিয়ে প্রজাদের সামনে সগৌরবে দর্শন দিতেন।
কিন্তু যারা খাজনা দিতে পারত না? তাঁদের কী হত? ফসল খারাপ হলে তাদের মাফ করে দেওয়া হত? সে ইতিহাস পাওয়া যায় না। পূর্ববঙ্গের জমিদাররা অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষদের নিয়ে লেঠেল দল তৈরি করতেন। সেই দলের ভয়ে বাঘে গোরুতে এক ঘাটে জল খেত। সেই লেঠেল দল গোটা জমিদারি এলাকায় প্রজাদের শাসিয়ে বেড়াত। পাশাপাশি, প্রায়ই ৩০ চৈত্রের মধ্যে পুরো খাজনা জমা দিতে বাধ্য করত।
আসলে, সেসব জায়গায় কবিগানের আয়োজন বা লাঠিখেলা সবই ছিল প্রজাদের মনস্তাত্ত্বিক সম্মোহনের জন্য বিনোদন। সাতদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজনের উদ্দেশ্যই ছিল খাজনা আদায়ের একটি কৌশল। এর সঙ্গে যোগ করা হয় ধর্মীয় আবরণকে। পূর্ববঙ্গে যিনি লোকপাল (শিব) নামে পরিচিত ছিলেন, তাঁকেই এই অনুষ্ঠানের প্রধান দেবতা হিসাবে পূজা করা শুরু হয়। এর আরেকটি কারণ ছিল কৃষিদেবতা হিসাবে লোকপালের লৌকিক খ্যাতি, অথচ পশ্চিমবঙ্গের মূল শিবের গাজনের সঙ্গে তার কোনো মিলই ছিল না। তাই লাঠিখেলা, কবিগান থেকে ঢাকের বাজনা বাজতে শুরু করলেই প্রজাদের কাছে দুটি রাস্তা খোলা থাকত। হয় মহাজনের কাছে গিয়ে ঘটিবাটি বন্ধক দিয়ে খাজনা পরিশোধ করা, না হয় পাইক-লেঠেলদের হাতে বন্দি হয়ে মোটা বড়শির সূচালো ফলায় গিয়ে ঝুলে পড়া। এবং, চড়কের গোটা বিকালে রক্তাক্ত পিঠে চিৎকার করতে করতে, জমিদার আর সাধারণ মানুষকে কষ্টের অভিনয় করে দেখানো।
এই দৃশ্য দেখে সাধারণ মানুষ ভয়ে সিঁটিয়ে যেত। তাদের পরোক্ষভাবে যেন এটাই বোঝানো হত যে, খাজনা দেওয়া বাকি থাকলে তাদের অবস্থাও এরকম হতে পারে। এতে খুশি হয়ে জমিদারমশাইরা পাঁঠাবলি দিতেন, মেলার আয়োজন করতেন, আড়ং বসাতেন। সমগ্র অংশে জমিদারদের গলায় গলা মিলিয়ে সাহায্য করতেন সাহাশুঁড়ি, মহাজন ও ব্যবসায়ীরা।
চড়ক পেরিয়ে গেলেও সাধারণ মানুষ, কৃষক শ্রেণী কেউই বৈশাখী নববর্ষের প্রতি আকৃষ্ট হয়নি। কারণ, ৩০ চৈত্রের ভয় তাদের রাতের ঘুম কেড়ে নিত। বরং বৈশাখী নববর্ষকে তৎকালীন সময়ে অনেকেই ব্যঙ্গের চোখে দেখতেন, তাই পণ্ডিত যোগশচন্দ্র রায়বিদ্যানিধি তাঁর ‘পূজা-পার্বণ’ গ্রন্থে লিখেছিলেন – “কয়েক বৎসর হইতে পূর্ববঙ্গে ও কলিকাতার কেহ কেহ পয়লা বৈশাখ নববর্ষোৎসবের করিতেছে। তাহারা ভুলিতেছে বিজয়া দশমীই আমাদের নববর্ষারম্ভ। বৎসর দুটি নববর্ষোৎসব হইতে পারে না। পয়লা বৈশাখ বণিকরা নূতন খাতা করে৷ তাহারা ক্রেতাদিগকে নিমন্ত্রণ করিয়া ধার আদায় করে৷ ইহার সহিত সমাজের কোনো সম্পর্ক নাই৷ নববর্ষ প্রবেশের নববস্ত্র পরিধানদির একটা লক্ষণও নাই।” যোগেশচন্দ্র রায়বিদ্যানিধির মতে, বিজয়া দশমীই আমাদের নববর্ষ। আবার অনেকের মতে, অঘ্রাণ মাসই নববর্ষের মাস। কিন্তু কোনোভাবেই বৈশাখী নববর্ষ আমাদের আদি নববর্ষের সূচনালগ্ন ছিল না।
তাই অনেকে বলেন, বাঙালির প্রকৃত নববর্ষ ছিল অঘ্রান মাসের আমন ধান ওঠার পর, অর্থাৎ পয়লা অঘ্রাণ। গ্রামে গ্রামে নববর্ষ পালন করা হত নবান্ন উৎসবের মাধ্যমে। আকবরের আমলে অঘ্রাণ থেকে খাজনা নেওয়ার সময় বৈশাখ মাসে নিয়ে যাওয়া হয়, সৌরবর্ষ ও চন্দ্রবর্ষের মধ্যে তারতম্য দূর করতে। তবে লর্ড কর্নওয়ালিসের আমলে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত বা জমিদারি ব্যবস্থা পাশ করার পর, বৈশাখ মাসের নববর্ষ আর চড়ক সংক্রান্তি যেন সাধারণ মানুষের মনে উৎসবের আনন্দ নয়, ভয়ার্ত জীবনের সূচনা করে~ ।
তথ্যসূত্র –
১। নববর্ষ ও বাংলার লোক সংস্কৃতি, আখতার -উল- আলম, পৃষ্ঠা – ১৩
২। (https://prohor.in/story-of-an-old-tradition-of-bengal)
৩।(https://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/polatokmurg/30296132)
বুর্জোয়া, ভোগবাদী এবং চেতনার ফেরিওয়ালাদের কাছে যদি জিজ্ঞাসা করেন ১৪৩১ বঙ্গাব্দে এসে ১৩৯৬ সালে চালু হওয়া সংস্কৃতিকে "হাজার বছরের" নামে যে "বদহজমি" গেলাচ্ছেন, তো আপনাদের ১৪৩১ সালের বাংলা সনটি শুরু কীসের ভিত্তিতে মানে বাংলা ০১ সাল কীভাবে আসলো বলুন তো?
হুতুম, হালুম, কাক, চিতা, সাপ, বেজি, পশ্চাত উদোম নেংটা মানুষ ইত্যাদি নিয়ে যদি মঙ্গল যাত্রা হয় এবং এটিই বাঙালির মূল সংস্কৃতি হয় তাহলে বলবো আপনাদের বাংলা সনের বয়স ৩৫ বছর!
আর ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী হয়ে হিজরি সালের সাথে সমন্বয় করে খাজনা খারিজ এবং শাসনকার্য পরিচালনার সুবিধার্থে যে বাংলা সন প্রবর্তিত হয়েছিল তার বয়স ১৪৩১!
আমরা আগে মুসলিম পরে বাঙালি হলেও "মঙ্গলীয়" চেতনাবাজ, চাপিয়ে দেয়া আধুনিক কুসংস্কার এবং অপসংস্কৃতির জনক, পা চাটাদের থেকে প্রায় ২০০ বছর আগেই বাঙালি! কারণ তাদের এই মুখোশের আড়ালের চেতনার বয়স মাত্র ৩৫ বছর! আমাদের মূল বাংলা ১৪৩১ এর তুলনায় যা শিশুও নয়!
~ Abdul Hi Muhammad Saifullah
শোন যুবক,
তুমি যদি ব্যানানা ষান্ঠিষ্ট হতে পারো, that's enough for you!
1989 - 2024 = One Thousand Years
Eid Mubarak from our lovely Childhood ❤
Eid Mubarak 🍀❤❤😊
প্রশ্ন:কোনো পুরুষের জন্য তার হাতে ও পায়ে মেহেদী দেওয়া কি বৈধ?
উত্তর : না, কোনো পুরুষ ব্যক্তির জন্য তার হাতে ও পায়ে মেহেদী দেওয়া বৈধ নয়। কেননা হাতে পায়ে মেহেদী দিবে মহিলারা, পুরুষরা নয়। আবূ হুরায়রা রযিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘পুরুষের সুগন্ধি এমন হবে যার সুগন্ধ প্রকাশ পায় কিন্তু রং গোপন থাকে এবং নারীর সুগন্ধি এমন হবে যার রং প্রকাশ পায় কিন্তু সুগন্ধি গোপন থাকে’ (তিরমিযী, হা/২৭২৮)। আয়েশা রযিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক মহিলা পর্দার আড়াল থেকে একটি কিতাব হাতে নিয়ে রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দিকে বাড়িয়ে দিল। রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর হাত না বাড়িয়ে বললেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না এটা কোনো পুরুষের হাত নাকি মহিলার হাত? সে বলল, বরং মহিলার হাত। তিনি ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘তুমি মহিলা হলে অবশ্যই তোমার নখগুলো মেহেদী দ্বারা রঞ্জিত করতে’ (আবূ দাঊদ, হা/৪১৬৬; নাসাঈ, হা/৫০৮৯)। সুতরাং হাতে পায়ে মেহেদী দেওয়া মহিলাদের বৈশিষ্ট্য, তাই পুরুষদেরকে অবশ্যই এ থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা পুরুষের জন্য নারীদের সাথে সাদৃশ্য গ্রহণ করা জায়েয নয়। রাসূল ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এগুলো থেকে বারণ করেছেন এবং এমন পুরুষকে লা‘নত করেছেন, যে লোক মহিলার সাদৃশ্য গ্রহণ করে এবং এমন মহিলাকে লা‘নত করেছেন যে মহিলা পুরুষের সাদৃশ্য গ্রহণ করে (ছহীহুল বুখারী, হা/৫৮৮৫)।
হয়তো আমাদের কারো কারো জীবনের রমজানের শেষ সাহরী করা হলো...
The regret you feel at the end of Ramadan for not making the most out of it might be a reflection of the regret you will feel in your grave when you realise you could've done more in your life reminded me of the Quran verse "My Lord, send me back". (23:99)
Oh Allah! bring back to us many times.
One last probable night for Lailatul Qadr ☔
May Almighty Allah accept us.
Ameen 🍀
“O Allah! Raise the standing of Islam and the Muslims. O Allah! Raise the standing of Islam and the Muslims, and degrade the standing of Kufr and the Kaafireen, and Shirk and the Mushrikeen. Destroy the enemies of the Deen, and protect the lands of Islam, O Lord of the Worlds.”
اللهُمَّ أَعِزَّ الإِسْلامَ وَالمُسْلِمِينَ، اللهُمَّ أَعِزَّ الإِسْلامَ وَالمُسْلِمِينَ، وَأَذِلَّ الشِّرْكَ وَالمُشْرِكِينَ وَدَمِّرْ أَعْدآءَ الدِّينِ وَاحْمِ حَوْزَةَ الإسْلامِ يَا رَبَّ العَالَمِين
Allahumma a’izzal-Islama wal-Muslimeen, Allahumma a’izzal-Islama wal-Muslimeen, wa adhillash-shirka wal-Mushrikeen, wa dammir a’daa’ad-deen, wahmi hawzatal-Islami ya rabbal-alameen.
হাম মাদিনে মে তানহা নিকাল যায়েনগে
ওর গালিওমে কাসদান বাটাক যায়েনগে
হাম ওয়াহা যাকে ওয়াপাস নেহি আয়েনগে
ডুনডতে ডুনডতে লোগ থাক যায়েনগে....
৩০ সেকেন্ডের খুতবা:
বিখ্যাত ফিলাস্তিনি স্কলার ও খতীব মাহমুদ আল-হাসানাত ইতিহাসের সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত জুমুয়ার খুতবায় বলেন,
"যদি ৩০হাজার শহীদ, ৭০হাজার আহত,
এবং ২০লক্ষ গৃহহীন ফিলাস্তিনী মুসলিম
আপনাদের জাগাতে না পারে,
তবে কিভাবে আশা করবো যে আমার কয়েকটি কথায়
আপনারা জাগ্রত হবেন?
খুতবাহ শেষ।
কাতার সোজা করুন।
স্বলাতে দাঁড়িয়ে যান।"
বলেই তিনি জুময়ার নামাজ শুরু করলেন।
লাইলাতুল কদর সম্ভাব্য রজনী শুরু। আবহাওয়াও বেশ ভালো
#রিমাইন্ডার
আমাদের নতুন জেনারেশনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যগুলো ফুটে ওঠে তাদের কমেন্টবক্সে।
এরা মনে করে এদের কমেন্ট কেউ দেখতে পায় না।
তাই পশ সেজে বসে থাকে।
বেহায়াপনার চরম পর্যায়ে আজকে আমরা পৌছে গেছি...
আড়ংয়ের একটা পাঞ্জাবিতে আক্ষরিক অর্থে, প্রকটভাবে প্রচার করলেও সারাদেশে প্রচ্ছন্নভাবে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে 'ক্র' [স] ড্রেসিংয়ের মতো বিষয়টা। এলজিTV কে নরমালাইজ করার একটা বড় পদক্ষেপ হচ্ছে এটা।
এখন অনেকেই করণীয় জিজ্ঞাসা করতে পারেন। তাদের উদ্দেশ্যে বলি, এগুলো নিয়ে প্রচুর ট্রল করুন। বেশি বেশি ডিসকারেজ করুন যাতে এগুলো কেনার কথাও কোনো পুরুষ চিন্তা না করে। যারা জেনেশুনে এগুলো কিনে পরিধান করবে তাদেরকে প্রয়োজনে বু[লি] করবেন। এগুলোকে শরীফ-শরীফা পাঞ্জাবি বলেন, কামিজ বলেন, ওয়ান পিস বলেন তাতে কোনো সমস্যা নেই।
ওরা যেভাবে অ|গ্র|সন চালাবে সেটার কাউন্টার দেয়ার জন্য আমাদেরকেও শক্ত হতে হবে। নাহয় শুধু প্রতিক্রিয়া পর্যন্তই সীমাবদ্ধ থাকতে হবে। ধীরে ধীরে ওদের উদ্দেশ্য বাস্তবায়ন হয়ে যাবে৷
~ মেরাজ হোসেন (হাফি.)
City Lights after the rain!
Mirpur 10, Dhaka ⭐
মানুষ ভাবতেসে,দাজ্জাল তার ঘরের দরজায় এসে তাকে পথভ্রষ্ট করে যাবে,তাকে খারাপের পথে নিয়ে যাবে...
দাজ্জাল বরং মানুষের সভ্যতা আর মাইন্ডসেটই এমন ভাবে নষ্ট করবে যাতে কাউকে পথভ্রষ্ট করবার জন্য তার ঘরে আসা না লাগে....
© Labib Khan
ব্রোক ও গেরঙ ভয় পেয়েছে 😶
লিখেছেন আরিফ আজাদ ভাই _____
একবার ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সামনে তাওরাতের (মুসা আলাইহিস সালামের ওপরে নাযিল হওয়া আসমানি গ্রন্থ) কিছু অংশ পড়তে লাগলেন। ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু পড়ে যাচ্ছেন তো যাচ্ছেন, কোনোদিকে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। ওদিকে এই ঘটনায় আল্লাহর রাসূল সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের চেহারা রক্তবর্ণ ধারণ করে চলেছে। ভীষণ ক্রোধে ফেঁটে পড়ার মতো অবস্থা।
নবিজীর চেহারা মুবারকের এই অবস্থা দেখে দ্রুত ওমরকে থামতে বলেন আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু। মাথা উঁচু করে ওমর যখন নবিজীর রক্তবর্ণ চেহারা দেখলেন, ভয় আর বিহ্বলতায় তার একেবারে কুঁকড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হলো৷ তিনি আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের ক্রোধ থেকে পানাহ চাইলেন অতিসত্বর।
শান্ত হয়ে নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘ওমর, আজ যদি মুসা আলাইহিস সালাম বেঁচে থাকতেন, তাকেও মুহাম্মাদের আনীত দ্বীন মেনে চলতে হতো’।
এই ঘটনা বলার উদ্দেশ্য হলো, পূর্ববর্তী আসমানি গ্রন্থগুলোর ওপরে আমাদের বিশ্বাস রাখতে হবে ঠিক, কিন্তু সাথে এটাও বিশ্বাস রাখতে হবে যে—সেসব গ্রন্থাদির ন্যুনতম কোনো প্রয়োজন, দরকার, আবশ্যিকতা এবং প্রাসঙ্গিকতা আমাদের জীবনে নেই৷ সেসবে বিদ্যমান থাকা যে বিষয়াদি আমাদের একান্তই জানা জরুরি ছিলো, তার সবটাই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা কুরআনে বলে দিয়েছেন। যেমন—পূর্ববর্তী বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ঘটনা, বিভিন্ন নবি রাসূলের ঘটনা ইত্যাদি।
Yaa হু Deee দের ‘লাল গরু’ জবাই কেন্দ্রিক একটা ঘটনা নিয়ে অনেক উদ্বেগ উৎকন্ঠা চাউর হতে দেখা যাচ্ছে। তাদের কিতাবে নাকি আছে, কোনো এক সময় তারা একটা গরুর বাছুর খুঁজে পাবে যেটার প্রত্যেকটা পশম হবে লাল। বিন্দুমাত্র খুঁত সেটায় থাকবে না৷ সেই বাছুর ওরা জবাই করে পবিত্র হবে। পবিত্র হলেই কেবল তারা আল আকসায় ঢুঁকতে পারবে। আল আকসায় ঢুঁকে তারা আল আকসাকে ভেঙে, সেখানে ‘থার্ড টেম্পল’ বানাবে। এই থার্ড টেম্পল বানানো হলেই তাদের প্রতীক্ষিত ‘মাসীহ’ (যেটাকে আমরা ‘দাজ্জাল’ বলি) আসবে এবং তার নেতৃত্বে তারা বিশ্বজয় করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
প্রথম কথা হলো, Yaa হু Dee রা যুগে যুগে আল্লাহর বহু নবি রাসূলকে হত্যা করেছে, যার ফলে তারা অনন্তকাল ধরে আল্লাহর অভিশাপ বয়ে বেড়াবে।
দ্বিতীয় কথা হলো, আল্লাহর নাযিল করা আসমানি গ্রন্থকে তারা বহাল তবিয়তে রাখেনি৷ সময়ের সাথে সাথে এতে যুক্ত করেছে নিজেদের মনগড়া কথা আর মতামত।
সুতরাং, যাদের হাত রঞ্জিত আল্লাহর প্রেরিত নবি রাসূলদের রক্তে, যাদের হাতে বিকৃত হয় আল্লাহর নাযিলকৃত কিতাব, তারা তাদের ধর্মীয় গ্রন্থের বরাতে আমার সামনে একটা ‘তত্ত্ব’ হাজির করবে আর আমি চোখমুখ বন্ধ করে সেটা বিশ্বাস করে, ‘এই বুঝি দাজ্জাল চলে এলো’ ভেবে ভয়ে কুঁকড়ে যাবো—এতোটা সরলমনা মুসলমান হতে চাই না।
কুরআনে লাল বাছুর জবাই বা এতদসম্পর্কিত কোনো আলাপ পাওয়া যায় না। এটা যদি ইতিহাসের এতোটাই বাঁক বদলে দেওয়া ঐশ্বরিক কোনো ঘটনা হতো, তাহলে অন্তত নবিজী সাল্লাললাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসে হলেও আমরা এটার ব্যাপারে কিছু আলাপ আলোচনা পেতাম। কিন্তু হাদিসে নববীতেও সেরকম কিছু নেই। ইসলামের প্রারম্ভিককালের মহান মানুষদের কেউ এমন কোনো ঘটনা নিয়ে আলাপ করেছেন—তেমন নজিরও পাওয়া যায় না।
তার মানে, লাল বাছুর জবাই এবং তাদের (তথাকথিত) পবিত্র হয়ে আকসা ভেঙে ফেলার যে তত্ত্ব, তা কি পুরোটাই বকওয়াজ? আমি সেটাও ভাবতে নারাজ।
আমার ধারণা, এই ঘটনা কোনো ধর্মীয় ঘটনা নয়, এটা পুরোটাই রাজনৈতিক ঘটনা। তারা অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী চিন্তাভাবনা করে৷ ফলে, এই ‘লাল বাছুর জবাই’ এর ঘটনা বহু শতাব্দী আগের তাদের কোনো মাস্টারমাইন্ড পলিটিশিয়ানের মস্তিষ্কপ্রসূত চিন্তা বলেই আমি মনে করি এবং যেকোনোকিছুকে তারা যেহেতু ধর্মগ্রন্থে ঢুঁকিয়ে ফেলতে সিদ্ধহস্ত, কালের পরিক্রমায় সেই রাজনৈতিক চিন্তাটা পবিত্রতা পেতে পেতে তাদের ধর্মগ্রন্থেও ঠাঁই পেয়ে গেছে। একদা যে জিনিসটা হয়তো ছিলো নিছক সাধারণ ধারণা, বহু শতাব্দী পরে এসে সেটা হয়ে গেছে ধর্মগ্রন্থের বিষয়।
আর, তারা যেহেতু প্রকারান্তরে শয়তানের উপাসনা করে, এই চিন্তাটাকে ‘ইবলিশের ইনোভেশন’ হিশেবেও দেখা যেতে পারে। নবি মুসা আলাইহিস সালাম যখন বনি ইসরাইলদের নিয়ে সমুদ্র পাড়ি দিলেন আর আল্লাহ ফিরআউনকে ডুবিয়ে মারলেন, সামেরি নামের এক লোককে বিভ্রান্ত করে ইবলিশ নবি মুসার অনুপস্থিতিতে তার উম্মতদের মাঝে মূর্তিপূজা শুরু করে দিয়েছিলো।
লাল বাছুর তারা জবাই করবে—আজ হোক, কাল হোক বা আরো শত কিংবা হাজার বছর পরে হলেও। আল আকসাকেও তারা ভাঙবে—যেহেতু বিষয়টা এখন তাদের অস্তিত্ব, পবিত্রতা এবং ধর্মগ্রন্থের আওতাধীন হয়ে গেছে। ‘থার্ড টেম্পল’ নামে যে উপাসনালয় তারা বানাতে চায়, সেটাও হয়তো তারা বানাবে। এসবকিছুই হয়তো হবে, কিন্তু এসবকিছুকে আমি ধর্মীয় চিন্তার জায়গা থেকে পড়তে চাই না, রাজনৈতিক চিন্তার জায়গা থেকে পড়তে চাই।
তারা লাল বাছুর জবাই করবে, থার্ড টেম্পল বানাবে আর দাজ্জাল চলে আসবে—এই কারণে আমি ভীত নই। আমি ভীত, কারণ তারা এই তত্ত্বের চারাগাছকে হাজার বছর ধরে পানি আর সার দিয়ে বড় করছে আমাদের পবিত্র আল আকসাকে ভেঙে ফেলার জন্য। তারা চাইলে সেটা যখন তখন পারে, কিন্তু তাদের এই কালক্ষেপণ, তাদের এই দীর্ঘসূত্রিতা আরো বড় কোনো বিপর্যয়, আরো বড় কোনো ষড়যন্ত্রের রাজনৈতিক চিহ্ন বহন করে যা আমরা জানি না। আমাদের যা জানানো হচ্ছে বা ঘটনার পরম্পরা যেভাবে আমাদের সামনে হাজির করা হচ্ছে, আসল ঘটনা হয়তো আদৌ সেরকম নয়। ওয়া আল্লাহু আলাম। আমি ভীত আর শঙ্কিত, কারণ—তাদের এই চক্রান্তের পরিণতি আমাদের প্রাণের আকসা ভেঙে ফেলার কাজে নিয়ামক হিশেবে ধরা দেবে।
দুনিয়া অবিশ্বাস্য দ্রুত গতিতে আগাচ্ছে৷ আমাদের অধিকবেশি সচেতন থাকতে হবে। আল্লাহর দ্বীনে পুরোপুরি প্রবেশ ব্যতীত আমাদের কারো মুক্তি নেই। তাওহিদ, ঈমান, রিসালাতের বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে জানতে হবে। দাজ্জালের ফিতনা থেকে আল্লাহর কাছে প্রতিদিন নিয়ম করে পানাহ চাইতে হবে—যেভাবে সাহাবারা চাইতেন। পারিপার্শ্বিকতা নিয়ে অনেকবেশি সচেতন থাকতে হবে।
বৈশ্বিক ষড়যন্ত্রগুলো মোকাবিলায় দরকার মুসলমানদের ইস্পাত-দৃঢ় ঐক্য৷ যদিও সেটা এখন সোনার হরিণ, কিন্তু আল্লাহর কাছে সেটার জন্যে দোয়া করতে হবে। যারা আমাদের নেতা হয়ে বসে আছে, তাদের অন্তরগুলো যেন নির্যাতিত, মজলুম উম্মাহর জন্য দরদী হয়ে উঠে, সেই দোয়া অব্যাহত রাখতে হবে৷ শেষ সময় চলছে, তাই প্রস্তুতি রাখতে হবে সবধরণের৷ যেকোনো বিপদ আর বিপর্যয় মোকাবিলার। রাজনৈতিকভাবে মুসলমানরা যদি সচেতন না হয়, নেতারা যদি ‘উম্মাহ সেন্ট্রিক’ চিন্তাভাবনা না করে, আমাদের বিপদ গাঢ় থেকে গাঢ়তরই হতে থাকবে—সন্দেহ নেই।
মহান রব আমাদের হিদায়াত দিন৷ হিফাযত করুন।
বুঝলেন কিছু? ব্রোক এখন সরাসরি রঙ ধনু পাঞ্জাবী বিক্রি করছে।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা জিনিস বেশ ভাইরাল হয়ে গেছে। Yahooদিরা নাকি তাদের প্রত্যাশিত লাল গরুর সন্ধান পেয়ে গেছে, তারা নাকি এখন সেই গরু জবাই করবে, আল আকসা ধ্বংস করে ইহুদি টেম্পল বানাবে আর Yahooদিদের মাসিহ অর্থাৎ দাজ্জাল নাকি এসে যাবে। এই কথা বলে কেউ কেউ সুরা কাহফ মুখস্ত করার আহ্বান জানিয়ে পোস্ট দিচ্ছেন।
এ প্রসঙ্গে প্রথমেই একটা জিনিস বলতে চাই আর তা হল – আমাদের উচিত দ্বীনের যে কোনো বিষয়ে কুরআন অথবা বিশুদ্ধ হাদিসের উপর নির্ভর করা। Yahooদিদের কিতাবগুলো নিঃসন্দেহে বিকৃত এবং তা জাল হাদিসের চেয়েও কম নির্ভরযোগ্য। Yahooদিরা কখন তাদের মাসিহ আসবে বলে ধারণা করে, এর উপর ভিত্তি করে মুসলিমদের জন্য দাজ্জাল এসে যাবার ধারণা করা মোটেও সঠিক না। ইতিহাসে Yahooদিরা এভাবে বহুবার তাদের মাসিহ আসার ধারণা করেছে এবং বহুবার হাস্যকরভাবে তাদের ধারণা ব্যার্থ হয়েছে। ব্যর্থ হবার পর এরা আবার নতুন নতুন থিওরি দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে রহমাতুল্লাহ কিরানবী(র.) রচিত ‘ইযহারুল হক’ বইতে আলোচনা আছে। হাদিসের আলোকে আমরা জানি যে দাজ্জালের আগমন হবে মাহদির আগমনের পরে, যখন মুসলিমরা বিজয়ী থাকবে। মাহদি আগমনের আগে দাজ্জালের আগমনের কথা ভেবে উত্তেজিত হবার কোনো মানে নেই। তবে সাধারণভাবে যে কোনো সময়ে দাজ্জালের ফিতনা সম্পর্কে সতর্ক থাকা, দাজ্জালের ফিতনা থেকে আল্লাহর আশ্রয় চেয়ে মাসনুন দোয়া করা, সুরা কাহফের আমল এগুলো করা উচিত। এগুলো তো সব সময়ের আমল। তবে সে জন্য Yahooদিদের থার্ড টেম্পলের থার্ড ক্লাস ফালতু থিওরির উপর নির্ভর করা মুসলিমদের জন্য অসার কর্মের বেশি কিছু নয়।
এবার আসি Yahooদিদের লাল গরু খোঁজাখুঁজি প্রসঙ্গে।
ক্ল্যাসিক্যাল এবং মূলধারার Yahooদি ধর্ম অনুসারেঃ Yahooদিরা এখন Exile বা নির্বাসনকাল পার করছে। তাদের পাপের জন্য ঈশ্বর তাদেরকে পবিত্র ভূমি থেকে বিতাড়িত করেছেন। এই সময়ে তাদের জন্য বাইতুল মুকাদ্দাসে ঢোকা হারাম, কেননা তারা এখন অপবিত্র আছে। শেষ যুগে Yahooদিদের মাসিহ আগমন করবেন, তিনি থার্ড টেম্পল নির্মাণ করবেন এবং Yahooদিদের জন্য Ritual Purification বা শাস্ত্রীয় পবিত্রতার মাধ্যম নিয়ে আসবেন। আর তা হল এক বিশেষ লাল গরু যার প্রতিটি পশম লাল রঙের, একটি পশমও লাল ছাড়া অন্য রঙের না। গরুটির গায়ে কোনো খুঁত থাকবে না, সেটি হবে মাঝারী বয়সের। সেটির কাঁধে কখনো জমি চাষের জোয়াল পড়লে চলবে না। এই গরুর দ্বারা তারা শাস্ত্রীয় পবিত্রতা অর্জন করবে। ৭০ খ্রিষ্টাব্দে Yahooদিদের ২য় মন্দির ধ্বংসের পর থেকে এমন গরু আর পাওয়া যাচ্ছে না। আর শাস্ত্রীয় পবিত্রতা অর্জন ব্যতিত তাদের জন্য টেম্পল এরিয়া অর্থাৎ আল আকসা মসজিদের মাঝে ঢোকা বারণ।
কিন্তু গত একশো-দেড়শ বছরে ধীরে ধীরে Yahooদিদের মাঝে ধর্মীয় ব্যাখ্যার বিবর্তন ঘটছে। ইউরোপের Yahooদিরা সেখানকার খ্রিষ্টানদের সংস্পর্শে এসে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত হয়েছে। ১৮৪০ সালের পর থেকে ব্রিটেন ও আমেরিকার ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টানদের মাঝে প্রবলভাবে একটা ব্যাখ্যা জনপ্রিয় হতে থাকে, আর তা হল পবিত্র ভূমি ফিলিস-৩ এ Yahooদিদের জড়ো না করলে যিশু খ্রিষ্ট পৃথিবীতে পুনরায় আগমন করবেন না। তাদের মাঝে গড়ে ওঠা জায়ো-নি|জম এর চিন্তাধারা ক্রমে ইউরোপিয় Yahooদিদের মাঝে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। দেখা গেল ধীরে ধীরে Yahooদিদের মাঝে একটা সম্প্রদায় গড়ে উঠেছে যারা ব্যাখ্যা করে ফিলিস-৩ এর পবিত্র ভূমিতে Yahooদিদের রাষ্ট্র গড়ে ওঠা উচিত, সেখানে Yahooদিরা জড়ো না হলে এবং আল আকসা মসজিদ ভেঙে থার্ড টেম্পল না বানালে মাসিহ আসবেন না। যদিও এই ব্যাখ্যা তাদের কিতাবের তথ্যের একদম উল্টো, কিন্তু অবাধ্য Yahooদি জাতি কোনকালে তাদের কিতাব ভালোভাবে মান্য করেছে? তাদের কিতাবের কথা হচ্ছে মাসিহ এসে থার্ড টেম্পল বানাবেন, কিন্তু তাদের একটা ফির্কা উল্টো কথা বলা শুরু করলঃ আগে থার্ড টেম্পল বানালে এরপর মাসিহ আসবেন! এমনিতেই তাদের কিতাব চরম আকারে বিকৃত, আর এই বিকৃত কিতাবেরও ধার না ধেরে নিজস্ব জেদ ও অপব্যাখ্যায় ভর করে তারা তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বর্তমানে হিশ্রা|ই’ল রাষ্ট্রের এক উল্লেখযোগ্য সংখ্যক Yahooদি এই মনোভাব পোষণ করে এবং হিশ্রা|ই’ল রাষ্ট্রের রাজনীতিবিদরাও এই অভিমত সমর্থন করে। এই ব্যাখ্যা অনুসারী Religious Z’i|0ni-st Yahooদিরা হন্যে হয়ে লাল গরু খুঁজছে, তারা চাচ্ছে লাল গরু জবাই করে শাস্ত্রীয় পবিত্রতা অর্জন করতে এবং এরপর আল আকসায় ঢুকে তা ধ্বংস করে থার্ড টেম্পল বানাতে। রাষ্ট্রীয় আনুকুল্যে তারা এই অশুভ তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
কথা হচ্ছে, তারা লাল গরু খুঁজে পেলে সেটা জবাই করলেই কি দাজ্জাল আসবে? এই কথা স্বয়ং Yahooদিদের সব ফির্কাও বিশ্বাস করে না। সেখানে মুসলিমদের এই জিনিস বিশ্বাস করার তো মানেই হয় না। তবে মুসলিমদের উদ্বিগ্ন হবার একটা কারণ অবশ্যই আছে, আর তা হল নিশ্চিতভাবেই ওরা আল আকসা মসজিদ ধ্বংস করতে চাচ্ছে। আল আকসা মসজিদকে বাঁচাতে হলে মুসলিমদেরকে এই ব্যাপারে সরব হতে হবে, দেশে দেশে প্রতিবাদ গড়ে তুলতে হবে, যাতে দুনিয়ালোভী মুসলিম শাসকরা বাধ্য হয়ে নড়েচড়ে বসে এবং যথাসম্ভব এর বিরুদ্ধে চাপ সৃষ্টি করে। যদিও এগুলো সাময়িক ব্যবস্থার বেশি কিছু নয়। সার্বিকভাবে মুসলিমদেরকে আল্লাহর নিকট সাহায্য চাইতে হবে এবং পরিপূর্ণভাবে দ্বীনে প্রত্যাবর্তন করতে হবে।
এই জাতীয় বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত তথ্য ও রেফারেন্স সহকারে আমার পরবর্তী বইটি আসছে, ইন শা আল্লাহ।
~ Mohammad Sorowar Hossain স্যার।
রমাদানের শেষ দিকে চলে এসেছি বলা যায়, কতটুকু তাকওয়া অর্জিত হলো তা নিজের মাঝে আমাদের অনুধাবন করা উচিত।
খুব সাধারণ একটা উদাহরণ যদি দিতে চাই,
সচারচর, ঈদ বা কোনো ফেস্টিভ্যালের সময়গুলোতে অনলাইন বেইজড শপগুলো বুস্ট করার মাধ্যমে কাস্টমার রিচ করে থাকে।
স্বাভাবিকভাবেই, তা নিউজফিডে ঘুরে বেড়ায়।
তো, পাঞ্জাবীর কিছু প্রোমোশন দেখলাম, যার জন্য ডিটেউলস প্রাইস জানতে কমেন্টে যেতেই, মেয়েদের উদ্ভট কমেন্টসগুলো চোখে পড়লো।
মডেলকে নিয়ে তাদের ইন্টারেস্ট থেকে শুরু করে যাচ্ছে তাই অবস্থা।
বিষয়টি আমার মনে হয় শুধু একপাশ নয়, মেয়েদের ড্রেসের কমেন্টবক্সগুলোতেও ছেলেরা একইভাবে এগুলো করতেছে।
রমাদানের মধ্যেই আমাদের চিন্তাচেতনা কতটা বর্বরতার পরিচয় দিচ্ছে, যাকে আমরা নির্দিধায় সো কলড ফ্যাশন, ক্রাশ, আধুনিকতার নাম দিয়ে নস্টামি করে বেড়াচ্ছি।
15th Ramadan has arrived with full Moon ❤
Alhamdulillah 🌸
রোজার শেষে শয়তান যেভাবে ফিরার অপেক্ষায় আছে! 🐸
'PHP কোরআনের আলো' এর চেয়ারম্যান
মুহতারাম Abu Yousuf (রহি.) সাহেব।
আজ বাংলাদেশ সময় সকাল 7:30টায় ইন্তেকাল করেছেন।
ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন।
সত্যিই একজন একনিষ্ঠ কুরআনের খাদেমকে
বাংলাদেশ হারালো।
মহান আল্লাহ তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
The Damascus to Medina section of the Ottoman railway network was initially intended to connect Istanbul and Hejaz, the Islamic holy city of Mecca, but construction was interrupted by World War I, reaching only Medina 400 kilometers short of Mecca. The railway aimed to improve economic and political integration of Arabian provinces into the Ottoman state and facilitate military transportation. The completed Damascus to Medina section was 1,300 kilometers (810 miles) long. The railway was a significant part of the Ottoman Empire's railway network.
Below is an old photo of the Hejaz railways.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
1216
3/4, Sultanganj Road, West Dhanmondi
Dhaka, 1209
For All kinds of oil, acrylic, water color, mural, pencil sketch realistic & abstract painting avail
Dhaka
Welcome to our page.This page will find the photos taken by travelers, this is our job to show you.
Dhaka
Hello everyone. Hope you are all safe and sound. Welcome to Diya's Mehendi Arts. Keep following us
92 Master Bari, Wiareless Railgate, Moghbazar, Dhaka-
Dhaka, 1217
"ছন্দ গানে মেতে আছি রঙ্গিণ ভুবনে, হঠাৎ আমি হারিয়ে যাব কালের গহীনে।"
Sector : 11, Uttara
Dhaka, 1230
Welcome to my vibrant world of creativity. Step into my art studio and let your senses be captivated.