Astro Manik biswas
জ্যোতিষ সমন্ধে আলোচনা astrology
জন্ম ছকে রাহু+ বৃহস্পতি যোগ সৃষ্টি হলে,বা,রাহু বৃহস্পতি থেকে পঞ্চম ভাবে বা নবম ভাবে থাকলে যে যোগ সৃষ্টি হয় একে গুরুচান্ডাল যোগ বলে ।
বৃহস্পতি +রাহু=গুরুচন্ডাল যোগ
বৃহস্পতি= গুরু
রাহু =চন্ডাল
নাম শুনেই মনে হয় এই যোগটা তেমন শুভ হবে না, তবে এর কুপ্রভাবের সাথে কিছুটা সুপ্রভাব ও আছে। এই যোগে জাতকের কিছুটা আয়ু কমে যায়।
গুরু চন্ডাল থাকলে সে ব্যক্তি ভক্তি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে, এর পরিবর্তে সেই ব্যক্তির ভোগবিলাসের প্রতি বিশাল আগ্রহ জাগে। পূজা করলে নিষ্ঠার সাথে মন দিতে পারে না জাঁকজমকের দিকে বেশি মত দেয়।
সাধারন বৃহস্পতি + রাহু গুরুচণ্ডাল যোগ যদি লগ্ন ভাবে থাকে মানুষ নানা ধরনের অনৈতিক সম্পর্কে জরিয়ে পরবেন, সত্য মিথ্যা এই সব কথা বলে অর্থ উপার্জন করে। চরিএ ঠিক থাকে না। কেউ কেউ ভয়ংকর স্বার্থপর মিথ্যা অহংকার সর্বত্র হয়ে থাকে। এমন ব্যক্তি ধর্মকে তেমন গুরুত্ব দেয় না।
দ্বিতীয় ভাবে বৃহস্পতি + রাহু গুরুচণ্ডাল যোগ থাকলে, এরা মিথ্যাবাদী ও প্রতারণা করে লোককে ঠকিয়ে অন্যের অর্থ তছনছ করে। যদি বৃহস্পতির শক্তিশালী হয় তবে সেই ব্যক্তি খুব ধনী হয়। কিন্তু টাকা-পয়সা ভুল কাজে অনেক অর্থ ব্যয় করে থাকে। আর যদি বৃহস্পতি দুর্বল হয় তাহলে ওই ব্যক্তি মাদকাসক্তি আসক্ত হয় নেশাদ্রব্য সেবন করে থাকে। এই ধরনের ব্যক্তি তার ফ্যামিলির সাথে ভালো সম্পর্ক থাকে না।
তৃতীয় ভাবে বৃহস্পতি+ রাহু গুরুচন্ডাল যোগ থাকলে জাতক জাতিকা সাহসী ও চালাকি পূর্ন কথাবার্তা থাকে কথার মধ্যে ছলনা থাকে। বৃহস্পতি যদি ভাল হয় ব্যক্তি লেখক হবে আর যদি বৃহস্পতির দুর্বল হয় ও রাহু যদি শক্তিশালী হয় সে ব্যক্তির জুয়া খেলা খারাপ কাজে লিপ্ত থাকবে সর্বদা।
চতুর্থ ভাবে বৃহস্পতি+রাহু গুরুচন্ডাল যোগ থাকলে খুব ভালো ফল দিবে। যদি বৃহস্পতি দুর্বল থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি পারিবারিক কোনো কাজে আগ্রহ নেয় না সুখ শান্তির অভাব জীবনের সর্বদা ঘতটে থাকে মানসিকভাবে বিপদগ্রস্ত হয়ে থাকে
পঞ্চমভাবে বৃহস্পতি + রাহু গুরু চন্ডাল যোগ সৃষ্টি হলে থাকলে যদি বৃহস্পতি দুর্বল হয় সেই ব্যক্তিরসন্তানেরা সমস্যায় ভোগে সন্তানরা বিপথগামী হয় অনৈতিক সমস্যা ভোগেন, ও শিক্ষায় বাধাগ্রস্ত হয়। যদি বৃহস্পতি থেকে রাহু শক্তিশালী হয় সে ব্যক্তি সর্বদা অস্থির চিন্তায় মগ্ন থাকে।
ষষ্ঠ ঘরে যদি বৃহস্পতি+ রাহু গুরুচন্ডাল যোগ থাকে ও বৃহস্পতি যদি শক্তিশালী হয় তবে সেই ব্যক্তি সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয় ষষ্ঠ ঘর স্বাস্থ্যের ঘর। ব্যক্তি খায়-দায় ও ফুর্তি করে ও শত্রু বিজয়ী হয়। অন্য ধর্ম গ্রহণ করা শত্রু বৃদ্ধি ও পারিবারিক সমস্যা।
সপ্তম ঘরে যদি বৃহস্পতি +রাহু গুরুচণ্ডাল যোগ। সৃষ্টি হয় সপ্তম ঘরে হচ্ছে দাম্পত্যের ঘর বিহারের ঘর, ব্যক্তির বিবাহিত জীবন অনেক কঠিন হয়ে পড়ে, এখানে রাহু যদি শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে বিবাহিত জীবনে জীবন সঙ্গীর সাথে কখনো ভালো সম্পর্ক থাকতে পারে না। ব্যবসা সমস্যা হবে।
অষ্টম ভাবে রাহু+ বৃহস্পতি গুরু চন্ডাল যোগ সৃষ্টি হলে, সেই ব্যক্তি অতি সাধারণভাবে জীবন-যবন করে থাকে। আর যদি বৃহস্পতি দুর্বল হয়ে থাকে তাহলে দুর্ঘটনা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ঘনঘন আঘাত লাগতে থাকে ও চিকিৎসা জন্য অনেক অর্থ ব্যয় হয়।
আবার যদি রাও যদি শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে সে ব্যক্তি এমনকি আত্মহত্যা করতে পারে।
নবম ভাবে রাহু+ বৃহস্পতি গুরুচন্ডাল যোগ সৃষ্টি হলে এরা মানসিক শক্তি বেশি থাকে এরা অসৎ প্রকৃত হয়ে থাকে ও ব্যবসা অনেক ক্ষয়ক্ষতি সমকোণী হতে হয়। বৃহস্পতি যদি দুর্বল হয়ে যায় তাহলে সেই ব্যক্তির নাস্তির হয়ে থাকে এবং বাবা-মার সাথে সর্বদা ঝগড়া করতে থাকে, যদি রাও গো বৃহস্পতি শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে সেই ব্যক্তি আধ্যাত্মিক জগতের অনেক দূরে যেতে পারে।
দশম ঘরে যদি বৃহস্পতির+ রাহু গুরুচণ্ডাল যোগ সৃষ্টি হয় নৈতিক সাহসের অভাব ঘটে পদ প্রতি পতি পেতে বাধা সম্মুখীন হতে হয় ব্যবসা বা চাকরিতে ঘন ঘন পরিবর্তন করতে থাকে আর যদি বৃহস্পতি শক্তিশালী তাহলে এসব কিছুটা কম হয়।
একাদশ ঘরে যদি বৃহস্পতি+ রাহু গুরু চন্ডাল যোগ সৃষ্টি হয় আর্থিকভাবে লাভবান হলেও সে অনেকে প্রতারণা করে থাকে এবং ভুল উপায়ে অর্থ উপার্জন প্রচুর সম্পত্তি করতে পারবে অল্প সময়ে কিন্তু হঠাৎ পতন হবে অনিবার্য ।এইসব ব্যক্তিদের বন্ধু সঙ্গ তেমন ভালো হয় না সে নিজে ভুল করে অন্যকে ভুল করতে বাধ্য করে
দ্বাদশ ঘরে যদি বৃহস্পতি+ রাহু গুরুচন্ডাল যোগ সৃষ্টি হয় সেই ব্যক্তি প্রতারক মানুষকে ঠকিয়ে এমন ব্যক্তি ধর্মের ছদ্মবেশে মানুষকে ঠকায় বেশি খরচ করে থাকে যদি বৃহস্পতি শক্তিশালী হয়ে থাকে তাহলে ব্যক্তি এতটা প্রতারক হয় না ও ব্যক্তি একটু কৃপণ হয়ে থাকবে। অদ্ভুতভাবে আধ্যাত্মিক পথে প্রবেশ ও অদ্ভুত চিন্তাধারা।
প্রতিকার,
প্রতি মঙ্গলার হনুমান চালিশা পাঠ করুন
রাহুর মন্ত্র জপ করুন
বৃহস্পতি মন্ত্র জপ করুন
প্রতি বৃহস্পতিবার হলুদ পোশাক পরুন হলুদ দ্রব্য দান করুন।
মা-বাবা শিক্ষক ও গুরুজনদের সম্মান করতে শিখুন
শুদ্ধ নিরামিষ খাবার আহার করুন
কুকুর কে খাবার খাবেন
ধর্ম পূজা পাঠ প্রক্রিমা এসব বেশি বেশি সময় নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখবেন।
অনেকেই দেখি গুরুচণ্ডাল যোগ সৃষ্টি হলে এরা বৃহস্পতির জন্য পোখরাজ রাহুর জন্য গোমেদ ব্যবহার করে থাকেন এটা সম্পূর্ণ ভুল এটা ব্যবহার করলে আরো জীবনে অনেক বাধা সৃষ্টি হবে।
ভুলেও রাহু এবং বৃহস্পতির রত্ন ও শিকড় ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আরও ক্ষতির সম্মুখীন হবে।
পোস্টটি ভালো লাগলে একটি লাইক দিবেন,,,,, ,,,,,,,,,,,,,,
মানিক বিশ্বাস
আলোচনা করব কোন কোন রত্ন এক সাথে ব্যবহার করা উচিৎ না । অনেকেই প্রশ্ন করের যেমন , স্যার আমি মুক্তা ব্যবহার করছি তাহলে পান্না ব্যবহার করতে পারব। তাদের কে বোঝানোর জন্য পোষ্ট করছি।
বিশেষ পরিস্থিতি সারা নীলা, গোমেদ ব্যাবহার করবেন না।
মানিক্য/ চুনি,,, রবির রত্ন:
নিলা, হীরা, ক্যাট- আই, গোমেদ ,কখনো এক সাথে মানিক্য বা চুনির সাথে ধারন করা উচিৎ না।
মুক্তা চন্দের রত্ন:
হীরা,পান্না,গোমেদ,ক্যাট- আই এর সাথে মুক্তা ধারন করা উচিৎ না।
প্রবাল , মঙ্গল এর রত্ন:
পান্না, হীরা,গোমেদ,নিলা,ক্যাট- আই এক সাথে ভূলেও ব্যবহার করবে না।
পান্না, বুধের রত্ন:
পোখরাজ, মুক্তা, প্রবাল এর সাথে কখনো পান্না ব্যবহার করবে না।
পোখরাজ, বৃহস্পতির রত্ন:
হীরা, পান্না, গোমেধ, কখনো ভূলেও পোখরাজ ব্যবহার করবেন না।
হীরা, শুক্রের রত্ন:
প্রবাল, মুক্তা, মানিক্য/চুনির সাথে ধারন করবেন না।
নীলা, শনির রত্ন:
প্রবাল, মুক্তা, পোখরাজ, মানিক্য/চুনি, এর সাথে ভূলেও নীলা পরবেন না।
গোমেদ, রাহুর রত্ন:
প্রবাল, মানিক্য-চুনি, মুক্তা, পোখরাজ, এর সাথে কখনো গোমেদ ব্যবহার করবেন না।
ক্যাট- আই, কেতুর রত্ন:
মুক্তা, মাণিক্য/চুনি,প্রবাল,পোখরাজ এর সাথে কখনো ভুলেও ক্যাট -আই ধারন করবে না।
পোষ্ট টি ভালো লাগলে একটা লাইক দিবেন।
Manik biswas
What apps number
+8801725061306
রাশি লগ্ন হিসেব করে রুদ্রাক্ষ ধারন করা উচিৎ
বিস্তারিত
রুদ্রাক্ষের উৎপত্তি স্বয়ং শিব, তাই মানব জীবনে বিভিন্ন গ্রহের অবস্থান অনুসারে রুদ্রাক্ষ ধারন করে থাকি
মেষ রাশি বা লগ্নের জন্য, 13.14.7 4 ধারন করতে পারেন।
বৃষ রাশি বা লগ্নের জন্য, 4 ,9, 14 ,11 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন
মিথুন রাশি বা লগ্নের জন্য, 14 ,7, 11 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
কর্কট রাশি বা লগ্নের জন্য,4 ,7 ,14 ,11 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
সিংহ রাশি বা লগ্নের জন্য, ,4 , 7, 11, 12 ,14, মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
কন্যা রাশি বা লগ্নের জন্য, 4, 7 ,9 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
তুলা রাশি বা লগ্নেরজন্য ,4, 7. 14 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
বৃশ্চিক রাশি বা লগ্নের জন্য, 4 ,7 ,12, 13 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
ধনু রাশি বা লগ্নের জন্য, ,5 ,11, 12 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
মকর রাশি বা লগ্নের জন্য, 7 ,9, 11 ,14 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
কুম্ভ রাশি বা লগ্নের জন্য, 8, 11 ,12, 14 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
মিন রাশি বা লগ্নের জন্য, ,9, 7, 13 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করবেন।
1*****
1 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করলে ব্রহ্ম হত্যারা মত পাপ থেকে মুক্তি লাভ পেতে পারি
2******
2মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন এ আয় বৃদ্ধ হয় সাধনায় মুক্তি লাভ করা যায়
3******
3 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করলে স্ত্রীর হত্যা জনিত পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়
4******
4 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারন করলে মানসিক শান্তি ওসকল প্রকার রোগের থেকে মুক্তি না পাওয়া যায়, নরো হত্যার পাপ থেকে মুক্তি লাভ করা যায়,ব্যবসায় উন্নতি তে। হঠাৎ মাথা গরম,ঠগকারী সিন্ধান্ত থেকে মুক্তি পেতে।
5******
5 মুখি রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে অখাদ্য বস্তু আহারে হওয়া পাপ বানাস হয়। সন্তানের উন্নতির জন্য।
6******
6 মুখি রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে পাপ থেকে মুক্তি লাভ করা যায় ধর্মক্রমের প্রতি গতি মতি হয়।
7*****
7 মুখি রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে সর্বপ্রকার পাপ থেকে মুক্তি লাভ করা যায় এবং দরিদ্রতার দূর হয়,কর্মে সফলতা, ব্যবসায়ী সাফল্যতায়,ভাগ্য উন্নতিতে, দান্তব্য কলহ এরাতে,এবং বিবাহিত জীবন শান্তির জন্য ।
8*****
8 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলেন ধারণ করে, সর্বপ্রকার দোষ ভন্ড নয় এবং সব বাধা দূর হয়,অর্থনৈতিক উন্নতিতে।
9******
9 মুখি রুদ্রাক্ষ ধারণ করে সকল সকল প্রকার দুঃখ দূর হয় এবং ঈশ্বরের প্রতি মতি গতি আসে,শরীর এবং মনের শান্তি র জন্য।
10****
10মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে ভূত প্রেত পিচস থেকে ভয় থেকে মুক্তি লাভ করা যায়।
11****
11 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করে, সরীর স্বাস্থ্য জন্য, স্বামীর সুরক্ষা উন্নতি দীর্ঘ আয়ু ও দানে এই রুদ্রাক্ষ ধারণ করা উচিত,কর্মে যস উন্নতিতে।স্বরন শক্তি বৃদ্ধি করতে।
12*****
12 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে, মান প্রতিষ্ঠা দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়,শরীর সুস্থ রাখতে ।
13***///
13 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে মনের আশা পূরণ হয় এবং কোন অকল্যাণ হয় না
14******
14 মুখি রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে জীবনের সুখ সমৃদ্ধি বৃদ্ধি ঘটে সকল সুখ শান্তি এবং ব্যবসা, আয় বৃদ্ধি ঘটে এই এই রুদ্রকে ধারণ করলে সফল প্রকার রোগ থেকে মুক্তি লাভ করা যায় এবং নিরোগ হতে সাহায্য করে।
15******
15 মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে ধন সম্পদ বৃদ্ধি হয় মনের শান্তি সমৃদ্ধি হয়।
পোষ্ট টি ভাল লাগলে লাইক দিবেন।
Manik biswas
What apps number
+8801725061306
আপনার কি "রবি" খারাপ ,তাহলে সকালে ঘুম থেকে উঠে সূর্য কে প্রনাম করুন।
আপনার হৃদয় রেখা কি মাঝ পথে ভেঙ্গে গেছে?
যার মন ভাঙ্গে সেই তো যানে মনের কি কষ্ট,,,,
দেখুন এই ব্যক্তির হৃদয় রেখা বুধ ও রবির স্থানে ভেঙ্গে গেছে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক,ও হৃদরোগ হবে গ্যারান্টি।
এই ভাঙ্গা দু হাতে থাকলে সেই ব্যক্তি হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়।
হৃদয় রেখা যদি ভাঙ্গা থাকে তাহলে দান্তব্য জীবনে কখনো সুখী হবে না, বিবাহ হলেও সেই বিবাহ টিকবে না, শত চেষ্টায় কোল ফল পাবে না।
এই সব ব্যক্তি প্রেম করেও প্রতারিত হয়, বিনিময়ে ধোকা পায়, এমন কি আত্মহত্যা ও করতে পারে, আমাদের গ্রামে একটি মেয়ে বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেছিল, সেই মেয়ের হাতে ও এই হৃদয় রেখা ভাঙ্গা ছিল। আমি শ্মশানে সেই মেয়েকে পড়াতে গিয়ে হাতটি দেখেছিলাম।
আমি কয়েক শত হাত এরকম দেখেছি,
তাদের একটাই উপদেশ দিয়েছি যে আপনি
মাহামৃত্মঞ্জ মন্ত্র ও
হনুমান চালিশা পাঠ করুন ও
গায়েবী মন্ত্র পাঠ করুন
সকালেও স্নান করে সূর্য দেব কে প্রনাম করুন আশা করি আস্তে আস্তে কিছুটা ফল পাবে
মানিক বিশ্বাস
What apps number
+8801725061306
আপনার হাতে কি মৃত্যু যোগ আছে কি?
যদি মৃত্যু যোগ থাকে তাহলে কোন রত্ন পাথর ও গাছ ব্যবহার করে কোন ফল পাওয়া যাবে না।
যদি কোন ব্যাক্তির বিবাহ রেখা নিচের দিকে ঝুলে হৃদয় রেখাকে ছুয়েছে অথবা হৃদয় রেখাকে কেটে চলে গেছে তাহলে নিজের মৃত্যু অথবা, স্বামীর হাতে থাকলে তাহলে স্ত্রীর মৃত্যু। আর স্ত্রীর হাতে থাকলে স্বামীর মৃত্যু ।
আজ পর্যন্ত যত অকাল বিধবা নারীকে দেখেছি তাদের হাতে এ রকম বিবাহ রেখা দেখেছি।
আর পুরুষের বেলায় একই।সেই সাথে জন্ম ছক দেখতে হবে।
যদি এরকম বিবাহ রেখা দেখা যায় তাহলে দেরি না করে, অনেক দিনের সময় ও শ্রম ব্যায় করতে হবে।
প্রতি দিন নিয়ন করে,
মহামৃঞ্জত্ময় মন্ত্র পাঠ করতে হবে 108 বার
হনুমান চালিশা পাঠ করতে হবে 11বার
গায়েএী মন্ত্র পাঠ করতে হবে 11বার
এই মন্ত্র গুলো আমার পিছনের পোষ্ট এ দেওয়া আছে।
তাহলে আস্তে আস্তে ঠিক হবে তবে অনেক দেরিতে।
মানব জীবনে প্রেম ভালোবাসা হাসি কান্না সব কিছু শুক্র গ্রহ থেকে জানা যায়
মানব জীবনে শুক্র গ্রহ নির্দেশ করে ভালবাসা, সৌন্দর্য,সম্পর্ক,আকর্ষন,বিদ্যা চিকিৎসা সামাজিক যোগাযোগ ইত্যাদি।
সাধারনত সারিরিক সমস্যা নির্দেশ করে শুক্র ।এর পাশাপাশি বিবাহের মত একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও নির্ভর করে এর উপর।
যদি শুক্র সুভ থাকে, বিবাহিত জীবনে সুখী হওয়া যায়, জীবন হয় প্রেম ময়, জীবনে আরাম আয়েশ করে চলে যাবে, এদের দেখে অপর হিংসায় জলে।
যদি শুক্রে অসুভ চিহ্ন তিল , জাল থাকে ,তাহলে দান্তব্য জীবনে স্বামী স্ত্রী কখনো তেমন একটা মনের মিল থাকে না।বিবাহিত জীবনে নানান সমস্যায় ভোগেন, এরা পর নারী বা পর পুরুষ এর প্রতি আসক্ত হয়,ফলে কলঙ্ক রটে, যৌন রোগে আক্রান্ত হয়, এমন কি বিবাহ বিচ্ছেদ হতে পারে।
শুভ শুক্রর যোগ বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
তাহলে দেখব শুক্র মানব জীবনে কি ভাবে প্রভাবিত করে।
সাধারনত শুক্র তেমন একটা কুপ্রভাব ফেলে না।
কিন্ত এর কুপ্রভাব বিবাহিত জীবনে অশান্তি ,দূর্বল, অর্থহীন, স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে থাকে।
যদি কোন ব্যক্তি তার বিবাহের শুক্র দোষ এর কারনে সমস্যার সম্মুখীন হয় তাহলে
""ওম দ্রম দ্রিণ দ্রৌঁসা শুক্রায় নম""
এই যপ করতে হবে, এ সারা শুক্রবার মহাদেবের ধ্যান করলে শুক্র আরো শক্তিশালী হবে। এ সারা দেবী লক্ষীর আরাধনা করলে অর্থ সংক্রান্ত সমস্যা দূর হবে। সেই সাথে আর্থিক সমস্যা মজবুত হবে।
রত্ন পাথর
হিরা /জারকন
হিরা/জারকন শুক্রবার এ মধ্যমাতে ধারন করতে হবে।
হিরা /জারকন শোধন করতে 3/4 ঘন্টা নারকেলের জলে ডুবিয়ে রখবেন পরে ধারন করতে হবে।
হিরা 1/3 রতি ধারন করবেন। জারকন 7/9 রতি।
ধাতু, সোনা/রুপা।
লগ্নে শুক্র অবস্থা করলে, কামনা বাসনা মূলক কর্মে জোর দেয়। এই লগ্নের জাতক রা মহিলাদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় হয়।
দ্বিতীয় ভাবে শুক্র থাকলে সেই ব্যাক্তি স্বারীরিক সম্পর্কে আগ্রহী থাকেন। এমন কি বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে ও জড়িয়ে পরেন।
তৃতীয় ভাবে শুক্র থাকলে জাতক স্ত্রী ও নারীর প্রতি অনুগত হয়, অসৎ সংযোগ,লম্পট,অনেক খারাপ কাজ করে থাকে।
চতুর্থ ভাবে শুক্র থাকলে, জাতক জাতিকাকে অত্যন্ত কাম প্রবল করে তোলে।
পঞ্চম ভাবে শুক্র থাকলে চরিএ হীন ব্যাবিচারীনি ও যৌন রোগে আক্রান্ত হবার আশঙ্কা থাকে।
ষষ্ঠ ভাবে শুক্র থাকলে বিবাহিত জীবনে সুখী হয়। এই সব ব্যক্তি একাধিক নারী/পুরুয়ের লিপ্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
সপ্তম ভাবে শুক্র থাকলে জাতক জাতিকা গোপন সম্পর্কে থাকার পাশাপাশি যৌন রোগের আশংকা থাকে।
অষ্টম ভাবে শুক্র থাকলে জাতক জাতিকার বিবাহের পরে ভাগ্য উন্নতি হয়।
নবম ভাবে শুক্র থাকলে জাতক জাতিকা অত্যন্ত যৌন চাহিদা থাকে।
দশম ভাবে শুক্র থাকলে জাতক বা জাতিকার একাধিক বিবাহ ও পুরুষ/নারী সঙ্গ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
একাদশ ভাবে শুক্র থাকলে অপ্রত্যাশিত সুএ থেকে অর্থ লাভ ও পারিবারিক জীবনে সুখ লাভ হয়।
দ্বাদশা ভাবে শুক্র থাকলে অত্যাধিক কামুক হয়।
5 টি হনুমান মন্ত্র পাঠ করুন জীবন থেকে সকল দুঃখ দুর্দশা ঘুচে যাবে।
"ওম হানুমাতে নমহ"।
এই মন্ত্র টি মঙ্গলবারের পাশাপাশি নিয়ম মিত পাঠ করা সুরু করলে, যে কোন সমস্যা মিটতে সময় লাগে না ।
সুধু তাই নয় এই মন্ত্র পাঠ করা সুরু করলে কর্ম ক্ষেত্রে সফলতা আসে, এবং সারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে। সুধু তাই নয় মনের জোর বারে,সুধু তাই এই মন্ত্র টিকে কার্য সিদ্ধি মন্ত্র বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে।
যেসব ব্যক্তি নানা সমস্যায় দুর্ভিসহ জীবন কাটিয়েছেন তারাই এই মন্ত্রটি পাঠ করতে ভুলবে না।
হনুমান বিজ মন্ত্র;
"আম ইম ভ্রিম হনুমাতে শ্রী রাম দোত্যায় নমহ"
এই মন্ত্রটি হনুমানের বিজ মন্ত্র বলে ডাকা হয়ে থাকে,
দেবের পূজার পাশাপাশি এই মন্ত্রটি পাঠ করলে হনুমানজি বিশাল খুশি হয়ে থাকে।দেবের আশীর্বাদ থেকে বঞ্চিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
তাই হনুমানজীর দৃষ্টি যার উপর পরে তার জীবনে বদলে যেতে সময় লাগে না।
অঞ্জলী মন্ত্র":
"ওম শ্রী বজ্রধিয়া রামাভক্তায় বায়ুপুএায় নমস্তুতে"
মনের মতন চাকরি পেতে চান ।সেই সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে পদন্নতি ঘটুক। এমন ভাবনা ভাবেন। তাই এই শক্তি বৃদ্ধি মন্ত্রটি পাঠ করতে ভুলবেন না।
এই মন্ত্রটি প্রতি মঙ্গলবার 11 বার পাঠ করে, চাকরি পাওয়ার সামনে আশা যে কোন সমস্যার দূর হয়ে যায়।
ফলে কর্মজীবনের সম্মান বৃদ্ধি পায়।
এমনটা বিশ্বাস করা হয়েছে যে ছাত্রছাত্রীরা নিমন্ত্রটি পাঠ করা শুরু করে, পড়াশোনায় মন উন্নতি করে, সেই সাথে পরীক্ষায় ভালো ফল পাওয়া যায়।
ভক্ত অনুমান মন্ত্র :
""অঞ্জলি গর্ভা সামভূতা কাপি ইন্দ্র সসিব উওম ,রামা প্রিয় নামাস তুভিয়াম হনুমান রাক্সা সর্বদা""
এই মন্ত্রটি পাঠ করা শুরু করলে গৃহস্থে থেকে খারাপ শক্তি হ্রাস পায়।
যে কোন প্রকার দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে, কোন প্রকার ক্ষতি হবার আশঙ্কা থাকে না।
সুধু তাই নয় ভক্তের উপর হনুমান একটা সুরক্ষিত ছায়া দৃষ্টি রাখেন ।
হনুমান মন্ত্র :
"হং হনুমাতে রুদ্রাৎ মাকিয়া হাং ফট"
এই মন্ত্র টি সব সময় সব চেয়ে শক্তিশালী হনুমান মন্ত্র হিসেবে ধরা হয়।
এই মন্ত্র টি পাঠ করা সুরু করলে নানাবিধ সুফল মিলতে সুরু করে।
মনের ইচ্ছা পূরণ হতে সময় লাগে না, সেই সঙ্গে পরিবাররে সুখ এবং সমদ্বির ছোয়া লাগে। তাই বলছি বাকি জীবন যদি আনন্দে কাটাতে চান প্রতি মঙ্গলবার এই মন্ত্র পাঠ করতে ভূলবেন না।
কথায় বলে সংকট মোচন কারী বীর হনুমান। কথাটি ঠিক ,জীবনে অতি সংকটে হনুমান কে স্বরন করলে জীবন সুখের হয়ে উঠে। ভগবান শিবের বরে হনুমানের জন্ম হয়, হনুমানের মাতা অঞ্জনা ছিলেন শিবের এক নিষ্ঠ পরম ভক্ত, শিব স্বয়ং অঞ্জনার ভক্তিতে তুস্থ হয়ে বীর সন্তানের জননী হওয়ার বর প্রদান করেন।
পোষ্টটি ভাল লাগলে লাইক দিবেন।
মানিক বিশ্বাস।
What apps number
+8801725061306
পূজা পরিক্রমা করলে গ্রহ শান্ত থাকে, সঠিক ভাবে পূজা করলে সুভ ফল লাভ করা যায়।
পূজা পরিক্রমা না করলে সংসারে সুখ শান্তি থাকে না।বর্তমানে এমন কোন ব্যক্তি খুজে পাওয়া মুশকিল যে আর্থিক /মানশিক কষ্টে নেই।
সোমবার শিবের দিন,সামান্য বেল পাতা ফুলা শিব লিঙ্গের উপরে দিলে শিব তুস্থ হন। প্রতিদানে যা চান তাই তিনি দেন।এছাড়া শিবের পূজা যে কেউ করতে পারেন ,শিবের নীলকণ্ঠ ফুল প্রিয়, সোম বারে শিবের পূজা করবে, সংসারে সুখ শান্তি সমৃদ্ধি থাকবে। কোন ব্যক্তি যদি 7 সোম বার এ শিবের পূজা করতে পারে তাহলে তার মনস্কামনা পুরন হবে। সোম বারে আমিষ খাওয়া থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করবেন।
শিবের প্রনাম মন্ত্র,,,,
ওঁ নমঃ শিবায় শান্তায় কারণএয়হেতবে । নিবেদয়ামি চাত্মানং গতিস্তং পরমেশ্বরম ।। হেতবে নিবেদিতামী চাত্মানং ত্বং গত্বং পরমেশ্বর।।
মা লক্ষী,,,
বৃহস্পতি বার ধনের লক্ষীর দিন, তাই মা লক্ষী কে ধনরত্নের এবং ঐশ্বর্য দেবী হিসাবে গন্য করা হয়, মা লক্ষ্মী কে পূজা করলে সংসারে ধন সম্পদের পরিপূর্ণতা লাভ হবে।
লক্ষ্মী দেবীর মন্ত্র,,
ওঁ শ্রীং লক্ষ্মীদেব্যৈ নমঃ।
হনুমান,
কথায় বলে সংকট মোচন কারী বীর হনুমান। কথাটা ঠিক, জীবনে অতি সংকটে হনুমানকে স্বরন করলে জীবন সুখের হয়ে উঠে। ভগবান শীবের বরে হনুমানের জন্ম হয়। হনুমানের মাতা অঞ্জনা ছিলেন শিবের এক নিষ্ঠ ভক্ত ,শিব স্বয়ং অঞ্জনার ভক্তিতে তুষ্ট হয়ে বীর সন্তানের জননী হওয়ার বর দান করেন।
হনুমানের মন্ত্র
"ওম হানুমাতে নমহ "
এই মন্ত্র নিয়ম মিত পাঠ করলে কর্মে সফলতা আছে, সেই সঙ্গে মানসিক চাপ কমেওশারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে । সুধু তাই না মনের জোর বারে।তাই এই মন্ত্র কে কার্যসিদ্ধি মন্ত্র হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়েছে । নানা দিক সমস্যায় জর্জরত তারা এই মন্ত্রটি পাঠ করিতে কখনো ভুলবেনা।
অঞ্জলি মন্ত্র,,
"ওম শ্রী বজ্রধিয়া রামা ভক্তায় বায়ুপুএায় নমস্তুতে"
হনুমান বীজ মন্ত্র,
"আম ইম ভ্রিম হনুমাতে শ্রী রাম দোত্যায় নমহ"
হনুমান মন্ত্র,
"হং হনুমাতে রুদ্রাৎ মাকিয়া,হাং ফট"
হনুমান ভগবদ মন্ত্র,
"ওম নমো ভগবতে অঞ্জনিয়া মহাবলায় সোয়াহা"
গনেশ,,,
বুধবার ভাল দিন, গনেশ হল সমৃদ্ধি শ্রীবৃদ্ধির দেবতা। গনেশ থাকলে বুদ্ধি হীনের বুদ্ধি বাড়ে । ব্যবসায় উন্নত হয়।সম্মান ,ধন সম্পদ আসবেই সংসারে। তাই সব পূজা করার আগে গনেশ পূজা করতে হয় । লাড্ডু দিয়ে পূজা করে গণেশ খুশি হয়।
যে কোন স্থানে গনেশ রাখবেন না, বাস্ত মেপে সঠিক স্থান এ গনেশ রাখবেন।
ওঁ শ্রী গনেশায় নমঃ।
গনেশ পূজার মন্ত্র,,,
একদস্তং মহাকায়ং লম্বোদর গজাননম। বিঘ্নবিনাশকং দেবং হেরম্বং পরমামহ্যম ।।
গনেশ বন্দনা,
বন্দ দেব গজানন বিঘ্ন বিনাশয় ।
নমঃ প্রভু মহাকায় মহেশ নন্দন ,সর্ববিঘ্ন নাশ হয় তোমার চরণে ,অগ্রেতে তোমার পূজা করিনু যতনে।নমো নমো লম্বোদর নমঃ গনপতি ।মাতা যার আদ্যাশক্তি দেবী ভগবতী।
সর্বদেব গননায় অগ্রে যার স্থান ।বিধি- বিষ্ণু মহেশ্বর আর দেবগন এিনয়নী তারার বন্দিনু শ্রীচরন। দেবমাতা স্বরস্বতীর লইনু চরন।
পোষ্ট টি ভাল লাগনে একটা লাইক দিবেন,
মানিক বিশ্বাস
আঙ্গুল এর প্রথম পর্বের সরু সরু দাগ বা চিহ্ন বৃও কে বলা হয় মুদ্রা চিহ্ন। আপনার 10 আঙ্গুলে কি মুদ্রা চিহ্ন আছে কি? যাদের হাতে একটিও মুদ্রা চিহ্ন নেই তারা জীবনে কিছুই করতে পারে না।
1 আঙ্গুলের মধ্যে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে চতুর, বাচাল, তবে সুখী মানুষ।
2 দুই আঙ্গুলে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে, সুখ শান্তি সমৃদ্ধি লাভের আগ্রহী থাকেন প্রচুর, গুনী মানী সম্মানিত ব্যাক্তি ।লোকে সব সময় এদের কদর করে। রাজ সম্মান হইয়া থাকেন।
3 আঙ্গুলে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে,ব্যক্তি ব্যবসায়ী হন। হিসাবের বাইরে কখনো বিলাসিতা করবেন না, এতে অর্থের ক্ষতি হতে পারে। দ্রব্য সঞ্চয় করে থাকে।
4 আঙ্গুলের মুদ্রা চিহ্ন থাকলে , ব্যক্তি পন্ডিত হয়ে থাকেন, অপেক্ষা কৃত দরিদ্র মানুষ হয়ে জীবন অতিবাহিত করে থাকে, জীবন সংগ্রাম করে কোন সফলতা পায় না। পদে পদে ব্যর্থতা।
5 আঙ্গুলে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে, জ্ঞানীগুণী বুদ্ধিমান বিচক্ষণ ভোজন বিলাসী জীবনে অনেক সুখ ভোগ করে থাকেন ।অনেক লোভী হয়ে থাকেন।
6 আঙ্গুলে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে,ভ্রমন পরায়ন ,বিনয়ী সব সময় শান্তি চায়। সব সময় কর্ম রত থাকতে চায়।
7 আঙ্গুলে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে,অপেক্ষাকৃত গরীব মানুষ হয়। প্রতি পদে বাধা, সুরু ভাল শেষ ভালো হয় না। লোকে এদের ভূল বোঝে, তবে নিজের যা আছে তাতেই খুশি ।
8 আঙ্গুলে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে,জরা ব্যাধি দুঃখ কষ্ট সারতে চায় না, ব্যার্থতা নিত্য সঙ্গী। পরিশ্রম করেও সফল্যতা কম।
9 আঙ্গুলের মুদ্রা চিহ্ন থাকলে,রাজ সম্মানের অধিকারী হন, লোকে এদের বিশ্বাস করেন।
10 আঙ্গুলের মুদ্রা চিহ্ন থাকলে ,রাজা ,রাজ সম্মানিত যে পদে থাকবে সব সময় উচ্চ পদে,
যেমন, প্রধান, এমএলএ, মন্ত্রী, মেম্বার,যে কোন প্রধান ব্যাক্তি, অফিসের বড় কর্তা, 10এর এক জন, কখনো ভূল বা খারাপ কাজ করতে পারে না।
মানুষ তাদের ভূল খুজে পায় না, চার দিকে জয়জয়কার হতে থাকে, এক কথায় রাজযোগী হয়।
কনিষ্ঠাতে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে চাকরি বা ব্যাবসায় উন্নতি করে। এরা সরকারী চাকরী করতে ভাল বাসে, বিবাহিত জীবন এদের সুখের হয়। বিবাহের পরে উন্নতি করে।
অনামিকাতে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে জাতক হঠাৎ সুভ সুযোগ পায়, বেকার হলে হঠাৎ কোন নতুন কাজের সুযোগ পায়। সুন্দরী নারী /পুরুষ ,ভাল পোশাক এরা পছন্দ করে।
মধ্যমাতে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে সেই ব্যাক্তি লটারী ও পরের সম্পত্তি পাবেন। জ্ঞানী ও ধার্মিক হয়।জীবনে শেষ দিকে ব্যাবসা বাণিজ্য করে প্রচুর পরিমাণে উন্নতি লাভ করে।
তর্জনীতে মুদ্রা চিহ্ন থাকলে ব্যাক্তির ভিতর ধার্মিক ভাব দেখা যায়, কখনো খারাপ কাজে লিপ্ত থাকতে পারে না। অনেক সময় এরা সাধক পথে থাকে, সংসার ত্যাগী হয় ।লেখা পড়ারায় পটু হয়, আত্মীয় বন্ধুরা এদের সাহায্য করে থাকে।
বৃদ্ধা আঙ্গুল এ মুদ্রা চিহ্ন থাকলে সুভ। ব্যাক্তি ধনী, খুশি ,ভোগী, জ্ঞানী, মন্ত্রী ইত্যাদি হতে সক্ষম এরা কামুক হয়, তবে বিবাহিত জীবনে কখনো খুশী হতে পারে না,
কোন সমন্ধে পোষ্ট করব তা কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। পোষ্ট টি ভালো লাগলে একটা লাইক দিবেন, এতে উৎসাহ পাবো।
Manik biswas
What apps number
+8801725061306
আপনি কি মাঙ্গলিক, আপনার জন্ম ছকে লগ্নে কি মঙ্গল অবস্থান করছে প্রথম, দ্বিতীয় ,চতুর্থ ,সপ্তম, অষ্টম দ্বাদশ কি মঙ্গল আছে তাহলে অবশ্যই এর প্রতিকার করুন
অনেকেই নতুন বাড়ি, ঘর ও ভিট পূজা করে থাকেন, অনেকেই জানে না যে সঠিক দিন, মাস, দিক, নাগের অবস্থান,নক্ষএ তিথি,অমাবস্যা, পূনিমা, এ গুলো সঠিক ভাবে যাচাই করে তবেই ঘর প্রতিস্থাপন করলে জীবন সুখের হয়, আর কোন একটা ভূল হয় তাহলে অসুভ।
বার,
সোমবার
বুধ বার
বৃহস্পতি বার
শুক্র বার
আর অন্য বারে ঘর প্রতিস্থাপন অসুভ
মাস,
মাস দেখা প্রজন আছে,
বৈশাখ মাসে ঘর প্রতিষ্ঠা করলে প্রচুর সম্পত্তি হয়। জ্যৈষ্ঠ মাসে গড় প্রতিষ্ঠা করলে অশুভ।
আষাঢ় মাসে গড় প্রতিষ্ঠা করলে সম্পদ ধ্বংস হয়।
শ্রাবণ মাসে ঘর প্রতিষ্ঠা করলেও অশুভ সংসারে যে কোন একজন মৃত্যু সম্ভাবনা থাকে।
ভাদ্র মাসে ঘর প্রতিষ্ঠা করলে অশুভ।
আশ্বিন মাসে ঘর প্রতিষ্ঠা করলে স্ত্রী মারা যেতে পারে।
কার্তিক মাসের ঘর প্রতিষ্ঠা করলে প্রচুর সম্পত্তি বৃদ্ধি পায়।
অগ্রাহায়ন মাসে ঘর প্রতিষ্ঠিত করলে সম্পদ ও বন্ধু লাভ।
পৌষ মাসের ঘর প্রতিষ্ঠা করলে আগুনের ভয় থাকে।
ফাল্গুন মাসের ঘর প্রতিষ্ঠা করলে পুত্র বন্ধু লাভ।
চৈএ মাসের ঘর প্রতিষ্ঠা করলেও অশুভ
তিথি,
পূর্ণিমা অমাবস্যা ঘর প্রতিষ্ঠা করা অশুভ।
সব সময় দেখতে হবে পক্ষ যেন শুক্লো পক্ষে হয়।
কৃষ্ণপক্ষ অশুভ।
দ্বিতীয়া,
তৃতীয়া
চতুর্থী
সপ্তমী
অষ্টমী
নবমী
দ্বশমী
এয়োদশী
চতুর্দশী
দিক , নাগের অবস্থান দেখেই তবে দিক ঠিক করতে হবে
ভাদ্র আশ্বিন কার্তিক মাসে দক্ষিণ ভিটা উত্তরমুখী ঘর প্রতিষ্ঠা করা শুভ।
অগ্রাহন পৌষ মাঘ মাসে পশ্চিম ভিটা পূর্বমুখী ঘর প্রতিষ্ঠা করা শুভ।
ফাল্গুন চৈত্র বৈশাখ মাসে উত্তর ভিটা দক্ষিণমুখী ঘর প্রতিষ্ঠা করার শুভ ।
জৈষ্ঠ আষাঢ় শ্রাবণ মাসে পূর্ব ভিটা পশ্চিম মুখী ঘর প্রতিষ্ঠা করে শুভ।
নক্ষত্র,,,,
অশ্বিনী
রোহিনী
মৃগশ্বিরা
পুষ্যা
উত্তর ফাল্গুনী
সস্তা
চিএা
স্বাতী
শাস্তি
অনুরাধা
উত্তরষারা
ধনীষ্ঠা
শতভিষা
শ্রাবণা
রেবতী
উওর ভাদ্রপদ
এগুলো যাচাই বাছাই করে ঘর প্রতিষ্ঠা করবে ও সংসার সুখ শান্তি তে বসবাস করবে।
মানিক বিশ্বাস,
What apps number
+8801725061306
জন্ম ছকে মাঙ্গলিক দশা হলে কি কি ক্ষতি হয়।
কারো জন্ম ছকে মঙ্গল খারাপ দৃষ্টি থাকলে, তাকে মাঙ্গলিক বলা হয়।
মাঙ্গলিক দশা বিয়ের ক্ষেত্রে অনেক সমস্যায় সম্মুখীন হতে পারে। কারো জন্ম কুন্ডনিতে মাঙ্গলিক যোগ থাকলে বিবাহিত জীবনে কখনো খুশী হতে পারে না। যারা মাঙ্গলিক তারা বিবাহের ক্ষেত্রে অশান্তি ঝগরা লেগেই থাকে এমন কি বিবাহ বিচ্ছেদ হতে পারে।
একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা যারা মাঙ্গলিক হন তারা যদি মাঙ্গলিক নারী বা পুরুষ কে বিবাহ করা উচিৎ । এক জন মাঙ্গলিক যদি মাঙ্গলিক কে বিবাহ করে তাহলে মাঙ্গলিক কোন খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে না, সুভ ফল দেয়,
এক জন মাঙ্গলিক ব্যাক্তি আর এক জন অমাঙ্গলিক ব্যক্তিকে বিবাহ করা উচিৎ না অপমৃত্যু ও হতে পারে, বিবাহ বিচ্ছেদ ও হতে পারে।
লগ্নে মঙ্গল থাকলে,
লগ্নে মঙ্গল থাকলে, এরা খুব রাগি হয়, একা পাটনার কাকে করবে বুঝে উঠতে পারে না।আজ একে ভাল লাগে কাল ওকে ভাল লাগে। বার বার পাটনার পরিবর্তন করতে হয়। বিবাহ হলেও দেখা যায়, সপ্তমে মঙ্গল থাকলে বিবাহের ক্ষেত্রে সমস্যা হয়।
লগ্নে মঙ্গল থাকলে সপ্তম ভাবে দৃষ্টি দেয়।
দ্বিতীয় ঘরে যদি থাকে,
মঙ্গল দ্বিতীয় ঘরে থাকলে, যে পরিবারের,সাথে বিবাহ হবে,,, সেই পরিবার এর সাথে মিলে মিশে থাকতে পারবে না।স্বামীর সাথে ভূল বোঝা বুঝি হবে এবং ডির্বোস হবে।দ্বিতীয় ঘরে মঙ্গল থাকলে এই সমস্যা টি হয়।
চতুর্থ ঘরে থাকলে,
চতুর্থ ভাবে মঙ্গল থাকলে, প্রায়ই দেখা যায় স্বামী স্ত্রী নিজেদের মধ্যে ভাবের আদান প্রদান হচ্ছে না। প্রায়ই মঙ্গল চতুর্থ ঘরে থাকলে বিবাহ দেরিতে হয়। বিবাহের ক্ষেত্রে মঙ্গল বাধা দেয়।
বাইরের লোকের কথায় নিজেদের মধ্যে মন মালিন্য সৃষ্টি হয়। কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারে না
সপ্তম ভাবে মঙ্গল থাকলে,
,সপ্তমে মঙ্গল থাকলে সেই ব্যাক্তি অত্যন্ত মাথা গরম প্রকৃতির হয়।সবার সাথে অশান্তি ঝগড়া করে বেড়ায়। বিবাহিত জীবনে বিভিন্ন ধরনের সপ্তম ঘর থেকে জান্তে পারি।
অষ্টম ঘর থেকে স্বামী বা স্ত্রীর মৃত্যু ভাব যানা যায়। লঙ্গে মাঙ্গলিক অর্থাৎ জাতকের বা জাতিকার লঙ্গে মঙ্গল থাকে যাকে বিবাহ করবেন তার যদি অষ্টমে
মঙ্গল না থাকলে ও বিবরীত জলের লগ্নে অষ্টম ঘরে মঙ্গল থাকলে স্বামী/ স্ত্রী যে কেউ মৃত্যুর কারন হতে পারে।মৃত্যু চির বিচ্ছেদ ।
দ্বাদশ ঘরে মঙ্গল থাকার ফল, সেই ব্যাক্তি অনেক শএু আছে,সেই ব্যাক্তি বিভিন্ন ধরনের মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। ব্যায়, ক্ষতি, যাত্রা, মৃত্যু ভার ইঙ্গিত দেয়।
জন্ম ছকে লগ্নে মঙ্গল, প্রথম,দ্বিতিয়,তচুর্থ,সপ্তম,অষ্টম ও দ্বাদশে ঘরে যদি যে কোন একটির মাঝে মঙ্গল অবস্থান করে তাহলে তাদেরকে মাঙ্গলিক বলা হয়।মঙ্গল এর দশা থাকলে জাতক বা জাতিকা জীবন ছারখার করে দেয়।
মাঙ্গলিক দোষ আমরা কি ভাবে কাটাতে পারি,
প্রতি মঙ্গল বার এ নব গ্রহের মন্ত্র পাঠ করলে এই যোগ কেটে যাবে।
আবার,
প্রতিদিন গায়েএী মন্ত্র যপ করতে হবে 108বার,
গায়েএী মন্ত্র,
ওঁ ভূর্ভুবঃ স্বঃ তৎ সবিতুর্বরেণ্যং ভর্গো দেবাস্য ধীমহি
ধিয়ো য়ো নমঃ
প্রতি দিন মহামৃত্মঞ্জ মন্ত্র যপ করতে হবে 108বার
হনুমান চালিশা পাঠ করতে হবে। অথবা. ওম শ্রীম হনুমানন্তে নমহ।
রক্ত প্রবাল ও পরতে পারেন এতে মঙ্গল সার্বিক শান্ত থাকবে।
অনেকের বাড়িতে তুলসী গাছ দেখা যায়,
তুলসী গাছের সঠিক দিক না জানলে বাড়িতে অনেক ক্ষতি হয়ে থাকে।
কখনো বাড়ির দক্ষিন দিকে তুলসি গাছ লাগানো উচিত নয় ।
এর ফলে ঘরের বাস্তু ক্রটি দেখা দেয়। এতে আপনাদের আর্থিক ক্ষতি হতে পারে। অনেক সমস্যায় সম্মুখীন হতে হয়। তাই আজ বাড়িতে তুলসী গাছ সঠিক স্থান লাগান তাতে সকাল সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বালান। তুলসী গাছকে প্রণাম করলে সেই দিনটা শুভ যায়।
তাতে আপনার পরিবারের মঙ্গল হবে , সংসারের সুখ-স্বতি বজায় থাকবে পারিবারিক কলহ দূর হবে।
পূর্ব দিকে তুলসী গাছ রাখা উচিত নয়। আপনি এটি উপর থেকে উত্তর পূর্ব দিকে রাখতে পারেন। পশ্চিম দিকে তুলসী গাছ রাখতে পারেন। অথবা বাড়ির কেন্দ্রীয় অংশ তুলসী গাছ রাখতে পারেন তুলসী গাছ রাখলে পরিবারের জন্য শুভ।
কখন রোপন করবে*****////
কার্তিক মাসে বৃহস্পতিবার তুলসী গাছ লাগানো শুভ দিন
তবে সব সময় তুলসী গাছ বিজোড় সংখ্যার রাখবেন।
কোন দিন তুলসী গাছের জল দিতে নেই*****
বাড়িতে তুলসী গাছ রোপন করে তাদের জল দেওয়ার রীতি প্রাচীনকাল থেকে চলে আচছে। কিন্তু ভালো ফল পেতে প্রতিদিন জল দেবেন না, রবিবার একাদশী ও চন্দ্র সূর্য গ্রহণের সময় জল দেবেন না।
পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হয়ে তুলসী পাতা তুলুন , অপরিষ্কার হতে তুলসী পাতা হাত দেবেন না বিশেষ করে রবিবার ও একাদশী ও চন্দ্র গ্রহণের সময় তুলসী পাতায় হাত দেবেন না ছিরবে না
তুলসী পাতা তোলার আগে সেই তুলসী গাছকে প্রণাম করুন এবং কিছুটা শুদ্ধ জল ছিটিয়ে দিন
তারপরে মন্ত্রটি বলুন*******
মহাপ্রসাদ জননী সর্ব সৌভাগ্যবর্ধিনী আধি বেধি হরা নিত্যং তুলসী ত্বং নমোস্ততে ।
তুলসী পুজোর বিশেষ দিন মঙ্গলবার ও শুক্রবার ধরা হয়
তুলসী পূজা করার আগে গাছের কাছাকাছি গবর জল দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে ।
বিশেষ করে বাড়িতে তুলসী গাছ মারা গেলে বা শুকিয়ে গেলে আমরা সেগুলোকে আমরা অশুভ মনে করে থাকি ।এর থেকে অনেক ইঙ্গিত পাওয়া যায়, সাধারণত বাস্তু সঙ্গে সাধারণত বাস্তু অথবা বাড়ির কিছু ভুলের জন্য তুলসী গাছ শুকিয়ে যাবে মারা যায়।
তুলসী গাছ মারা গেলেও পরিবারে কলহ ঝগড়া লেগে থাকে দাম্পত্য জীবনে বিভেদ লেগেই থাকে। আত্থিক সংকট পড়তে হয়।
তুলসী গাছের পূজা করলে ভগবান বিষ্ণুর পূজা সম্পন্ন হয়। তাই কখনো বাড়িতে তুলসী গাছ মারা গেলে বা শুকিয়ে গেলে সে মরা গাছটি কখনো বাড়িতে রাখবে না এতে বাড়িতে অমঙ্গল ডেকে আনে। সব সময় তরতাজা গাছটি বাড়িতে রাখবে।
জানি না কার কতটুকু উপকার হবে,যদি পোষ্ট টি ভালো লাগে তাহলে লাইক শেয়ার করে দিবেন।
Manik biswas
what app number
+8801725061306
আজকে আলোচনা করব কোন রাশির সাথে কোন রাশির বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
নিচে 12 টা রাশির বিস্তারিত আলোচনা করছি কোন ভূল হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। রাশির সাথে লগ্ন দেখতে হবে, date of birth থেকে আমরা রাশি ও গন পেয়ে থাকি।
1. মেষ রাশি*****
মেষ রাশির সাথে মিথুন রাশির+ কুম্ভ রাশি+ সিংহ রাশির +কর্কট রাশির +ধনু রাশির বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে। আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে অসুবিধা হবে ।
2. বৃষ রাশি *****
বৃষ রাশির সাথে ,কন্যা রাশির +কর্কট রাশির+ মকর রাশির +মীন রাশির +তুলা রাশির বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে অসুবিধা হবে।
3, মিথুন রাশি******
মিথুন রাশির সাথে, তুলা রাশির +ধনু রাশির+ কুম্ভ রাশি+ সিংহ রাশির +মেষ রাশির+ বৃষ রাশির বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে অসুবিধা হবে।
4., কর্কট রাশি ****
কর্কট রাশির সাথে, বৃশ্চিক রাশির+ মিন রাশির +বৃষ রাশির +কন্যা রাশির +তুলা রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে অসুবিধা হবে।
5., সিংহ রাশি*****
সিংহ রাশির সাথে, মিথুন রাশির+ তুলা রাশির +ধনু রাশির+ মেষ রাশির বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন অসুভ।
6. ,কন্যা রাশি *****
কন্যা রাশির সাথে, মকর রাশির +বৃষ রাশির+ বৃশ্চিক রাশির +কর্কট রাশির+ ধনু রাশির বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে অসুবিধা।
7,,তুলা রাশি ******
তুলা রাশির সাথে, কুম্ভ রাশির + মিথুন রাশির+ সিংহ রাশির +মকর রাশির+ ধনু রাশির +মীন রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন অসুবিধা।
8. , বৃশ্চিক রাশি****
বৃশ্চিক রাশির সাথে, মীন রাশির+ তুলা রাশির+ কর্কট রাশির+ সিংহ রাশির+ কন্যা রাশির +মকর রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন অসুবিধা।
9.ধনু রাশি ****/
ধনু রাশির সাথে, মেষ রাশির+ তুলা রাশির +সিংহ রাশির +মীন রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন অসুবিধা।
10. মকর রাশি ******
মকর রাশির সাথে, বৃষ রাশির+ কন্যা রাশির +মীন রাশির +বৃশ্চিক রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন অসুবিধা।
11.কুম্ভ রাশি ****
কুম্ভ রাশির সাথে, তুলা রাশির+ মিথুন রাশির +ধনু রাশির +মেষ রাশির +বৃষ রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে। আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন অসুবিধা
12.মীন রাশি****
মীন রাশির সাথে,বৃষ রাশির +মকর রাশির+ কর্কট রাশির+ সিংহ রাশির+ বৃশ্চিক সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন সুখের থাকবে।
আর বাকি রাশির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হলে বিবাহিত জীবন অসুবিধা হবে।
প্রত্যেক রাশি কোন না কোন উপাদান দিয়ে গঠিত,
যেমন,
অগ্নি****
মেষ রাশি, সিংহ রাশি, ধনু রাশি
মাটি***
বৃষ রাশি ,কন্য রাশি,মকর রাশি
বায়ু ****
মিথুন রাশি, কুম্ভ রাশি, তুলা রাশি
জল*****
কর্কট রাশি, বৃশ্চিক রাশি, মীন রাশি।
অগ্নি রাশির সাথে বায়ু রাশির ভাল সম্পর্ক হয়।
আবার জল রাশির সাথে মাটির রাশির ভাল সম্পর্ক হয়।
অগ্নি রাশির সাথে জল রাশির ভাল সম্পর্ক হয়।
অগ্নি বায়ু ভাল যোগ
জল রাশির সাথে জল রাশির ভাল যোগ। জল রাশির সাথে মাটির রাশির ভাল বন্ধু হয়।
আবার অগ্নি রাশির সাথে জল রাশির বা বায়ু রাশির ভাল সম্পর্ক হতে পারে না।
অগ্নি রাশির সাথে অগ্নি রাশির ভাল বন্ধু ।
এরকম মিল থাকলে সুখী দাম্পত্য জীবন সুখের হয় আর উল্টো থাকলে কখনো ভাল ফল আসা করা বৃথা।
ভালো লাগলে পোষ্ট টি শেয়ার করবে, (মানিক বিশ্বাস)
What apps number
+8801725061306
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
58, Circular Road, Hatirpul
Dhaka
#astrologer সভাপতি বাংলাদেশ এস্ট্রলজার্স সোসাইটি অতিরিক্ত মহাসচিবঃ এশিয়ান এস্ট্রলজার্স কংগ্রেস
Suite-2/22(1st Floor) Hosaf Shopping Complex, Malibagh
Dhaka, 1217
BIAS is your go-to guide for the stars. Get your daily horoscope, a personalized birth chart, and read exciting insight about astrology! Join us at BIAS to be part of the magic.
Dhaka, 1207
Chart Reading, Marriage Matching, Mahadasha and Nakshatra based prediction
Dhaka, Dhaka Division, Bangladesh Gulshan
Dhaka, 1204
Solve any problem of mankind by gemstones and lobbying
11, Block A, Level 3, Bashundhara City
Dhaka, 15205
Tantrik Shri Gurudev Shastri Ji is a renowned tantrik and vashikaran specialist.