Optom.Md.Sajib Hossain

Optom.Md.Sajib Hossain

Optometrist

04/11/2022

প্রশ্নঃ শিশুদের চোখ কখন পরীক্ষা করানো উচিত?

উত্তরঃ যে সকল শিশুর চোখের কোন সমস্যা নেই, দেখারও কোন সমস্যা নেই তাদেরও স্কুলে যাবার পূর্বে অন্তত একবার চোখ পরীক্ষা করানো উচিত। চোখের অনেক রোগই আছে যা বাবা-মার নজরে নাও আসতে পারে। অনেক বড় হয়ে ঐ রোগ ধরা পড়লে- সঠিক চিকিৎসার সময় পার হয়ে যেতে পারে। কারণ, আট বছরের মধ্যেই চোখের পরিপূর্ণ গঠন হয়ে যায়। তাই পাচ (৫) বছরের মধ্যেই আপনার শিশুর চোখ অবশ্যই পরীক্ষা করান।

এছাড়া যেসব শিশুর দেখতে সমস্যা হয়, নিকটে গিয়ে টিভি দেখে, চোখের পরিমাপ খুব ছোট বা বড় হলে, চোখের জন্মগত কোন ক্রুটি মনে হলে, চোখের মণিতে সাদা কোন দাগ মনে হলে, চোখ দিয়ে পানি পড়লে ইত্যাদি নানা সমস্যায়- যে কোন বয়সেই শিশুর চোখ পরীক্ষা করানো উচিত।

 সন্তানকে চোখের চিকিৎসকের কাছে নেওয়ার আগে চোখের বিশ্রাম দিন। যেমন সকালে পড়াশোনা না করেই ডাক্তার এর কাছে নিয়ে আসুন। আর যদি বিকেলে যদি চিকিৎসকের চেম্বারে নেওয়ার প্রোগ্রাম থাকে, সে ক্ষেত্রে দুপুরের আহারের পর বিশ্রামে থাকতে সাহায্য করুন।

 চোখের চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা আগে মোবাইল, কম্পিউটার ব্যবহার ইত্যাদি থেকে বিরত রাখুন।

Photos from Optom.Md.Sajib Hossain's post 02/10/2022

বিভিন্ন ধরনের পাওয়ার গ্লাস হয়, তারমধ্যে কয়েকটি নিচে উল্লেখ করা হলোঃ -
১. হোয়াইটঃ এ গ্লাসে শুধু পাওয়ার এর কাজ করবে।

২. এন্টিরিফ্লেক্টিভ গ্লাসঃ মোবাইল/টিভি/যেকোন ইলেকট্রনিকস ডিভাইসের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে চোখকে সুরক্ষা প্রদান করতে সক্ষম ৬০-৭০% পর্যন্ত।

৩. ফটোসানঃ রোদের অতিবেগুনী রশ্মি থেকে চোখকে সুরক্ষা প্রদান করে।রোদে গেলে কালো হবে আবার ছায়ায় আসলে পুনরায় স্বচ্ছ সাদা হয়ে যাবে।

৪. ফটোসান এন্টিরিফ্লেক্টিভঃ ফটোসান+এন্টিরিফ্লেক্টিভ গ্লাসের কাজ একসাথে করবে।

৫. ব্লুকাট এন্টিরিফ্লেক্টিভঃ ইলেকট্রনিকস ডিভাইসের ক্ষতিকর নীল আলো/গামা রশ্নি থেকে ৯৯% পর্যন্ত সুরক্ষা প্রদান করে।

৬. ব্লুকাট এন্টিরিফ্লেক্টিভ ফটোসানঃ ব্লুকাট এন্টিরিফ্লেক্টিভ +ফটোসান গ্লাসের কাজ এক সাথে করবে।

Photos from Optom.Md.Sajib Hossain's post 24/09/2022

Stye নাকি chalazion???

Stye এবং chalazion উভয়ই চোখের পাপড়ির প্রান্তে বা বরাবর পিণ্ড। কখনও কখনও এটি একটি chalazion এবং একটি stye মধ্যে পার্থক্য করা কঠিন হতে পারে।

একটি stye (যাকে hordeolum বলা হয়) হল একটি ছোট, লাল, বেদনাদায়ক পিণ্ড যা আপনার চোখের পাপড়ির গোড়া থেকে বা চোখের পাতার নিচে গজায়। বেশিরভাগ stye একটি ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের কারণে হয়।

দুই ধরনের stye আছে:

বাহ্যিক hordeolum: একটি stye যা আপনার চোখের পাতার গোড়া থেকে শুরু হয়। বেশিরভাগ চুলের ফলিকলে সংক্রমণের কারণে হয়। এটি একটি ব্রণ মত দেখতে হতে পারে.
অভ্যন্তরীণ hordeolum: আপনার চোখের পাতার ভিতরে একটি stye । বেশিরভাগই আপনার চোখের পাতায় তেল উৎপাদনকারী গ্রন্থিতে সংক্রমণের কারণে ঘটে।

আপনার যদি ব্লেফারাইটিস থাকে তবে আপনার stye হতে পারে। এটি এমন একটি অবস্থা যা চোখের পাপড়ির গোড়ায় আপনার চোখের পাতা লাল এবং ফুলে যায়।

আপনার যখন প্রথম stye হবে , আপনার চোখের পাতা সম্ভবত লাল এবং স্পর্শে কোমল হয়। আপনার চোখও ঘা এবং ঘামাচি অনুভব করতে পারে।

02/08/2022
02/08/2022

বাচ্চাদের সামনে ফোন ও টিভির ব্যবহার কম করবেন

30/07/2022

মোবাইল এর ব্যবহার বেশি তাই চোখের ব্যাথা ও মাথা ব্যাথার রোগী বাড়ছে দিন দিন।
আপনারা কি বলেন? জানতে চাই কমেন্টে।

21/06/2022
Photos from Optom.Md.Sajib Hossain's post 16/06/2022

ছানি অপারেশনের জন্য কোন লেন্স ভালো?

প্রশ্নটা এমন যে ,কোন মোবাইল সবচেয়ে ভালো?
এর উত্তর কি দেয়া সম্ভব?

যদি উত্তর দিতে হয় তবে প্রশ্ন আসবে, আপনি র‌্যাম কেমন চাচ্ছেন,ডিসপ্লে,ক্যামেরা কেমন চাচ্ছেন,ইত্যাদি।

লেন্স এর ক্ষেত্রে এমন বেশ কিছু বিষয় আছে...

১. লেন্স শক্ত না নরম (PMMA vs Foldable).
শক্ত লেন্স চোখে ঢুকাতে বড় করে কাটতে হয়।নরম লেন্স (Foldable Lens) ভাঁজ করা যায়।তাই সেটা ছোট ছিদ্র দিয়ে চোখে ঢুকানো যায়। তাই নরম লেন্সের দাম বেশি।

২.হাইড্রোফোবিক না হাইড্রোফিলিক (Hydrophobic Vs Hydrophilic).
লেন্স চোখের ভেতরে থাকার সময় চোখের পানির সংস্পর্শে থাকে।পানি যদি লেন্সে ঢুকে তবে লেন্স নষ্ট হয়।হাইড্রোফোবিক লেন্সে পানি ঢুকতে পারেনা।

৩.আল্ট্রাভায়োলেট কোটিং (UV Coating).
চোখের ন্যাচারাল লেন্স সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি ভেতরে ঠুকতে দেয় না।কৃত্রিম লেন্সে সেটা করার জন্য আলাদাভাবে কোট করতে হয়।

৪. ব্লু ফিল্টার (Blue Filter).
আমাদের চোখের ন্যাচারাল লেন্স কাচের মতো স্বচ্ছ নয় বরং অনেকটা পানি রংয়ের।কিছু লেন্সে ইয়োলো টিন্ট দেয়া থাকে যা ব্লু লাইট ফিল্টার করে এবং রং এর অনুভুতি ন্যাচারাল লেন্সের মতো হয়।

৫.হেপারিন কোটিং (Heparin Coating).
চোখের প্রদাহজনিত কোষ (Inflammatory Cells) লেন্সে আটকে লেন্সকে ঘোলা যেন না করতে পারে সে কোটিং

৬.স্কয়ার এজ (Square Edge).
ছানি অপারেশনের পর লেন্সের পেছনে যেন ময়লা (Posterior Capsular Opacity) না জমতে পারে সেজন্য বিশেষ টেকনোলজি থাকে এ লেন্সে।

৭.অ্যাসফেরিসিটি (Aspheric).
অ্যাসফেরিক লেন্সের শার্প ফোকাসিং অ্যাবিলিটি থাকে।যার কারনে দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়।

৮.টরিক (Toric).
অ্যাসটিগমাটিসম ( চোখের এক ধরনের পাওয়ারের সমস্যা) কারেকশন করে।

৯.মাল্টিফোকাল (Multifocal).
সব লেন্সে অপারেশনের পর ,পড়তে চশমা লাগে (Reading Glass). কিন্তু মাল্টিফোকাল লেন্সে কাছে দেখার জন্য আলাদা চশমা লাগে না।তবে এটি নতুন টেকনোলজি যা নিয়ে এখনো গবেষনা এখনো চলছে।

যে লেন্সে যত বেশি কনফিগারেশন থাকে তার দাম ততো বেশি হয়।

কার জন্য কোন লেন্স ভালো সেটা কি ধরনের অপারেশন (ফ্যাকো/ এস আই সি এস),ছানির অবস্থা,রোগীর আর্থিক সামর্থ অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে।

ছানি অপারেশন অনেকটা ফটোগ্রাফির মতো।ভালো ক্যামেরা দিয়ে ভালো ছবি তুলা সহজ হয়।তবে ক্যামেরাই সব নয়।ভালো ফটোগ্রাফার সাধারন ক্যামেরায় অসাধারন ছবি তুলতে পারে।

তাই লেন্স নিয়ে চিন্তা না করে আপনার প্রত্যাশা সম্পর্কে আপনার ডাক্তারকে বলুন।আপনার ডাক্তারের উপর আস্থা রাখুন।আজ যে চোখ ঝাপসা ,তা অপারেশনের পর হয়তো কাল ঝক ঝকে দেখবে, যে আজ অন্ধ,কাল হয়তো সে আবার নতুন স্মৃতির জন্ম দিবে।

(কার্টেসী)

08/06/2022
05/06/2022
27/05/2022
25/05/2022
24/05/2022

বাতের ব্যথায়ও চোখে সমস্যা হতে পারে ***

বাত হলো হাড় এবং মাংসপেশি সম্পর্কিত রোগ। এর সঙ্গে আবার চোখের সম্পর্ক কোথায়? ভাবতেই অবাক লাগছে, তাই না? শরীরের এমন অনেক রোগ আছে যাতে চোখের সমস্যাও একটা প্রধান ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়।

* যেসব বাতরোগে চোখের সমস্যা হয়ঃ

রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস - এতে সাধারণত হাড় এবং পায়ের ছোট জয়েন্টে প্রদাহ হয়, তার সঙ্গে চোখের শুষ্কতা, সেক্লরাইটিস (চোখের সাদা অংশের প্রদাহ), কেরাটাইটিস (চোখের কর্নিয়ার প্রদাহ) ইত্যাদি হতে পারে।

জুভেনাইল আর্থ্রাইটিস - হাঁটু এবং পায়ের গোড়ালিসহ ছোট-বড় বিভিন্ন জয়েন্টে প্রদাহ সৃষ্টিকারী এই রোগ সাধারণত ১৬ বছরের কম ছেলেমেয়ের বেশি হয়। এতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চোখে ব্যথাযুক্ত প্রদাহ বা ইউভাইটিস হতে পারে।

এনকাইলোসিং স্পনডাইলাইটিস - মাজায় ব্যথা এবং প্রদাহ সৃষ্টিকারী এই রোগে শতকরা ৩০ ভাগ ক্ষেত্রে চোখের সমস্যা হতে পারে। এতে চোখে ইউভাইটিস এবং সেক্লরাইটিস হতে পারে।

রিটার সিনড্রম - এ রোগে হাঁটু, পায়ের গোড়ালি, পায়ের আঙুল ইত্যাদি অংশে হঠাৎ করে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। সঙ্গে সঙ্গে চোখের কনজাংকটিভা, সাদা স্কেরা, কর্নিয়া, ইউভিয়া, দৃষ্টি স্নায়ু এমনকি রেটিনাতেও প্রদাহ হতে পারে।

* চোখের সমস্যা কিভাবে বুঝবেন?

শুষ্ক চোখ, চোখে জ্বালাপোড়া, কচকচ করা, ময়লা জমা, চোখের পানি কমে যাওয়া ইত্যাদি চোখের শুষ্কতার লক্ষণ।

কর্নিয়ায় ঘা, চোখে ব্যথা হওয়া, পানি পড়া, আলোতে চোখ খুলতে না পারা ইত্যাদি কর্নিয়া ঘায়ের লক্ষণ।

স্কেরাইটিস - চোখের সাদা অংশ হঠাৎ করে লাল হওয়া, প্রচন্ড ব্যথা করা, চোখ নাড়াতে অসুবিধা হওয়া এ রোগের লক্ষণ। বাতের ব্যথার সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত চোখেও ব্যথা শুরু হয়।

ইউভাইটিস - চোখের ভেতরে রক্তনালি পূর্ণ স্তরের প্রদাহকে ইউভাইটিস বলা হয়। বাতরোগের সঙ্গে সবচেয়ে কমন চোখের রোগ এটি। দুই চোখে প্রচন্ড ব্যথা হওয়া, চোখে লাল হওয়া, আলো সহ্য করতে না পারা ইত্যাদি এ রোগের লক্ষণ। এ রোগের কারণে কর্নিয়ার পেছনে পুঁজ জমে এবং চোখের চাপ বেড়ে গিয়ে রোগী অন্ধ হয়ে যেতে পারে।

* করণীয়ঃ

প্রথমত ডাক্তারের পরামর্শে বিভিন্ন পরীক্ষা যেমন-রক্ত পরীক্ষা, জয়েন্ট এক্সরে করার মাধ্যমে বাতরোগের ধরন শনাক্ত করতে হবে।

তারপর সেই রোগের উপযুক্ত চিকিৎসা নিতে হবে। ডাক্তাররা সাধারণত ব্যথার ওষুধ ছাড়াও বিভিন্ন ডিজিজ মডিফাইং ওষুধ, ইমুনোসাপ্রেসর ওষুধ ইত্যাদি সেবনের পরামর্শ দেন। নিয়মিত এসব ওষুধ সেবনে রোগী অনেক আরামবোধ করেন। ডাক্তারের পরামর্শে কিছু প্রয়োজনীয় ব্যায়াম করা যেতে পারে।

বাতরোগ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে চোখে সমস্যা দেখা দিলে দেরি না করে চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। সময় মতো চিকিৎসা শুরু করা না গেলে চোখের প্রদাহের কারণে চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
সাধারণত একসঙ্গে দুই চোখ, আবার একটির পর আরেকটি আক্রান্ত হতে পারে। বাতরোগের চিকিৎসার সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত চোখের চিকিৎসা জরুরি।

এট্টোপিন আই ড্রপ কর্নিয়ার ঘা এবং ইউভাইটিস দুইটি রোগে কার্যকর। স্টেরয়েড ড্রপের নিয়মতান্ত্রিক ব্যবহারে চোখের প্রদাহ অনেকাংশে কমে আসে।

চোখের চাপ বেড়ে গেলে ডাক্তারের পরামর্শে এন্টিগ্লুকোমা ড্রপ ব্যবহার করা যেতে পারে।

চোখের প্রদাহের কারণে লেন্সে ছানি পড়তে পারে। এতে দৃষ্টি কমে যেতে পারে। আইড্রপ ব্যবহার করে চোখের প্রদাহ কমলে ছানি অপসারণ এবং কৃত্রিম লেন্স প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে দৃষ্টিশক্তি অনেকাংশে ফিরে পাওয়া সম্ভব।

বাতরোগের চিকিৎসায় যারা অনেক দিন ধরে স্টেরয়েড সেবন করেন তাদের চোখে ছানি এবং গ্লুকোমা রোগ হতে পারে। সুতরাং ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত অনিয়ন্ত্রিত স্টেরয়েড সেবন করা উচিত নয়।

লেখক: ডা. শামস মোহাম্মদ নোমান
কনসালট্যান্ট, চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম

তথ্যসূত্রঃ প্রতিদিনের সংবাদ (প্রকাশিত ১৯ মার্চ, ২০১৭)
#দৃষ্টিকলা
দৃষ্টিকলা

07/05/2022

ঈদ পরবর্তী প্রথম চেম্বার

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
অপ্টোম মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল

18/04/2022
Photos from Optom.Md.Sajib Hossain's post 18/04/2022

Clinical Picture of Acorea.
Absence of Pupil in an eye- A very rare congenital Anomaly.
চোখের পিউপিল হচ্ছে চোখের জানালা সদৃশ। চোখে কি পরিমান আলো প্রবেশ করবে সেটা নিয়ন্ত্রণ করাই পিউপিলের কাজ।
এখানে আমরা যে ক্লিনিক্যাল ছবিটি দেখতে পাচ্ছি সেটি আমাদের একজন রোগী ক্লিনিকে এসেছিল চোখের দৃষ্টি শক্তির সমস্যা নিয়ে। পরীক্ষার পর আমরা দেখি যে তার ডান চোখের পিউপিল অনুপস্থিত অর্থাৎ তার চোখের জানালাটি নেই তাই এই চোখে আলো প্রবেশ করার পথ নাহ থাকায় এই চোখটি অন্ধ এবং অপর চোখে ছানি চলে আসায় তিনি দৃষ্টিসক্তির স্বল্পতা অনুভব করছে।
Congenital বা জন্মগত এই রোগের আপাত দৃষ্টিতে কোন চিকিৎসা আমাদের কাছে নেই, কিন্তু যেহেতু অপর চোখটি অপারেশন যোগ্য তাই One-Eyed রোগী হিসেবে তিনি জরুরি ভিত্তিতে চোখের ছানি অপারেশন করে তার স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফেরত যেতে পারবেন।

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
ডাঃ মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

17/04/2022

#রোজা_থাকা_অবস্থায়_গ্রহনযোগ্য_ওষুধ
> চোখের/নাকের ড্রপস
> Intravenous (রক্তনালীর মাধ্যমে গ্রহনযোগ্য ওষুধ) & Subcutaneous (ইনসুলিন)*
> Sublingual ( জিহ্বার নিচে ব্যবহারকৃত ওষুধ)
>Dermatological ( ত্বকে ব্যবহার্য ওষুধ)

#রোজা_থাকা_অবস্থায়_যে_সমস্ত_ওষুধ_গ্রহনযোগ্য_নয়
> সেবনযোগ্য ওষুধ
> পায়ুপথে গ্রহনযোগ্য ওষুধ
> Feeding tube --এর মাধ্যমে ওষুধ/খাবার গ্রহন

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
ডাঃ মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

14/04/2022

শুভ নববর্ষ-১৪২৯
সবাই কে বাংলা নব-বর্ষের শুভেচ্ছা।

Photos from Optom.Md.Sajib Hossain's post 13/04/2022

পুরাতন জরাজীর্ণ ছিন্ন করে
নব নব শুভ ক্ষনের মুহুর্তে
উজ্জ্বলিত নব সূর্যের রস্মির স্নানে
দাঁড়িয়ে রয়েছি তোমারই পথপানে।

হে নব বৈশাখ
উত্তল উন্মাদনার মোহে
এসো হারিয়ে যাই নব তারুণ্যের ছোঁয়ায়।
শুভ ১৪২৯ বাংলা নব নববর্ষ।

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
ডাঃ মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

13/04/2022
12/04/2022

যেভাবে বুঝবেন চশমার প্রয়োজন!

চোখ ছোট করে দেখার চেষ্টা, মাথাব্যথা, অবসাদ ইত্যাদি দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়ার লক্ষণ।

অন্য সব কিছুর মতোই সমস্যা না হলে চোখের ডাক্তারের কাছেও মানুষ যায় না। সাধারণ লেখা পড়তে যদি চোখ ছোট করে ভালোভাবে দেখতে হয় কিংবা মোবাইলে কিছু পড়তে যদি কাছে আনতে হয় তবে বুঝতে হবে দৃষ্টিশক্তি দূর্বল হয়েছে। এই অবস্থায় অনেকেই অবহেলা করেন, ব্যস্ততার অজুহাতে চলে কালক্ষেপণ।

চোখ ছোট করে দেখা চেষ্টা:
একেবারে ছোট কোনো লেখা পড়তে কিংবা দূরের কিছু দেখতে মাঝে মাঝে চোখ কুচকে বা আধা বন্ধ করে আরও ভালোভাবে দেখার চেষ্টা করা হয়। তবে দিনে তার প্রয়োজনটা খুব কম সময়ই হয়। কারও যদি এমনটা প্রায়শই করতে হয়, এমনকি সাধারণ জিনিস দেখতেও যদি এমনটা করতে হয় তবে বুঝতে হবে নিজের অজান্তেই দৃষ্টিশক্তির ঘাটতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। তাই এমতাবস্থায় ওই ব্যক্তির চশমা ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়তে পারে।

মাথাব্যথা:
চোখের পেশির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়লে দেখা দেয় দপদপে মাথাব্যথা। কর্নিয়া আর লেন্সকে সঠিকভাবে কোনো কিছুর উপর ‘ফোকাস’ করতে যে পেশিগুলো সাহায্য করে সেগুলো ঠিকভাবে কাজ না করলেই তাদের উপর বাড়তি চাপ পড়ে এবং মাথাব্যথা শুরু হয়।

ঝাপসা দেখা:
তিন থেকে চার ফিট দুরত্বে থাকা যে কোনো কিছু যদি ঝাপসা দেখেন তবে বুঝতে হবে চোখের সমস্যা হয়েছে। চোখের ডাক্তার দেখাতে হবে।

রাতে কম দেখা:
রাতের বেলা চোখে কম দেখলে এবং ব্যাপারটি নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হলে তা হতে পারে চোখে ছানি পড়ার পূর্বাভাস কিংবা কোনো ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া। দুটোই গুরুতর সমস্যা তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

চোখের অবসাদ:
আধা ঘণ্টা বই পড়লে কিংবা বৈদ্যুতিক পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকার পর চোখে কেমন অনুভুতি হয়? জ্বালাভাব, ব্যথা, অবসাদ অনুভব করলে একটানা এতক্ষণ কোনো কিছুর দিকে তাকিয়ে থাকা থেকে বিরত থাকতে হবে। চোখের অবসাদ থেকে মুক্তি পেতে প্রচুর পানি পান করতে হবে।

চোখে চাপ:
চোখের পেছন দিকে চাপ অনুভব করলে তা হয়ত ‘গ্লুকোমা’র পূর্বাভাস।

চোখ কচলানো:
চোখে ভালো দেখা জন্য যদি প্রায়ই কচলাতে হয় তবে ধরে নিতে হবে চোখ অবসাদগ্রস্ত কিংবা দৃষ্টিশক্তি কমে যাচ্ছে। তাই দ্রুত চোখের ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
অপ্টোম মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

08/04/2022

চোখের ফরেনবডি।
চোখের ভেতর ধাতব বস্তুু (যেমন ঃ কয়লা, ধুলা, বালি,লোহার টুকরা ইত্যাদি)পড়ে চোখের কালো বা সাদা বেধে যায় তাকে চোখের ফরেন বডি বলে।
চোখের ভেতর ফরেনবডি পড়লে চোখে ব্যথা, লাল,পানিপড়া ইত্যাদি অনূভুতি হতে পারে।
চোখর ফরেনবডি পড়া ২ ধরণের হতে পারে।
১.চোখের কালো বা সাদা অংশ বেধে থাকতে পারে।
২.চোখের কালো বা সাদা অংশ ভেদ করে চোখের ভেতরে চলে যেতে পারে।
চোখের সাদা বা কালো অংশে যেগুলো বেধে থাকতে পারেঃযেমন কয়লা,ধুলা, বালি,লোহার টুকরা,ধানের বা বীজের খোসা,ছোট পোকা ইত্যাদি। এগুলো চোখের ভেতর পড়ে চোখের সাদা বা কালো অংশে বেধে যায়।
এ সময় করণীয় হলঃ
১.চেখে ঢলা দেওয়া যাবে না।
২.চোখে কিছু পরিস্কার পানি দিয়ে ধোত করা যেতে পারে।
৩.ইহা বের না করলে চোখে দৃষ্টা ধীরে ধীরে কমে যেতে পারে
৪.দেরি না করে চক্ষু ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
সেবা নিতে।

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
অপ্টোম মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

06/04/2022

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
অপ্টোম মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

01/04/2022

সৌদি আরবের আকাশে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ২ এপ্রিল শনিবার থেকে দেশটিতে রোজা শুরু হচ্ছে বলে সৌদি কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে খালিজ টাইমস শুক্রবার প্রতিবেদনে জানিয়েছে।

25/03/2022

গ্লুকোমা কী?

গ্লুকোমা চোখের একটি জটিল রোগ, যাতে চোখের স্নায়ু ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ধীরে ধীরে চোখের দৃষ্টি কমে যায়। এমনকি এতে একসময় রোগী অন্ধত্ববরণ করতে বাধ্য হয়। তবে সময়মতো ধৈর্য ধরে চিকিৎসা করলে এ অন্ধত্বের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চোখের অভ্যন্তরীণ উচ্চচাপ এর জন্য দায়ী।

গ্লুকোমা সম্পর্কে জানা জরুরি কেন?

১. আমাদের দেশে এবং পৃথিবীব্যাপী অন্ধত্বের দ্বিতীয় প্রধান কারণ হল চোখের গ্লুকোমা।

২. অনেক ক্ষেত্রে এ রোগের লক্ষণ রোগী বুঝতে পারার আগেই চোখের স্নায়ু অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।

৩. এ রোগে দৃষ্টির পরিসীমা বা ব্যাপ্তি ধীরে ধীরে সংকুচিত হয়ে আসে এবং কেন্দ্রীয় দৃষ্টিশক্তি অনেকদিন ঠিক থাকে বিধায় রোগী চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে অনেক দেরি করে ফেলেন।

৪. গ্লুকোমা চোখের অনিরাময়যোগ্য অন্ধত্ব তৈরি করে। তাই একবার দৃষ্টি যতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তা আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়।

৫. চোখের গ্লুকোমা রোগ হলে রোগীকে সারা জীবন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকতে হয়। অনেকেই শেষ পর্যন্ত চিকিৎসকের সংস্পর্শে থাকেন না বা ঠিকমতো ওষুধ ব্যবহার করেন না। ফলে এ রোগ নীরবে ক্ষতি করে অন্ধত্বের দিকে নিয়ে যায়।

কেন এ রোগ হয়?

এ রোগের সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া না গেলেও অদ্যাবধি চোখের উচ্চচাপই এ রোগের প্রধান কারণ বলে ধরে নেয়া হয়। তবে স্বাভাবিক চাপেও এ রোগ হতে পারে। সাধারণত চোখের উচ্চচাপই ধীরে ধীরে চোখের স্নায়ুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং দৃষ্টিকে ব্যাহত করে। তবে কিছু কিছু রোগের সঙ্গে এ রোগের গভীর সম্পর্ক লক্ষ করা যায় এবং অন্যান্য কারণেও এ রোগ হতে পারে। যেমন-

পরিবারের অন্য কোনো নিকটাত্মীয়ের (মা, বাবা, দাদা, দাদি, নানা, নানি, চাচা, মামা, খালা, ফুপু) এ রোগ থাকা।

১. উচ্চবয়স (চল্লিশোর্ধ্ব)।

২. ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপ।

৩. মাইগ্রেন নামক মাথাব্যথা।

৪. রাত্রিকালীন উচ্চরক্তচাপের ওষুধ সেবন।

৫. স্টেরোইড নামক ওষুধ দীর্ঘদিন সেবন করা।

৬. চোখের ছানি অপারেশন না করলে বা দেরি করলে।

৭. চোখের অন্যান্য রোগের কারণে।

৮. জন্মগত চোখের ত্রুটি ইত্যাদি।

এগুলোর মধ্যে শুধু চোখের উচ্চচাপই ওষুধ দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব, যা গ্লুকোমা রোগের প্রধান কারণ বলে মনে করা হয়।

গ্লুকোমা রোগের লক্ষণ কী?

অনেক ক্ষেত্রেই রোগী এ রোগের কোনো লক্ষণ অনুধাবন করতে পারেন না। চশমা পরিবর্তনের সময় কিংবা নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষার সময় হঠাৎ করেই চিকিৎসক এ রোগ নির্ণয় করে থাকেন। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিম্নের লক্ষণগুলো দেখা দিতে পারে। যেমন-

১. ঘন ঘন চশমার গ্লাস পরিবর্তন হওয়া।

২. চোখে ঝাপসা দেখা বা আলোর চারপাশে রংধনুর মতো দেখা।

৩. ঘন ঘন মাথাব্যথা বা চোখে ব্যথা হওয়া।

৪. দৃষ্টিশক্তি ধীরে ধীরে কমে আসা বা দৃষ্টির পারিপার্শ্বিক ব্যাপ্তি কমে আসা। অনেক সময় চলতে গিয়ে দরজার পাশে বা অন্য কোনো পথচারীর গায়ে ধাক্কা লাগা।

৫. মৃদু আলোয় কাজ করলে চোখে ব্যথা অনুভূত হওয়া।

৬. ছোট ছোট বাচ্চার অথবা জন্মের পর চোখের কর্নিয়া ক্রমাগত বড় হয়ে যাওয়া বা চোখের কর্নিয়া সাদা হয়ে যাওয়া, চোখ লাল হওয়া, চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি।

গ্লুকোমার জন্য কাদের চক্ষু পরীক্ষা করা জরুরি?

১. যাদের পরিবারে নিকটাত্মীয়ের এ রোগ আছে।

২. চল্লিশোর্ধ্ব প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, বিশেষ করে যাদের ঘন ঘন চশমা পরিবর্তন করতে হচ্ছে।

৩. চোখে যারা মাঝে মাঝে ঝাপসা দেখেন বা ঘন ঘন চোখ ব্যথা বা লাল হওয়া অনুভব করেন।

৪. যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, মাইগ্রেন ইত্যাদি রোগ আছে।

৫. যারা চোখে দূরের জন্য মাইনাস গ্লাস ব্যবহার করেন।

গ্লুকোমা রোগের চিকিৎসা

গ্লুকোমা রোগকে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব; কিন্তু নিরাময় সম্ভব নয়। ডায়াবেটিস বা উচ্চরক্তচাপের মতো এ রোগের চিকিৎসা সারা জীবন করে যেতে হবে। এ রোগে দৃষ্টি যতটুকু হ্রাস পেয়েছে, তা আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। তবে দৃষ্টি যাতে আর কমে না যায়; তার জন্য আমাদের চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে।

এ রোগে প্রচলিত তিন ধরনের চিকিৎসা রয়েছে

১. ওষুধের দ্বারা চিকিৎসা

২. লেজার চিকিৎসা

৩. শৈল্য চিকিৎসা বা সার্জারি

যেহেতু চোখের উচ্চচাপ এ রোগের প্রধান কারণ; তাই ওষুধের দ্বারা চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা হয়। একটি ওষুধ দ্বারা নিয়ন্ত্রণে রাখা না গেলে একাধিক ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। তদুপরি তিন মাস অন্তর চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে এ রোগের নিয়মিত কতগুলো পরীক্ষা করে দেখতে হবে- এ রোগ নিয়ন্ত্রণে আছে কি না। যেমন-

১. দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা

২. চোখের চাপ পরীক্ষা

৩. দৃষ্টিব্যাপ্তি বা ভিজুয়াল ফিল্ড পরীক্ষা

৪. চোখের নার্ভ পরীক্ষা।

এ রোগের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হল নিয়মিত ওষুধ ব্যবহার করা এবং সময়মতো চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে নিয়মিত চক্ষু পরীক্ষা ও তার পরামর্শ মেনে চলা। যেহেতু অধিকাংশ রোগীর চোখে কোনো ব্যথা হয় না, এমনকি তেমন কোনো লক্ষণ অনুভূত হয় না, তাই রোগী নিজে, এমনকি রোগীর আত্মীয়স্বজনরাও এ দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা অব্যাহত রাখেন না; ফলে অনেক রোগী অকালে অন্ধত্ববরণ করে থাকেন। ওষুধ ছাড়াও গ্লুকোমার অন্যান্য চিকিৎসা রয়েছে, যার সিদ্ধান্ত প্রয়োজনে বা সময়মতো চিকিৎসক গ্রহণ করতে পারেন। যেমন- লেজার চিকিৎসা এবং শল্য চিকিৎসা; যার দ্বারা এ রোগে চোখের চাপ নিয়ন্ত্রণ রাখা সম্ভব।

গ্লুকোমা রোগে রোগীর করণীয়

১. চিকিৎসক রোগীর চক্ষু পরীক্ষা করে তার চোখের চাপের মাত্রা নির্ণয় করে তা নিয়ন্ত্রণের জন্য যে ওষুধের মাত্রা নির্ধারণ করে দেবেন, তা নিয়মিত ব্যবহার করা।

২. দীর্ঘদিন একটি ওষুধ ব্যবহারে কার্যকারিতা কমে যেতে পারে বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে, তাই নিয়মিত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।

৩. সময়মতো চোখের বিভিন্ন পরীক্ষা (যা পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে) করে দেখা যে, তার গ্লুকোমা নিয়ন্ত্রণে আছে কি না।

৪. পরিবারের সবার চোখ পরীক্ষা করে গ্লুকোমা আছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া।

সর্বোপরি মনে রাখতে হবে, এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি চিকিৎসা। ঠিকমতো ওষুধ ব্যবহার করে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চললে একজন গ্লুকোমা রোগী তার স্বাভাবিক দৃষ্টি নিয়ে বাকি জীবনটা সুন্দরভাবে অতিবাহিত করতে পারেন।

পরিশেষে মনে রাখবেন, গ্লুকোমা অন্ধত্বের অন্যতম প্রধান কারণ; যার কোনো প্রতিকার নেই। প্রতিরোধই একমাত্র উপায়। চল্লিশোর্ধ্ব বয়সে আপনার চক্ষু পরীক্ষা করে চোখের চাপ জেনে নিন।

চক্ষু চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হোন, আপনার বা পরিবারের কারও গ্লুকোমা আছে কি না। গ্লুকোমা প্রতিরোধ করুন, অন্ধত্বের অভিশাপ থেকে বেঁচে থাকুন। আপনার পরিবারের সবাইকে নিয়ে, সুন্দর দৃষ্টিশক্তি নিয়ে, পৃথিবীর সৌন্দর্য উপভোগ করুন।

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
অপ্টোম মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

25/03/2022

আমরা বিজয়ের পথেই চলি।
শুভ কামনা বাংলাদেশ।।

22/03/2022
Photos from Optom.Md.Sajib Hossain's post 21/03/2022
20/03/2022
19/03/2022
19/03/2022

মাংস বৃদ্ধি (Pterygium)
এই রোগে চোখের উপর একটি পর্দা তৈরী হয়, সাধারণত চোখ লাল দেখায়।
এই পর্দা চোখের সাদা অংশের উপর দিয়ে বাড়তে বাড়তে এক সময় কর্নিয়ার (চোখের কালো মনি) উপর চলে আসে এবং কর্নিয়ার স্বচ্ছতা নষ্ট করে দেয়,একেই টেরিজিয়াম বলে।
টেরিজিয়াম ক্রমবর্ধনশীল হলে তা অপারেশন করে ফেলা উচিত।
সময়মতো অপারেশন না করলে রুগী তার দৃষ্টি হারাবে, এবং আর দেখতে পাবেনা।
আর দেরি না করে তারাতাড়ি অপারেশন করিয়ে নিন?

যোগাযোগের ঠিকানাঃ-
ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
অপ্টোম মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

18/03/2022
Photos from Optom.Md.Sajib Hossain's post 18/03/2022

part-1

📌 দীর্ঘ সময় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যাবহার করলে আপনার কি অনুভব হয়?

1.eyestrain (চোখের ক্লান্তি / ব্যাথা)
2.headaches ( মাথা ব্যাথা)
3.blurred vision ( দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা)
4.dry eyes ( চোখ জ্বালা পোড়া / শুষ্কতা)
5.neck and shoulder pain ( ঘাড় ও কাধ ব্যাথা)

প্রযুক্তির আধুনিকায়নে আজ ডিজিটাল ডিভাইস (কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাব, ই-রিডার, সেলফোন, স্মার্ট / এনড্র‍য়েড টিভি) আমাদের সবার দৈনন্দিন জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। এতে সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে পুরো দুনিয়া এখন আমাদের হাতের মুঠোয়, সাশ্রয় হচ্ছে সময়,বিকশিত হচ্ছে মেধা,উন্মোচিত হচ্ছে অপার সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত।

কিন্তু.... কিন্তু.... কিন্তু...

দীর্ঘ সময় ডিজিটাল ডিভাইস / স্ক্রিন আমদের শরীরে এক বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করছে যা প্রথমেই উল্লেখ করেছি।

এখন কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর দিতে চাই।

❓কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম কি?
➡️ কতগুলো অস্বস্তিকর অনুভূতি যা দীর্ঘক্ষন কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা অন্যান্য ডিজিটাল স্ক্রিন ব্যাবহার করলে তৈরি হয়।

❓উপসর্গ / symptoms কি?
➡️1.eyestrain (চোখের ক্লান্তি / ব্যাথা)
2.headaches ( মাথা ব্যাথা)
3.blurred vision ( দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা)
4.dry eyes ( চোখ জ্বালা পোড়া / শুষ্কতা)
5.neck and shoulder pain ( ঘাড় ও কাধ ব্যাথা)

❓ক্ষতির সম্ভাবনা কি সাময়িক না চিরস্থায়ী?
➡️ কারো কারো ক্ষেত্রে অস্বস্তিকর অনুভূতিগুলো সাময়িক অর্থাৎ ডিভাইস ব্যাবহার বন্ধ করলে কিচ্ছুক্ষণ পরেই এই সমস্যাগুলো থাকে না।
আবার কারো কারো ক্ষেত্রে এগুলো চিরস্থায়ী হতে পারে এবং পরবর্তী সময় ডিজিটাল ডিভাইস ব্যাবহারে সমস্যা আরো বেড়ে যায়।

❓ দীর্ঘ সময় বলতে কত সময়?
➡️ টানা ২ ঘন্টা বা তার বেশি সময়।

❓কেন হয়?
➡️a.poor lighting
b.glare on a digital screen
c.improper viewing distances
d.poor seating posture
e.uncorrected vision problems ✴️✴️
f.combination of these features.

ইন্টিগ্রেটেড আই ফিজিশিয়ান
অপ্টোম মোঃ সজীব হোসেন
নবাবগঞ্জ চক্ষু হাসপাতাল লিঃ

Want your practice to be the top-listed Clinic in Dhaka?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Category

Telephone

Website

Address

Dhaka

Other Optometrists in Dhaka (show all)
Amethyst Amethyst
Khilga Taltola Road
Dhaka

you got here soft brand lens

Bangladesh Eye Solution Bangladesh Eye Solution
New Circular Road
Dhaka, 1217

We are committed with you to ensure better services. We will ensure it InshaAllah.

Mohammad Abdul Auwal Rasel Mohammad Abdul Auwal Rasel
353, East Rampura
Dhaka

Expert🔸 Vision Therapy, Contact Lens (all special lens) Ocularist, Low Vision Rehabilitation.

Lions Eye Institute & General Hospital Lions Eye Institute & General Hospital
3/C, Lions Tower, Begum Rokeya Sarani, Agargaon
Dhaka, 1207

Lions Eye institute & Hospital is one of the best eye hospital in BD, now licensed as General Hospital with excellent facility of Diagnostic Center(with MRI-CT). Hospital is govern...

জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ স্কুল জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ স্কুল
House#6/1, Road#3, Block#H, Banasree
Dhaka, 1219

Our Bazar

Amethyst by Tj Amethyst by Tj
Azimpur
Dhaka

Assalamu alaikum Hope so you guys loved oure collection

SP Lance SP Lance
Khilkhet Nikujo 2
Dhaka, 1229

Style Optics Dhaka Style Optics Dhaka
House#01, Road#03, Block# B, Banasree, Rampura Dhaka
Dhaka, 1219

In Fashion We Trust

Lens beee Lens beee
Khilga
Dhaka

Optico Optico
House 1/1, Road 21, C Block (Moor), Sector 12 (Mirpur11. 5), Mirpur
Dhaka, 1216

Optico, where accuracy and quality blended together. Optico,run by senior opticians and optometrist.

EyeMick EyeMick
Dhaka

Aksar's Optometrist Eye Care Aksar's Optometrist Eye Care
Dhaka

Aksar's Optometrist Eye Care দৃষ্টিদানই আমাদের লক্ষ্য