Kazi Properties
Kazi Properties is your Real Estate Professionals with Fast and reliable property Services.
মোহাম্মদপুর ঢাকা উদ্যানের সি ব্লকের নদীর কাছাকাছি উত্তরমুখী এপাটমেন্টের ১০ তলা ভবনের ৫ম তলায় ১৬০০ স্কয়ার ফিটের এপাটমেন্ট সেল:-
Project Name: Sampriti Nibash
Location: Block-C,Dhaka Uddan,Mohammadpur.
Building Storied: Basement+G+9
Per Floor Unit: 02
Total Unit: 18
Land: 5 Katha
Available Floor: 5th Left Side
Size: 1600 sft
Parking: Yes
Condition: New(About to complete)
Gas: Cylinder
Facing: North
Bed: 03
Bath: 03
Balcony: 03
Drawing+Dining: Yes
এপাটমেন্টের কাছাকাছি যা যা পাবেন:-
River View
Bazar
University
বিল্ডিং এর সামনে ২৫ ফিট পাকা রাস্তা
ফ্ল্যাটের বিস্তারিত বিবরণ ভিডিওসহ কমেন্টস বক্সে দেওয়া আছে।
যোগাযোগ:
01911-745231 Whatsapp
01720-066507
বর্তমানে জমিতে বিনিয়োগ করা কি ঠিক হবে?
হ্যাঁ,অবশ্যই ঠিক হবে
কারণ....
জমিতে বিনিয়োগ বিশ্বের প্রায় সব দেশেই লাভজনক হিসেবে পরিণত হয়। বর্তমানের প্রেক্ষাপটে জমিতে বিনিয়োগ করা সঠিক হবে কি না, নিরাপদ হবে কি না—এটা নিয়ে অনেকেই খুব দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং দেশীয় অর্থনীতি যে অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে সে অবস্থায় জমিতে বিনিয়োগ করা ঠিক হবে।
কারণ যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, তাতে ধারণা করা হচ্ছে, ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জনসংখ্যা হবে প্রায় ৩২ কোটি। জমির পরিমাণ তো আর বাড়ছে না, কিন্তু চাহিদা প্রতিদিনই বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে ধারণা করা যায় যে সামনে বসবাসযোগ্য জমির পরিমাণ অনেক বেশি লাগবে। তা-ই যদি হয়, তাহলে চাহিদা অনেক বেড়ে গেলে সরবরাহ যেহেতু সীমাবদ্ধ, ফলে দাম বাড়বে। আর প্রতি বছর প্রতিদিন মুদ্রাস্ফীতিজনিত প্রভাবের কারণে টাকা তার মূল্য মান হারায়, ফলে দাম বাড়তে থাকে। শুধু যদি মুদ্রাস্ফীতির সমন্বয়ও হয়, তারপরও দেখা যাবে ১০ বছর পরে জমির দাম এমনিতেই দ্বিগুণ হয়ে গেছে। তাই জমিতে বিনিয়োগ করা অবশ্যই ঠিক হবে।
উত্তরা দিয়াবাড়িতে বসবাসের সুবিধা
১. ভাড়া এবং প্রপার্টির খরচ তুলনামূলক কম
২. উন্নত এবং পরিকল্পিত অবকাঠামো
৩. ভালো ও মানসম্মত স্কুল
৪. জনপ্রিয় সব রেস্টুরেন্ট এবং সুপারশপ
৫. উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা
৬. বিমানবন্দরের কাছাকাছি থাকার সুবিধা
৭. নিকটবর্তী ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকা
৮. মেট্রো রেল
একনজরে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন
---------------------------------
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে রোববার (৭ জানুয়ারি)।
সংসদ নির্বাচন ২০২৪
সময় : ভোটগ্রহণ চলবে রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।
আসন : এক প্রার্থীর মৃত্যু হওয়ায় ৩০০ আসনের মধ্যে রোববার ভোট হবে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনে পরে ভোটগ্রহণ করবে ইসি।
ভোটার : মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ আর ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী। এ ছাড়া তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২।
Copyright-Dhakapost.com
উত্তরা দিয়াবাড়ি এলাকায় শেয়ারে জমি কিনে স্বপ্নের ফ্ল্যাট
……………………………………………………………………………………..
ঢাকায় একটি ফ্ল্যাটের স্বপ্ন থাকে অনেকেরই। সেই স্বপ্ন পূরণে আমরা উত্তরা দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেল স্টেশনের কাছে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছি। এখানে যৌথভাবে জমি কিনে যৌথভাবে বহুতল ভবণ তৈরী করে নিজেদের স্থায়ী একটা ঠিকানা তৈরী করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
• প্রজেক্টের নাম: মাটির নোলক
• জমির পরিমাণ: ৩.৫২ শতাংশ
• পূর্ব ও দক্ষিনমুখী
• রাজউক প্ল্যান পাশ: জি+৫ (সিঙ্গেল ইউনিট এ্যাপার্টমেন্ট)
• মাটি ভালো পাইলিং লাগবে না
• সাইজ: ১৩২০ বর্গফুট (+-)
• ৩ বেড, ৩ বাথ, ৪ বেলকনী
• লিফ্ট ও পার্কিংসহ
• অতিরিক্ত ১টি ফ্ল্যাটের মালিক হবে সবাই
• জমির অবস্থান: ৪০ ফিট মূল রাস্তার পাশে, সামনে ১৬ ফিট পাকা রাস্তা
• আবাসিক এলাকা: কাছেই মসজিদ, স্কুল, খেলার মাঠ, মার্কেট
• মেট্রোরেল স্টেশন থেকে হাঁটার দূরত্ব
• আর মাত্র ৪টি শেয়ার বাকি
জমির শেয়ারের মূল্য:
১ম তলা: ২৯ লাখ টাকা
২য় তলা: ৩২ লাখ টাকা
৩য় তলা: ৩৩ লাখ টাকা
৪র্থ তলা: ৩৪ লাখ টাকা
৫ম তলা: সোল্ড আউট
কমন ফ্ল্যাটের জন্য পার শেয়ার: ২ লাখ টাকা
** পার্কিং ফ্রি
সম্ভাব্য রেজিস্ট্রেশনের তারিখ: ২৮ জানুয়ারি, ২০২৪
ঠিকানা:
মাটির নোলক, হোল্ডিং-৫৬/১৭, রোড: ২, শুক্রাভাঙ্গা, দিয়াবাড়ি, ঢাকা
যোগাযোগ: 01911 745 231 (হোয়াটসঅ্যাপ)
উত্তরা দিয়াবাড়ি এলাকায় শেয়ারে জমি কিনে স্বপ্নের ফ্ল্যাট
……………………………………………………………………………………..
ঢাকায় একটি ফ্ল্যাটের স্বপ্ন থাকে অনেকেরই। সেই স্বপ্ন পূরণে আমরা উত্তরা দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেল স্টেশনের কাছে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছি। এখানে যৌথভাবে জমি কিনে যৌথভাবে বহুতল ভবণ তৈরী করে নিজেদের স্থায়ী একটা ঠিকানা তৈরী করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
• প্রজেক্টের নাম: মাটির নোলক
• জমির পরিমাণ: ৩.৫২ শতাংশ
• পূর্ব ও দক্ষিনমুখী
• রাজউক প্ল্যান পাশ: জি+৫ (সিঙ্গেল ইউনিট এ্যাপার্টমেন্ট
• সাইজ: ১৩২০ বর্গফুট (+-)
• ৩ বেড, ৩ বাথ, ৪ বেলকনী
• লিফ্ট ও পার্কিংসহ
• অতিরিক্ত ১টি ফ্ল্যাটের মালিক হবে সবাই
• জমির অবস্থান: ৪০ ফিট মূল রাস্তার পাশে, সামনে ১৬ ফিট পাকা রাস্তা
• আবাসিক এলাকা: কাছেই মসজিদ, স্কুল, খেলার মাঠ, মার্কেট
• মেট্রোরেল স্টেশন থেকে হাঁটার দূরত্ব
জমির শেয়ারের মূল্য:
১ম তলা: ২৯ লাখ টাকা
২য় তলা: ৩২ লাখ টাকা
৩য় তলা: ৩৩ লাখ টাকা
৪র্থ তলা: ৩৪ লাখ টাকা
৫ম তলা: সোল্ড আউট
কমন ফ্ল্যাটের জন্য পার শেয়ার: ২ লাখ টাকা
** পার্কিং ফ্রি
সম্ভাব্য রেজিস্ট্রেশনের তারিখ: ২৮ জানুয়ারি, ২০২৪
ঠিকানা:
মাটির নোলক, হোল্ডিং-৫৬/১৭, রোড: ২, শুক্রাভাঙ্গা, দিয়াবাড়ি, ঢাকা
যোগাযোগ: 01911 745 231 (হোয়াটসঅ্যাপ)
নতুন বিল্ডিং নির্মাণ করার ক্ষেত্রে করণীয়:................................................................................
১। যে কোন বিল্ডিং-এর নকশা তৈরি করার পূর্বেই স্ট্রাকচারাল নকশার বিধিগুলোর অনুসরণ করতে হবে। মনে রাখতে হবে সঠিক স্ট্রাকচারাল নকশা না হলে ভূমিকম্পরোধক বিল্ডিং হবে না।
২। বিল্ডিং ডিজাইনের আগেই অভিজ্ঞ ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা মাটির গুনাগুণ বিশ্লেষণ ও মাটির ধারণক্ষমতা নির্ভুলভাবে নির্ণয়পূর্বক রিপোর্ট তৈরি করতে হবে।
৩। বিল্ডিং নির্মাণের সময় অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের (সিভিল ইঞ্জিনিয়ার) তদারকি রাখতে হবে যাতে গুণগত মান ঠিক থাকে।
৪। সঠিক অনুপাতে গুনগতমানের সিমেন্ট, রড, বালির ব্যবহার হচ্ছে কিনা দেখতে হবে। কংক্রিটের চাপ বহন ক্ষমতা কোনো অবস্থাতেই ৩০০০ পিএসআই-এর নিচে নামানো যাবেনা । তার জন্য সার্বক্ষণিকভাবে নির্মানাধীন সাইটে দায়িত্বে নিয়োজিত সিভিল ইঞ্জিনিয়ারদেরকে কিউব অথবা সিলিন্ডার টেস্ট করতে হবে। কংক্রিটের মিক্সাচারে অতিরিক্ত পানি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। ঢালাইর পরে পানির ব্যবহার করে কংক্রিটের কিউরিং করতে হবে।
৫। উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রড পরীক্ষাপুর্বক ব্যবহার করতে হবে। রডের বহন ক্ষমতা ৬০ হাজার পিএসআই-এর কাছাকাছি থাকতে হবে। স্ক্র্যাপ বা গার্বেজ থেকে প্রস্তুতকৃত রড ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে ।
৬। বিল্ডিং-এর প্ল্যান ও এলিভেশান দুই দিকই সামাঞ্জ্য থাকতে হবে।
৭। নির্ধারিত ডিজাইনের বাইরে গিয়ে অতিরিক্ত ফ্লোর নির্মাণ করবেন না। বিল্ডিং কোড অনুসারে এক্সপানশান ফাঁক রাখতে হবে।
৮। বেশি পরিমান সরু ও উঁচু বিল্ডিং-এর পাশ হঠাৎ করে কমাবেন না। যদি কমাতে হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক ডাইনামিক বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
৯। বিল্ডিং-এর উচ্চতা যদি ভবনের প্রস্থের ৪ (চার) গুণের অধিক হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক ডাইমানশন বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
১০। সেটব্যাক বা হঠাৎ করে বিল্ডিং-এর পাশের মাপঝোপ কমানো যাবেনা। যদি কমাতেই হয় তাহলে ত্রিমাত্রিক বিশ্লেষণ করে সাইট অ্যাফেক্ট জেনে ডিজাইন করতে হবে।
১১। জটিল কাঠামোগত প্লানের জন্য অবশ্যই ত্রিমাত্রিক ভূমিকম্প বিশ্লেষণ করে ডিজাইন করতে হবে।
১২। শেয়ার ওয়াল বা কংক্রিটের দেয়াল সঠিক স্থানে বসিয়ে ভূমিকম্পরোধ শক্তির পরিমাণ বাড়াতে হবে।
১৩। সাপ্রতিক সময়ে যে হারে বিল্ডিং তৈরি হচ্ছে, তা মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প হলেই ধ্বসে যাবে। সুতরাং বিম, কলাম ও স্ল্যাব বিশিষ্ট বিল্ডিং তৈরি করতে হবে।
১৪। দায়িত্বরত ইঞ্জিনিয়ারকে বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড অনুসরণ করে বিল্ডিং-এর প্ল্যান/ ডিজাইন করে ভূমিকম্প রোধক বিল্ডিং নির্মাণ করতে হবে।
১৫। নিচের তলা পার্কিং-এর জন্য খালি রাখতে হলে, ঐ তলার পিলারগুলো বিশেষভাবে ডিজাইন করতে হবে। প্রয়োজনমতো কংক্রিটের দেওয়াল দিয়ে পিলারগুলোতে বেষ্টনীবদ্ধ করতে হবে।
১৬। বিল্ডিং-এর বিমের থেকে পিলারের শক্তি বেশি করে ডিজাইন করতে হবে। কমপক্ষে ২০% বেশি করতে হবে।
১৭। মাটির গুণাগুণের ওপর ভিত্তি করে যথাযথ ফাউন্ডেশন প্রকৌশলগতভাবে যাচাই বাছাই করে ডিজাইন করতে হবে।
১৮। ৫ ইঞ্চি ইটের দেয়ালগুলো ভূমিকম্পের জন্য আদৌ নিরাপদ নয়। তাই এই দেয়ালগুলো ছিদ্রযুক্ত ইটের ভিতরে চিকন রড দিয়ে আড়াআড়ি ও লম্বালম্বিভাবে তৈরি করে লিন্টেলের সাথে যুক্ত করে দিতে হবে। সবদিকে লিন্টেল দিতে হবে। বিশেষ করে দরজা বা জানালার খোলা জায়গায় চিকন রড দিয়ে ৫ ইঞ্চি ইটের দেয়াল যুক্ত করতে হবে।
১৯। মনে রাখতে হবে, নতুন বিল্ডিং নির্মাণে ভূমিকম্প-প্রতিরোধক নিয়মাবলি প্রয়োগ করলে, শুধুমাত্র ২-৩% নির্মাণ খরচ বৃদ্ধি পায়। তাই ভূমিকম্পের কথা মাথায় রেখে অবশ্যই ভূমিকম্প সহনীয় বিল্ডিং তৈরী করতে হবে।
বাড়ি তৈরির আগে জেনে নিন আইনী ধাপগুলো:
সবার একই স্বপ্ন নিজের একটা বাড়ি হবে। হোক সে বাড়ি ছোট বা বড়, খুব সাধারণ কিংবা বিলাসবহুল নিজের একটা স্বপ্নকে এভাবে নিজের করে নেওয়ার মত শান্তি আর আনন্দ কোন কিছুতেই নেই। বাড়ি তৈরি করার স্বপ্ন দেখা থেকে শুরু করে বাড়ি তৈরির কাজ সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত এক মূহুর্তের স্বস্তি মেলে না। কতগুলো জরুরী ধাপ পেরিয়ে তবেই একটি বাড়ি নিজের হয়ে ওঠে। সেই ধাপগুলো সম্বন্ধে আমরা অনেকেই জানি না। যেহেতু জানি না, সহজেই আমরা ঠকে যাই। না জেনে বুঝে খরচ করে ফেলি অনেকগুলো টাকা। অথচ, বাড়ি তৈরির আগে আইনী ধাপগুলো এতটাও কঠিন আর বোঝার জন্য অসম্ভব নয়। চাইলে, আপনি নিজেই বাড়ি তৈরির আগে আইনী ধাপগুলো সম্বন্ধে জানতে পারবেন। নিজের স্বপ্ন পূরণ হবার পথগুলো কিন্তু নিজেরই চিনতে হয়! আসুন, বাড়ি তৈরির আগে আইনী ধাপগুলো সম্বন্ধে জানি। নিজের একটি বাড়ি তৈরির আগে আপনাকে যে সমস্ত আইনী কাজ নিজেই করতে হবে সেগুলো হলো:
বিল্ডিং প্ল্যান
বাড়ি তৈরির আগে আইনী ধাপগুলো এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে আইনী ধাপ সেটি হচ্ছে বিল্ডিং প্ল্যান বা স্থাপত্য নকশা। এই বিল্ডিং প্ল্যানের অনুমোদন না থাকলে আপনি বাড়ি তৈরি করতে পারছেন না। আপনার বাড়ির জমিটি যদি সিটি কর্পোরেশনের ভেতর হয়ে থাকে এক্ষেত্রে আপনার সিটি কর্পোরেশনের “নকশা অনুমোদন শাখা” থেকে ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে। রাজউকের মধ্যে হয়ে থাকলে রাজউক অফিস থেকে সেই একই নকশা অনুমোদন শাখা থেকে ছাড়পত্র নিতে হবে। এছাড়া, “স্থানীয় সরকার” হলে এক্ষেত্রে, জেলা অফিস, উপজেলা অফিস এবং ইউনিয়ন অফিস থেকে ভবন নকশার ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে। জমির লোকেশন অনুযায়ী এই অফিসগুলো পরিবর্তিত হতে পারে কিন্তু, ছাড়পত্র গ্রহণের শাখা বা ডিপার্টমেন্ট একই থাকছে। এবং খেয়াল রাখা জরুরী, বিল্ডিং প্ল্যানটি যেন, আই এ বি দ্বারা রেজিস্টার্ড আর্কিটেক্ট দ্বারা করানো হয়। কেননা, আপনার বাড়ির প্ল্যানটি রেজিস্টার্ড আর্কিটেক্ট দ্বারা হয়েছে কিনা এটাও নির্ভর করে ছাড়পত্র পাওয়ার ক্ষেত্রে।
ফাউন্ডেশন
ফাউন্ডেশন বা ভিত্তি বাড়ি তৈরির আগে আইনী ধাপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জরুরী। ফাউন্ডেশন দু-ধরণের হয়ে থাকে, ১. গভীর ভিত্তি ( Deep Foundation) এবং ২. অগভীর ভিত্তি (Shallow Foundation)। বাড়ি তৈরির আগে যে ধরণের ফাউন্ডেশনই আপনি বেছে নেন না কেন, তা বিল্ডিং প্ল্যানের মতই “নকশা অনুমোদন শাখা” থেকে ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে। ভবনের লোড বা ক্যাপাসিটি অনুযায়ী ক’তলা ভবন হবে বা ভবন সংক্রান্ত সকল তথ্য আপনি এই ফাউন্ডেশন প্ল্যানে পেয়ে যাচ্ছেন। বিল্ডিং প্ল্যানটা আপনি করছে আর্কিটেক্ট দ্বারা আর ফাউন্ডেশন প্ল্যান করতে হবে আইইবি দ্বারা রেজিস্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা। এবং ফাউন্ডেশনের স্ট্রাকচারাল প্ল্যানটা অবশ্যই আইইবি অনুমোদিত ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে করানো জরুরী। নয়তোবা, “নকশা অনুমোদন শাখা” থেকে বাতিল হবার সম্ভাবনা থেকে যায়।
ভবনের উচ্চতা বা তলা বিষয়ক
বিল্ডিং বা কন্টস্ট্রাকশন আইনের ফ্লোর এরিয়া রেশিও (এফএআর) অনুযায়ী জমির পরিমাণ, সামনের রাস্তার প্রশস্ততা ইত্যাদি দেখে তবেই ভবনের উচ্চতা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তারপর, ফ্লোরের উচ্চতা ক্লিয়ারেন্সের জন্য “সিভিল এভিয়েশন অথরিটি” থেকে ছাড়পত্র গ্রহণ করতে হবে। যদিও ভবনের উচ্চতা নির্ভর করে এর সামনে কতটুকু পরিমাণের রাস্তা রয়েছে। ধরা যাক,৬০ ফিটের বেশি প্রশস্ত রাস্তা হলে তাহলে এফএআর অনুযায়ী যেকোন উচ্চতার ভবন তৈরি করা সম্ভব। এই তলা সংক্রান্ত অনুমতি আপনার “নকশা অনুমোদন শাখা” থেকে নিতে হবে এবং বিমানবন্দরের আশেপাশের এলাকা হলে, সিভিল এভিয়েশন থেকে এর ছাড়পত্র অবশ্যই নিতে হবে।
ইউটিলিটি কানেকশন
আপনি যদি আগে থেকেই এই সার্ভিস গুলো সম্পর্কে জেনে থাকেন তাহলে বাড়ি তৈরির সময় আপনার এই সব বিষয়ে ছাড় পত্র পেতে সুবিধা হবে। বাড়ি তৈরির আগে সব ধরনের ইউটিলিটি সার্ভিস যেমন- পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পয়োনিষ্কাশন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, অগ্নিনিরোধক ব্যবস্থা ইত্যাদি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সংযোগ থাকতে হবে। বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে পিডিবি, ডিইএসএ, ডিইএসসিও,ডিপিডিসি এবং পল্লী বিদ্যুত এ আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। পানির ক্ষেত্রে ওয়াসাতে আবেদন জমা দিতে হবে। এবং গ্যাস সংযোগের জন্য তিতাস বা জ্বালানি মন্ত্রণালয়য়ে আবেদন করতে হবে। আবেদন মঞ্জুর হওয়ার পর সংযোগ স্থাপনের কাজ শুরু করতে হবে। আপনার প্রপার্টিটি যদি রাজউকের মধ্যে হয়ে থাকে সেক্ষত্রে, অবশ্যই অকুপেন্সি সার্টিফিকেট নিতে হবে।
উত্তরা প্রপার্টিতে বিনিয়োগের জন্য আদর্শ এলাকা
উত্তরার জনপ্রিয়তার কারণটা আপনারা যতটা রহস্যময় মনে করছেন, আসলে এর কারণটা বেশ সহজ। বাড়ির মালিকদের মধ্যে যারা প্রপার্টি নিয়ে উৎসাহী, তারা জানেন যে এই এলাকায় বিনিয়োগ করতে পারলে ভালো রকম লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।
শহরবাসীদের মধ্যে অনেকেই বাসা বদলে উত্তরায় চলে আসার পেছনে উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ এখানে তুলে ধরা হলোঃ
১. ভাড়া এবং প্রপার্টির খরচ তুলনামূলক কম
২. উন্নত এবং পরিকল্পিত অবকাঠামো
৩. ভালো ও মানসম্মত স্কুল
৪. জনপ্রিয় সব রেস্টুরেন্ট এবং সুপারশপ
৫. উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা
৬. বিমানবন্দরের কাছাকাছি থাকার সুবিধা
৭. নিকটবর্তী ইন্ডাস্ট্রিয়াল এলাকা
৮. মেট্রো রেল
উত্তরা দিয়াবাড়ি এলাকায় শেয়ারে জমি কিনে স্বপ্নের ফ্ল্যাট
……………………………………………………………………………………..
ঢাকায় একটি ফ্ল্যাটের স্বপ্ন থাকে অনেকেরই। সেই স্বপ্ন পূরণে আমরা উত্তরা দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেল স্টেশনের কাছে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছি। এখানে যৌথভাবে জমি কিনে যৌথভাবে বহুতল ভবণ তৈরী করে নিজেদের স্থায়ী একটা ঠিকানা তৈরী করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
• প্রজেক্টের নাম: মাটির নোলক
• জমির পরিমাণ: ৩.৫২ শতাংশ
• পূর্ব ও দক্ষিনমুখী
• রাজউক প্ল্যান পাশ: জি+৫ (সিঙ্গেল ইউনিট এ্যাপার্টমেন্ট
• সাইজ: ১৩২০ বর্গফুট (+-)
• ৩ বেড, ৩ বাথ, ৪ বেলকনী
• লিফ্ট ও পার্কিংসহ
• অতিরিক্ত ১টি ফ্ল্যাটের মালিক হবে সবাই
• জমির অবস্থান: ৪০ ফিট মূল রাস্তার পাশে, সামনে ১৬ ফিট পাকা রাস্তা
• আবাসিক এলাকা: কাছেই মসজিদ, স্কুল, খেলার মাঠ, মার্কেট
• মেট্রোরেল স্টেশন থেকে হাঁটার দূরত্ব
জমির শেয়ারের মূল্য:
১ম তলা: ২৯ লাখ টাকা
২য় তলা: ৩২ লাখ টাকা
৩য় তলা: ৩৩ লাখ টাকা
৪র্থ তলা: ৩৪ লাখ টাকা
৫ম তলা: সোল্ড আউট
কমন ফ্ল্যাটের জন্য পার শেয়ার: ২ লাখ টাকা
** পার্কিং ফ্রি
সম্ভাব্য রেজিস্ট্রেশনের তারিখ: ২৮ জানুয়ারি, ২০২৪
ঠিকানা:
মাটির নোলক, হোল্ডিং-৫৬/১৭, রোড: ২, শুক্রাভাঙ্গা, দিয়াবাড়ি, ঢাকা
যোগাযোগ: 01911 745 231 (হোয়াটসঅ্যাপ)
*উত্তরা দিয়াবাড়ি এলাকায় শেয়ারে জমি কিনে স্বপ্নের ফ্ল্যাট*
……………………………………………………………………………………..
ঢাকায় একটি ফ্ল্যাটের স্বপ্ন থাকে অনেকেরই। সেই স্বপ্ন পূরণে আমরা উত্তরা দিয়াবাড়িতে মেট্রোরেল স্টেশনের কাছে একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছি। এখানে যৌথভাবে জমি কিনে যৌথভাবে বহুতল ভবণ তৈরী করে নিজেদের স্থায়ী একটা ঠিকানা তৈরী করাই আমাদের মূল লক্ষ্য।
• প্রজেক্টের নাম: মাটির নোলক
• জমির পরিমাণ: ৩.৫২ শতাংশ
• পূর্ব ও দক্ষিনমুখী
• রাজউক প্ল্যান পাশ: জি+৫ (সিঙ্গেল ইউনিট এ্যাপার্টমেন্ট
• সাইজ: ১৩২০ বর্গফুট (+-)
• ৩ বেড, ৩ বাথ, ৪ বেলকনী
• লিফ্ট ও পার্কিংসহ
• অতিরিক্ত ১টি ফ্ল্যাটের মালিক হবে সবাই
• জমির অবস্থান: ৪০ ফিট মূল রাস্তার পাশে, সামনে ১৬ ফিট পাকা রাস্তা
• আবাসিক এলাকা: কাছেই মসজিদ, স্কুল, খেলার মাঠ, মার্কেট
• মেট্রোরেল স্টেশন থেকে হাঁটার দূরত্ব
জমির শেয়ারের মূল্য:
১ম তলা: ২৯ লাখ টাকা
২য় তলা: ৩২ লাখ টাকা
৩য় তলা: ৩৩ লাখ টাকা
৪র্থ তলা: ৩৪ লাখ টাকা
৫ম তলা: সোল্ড আউট
কমন ফ্ল্যাটের জন্য পার শেয়ার: ২ লাখ টাকা
** পার্কিং ফ্রি
সম্ভাব্য রেজিস্ট্রেশনের তারিখ: ২৮ জানুয়ারি, ২০২৪
ঠিকানা:
মাটির নোলক, হোল্ডিং-৫৬/১৭, রোড: ২, শুক্রাভাঙ্গা, দিয়াবাড়ি, ঢাকা
যোগাযোগ: 01911 745 231 (হোয়াটসঅ্যাপ)
উত্তরা(দিয়াবাড়ি) কেন আপনার আবাসিক এলাকা হওয়া উচিত?
ঢাকা মহানগরীতে উত্তরা(দিয়াবাড়ি) এলাকাটির নাম আমরা সবাই শুনে থাকি। এই এলাকা নিয়ে কম বেশি আমাদের সবার মনেই একটা ভুল ধারণা গেঁথে আছে। আসলে এই এলাকাটিতে আমূল পরিবর্তন এসেছে, আজকের দিনে থাকার জন্য চমৎকার একটি জায়গা। তুলনামূলক কম ভাড়া, বাচ্চাদের জন্য ভালো স্কুল, মোড়ে মোড়ে জনপ্রিয় সব সুপারশপ আর রেস্টুরেন্ট, আর এয়ারপোর্টের বেশ কাছাকাছি হওয়ার ফলে, উত্তরা আজ নিজেই একটা ছোট খাটো শহর হয়ে উঠেছে বলা চলে। মেট্রো রেল ব্যবস্থার মত বড় বড় প্রজেক্টের পাশাপাশি পূর্বাচল এলাকার উন্নয়নের প্রভাবে খুব শীঘ্রই ঢাকা শহরে ফ্ল্যাট কেনার পরবর্তী সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত এলাকা হয়ে উঠবে উত্তরা(দিয়াবাড়ি)।
সব মিলিয়ে বলতে গেলে আপনার পরবর্তী আবাসিক এলাকা হিসেবে উত্তরা(দিয়াবাড়ি) নিঃসন্দেহে অসাধারণ একটি জায়গা। প্লট এবং অ্যাপার্টমেন্টের সাশ্রয়ী দাম, কাছাকাছি ভালো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, রেস্টুরেন্ট ও জনপ্রিয় সুপারশপ এবং পরিশেষে গুরুত্বপূর্ণ লোকেশনের কাছাকাছি থাকার কারণে সামগ্রিকভাবে বিনিয়োগ করার জন্য বলতে পারেন উত্তরা বেশ একটি লাভজনক এলাকা।
অতএব প্রচলিত ভুল ধারণা এবার মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন। কেননা ধীরে ধীরে উত্তরা(দিয়াবাড়ি) বেশ দাপটের সাথে ঢাকা শহরের অন্যতম সেরা ও উন্নত এলাকাগুলোর মধ্যে একটি হয়ে উঠছে। খুব শীঘ্রই উত্তর অঞ্চলের এই এলাকাটি গোটা শহরের এক অবিচ্ছেদ্য প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠবে এবং আমাদের দেশকে উন্নয়নের পথে আরো এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।
ভূমিকম্প সহনীয় বিল্ডিং কিভাবে তৈরী করবেন?
একটি ভবন তৈরির সময় অনেক কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হয়। এক্ষেত্রে মূল বিষয় হলো ভাল ‘স্ট্রাকচারালার ডিজাইন’।
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে স্ট্রাকচারালার ডিজাইন কি?
‘স্ট্রাকচারাল ডিজাইন’ হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিভাগগুলির মধ্যে একটি, যা একটি কাঠামোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং অর্থনৈতিক অবস্থা নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত পদ্ধতি বা সরঞ্জামগুলির সাথে কাজ করে। কাঠামোগত নকশা বিশ্লেষণের মাধ্যমে, কাঠামোটি যথেষ্ট লোড বহন করতে পারে কিনা তা নির্ধারণ করা যেতে পারে।
ভূমিকম্পের বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে আমাদেরকে এ সকল বিষয়ের প্রতি অনেক বেশি নজর দিতে হবে। সঠিক নিয়ম মেনে ভবন তৈরি করা না হলে ভূমিকম্পের আঘাতে তা ভেঙ্গে পড়তে পারে কিংবা ভাল পাইলিংয়ের অভাবে ভীত মজবুত না হলে ভবন ধ্বসে পড়তে পারে। এজন্য ভীতটাকে মজবুত করতে হবে। এমনভাবে ভবন তৈরি করতে হবে যাতে এটি সহজে হেলে কিংবা ধ্বসে না পড়ে। স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিমাত্রার ভূমিকম্প হলে হেলে গেলেও ভবনের ছাদ কিংবা দেওয়াল যেন ধ্বসে না পড়ে। এই কাজটি নিশ্চিত করতে পারলে ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতির হাত থেকে অনেকাংশে রেহাই পাওয়া যাবে।
টাকা থাকলে Land এ Invest করুণ ।
শেয়ার কিন্তু খুবই কম ?? দ্রুত যোগাযোগ করুন ( মাটির নোলক )
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Shop No 07, Ground Floor, Ambala Complex, House 39, Road No 02, Dhanmondi
Dhaka, 1215
cREATING yOUR lIFE sTYLE.....................
Archbishop Michael Bhaban, 116/1 Monipuripara, Tejgaon, Dhaka –
Dhaka, 1215
The Metropolitan Christian Co-operative Housing Society Ltd.
Banani
Dhaka, 1213
We are Plots Provider at Purbachal Area.Where we wants to make the journey as joyful as the moment when you finally find the perfect Land at Purbachal.We help you in your journey o...