Doctor: The Real Life SuperHero

People have lots of query regarding health & treatment. we like to solve them via online as much as Somebody asked: "You're a Doctor? How much do I make?

How much
do you make?"
I replied: "HOW MUCH DO I MAKE?" ...
I can make holding your hand seem like the most
important thing in the world when you're scared...
I can make your child breathe when they stop...
I can help your father survive a heart attack...
I can make myself get up at 4AM to make sure
your mother has the medicine she needs to
live...and I will work straight
through until 4am to keep

26/07/2023
19/07/2023

আপনারা যারা চিকিৎসার জন্য ভারতে যাবেন ভাবছেন।

13/03/2023

সরকারী হাসপাতাল কিংবা প্রাইভেট ক্লিনিক, যেখানেই রোগী নিয়ে যান না কেন, নিচের পরামর্শগুলো অনুসরনের চেষ্টা করেই দেখুন না, কি ফল পাওয়া যায় !

১. সরকারী হাসপাতালে অপরিচিত যে লোকটি উপযাজক হয়ে আপনার ঘনিষ্ট হিসাবে ডাক্তারকে পরিচয় দিবে বা আপনার জন্য এখানে সেখানে ছুটোছুটি করবে, বুঝে নেবেন সে একজন দালাল। শুরুতেই মার্ক করে রাখুন। এড়িয়ে চলুন। তাতে টাকা, সম্মান ও রোগী তিনটাই বাঁচবে।

২. জরুরী বিভাগ থেকে ভর্তির পর কাগজটি নিজ হাতে বহন করে নিজের ওয়ার্ডে যাবার অভ্যাস করুন। অথবা বহনকারী লোকটি আপনাকে বড়সড় খরচ করিয়ে শুইয়ে দিতে পারে।

৩. ইমার্জেন্সীর ইএমও বা ওয়ার্ডের ডিউটি ডাক্তাররা ( ইন্টার্ন বা ইউনিটের সিএ, রেজিস্টার, আইএমও ) উচ্চশিক্ষিত ও আপনার রোগীর চিকিৎসা দেয়ার জন্য যথেষ্ট কোয়ালিফাইড।
সেখানে গিয়ে নিজের ক্ষমতা, শিক্ষাগত যোগ্যাতা,
স্মার্টনেসের প্রমান দিতে যাবেন না। আপনি যতটুকু ভদ্রলোক হবেন, তারা তার চাইতে বেশি ভদ্র লোকের মত আপনাকে চিকিৎসা দিবে।

৪. হাসপাতালের সব সিরিয়াস রোগীর চিকিৎসা শুরু হয় ইএমও/ ইন্টার্ন/সিএ/আইএমও / রেজিস্টারের হাত দিয়েই। তারা জানে কিভাবে রোগীকে দ্রুত সময়ে প্রাণ রক্ষাকারী চিকিৎসা দিতে হয়। বড় স্যার কখন দেখবে, কেন এখনো প্রফেসর / কন্স্যালট্যান্ট/ বড় ডাক্তার আসছে না বলে অতি স্মার্টনেসের পরিচয় দিবেন না। এতে চিকিতসা প্রদানকারী চিকিতসকের প্রতি আপনার অনাস্থা প্রকাশ পাবে। সেক্ষেত্রে আপনার জন্য প্রয়োজনীয় ইমার্জেন্সী চিকিতসা দেয়াটা তার পক্ষে বিব্রতকর হয়ে উঠলে আপনারই ক্ষতি।

৫. শুক্রবার সাধারনত হাসপাতালের কন্স্যালটেন্ট/প্রফেসর এর রাউন্ড বন্ধ থাকে। বন্ধের দিনে ইএমও/ আইএমও/ এইচএমও/ ইন্টার্নরা থাকেন। এসময় ডাক্তার নাই, ডাক্তার দেখে নাই বলে হুলস্থুল বা চেচামেচী করে কাউকে বিব্রত করবেন না বা অন্য রোগীর অসুবিধা সৃষ্টি করবেন না। ডাক্তাররাও মানুষ। মনে রাখবেন, সরকারের অন্য সব বিভাগ সপ্তাহে ২ দিন ছুটি পায়, আর হাসপাতালের ডাক্তারদের ছুটি ১ দিন।

৬. হাসপাতাল থেকে সাপ্লাইকৃত ঔষুধ ডাক্তাররা দিবে না। সংশ্লিষ্ট ঔষুধের জন্য নার্স বা ইনচার্জকে
ভদ্রভাষায় বলুন।

৭. রোগীর পাশ থেকে আপনার সমস্ত আত্মীয় স্বজনকে সরিয়ে ফেলুন। তারা রোগীর কোন কল্যানে আসবে না। তাদের জন্য চিকিৎসা প্রদানে দেরি হয়, এতে এমনকি রোগী মারাও যেতে পারে। রোগীর পাশে মানুষ যত কম থাকবে, তত রোগীর তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হবার সম্ভাবনা বাড়বে।

৮. সরকারী হাসপাতালে বেড এর জন্য অযথা অনুযোগ / অনুরোধ করে করে চিকিতসক বা নার্সদের অস্থির করে তুলবেন না। হাসপাতালে কেউ অযথা বেড দখল করে শুয়ে থাকেনা। সবাই অসুস্থ্য রোগী। সেখানে মুচি ডোম শুয়ে থাকলেও তাকে নামিয়ে আপনাকে উঠানো যাবেনা। বেড না থাকলে একজন ডাক্তারের মা নিজে অসুস্থ্য হয়ে আসলেও তাকে মেঝেতেই থাকতে হবে। সকল রোগী সমান। আর, রোগী বেড বা মেঝে যেখানেই থাকুক, সবাইকে সমান চিকিৎসাই দেওয়া হয়।

৯. কোন ধরনের রাজনৈতিক পরিচয় দিয়ে অতিরিক্ত এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করবেন না। যদি কোন রোগী বা তাদের আত্মীয় স্বজন হাসপাতালের ডাক্তার, নার্স বা ষ্টাফদের খুব বেশী বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ান, অতিরিক্ত ঝামেলা এড়ানোর জন্য তখন হয়তো তারা সবাই ঐ রোগীকে এড়িয়ে চলতে পারেন। এটা খুবই স্বাভাবিক। এতে কিন্তু ক্ষতিটা আপনারই।

১০. রোগী খাবে কি… বলে বারবার বিরক্ত করবেন না। যদি স্যালাইন চলে তাহলে ভেবে নিন তাকে আলাদা করে খাওয়াতে হবেনা। খাবার বন্ধ রাখা হয় রোগীর ভালোর জন্যই। কিছুক্ষন না খেলে আপনার রোগী মারা যাবেনা।

১১. ক্যানুলা খুলে গেছে, স্যালাইন অফ কেন, ঔষুধ কখন খাবে, কিভাবে খাবে, ঔষুধটা চেক করে দিন তো…. এই প্রশ্নগুলো নার্সকে ভদ্রভাষায় জিজ্ঞাসা করুন। সাধারণত এগুলো তাদের দায়িত্ব। তারা শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। তাদের সম্মান করুন।এগুলো ডাক্তারের কাজ নয়।

১২. চিকিৎসককে সুন্দর ও ভদ্র ভাষায় সম্বোধন করুন। একইভাবে মহিলা ও পুরুষ নার্সকে " নার্স'" সম্বোধন করুন। আয়া বা কর্মচারীদেরকেও সুন্দর ভাষায় সম্বোধন করবেন। এগুলো আপনাকে ছোট করবে না বরং সম্মানীয় বানাবে। ডাক্তার, নার্স ও কর্মচারীরাও আপনাকে সাহায্য ও সম্মান করবে।

১৩. সরকারী হাসপাতাল কিন্তু আপনার ট্যাক্সের টাকায় তৈরী! এই হাসপাতালকে নিজের টাকায় বানানো বাড়ির মতই পরিষ্কার ও সুন্দর রাখতে চেষ্টা করুন। আপনি যেখানে থুথু বা নোংরা ফেলবেন, অন্যেরা সবাই আপনার ফেলা জায়গাতেই আরো থুথু বা ময়লা ফেলে ভাসিয়ে দেবে। অপরাধের শুরুটা কিন্তু আপনিই করলেন!

১৪. হাসপাতালের ডাক্তারদের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনিই লাভবান হবেন। কারণ আপনাকে সেবা কম দিলে ডাক্তাররা লাভবান হবে না।

১৫. রোগী মারা গেলে ডাক্তারকে গালিগালাজ না
করে স্ব-স্ব ধর্মের সৃষ্টিকর্তার কাছে অনুযোগ বা অভিযোগ করুন।
ডাক্তার একজন মানুষ। তিনি চেষ্টা করেছেন কিন্তু
সৃষ্টিকর্তা আপনার রোগীর সুস্থ্যতা চাননি।❤️❤️

13/08/2022

অনেকদিন থেকেই বাংলাদেশের কিছু তরুণ ডাক্তার হার্টের অপারেশন করছেন নতুন পদ্ধতিতে, এতে বুকের হাড় কাটতে হয় না বরং বুকের মাঝে ছিদ্র করে হার্টের সমস্যা সমাধান করা হয়। এই পদ্ধতিকে বলা হয় AICS, এবং এটা খুবই নিরাপদ রুগীর জন‍্য।
এই চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে বিভিন্ন মহলে। এবার এই চিকিৎসা পদ্ধতি দেখার জন‍্য আসলেন কোলকাতার এ‍্যাপোলো হাসপাতালের প্রধান কার্ডিয়াক সার্জন ডাক্তার সুসান মুখোপাধ‍্যয়। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিউটে ডাক্তার আশরাফুলের নেতৃত্বে একদল তরুণ সার্জন এই পদ্ধতিতে অপারেশন করে ডাক্তার সুসান মুখোপাধ‍্যয়কে দেখান।
ডাক্তার সুসান বাংলাদেশের তরুণ ডাক্তারদের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং কোলকাতায় এই পদ্ধতিতে চিকিৎসা শুরুর আশাবাদ ব‍্যক্ত করেন।

ভুঁড়ি হাতে ভাইরাল কবিরের শঙ্কা সংসার নিয়ে 09/06/2022

Salute surgeons of CMCH.....

ভুঁড়ি হাতে ভাইরাল কবিরের শঙ্কা সংসার নিয়ে চট্টগ্রাম: রক্তাক্ত শরীর, বাম হাতে চাপ দিয়ে ধরে আছেন বেরিয়ে যাওয়া ভুঁড়ি। অন্য হাতের ৪টি আঙ্গুল উড়ে গেছে বিস্ফোরণে....

সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: প্রাণে বাঁচলেন নাড়িভুঁড়ি বের হওয়া কবীর 09/06/2022

Salute surgeons of CMCH.....

সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ: প্রাণে বাঁচলেন নাড়িভুঁড়ি বের হওয়া কবীর সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের কিছু সময় পরই নিজের নাড়িভুঁড়ি হাতে নিয়ে দুর্ঘটনাস্থলে দাঁড়িয়ে ছিলে....

সীতাকুণ্ড ট্র্যাজেডি: নাড়িভুঁড়ি বের হওয়া যুবক যেভাবে প্রাণে বাঁচলেন 09/06/2022

Salute surgeons of CMCH......

সীতাকুণ্ড ট্র্যাজেডি: নাড়িভুঁড়ি বের হওয়া যুবক যেভাবে প্রাণে বাঁচলেন সীতাকুণ্ডের বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায় এক যুবক নিজের পেট.....

09/08/2021

What is your dx?

Complex angioplasty by Bangladeshi doctor recognised as world’s best | daily sun 25/10/2020

https://www.daily-sun.com/printversion/details/513771/Complex-angioplasty-by-Bangladeshi-doctorrecognised-as-world%E2%80%99s-best?fbclid=IwAR2HaRsXCBlm30daBCVflrHo51c3FQ08MuLBGDNrBU2eXgHbY5zmFF4G31o

Complex angioplasty by Bangladeshi doctor recognised as world’s best | daily sun Complex angioplasty done by a cardiologist of National Heart Foun-dation Hospital and Research Institute (NHFHRI) has got international recognition as best complex angioplasty of the world. In its continuation, the European Bifurcation Club in the year 2020 awarded an angioplasty procedure

08/09/2020

বীন বাজালে সিনেমায় সাপ নাচে। বাস্তবে নাচে না। সাপের কান নাই। শোনার জন্য ঘনঘন জিহ্বা বের করতে হয়।

সাপ আপনাকে আক্রমণ করবে না। আপনি যদি শব্দ করে হাঁটেন, সে বুঝতে পারে। সাপের বুকের তলায় খোলসের রঙ আলাদা। সেখানে বিশেষ স্নায়ুতন্তু থাকে। মাটির কম্পন বুঝতে পারে। আপনি কতদূরে আছেন, আপনি সাইজে কতবড়, সে বুঝতে পারে। পালিয়ে যায়।

বেলি, হাস্নাহেনার গন্ধে কখনো সাপ আসে না। কেউকেউ জীবদ্দশায় বেলি, হাস্নাহেনা গন্ধরাজের তলায় সাপ দেখেছেন হয়তো। মনে রাখবেন, সাপের ঘ্রাণশক্তি খুবই দূর্বল। সে গন্ধ পায় না। সুগন্ধি ফুলে পোকামাকড় আকৃষ্ট হয় বেশি। পোকা খেতে ব্যাঙ আসে। ব্যাঙ খেতে মাঝেমাঝে সাপ আসতে পারে। খাবার পর মানুষের মত সাপও ক্লান্ত হয়। মানুষ খাবারের পর যেমন আয়েশ করে ঘুমায় তেমনই সাপও বেলি-হাস্নাহেনার তলায় ঘুমুতে পারে। তবে এসব গাছ যদি বাড়ির ভেতর থাকে তবে সাপ কম আসে। কারণ মানুষের উপস্থিতি তারা ভয় পায়। তবে বাড়ির সাইডে, ঝোপঝাড়ে এমন গাছ থাকলে সাপ আসা স্বাভাবিক।

একটা সাপকে মারলে তার জোড়া সঙ্গী কখনোই আপনাকে খুঁজে দংশন করতে আসবে না। সাপের স্মৃতিশক্তি খুবই দূর্বল। সাপ বাংলা সিনেমার স্বর্পরাজ শাকিব খান কিংবা নাগিন মুনমুন নয় যে সঙ্গীহারার প্রতিশোধ নিতে ছুটে আসবে। সাপ নিম্নজাতের প্রাণি। এদের মধ্যে রিভেঞ্জ বলে কিছু নাই। কিন্তু একটা সাপ মারার পর আরেকটা সাপ প্রায়ই একই স্থানে দেখা যায়, কারণ কী?
সিম্পল। মেটিং এর সময় তাদের পার্টনার আশেপাশে থাকতেই পারে কিংবা আশেপাশে গর্ত থাকলে তার বাচ্চাকাচ্চা কিংবা আরো সাপ উঠে আসতেই পারে। সে প্রতিশোধ নিতে আসেনি বরং ভুল করে গর্ত থেকে চলে এসেছে।

ছোট সাপের বিষ নাই কথাটা ভুল। সাপের বাচ্চাও সাপ। কেঁচোর সমান একটা কেউটের কামড়ে আমার চোখের সামনে এক রোগীকে টানা ২৪ ঘণ্টা জীবনের সাথে ফাইট করতে হয়েছে। আইসিইউতে আমরা তিন ডাক্তার তার পাশে ২৪ ঘন্টা লড়েছিলাম। আর্টিফিশিয়াল ভেন্টিলেশন থেকে শুরু করে একাধিকবার অ্যান্টি-ভেনম দিয়েছি। সে সুস্থ হয়ে বাড়িতে গেছে। যাবার আগে আমাদের গালিগালাজ করে গেছে। আমরা নাকি তাকে অনেক দামী ঔষুধ দিয়েছি। সে জানে না, একডোজ অ্যান্টিভেনমের দাম ১০ হাজার টাকা। লজিক্যালি লোকটার দোষ নেই। সে ছিল জেলে। দিনে হয়তো এক দেড়শ টাকা তার ইনকাম। রাতে যারা বাজার থেকে অন্ধকারে ঘরে ফেরে তাদের এবং জেলেদের সাপ বেশি কাটে। জেলেরা বর্ষায় রাতে আইল বরশি ফেলে, জাল ফেলে মাছ ধরে। নদী বা নালায় মাঝ ধরে। সাপ শুকনো ভেবে সেখানে থাকে। কামড় দেয়।

সিনেমা বলে, সাপ দুধ খায়। গরুর দুধ খেতে গোলাঘরে হানা দেয়। ভুল কথা। এসব সাপ ক্ষেতের ব্যাঙ-পোকামাকড় খায়। কালো রঙ্গের দাড়াশ সাপ দেখি, এরা আমাদের উপকার করে। ফসল বাঁচায়। এদের না মারা উত্তম।

সাপে কাটলে ব্লেড দিয়ে কেটে দিলে বিষ বের হয়ে যায় কথাটা ভুল। ভুলেও এই কাজ করবেন না। ব্লেড দিয়ে কাটলেন তো বিষকে রক্তের সাথে নিজহাতে মিশিয়ে দিলেন।

দংশন করা সাপকে উল্টোকামড় দিলে বিষ ফেরত চলে যায় সাপের ভেতরে কথাটা ভুল। পায়ে কাটলে বিষ সেখানে। আপনার মুখের দাঁতে তো বিষ নাই। কীভাবে ফেরত দিবেন? সাপের বিষ তার দাঁতে থাকে না। সে যখন কামড় দেয় তার মুখের পেশিগুলো টানটান হয়ে যায়। দাঁতের কাছেই থাকে বিষধর। সেখান থেকে বিষ দাঁত বেয়ে আপনার শরীরে প্রবেশ করে।

শক্ত করে বাঁধলে বিষ ছড়াতে পারে না এমন ধারনা ভুলে যান। আপনি নিজেও নিশ্চিত না সাপটা বিষধর ছিল কি না, তাহলে শক্ত করে বাঁধবেন কেন? অনেক ডাক্তার সাপে কাটার পর বাঁধতে নিষেধও করেন। কারণ এতে হিতে বিপরীত হয়।

ফুটবলের অ্যাংলেট পায়ে দিলে যেমন আটসাট হয়ে থাকে এমন ভাবে গামছা বা শার্ট বা শাড়ি দিয়ে দংশনের কিছু উপরে পেঁচিয়ে নিতে পারেন। বাঁধন অবশ্যই ঢিলা রাখবেন। দুট আঙ্গুল ঢোকে এমনভাবে ঢিলা করবেন। আবার খুব ঢিলাও না। ২০ মিনিট পরপর খুলে আবার লাগাতে পারেন। ভুলেও লোহার তার, সুতলি, কারেন্টের তার বা অন্য সরু জিনিস দিয়ে বাঁধবেন না। বাঁধলে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে হাতে-পায়ে পঁচন শুরু হবে। চিরতরে হাত বা পা খোয়ানোর সম্ভাবনা প্রবল। হয়তো আপনাকে বিষধর সাপ কাটেই নি অথচ আপনি ভয়ে গিট্টু দিয়ে হাত পা পঁচিয়ে পঙ্গু হয়ে গেলেন। কেমন হবে?

সাপ কাটলে কিন্তু আংটি, চুড়ি, ব্রেসলেট খুলে ফেলবেন। কিছু সাপের বিষে আপনার আঙ্গুল, হাত বা পা ফুলে যেতে পারে। আংটি বা চুড়ি থাকলে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে পঁচন ঘটতে পারে।

সাপ কখন দংশন করে?

১। যদি ভুলে আপনার মুখোমুখি হয় সে পালাতে চেষ্টা করে। কিন্তু সে নিজে ভয় পেলে হিংস্র হয়। সব প্রাণিই এমন। মুরগীও মাঝেমাঝে মানুষকে ঠোকর দেয়। সামনে সাপ পড়লে তাকে চলে যেতে দিন।

২। বর্ষাকাল মানেই হাসপাতালে সাপে কাটা রোগী। বর্ষায় গর্তে পানি উঠে যায়। ফলে সাপ ডাঙ্গায়, শুকনো জায়গায় উঠে আসে। সেটা ক্ষেতের আইল, রাস্তা কিংবা আপনার ঘরের তোশকের তলা, বালিশের তলা, আলনার ভেতর, কাঠের স্তুপ যেকোন জায়গাতেই আসতে পারে।

৩। অন্ধকারে সাপের শরীরে পা পড়লে। জঙ্গলায় ভুলে তার শরীরে পা পড়লে কামড় দেয়।

৪। ইদুরের গর্তে সাপ থাকলে সেখানে পা রাখলে বা বসে থাকলে কামড় দিতে পারে। বাচ্চা ছেলেরা মাঝেমাঝে বসে গর্তের মুখে প্রস্রাব করে। সন্তানকে শিক্ষা দিন। এই কাজ যেন না করে।

সব সাপ বিষাক্ত? বাংলাদেশে ৮০ ধরণের সাপ আছে। মাত্র ২৭ টা বিষাক্ত। অধিকাংশই সামুদ্রিক। মাত্র ৫/৬ প্রজাতি স্থলে আছে যারা বিষধর। আপনার চোখের সামনে নিয়মিত যাদের ঘোরাফেরা দেখেন, তারা বিষাক্ত নয়। পানির সাপ অধিকাংশই বিষাক্ত নয়। তবে সামুদ্রিক সাপ সবাই বিষাক্ত। যদি চেনেন তবে বলি গোখরা, কালকেউটে, শঙ্খচূড়, চন্দ্রবোড়া বিষাক্ত।

সাপে কাটলে বুঝবেন কীভাবে? দংশন করেছে এমন মনে হবার পর যদি সরাসরি সাপ দেখেন, তাহলে ভাবতে পারেন সে আপনাকে দংশন করেছে।

একবার এক ছেলে হাসপাতালে আসল। মাটির ঘরে অন্ধকারে হেলান দিয়ে ছিল। পীঠে সাপ কেটেছে। সারাদিন হাসপাতালে আমাদের অবজারভেশনে ছিল। রাতে রিলিজের আগে খবর আসল, যেখানে হেলান দিয়ে ছিল, সেখানে কে যেন তারকাটা পুতে রেখেছিল। পীঠে লেগে তারকাটা দেয়ালে ঢুকে যায়। খোচা লাগাকে সাপে কাটা ভেবে সে হাসপাতালে আসে। ২৪ ঘণ্টা ভয়ের অভিজ্ঞতা নিয়ে ঘরে ফেরে সুস্থ অবস্থায়।

বিষাক্ত সাপে কাটলে বোঝা বেশ সহজ।

১। শিকারি পশুর মত সাপের দুটো দাঁত বড় থাকে। বাঁকানো। দংশন করলে গভীর ক্ষত হয়। দুঁটো দাঁতের অস্তিত্ব থাকলে ধরে নিতে পারেন, আপনাকে বিষাক্ত সাপ দংশন করেছে।

২। যদি অনেকগুলো দাঁত থাকে, সেখানে মাংস তুলে নিলেও ভেবে নিতে পারেন এটা ছাগলের মত। অনেক দাঁত কিন্তু বিষদাঁত নাই। আপনার কিছু হবে না।

৩। সাপের বিষ কয়েক ধরণের। সবচেয়ে বেশি মৃত্যু ঘটে নিউরোটক্সিন রিলিজ করা সাপের কামড়ে। এক্ষেত্রে ঝিমঝিম লাগবে। চোখে ঝাঁপসা দেখবে। চোখের উপরের পাতা নেমে চোখ অংশিক বন্ধ হয়ে যাবে। মাথা ঝুলে যাবে। জিহ্বা ও শ্বাসনালী ফুলে যাবে। শ্বাস নিতে পারবে না। মুখে লালা ঝরবে। দাঁড়িয়ে থাকতে পারবে না। বমি করতে পারে।

আরো নানাবিধ লক্ষণ আছে।

চন্দ্রবোড়া কামড় দিলে লোহিত রক্তকনিকা ভেঙ্গে যায়। ফলে রক্তবমি, রক্তপায়খানা হতে পারে। কামরের জায়গায় রক্ত ঝরতে পারে। ফুলে যেতে পারে, লাল হতে পারে। ফোস্কা পড়তে পারে। কালোও হতে পারে। কিছু সাপের কামড়ে হার্ট অ্যাটাক হয়ে মারাও যেতে পারে।

মাঝেমাঝে নির্বিষ সাপ কামড়েও মানুষ মারা যায়।কেন জানেন?
ভয় পেয়ে হার্ট অ্যাটাক করে।

সাপের কামড়ে সিনেমায় গড়াগড়ি দেখেন, বিষের কারণে চেঁচামেচি দেখেন। এগুলো অভিনয়। সাপের বিষ নিয়ে একটা প্রবাদ আছে, কেমন ব্যাথা বুঝিবে সে কীসে, কভু আশীবিষে দংশেনি যারে... এইসব ভুলে যান। সাপে কাটা মানুষ খুব স্বাভাবিক থাকে শুরুতে। কোন ব্যাথা নাও থাকতে পারে। এমনকী মৃত্যু ঘটার আগ মুহুর্ত পর্যন্ত কোন ব্যাথা নাও বুঝতে পারে।

চিকিৎসা?

একদম ঘাবড়াবেন না। বেশি ঘাবড়ালেই বিষ বেশি ছড়াবে।
সাপেকাটা জায়গা ধুয়ে ফেলুন সাবান দিয়ে। কাটবেন না ব্লেডে।
চুষে রক্ত বের করবেন, এমন চিন্তা ভুলে যান। যেখানে কামড়াবে সেখানকার নাড়াচাড়া বন্ধ। হাতে কামড়ালে হাত নাড়ালে বিষ দ্রুত ছড়িয়ে যায়। হাত একদম নাড়াবেন না। পায়ে কামড়ালে হাঁটবেন না। সাপেকাটা স্থানে ভুলেও অ্যাসিড ঢালবেন না। মরিচের গুড়ো দিবেন না। কার্বলিক অ্যাসিডে ঝলসাবেন না। কোন ফলের বীজ, সর্পরাজ তেল, গুটি, আটি, বড়ি, তাবিজ কিছুই লাগাবেন না।

সাপটাকে পারলে চিনে রাখুন। ডাক্তারকে বললে চিকিৎসা পেতে সুবিধা হবে। তবে ধররতে যাবেন না। মেরেও ফেলার দরকার নাই।
মৃত সাপকে ধরতে যাওয়াও নিরাপদ নয়। এরা মৃত্যুর ভান করে শুয়ে থাকতে পারে।

জীবিত ধরে ওঝার কাছে যাবেন, এমন চিন্তা থাকলেও ঝেড়ে ফেলুন। ওঝা সাপের বিষ নামাতে পারে না। ওঝারা অনেক রোগী ভালো করে। যেগুলো আসলেই বিষাক্ত সাপের কামড় ছিল না। বিষাক্ত হলে একটা সময় বুঝতে পারে তখন নানা অজুহাত নাগ-নাগিনির কথা বলে এরা হাসপাতালে রোগী রেফার করে। আমরা হাসপাতালে অনেক পাই যারা একেবারে শেষ মুহুর্তে আসে। ওঝার কাছে গিয়ে জীবন খুইয়ে ফেলার পরিস্থিতি তৈরি করে আসে।

বিষাক্ত সাপে কাটলে আপনি বাঁচতে পারেন একটামাত্র পথ অনুসরণ করলে। সেটা হল - দুনিয়ার কারো মতামত নিবেন না। সরাসরি হাসপাতাল যাবেন।

সাপে কাটলে এক সেকেন্ড সময় নষ্ট না করে সরকারি বড় হাসপাতালে যান। রাসেল ভাইপার বাদে সব সাপেরই বিষের অ্যান্টিভেনম আছে। ২৪ ঘন্টার মধ্যেই চিকিৎসা শেষে ফিরে আসবেন। [রাসেল ভাইপার বাংলাদেশে বিলুপ্ত সাপ। তবে রাজশাহীতে কয়েকবার নতুন করে পাওয়া গেছে। ফরিদপুরে পাওয়া গেছে কিছুদিন আগে। বন্যার জল-স্রোতে এরা আবার ছড়িয়ে পড়তে পারে দেশময়]

যদি বুঝে ফেলেন, সাপটা বিষধর নয়, তাহলে কী করবেন?

তবুও হাসপাতালে যাবেন। ভর্তি হয়ে প্রয়োজনে বিছানায় ২৪ ঘন্টা বসে থাকবেন। তবুও হাসপাতালে যাবেন।

[নোটঃ অধিকাংশ সাপই নির্বিষ। সাপ মারবেন না। সাপ বাস্তুতন্ত্রের অংশ। ঘরে সাপ পাওয়া গেলে স্নেক রেস্কিউয়ারকে জানাতে পারেন। ওঝাদের জানিয়ে পরিবেশ থেকে এসব সাপ বিলুপ্ত করবেন না। ওঝারা সাপ মেরে পুড়িয়ে তেল বানায়। সেই তেল বাত-ব্যাথা-সাপের বিষ নামানো-হারানো যৌবন পুনরুত্থান নামক নানাকিসিমের মিথ্যা চিকিৎসায় ব্যবহার করে। তাদের এই কাজ করতে দিবেন না। কারণ দিনশেষে সেই সাপের তেল হয়তো আপনার আত্মীয়ই কিনে নিয়ে ব্যবহার করছে]

কার্বলিক অ্যাসিডে সাপ পালায়? সাপের ঘ্রাণ শক্তিই এত দূর্বল যে ফুলের গন্ধেও আসে না, তাহলে কার্বলিকে সাপ পালাবে কে বলল আপনাকে? এসব সেইফটি এককালে প্রচলিত ছিল। এখন ব্যর্থ টোটকা।

বাড়িতে খড়ের গাদা, লাকড়ির স্তুপ থাকলে আপনার মা বা স্ত্রীকে সতর্ক করে দিন। খড় বা লাকড়ি নেবার আগে সেখানে লাঠি দিয়ে কিছুক্ষণ শব্দ করুন। সাপ থাকলে চলে যাবে। রাতে বিছানা এমনকী বালিশের তলাও চেক করবেন। আলনার ভেতরে থাকতে পারে। শব্দ করে কাপড় নিতে যাবেন। বাড়ির আশেপাশে ঝোপঝাড় থাকলে কেটে ফেলুন। ঈদুরের গর্ত থাকলে ভরাট করে ফেলুন।

বর্ষাকাল এসেছে। এখন সাপ আপনার বাড়িতে-ঘরে আশ্রয় নিতে আসতেই পারে। সাবধান থাকুন। অন্যদের সতর্ক করে রাখুন। গ্রামের আপন মানুষদের (বাবা-মা, বউ-বাচ্চা-বন্ধু) সাপের ব্যাপারে বিস্তারিত জানিয়ে রাখুন। সতর্ক থাকবেন-ভয় পাবেন না-!!!

Photos from Doctor: The Real Life SuperHero's post 27/06/2020

করোনায় মুল আক্রান্ত হয় যে অর্গানটি তা হলো ফুসফুস। সুতরাং আপনার ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ানো খুবই জরুরি।

তাছাড়া ফুসফুসের এই ব্যায়াম আপনার মানসিক চাপও কমায়।

কিভাবে করবেনঃ
১. নাক দিয়ে বুক ফুলিয়ে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এই ভাবে ১০ বার করুন। শেষ বার নাকে রুমাল/ টিস্যু পেপার চেপে জোরে কাশি দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। এই ব্যায়ামটি পুনরায় আরও একবার একই নিয়মে করুন।
( এটা আপনার ফুসফুসে অক্সিজেনের রিজার্ভ বাড়াতে সাহায্য করবে)

২. বুকে বালিশ দিয়ে ওপর ( Prone position ) হয়ে শোন। জোরে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেকেন্ড ধরে রাখুন। শ্বাস ছাড়ুন। এইভাবে বার বার শ্বাস নিন আর ছাড়ুন।
( এই পজিশনটা করোনা রোগীর জন্য খুবই উপকারী। এটা আপনার ফুসফুস হতে রক্তে অক্সিজেন Exchange এ সহায়তা করবে।)

৩. বাম নাক আংগুল দিয়ে বন্ধ রাখুন।ডান নাক দিয়ে শ্বাস নিন, ৫-১০ সেঃ শ্বাস ধরে রাখুন। তারপর আস্তে আস্তে ডান নাক দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন। আবার ডান নাক বন্ধ রেখে বাম নাক দিয়ে করুন।
( এটা আপনার Airway patency ensure করবে এবং প্রয়োজন এর সময় ফুসফুসে অধিক পরিমানের অক্সিজেনের যাতায়াত নিশ্চিত করবে।)

৪. ডান হাত বুকে বাম হাত পেটে রাখুন। এবার বুকে চাপ দিয়ে নাক দিয়ে লম্বা করে পেট ফুলিয়ে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেঃ ধরে রাখুন। শীষ দেয়ার মত ঠোঁট দিয়ে আস্তে আস্তে শ্বাস ছাড়ুন।
(এটা আপনার শ্বাস নেয়ার গুরুত্বপূর্ণ পেশী Diaphragm এর কার্যক্ষমতা বাড়াবে।)

৫. ৪ নং পজিশন এ থেকে এবার পেটে চাপ দিয়ে নাক দিয়ে লম্বা করে বুক ফুলিয়ে শ্বাস নিন। ৫-১০ সেঃ ধরে রাখুন। শীষ দেয়ার মত ঠোঁট দিয়ে আস্তে আস্তে শ্বাস ছাড়ুন।
(এটা আপনার শ্বাস নেয়ার গুরুত্বপূর্ণ পেশী External Intercostal Muscle এর কার্যক্ষমতা বাড়াবে।)

৬. সকালে - বিকালে লম্বা শ্বাস নিয়ে বেলুন ফুলান।
( এটা Accessory Respiratory Muscle গুলোকে কর্মক্ষম রাখবে যা ক্রাইসিস মুহুর্তে আপনাকে সাহায্য করবে)

বি.দ্র. মনোযোগ সহকারে পড়বেন...
১. প্রথম ব্যায়াম দুটি করোনা হওয়ার আগে ও করোনা আক্রান্ত অবস্থায় করলে করোনা আক্রান্ত ফুসফুসে অক্সিজেনের ঘাটতি বা শ্বাস কষ্ট দেখা দেয় না।
২. শ্বাস কষ্ট, বুকে ব্যথা অবস্থায় কিংবা কাশি থাকলে এই ব্যায়াম করবেন না।
৩. হ্রদরোগে আক্রান্ত রোগী এই ব্যায়াম করার আগে অবশ্যই ডাঃ এর পরামর্শ নিবেন।
৪. এই ব্যায়াম করার সময় হঠাৎ করে শ্বাস কষ্ট, বুকে ব্যথা, কিংবা কাশি শুরু হলে অতিসত্ত্বর ব্যায়াম বন্ধ করে বসে স্বভাবিক শ্বাস নিন। প্রয়োজনে ডাঃ এর পরামর্শ নিন।
৫. Breathing Exercises কোন Shortcut প্রসেস নয়। দীর্ঘ দিন অভ্যাসে আপনি বাকি জীবন আপনার ফুসফুস কে অধিক কার্যক্ষম রেখে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারেন।

ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ান এবং মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন।

নিয়মিত ফুসফুসের ব্যায়াম করুন। সুস্থ্য থাকুন।

20/06/2020

We want justice
Positive speech..
অবশেষে দেশের মানুষ জেগে উঠছে, এভাবেই বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আওয়াজ উঠুক, ধন্যবাদ ইমাম সাহেবকে

10/06/2020

Covid নিয়ে কিছু প্রশ্ন সবার মাথায় আছে। দেখে নিন আপনার সেই প্রশ্নের উত্তরটা নিচে আছে কিনা।

১. একজন কভিড পজিটিভ/suspected covid কভিড রোগীর সংস্পর্শে আসার কতদিনের মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে?

উত্তর: ৩-১১ দিনের মধ্যে/average ৫ দিনের মধ্যে

২. কারও শরীরে কভিড এর জীবাণু কতদিন থাকে/একজন কভিড পজিটিভ রোগীর সুস্হ হতে কতদিন লাগে?

উত্তর: ১০-১৪ দিন। তবে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ১৮-২২ দিন।

৩. জীবাণু ঢুকার পর সবচেয়ে বেশি Risky সময় কোনটা?

উত্তর: ৭-১০ দিন (বেশিরভাগের মৃত্যু এই সময়ে হয়)।

৪. লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার পর কোনদিন টেস্ট করলে রিপোর্ট পজিটিভ পাব?

উত্তর: ৩-৫ দিনের মধ্যে।

৫. কভিড পজিটিভ রোগীর রিপোর্ট পজিটিভ আসার কতদিনের মধ্যে সে জীবাণুমুক্ত হবে?

উত্তর: ৭-১০ দিনের মধ্যে।

৬. কভিড পজিটিভ রোগীর রিপোর্ট পজিটিভ আসার কতদিনের মধ্যে তার রিপোর্ট নেগেটিভ হবে?

উত্তর: ১০ দিনের মধ্যে হওয়ার কথা তবে অনেকের শরীরে করোনার কিছু মৃত RNA থাকতে পারে তাই ৩৭-৪২ দিন পর্যন্ত পজিটিভ থাকতে পারে।

৭. রোগীর শরীরে করোনার কিছু নিষ্ক্রিয় RNA থাকতে পারে তাই পজিটিভ হওয়ার ১০ দিন পরও অনেকের পজিটিভ থাকতে পারে।সে কি অন্যের জন্য ক্ষতিকর?

উত্তর: না। নিষ্ক্রিয় RNA infectious না।

৮. কভিড পজিটিভ হওয়ার ১০ দিন পর কি আবার টেস্ট করা উচিত?

উত্তর: যদি নেগেটিভ রিপোর্ট ছাড়া আপনার চাকরিজীবন বা জনজীবনে কোন সমস্যা হয় তাহলে করান।অন্যথায় দরকার নেই।

Courtesy:
ডা. সুযত পাল। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের বিভাগীয় প্রধান মেডিসিন বিভাগ।

ধন্যবাদ।

08/06/2020

" "

Once a person named Ronald Obos decided to finish his life so he decided the simplest way of su***de to jump from the building he was living. He did this and leave a letter for his family stating he has lost all his hopes to live a better life. But on 23 March 1994, his postmortem report stated the reason for his death by gunfire shoot on his head. When investigating started it appears the bullet that causes Ronaldo’s death is shooted by the 9th floor of the same building he was living. An old couple was living there for long. Neighbors told that this couple used to fight all the time, and strangely when Ronaldo jumped from his roof at the same time the old man holding a gun was threatening his wife to kill her. In extreme aggression husband unintentionally shot his wife but because his wife was far from him, the bullet hit Ronaldo who jumped from his roof and causes his death. (Twist remains in the story) When a case appears in court the old man insisted that they used to fight all the time, he always threatened his wife but the gun is always unloaded. After further investigation, a strange thing appears any relative of the old couple saw their son loading old men,s gun. The reason was that their son asked his mother for money but the mother refused, so he made a plan to get rid of his old parents. He knew very well that they used to fight all the time and when the next time his father will shot from an unloaded pistol, it will cause his mother’s death as now it is loaded by the bullet and his father will be jailed. But the bullet didn’t hit his mother instead hits on Ronald at his su***de time. So the culprit of a murder case is now their son. (Strange!! now have a look again on complete story) Strangest thing in all this story is that Ronald is actually the son of the old couple. He puts a bullet in his father’s gun to get rid of his parents. But due to bad financial conditions and delayed fight with his parents, he decided to finish himself. While jumping from roof the same bullet hits his head. So in this manner, Ronald is a killer and also the victim.

28/05/2020

যারা প্লাজমা দিচ্ছেন তাদের জন্য কিছু জরুরী কথা:

প্লাজমা ডোনেশন খুবই সহজ ও নিরাপদ একটি প্রক্রিয়া। এ পদ্ধতিতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে কমপক্ষে ১৪-২৮ দিনের মধ্যে সুস্থ হাওয়া ডোনারের শরীর থেকে সংগ্রহীত রক্ত sterile tube এর মাধ্যমে সেন্ত্রিফিউজ মেশিনে যায়। Plasmapheresis পদ্ধতিতে রক্ত থেকে প্লাজমা আলাদা হয়ে একটি প্লাজমা ব্যাগ এ জমা হয়। আর রক্ত পুনরায় ডোনারের শরীরে দিয়ে দেওয়া হয়। সময় লাগে প্রায় ৬০-৯০ মিনিট। ডোনারের কিছু মেডিক্যাল টেস্ট বিনামূল্যে করে একজন ডাক্তার সিদ্ধান্ত নেন তিনি প্লাজমা দিতে পারবেন কিনা।

প্লাজমার ৯০% ই পানি। তাই, কেউ প্লাজমা দান করলে ২৪-৪৮ ঘণ্টার মধ্যে শরীর তা পূরণ করে ফেলে। স্বাভাবিক পুষ্টিকর খাবার আর যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করলেই চলবে।

সাধারণত, ডাক্তাররা শরীরের ডোনারের শরীরের ওজন এর হিসাবে ১০ মিলি লিটার/প্রতি কেজি প্লাজমা নিয়ে থাকেন। আপনার ওজন যদি ৫০ কেজি হয়, তবে মাত্র ৫০০ মিলি প্লাজমা নেওয়া হবে।

আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের মতে, একজন ব্যাক্তি প্লাজমা দান করার কমপক্ষে ৪৮ ঘণ্টা পর পুনরায় প্লাজমা দান করতে পারেন। অর্থাৎ সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২ বার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আপনি প্লাজমা দিতে পারেন নিরাপদে। তারপরও যদি কেউ শারীরিকভাবে দুর্বল বোধ করে থাকেন, প্রতি সপ্তাহে ১ বার প্লাজমা ডোনেট করতে পারেন।

যদিও কারো কারো ক্ষেত্রে একবার প্লাজমা দেওয়ার পর শারীরিক অবস্থা/পূর্বে রক্তদানের রেকর্ড অনুযায়ী পুনরায় প্লাজমা দেওয়ার জন্যে ১-৮ সপ্তাহ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে।

Remeber! Everyone who got coronavirus is a SUPERHERO!

There is not WINNER or LOSER. Who lost their lives, died fighting very hard. They are not losers, they are winners too!

চলেন আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ করি, এবার করোনার বিরুদ্ধে!!

আপনি প্লাজমা ডোনেশনের উপযোগী হলে হ্যাশট্যাগ ব্যাবহার করে পোস্ট করুন নিজের wall এ। আপনার availability সবাইকে জানান। হ্যাশট্যাগ সার্চ করে সবাই সহজেই আপনাকে খুঁজে পাবে।

বাকিরা পোস্ট যতখুশি শেয়ার করুন!

22/05/2020

সরকারি হাসপাতাল কিভাবে চলে, এর অর্থ কিভাবে আসে, এর ম্যনেজমেন্ট কিভাবে হয় এর অধিকাংশ তথ্যই আমাদের আমজনতার কাছে নেই।

আমরা কখনো এগুলো খুজে বের করি না, আমাদের হয়ত এসব তথ্যের প্রয়োজন পড়ে না। আমরা জানি সরকারি মেডিকেল মানেই ফ্রী, আর সেবা দিতে হবে ফাষ্টক্লাস। কিন্তু এই সেবামানের মধ্যে বিশাল একটা প্রহসন থাকে জাতির সাথে।

একটা মেডিকেল যদি ৫০০ বেডের হয় তাহলে সে মেডিকেলে ৫০০ জন রোগীর জন্যেই ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়, ল্যাব সাপোর্ট বা ল্যাবের সাথে জ্বড়িত স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ হয়।

এখন আপনার হাসপাতালে রোগী ভর্তি থাকে ৫০০০। তো ৫০০ জনের জায়গায় এই ৫০০০ রোগীদের জন্যে অতিরিক্ত কোন বাজেট নাই। অতিরিক্ত কোন অর্থ দেয়া হয় না। তাই আপনাকে বাহির থেকে ঔষধ কিন্তে হবে, আপনাকে অপারেশন এর যাবতীয় অনুষঙ্গিক বিষয় বাহির থেকে এনে দিতে হবে। চিকিৎসক বিনা পয়সায় আপনার অপারেশন করে দিচ্ছে।

করোনা আক্রমনের পরে মেডিকেলের চিত্র পরিবর্তন হয়ে গেছে। রোগীরা নিয়মিত বেড পাচ্ছে, মোটামুটি আগের চেয়ে ভাল সেবা পাচ্ছে। চিকিৎসকরা রোগীদের ও ভাল সময় দিয়ে দেখতে পারছেন পাশাপাশি নিজেরাও একটু রিল্যাক্স হতে পারছেন।

সরকারি মেডিকেলে ল্যাব এর অবস্থা খারাপ! কেন খারাপ তার পিছনের ইতিহাস ভয়ঙ্কর। আমরা অধিকাংশই এর ইতিহাস জানি না।

আমরা শুধু ফ্রন্ট লাইনারদের দেখি, তাদের নিয়ে আত্মসমালোচনায় মক্ত থাকি। যে দেশে একজন নাগরিকের স্বাস্থ্যবাজেট বছরে মাত্র ১৪০০ টাকা সে দেশের জনগন সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে গালমন্দ করেই ক্ষান্ত দিচ্ছে। কিন্তু এই বাজেট বাড়ানোর জন্যে কেউ কোন ধরনের ব্যাবস্থা নেবার জন্যে কিছুই করছে না।

সরকারি হাসপাতালের বহির্বিভাগে যদি ১০০ টাকা টিকেট নেয়া হত, রোগীদের চিকিৎসার জন্যে সার্ভিস চার্জ এড করে দিত তাইলে এই হাসপাতালের সেবা পরিবর্তন হয়ে যেত। আমরা ফ্রী সেবা নেই, সেখানে একদল ফ্রীতে দুর্নীতি করে।

দিনশেষে আমরা গালি দিতে দিতে সবার গোষ্ঠি উদ্ধার করি।

কিন্তু সরকারি হাসপাতালের রুগ্ন ও করুন সিস্টেমের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বলি না।

এখানে প্রধানমন্ত্রীও কিছু করতে পারেন না।

28/04/2020

শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারির সিনিয়র কনসালটেন্ট(বিভাগীয় প্রধান) ডাঃ আজাদ(সজল) স্যারের মরদেহ একটি বেসরকারি ক্লিনিকের লিফটের বেসমেন্টে পাওয়া গেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

এই ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আসামীদের বিচারের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি..

The Human Diagnosis Project | Coronavirus (COVID-19) risk assessment tool 21/03/2020

In light of the Coronavirus (COVID-19) pandemic, we are providing a comprehensive assessment tool for anyone to use.

Use this & get advise what you need to do right now according to your conditions.

https://www.humandx.org/covid-19/assessment

The Human Diagnosis Project | Coronavirus (COVID-19) risk assessment tool A comprehensive assessment tool for the general public for Coronavirus (COVID-19) information around risk and testing. This assessment is based on a community reviewed compilation of the latest recommended guidelines from leading institutions including the CDC, UCSF, UW, and UChicago.

Want your practice to be the top-listed Clinic in Chittagong?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Dont blame our heroes,always.
Every time i see this, i cant resist my tears.....Thank you all my respected teachers, for helping me to be a doctor.......
❤️

Category

Telephone

Address


Chittagong
4000

Other Doctors in Chittagong (show all)
Mukit Osman - মুকিত ওসমান Mukit Osman - মুকিত ওসমান
Room 202, Chattogram Metropolitan Diagnostic Complex, Forum Central, Gol Pahar Moor
Chittagong, 4100

Writer ✍️ Philanthropist 🫂🤝 ENT Specialist & Surgeon 👨🏼‍⚕️ ⚕ For appointment: +8801866696575

Dr. Nesarul Hoque Dr. Nesarul Hoque
Chittagong

ডাক্তারখানা -বাকলিয়া শাখা, চট্টগ্রাম। ডাক্তারখানা -বাকলিয়া শাখা, চট্টগ্রাম।
Chittagong, 4000

পরিচালনায় ডা. মো. আমজাদ হোসাইন (রানা)

Moha Shakti Osudalay Moha Shakti Osudalay
Chittagong, 4347

আয়ুর্বেদশাস্ত্রের নিদান মতে, যাবতীয় ?

Germany Homeo Hall Germany Homeo Hall
Chittagong

ডাঃ মুহাম্মদ আবদুর রহমান ডি.এইচ.এম.এস (ঢাকা) বি.টি.আই.এস (অনার্স) রেজি: নং- ৩৮০৪৬ 01648338653

Hamdard Baraiyerhat, Chattagram Branch Hamdard Baraiyerhat, Chattagram Branch
Firoza Saleha Centre, Holding # 006, West Side Of Dhaka-Chattogram Highway Road, Baraiyarhat Municipality, Mirsharai, Chattogram
Chittagong

• হামদর্দের যেকোন প্রোডাক্ট হোম ডেলি?

Dr.TAHIAT AHMED Dr.TAHIAT AHMED
Chittagong, 4000

Medidice,Diabetes,Child,Skin disease

Easy Diet Easy Diet
Chittagong
Chittagong

পন্যের সাথে রিটার্ন কার্ড বুঝে নিন।।

Dr. Md. Fahim Moon Dr. Md. Fahim Moon
Hazi Shahzahan Mansion, H. S Road, Halishahar A-block, Foillatoli Bazar
Chittagong

ডাঃ মোহাম্মদ ফাহিম মুন মুখ গহবর, দন্ত রোগ বিশেষজ্ঞ ও ডেন্টাল সার্জন

Doctor's Dental Clinic Doctor's Dental Clinic
Chittagong

Cosmetic and Surgical Dentistry

Dr. Mrinmoy's Dental Care Dr. Mrinmoy's Dental Care
371, (2nd Floor), Agrabad Access Road, Boropol (Opposite Of Boropol Chevron, Beside Rajmukut Community Centre)
Chittagong, 4100

A Dental treatment centre available for all types of special and general dental treatment.