লাল বাস ; ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস। এ যেন এক চল?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত বাস সমূহ:
১। চৈতালী
২। শ্রাবণ (মুগদা পাড়া)
৩। শ্রাবণ (রামপুরা)
৪। কিঞ্চিৎ
৫। বৈশাখী
৬। আনন্দ
৭। হেমন্ত
৮। ফাল্গুনী
৯। ইশা খাঁ
১০। তরঙ্গ
১১। উল্লাস
১২। মৈত্রী
১৩। কাজলা-ডেমরা
১৪। উয়ারী-বটেশ্বর
সতর্কতাঃ এটা ঢাবির অফিসিয়াল
পেইজ নয়। এই পেইজে প্রচারিত/
প্রকাশিত কোন তথ্যর দায়ভার ঢাবির
কর্তৃপক্ষের নয়।
....ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীর লেখা। যে বিশ্ববিদ্যালয় তার শিক্ষার্থীকে মোটামুটি মানের একটা জীবন দিতে পারে না সেখানে দুইদিন পরপর র্যাংকিং নিয়ে আলোচনা অবান্তর মনে হয়।
"বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হল থেকে বলছি। গণরুমে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। বেডের উপরে প্রতিটা আনাচে কানাচে তেলাপোকার এত বেশি উপদ্রব যে এখন মশারী টানিয়ে তার ভিতরে বসে কান্না পাচ্ছে তেলাপোকা আর ছাড়পোকার যন্ত্রনায়। প্রায় বেশ কয়েকমাস ধরে এই সমস্যার সাথে বসবাস করছি। এতদিন তবুও খাটের নিচে ছিল এখন ত ঘুমাতেও ভয় লাগে কখন যেন নাক মুখ দিয়ে তেলাপোকা ঢুকে যায়৷ রুমে কোন খাবার রাখা যায় না তেলাপোকার জন্য। আমি ত রান্না করা ছেড়েই দিয়েছি প্রায়। ম্যাম দের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার এসে বলে গেল ছাড়পোকার ওষুধ দিবে এই শীতকালীন বন্ধে সেটাও দেওয়া হচ্ছে না। এখন প্রতিটা জিনিসপত্রে এই তেলাপোকার উপদ্রব আমি ক্রমাগত মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছি এই পরিবেশে খুবই বিরক্ত লাগছে। ঘুম বাদ দিয়ে এখন তেলাপোকা খুজতেছি আর কান্না পাচ্ছে।
Don't judge a man by his CG in 1st semester
- Ismail
সাম্প্রাতিক সময়ে হোচিমিন নামক এক ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তি রাজধানীর নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে ঢুকতে না পারার ঘটনা বেশ আলোচিত হয়েছে। এর আগে স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর পাঠ্যবইয়ে ‘শরীফার গল্প’ শিরোনামে ট্রান্সজেন্ডার বিষয়টি পাঠ্য করেছিলো এনসিটিবি, যদিও পরে সমালোচনার কারণে বাদ দেয়। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রান্সজেন্ডার কোটা চালু করা কিংবা মিডিয়ায় ট্রান্সজেন্ডার সংবাদ পাঠিকা অন্তর্ভূক্তি করার ঘটনায় ‘ট্রান্সজেন্ডার’ ইস্যুটি বার বার সামনে আসছে। যেহেতু এটা একটি নতুন ধরনের ফিতনা, তাই অধিকাংশ মানুষ তা সম্পর্কে বুঝতে পারে না। তবে আমাদের নিজেদের এবং পরবর্তী প্রজন্মকে বিপথ থেকে রক্ষা করার জন্য ‘ট্রান্সজেন্ডার’ বিষয়টি সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের ভালোভাবে জানা দরকার।
প্রথমেই বলে রাখি, অনেকে ট্রান্সজেন্ডার মানে ‘হিজরা’ মনে করেন। কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার আর হিজরা এক না। হিজরা হচ্ছে এক ধরনের শারীরিক প্রতিবন্ধী। অপরদিকে ট্রান্সজেন্ডার কোন শারীরিক সমস্যা না, বরং এক ধরনের মানসিক বিকৃতি বা কুরুচি। একজন পুরুষ সম্পূর্ণ পুরুষ শরীর থাকার পরও যদি মনে মনে নিজেকে নারী মনে করে, অথবা একজন নারী পরিপূর্ণ নারী শরীর থাকার পরও যদি মনে মনে নিজেকে পুরুষ মনে করে, তবে তাদের দাবী হচ্ছে- ঐ ব্যক্তি একজন ট্রান্সজেন্ডার।
বাস্তবে ট্রান্সজেন্ডার বলে আসলে কিছু নেই, বাস্তবে এরা নকল পুরুষ (FAKE MAN) বা নকল মহিলা (FAKE WOMAN )। এ ধরনের মানসিক অসুস্থতা বা কুরুচির চিকিৎসা আছে। চিকিৎসায় এ ধরনের মানসিক রোগ থেকে সুস্থতা পাওয়া সম্ভব।
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে, সম্প্রতি একটি গোষ্ঠী বের হয়েছে, তারা এ ধরনের মানসিক অসুস্থতা বা কুরুচিকে স্বাভাবিক হিসেবে স্বীকৃতি চায়। সমাজে পাকাপোক্ত অবস্থান চায়। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সরকার কয়েক বছর আগে প্রাকৃতিক হিজরাদের স্বীকৃতি দিয়েছে, কিন্তু ট্রান্সজেন্ডার নামক মানসিক অসুস্থদের স্বীকৃতি দেয়নি।
মূলতঃ এসব মানসিক অসুস্থ লোকের দাবী, তারা শরীরে যাই হোক, সে মনে মনে নিজেকে যাই মনে করবে, তাকে সে হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। পশ্চিমা বিশ্বে এ ধরনের মানসিক অসুস্থ লোকের অভাব নেই। যেমন, এ ধরনের মানসিক অসুস্থ শ্রেণির এক দলের দাবী হচ্ছে, শরীরে মানুষ হলেও তারা মনে মনে যদি নিজেদের কুকুর মনে করে, তাবে তারা কুকুর (Canine Beings )। সুতরাং তাদের কুকুর হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে । এরা নিজেদের ট্রান্সস্পেসিস দাবী করে। কুকুর ছাড়াও কেউ নিজেকে ড্রাগন মনে করে, কেই হরিণ, কেউ সাপ। এদের মধ্যে অনেকে আবার প্লাস্টিক সার্জারি করে শরীরের গঠন পরিবর্তন করে ঐ পশুর আকৃতিও ধারণ করে।
সাম্প্রতিক সময়ে ট্রান্সজেন্ডার ফেতনা বড় হওয়ার একটা বড় কারণ, এর মাধ্যমে একদল পুরুষ মহিলাদের মত সাজগোজ করে মহিলাদের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে। যেমন, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোয় প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন মারফত জানা যায়, জারা রহমান নামক একজন ট্রান্স মহিলা (আসলে পুরুষ) রাজধানীর নীলক্ষেতে কর্মজীবি মহিলা হোস্টেলে সিট পেয়েছে। আমেরিকা-ব্রিটেনসহ পশ্চিমা বিশ্বে এসব ট্রান্সজেন্ডার নামক নকল পুরুষ-মহিলার উৎপাত অনেক পুরাতন। দেখা যায়, এদের অনেকে নারীবেশ ধারণ করে নারীদের মধ্যে ঢুকে পড়ে প্রকৃত নারীদের উপর নিপীড়ন চালায়, অনৈতিক কাজ করে। এদের মধ্যে অনেকে মেয়ে শিশুদের উপর নির্যাতন চালাতে গিয়ে গ্রেফতারের উদাহরণও আছে। ইউরোপ-আমেরিকার সংবাদপত্রে এমন প্রচুর সংবাদ আছে।
আসলে মানুষের জেন্ডার একটি বড় পরিচয়। যা দিয়ে মানুষের অনেক স্বভাব-চরিত্রের সীমা নির্ধারণ সম্ভব। কিন্তু একজন মানুষ যখন নিজের জেন্ডার পরিচয়কে গোপন করতে চায় কিংবা ধোঁকা দিতে চায়, তখন তার পেছনে কোন অপরাধমূলক চিন্তা থাকা স্বাভাবিক। হতে পারে সে কোন আইনবহির্ভূত কাজ করতে চায়, যার কারণে সে নিজের জেন্ডার পরিচয় নিয়ে সবাইকে ধোঁকা দিতে আগ্রহী।
গত ২১ নভেম্বর, ২০২৩ তারিখে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) এক বোর্ড সভায় সিদ্ধান্ত জানিয়েছে, কোন ট্রান্সজেন্ডার মহিলা ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। কারণ হিসেবে তারা বলে, ট্রান্সজেন্ডাররা ক্রিকেটে ঢুকলে মহিলা ক্রিকেটের মর্যাদা, নিরাপত্তা, ন্যায্যতা ও স্বচ্ছতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
কথা হচ্ছে, মহিলা ক্রিকেটে ট্র্যান্সজেন্ডার ঢুকলে যদি মহিলা ক্রিকেটের মর্যাদা, নিরাপত্তা, ন্যায্যতা ও স্বচ্ছতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়, তবে অন্য সেক্টরে ট্রান্সজেন্ডার ঢুকলে কি নারীদের এ বিষয়গুলো প্রশ্নবিদ্ধ হবে না ? বিষয়টি আসলেই ভাববার বিষয়। বিশেষ করে বাংলাদেশে মহিলা হোস্টেলসহ বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যে ট্রান্সজেন্ডার নামক মহিলাবেশী পুরুষ ঢুকছে, এতে অন্য মহিলাদের নিরাপত্তার বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
আরেকটি বিষয় মনে রাখতে হবে, সাম্প্রতিককালে স*মকামীরা আন্দোলন করছে, যার নাম তারা দিয়েছে LG~BTQ+ আন্দোলন। এখানে T অক্ষর দিয়ে বুঝানো হচ্ছে, ট্রান্সজেন্ডার। অর্থাৎ ট্রান্সজেন্ডার ইস্যু বৃদ্ধির পেছনে দেশে স*মকামীতা বিস্তার একটি বড় উদ্দেশ্য। নাউযুবিল্লাহ।
উল্লেখ্য মহান আল্লাহ পাক হযরত লুত আলাইহিস সালাম উনার কওমকে ধ্বংস করেছিলেন স*মকামীতা নামক এ জঘন্য অপকর্মটি করার জন্য। বাংলাদেশের আইনেও দণ্ডবিধির ৩৭৭ ধারা মোতাবেক স*মকামীতা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ও দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু এরপরও সমাজে পিছিয়ে থাকা শ্রেণির দোহাই দিয়ে সর্বসেক্টরে এ ট্রান্সজেন্ডার ঢোকানো হচ্ছে, যা দেশের সর্বত্র নীতি নৈতিকতা ধ্বংস করে দেশে কওমে লুত আলাইহিস সালামের মত গজব আসার জন্য যথেষ্ট। বিষয়টি কতটুকু ভয়ঙ্কর পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, পাঠ্যবইয়েও তা ঢুকানো হয়েছিলো। নাউযুবিল্লাহ।
তাই আসুন, বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের নীতি নৈতিকতা সমুন্নত রাখার জন্য, খোদায়ী গজব থেকে বাঁচতে সমাজকে এসব বিকৃত রূচির লোক থেকে দূরে রাখার জন্য যচেষ্ট হই।
Courtesy- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ।
ওর মাথা নষ্ট !
১৯৮৪ সালের দিকে ঢাবি তে পড়াকালীন আমার শ্রদ্ধেয় এ আর খান স্যার (APE, now EEE) আগার গাও এর প্রযুক্তি মেলা শেষে ক্যাম্পাসের লাউঞ্জে সিনিয়র জুনিয়র এক সমাবেশে নানা প্রসঙ্গে কথার ( আবিষ্কার, বাজারজাত করন ইত্যাদি) একটি কথা আমার মন থেকে মুছতেই পারি না!
" Bangladesh is naturally population industry, so every executive body should try to export skilled people ". Also told " এক টয়োটা কোম্পানির বছরে যে নাট-বোল্ট লাগে তার কন্ট্যাক্ট পেলে বহু মানুষকে কাজে লাগানো যাবে!!
১৯৯০ সালে আনন্দ কম্পিউটারে চাকুরী কালে গাজীপুরের শ্রীপুর এর Families for Children নামক ব্রিটিশ ক্যানাডিয়ান এতিম বাচ্চাদের প্রতিষ্ঠান এ ১১ জন এইট নাইন পড়ুয়া ১১ জন ছেলে মেয়ে দের কম্পিউটার প্রশিক্ষণের জন্য মোস্তফা জব্বার ভাই আমাকে তার গাড়ীতে করে এক সপ্তাহের জন্য রেখে আসে। সময় টা দারুণ ছিল!! বিষয় অনেক, তার একটি বলছি, আমার সাথে একই সময়ে এসেছিলেন নিউজিল্যান্ডের Tony Enderson, যিনি আমাকে মোটরসাইকেল করে নিয়ে মেইল রোডের এক বাজার থেকে ২ পিচ কাঠের তক্তা কিনে হাতে ধরে মোটরসাইকেল ফিরে চললেন, আমাকে কিছু না বল্লে ও পিছন থেকে আমিও ধরলাম ( যদিও মনে করেছিলাম, ভ্যানে নেবে!!)। পথে গ্রামের লোকজন হাসাহাসি করলে উনি চলন্ত অবস্থায় বল্লেন, " people think very funny!!
যাইহোক উনি Jeans T shirt sunglass পরিহিত অবস্থায় নিজেই কাঠ মিস্ত্রী হয়ে মধু মাছির বাক্স বানানো এবং মধু সংগ্রহ শিখাতে এসেছিলেন। ৫ দিন পর উনাকে প্রতিষ্ঠান এর সাদা পাজেরো তে বিমানবন্দরে বিদায়ের সময় আমাকে সাথে নিয়েছিলেন। কথা বলতে বলতে হটাৎ জিজ্ঞেস করলাম, " What is qualification? Ans: Only Bee! এবং ওটা দিয়েই উনি প্রায় ১০৪ টি দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ Random fly করতে থাকেন!!
আর ৮২ সালে মেরামত কালিন সময়ে আমি সংসদ ভবন এর ছাদে উঠে ২ ঘন্টা মতো ঘুরে বেড়িয়েছিলাম, যদি ও সেখানে উঠার কোন পথ ই নাই!!! আল্লাহ মহান।
Moqbul Hossen Khan
Physics Teacher
Cantonment College Jashore
Random food vlogger shouting in social media flaunting her 10 lakhs / month income.
-----
A generation of parents' fascination to get their kids into BUET-Medical.
Random coaching centre bhaiyas earning in crores entertaining this fascination.
Doctors are on streets claiming monthly 25k allowance, BUET grads waiting months after months to get into a decent job.
Posting about price hike and inflation depressions on social media.
-----
Is education overrated in a society like us?
এক আহাম্মক স্বামী তার বউকে লাঠি দিয়ে মারছিল। পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় এক লোক বলল, মাইয়ামানুষ লাঠি দিয়া মারতে নাই, লাঠি দিয়া মারে জন্তুজানোয়ার, মাইয়ামানুষরে মারতে হয় আরেক মাইয়ামানুষ দিয়া। (মানে লোকটি আরেকটা বিয়ের পরামর্শ দিচ্ছে।)
আহাম্মক স্বামী কথাটা ধরতে পারে নাই। সে লোকটাকে ধরে জিজ্ঞেস করল, তুমি এই কথা বইলা কী বুঝাইলা?
কিন্তু বউ তাকে টেনে এনে বলল, ওই বলদের কথা বাদ দেন, আপনি পিডাইতে থাকেন!
#আরবি_গল্প
র্নিলজ্জ প্রাণীটি উট পাখির মত বালুর মধ্যে মাথা ঢুকিয়ে এখন বসে আছে
Est. mag 5.5 earthquake
59.6 miles away, depth 10 km
December 2, 2023 at 9:35 AM
শিক্ষকরা পিতার মতন । তারা ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত জীবন, একাকিত্ব, উচ্চশিক্ষাসহ নানা বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেন ।
এসব করতে গিয়ে মাঝে মাঝে বেশি করে ফেলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক নুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে একই বিভাগের ছাত্রীদেরকে যৌন হয়রানির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল। অভিযুক্ত শিক্ষকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি ও ঢাবি থেকে বহিস্কারের দাবীতে ভিসির বাসভবন ঘেরাও করেছে শিক্ষার্থীরা
মাথায় একটা প্রশ্ন ঘুরে সব সময় !!
আচ্ছা চীনের সাথে কি ভারতের বৈরিতা নেই ? ওই দেশের সীমান্তে কয়টা গুলি ছোড়ে ভারত ?
অথবা পাকিস্তানের সাথে কি ভারতের বৈরিতা মিটে গেছে ? তাহলে তাদের দেশের কয়টা ইস্যুতে নাক গলায় ভারত ?
উত্তরটা বুঝে নিলাম একদিন ।
আমার অফিসে ৩/৪ জন ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার এসেছেন । তারা স্টেরাইল এরিয়াতে কাজ করে । স্টেরাইল এরিয়াতে কাজ করতে গেলে গাউনিং কোয়ালিফিকেশন করতে হয় । আমি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সেটা করিয়েছি । এমনকি বিশ্বকাপের ফাইনালের দিনেও এই রুটিনের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে আমাকে ।
এদের প্রায় সবাই ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার । তাদের সাথে কথা বলার সময় আমি খেয়াল করেছি এরা যেভাবে ইংরেজিতে কথা বলে বা এপ্রোচ করে আমাদের দেশের অনার্স মাস্টার্স পাশ অনেক ছেলে মেয়েও সেভাবে ইংরেজীতে কথা বলতে পারে না । এমনকি বুঝেও না ।
আমাদের দেশে বুয়েটের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকতেও কেন ভারত থেকে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার এনে এরকম জটিল মেশিনের কাজ করাতে হচ্ছে সেটা কি কেউ ভেবেছেন ?
এর আগেও আরেকটা বড় ফার্মাতে আমি দুই বছর কাজ করেছি স্টেরাইল ইউনিটে । আমি দেখতাম সামান্য একটা সমস্যাও আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা সমাধান করতে পারছে না । ইঞ্জিনিয়ার আনতে হচ্ছে বাইরের দেশ থেকে । সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো এদের সাথে কমিউনিকেট করতে গিয়ে আমাদের ইঞ্জিনিয়ারদের দাঁত ভেঙ্গে যাওয়ার মতো অবস্থা । কনভার্সেশন রীতিমত হাস্যকর । সামান্য এন্ট্রি এক্সিট বোঝাতে ঘেমে যেতে হচ্ছে ।
সেই সময় থেকে আস্তে আস্তে বুঝতে পারলাম পদ্মা সেতু বানাতে কেন বাইরের দেশের ইঞ্জিনিয়ারদের উপর আমাদের নির্ভর করতে হয় ।
কেন ফ্লাইওভার বানাতে দক্ষ চীনা শ্রমিকের আন্ডারে আমাদের অদক্ষ শ্রমিকেরা কাজ করে ।
এগুলো শুধু ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টর নয় । অনেকগুলো সেক্টরের জন্যও ধ্রুব সত্য ।
ভারতের আইআইটির সাথে আমাদের বুয়েট পাল্লা দিতে পারছে না ।
দিল্লি ইউনিভার্সিটির কাছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফিকে হয়ে যাচ্ছে ।
যেখানে দিল্লি ইউনিভারসিটির ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং ৪০৭ তম ,সেখানে ঢাবির অবস্থান ৬৯১ তম ।
২০২২ সালে একাডেমিক জার্নাল পাব্লিকেশনে সবার উপরে র্যাঙ্ক করেছে ৩ টা দেশ । যথাক্রমে চীন ,আমেরিকা এবং ইন্ডিয়া ।
ওয়ার্ল্ডের প্রায় ২০ ভাগ একাডেমিক জার্নাল শুধু চীন থেকেই পাব্লিশ হয় । ভারতের সাথে চীনের সম্পর্কের বৈরিতার কথা সবারই জানা ।
অথচ ভারতের সুপারস্টার শাহরুখের একটা বড় ফ্যানবেজ আছে চীনে । শাহরুখের সিনেমা চীনে নিয়মিতই মুক্তি পায় ।
পাকিস্তানের সাথে ভারতের খুব সুসম্পর্ক নেই । ভারত পাকিস্তানের খেলা রীতিমত যুদ্ধের আবহ তৈরী করে । অথচ পাকিস্তানের অনেক গায়কের সেকেন্ড হোম হচ্ছে ভারত । ভারতে গিয়ে তারা কোটি কোটি টাকা কামাই করে ।
সামান্য একটা ক্রিকেট খেলার ফাইনাল নিয়ে আমরা বিগত কয়েকদিনে ভারতীয় মিডিয়া থকে যেসব হুংকার শুনলাম তার অধিকাংশ দায় আমাদের ।
অতি নির্ভরশীলতার ফল হচ্ছে এইটা । আপনার কোন ব্যাক্তিত্ব থাকবে না । খেলায় কোন দল সাপোর্ট করবেন সেটা পাশের দেশের মর্জি বুঝে করতে হবে ।
নইলে হোটেল বুকিং বন্ধ
চিকিৎসা সুবিধা বন্ধ …
ছি ছি ছি কতো পরনির্ভরশীল হলে পরে পাশের দেশ থেকে এইধরনের কথা আসতে পারে ।
পাকিস্তানের পরমাণু বোমার জনক আব্দুল কাদির খান নিজের দেশে স্বনির্ভর করতে হল্যান্ডের বিলাসবহুল চাকুরী ছেড়ে পাকিস্তানে এসে বসবাস শুরু করেন । পাকিস্তানকে পরমাণু বোমার অধিকারী করেন ।
২য় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকা জাপানের উপর পরমাণু বোমার ভয়াবহতা দেখায় । জাপান এখনো সেই বোমার আঘাতে ধুকছে । কিন্তু জানলে অবাক হবেন আমেরিকাতে জাপানী স্টুডেন্টের অভাব নাই । আমেরিকার রিসার্চ একাডেমিতে জাপানের সাইন্সটিস্ট পাবেনই ।
আমেরিকার সাথে রাশিয়ার স্নায়ু যুদ্ধ সবসময় চলমান । কিন্তু মহাকাশে নভোচারী হতে গেলে আপনাকে অবশ্যই ইংরেজির পাশাপাশি রাশিয়ান ভাষায় দক্ষ হতে হবে । রাশিয়া তার ঐ শক্তিমত্তা মহাকাশে দেখাতে পেরেছে বলেই এমন করতে হচ্ছে ।
যে কোয়ালিটির কথা আমি বলছি সেটা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে আগামী ১০০ বছরে পাবেন কিনা আমি জানি না । কোয়ালিটিফুল ইঞ্জিনিয়ার বা সাবজেক্ট এক্সপার্ট একদিনে তৈরী হয় না ।
আপনার ট্রেনের ইঞ্জিন নিতে হয় পাশের দেশ থেকে ।
ভালো চিকিৎসার জন্য দৌড় মারতে হয় সেখানে ।
স্বাভাবিকভাবেই তারা সীমান্তে দুইটা গুলি করলে আপনাকে চুপ থাকতে হবে । খেলার মতো সাধারণ বিষয়েও আপনার নিজের মন্তব্য রাখা যাবে না ।
ইন দ্যা মিন টাইম আপনি আপনার ক্যাম্পাস পলিটিক্স , চল্লিশ ক্লাসের শিডিউলে দুই ক্লাস নেয়া টিচার আর সাধারণ জ্ঞানের বই নিয়ে ব্যস্ত থাকুন ।
ধন্যবাদ …
Arafat Abdullah ( মধ্যরাতের অশ্বারোহী )
ভালো রেজাল্ট করা ছাত্রের বৈজ্ঞানিক নামঃ
Narevae kisuporinae.
ভালো রেজাল্ট করা ছাত্রীর বৈজ্ঞানিক নামঃ
Nischitoe failkorbodekis.
ফেল করা ছাত্রের বৈজ্ঞানিক নামঃ
Basatheke berkoredisea.
ফেল করা ছাত্রীর বৈজ্ঞানিক নামঃ
Kalkeamar biyehobae.
গার্ডিয়ানদের বৈজ্ঞানিক নামঃ
Janenvabie otoporeina.
-Mir Mubashir Khalid
শিক্ষকরা পিতার মতন । তারা ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত জীবন, একাকিত্ব, উচ্চশিক্ষাসহ নানা বিষয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকেন ।
কিন্তু কোন শিক্ষিকা মায়ের মত নন । কারন তারা ক্যারিয়ার, ব্যক্তিগত জীবন, একাকিত্ব, উচ্চশিক্ষাসহ নানা বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার জন্য কোন ছাত্রকে বাসায় ডাকেন না ।
স্যাড লাইফ ফর ছাত্র !
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: শিক্ষকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্কের অভ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারপারসনের কাছে দেওয়া লিখিত অভিযোগে এসব কথা বলেন ...
ইলিশ বয়কট করবে 🫠🫠🫠
💼 ৪১তম বিসিএস নন-ক্যাডার পদসংখ্যার বিস্তারিত!
🗃️ মোট পদ সংখ্যা: ৪০৫৩টি
📌 মোট জেনারেল পদ - ৯৬৭টি
📌 মোট টেকনিক্যাল পদ - ৩০৮৬টি
==================
💎 ৯ম গ্রেড মোট পদ সংখ্যা: ১০৪৩টি
📌 ৯ম গ্রেড জেনারেল পদ সংখ্যা: ১৩৬টি
📌 ৯ম গ্রেড টেকনিক্যাল পদ সংখ্যা: ৯০৭টি
----------------------------
💎 ১০ম গ্রেড মোট পদ সংখ্যা: ২০৬১টি
📌 ১০ম গ্রেড জেনারেল পদ সংখ্যা: ৪২২টি
📌 ১০ম গ্রেড টেকনিক্যাল পদ সংখ্যা: ১৬৩৯টি
----------------------------
💎 ১১তম গ্রেড মোট পদ সংখ্যা: ১৮টি [সবগুলো জেনারেল]
💎 ১২তম গ্রেড মোট পদ সংখ্যা: ৩৯১টি [সবগুলো জেনারেল]
পাবলিকের টাকায় পড়ি না।
তাই ব্যবহারিকটা নিজের মত করি!
পাবলিকের টাকায় পড়ি না। সুতরাং আমার অঙ্গভঙ্গি নিয়ে কোন প্রশ্ন করা যাবে না! দেশ চলে আমার **** টাকায়।
https://fb.watch/ootmZ1RE4z/?mibextid=Nif5oz
পূর্বে পিজে হার্টগ হলের ক্যান্টিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খাবার খেত, এখানে শিক্ষকরাও খেত,তাদের খাবার টেবিল আলাদা করে নির্দিষ্ট করা ছিলো, ছাত্ররা ওখানে বসতো না। মহামান্য স্যারদের প্রেস্টিজে লাগে ছাত্রদের পাশের টেবিলে বসে খাবার খেতে(যদি ছাত্ররা তাদের থেকে কোনো অংশে কম টাকা দিত না), ক্যান্টিন ছাত্রদের জন্য বন্ধ করে দিলো। এখন গিয়ে দেখি সেলুনও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য বন্ধ, সেলুনে কোনো খদ্দের নাই,তবুও ছাত্ররা এখানে চুল কাটতে পারবে না!!!
এটা তো একটা হল-ই, তবুও বিশ্ববিদ্যালয়ের মহামান্য শিক্ষকদের এমন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি টাইপ ব্যবহার কেন!!! পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে তো তাদের থেকে কোনো অংশে কম দেয়া হয়না!!
নতুন শিক্ষাক্রমের ভবিষ্যৎ ভয়াবহতার আখ্যান:
নতুন বইয়ের নবম শ্রেণীতে শিক্ষার্থীরা ৫৮ পাতার ৩টা পদার্থবিজ্ঞানের চ্যাপ্টার পড়বে। প্রথম চ্যাপ্টারে নিউটনের সূত্র, দ্বিতীয় চ্যাপ্টারে তাপমাত্রা ও তাপ আর তৃতীয় চ্যাপ্টারে পড়বে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান যেখানে তরঙ্গ-পার্টিকেল ডুয়ালিটি, হেইসেনবার্গের অনিশ্চয়তার প্রিন্সিপল ইত্যাদি। একই দেশের ইংরেজি মাধ্যমের সপ্তম শ্রেণীর শিক্ষার্থী (মানে আমার বড় কন্যা পড়েছিল) ২১৬ পাতার ৮ চ্যাপ্টারের পদার্থবিজ্ঞানের বই যেখানে ছিল ইউনিটস এবং মেজারমেন্ট, ইলেকট্রিসিটি, ফোর্সেস এন্ড মোশন, রশ্মি এবং তরঙ্গ, আর্থ এন্ড স্পেস, এনার্জি, মাগনেটস এন্ড কারেন্ট, atoms এন্ড nuclei প্রভৃতি পড়বে। অর্থাৎ ইংরেজি মাধ্যমের সপ্তম শিক্ষার্থীরা যা পড়বে বা জানবে আমাদের বাংলা মাধ্যমের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরাও তা পড়বে বা জানবে না।
আর নবম দশম অর্থাৎ ও লেভেলে আছে ২৭১ পাতার পূর্ণাঙ্গ পদার্থবিজ্ঞান বই যেখানে আছে ৮টি ইউনিট। প্রথম ইউনিট হলো ফোর্স এন্ড মোশন, দ্বিতীয় ইউনিট হলো ইলেকট্রিসিটি, তৃতীয় ইউনিট হলো ওয়েভস, চতুর্থ ইউনিট হলো এনার্জি রিসোর্সেস, পঞ্চম ইউনিট হলো সলিড্স, লিকুইডস এন্ড গ্যাসেস, ষষ্ঠ ইউনিট হলো মাগনেটিজম এন্ড ইলেক্ট্রোমেগনেটিজম, সপ্তম ইউনিট হলো রেডিওএক্টিভিটি এন্ড পার্টিকেল এবং অষ্টম ইউনিট এস্ট্রোফিজিক্স।
তাহলে একই দেশের নবম দশম শ্রেণী পাশ করা ইংরেজি ও বাংলা মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের পার্থক্য বুঝতে পারছেন? একটা দেশে অর্থেবিত্তে ইংরেজি মাধ্যমের খরচ বহন করতে পারবে সেই ধনীর সন্তানরা সপ্তম শ্রেণীতেই যতটা পদার্থবিজ্ঞান পড়বে আমাদের বাংলা মাধ্যমের নবম শ্রেনীতে এসেও ততটা গভীরে পড়বে না। এই বৈষম্য আপনি কিভাবে ঘুচাবেন? কোনদিন ঘুচবে না। আবার উচ্চতর গণিততো নবম দশম শ্রেণী থেকে সম্পূর্ণ বাদ। অথচ ইংরেজি মাধ্যমের নবম দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা গণিতে পড়ে ৪৪৩ পাতার একটি পূর্ণাঙ্গ বই। এই বইয়ে আছে ১২টি চ্যাপ্টার যেখানে আছে নাম্বার, এলজেব্রা-১, Mensuration, জিওমেট্রি, এলজেব্রা-২, ট্রিগোনোমেট্রি, গ্রাফস, সেট্স ভেক্টরস এন্ড functions, matrices & ট্রান্সফর্মাশন্স, স্ট্যাটিসটিক্স এন্ড প্রোবাবিলিটি, ইনভেস্টিগেশনস, প্রাকটিক্যাল প্রব্লেমস এন্ড ধাঁধা। যেহেতু বিভাগ উঠিয়ে দিয়েছে তাই বর্তমান শিক্ষাক্রমের এইসব বিষয়ের সামান্যতম রাখলেও সবার জন্য করা যাবে না। তাহলে গণিতও কত কম জানবে বুঝতে পারছেন? একই কথা বলা চলে রসায়ন ও জীববিজ্ঞানের ক্ষেত্রে। শুধু ইংরেজি মাধ্যমে না। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জার্মানিতে যারা বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে পড়ে তারা আরো ডিপ লেভেলে ফিজিক্স পড়ে। দুইদিন আগেই বলেছিলাম ১০০ বছরেরও অনেক আগে ম্যাক্স প্ল্যাংক মাত্র ১০ বছর বয়সে শক্তির নিত্যতা সূত্র সম্মন্ধে স্কুলে পড়েছিলেন।
৯ম বা ১০ম শ্রেণীর নতুন পাঠ্যক্রমের ভেতরে কতটুকু বিজ্ঞান আর গণিত রয়েছে, সেটা কি একাদশ শ্রেণীতে উঠে তাদের যেই বর্তমান সিলেবাস আছে সেটার সাথে কোপ করার মত করে তাদের তৈরী করা হবে? একদম না। নতুন শিক্ষাক্রমে একটা মাত্ৰ বিজ্ঞানের বই পড়ে একাদশে ওরা ফিজিক্স, কেমেস্ট্রি আর বায়োলজির আলাদা তিনটে বিশাল সিলেবাসের ভার বইতে পারবে না না না। এই সামান্য জিনিসটা বুঝতে কি বড় বিজ্ঞানী হওয়া লাগবে? এইটা বোঝা তো কমনসেন্সের ব্যাপার। তার মানে এখন উচ্চমাধ্যমিকের সিলেবাসও কেটেছেঁটে লঘু করতে হবে! তাহলে নতুন শিক্ষাক্রম পড়ে আমাদের ছেলেমেয়েরা কিভাবে গণিত অলিম্পিয়াড করবে? কিভাবে ফিজিক্স অলিম্পিয়াড করবে? অথচ বর্তমান কারিকুলাম পড়ে আমাদের ছেলেমেয়েরা এই দুটিসহ অন্যান্য সব অলিম্পিয়াডে খুবই ভালো করছে। এরা আরো ভালো করতো যদি আমাদের স্কুলগুলোতে আরো ভালো মানের শিক্ষক দিতে পারতাম। আমাদের স্কুলের শিক্ষকরা যদি শ্রেণীকক্ষে আরো অধিক মনোযোগী হতেন। হবে কিভাবে? এত অল্প বেতনে এরাতো চলতে পারে না।
বাংলা মাধ্যমের বর্তমান সিলেবাসের উপর একটা কালিমা লেপে দেওয়া আছে। একটা কথা চালু আছে যে বাংলা মাধ্যমের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাটা মুখস্থনির্ভর, কোচিং নির্ভর। না বুঝলেতো মুখস্ত করতেই হবে। পদার্থবিজ্ঞান কিংবা গণিততো মুখস্তের তেমন কিছু নাই। অথচ মুখস্তের কালিমা লেপে এইগুলোকেই কেটে ছেঁটে দেওয়া হয়েছে। সমস্যা হলো শ্রেণী কক্ষে বিজ্ঞানকে সার্জারি করে স্লাইস করে করে লজিক্যাললি পড়াতে পারার মত যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয় না। কিছু কিছু কোচিং সেন্টারে ভালো শিক্ষক আছে বলেই শিক্ষার্থীরা কোচিং মুখী হয়েছে। কিন্তু যত ভালো শিক্ষকই সেখানে থাকুক কোচিং একটা ব্যবসা। সেখানে সঠিকভাবে পড়ানোর বদলে ওই মেধাবী শিক্ষকরা ট্রিকস বা শর্টকাট রাস্তা শেখায়। অথচ কোচিং এর শিক্ষকদের মানের শিক্ষকই যদি বিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া হয় এবং তাদের যথেষ্ট বেতন দেওয়া হয় আর তারা যদি বিদ্যালয়ে যথেষ্ট সময় দেয় তাহলেই বর্তমান বাংলা মাধ্যমের সিলেবাস দিয়ে ম্যাজিক্যাল সাফল্য সম্ভব।
গতবার যারা অনার্স শেষ করেছিল তাদের অনেকেই অত্যন্ত মেধাবী কিছু শিক্ষার্থী ছিল। এদের একজন জার্মানি চলে গিয়েছে, কয়েকজন তত্তীয় পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে চলে গিয়েছে বাকিরা পদার্থবিজ্ঞান বিভাগেই আছে। তত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানেও আমি একটি কোর্স পড়াই বলে ওদের সবাইকেই আমি পড়িয়েছি। পড়িয়ে আমি মুগ্ধ। এদের অন্তত একজন ভর্তি পলীক্ষায় একদম প্রথম দিকে থেকেও পদার্থবিজ্ঞানেই ভর্তি হয়েছে। সে বুয়েটেও সুযোগ পেয়েছিল। সম্প্রতি এদের কয়েকজন ফিজিক্স সাবজেক্ট জিআরই দিয়েছিল। এদের অন্তত দুজনের কথা জানি যারা ৯৩০ এর উপরে পেয়েছে, ১ জন সাধারণ জিআরইতে ৩২৩ পেয়েছে, IELTS-এ ৮.৫ পেয়েছে। এছাড়া আমার আরো ৩ জন ছাত্র খুবই অল্প প্রস্তুতিতে IELTS-এ ৮পেয়েছে। এরা সবাই বাংলা মাধ্যমে পড়ে এসেছে। এরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। আমি এদের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়ে এত আনন্দ পাই। আমার আশংকা নতুন শিক্ষাক্রম যারা পড়ে আসবে তাদের মধ্যে থেকে এমন মেধাবী আর হয়ত পাব না। আমার এই আশংকার কারণগুলো নিশ্চই উপরের লেখা থেকে বুঝতে পারছেন? বর্তমান বাংলা মাধ্যমের কারিকুলামকে আরেকটু কেটেছেঁটে, স্কুলগুলোতে ভালো শিক্ষক দিয়েই আমরা অভূতপূর্ব সাফল্য পেতে পারতাম। আসলে বিজ্ঞানের বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। এই দেশ থেকে আর বড় বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার ও ডাক্তার পাব না।
ষষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত আপনারা সিভিক আইন সেখান, রান্না বান্না সেখান, সুস্থ থাকা সেখান, বনে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে পরিবেশ ও প্রাণীদের সম্মন্ধে সেখান। পরীক্ষা কম থাকুক। এইসবে আমার কোন আপত্তি নাই। কিন্তু সপ্তম শ্রেণী থেকে আস্তে আস্তে সিরিয়াস জিনিস পড়াতে হবে। নবম শ্রেণীতে এসে যাদের গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয় ভালো লাগবে তাদেরকে গণিত ও বিজ্ঞান নিতে দিন, যাদের মানবিকের বিষয় ভালো লাগবে তাদের মানবিকের বিষয় নিতে দিন আর যাদের ব্যবসার বিষয় ভালো লাগবে তাদের ঐসব বিষয় নিতে দিন। এই সময়টাই ভিত্তি গড়ার সময়। বড় বহুতল ভবন বানাতে হলে যেমন ভিত্তির জন্য মাটির নিচে গভীরে যেতে হয় অর্থাৎ যত বেশি উঁচু ভবন হবে তত বেশি গভীরে ফাউন্ডেশন দিতে হবে। তাই সম্পটোম শ্রেণী থেকে উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত এই ফাউন্ডেশন তৈরির কাজকে স্কুল ও কলেজকে করতে হয়।
~Kamrul Hasan Mamun
https://www.dhakapost.com/campus/237189
‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে আমাকে ব্লাকমেইল করা হচ্ছে’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের একজন অধ্যাপকের আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এ নিয়ে বিভাগের শিক্ষক-শ....
মেট্রোরেলের নিম্ম লিখিত স্টেশনের প্রস্তাবিত পরিবর্তিত নাম
শাহাবাগ > বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন
ফার্মগেট > তেজগাঁও কলেজ স্টেশন
আগারগাঁও > শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন
পল্লবী > বাংলাদেশ পেশাদার বিশ্ববিদ্যালয়
আসসালামু আলাইকুম,আমি আমি দ্বিতীয় বর্ষের একজন ছাত্রী।বেশ অনেকদিন ধরে আমি হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে। একদম শুরু থেকেই বলি, ২০২১ সালে এইচএসসি পরীক্ষার পর আমি ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করি। তখন আমার একটা অভ্যাস ছিল প্রোফাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেখলেই,ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠাতাম।তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া অনেকের সাথে আমি ফেসবুকে যুক্ত হই। তাদের মধ্যে একজনের সাথে আমার বেশ সখ্য গড়ে ওঠে। সে তখন মাস্টার্সের শিক্ষার্থী ছিল। সে সবসময় আমাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট দিতো এবং গাইড লাইন দিতো।অতঃপর আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাই এবং সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত একটি বিভাগে ভর্তি হই।বিশ্ববিদ্যালয় আসার পর থেকেই তার আচরণে বেশ পরিবর্তন দেখতে পেতাম। আমাদের মধ্যে সম্পর্কটা ছিল ভাই বোনের। কিন্তু সে সেটাকে অন্যভাবে নিতে লাগলো। আমার কখন কি লাগবে, খাবার গিফট ইত্যাদি পাঠানো, সব সময় খোজ খবর। তারপর হঠাৎ আমায় প্রপোজই করে দেয়। আমিও তখন না বুঝে হ্যাঁ বলে দেই। কিন্তু তারপর থেকে শুরু হয় সমস্যা, তার ভালোবাসা পাগলামিতে রূপ নাই। সারাদিন হলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা, তিন নাই রাত নাই ফোন করা, এমনকি আমাদের সম্পর্কের কথা সবাইকে বলে বলে বেড়াত। যাই হোক, হঠাৎ তার মনে হল আমাদের বিয়ে করা উচিত। কিন্তু আমি এখনো মানসিকভাবে প্রস্তুত নই। তারপর সে যখন জোর করা শুরু করো তখন আমি তার সাথে যোগাযোগ করা বন্ধ করে দেই।বর্তমানে আমি তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছি।আর যাই হোক এরকম একজনকে বিয়ে করা যায় না। এরপর থেকে সে পাগলের মত হয়ে ওঠ। প্রথমে আত্মহত্যার হুমকি দিত, কিন্তু বর্তমানে আমাকে তুলে নিয়ে যাবে, আমাকে খুন করে নিজে মরবে, ইত্যাদি হুমকিতে যাচ্ছে। ওর ভয়ে আমি বোরকা পড়া শুরু করেছি, তারপরও কিভাবে যেন চিনে ফেলে। সব সময় আমার এবং ডিপার্টমেন্টের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে, একবার তো আমার পা ধরে ফেলেছিল যেন সব আগের মত ঠিক করে নেই। বর্তমানে আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। কোন আপু এ ধরনের সমস্যায় পড়ে থাকলে সাহায্য করবেন প্লিজ 😭😭
The influencers জেনারেশন, "এসব লাইক,গুগল করা যায় লাইক " এসব জেনে ইউ নো লাভ কি?
https://fb.watch/o8ErOOUQaR/?mibextid=NnVzG8&startTimeMs=127534
বিশ্বসম্প্রদায় যদি এটা জানে তাহলে কি বিশ্ব রেকর্ড হবে না?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সমস্যার বৈজ্ঞানিক সমাধানের রূপকার, আশ্বাসের বাতিঘর মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান স্যারের বিদায় বেলায় আপনাকে জানাচ্ছি বৈজ্ঞানিক শুভেচ্ছা ও গিনেস বুক অফ রেকর্ড পরিমান ভালবাসা।
প্রফেসর মাকসুদ কামাল, লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ক্লাস নিয়েছিলেন। কোন সন্দেহ নাই তিনি অত্যন্ত মেধাবী মানুষ। বাকিটা সামনের দিন গুলো বলে দিবে।
যা ই হোক, অভিনন্দন মাকসুদ কামাল স্যার।
১৩২ বছর বয়স্ক বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণার দিক থেকে বিবেচনা করলে পৃথিবীর বেস্ট বিশ্ববিদ্যালয়।
কোন ১০০ বছরের মনুমেন্ট তৈরী করে নাই। ১০০ বছর আগে যেমন পরিবেশ ছিল এখনো ঠিক তেমনই আছে।
কি অদ্ভুত :-(
আপনি জানেন কি অধিকাংশ নেতাকর্মী অনলাইনে ছাত্রলীগকে "ছাএলীগ" লিখে থাকে?
ছাত্রলীগ এবং ছাএলীগের মধ্যে পার্থক্যটা আজ কারো বুঝতে বাকি থাকার কথা না!
পোশাকের স্বাধীনতার মধ্যে কি হিজাব পরিধান অর্ন্তভুক্ত নয়? পোশাকের স্বাধীনতা বলতে তো যার যেটা খুশি সেটা পরিধান করবে। নাকি আমার জানা ও বোঝার মধ্যে ভুল আছে?
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=209993722059517&id=100091466722835&sfnsn=mo&mibextid=RUbZ1f
গরীবের ঘোড়ার রোগ!
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রশাসন ক্যাডারের মধ্যে অদ্ভুত মিল আছে।
যারা ঢাবিতে পড়ে বা এডমিনে চাকরী করে উভয়ই মনে করে তারা তুলনামূলক স্বস্থানে বেস্ট পজিশনে আছে।
কিন্তু যারা ঢাবিতে পড়তে পারিনি তারা ঢাবির নামই যেমন শুনতে পারে না, তেমনি যারা এডমিন ছাড়া অন্য যে কোন ক্যাডারে চাকরী করে কিছু দিন পরই এডমিন ক্যাডার শুনলেই জ্বলতে শুরু করে ;-)
জমিদারি ইজ ব্যাক ♥
এডমিনে প্রথম
নিয়ামুর রহমান
ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস
পুলিশে প্রথম
জাহিদ হাসন জনি
লোক প্রশাসন
#৪১বিসিএস
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের (বিশেষ করে মেয়ে) মধ্যে যে যত পিছনের দিকের সাবজেক্ট (প্রচলিত অর্থে) -এ পড়ে, তার ভাব তত বেশি, দেমাগ ভাবের দ্বিগুন আর এক্সপেক্টেশন ( বফ বা স্বামীর ক্ষেত্রে) দেমাগের চার গুণ।
#উপলব্ধি
আপনি জানেন কি ?
এই LLM বন্ধ করা হয়েছে ?
আপনি জানেন কি?
যে মানুষটি কোন দিন কোর্ট-এর বারান্দায় যায় নি সে দিবে উকিলদের পেশাগত জ্ঞান
অথবা
যে কোন দিন বিচারকের আসনে বসে নাই সে দিবে বিচারকদের পেশাগত জ্ঞান!
যার নিজেই নাই কোন পেশাগত জ্ঞান সে-ই জাতিকে পেশাগত জ্ঞানে পণ্ডিত করতে চায়!
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Address
Dhaka
1000
Dhaka
SchoolLine Express is a safe & reliable school transport service in Dhaka
Dhaka, 1200
DHAKA-BENAPOLE-KOLKATA (ঢাকা-বেনাপোল-কোলকাতা) � Dhaka-Benapole : 500/= Dhaka-Kolkata : 850/= AC DHAKA- BENAPOL : 1000/= (1:2 SEAT)
27/Ka, Pisciculture Housing Society, Shyamoli, Mohammadpur
Dhaka, 1207
Shyamoli Paribahan is Bangladesh's second largest private bus transport company.
Icon Centre, Progoti Sharoni, Bashundhara. Ghulshan Dhaka
Dhaka, 1229
Mr. Coaster Limited Daily Office Staff Pick & Drop Service in Dhaka Capital City. We are providing
House No-04, Road No-21, Sector-04 Uttara
Dhaka, 1230
To implement fast, affordable, safe, comfortable, environment friendly, universally accessible, high