Karimul Hasan
Is the page especially for tourist and tech lovers.Here you will find the new place and la
ছেলেদের কেয়ারিং ক্ষনস্থায়ী। নতুন মোবাইল কেনার পরে এরা পকেটে রাখতেও খুব যত্নে রাখে, যেন ডিসপ্লেতে দাগ না লাগে। সেই মোবাইল পুরাতন হলে; দুই কিলোমিটার দুর থেকে ঢিল মেরে বিছানায় রাখে। নতুন কেনা জুতাকে ছেলেরা প্রতিদিন মুছে, পালিশ করে, জুতার ব্যাগে ভরে রাখে। পুরাতন হবার পরে সেই জুতায় ময়লা হলে; পানি দিয়ে ধুয়ে আবার পড়ে।
তাই ছেলেদের কেয়ারিং দেখে আবেগে আপ্লুত হইও না, বালিকারা। 😀
পারফরম্যান্স কি অদ্ভুত একটা জিনিস!
প্যাট কামিন্স জানতেন ১ লাখ ৩২ হাজার দর্শকের সামনে বেশিক্ষণ ব্যাকফুটে থাকা যাবে না। কারণ ঐ জনসমুদ্রের গর্জনে হারিয়ে যেতে হবে। যে কারণে ম্যাচের আগেই ঘোষণা দেন ভারতের জনসমুদ্রের গর্জনকে সাইলেন্সে রুপ দেবেন। হলোও তাই। ম্যাচের প্রথম ৭/৮ ওভারে যে গর্জন ছিলো সে গর্জন নিমিষেই হারিয়ে গিয়েছিলো আর ফিরে নি। ফেরার সুযোগ দেননি। মাঠে খেললেন ১১ জন তাতেই ১ লাখ ৩২ হাজার দর্শক চুপ হয়ে গেলো! পুরো বিশ্বকাপ থেকে এই একটা জিনিস শিক্ষা হিসেবে নিতে পারেন। আপনার হাজারটা প্রতিপক্ষ? হাজারটা সমালোচক? জাস্ট পারফর্ম করে যান সবাই চুপ হয়ে যাবে! পারফরম্যান্সের চেয়ে ভয়ংকর কোন অস্ত্র পৃথিবীতে আর নাই।copy
বিয়ের পর থেকেই একটা জিনিস লক্ষ্য করছি বেশ। আমার বউ নিশির সাথে যতনই রাগারাগি করিনা কেন, সে কিছুই বলে না, নিশ্চুপ হয়ে সব শুনে। একটা কথাও বলেনা।
যখনই তার সাথে রাগারাগি হয়, সে মাথা নিচু করে রান্নাঘরে চলে যায়। আমার জন্য চা বানিয়ে নিয়ে এসে বলে, এ্যাই নাও চা খেয়ে মাথা ঠান্ডা কর।
আমি অবাক হয়ে চায়ে চুমুক দিয়েই শান্ত হয়ে যাই। একা একা তো আর ঝগড়া করা যায় না। মনে মনে ভাবি, এই মেয়েকে কি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, এত বকাঝকা করি তাও বিন্দুমাত্র রাগ নেই।
রাতে শুয়ে আছি। আমি নিশিকে আদুরে গলায় বললাম,
"নিশি আমি তুমাকে পেয়ে, সত্যি অনেক হ্যাপী"
নিশি বলল,
"এভাবে বলছ কেন?"
আমি বললাম,
"এই যে, আমি তুমার সাথে কারনে-অকারনে এত খারাপ ব্যবহার করি, রাগারাগি করি, কিন্তু তুমি আমার উপর একটুও রাগ করনা, কখনো একটু অভিমান করনা।"
নিশি বলল,
"আমি রাগ করি তো"
আমি বললাম,
"কই রাগ করো? তুমি তো কিছুই বলো না, চুপ হয়ে থাকো"
নিশি বলল,
"তুমি যখন আমার উপর রাগারাগি করো, আমি তখন রাগ করে তুমার জন্য চা বানাতে যাই"
আমি বললাম,
"চা বানালেই কি রাগ কমে যায়?"
নিশি বলল,
"ওই চা এর মধ্যে আমি থু থু দিয়া দেই"
নিশির কথা শুনে কিছু বলতে পারলাম না, বাক প্রতিবন্ধী হয়ে গেলাম।
AI প্রযুক্তির প্রথম আঘাত...!
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রডাকশনে অনেক আগে থেকেই ব্যবহার হলেও; সোশ্যাল মিডিয়ার কল্যানে গবেষণা নকল করা, সংবাদ পাঠ করা, বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর m মত সস্তা AI generated কাজ নিয়ে নেটিজেনরা খুব এক্সাইটেড। ছুরি যেমন ডাক্তারের হাতে পড়লে, অপারেশনের সাহায্যে মানুষের জীবন বাঁচায়। ডাকাতের হাতে পড়লে মানুষের জীবন নেয়। তেমনি AI প্রযুক্তি ব্যবহার করে সস্তা এনগেজমেন্ট ও জনপ্রিয়তার জন্য বিভিন্ন দেশের নোংরা প্রযুক্তিবিদরা Dress Remover প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে। যার সাহায্যে যেকোন নরমাল ছবি দিয়ে হুবহু N**e ছবি তৈরী করা সম্ভব। অশ্লীল ভিডিও তৈরী করা সম্ভব। সাধারণ চোখে যা ধরার সুযোগ কম। ইন্টারনেটে নারীদের এমন হাজার হাজার ছবি রয়েছে। স্বাভাবিক একটা ছবি দিয়েই AI প্রযুক্তির সাহায্যে নিখুদ নগ্ন ছবি তৈরী করা সম্ভব। যা মেয়েদের স্বাভাবিক জীবনকে অতিষ্ট করে দিতে পারে। ছেলেদের সামাজিক সম্মানও ধসে দিতে পারে এই প্রযুক্তি। ইন্টারনেটে AI generated ছবি-ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে; অনেকে ভয়ে-লজ্জায় আত্মহত্যাও করতে পারে। কারণ সমাজের মানুষ তাকেই দোষারোপ করবে। AI প্রযুক্তি সমাজ বুঝতে যাবে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যার যত বেশি ছবি থাকবে; তার তত বেশি নগ্ন ছবি ভিডিও বানানো সম্ভব। এটা প্রযুক্তির অভিশাপ। খারাপ মানুষের হাতে প্রযুক্তির অপব্যবহার। তবে কিছুদিনের মধ্যে ইস্যুটি স্বাভাবিক হয়ে যাবে। যখন সবাই এমন ঘটনার সম্মুখীন হবে। তখন এইসব AI generated নগ্ন ছবি-ভিডিওকে কেউ পাত্তা দিবে না। তবে ফেসবুকে ছবি শেয়ার না করলেও; অনেক মেয়ের ছবি নিকটজনের সংগ্রহে থাকেই। তারা চাইলেও হিংসা থেকে এমন কাজ করতে পারে। অতএব ভীত হওয়া যাবে না। ইহা প্রযুক্তির অভিশাপ। কিছুদিন পর স্বাভাবিক হয়ে যাবে। উল্টো কিছুদিন পরেই দেখবেন, যারা অশ্লীল কাজ করে। তারা ধরা পড়লেই দোষ দিবে AI কে। বলবে, এইসব AI প্রযুক্তির কাজ।
তাই রমনীরা AI প্রযুক্তি সহজলভ্য হওয়া পর্যন্ত; ফেসবুক-ইন্সটাতে ছবি শেয়ার থেকে বিরত থাকাই উত্তম। পূর্বের ছবি থাকলে; সেগুলো রিমুভ অথবা only me প্রাইভেসি দিয়ে রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
ট্রেনে পাশের সিটের ছেলেটিকে দেখলাম; গভীর মনোযোগ দিয়ে মোবাইল গুতাগুতি করতেছে। হুট করে বেচারা মোবাইল ফেলে গভীর ঘুমে চলে গেল। সে কি ঘুম। বেহুশ ঘুম। ধুপধাপ মোবাইল পকেটে রেখে, এক সেকেন্ডে কেউ ঘুম দিতে পারে....! দেখে অবাক হলাম। আরো বেশি অবাক হলাম, যখন দেখি বগির দরজা দিয়ে হিজড়া আপুরা এইদিকে আসতেছে। বেচারা ১০টাকা বাঁচানোর জন্য কেমন পাক্কা অভিনয় শুরু করল। 😀
ডিজিটাল বাংলাদেশে তাও কারেন্ট থাকতো কিন্তু স্মার্ট বাংলাদেশ হয়ে প্রতি এক ঘন্টা পর পর লোডশেডিং হচ্ছে।
কি এক মুশকিল 😵😵💫
বিসিএস ক্যাডারের মন ভাল নেই!!!
কাজের অনেক চাপ, নড়াচড়ার সময় পর্যন্ত নেই।
এদিকে নন-ক্যাডারের আফসোসের শেষ নেই! অল্পের জন্য ক্যাডারটা মিস হয়ে গেল। ক্যাডারই হতে পারলাম না জীবনে!!
এডমিন ক্যাডার ভাবতেছে পুলিশ ক্যাডার ভাল আছে! আর পুলিশ ক্যাডার ভাবছে ধ্যাত্তারি! নিজের জীবন বলতে কিছু নেই! যখন তখন ডিউটি!
ডাক্তার ভাবছে ইঞ্জিনিয়ার হতে পারলাম না। জীবনটা হয়তো আরও সুন্দর হতো! এই কাঁটাছেড়া করতে করতে জীবনটা শেষ! ইঞ্জিনিয়ারের মনটাও বেজায় খারাপ! একটা প্রেসক্রিপশন লিখেই ডাক্তার বন্ধু মাসে লাখ টাকা বসে থেকে কামিয়ে নিচ্ছে!
এদিকে আবার বেসরকারি কর্মকর্তার হতাশার শেষ নেই! মাসে ৬ ডিজিট ব্যাংক একাউন্টে ঢুকলেও ব্যাংকারদের মতো চাকরীর নিশ্চয়তা নেই!
গাড়ি বাড়ির নাম মাত্র ইন্টারেস্টে লোন নেই!
ব্যাংক কর্মকতার আহাজারি আবার আকাশ সমান!
সকালে বের হবার সময় বউ ঘুমিয়ে থাকে, বাসায় যাবার পরও দেখে বউ আবার ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে! সময়ই মিলছে না জীবনে নতুন বউকে দেবার মতো!
জুনিয়র কর্মকতা ভাবছে এসব আনস্মার্ট লোকজন কিভাবে একটা অফিসের বস হয়! বসের বেজায় মেজাজ খারাপ কি সব লোকজন অফিসে কাজ করে কাজের কোন আউটপুট নাই!
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া বন্ধুটারও ভীষণ মন খারাপ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সটা পেলামই না!
এদিকে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুটিও ভাল নেই! বন্ধুরা মন মতো ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হয়েছে! কিন্তু আমি পছন্দের ডিপার্টমেন্টটা পেলাম না!
যাক গে! অন্যদিকেও একই কান্ড!
জ্যামে বসে বাসের হেল্পার ভাবছে ড্রাইভার হতে না পরলে এই জীবনে আর কোন সুখ আসবেনা! হুদায় সিটে বসে ড্রাইভার ফালপাড়ে! বাসের ড্রাইভারও হতাশ! এতো বছর ড্রাইভারি করে আর কি হলো! পরের গাড়ি চালিয়ে দিন যাচ্ছে! নিজের যদি একটা বাস থাকতো!!
এদিকে বাসের মালিকও ভাল নেই!
তার মাত্র ৩ টা বাস চলে ঢাকা আরিচা মহাসড়কে!
অথচ রহিম ভাইয়ের ১৫ টা চলছে দিব্বি! কত সুখে আছে তিনি!
সাংবাদিক ভাইয়ের মনটাও খারাপ! এই পেশায় কি আর জীবন চলে! নিজের যদি একটা পত্রিকা থাকতো তাও না হয় একটা দাপুটে জীবন হতো! পত্রিকওয়ালা ভাইয়ের দিন ভাল যাচ্ছেনা, এই পত্রিকা নাকি মানুষ এখন আর পড়েনা! লাভ নাই!
যাকগে টিভিওয়ালা হয়তো ভাল আছে! সেকি! তারও মনটাও ভীষণ খারাপ! শুধু টিভি চ্যানেল দিয়ে কি আর হয়রে ভাই! একটা শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে না পারলে হচ্ছে কই? অন্তত একটা শপিং মলও তো করা লাগে!
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও ভাল নেই। অভাব অনটনে অবস্থা নাকি খুবই খারাপ! এই কয়টাকা বেতনে কি আর দিন চলে! তার থেকে পিএইচডি করতে গিয়ে বিদেশ পাড়ি দেওয়াই ভাল ছিল!
ওদিকে পিএইচডি করতে যাওয়া ভাই-ব্রাদার স্বপ্নে বিভোর! পিএইচডি শেষ করেই নেক্সট সার্কুলারে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হতে না পারলে এই জীবন বৃথা!
নাহ ভাই!
বহু বড় মানুষের মন খারাপ নিয়ে মেলা কথা হয়ে গেছে! থাকগে, যাকগে!
কিন্তু এদিকে আবার করিমেরও মন খারাপ! সুন্দরী একটা বউ পেয়েছে ঠিকই কিন্তু মাথায় কোন বুদ্ধিশুদ্ধি নাই! মফিজ বেচারাও মহাচিন্তায়! কোটিপতি বাপের একমাত্র মেয়ে বিয়ে করলাম কিন্তু করিমের মতো সুন্দরী বউ পেলাম না!
সাদিয়া খুব চাপে আছে! পাশের বাসার ভাবি গতকালই একসেট নতুন গহনা কিনেছে! অথচ তার হাসবেন্ড সেই কবে একটা হোয়াইট গোল্ডের গলার হার কিনে দিয়েই শেষ! এই জীবন রেখে আর কি হবে!
তানিয়ার মেজাজ বড্ড গরম! একসেট গহনা কিনে দিলেই হয়ে গেল? বাসায় ৪ জন সদস্য অথচ গাড়ি মাত্র একটা। এত কষ্ট করে জীবন চলে!?
নাহ! কোন ভাবেই চলেনা। এতো কষ্ট করে কারোরই আসলে বেঁচে থাকারই দরকার নেই!
সমাজে যাদের কিছুই নেই,
বড় কোন আশা নেই,
তাই আশাহত হবার সুযোগ নেই,
জীবন যাবার ভয় নেই,
জীবনে হতাশার বালাই নেই,
বন্ধুর উন্নতিতে মন খারাপ নেই,
রেষারেষি নেই,
হেঁটে বা রিক্সায় অফিস যেতে আফসোস নেই, এসির জন্য কষ্ট নেই,
রোদে পুড়তে ভয় নেই,
ত্বক হারাবার টেনশন নেই,
জীবনযুদ্ধে পরাজয়ের ভয়-ডর নেই
বরং মায়ের মুখে এক চিলতে হাসি ফুটানোর সাহস আছে,
বাবার হাতে মাসের শুরুতে হাত খরচ গুজে দেবার কলিজা আছে,
বন্ধুর ভরসা হয়ে থাকার সুযোগ আছে,
সুস্থ সবল শরীর মন আছে,
এবং দিনশেষে জীবনের সকল সিচুয়েশানে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সাহস আছে!!!
জীবনটা ছোট্ট জটিল এবং সুন্দর বলে মুহূর্তগুলোকে উপভোগ করার কৌশল জানা আছে তারাই বরং ভাল আছে!!!
জীবনটা আসলেই এমন- "নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস"
(সবশেষে মনে করাই ছোট বেলার সেই গল্প
সুখি মানুষের জামা চাই (রাজার)
সেই সুখি যার কোন জামা নাই
তাই নিশ্চিতে ঘুমাতো(copied )
বিয়ের সময় মেয়েদের পছন্দ একটা সুন্দর মনের মানুষ। কিন্তু গরিব হলে চলবে না। অশিক্ষিত হলেও চলবে না। নীচু বংশের হলেও চলবে না। চেহারা খারাপ হলেও চলবে না। 😀
প্রায় ৬ মাস আগে আমার সামনের ফ্ল্যাটের নতুন প্রতিবেশী ওয়াই-ফাই পাসওয়ার্ড চাইলো। দিয়েও দিলাম, কারণ আমার তো আর অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে না; এছাড়া নতুন প্রতিবেশীর সাথে একটু খাতিরও হলো।
গতকাল বাসায় ফিরছিলাম। উনাকে দরজার সামনে দেখে কুশল বিনিময় ও হাল্কা আলাপের মাঝে জানালেন যে সম্প্রতি উনি নেটফ্লিক্স এ সাবস্ক্রাইব করেছেন এবং নতুন নতুন ম্যুভি দেখে সময়টা ভালোই কাটছে। মজা করে বললাম -" ভাই সারাদিন এতো ব্যস্ত থাকি যে টিভি দেখার সময়ই পাই না। আপনার নেটফ্লিক্সের পাসওয়ার্ডটা দিলে আমিও মাঝে মাঝে দুই-একটা সিরিয়াল দেখতাম।"
উনার ঘরের দরজা খোলা ছিল। ভিতর থেকে উনার গিন্নি প্রায় বেশ জোরে বলে উঠলেন-"পাসওয়ার্ড দিতে পারবো না। আমরা পয়সা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করেছি, পাসওয়ার্ড কেনো দিবো?"
কয়েক মুহূর্তের নিরবতা ভদ্রলোক ভাংলেন অপ্রস্তুত হাসি আর টুকটাক আলাপ শুরু করে। আমিও পালটা হাসি দিয়ে- "আরে কোন সমস্যা না" বলে নিজের বাসায় ঢুকে গেলাম।
কিছুক্ষন পর ভদ্রলোক আর তার গিন্নি হন্তদন্ত হয়ে বেল বাজালেন- দরজা খুলতেই জানালেন যে ওয়াইফাই কাজ করছে না, পাসওয়ার্ডও নিচ্ছে না, আর নেটফ্লিক্সও চালাতে পারছেন না।
এবার মুচকি হাসি দিয়ে বললাম- জি, পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে দিয়েছি। ইন্টারনেট বিলটা যেহেতু আমিই দিচ্ছি তাই পাসওয়ার্ড শেয়ার করবোনা ঠিক করেছি। মুখ শুকনা করে তারা ফিরে গেলেন। এর পর আর তাদের সাথে আন্তরিকতার দেখানোর প্রয়োজন অনুভব করিনি।"
লেখাটি একটা ইংরেজি লেখার অনুবাদ। তবে এর থেকে কিছু শিক্ষা অবশ্যই নেওয়া যায়-
বন্ধুত্ব, ভালোবাসা, স্নেহ, মমতা, আন্তরিকতা, সন্মান এই সব কিছুই হওয়া উচিৎ পারস্পরিক।
নিরবতার বদলে নিরবতা, শুন্যতার বদলে শুন্যতা, মায়ার বদলে মায়া, অনুভূতির বদলে অনুভূতি, আনুগত্যর বদলে আনুগত্য, সন্মানের বদলে সন্মান- এভাবে চলতে পারলে অনেক সমস্যার সমাধান খুব সহজেই সম্ভব। এতে জীবনটা অনেক অনেক শান্তিময় হবে।
(সংগৃহীত)
আমি মুরগীর ডিম দিয়ে কেক বানাই,মুরগীর মাংশ দিয়ে পিজ্জা,পাস্তা বানাই😊😊
যারা বলেন ইউনিভার্সিটি তে পড়াশোনা করে
চাকরী না করে উদ্দ্যেক্তা হইলেন কেন?
তাদের জন্য🥱
দেখুন দুজনে উদ্দ্যেক্তা হয়ে আজ বিশ্ববাসীর কাছে আইডল হিসেবে ধরা দিয়েছেন 😍😍
বয়স ১৬ হোক কিংবা ৬১, চিন্তা তোমার পিছু ছাড়বেনা। 😟😟😟
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড বগুড়া জোনের জোন প্রধান জনাব মোঃ রেজাউল ইসলাম স্যারের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয় উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন আইবিআইটি বগুড়ার প্রিন্সিপাল জনাব ইঞ্জি সুজন মিত্র বিভাগীয় প্রধানগন ও কর্মকর্তা কর্মচারীবৃন্দ
ভেবেছিলাম সারপ্রাইজ দিবো কিন্তু নিজে সারপ্রাইজ হয়ে গেলাম
স্মৃতিতে রেখে দিলাম
পৃথিবীতে এমন কিছু মানুষরুপী প্রানি আছে, যারা সুযোগ থাকা সত্বেও শুধু নিজেদের মুখের কারনে উপরে উঠতে পারে না!
কোয়ার্টার ফাইনালে ক্রোয়েশিয়া জেতার পরে যারা ককটেল ফাটিয়ে আনন্দ মিছিল বের করেছিল, তারাই কিন্তু সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়া হারার জন্য দোয়া পড়তেছে এখন। এইদিকে কোয়ার্টার ফাইনালে যারা ক্রোয়েশিয়ার কাছে হেরে বিদায় নিয়েছিল। সেমিফাইনালে তারাই আবার ক্রোয়েশিয়া জেতার জন্য দোয়াকালাম পড়তেছে।
ফুটবল খুব খারাপ খেলা। 😀
(১) যারা এসএসসিতে এ+ পাইছো তোমাদের অভিনন্দন। তোমরা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার-কর্পোরেট হইবা।
(২) যারা এ মাইনাস/এ/বি পাইছো তোমাদের ডাবল অভিনন্দন। তোমরা সচিব হইবা। সচিব হইয়া ১ম গ্রুপরে দৌড়ানির উপ্রে রাখবা।
(৩) যারা টেনেটুনে পাশ তোমাদের ট্রিপল অভিনন্দন। তোমরা প্রথমে ব্যবসায়ী হইবা। এরপর মন্ত্রী হইবা।
মন্ত্রী হইয়া উপরের দুই গ্রুপরে দৌড়ানির উপ্রে রাখবা।
(৪) শুদ্ধভাবে বাপের নাম আর খালুর নাম লেখতে পারলেই এসএসসি পাশ। এই অবস্থায়ও যারা পাশ করতে পারো নাই তোমাদেরও অভিনন্দন।
তোমরা অনলাইন রিপোর্টার হইবা। অনলাইন রিপোর্টার হইয়া ১৮ কোটি মানুষরে পেইনের উপ্রে রাখবা।
--সংগৃহীত
কম্বল গায়ে দেয়ার মত পর্যাপ্ত শীত না থাকায়; ফ্যান চালিয়ে রুম ঠান্ডা রেখে তারপর কম্বল গায়ে দিচ্ছি।
যোগাযোগ না থাকলে ফেরার রাস্তা প্রকৃতির নিয়মেই বন্ধ হয়ে যায়- সেটা রাস্তা হোক বা সম্পর্ক।
ঠিক এই কারণেই বেচারা স্বামী,অতিরিক্ত ব্যস্ততার কারনে ডিপ্রেশনে ভুগে মুড সুইংয়ের ফলস্বরূপ তাদের আক্রমণের স্বীকার হয়🙂
কেন মহিলাদের
স্বামীর প্রয়োজন?🤨
মনোচিকিৎসকের চেম্বারে।
অবিবাহিতা মহিলাঃ আমি বিয়ে করতে চাই না। আমি শিক্ষিত, স্বাধীন এবং আত্মনির্ভরশীল আমার স্বামীর কোন প্রয়োজন নাই। কিন্তু আমার মা, বাবা বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছে আমি কি করবো?”🤐
মনোচিকিৎসকঃ আপনি নিঃসন্দেহে জীবনে অনেক কিছু অর্জন করবেন। কিন্তু কোন এক সময়ে আপনি ঠিক যা চান তা হবে না। কিছু উল্টাপাল্টা, কিছু ভুল হবেই। কখনো কখনো হয়তো ব্যর্থও হবেন। কখনো কখনো চাইলেও পরিকল্পনামাফিক কাজ হবে না।
কখনো কখনো আপনার ইচ্ছা পূর্ণ হবে না। তখন কাকে দোষ দেবেন?🥺
নিশ্চয়ই নিজেকে দোষী মানবেন না?”😎
মহিলাঃ কখনোই না।🥺
মনোচিকিৎসকঃ হ্যাঁ, ঠিক এই কারণেই আপনার স্বামীর দরকার। যাতে সব দোষের দায়ভার স্বামীর ঘাড়ে চাপাতে পারেন।🤣😆🤭
(সংগৃহিত)
গণিত বই আসলে একটা থ্রিলার বই!!!
এখানে শ্রমিক হুট করে কাজ ছেড়ে চলে যায়! মেসে হঠাৎ করেই নতুন ছাত্র আসে! চৌবাচ্চা ফুটো হয়ে যায়! এত গাছ থাকতে বানর তৈলাক্ত বাঁ-শে-ই উঠতে চায়! মাঝি স্রোতের বিপরীতেই নৌকা চালায়!🙂😀
সেই আদি আমল থেকে কচ্ছপ আর খরগোশের গল্প আমরা সবাই জানি। কিন্তু মজার বিষয় হল আমরা ১ম অধ্যায়টাই বেশি শুনেছি। কিন্তু এই গল্পের আরো ৩ টি অধ্যায় আছে। যা হয়তো আমরা কেউ শুনেছি, কেউ শুনিনি।
১ম অধ্যায়ঃ এই অধ্যায়ে খরগোশ ঘুমিয়ে যায়, আর কচ্ছপ জিতে যায়। প্রথমবার হেরে যাওয়ার পর খরগোশ বিশ্লেষণ করে দেখল তার পরাজয়ের মূল কারণ 'অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস।' তার মানে অতি আত্মবিশ্বাস যে কারো জন্যই ক্ষতিকর। আর কচ্ছপ বুঝল, লেগে থাকলে সাফল্য আসবেই!
২য় অধ্যায়ঃ হেরে যাওয়ার পর এবার খরগোশ আবারো কচ্ছপকে দৌড় প্রতিযোগিতায় চ্যালেঞ্জ করল আর কচ্ছপও রাজী হল। এবার খরগোশ না ঘুমিয়ে দৌড় শেষ করল এবং জয়ী হল। খরগোশ বুঝল, মন দিয়ে নিজের সামর্থের পুরোটা দিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হওয়া যায়। আর কচ্ছপ বুঝল, ধীর স্থিরভাবে চলা ভালো, তবে কাজে উপযুক্ত গতি না থাকলে প্রতিযোগীতামূলক পরিবেশে জয়ী হওয়া অসম্ভব!
৩য় অধ্যায়ঃ কচ্ছপ এবার খরগোশকে আরেকবার দৌড় প্রতিযোগিতার আমন্ত্রন জানালো। খরগোশও নির্দ্বিধায় রাজী হয়ে গেল। তখন কচ্ছপ বলল, "একই রাস্তায় আমরা ২ বার দৌড়েছি, এবার অন্য রাস্তায় হোক।" খরগোশও রাজী। অতএব নতুন রাস্তায় দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হল। যথারীতি খরগোশ জোরে দৌড় শুরু করে দিল। কচ্ছপও তার পিছন পিছন আসতে শুরু করল। কচ্ছপ যখন খরগোশ এর কাছে পৌঁছাল, দেখল খরগোশ দাঁড়িয়ে আছে, কিন্তু দৌড়ের শেষ সীমানায় যেতে পারেনি। কারন দৌড়ের শেষ সীমানার আগে একটি খাল আছে। কচ্ছপ খরগোশ এর দিকে একবার তাকালো, তারপর তার সামনে দিয়ে পানিতে নেমে খাল পার হয়ে দৌড়ের শেষ সীমানায় পৌছে প্রতিযোগিতা জিতে গেল। খরগোশ বুঝল, শুধু নিজের শক্তির উপর নির্ভর করলেই হবে না, পরিস্থিতি আর বাস্তবতা অনুধাবন করাও ভীষণ প্রয়োজনীয়! আর কচ্ছপ বুঝল, প্রথমে প্রতিযোগীর দূর্বলতা খুজে বের করতে হবে, তারপর সেই অনুযায়ী পরিকল্পনা করতে হবে।
গল্প কিন্তু এখানেই শেষ নয়
চতুর্থ অধ্যায়ঃ এবার খরগোশ কচ্ছপকে আরেকটি দৌড় প্রতিযোগিতার জন্য আহবান জানালো এই একই রাস্তায়। কচ্ছপ ও রাজী। কিন্তু এবার তারা ঠিক করল, প্রতিযোগী হিসেবে নয়, বরং এবারের দৌড়টা তারা দৌড়াবে সহযোগী হিসেবে!
শুরু হল প্রতিযোগিতা। খরগোশ কচ্ছপকে পিঠে তুলে দৌড়ে খালের সামনে গিয়ে থামলো। এবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠ থেকে নেমে খরগোশকে নিজের পিঠে নিয়ে খাল পার হল। তারপর আবার কচ্ছপ খরগোশ এর পিঠে উঠে বাকী দৌড় শেষ করল আর এবার তার দু'জনই একসাথে জয়ী হল।
আমরা শিখলাম, ব্যক্তিগত দক্ষতা থাকা খুবই ভালো। কিন্তু দলবদ্ধ হয়ে একে অপরের দক্ষতাকে কাজে লাগাতে পারলেই আসে সত্যিকারের সাফল্য যেখানে সবাই বিজয়ীর হাসি হাসতে পারে।
রুপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
ফাইনালি রান্না শেষ এবার খাওয়ার পালা
ব্যাম্বু চিকেন ও ভেজিটেবল
বাঁশ গুলো খুব ভালো ভাবে আগুনে পোড়াতে হবে
আজকে অফিসে (ব্যাম্বু চিকেন ও ব্যাম্বু ভেজিটেবল) পাহাড়ীদের জনপ্রিয় খাবার আমাদের স্যার ইঞ্জি: সুজন মিত্র রান্না করে খাওয়ালেন স্যারকে অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর আয়োজনের জন্য
আরো ধন্যবাদ আ:আলীম স্যার,জাকিয়া সুলতানা,তানজিনা আক্তার ম্যাম ও আ:ওহাব ভাইকে সকলে সার্বিক সহযোগিতা করার জন্য
শুভ সকাল
সুন্দর মুহূর্ত
আপনার কাছে যদি রেস্টুরেন্টের গরুর গোশত আর সাদা ভাত বেশি ভালো লাগে তবে আপনি সেটাই খান!
অন্যের চোখে স্মার্ট সাজার জন্য আপনার কাচ্চি অর্ডার করার প্রয়োজন নাই!
যদি ক্যাপাচিনো খেতে ভালো না লাগে জোর করে ভালো লাগানোর দরকার নাই, আপনি টংয়ের দোকানের দুধচা খান, কোনো দ্বিধা ছাড়াই দুধ চায়ের ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড দেন। আপনার গেম অব থ্রোনস ভালো লাগে না, আপনি ডার্ক বোঝেন না, শার্লক দেখতে আপনার বিরক্ত লাগে, আপনি দেইখেন না।
আপনার কবিতা পড়তে ভালো লাগে না, পড়বেন না। বৃষ্টি হলেই যে কবিতা পড়তে হবে এই কথা কোথায় লেখা আছে?
বৃষ্টির দিনে চাদর মুড়ি দিয়ে ঘুমাতেও কি কম শান্তি?
স্টাইলিশ আর টাইট ফিটিং জামা কাপড় পড়ে কমফোর্ট ফিল না করলে পড়বেন না, ঢিলাঢালা জামা কাপড় পড়ে বের হবেন, সবাই স্টাইলিশ জামা কাপড় পড়লে আপনারও পড়তে হবে এমন কথা নেই, যারা আপনার ভিতরটা না দেখে গায়ের কাপড় দিয়ে বিবেচনা করে তাদের সাথে না মেলামেশাই আপনার জন্য ভালো!
অন্যের চোখে নিজেকে ড্যাশিং প্রমাণ করার জন্য নিজের উপর কিছু চাপায়ে নিয়েন না।
ক্যাপাচিনো পছন্দ না করলে যে সার্কেলে আপনার ইজ্জত থাকে না, "গেম অব থ্রোনস, ডার্ক, শার্লক" পছন্দ না করলে যে সার্কেলে আপনি ক্ষ্যাত, ট্রেন্ডি ভাবে না চললে যে সার্কেলে আপনি আঁতেল উপাধি পান, ঐটা টক্সিক সার্কেল, ওখান থেকে বের হয়ে আসেন!
যারা আপনাকে আপনার মত করে গ্রহণ করতে পারে না, তাদের কাছে গ্রহনীয় হওয়ার চেয়ে একা থাকা ভালো।
একশো'টা নাক উঁচু জাজমেন্টাল টক্সিক ইন্টেলেকচুয়ালের সাথে কৃত্রিম আড্ডার চেয়ে একজন সাধারণ দিলখোলা মানুষের সাথে এক বিকেল আড্ডা দেওয়া অনেক বেশি প্রশান্তির।
বৃষ্টিস্নাত দিনে অফিস শেষ করে বাসায় আসতে পারছিলাম না বৃষ্টির কারণে, তো আর কি করার আমাদের শিল্পী আবু সুফিয়ান নাহিদ চমৎকার গান গেয়ে মুগ্ধ করলো ।
স্মৃতিতে অমলিন ,সবাই ভালো থাকুক সবসময়
ভ্রমন: বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক , গাজীপুর
আমার ভালো আম্মু ❤️❤️❤️❤️❤️❤️
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
5200
Dinajpur
Welcome to ' Thahomid Islam'' page My Name Is Thahomid Islam . I am 7 Years Old. I Love To
Akberpur
Dinajpur, 5200
RN blog is a travel blog channel. Various types of blog videos will be uploaded in this channel.thank
Dinajpur, Rajshahi
Dinajpur, 5200
উত্তরবঙ্গের জনপ্রিয় ট্রেন - একতা/দ্রুতযান এক্সপ্রেস
Dinajpur, 5200
Hello Everyone Welcome to our Page Ekota/drutojan/Panchagarh Express here u can all train information
Dinajpur Railway Station
Dinajpur, 5200
Ekota/Drutojan/Panchagarh Express একতা/দ্রুতযান/পঞ্চগড় এক্সপ্রেস