Dinajpur Stone Chips Repo.: কনস্ট্রাকশন স্টোন চিপস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান
Nearby businesses
Ghasipara
Sadar
Nawabganj
Raniganj Bazar
5800
New Baruliya Bazaar Birgonj Dinajpur
Nawabgonj Bazar
Banglahili Land Port
Goneshtola
Ghashipara Road
Dokkhin Balapara
High School Road
5200
You may also like
যেকোনো ধরনের কনস্ট্রাকশন স্টোন চিপস, ?
দিনাজপুর সদরে একটি নতুন পাথর ভাঙ্গা মেশিন বিক্রি হবে। মধ্যপাড়া পাথরের খনির মাত্র ২১ টন পাথর ভাঙ্গা হয়েছে। তারপর থেকে পাথরের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আর একটিও পাথর ভাঙ্গা হয়নি। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:০১৭১৭৫০৬৬৬৯
সাম্প্রতিককালে তুরস্কে যে ভয়াবহ ভূমিকম্পের ফলে অসংখ্য মানুষ মারা গেল, তার পিছনে কি শুধু প্রাকৃতিক দুর্যোগ এককভাবে দায়ী?!!!
উ: অবশ্যই না।
সেখানে বিল্ডিং তৈরি করতে যে নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছিল তা কোনভাবেই ভূমিকম্প সহনীয় সামগ্রী ছিল না! নিচের ছবিটি দেখলেই তা স্পষ্ট হবে। সেখানে যদি ভূমিকম্প সহনীয় ভালো মানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করা হতো তাহলে তাদের মৃত্যুর সংখ্যা অনেক অনেক কমে যেত। আমাদের বাংলাদেশও যেহেতু একটি "ট্রিপল জংশন প্লেটের হটস্পট" এর মধ্যে ভৌগলিকভাবে অবস্থিত সেহেতু আমাদের দেশে ভূমিকম্পের ঝুঁকির পরিমাণ অনেক বেশি। তাই আমাদের উচিত নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি বিবেচনা করা। এজন্য বাড়ি বা কোন স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে অবশ্যই পাথরকে প্রাধান্য দিতে হবে। পাথরকে আসলে নির্মাণ সামগ্রীর রাজা বলা হয় নিচের তথ্যগুলো জানলেই আমরা বুঝতে পারবো সেটি কেন বলা হয়।
পাথর হলো খুবই শক্ত, মজবুত ও দীর্ঘস্থায়ী সামগ্রী । পাথর প্রাকৃতিক উপায়ে গঠিত জটিল রাসায়নিক যৌগবিশেষ । বহুবিদ খনিজ সামগ্রী দীর্ঘমেয়াদি প্রাকৃতিক তাপ, চাপ ইত্যাদির প্রভাবে জটিল রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জমাটবদ্ধ হয়ে পাথরের উৎপত্তি ঘটায় । বহুবিধ খনিজ পদার্থের জটিল রাসায়নিক যৌগই পাথর ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস-এ নির্মাণসামগ্রী পাথরের গুরুত্ব:
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এ পাথর খু্বই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এ পাথরের বহুবিধ ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় । মানুষ আদিকাল থেকে পাথর ব্যবহার করে আসছে । প্রস্তর যুগের মানুষ পাথরকে আত্মরক্ষা ও পশু শিকারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করত । কালক্রমে এ পাথর নির্মাণের প্রধান উপকরণ এ পরিণত হয় । সড়ক, সেতু, ইমারত ইত্যাদি নির্মাণকার্যে পাথর ব্যবহার করা হয় । যেসকল পাথর আকৃতি প্রদত্ত শিলা হতে সংগৃহীত, দৃঢ়, শক্ত, সমসত্ত্ব, অগ্নিরোধী, ক্ষয়রোধী, টেকসই, ওজনে ভারি, আকার-আকৃতিসম্পন্ন এ জাতীয় পাথরই নির্মাণ পাথর । নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত সামগ্রী সমূহের মধ্যে পাথরের ন্যায় স্থায়িত্বশীল সামগ্রী অন্য আর একটিও নেই বিধায় পাথরকে নির্মাণ উপকরণের রাজা বলা হয় ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এর পাথরের নাম ও ব্যবহার:
১.গ্রানাইট: ভিত্তি নির্মাণ, পিলার, ইমারত, ব্রিজ, পিলার, রেলপথের ব্যালাস্ট, রাস্তার খোয়া, কারুকার্য ইত্যাদি।
২.ট্রাপ ও ব্যাসাল্ট: ভিত্তি নির্মাণ, কংক্রিটের খোঁয়া, কৃত্রিম পাথর তৈরি, পেভিং ।
৩.বেলে পাথর: ইমারত নির্মাণ, রাস্তার খোয়া, যাঁতা ও শানপাথর ।
৪.চুনাপাথর: চুন ও সিমেন্ট তৈরি, রাস্তার খোয়া, রেলপথের ব্যালাস্ট, ইমারত ।
৫.শেল: খেলনা, সিরামিক ।
৬.নিস ও সিস্ট: পেভিং এর কাজ, গাঁথুনির কাজ ।
৭.ল্যাটারাইট: রাস্তার খোয়া, ছোট খাটো নির্মাণ ।
৮.কোয়ার্টজাইট: ঠেস দেয়াল, এপ্রোন, রিভিটমেন্ট, খোয়া ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এ নির্মাণ পাথরের বৈশিষ্ট্যসমূহ:
নির্মাণ কাজে ব্যবহার উপযোগী উত্তম পাথরের গড়ন ও গঠনশৈলী নিখুঁত হবে । এর পর্যাপ্ত কাঠিন্য, ঘাতসহনীয়তা, শক্তি, ক্ষয়রোধ ক্ষমতা, আগুন-তাপরোধক ক্ষমতা ও কার্য সুবিধা থাকবে এবং তরল খুবই নগন্য হবে । এগুলোতে ছিদ্র খুবই কম থাকবে এবং ভারী হতে হবে। এগুলো আকর্ষণীয় বর্ণের সৌন্দর্যবর্ধন হতে হবে।
১.পাথরের গঠনশৈলী: পাথরের উৎপত্তিতে যে প্রক্রিয়ায় পাথরের কণাগুলি সন্নিবেশিত হয় ঐ প্রক্রিয়ার উপর পাথরের গঠনশৈলী নির্ভর করে ।
২.আপেক্ষিক গুরুত্ব ও ঘনত্ব: পাথরের মোট ওজনকে তার মোট আয়তন দিয়ে ভাগ করলে ঘনত্ব পাওয়া যায় । অধিক ঘনত্বের পাথরের আপেক্ষিক গুরুত্বও অধিক হয় এবং শক্তিও অধিক হয় ।
৩.পাথরের কাঠিন্য, ঘাতসহন ক্ষমতা ও শক্তি: যে পাথর দ্বারা অন্য পাথরের উপর আঁচড় বা দাগটানা যায়, তার কাঠিন্য অধিক ।
৪.পাথরের ক্ষয়রোধ ক্ষমতা: যে পাথর ঘর্ষণে কম ক্ষয় প্রাপ্ত হয় তা রাস্তা তৈরির সামগ্রী হিসাবে ব্যবহার হয় ।
৫.বাহ্যিক অবয়ব ও বর্ণ: সাম্য বর্ণের পাথর সাধারণত শক্তিশালী ও স্থায়ত্বশীল । কারুকার্য, স্মৃতিসৌধ নির্মাণের জন্য পাথরের এ-জাতীয় গুণ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ।
৬.তরলের প্রবেশ্যতা: পাথরের ভিতর দিয়ে তরল পদার্থের প্রবাহ দুর্বল পাথর নির্দেশ করে অর্থাৎ রন্ধ্রযুক্ত পাথরের ভিতর দিয়ে তরল পদার্থ প্রবাহিত হতে পারে । উত্তম পাথর তরল অপ্রবেশ্য হবে ।
৭.পাথরের তাপসহন ক্ষমতা: পাথর তাপ কুপরিবাহী । তাই বিল্ডিং তাপের প্রভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় না বরং তাপকে নিয়ন্ত্রণ করে এর ফলে বিল্ডিং শীতকালে গরম এবং গরমকালে শীতল পরিবেশ সৃষ্টি করে।
Modified by:
Dinajpur Stone Repository.
পিডিবি মোড়, দিনাজপুর সদর।
01717506669
বিল্ডিং নির্মাণের ক্ষেত্রে ইটের খোয়ার পরিবর্তে পাথরের চিপস ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা:
একটি বিল্ডিং উপাদান নির্বাচন করার সময়, একজন প্রকৌশলীকে অবশ্যই বিল্ডিংটি কোন উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়েছে সেটি সর্বপ্রথম নির্বাচন করা এবং সেই অনুযায়ী বিল্ডিং এর সঠিক নির্মাণ উপাদান সিলেক্ট করা। নির্দিষ্ট মাত্রায় সুরক্ষা নিশ্চিত করার পরই কেবল মাত্র একটি বিল্ডিং ব্যবহারের উপযোগী হয়। সুরক্ষা অনিশ্চিত রেখে একটি বিল্ডিং কোনভাবেই সম্পদ হিসেবে পরিগণিত হয় না, বরং তা ঝুঁকির কারণ হয়ে দাঁড়ায়!!!
নির্মাণ উপকরণ হিসেবে ইটকে কোনো বিবেচনাতেই ভালো উপকরণ বলা যায় না। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উৎস থেকে মাটি সংগ্রহের কারণে উৎপাদিত সামগ্রীর সমসত্বতা পাওয়া যায় না। ওজনে ভারী ও ছিদ্রযুক্ত হওয়ায় অতিরিক্ত পানি শোষণ করে, যা নিজ ওজনের ২০ শতাংশ। আকার–আকৃতিতেও একটির চেয়ে অন্যটির ভিন্নতা লক্ষ করা যায়।
একটি ভবনের ওপর ক্রিয়াশীল ভূমিকম্প বল ভবনের মোট ওজনের সরাসরি সমানুপাতিক। অর্থাৎ ভবনের মোট ওজন যত বেশি হবে, তত বেশি ভূমিকম্প বল ভবনের ওপর ক্রিয়াশীল হবে। সুতরাং ভূমিকম্প বিবেচনায় ইটের মতো একটি ভারী সামগ্রীকে কোনোমতেই ভালো নির্মাণসামগ্রী বলা যায় না। তা ছাড়া পার্টিশন ওয়াল হিসেবে ব্যবহৃত ইটের দেয়ালের কারণে ভবনের ফাউন্ডেশন, কলাম, বিম ও মেঝে ইত্যাদি সব উপাদানের ওজন বেড়ে যায়। ফলে ভবনের মোট খরচ বেড়ে যায়। অধিকন্তু ভবনটি ভূমিকম্প দুর্যোগ বিবেচনায় বিপদাপন্ন অবস্থায় থাকে।
অতিরিক্ত পানি শোষণক্ষমতার কারণে বাতাসের জলীয় বাষ্প অথবা অন্য কোনো উৎস থেকে আর্দ্রতা গ্রহণ ও ত্যাগের ফলে দেয়ালের গায়ে লবণকণা জমে এবং রং–প্লাস্টার ও দেয়ালের ক্ষতি সাধন করে বলে ভবনের রক্ষণাবেক্ষণ খরচ অনেক বেড়ে যায় এবং অস্বস্তিকর পরিবেশের সৃষ্টি করে। ইটের আকার ও আকৃতির ভিন্নতার কারণে গাঁথুনিতে এবং প্লাস্টারে সিমেন্ট মর্টারের পরিমাণ বেশি লাগে, যা দেয়ালকে দুর্বল করে আর নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধি করে।
অন্যদিকে ইটের খোয়ার পরিবর্তে পাথরের চিপস ব্যবহার করলে অতি সহজেই এসব ঝুঁকির হাত থেকে নিজে স্বপ্নের স্থাপনাটিকে সুরক্ষিত করা যায়। পৃথিবীর সর্বত্রই স্টোন চিপস হিসাবে গ্রানাইট পাথরের ব্যবহার সবথেকে বেশি ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা স্বীকৃত। এই পাথর সহজলভ্য এবং প্রচন্ড শক্তিশালী হওয়ায় এর দ্বারা নির্মিত কংক্রিটের "বেয়ারিং ক্যাপাসিটি" অনেকাংশে বেড়ে যায়। এখন গ্রানাইটের গঠন, উৎপত্তিস্থল, ইঞ্জিনিয়ারিং প্রপার্টিস ইত্যাদি নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হল:
গ্রানাইট , মহাদেশীয় ভূত্বকের সবচেয়ে সাধারণ শিলা। এটি একটি স্পষ্টভাবে স্ফটিকের মতো বড়-, মাঝারি- বা সূক্ষ্ম-দানাযুক্ত বিশাল আগ্নেয় শিলা, যা একটি ম্যাগম্যাটিক গলনের বিশাল গভীরতায় ধীর শীতল এবং দৃঢ়করণের ফলে গঠিত হয়। গ্রানাইট গ্রানাইটাইজেশন প্রক্রিয়ার ফলে রূপান্তরের সময়ও গঠন করতে পারে। স্বতন্ত্র গ্রানাইট ম্যাসিফগুলি প্রায়শই হয় আগ্নেয়, বা রূপান্তরিত বা এমনকি মিশ্র উৎসের জন্য দায়ী করা হয়। গ্রানাইটের একজাতীয় গঠন, মনোরম রঙ, উচ্চ শক্তি এবং ন্যায্যতার কারণে একটি বিল্ডিং পাথর হিসাবে মানুষ প্রাচীনকাল থেকেই ব্যবহার করে আসছে। সহজ উপায়ে খনির প্রক্রিয়াকরণ এর অন্যতম কারণ হিসেবে পরিগণিত হয়। পাথর উপকরণ প্রধান সূচক কম্প্রেসিভ শক্তি, ব্র্যান্ড দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এই ভিত্তিতে, পাথরের উপকরণগুলি শক্তিশালী - 10 থেকে 300 Mn / m2 (1 Mn / m2 - 10 kgf / cm2), মাঝারি শক্তি - 2.5-10 Mn / m2 এবং নিম্ন-শক্তি - 0.4-5 Mn / m2 পর্যন্ত বিভক্ত। বহিরঙ্গন কাঠামোতে ব্যবহৃত পাথরের উপকরণগুলি হিম প্রতিরোধের এবং জল প্রতিরোধের একটি নির্দিষ্ট ডিগ্রী থাকতে হবে। প্রয়োগের ক্ষেত্রের উপর নির্ভর করে, পাথরের উপাদানগুলিও জল শোষণ, অ্যাসিড প্রতিরোধের, ঘর্ষণ ডিগ্রি ইত্যাদি দ্বারা মূল্যায়ন করা হয়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, গ্রানাইট মূলত ভারমন্ট, জর্জিয়া, দক্ষিণ ডাকোটা এবং উইসকনসিনে খনন করা হয়। চূর্ণ এবং চূর্ণ গ্রানাইট (গ্রানাইট চূর্ণ পাথর এবং আংশিক ধ্বংসস্তূপ) প্রধানত কংক্রিট উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়, ফুটপাথ, রকফিল এবং রেলওয়ে ব্যালাস্ট হিসাবে। এছাড়া জটিল নির্মাণ কাজ, সাবগ্রেড এবং ফুটপাথ নির্মাণ, সেইসাথে কৃত্রিম কাঠামো এবং রাস্তা রক্ষণাবেক্ষণ ভবন সহ ফুটপাথ নির্মাণ, উচ্চ-গতির রাস্তার ডিভাইস, এবং স্কোয়ার, ভূগর্ভস্থ টানেল এবং গ্রাউন্ড ওভারপাস নির্মাণে ব্যবহার করা হয়।
বাংলাদেশের বড় বড় মেগা প্রজেক্টে এখন আমাদের দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্পে পাথর ব্যবহার অবশ্যম্ভাবী হয়েছে যেমন: পদ্মা সেতু নির্মাণে সম্পূর্ণরূপে মধ্যপাড়া কঠিন শিলা প্রকল্পে পাথর ব্যবহার করা হয়েছে। ভূমিকম্প সহনীয় শহর গড়তে একটি দক্ষ ও কার্যকরী শহরের পরিকল্পনা কৌশল তৈরি করে তা প্রচারেরও উদ্যোগ নিয়েছে হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এইচবিআরআই)।এইচবিআরআই সূত্র জানায়, বাড়ি ও বহুতল ভবন নির্মাণে ছাদ ঢালাইয়ে আর ভাঙা ইট ব্যবহার করা হবে না। পাবলিক ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্ট (পিডব্লিউডি) এখন থেকে সকল ভবনের ঢালাই কাজে পাথর ব্যবহার করবে।
তাই মিস্ত্রি বা কোন ঠিকাদারের কথায় প্রভাবিত না হয়ে নিজের স্বপ্নের স্থাপনাটিকে পাথরের চিপ দিয়ে নির্মাণ করে সুরক্ষা নিশ্চিত করা এখন আপনার দায়িত্ব। শুধুমাত্র আপনার ছোট্ট একটি ভুলের কারণে, যা আপনি মানুষের কথায় প্রভাবিত হয়ে স্বল্প কিছু টাকা বাঁচানোর জন্য নিয়েছিলেন তা যেকোনো সময় অল্প কয়েক সেকেন্ডের একটি ভূমিকম্পে সম্পূর্ণ স্থাপনাটিকে ধ্বংসস্তূপ করে ফেলতে পারে এবং সেই ধ্বংসস্তূপের নিচে থাকতে পারে আপনার বা আপনার পরিবারের নির্জীব দেহ!!! এখন সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ আপনার হাতে!!!
Modified By:
S B Basak
Assistant Professor, ESE Dept.
JKKNIU, Mymensingh.
Dinajpur Stone Chips Repo.: কনস্ট্রাকশন স্টোন চিপস সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান updated their phone number.
পাথরকে কেন নির্মাণ সামগ্রীর রাজা বলা হয়!!!
পাথর হলো খুবই শক্ত, মজবুত ও দীর্ঘস্থায়ী সামগ্রী । পাথর প্রাকৃতিক উপায়ে গঠিত জটিল রাসায়নিক যৌগবিশেষ । বহুবিদ খনিজ সামগ্রী দীর্ঘমেয়াদি প্রাকৃতিক তাপ, চাপ ইত্যাদির প্রভাবে জটিল রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় জমাটবদ্ধ হয়ে পাথরের উৎপত্তি ঘটায় । বহুবিধ খনিজ পদার্থের জটিল রাসায়নিক যৌগই পাথর ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস-এ নির্মাণসামগ্রী পাথরের গুরুত্ব:
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এ পাথর খু্বই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এ পাথরের বহুবিধ ব্যবহার লক্ষ্য করা যায় । মানুষ আদিকাল থেকে পাথর ব্যবহার করে আসছে । প্রস্তর যুগের মানুষ পাথরকে আত্মরক্ষা ও পশু শিকারের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করত । কালক্রমে এ পাথর নির্মাণের প্রধান উপকরণ এ পরিণত হয় । সড়ক, সেতু, ইমারত ইত্যাদি নির্মাণকার্যে পাথর ব্যবহার করা হয় । যেসকল পাথর আকৃতি প্রদত্ত শিলা হতে সংগৃহীত, দৃঢ়, শক্ত, সমসত্ত্ব, অগ্নিরোধী, ক্ষয়রোধী, টেকসই, ওজনে ভারি, আকার-আকৃতিসম্পন্ন এ জাতীয় পাথরই নির্মাণ পাথর । নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত সামগ্রী সমূহের মধ্যে পাথরের ন্যায় স্থায়িত্বশীল সামগ্রী অন্য আর একটিও নেই বিধায় পাথরকে নির্মাণ উপকরণের রাজা বলা হয় ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এর পাথরের নাম ও ব্যবহার:
১.গ্রানাইট: ভিত্তি নির্মাণ, পিলার, ইমারত, ব্রিজ, পিলার, রেলপথের ব্যালাস্ট, রাস্তার খোয়া, কারুকার্য ইত্যাদি।
২.ট্রাপ ও ব্যাসাল্ট: ভিত্তি নির্মাণ, কংক্রিটের খোঁয়া, কৃত্রিম পাথর তৈরি, পেভিং ।
৩.বেলে পাথর: ইমারত নির্মাণ, রাস্তার খোয়া, যাঁতা ও শানপাথর ।
৪.চুনাপাথর: চুন ও সিমেন্ট তৈরি, রাস্তার খোয়া, রেলপথের ব্যালাস্ট, ইমারত ।
৫.শেল: খেলনা, সিরামিক ।
৬.নিস ও সিস্ট: পেভিং এর কাজ, গাঁথুনির কাজ ।
৭.ল্যাটারাইট: রাস্তার খোয়া, ছোট খাটো নির্মাণ ।
৮.কোয়ার্টজাইট: ঠেস দেয়াল, এপ্রোন, রিভিটমেন্ট, খোয়া ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাটেরিয়ালস এ নির্মাণ পাথরের বৈশিষ্ট্যসমূহ:
নির্মাণ কাজে ব্যবহার উপযোগী উত্তম পাথরের গড়ন ও গঠনশৈলী নিখুঁত হবে । এর পর্যাপ্ত কাঠিন্য, ঘাতসহনীয়তা, শক্তি, ক্ষয়রোধ ক্ষমতা, আগুন-তাপরোধক ক্ষমতা ও কার্য সুবিধা থাকবে এবং তরল খুবই নগন্য হবে । এগুলোতে ছিদ্র খুবই কম থাকবে এবং ভারী হতে হবে। এগুলো আকর্ষণীয় বর্ণের সৌন্দর্যবর্ধন হতে হবে।
১.পাথরের গঠনশৈলী: পাথরের উৎপত্তিতে যে প্রক্রিয়ায় পাথরের কণাগুলি সন্নিবেশিত হয় ঐ প্রক্রিয়ার উপর পাথরের গঠনশৈলী নির্ভর করে ।
২.আপেক্ষিক গুরুত্ব ও ঘনত্ব: পাথরের মোট ওজনকে তার মোট আয়তন দিয়ে ভাগ করলে ঘনত্ব পাওয়া যায় । অধিক ঘনত্বের পাথরের আপেক্ষিক গুরুত্বও অধিক হয় এবং শক্তিও অধিক হয় ।
৩.পাথরের কাঠিন্য, ঘাতসহন ক্ষমতা ও শক্তি: যে পাথর দ্বারা অন্য পাথরের উপর আঁচড় বা দাগটানা যায়, তার কাঠিন্য অধিক ।
৪.পাথরের ক্ষয়রোধ ক্ষমতা: যে পাথর ঘর্ষণে কম ক্ষয় প্রাপ্ত হয় তা রাস্তা তৈরির সামগ্রী হিসাবে ব্যবহার হয় ।
৫.বাহ্যিক অবয়ব ও বর্ণ: সাম্য বর্ণের পাথর সাধারণত শক্তিশালী ও স্থায়ত্বশীল । কারুকার্য, স্মৃতিসৌধ নির্মাণের জন্য পাথরের এ-জাতীয় গুণ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ।
৬.তরলের প্রবেশ্যতা: পাথরের ভিতর দিয়ে তরল পদার্থের প্রবাহ দুর্বল পাথর নির্দেশ করে অর্থাৎ রন্ধ্রযুক্ত পাথরের ভিতর দিয়ে তরল পদার্থ প্রবাহিত হতে পারে । উত্তম পাথর তরল অপ্রবেশ্য হবে ।
৭.পাথরের তাপসহন ক্ষমতা: পাথর তাপ কুপরিবাহী । তাপের প্রভাবে পাথর ও পাথর নির্মিত ইমারত বিযোজন ও বিভাজিত হতে পারে ।
৮.পাথরের তড়িৎ বহন ক্ষমতা: পাথরের তড়িৎ বহন ক্ষমতা খুবই কম কিন্তু ভিজা অবস্থায় অধিক পরিমান তড়িৎ পরিবহন করতে পারে ।
৯.পাথরের শোধন গুণ: পাথর খাদ হতে সদ্য আহরিত পাথরে জলীয়কণা থাকে । এটাকে পাথরের খণি রস বা খনি অম্বি বলা হয় ।
Modified by:
Dinajpur Stone Repository.
পিডিবি মোড়, দিনাজপুর সদর।
01717506669
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Dinajpur
5200
Dinajpur, 5260
1. Now a day,s malta is popular fruites in our country . 2. At present time it is cultiveting in our
Ghoraghat
Dinajpur, 5291
যে কোনো প্রকার ব্যাগ,পোস্টার,কার্ড, ব্যানার ইত্যাদি কাস্টমাইজ করে দেওয়া হয়
Birampur Dhaka Mor
Dinajpur, 5200
hey i am jeasan al mahamud from birampur .i am a sales manger in birampur bata showroom in birampur , now you can order all bata product in my page .its very simple way to order...
Biral
Dinajpur, 5200
#Digital Marketer #Professtional Freelancer #Social Media Optimizer #Lead Generation Expert #Virtual Assistant
Rangpur
Dinajpur
খাটি ঘি, খাটি মধু, কালোজিরার তেল, বাদামের তেল, খাটি সরিষার তেল ও মাশরুম পাওয়া যাচ্ছে।