Al-Nur Solar Energy
Sale Solar Home System In Local Area At Setabgonj, Dinajpur. আলোকিত গ্রাম আলোকিত বাংলাদেশ
°কক্সবাজার এক্সপ্রেস ✌️🙂
এই যাত্রীদের না কী আবার দিব বুলেট ট্রেন কাচওয়ালা পর্যটক ট্রেন. আমদের কে মুড়ির টিন দরকার, যে জাতি ১৬ই ডিসেম্বর জাতীয় শহীদ মিনার এবং কবরস্থানে ময়লা ফেলতে পারে!
এটাই আমরা বাঙালি.. 🙂
আল্লাহ আমাদের উপর দয়া করেন। ৯.৩৫ মিনিট ভূমিকম্প
হয়তো বা আমি আপনি ২/১ জন বয়কট করলে হয়তো বিলিয়ন ডলার কোম্পানির কিছুই হবে না। কিন্তু এটাই আমাদের ইসলামের প্রতি ভালোবাসা। কি হবে না হবে সেটা দেখা আমাদের দায়িত্ব না। যদিও অনেক বিজয়ের ইতিহাস রয়েছে
মনে আছে হযরত ইব্রাহিম (আ:)কে যখন আগুনে নিক্ষেপ করা হয়ে ছিল তখন একটি ব্যাঙ সেই আগুনে প্রস্রাব করেছিল।
হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম ব্যাঙকে প্রশ্ন করলেন, তুমি কেন এই কাজটি করেছিলে?
উত্তরে ব্যাঙ বলে, আমার এই ক্ষুদ্র পানির ছিটায় আগুন যে নিববে না তা আমি জানি , আমি আল্লাহ রাব্বুল আলামীনকে দেখাতে চাই, যে আমি নমরুদের পক্ষে নই, আমি এক এবং অদ্বিতীয় আল্লাহ ও তাঁর বন্ধু ইব্রাহিমের পক্ষে।
আমি ইসরায়েলর পক্ষে নই। আমি ফিলিস্তিন এবং আল আকসার পক্ষে।
©️
দুনিয়াকে সব ইয়াজিদি
ইস আফসোসমে মারগায়ে
সার মিলগায়া হুসাইনকা
লেকিন হাত না মিলা!
দুনিয়ার সব বর্ণবাদী
এই আফসোসে মরে যাচ্ছে
ছিন্নদেহ মিলল ফিলিস্তিনিদের
কিন্তু হাত মিলল না।।
আরবের শাসকদের নৈতিক দুর্বলতা কোথায় জানেন?
উসমানীয় খেলাফতের পতনের পর আরব অঞ্চল ব্রিটিশ, ফ্রান্স দখল করে নেয়।
তারপর ইসরাহিলকে যেভাবে ফিলিস্তি.. দিয়ে দেয়, একি ভাবে আলে সৌদ কেও আরব দিয়ে দেয়।
কারণ তারা ছিল উসমানীয় খেলাফত পতনের সহযোগী।
এখন চিন্তা করেন যাদের কাছ থেকে পাওয়া ভুমি তাদের সাথে কেমন আচরণ হবে?
আদব” আল্লাহ তায়ালার রহমতের টুপি ❤️
উহা মাথায় দিয়া যেখানেই যাবে,সেখানেই ইজ্জত পাবে 🥰
----মাওলানা জালালউদ্দিন রুমী (রহঃ)
فَاللَّهُ خَيْرٌ حَافِظًا وَهُوَ أَرْحَمُ الرَّاحِمِينَ
‘‘অবশ্যই আল্লাহ উত্তম হেফাজতকারী এবং তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু’'। (সূরা ইউসুফঃ ৬৪)
হামাস কেন প্রথমে হামলা করেছিল?
৭ই অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা ইজরায়েলে প্রথম রকেট হামলা করেছিল কেন? সামর্থে সমান নয় জেনেও কেন তাঁরা ওই রাষ্ট্রের সাথে লড়তে যায়?
সীরাতের পাঠকরা জানেন যে, বদর যুদ্ধ মক্কার কাফিররা শুরু করেনি। রাসূল ﷺ নিজেই শুরু করেছিলেন। মদীনায় আসার পর, ২য় হিজরির রবিউল আউয়াল মাসে কুরাইশদের একটি কাফেলাকে আটকানোর জন্য রাসূল ﷺ দুইশজন সাহাবি নিয়ে বুআছ এলাকায় গিয়েছিলেন। একই সময়ে প্রায় ৭০ জন সাহাবি আবওয়া এলাকায় একটি অভিযান করেছিলেন। জুমাদুল উলা মাসে আবু সুফিয়ানের নেতৃত্বাধীন সিরিয়াগামী একটি ব্যবসায়ী কাফেলাকে আটকানোর জন্য সাহাবিরা যুল উশাইরা নামক এলাকায় অভিযান করেছিলেন। কিন্তু তখন ওই অভিযান সফল হয়নি। রজব মাসে আবদুল্লাহ ইবন জাহাশ (রা.) এর নেতৃত্বে ওয়াদিয়ে নাখলা এলাকায় একটি সফল অভিযান হয়েছিল। ওই পথে মক্কাবাসী ইয়ামেনের সাথে ব্যবসা করত। আবু সুফিয়ানের কাফেলা সিরিয়া থেকে ফেরার সময় তাদের আটকানোর জন্য রাসূল ﷺ রামাদান মাসে ৩১৩ জন সাহাবি নিয়ে বের হয়েছিলেন এবং ওই অভিযানই বদর যুদ্ধে পরিণত হয়েছিল। মুসলমানদের আগমনের বার্তা পেয়ে আবু জাহল এক হাজার সৈন্য নিয়ে বদর প্রান্তরে হাজির হয়েছিল। এই হচ্ছে বদর যুদ্ধের ঘটনাক্রম।
এবার দুটি সিচুয়েশনকে একত্রে প্রশ্ন করুন। কেন হামাস প্রথমে হামলা করেছিল? কেন রাসূল ﷺ বদর যুদ্ধ শুরু করেছিলেন?
কিন্তু প্রশ্ন তো আরও গভীরে। মক্কার বাসিন্দাদেরকে মক্কা ছেড়ে মদীনায় আসতে হয়েছিল কেন? কেন শহীদ হয়েছিলেন সুমাইয়া ও ইয়াসির? কেন রক্ত ঝরেছিল আম্মার, বিলাল, খাব্বাব, ইবন মাসউদের? কেন মুসলমানদেরকে আবিসিনিয়া হিজরত করতে হয়েছিল? কেন উটের পঁচা নাড়িভুড়ি চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল আমার নবীর ওপর? কেন তাঁকে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল, বাধ্য করা হয়েছিল মক্কা ত্যাগ করতে? কেন হিজরতের সময় বহু সাহাবির ধন সম্পদ মক্কাবাসী কেড়ে রেখেছিল?
একইভাবে, কেন ফিলাস্তিনের বাসিন্দাদেরকে গত ৮০ বছর ধরে নিজদেশে পরবাসী করে রাখা হয়েছে? কেন প্রতিনিয়ত হত্যা করা হচ্ছে হাজারো মুসলমানকে? কেন তাঁরা ওই ইজরায়েলের কারাগারে বন্দী? কেন পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি নির্মাণ হচ্ছে? গাজা কেন অবরুদ্ধ? কেন বিশ্ব ফিলাস্তিনের ক্ষেত্রে একচোখা?
War এবং Battle এক জিনিস নয়। Battle একদিনে হয়। যেমন, Battle of Badr, যা হয়েছিল ২য় হিজরির ১৭ই রামাদান। কিন্তু কুরাইশ ও মুসলিমদের মধ্যে War তথা যুদ্ধাবস্থা চলছিল এর বহু আগ থেকে এবং সেই যুদ্ধাবস্থা শুরু করেছিল মক্কাবাসী। এভাবে, ফিলাস্তিনে চলমান Battle শুরু হয়েছে ৭ই অক্টোবর, হামাসের রকেট হামলার মাধ্যমে। কিন্তু ফিলাস্তিনি মুসলমানদের বিরুদ্ধে যায়নিস্টদের যুদ্ধাবস্থা চলে আসছে গত শতকের ৩০’র দশক থেকে এবং এই যুদ্ধাবস্থা শুরু করেছিল ব্রিটিশ ও ইহুদিরা। তাই শতাব্দীব্যাপী চলমান অত্যাচারের প্রতিবাদে ফিলাস্তিনিদের একদিনের হামলাকে কেন্দ্র করে যারা তাঁদেরকে দোষারোপ করছেন, তাঁরা বদর যুদ্ধ এবং এর ৬ মাস আগ থেকে রাসূল ﷺ এর কার্যক্রমকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? অনেকে বলেন, হামাস কেন নিরপরাধ ইহুদিদের হত্যা করছে? আমি আপনারে জিজ্ঞাসি, অন্যের দেশ জোরপূর্বক দখল করে রাখা লোকেরা নিরপরাধ হয় কীভাবে? ফিলাস্তিনিদের ওপর গত ৮০ বছরের অবর্ণনীয় অত্যাচার কীভাবে ভুলে যান আপনারা?
পশ্চিমাদের দেখাদেখি আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্রও ইজরায়েলের সব অত্যাচারকে সমর্থন করছে। কারণ একটিই, মুসলমানদের প্রতি তীব্র ঘৃণা! অনেক পণ্ডিতকেও হামাসকে ‘সন্ত্রাসী’ বলতে শুনি! আশ্চর্য লাগে! এরা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে সুভাষচন্দ্র বসু, ক্ষুদিরাম বসু, ভাগাত সিং, রাজগুরু, চন্দ্রশেখর আজাদ, রামপ্রকাশ বিসমিল, আশফাকুল্লাহ খান প্রমুখের কর্মকাণ্ডকে কীভাবে দেখে? ওরা সন্ত্রাসী ছিল নাকি বিপ্লবী? ওরা বিপ্লবী হলে হামাস সন্ত্রাসী হয় কীভাবে?
কেউ কেউ বলছেন, ফিলাস্তিনিরা যুদ্ধ বাদ দিয়ে বিজ্ঞান পড়লে নাকি এতদিনে মঙ্গল গ্রহে চলে যেত! যাদের মানুষ হয়ে বাঁচার অধিকারটুকু কেড়ে নেওয়া হয়েছে, তাঁরা তাদের আত্মসম্মান, পরিবার, বাসস্থান সব ছেড়েছুড়ে মঙ্গল গ্রহে গিয়ে করবেটা কী? অনেকে আবার আপোস-মীমাংসা করে শান্তির সবক দিচ্ছেন। তো, এত বছর ধরে আপোসে কী সমাধান হলো? ফিলাস্তিনিরা কার সাথে আপোস করবে? যারা তাদের ঘর, পরিবার, জীবন, সম্মান সব কেড়ে নিয়েছে, তাদের সাথে? বসে কী লাভ হবে?
আমরা আমাদের ফিলাস্তিনি ভাইদেরকে শতভাগ সমর্থন করি। আমাদের সমর্থনে কী যায়-আসে, তা ভাবার ইচ্ছা নাই। কিন্তু এটি জানি, এরা আমাদের ভাই। যুদ্ধে-শান্তিতে, জয়ে-পরাজয়ে, জীবনে-মৃত্যুতে এরা আমাদের ভাই। এরা আমাদের ভাই।
We Stand in Solidarity with Our Brothers, any day.
ছবির মানুষগুলো আজ থেকে ৮১ বছর আগে পৃথিবীর কোথাও যখন থাকার জন্য আশ্রয় পাচ্ছিলো না, তাদের জন্য বিশ্বের কেউই তাদের ভূমি দিতে অপারগ ছিলো, ঠিক তখনই ১৯৪০ সালে একটু আশ্রয় পাওয়ার আশায় তারা ফিলিস্তিনে এসেছিলো। একমাত্র ফিলিস্তিনিরা দয়া দেখিয়ে নিজেদের জায়গা, খাবার, পরার কাপড় দিয়ে সাহায্য করেছিলো! জ্বী, এরাই হলো আজকের ইজরাইলিদের পূর্ব পুরুষ, ইহুদী!!
যারা এখন তাদের ভূমির মালিক ও আশ্রয়দাতাদের রক্ত পান করে চলেছে অহর্নিশ!!
Post Credit:page NewYork Bangladesh Community
LABBAYK YA AQSA!!
Today at Al Aqsa
#ইহুদি শায়খদের ছাত্র বাংলাদেশ।
যাক বাংলাদেশ ইসরায়েলি প্রেমিক পাও গেল! বাকি রইলো এদের চামচা।
"ফি- লি/ স্তিনী জাতি আবারো আমাদের আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে দিয়েছে, আমাদের মাঝে যেন পূনরায় রুহ ফুঁকে দিয়েছে, আমাদের মাঝে যেন আবারো প্রাণের সঞ্চার করেছে।"
- শায়খুল আজহার ইমামুল আকবার ড. আহমদ তায়্যিব মা জি আ
আয়া সোফিয়ার ভেঙ্গেছে শিকল, শিকল ভাঙ্গবে আল-আকসার! বাবরি আবার মসজিদ হবে, ফিলিস্তিন ছাড়বে দখলদার!
#ইনশাআল্লাহ ✊ #গাউসিয়া কমিটি
"দেশপ্রেম, জাতীয়তাবাদ বা স্বজাতিপ্রীতি কী আসাবিয়্যাহ কিংবা অন্ধকার যুগের কোন গুণ?"
-------------------------------------------
সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া আজহারি
আমাদের সমাজে ধর্ম নিয়ে অতি উৎসাহী বাড়াবাড়িকারী একদল মুসলমান তারা বলতে চান, ইসলামে দেশপ্রেম বলতে কিছু নেই। ইসলামে মুসলমান ভিন্ন অন্য কোনো জাতিস্বত্তাকে স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। দেশভিত্তিক জাতিস্বত্তা এটা আসাবিয়াত বা অন্ধকার যুগের কাজ। এই জাতীয়তাবাদকে ইসলাম স্বীকৃতি দেয় না।
তাদের কথা হচ্ছে, আল্লাহ পাক সমগ্র মুসলিম জাতিকে একটি জাতিস্বত্তা বা একটি একক জাতি হিসেবে ঘোষণা করেছেন, কাজেই এখানে আর কোন জাতিস্বত্তার অস্তিত্ব আসতে পারে না। যেমন আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআন মাজিদে অসংখ্যবার বলেছেন,
وَإِنَّ هَذِهِ أُمَّتُكُمْ أُمَّةً وَاحِدَةً وَأَنَا رَبُّكُمْ فَاتَّقُونِ
"তোমাদের এই উম্মত সব তো একই ধর্মের অনুসারী এক উম্মত এবং আমি তোমাদের রব্ব; অতএব আমাকে ভয় কর।" (আল-কুরআন, ২৩ঃ৫২)
প্রিয় ভাই ও বোনেরা! আমাদের প্রথম পরিচয় হচ্ছে আমরা মানুষ, দ্বিতীয় পরিচয়ই হচ্ছে, আমরা মুসলিম। আমাদের দ্বীনের নাম ইসলাম। এটাই আল্লাহ পাকের কাছে একমাত্র গ্রহণযোগ্য দ্বীন। এতে কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন ভাষাভাষী হিসেবে অথবা ভৌগোলিক অবস্থানের ভিন্নতার কারণে বা আধুনিক পৃথিবীতে ভিন্ন ভিন্ন রাষ্ট্রে ভাগ ভাগ হওয়ার কারণে কী অন্য কোনো জাতিস্বত্তার বিষয় আসতে পারে না?
আসুন নবি কারিম ﷺর জীবন থেকে কিছু উদাহরণ দেখার চেষ্টা করি।
১. সর্বপ্রথম কথা, যদি ন্যায়সংগত গোত্রবাদীতা খারাপ বিষয় হত তবে হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺ সর্বপ্রথম নিজের "কুরাইশি" পরিচয়কে মিটিয়ে দিতেন। কিংবা বনু হাশিম, বনু উমাইয়্যাহ এসব পরিচয়কে সবার আগে মিটিয়ে দিতেন৷ তিনি তা করেছেন কী?
না, বরং বলেছেন, আল আয়িম্মাতু মিন কুরাইশ। খলিফা বা রাষ্ট্রপ্রধান হবেন কুরাইশ খান্দান থেকে। এর উপর ভিত্তি করেই হজরত আবু বকর সিদ্দিক রা. প্রথম খলিফা হন। আর না হয়ত মদিনার আনসার সাহাবি হজরত সাদ ইবনু উবাদাহ রা. ও খলিফা হওয়ার শক্ত কেন্ডিডেট ছিলেন।
২. বুখারি শরিফের দুই ঈদের নামাজের অধ্যায়ে আম্মাজান আয়েশা সিদ্দিকা রা. কর্তৃক বর্ণিত হয়েছে যে, ঈদের দিনে হাবশী বা আবিসিনিয়ান কালো বর্ণের মানুষেরা মসজিদে নববীর ভেতরে ঢাল তলোয়ার দিয়ে খেলা করছিলেন। হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺ আমাকে জিজ্ঞেস করছিলেন, হে আয়েশা! তুমি কী তাদের খেলা দেখতে চাও? আমি বললাম, হ্যাঁ। অতঃপর আমি নবি কারিম ﷺর পবিত্র কাঁধ মোবারকের উপর মাথা রেখে তাঁদের খেলা দেখালাম। নবি কারিম ﷺ তাঁদেরকে উদ্দেশ্য করে বলছিলেন, "হে বনি আফরিদা! চালিয়ে যাও!" (হাদিস নং- ৯৪৯/৯৫০)
"হাবশী বা তৎকালীন, হাবাশা বা আবিসিনিয়া"র সেসকল সাহাবারা কিন্তু মুসলমানই ছিলেন। তো হাদিসের বর্ণনায় কিন্তু তাঁদের আলাদা জাতিস্বত্তাকে স্বীকৃতি দিয়েই তাদেরকে "হাবশী" বা আবিসিনিয়ান বলা হয়েছে। নবি কারিম ﷺর যুগে মাওলা আলি রা., মুয়াজ বিন জাবাল রা. , আবু মুসা আল আশয়ারি রা. কে ইয়েমেনে পাঠানো হয়েছে। সেখানে ইয়েমেনবাসীকে ইয়েমেনীই বলা হয়েছে। সাহাবাগনকে পাঠানোর আগে ইয়েমেনের মানুষের আলাদা কিছু বৈশিষ্ট্যও নবি কারিম ﷺ বর্ণনা করেছেন। এরকম অজস্র উদাহরণ দেয়া যাবে যেখানে নবি কারিম ﷺ অনেক দেশের মুসলমান অধিবাসীকে ভাষার ভিন্নতার কারণে কিংবা আলাদা ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে ভিন্ন জাতিস্বত্তার স্বীকৃতি দিয়েছেন। খুলাফায়ে রাশিদিন কিংবা সাহাবায়ে কেরামের জীবনেও এমন অসংখ্য উদাহরণ আছে।
তো আমরা নিজেদেরকে "বাংগালী বা বাংলাদেশী" বললে সমস্যা কী? আমরা শুরুতেও মুসলমান, শেষ পর্যন্তও আমাদের পরিচয় আমরা মুসলমান। এতে সমস্যা কী?
৩. এবার আসুন দেখি দেশভিত্তিক জাতীয়তাবাদ বা গোত্রবাদ বলতে কিছু আছে কীনা!
হুজুর রাসুলুল্লাহ ﷺকে জিজ্ঞেস করা হলো, যদি কোনো ব্যক্তি তার কওমকে (জাতি বা গোত্রকে) ভালোবাসে তবে কী তা আসাবিয়্যাহ বা অন্ধকার যুগের উগ্র গোত্রপ্রেম কিংবা উগ্র জাতীয়তাবাদীতার মধ্যে পড়বে?
নবি কারিম ﷺ বললেন,
قال لا، ولكن من العصبية أن ينصر الرجل قومه على الظلم
না, কিন্তু যদি সে তার কওম বা জাতিকে জুলুমের ব্যাপারে সাহায্য করে তবে এটা আসাবিয়্যাহ বা উগ্র গোত্রবাদীতা কিংবা উগ্র জাতীয়তাবাদ।
মুসনাদ আহমদ ইবনে হাম্বল, হাদিস নং-১৬৬৪৫, মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবাহ, হাদিস নং- ৩৬৬৭২
কাজেই ভাষাভিত্তিক কিংবা আধুনিক ভৌগোলিক অবস্থান ভিত্তিক আলাদা জাতীয়তাবাদে কোনো সমস্যা নেই৷ কিন্তু নিজের দেশকে অন্যায় অবিচার করার সময়ে সাহায্য করার নামই হচ্ছে আসাবিয়্যাহ বা উগ্র গোত্রবাদীতা কিংবা উগ্র জাতীয়তাবাদ। নিজের গোত্র, জাতি, দেশ যদি ন্যায়ের পক্ষে না থাকে তবে তাদেরকে সাহায্য করা জায়েজ নেই। কারণ ইসলামে জুলুমের কোনো স্থান নেই। অন্যায় পথে নিজের দেশকে সাহায্য ও সমর্থন করার নামই হচ্ছে আসাবিয়্যাহ বা উগ্র গোত্রবাদীতা কিংবা উগ্র জাতীয়তাবাদ। এটা হারাম। এমনিতে যে যার যার দেশ, গোত্র, জাতিকে ভালোবাসা মন্দ কোনোকিছু নয়। অপর দেশ, জাতি কিংবা গোত্রকে হিংসা করা ও তাচ্ছিল্য করা হচ্ছে আসাবিয়্যাহ যা হারাম।
Mawlid gathering at the Blagaj Tekke in Mostar, Bosnia celebrating the Prophet's birthday (ﷺ) ঈদে মিলাদুন্নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বসনিয়া ।
Muslims attend Mawlid ﷺprayers and celebrations at Al-Aqsa Mosque in Al Quds.
মসজিদে আল-আক্বসা শরিফে মুসলমানদের মিলাদুন্নবী ﷺ আয়োজন ❤️💙
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী ﷺ উদযাপিত
------
গতকাল সকাল ১১টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী ﷺ উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল এবং পথচারীদের মাঝে খাবার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা কাদেরিয়া তৈয়্যেবিয়া কামিল মাদরাসার সম্মানিত আরবি প্রভাষক, বিশিষ্ট ইসলামিক স্কলার, পিএইচডি গবেষক আল্লামা সাইয়্যেদ মাইনুদ্দীন হেলাল Muinuddin Helal (হাফিজাহুল্লাহ)।
Mawlid in Ethiopia.. The land of Seyeduna Bilal Radhiallahuanhu
Mawlid (The 12th of Rabi al-Awwal) last night in Medina Baye, Senegal 🇸🇳
তর্ক করে দুঃখ ছাড়া কি পেয়েছিস অবিশ্বাসী,
কি পাওয়া যায় দেখনা বারেক হযরতে মোর ভালোবাসি!!
-কাজী নজরুল ইসলাম
সবাইকে জসনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.)'র শুভেচ্ছা
ঈদ মোবারক!
সবাইকে পবিত্র জশনে জুলুসে ঈদ এ মিলাদুন নবী(দ.) এর শুভেচ্ছা।
ঈদ মোবারক
সকল ঈদ এর সেরা ঈদ
ঈদ এ মিলাদুন নবী(দ.)
The Ottoman Sancak or flag 🇹🇷 hanging in Benghazi, Lybia 🇱🇾 for Mawlid-un Nabi. The celebration of birth of Prince of all Prophets, Mohammed ﷺ. Ottoman Era, 1896AD.
Ottoman History - The Supreme State
একটা শব্দ পাল্টে দিলেই বেদাত দাত হয়ে যায়। ওদের বেদাত তবে মাত্র একটা শব্দের খেলা মাত্র!
এখন আবার কেউ প্রশ্ন করবে না, নিম্নোলিখিত পদ্ধতিতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি সীরাত পালন করেছেন? সীরাতের এমন পদ্ধতি কি রাসূল (দ.), সাহাবাযুগে ছিল?
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মের রাত:
"পারস্য সম্রাট কিসরার প্রাসাদটি হঠাৎ কেঁপে উঠল, এর শব্দে প্রকম্পিত হয়ে সবকিছু ভেঙ্গে পড়লো সে প্রাসাদ থেকে চৌদ্দটি স্তম্ভ। নিভে গেল পারস্যের (অগ্নিমন্দিরের প্রজ্জ্বলিত) আগুন। হাজার বছর ধরে যেটি বিরামহীনভাবে জ্বলছিল। শুকিয়ে গেল সাওয়া হ্রদ।"
বাইহাকী, দালায়িলুন নাবুওয়্যাহ - ১/১৭৪
সুবহানআল্লাহ, আমার নবীর কী শান! আল্লাহু আকবার💙
মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে খুশি উদযাপন করা যাইব কি না, এইটারে ঈদ কওয়া যাইব কি না, খানাপিনা, সাজসজ্জা, জুলুস ইত্যাদি করন যাইব কি না, এই নিয়া যারা প্রশ্ন তুলে, তারা পৃথিবীর সবচাইতে বড়ো ধইঞ্চা।
রসুল এইভাবে ঐভাবে সেইভাবে তার মিলাদ পালন করতে বলছেন কি না, এই প্রশ্ন করা আরও বড়ো ধরনের ধইঞ্চামো। প্রেমাস্পদ তাঁর প্রেমিকরে তো আর সবসময় কইয়া বেড়ান না যে, তুমি আমার লাইগা এইটা করো, সেইটা করো, এমনে করো, তেমনে করো। বরং প্রেমিকের এমন কিছু করন লাগে, যাতে প্রেমাস্পদ খুশি অয়।
রসুলের সময় রসুলের আদেশ না দেওয়া সত্ত্বেও সাহাবিরা এমন এমন সব কাণ্ড করে বসতেন, যাতে রসুল খুশি হয়ে যেতেন, প্রশংসা করতেন, পুরস্কার ঘোষণা করতের। এইটাই প্রেমিক-প্রেমাস্পদের লেনাদেনা। প্রেমিক হইতে হয় ভাই, প্রেমিক না হইলে এইসব বুঝন যায় না, বুঝানোও যায় না।
বাউল আবদুল করিম বহুবছর আগে বইলা গেছে— “অপ্রেমিকে বুঝে না।”
"হে মানুষ! তোমার ঘরে কোন বাদশাহ আমন্ত্রিত হলে তার জন্য ঘরকে নিখুঁতভাবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে সাজাও। কিন্তু যিনি সকল বাদশাহের বাদশাহ তার অবস্থান যে মানব হৃদয়ে, তাহাকে কেন পরিস্কার ও সতেজ রাখো না?"
ইমাম গাজ্জালি (রা.)
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ'র শুভেচ্ছা!
জশনে ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ!!
মিশরের ফতোয়া ঈদে মিলাদুন্নবী ﷺ উদযাপন সম্পর্কে বিস্তারিত... 🇪🇬💗
বরকতময় রাবিউল-আউয়ালের মাসব্যাপী ও মওলিদ উন-নবী (ﷺ) উদযাপনের প্রস্তুতি, পুণ্যভূমি ইয়েমেনে।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ইয়েমেনের জনগণ তোমাদের কাছে এসেছে। তাদের হৃদয় কোমল, বোঝার ক্ষেত্রে সুবিবেচক; ঈমান হচ্ছে ইয়েমেনি, প্রজ্ঞা হচ্ছে ইয়েমেনি।”
[জামী আত-তিরমিযী, অধ্যায় ৪৯, হাদীস ৩৩৫]
من لم يفرح بمحمد ﷺ لم ير فرحا ابدا
প্রিয় নবী ﷺ কে পেয়ে যে খুশি হতে পারে নাই, সে জীবনে আনন্দই দেখেনি।
রাসুলুল্লাহ ﷺ'র ঘুম আমাদের সাধারণ মানুষের মতো নয়!!
রাসুলুল্লাহ ﷺ ইরশাদ করেন, ❝হে আয়েশা! আমার চোখ ঘুমায় কিন্তু আমার কলব ঘুমায় না❞। [সহিহ বুখারী হাঃ ১১৪৭ সহিহ মুসলিম হাঃ ৭৩৮ ]
হাফিজ ইমাম নববী এবং ইমাম আইনী বলেন, "এই মুজেজাটি নবী রাসুলগণের জন্য খাস ছিলো"। [উমদাতুল কারী শরহে বুখারী ৭/২৯৭ ]
প্রখ্যাত সাহাবী হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস
(রা.) কর্তৃক পবিত্র ঈদ-এ মিলাদুন্নবী (ﷺ)
উদযাপন ও রাসুলে করিম (ﷺ)'র শাফাআতের সু-সংবাদ!
‘‘একদিন হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) কিছু লোক
নিয়ে নিজ ঘরে রাসূলে করীম সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম-এর জন্ম-বৃত্তান্ত আলোচনা
করে আনন্দ উৎসব করছিলেন এবং তাঁর
প্রশংসাবলী আলোচনাসহ দুরূদ শরীফ পাঠ ও
সালাম পেশ করছিলেন। এমন সময় নবী করীম সাল্লাল্লাহু তা‘আলা আলায়হি ওয়াসাল্লাম সেখানে উপস্থিত হয়ে এটা দেখে বললেন, ‘‘তোমাদের
সকলের জন্য আমার শাফা‘আত অবধারিত হয়ে গেলো।’’ [সুবহানআল্লাহ!]
[ইবনে দাহ্ইয়া কৃত আত্-তানভীর ফী
মওলেদিন বশীরিন নাযীর, ৬০৪ হিজরী]
রাসূলের (ﷺ) গোলাম বললে অনেকের মনে হয় শিরক হয়ে গেলো...!!
~•~•~•~•~•~~•~•~
যে বাজারে মুস্তফা (ﷺ) এ বিক্রি হয়ে যায় সে তো গুলাম ই। আর গোলাম যদি নিজেকে গুলামে মুস্তফা পরিচয় দেয় তাতে সমস্যা কোথায়?? এই বাজারটা মুহব্বতের বাজার এই বাজারের গোলামেরা মুহব্বত চিনে তবে বাকিদের জন্যে দলিল নীচে গোলামে মুস্তফা বলা কি শিরক??
প্রাসঙ্গিক আলোচনা ও অল্প প্রমাণাদি।
~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~•~
নিজের সন্দেহের কারণে আশেপাশের কাউকে গুলামে রাসূল (ﷺ) বলতে দেখলে শিরকের গন্ধ পান, এইটা করা আপনাদের জন্য মোটেও উচিত নয়। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) অনুমতি দেন গোলাম শব্দ ব্যবহার করতে।
#হাদীস_শরীফঃ
“তোমাদের মধ্যে কেউ عَبْدِي (আমার বান্দা) বলিও না। তোমরা সবাই আল্লাহর বান্দা এবং তোমাদের সমস্ত মহিলা আল্লাহর বাদী। কিন্তু ‘আমার গোলাম’ ও ‘আমার চাকরাণী’ বলতে পারেন।”
#তথ্যসূত্রঃ [আস-সুনানুল কোবরা - ৯৯৯৯, ইমাম মুসলিম হাদিস - ২২৪৯]
এখান থেকে জানা যায় যে, গোলাম বলা যাবে। আর এতে না হবে শিরক না হবে কেউ মুশরিক।
#হাদীস__শরীফঃ
রাসূলে পাক (ﷺ) এর সামনে কাউকে নিজের গোলাম বলা।
~•~•~•~•~•~
জনৈকা মহিলা বললেন– হে আল্লাহর রাসূল (ﷺ)!! আমি কি আপনার বসার জন্য কিছু তৈরি করে দিব?? আমার এক কাঠমিস্ত্রী গোলাম আছে। তিনি বললেন– তোমার ইচ্ছে হলে সে যেন একটা মিম্বার বানিয়ে দেয়।
#তথ্যসূত্রঃ [সহিহ বুখারী, হাদিস নং- ৪৪৯, হাদিসের মান : সহিহ হাদিস]
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) সেই মহিলাকে বলেন নি যে, তোমার শিরক হয়েছে কেন?? কারণ, এটা অনুমিত বিষয়।
কেউ যদি গুলামে রাসূল (ﷺ) বলে থাকে, তাহলে তার শিরক হবে না।
[সুতরাং, আন্দাজের উপর ফতোয়া দেয়া বন্ধ করা উচিৎ। ফতোয়া দেওয়া সবার কাজ না এর জন্যে আহলে ইলম আছেন]
এই গরমে আই পিএস ০১৬৭৬০৮৫৮০০
Solar street lights 30watt at
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the business
Telephone
Website
Address
Dinajpur
5216