Mohona's Collection
New Dress Collection (Only for Girls)
২৯ বছরে তিনি যা করে গেছেন, তা অকল্পনীয়...
এই ব্যক্তি ২৯ বছর ধরে আফ্রিকার মানুষদের ইসলামের প্রতি ডেকেছেন; কিন্তু এই সময়টুকুতে তিনি কী অর্জন করেছেনে জানেন?
এক. তাঁর হাতে এক কোটিরও বেশি মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেছে।
দুই. ৫ হাজার ৭০০টি মসজিদ নির্মাণ করেছেন।
তিন. ৯ হাজার ৫০০ কূপ খনন করেছেন (আফ্রিকার মানুষদের পানি পানের সুবিধার্থে)।
চার. ১৫ হাজার এতিমকে লালন-পালন করেছেন।
পাঁচ. ৮৬০টি মাদরাসা গড়েছেন।
ছয়. ৪টি বিশ্ববিদ্যালয় ও ২০৪টি চিকিৎসাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেছেন।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখ ও বেদনার কথা হলো- উম্মাহর সন্তানেরা তাঁকে চেনে না। চেনে মেসি-রোনাল্দো ও নেইমারদের। আরও আরও বড় দুনিয়াদার এবং অশ্লীলতা প্রচারকদের।
আল্লাহ তাআলা শায়খ আবদুর রহমান আস-সুমাইতের কবরে জান্নাতের ফল্গুধারা বর্ষণ করুন। বেহেশতে পৌঁছা পর্যন্ত রেখে যাওয়া বিপুল আমলগুলোর সওয়াবে তাঁকে ভূষিত করুন।
👉👉👉ইদানিং বেশি ভাগ দেখছি এমন অনেকে আছেন যারা অন্য আর এক পেইজর ড্রেস এর ছবি নিয়ে আমাকে অজ্ঞানে 🤔🤔🤔নাকি সজ্ঞানে অযথা ড্রেস এর ছবি দিয়ে আমাকে ড্রেস টি আছে কি না, দাম কত কিংবা মূল্য কত এসব কথা বলে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন, তাদের উদ্দেশ্য কিছু কথা বলতে চাই, আপনারা কি অজ্ঞানে নাকি সজ্ঞানে মেসেজ করেন, মেসেজ করার সময় কি চেক করে দেখেন না যে কোথায় কোন পেইজে ড্রেস গুলোর ছবি দেখেছিলেন আর এখন কোথায় মেসেজ করছেন। আজকে আবার নতুন করে আর একজন মেসেজ করেছেন, তিনি আবার মেসেজ করেও আবার নিজে থেকে আমার পেইজে মেসেজ অপশনে ব্লক করে রেখেছেন, আল্লাহ্ পাক ভালো জানেন যিনি মেসেজ করেছেন উনি কেন এটা করেছেন, হয়তো বা যখন তিনি মেসেজ করেছেন তখন অজ্ঞান অবস্থায় ছিলেন 🫣🫣🫣মেসেজ করেছিলেন পরে যখন সজ্ঞানে ফিরে এসেছেন তখন হয়তো উনি উনার ভুল বুঝতে পেরে ব্লক মারে রেখেছেন। আপনারা আমার পেইজে যে ড্রেস গুলো এভেলএভেল আছে সেগুলো তো একবার ছবি দিয়ে দাম কত টাকা কিংবা মূল্য কত, আছে কি না এসব জিজ্ঞেস করেন না অযথা আমাকে অন্যের পেইজের ড্রেস এর ছবি দিয়ে আর এ ধরনের প্রশ্ন করে আর বিভ্রান্ত করবেন না। আমার পেইজে যা যা এভেলএভেল আছে সেগুলো আপনারা দাম/মূল্য এসব জিজ্ঞেস করতেই পারেন সেটা আমি সমর্থন করবো কিন্তু অযথা অন্যের পেইজের ড্রেস দেখিয়ে যদি এরপর এমন করেন ইচ্ছে করেই আমাকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন তাহলে এর পরে আর কেউ কোন মেসেজ এর রিপ্লাই পাবেন না সোজা পেইজ থেকে বেন অপশন খোলা আছে বেন খাবেন, ধন্যবাদ আমার এই মেসেজ টি পরার জন্যে👈👈👈
সম্ভবত আজ থেকে নতুন ফেসবুক/মেটা নিয়ম শুরু হবে যেখানে তারা আপনার ছবি ব্যবহার করতে পারবে। আপনি যা কিছু পোস্ট করেছেন বা আজ পোস্ট করা হয়েছে - এমনকি মেসেজ যা মুছে ফেলা হয়েছে।
বাংলাদেশ তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ মোতাবেক আমি আমার অধিকার সংরক্ষণ আরোপ করছি.....
আমি ফেসবুক/মেটা বা অন্য কোন ফেসবুক/মেটা সম্পর্কিত ব্যক্তিকে আমার ছবি, তথ্য, বার্তা বা বার্তা ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছি না, অতীতে এবং ভবিষ্যতে উভয় সময়েই।
আমি আবারও সজ্ঞানে প্রত্যয়ী যেঃ
আমি ফেসবুক/মেটাকে তাদের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা আমার তথ্য শেয়ার করার অনুমতি দিচ্ছি না। ছবি, বর্তমান বা অতীত, জনসংখ্যা, ফোন নম্বর বা পোস্ট... একদম আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া কোন কিছু কোন রূপে ব্যবহার করা যাবে না।
#ফেসবুক
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে? বিল গেটস বলেছিলেন, "হ্যাঁ, এমন একজন আছেন, যিনি আমার চেয়েও ধনী।" এরপর, তিনি একটি গল্পের কথা বর্ণনা করলেন। এটা এমন এক সময় ছিল, যখন আমি ধনী কিংবা বিখ্যাত ছিলাম না। একদিন আমি নিউইয়র্কের বিমান বন্দরে গিয়েছিলাম। তখন আমি একজন সংবাদপত্র বিক্রেতাকে দেখেছিলাম। আমি তার থেকে একটি সংবাদপত্র ক্রয় করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, তখন আমার কাছে খুচরা পয়সা ছিল না। তাই আমি সংবাদপত্র ক্রয় করার ধারণাটি ছেড়ে সেটা বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। আমি তাকে আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ না থাকার কথা বলেছিলাম। সে বিক্রেতা আমাকে বলেছিলেন, "এটা আমি আপনাকে ফ্রি দিচ্ছি।" তার অনুরোধে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। কাকতালীয়ভাবে, দুই থেকে তিন মাস পরে আমি একই বিমান বন্দরে আবার অবতরণ করেছিলাম এবং সেদিনও পত্রিকা ক্রয় করার জন্য আমার কাছে খুচরা টাকা ছিল না। বিক্রেতা আবার পত্রিকাটি আমাকে ফ্রি অফার করেছিলেন। আমি সেটা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারব না। কারণ, আজও আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ নেই। তিনি বলেছিলেন, "আপনি পত্রিকাটি নিতে পারেন, আমি এটা আমার লাভ থেকে ভাগ করে দিচ্ছি। এতে আমার কোনও ক্ষতি হবে না।" আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। প্রায় ১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছি। হঠাৎ করে সেই সংবাদপত্র বিক্রেতার কথা মনে পড়ল। আমি তার সন্ধান শুরু করি এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেয়েছিলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনি কি আমাকে চেনেন? তিনি বলেছিলেন, "হ্যাঁ, আপনি বিল গেটস।" আমি তাকে আবারও জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনার মনে আছে?! আপনি আমাকে বিনামূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন? বিক্রেতা বললেন, "হ্যাঁ, মনে আছে।" আপনাকে দুইবার আমি পত্রিকা দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, "সে সময় আপনি আমাকে যে সাহায্যটা করেছিলেন তা আমি আজ ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার জীবনে কি চান বলুন, আমি সেটা পূরণ করব।’' বিক্রেতা বললেন, "স্যার, আপনি কি করে মনে করেন যে এটা করে আপনি আমার সাহায্যের সাথে মেলাতে পারবেন?" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "কিন্তু, কেন?" তিনি বলেছিলেন, "আমি যখন দরিদ্র সংবাদপত্রের বিক্রেতা ছিলাম, তখন আপনাকে সাহায্য করেছিলাম আর আপনি আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন তখন-ই যখন আপনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠলেন। তাহলে কীভাবে আপনার সাহায্য আমার সাহায্যের সাথে মিলে?" বিল গেটস বলেছিলেন, "আমি সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম যে, সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী ছিলেন। কারণ, তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেননি।" আমাদের বুঝতে হবে যে, সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তারা যাদের প্রচুর অর্থের চেয়েও ধনী একটি মন আছে। দামী একটি মন থাকা প্রচুর অর্থের চেয়েও প্রয়োজনীয়।
Alhamdulillah This Beautiful Dress is Last P*s Sold Out Alhamdulillah
Alhamdulillah This Beautiful Dress is Last p*s Sold Out Alhamdulillah
Alhamdulillah This Beautiful Dress last Stock Sold Out Alhamdulillah
Alhamdulillah This beautiful Dress is Last p*s Sold Out Alhamdulillah
Alhamdulillah This beautiful Dress is Sold Out
ছবিতে দেখা যাচ্ছে- একজন লোক
একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে।
এমন নয় যে, লোকটির ধাক্কায় হাতিটি উপরে উঠে যাবে। বিষয়টি হলো- লোকটি হাতির পেছনে হাত রাখাতে হাতিটি বুঝতে পারছে তাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য কেউ আছে। এই ভরসায় হাতিটি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে সমর্থ হবে। এটাই প্রেরণা। জীবনে প্রত্যেক টা সফল মানুষের পিছনে একটা গল্প থাকে।
আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক আছেন যারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ তাদের সমর্থন বা উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ ছিলো না; উঠে দাঁড়ানোর জন্যেও কারো হাত লাগে।
আমরা অন্যকে সহযোগিতা করতে সক্ষম নাও থাকতে পারি; তবে কারো কঠিন সময়ে তার পাশে থেকে উৎসাহ নিশ্চয়ই দিতে পারি। ভালোবাসা, ইতিবাচক সহযোগিতা এবং ভরসার মাধ্যমে যদি কেউ উঠে দাঁড়াতে পারে, কারো জীবন পরিবর্তন হয়, এর চেয়ে উত্তম কাজ আর কিছু নেই।
মালহার ডিজিটাল লোন কটন কালেকশন ড্রেস এভেলএভেল। আর মাএ কয়েক পিস ড্রেস এভেলএভেল আছে, প্রতি টা ড্রেস এক পিস করেই এভেলএভেল আছে। প্রাইস:১৫০০ টাকা। কারোও যদি ভালো লাগে কেউ যদি নিতে চান তাহলে আর দেরি না করে দ্রুত অর্ডার করে ফেলুন আপনার পছন্দের ড্রেস টি শেষ হবার আগেই,পরে আর চাইলেও পাবেন না কারণ স্টক একবার শেষ হয়ে গেলে আর চাইলেও পাওয়া যায় না।
Alhamdulillah This Beautiful Dress last piece Sold Out Alhamdulillah.
Alhamdulillah This Beautiful Dress Last piece Sold Out Alhamdulillah.
পাকিস্তানি কটন লোন কালেকশন ড্রেস এভেলএভেল। ভালো লাগলে নিতে চাইলে দ্রুত আমাদের পেইজে মেসেজ করুন,কারণ প্রতি টা ড্রেস আমাদের কাছে এক পিস করেই এভেলএভেল রয়েছে।
কটনের কাপড় এর মধ্যে এই সুন্দর ড্রেস টি এভেলএভেল রয়েছে। জামা পিউর কটন কাপড়ে মধ্যে প্রিন্ট করা, সালোয়ার কাপড় টা সলিড এক কালারের মধ্যে। ওড়না টা পিউর জরজেট এর মধ্যে রয়েছে মিডিলে কটন কাপড়ের প্রিন্ট করা আছে,জামার কাপড় সাথে মিল রেখে করা হয়েছে। ভালো লাগলে নিতে চাইলে সরাসরি আমাদের Mohona's Collection পেইজে মেসেজ করুন। প্রতি টা জামা এক পিস করেই এভেলএভেল রয়েছে, সুতরাং ভালো লাগলে দ্রুত অর্ডার করুন আপনার পছন্দের ড্রেস টা শেষ হবার আগেই।
Mohona's Collection পক্ষ থেকে গরমের কথা মাথায় রেখে, আপনাদের সবার পছন্দের কটন এর সামার কটন কালেকশন ড্রেস নিয়ে এলাম। ভালো লাগলে নিতে চাইলে সরাসরি আমাদের পেইজে ইনবক্স করবেন কারণ প্রতি টা ড্রেস আমাদের কাছে এক পিস করেই এভেলএভেল রয়েছে সুতরাং ভালো লাগলে নিতে চাইলে দ্রুত আমাদের পেইজে মেসেজ করুন।
পাকিস্তানি মালহার ডিজিটাল কটন কালেকশন। এই ড্রেস গুলো সব লাষ্ট এক পিস করেই এভেলএভেল আছে। এই ড্রেস গুলো আর রির্স্টক হবে না, এই ড্রেস যা আছে সব শেষ এক পিস করেই আছে, সুতরাং ভালো লাগলে আপনার পছন্দের ড্রেস টি শেষ হওয়ার আগেই দ্রুত অর্ডার করতে হবে।
"মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একজন সাহাবী একদিন মারা গেলেন, মহানবী উনার জানাজা পড়ালেন,
তারপর একদল সাহাবী মৃতদেহ কবর দেয়ার জন্য কবরস্থানে নিয়ে আসলেন, সবার সাথে আমাদের নবীও হেটে হেটে আসলেন,
দুই জন সাহাবী কবর খুড়তে শুরু করলেন, সবাই মৃতদেহকে ঘিরে বসে আছেন, কবর খনন শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছেন, সবাই চুপচাপ, নীরব ও শান্ত একটি পরিস্থিতি, নবীজি গভীর মনোযোগ দিয়ে কবর খোঁড়া দেখছিলেন,
একটু পর সবার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, "তোমরা কি জানো, মানুষ মারা যাওয়ার পর, তার আত্মার কি হয়? সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে নবীকে বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ, আমাদেরকে বলুন, নবীজি একটু চুপ করে থাকলেন, সবাই উনার কাছে এসে ঘিরে বসলেন, কারন মৃত্যুর পর আত্মার কি হয়, এই তথ্য তাদের জানা ছিল না, আজ সেটা নবীর মুখে শুনবেন, কতো বড়ো সৌভাগ্য, শুনার জন্য সবাই অধীর আগ্রহে নবীর কাছে এসে বসলেন,
তখন নবীজি একবার কবরের দিকে তাকিয়ে মাথাটা তুলে আকাশের দিকে তাকালেন তারপর তিনি গল্পের মতো করে বলতে শুরু করলেন "শুনো, যখন মানুষ একেবারেই মৃত্যু শয্যায়, তখন সে মৃত্যুর ফেরেস্তাকে দেখে ভয় পেয়ে যায় কিন্তু যে বিশ্বাসী ও ভালো মানুষ তাকে মৃত্যুর ফেরেস্তা হাসি মুখে সালাম দেন, তাকে অভয় দেন এবং মাথার পাশে এসে ধীরে ও যত্ন করে বসেন, তারপর মৃত প্রায় মানুষটির দিকে তাকিয়ে বলেন, "হে পবিত্র আত্মা, তুমি তোমার পালনকর্তার ক্ষমা ও ভালোবাসা গ্রহণ করো এবং এই দেহ থেকে বের হয়ে আসো",
মুমিনের আত্মা যখন বের হয়ে আসে তখন সে কোনো ধরণের ব্যথা ও বেদনা অনুভব করে না, নবী আরো একটু ভালো করে উদাহরণ দিয়ে বললেন, "মনে করো একটা পানির জগ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর উপর থেকে এক ফোটা পানি যেমন নিঃশব্দে উপর থেকে নিচে নেমে আসে ঠিক তেমনি নীরবে ও কষ্ট ছাড়াই আত্মাটি তার দেহ থেকে বের হয়ে আসে",
সেই সময় দুই জন অন্য ফেরেস্তা বেহেস্ত থেকে খুব সুগন্ধি মাখানো একটা নরম সুতার সাদা চাদর নিয়ে আসেন এবং তারা আত্মাটিকে সেই চাদরে আবৃত করে আকাশের দিকে নিয়ে যান, তারা যখন আকাশে পৌছেন তখন অন্য ফেরেস্তারা সেই আত্মাটিকে দেখার জন্য এগিয়ে আসেন, কাছে এসে সবাই বলেন, "সুবহানাল্লাহ, কত সুন্দর আত্মা, কি সুন্দর তার ঘ্রান"
তারপর সবাই জানতে চান, "এই আত্মাটি কার?" উত্তরে আত্মা বহনকারী ফেরেস্তারা বলেন, "উনি হলেন, ফুলান ইবনে ফুলান"
(নবী আরবিতে বলেছেন, বাংলায় হলো, "অমুকের সন্তান অমুক"), বাকি ফেরেস্তাগন তখন আত্মাটিকে সালাম দেয়, তারপর আবার জিজ্ঞেস করে, উনি কি করেছেন? উনার আত্মায় এতো সুঘ্রাণ কেন? আত্মা বহন কারী ফেরেস্তাগন তখন বলেন, "আমরা শুনেছি মানুষজন নিচে বলা-বলি করছে, উনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন, আল্লাহর ভালো বান্দা, অনেক দয়ালু, মানুষের অনেক উপকার করেছেন, এতোটুকু বলার পর নবী একটু থামলেন,
তারপর সবার দিকে ভালো করে দৃষ্টি দিয়ে উনার কণ্ঠটা একটু বাড়িয়ে বললেন, এই কারণেই বলছি, সাবধান, "তোমরা কিন্তু মানুষের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবে না, তুমি মারা যাওয়ার পর মানুষ তোমার সম্পর্কে যা যা বলবে, এই আত্মা বহন কারী ফেরেস্তারাও আকাশে গিয়ে ঠিক একই কথা অন্যদেরকে বলবে", এই কথা বলে, তিনি আবার একটু চুপ করলেন, কবরটার দিকে দৃষ্টি দিলেন,
আবার বলতে শুরু করলেন,
এই সময় মানুষ যখন পৃথিবীতে মৃত দেহকে কবর দেয়ার জন্য গোসল দিয়ে প্রস্তুত করবে তখন আল্লাহ তাআলা আত্মা বহনকারী ফেরেশতাদেরকে বলবেন, "যাও, এখন তোমরা আবার এই আত্মাকে তার শরীরে দিয়ে আসো, মানুষকে আমি মাটি থেকে বানিয়েছি, মাটির দেহেই তার আত্মাকে আবার রেখে আসো, সময় হলে তাকে আমি আবার পুনরায় জীবন দিবো," তারপর মৃতদেহকে কবরে রেখে যাওয়ার পর দুই জন ফেরেস্তা আসবেন,তাদের নাম মুনকার ও নাকির, তারা মৃতের সৃষ্টিকর্তা, তার ধর্ম ও নবী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবেন,
মুনকার নাকির চলে যাওয়ার পর,
আত্মাটি আবার অন্ধকার কবরে একাকী হয়ে যাবে, সে এক ধরণের অজানা আশংকায় অপেক্ষা করবে, কোথায় আছে? কি করবে? এক অনিশ্চয়তা এসে তাকে ঘিরে ধরবে,
এমন সময় সে দেখবে, খুব সুন্দর একজন তার কবরে তার সাথে দেখা করতে এসেছেন, তাকে দেখার পর আত্মাটি ভীষণ মুগ্ধ হবে, এতো মায়াবী ও সুন্দর তার চেহারা, সে জীবনে কোন দিন দেখেনি,
আত্মাটি তাকে দেখে জিজ্ঞেস করবে, "তুমি কে?" সেই লোকটি বলবে, "আমি তোমার জন্য অনেক বড় সুসংবাদ নিয়ে এসেছি, তুমি দুনিয়ার পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছো, তোমার জন্য আল্লাহ তাআলা জান্নাতের ব্যবস্থা করেছেন, তুমি কি সেটা একটু দেখতে চাও?",
আত্মাটি ভীষণ খুশি হয়ে বলবে, অবশ্যই আমি দেখতে চাই, আমাকে একটু জান্নাত দেখাও, লোকটি বলবে, "তোমার ডান দিকে তাকাও",
আত্মাটি ডানে তাকিয়ে দেখবে কবরের দেয়ালটি সেখানে আর নেই, সেই দেয়ালের দরজা দিয়ে অনেক দূরে সুন্দর বেহেস্ত দেখা যাচ্ছে,
বেহেস্তের এই রূপ দেখে আত্মাটি অনেক মুগ্ধ হবে ও প্রশান্তি লাভ করবে এবং সেখানে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে লোকটিকে জিজ্ঞেস করবে, "আমি সেখানে কখন যাবো, কিভাবে যাবো?"
লোকটি মৃদু হেসে বলবেন, "যখন সময় হবে, তখনই তুমি সেখানে যাবে ও থাকবে" আপাততো শেষ দিবস পর্যন্ত তোমাকে অপেক্ষা করতে হবে, ভয় পেও না, আমি তোমার সাথেই আছি, তোমাকে আমি সেই দিন পর্যন্ত সঙ্গ দিবো,
আত্মাটি তখন তাকে আবারো জিজ্ঞেস করবে, কিন্তু তুমি কে ?
তখন লোকটি বলবে, আমি কে? আমি হচ্ছি তোমার এতোদিনের নেক-আমল, পৃথিবীতে তোমার সব ভালো কাজের, তোমার সব পুণ্যের রূপ আমি, আজ তুমি আমাকে একজন সঙ্গীর মতো করে দেখছো, আমাকে আল্লাহ তা'আলা তোমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্যই এখানে পাঠিয়েছেন,
এই কথা বলে, লোকটি আত্মাটির উপর যত্ন করে হাত বুলিয়ে দিবেন এবং বলবেন, "হে পবিত্র আত্মা, এখন তুমি শান্তিতে ঘুমাও, নিশ্চিন্তে বিশ্রাম নাও, এই কথা বলার পর, আত্মাটি এক নজরে বেহেস্তের দিকে তাকিয়ে থাকবে এবং একসময় এই তাকানো অবস্থায় গভীর প্রশান্তিতে ঘুমিয়ে পড়বে, নবীজি এতোটুকু বলে আবার একটু থামলেন, সাহাবীরা তখন গায়ের কাপড় দিয়ে ভেজা চোখ মুছলেন....
(সহীহ্ বুখারী ও মুসনাদের দুইটি হাদিস থেকে নেওয়া)
(বিঃদ্রঃ আসুন আজ থেকে আমরা ওয়াদা করি, আমরা কখনো কেউর সাথে খারাপ ব্যবহার করে, কটাক্ষ করে, ছোট করে, অবহেলা করে, অহংকার করে কথা বলে অন্যকে কষ্ট দিবোনা, আর আসেন দুয়া করি মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে যেনো কবরের দুনিয়ায় এমন করেই তিনি হেফাজতে রাখেন আমাদের)
একজন #বুযুর্গ কবরস্থানের পাশ দিয়ে হেঁটে
যাচ্ছিলেন ।
হঠাৎ গোরস্তানে কুরআন তিলাওয়াতের আওয়াজ শুনতে পেলেন।
সামনে পিছে তাকিয়ে কাউকে খুঁজে পেলেন না। কোরআন তিলাওয়াত চলছে তো চলছেই।
বুযুর্গ উপায়ন্তর না দেখে চোখ বুঝে মোরাকাবায় বসলেন।
দেখতে পেলেন একজন
ব্যক্তি কবরে বসে কুরআন তিলাওয়াত করছেন।
বুযুর্গ কবরের ভিতর বসে তিলাওয়াতের হেতু
জানতে চাইলেন।
কবর থেকে জবাব এলো ভাই!
আমি পৃথিবীতে হাফেযে কুরআন ছিলাম।
এতো অধিক পরিমান তিলাওয়াত করেছি
যে, কুরআনের স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে।
তাই মৃত্যূর পর আল্লাহর কাছে তিলাওয়াতের
অনুমতি প্রার্থনা করলাম।
আল্লাহ অনুমোদন দিলেন।
মৃত্যূ হতে আজ অবধি পাঁচ হাজার খতম তিলাওয়াত করেছি। শোনা মাত্রই উপরের
বুযুর্গ বলে উঠলেন “সুবহানাল্লাহ“।
কবরের ব্যক্তি বললেন, ভাই!
আমার পাঁচ হাজার খতম তিলাওয়াত
আপনি নিয়ে যান। আপনার 'সুবহানাল্লাহ'র সওয়াব আমাকে দেন।
কেননা, আমি এখন প্রতিদান জগতে অবস্থান করছি।
তাই আমার বর্তমান আমলের কোন মূল্য
নাই। আপনি আমলের জগতে আছেন।
আমার পাঁচ হাজার খতমের চেয়েও
আপনার 'সুবহানাল্লাহ'র মূল্য অনেক বেশী।
সুবহানাল্লাহ্।
আমি, আপনি,আমরা এখন আমলের জগতে অবস্থান করছি। সুবহানাল্লাহ্।।
সত্যিই তাই।
আমাদের আজকের আমলই আগামী দিনের
পাথেয়। আল্লাহ আমাদের বেশি বেশি নেক আমল করার তৌফিক দান করুণ,আমিন।🤲🤲🤲🤲
#প্রিয়_রমাদানঃ
শুক্রবার দীর্ঘ একবছর অপেক্ষা পর রহমত,মাগফিরাত, নাজাত আর ও মহিমান্বিত কদরের রাত নিয়ে আমাদের মাঝে এলো,কতটা আনন্দের সাথে.. যাওয়ার সময় একটা সুন্দর ঈদুল ফিতরের দিন উপহার দিলো।
একদিকে আনন্দের দিন দিয়ে গেলো,অন্যদিকে কবরবাসীর আহাজারি... 😭না জানি হয়তো পরে রমাদান আরও কত মানুষ এই লিস্টে কবরবাসী হয়ে যাবে।
#সত্যি বিদায় খুব কষ্টের প্রিয় রমাদান💔🥺
নামাজে আমরা যা বলি , তার অর্থ জানলে নামাজে অন্য চিন্তা মাথায় আসবেনা !!!
মনোযোগ কাজ করবে, যখন আমরা বুঝব যে, নামাজে আমরা কি পড়ছি ...
১ ) নামাজে দাড়িয়েই প্রথমে আমরা বলি
"আল্লাহু আকবার"
অর্থ – আল্লাহ্ মহান!
২ ) তারপর পড়ি সানা । সানায় আমরা আল্লাহর প্রশংসা করি নিজের জন্য দুয়া করি।
"সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা
ওয়াতাবারাকাস্মুকা ওয়া তা’আলা যাদ্দুকা ওয়া লা ইলাহা গাইরুকা”
অর্থঃ হে আল্লাহ ! তুমি পাক-পবিত্র , তোমারই জন্য সমস্ত প্রশংসা, তোমার নাম বরকতময়, তোমার গৌরব অতি উচ্চ , তুমি ছাড়া অন্য কেহ উপাস্য নাই।
৩ ) তারপর আমরা শয়তানের প্রতারনা থেকে আশ্রয় চাই এবং বলি,
"আ‘ঊযু বিল্লা-হি মিনাশ শায়ত্বা-নির রাজিম"
অর্থ: বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
৪ ) আল্লাহর পবিত্র নাম দিয়ে আল্লাহর দয়া করুণার গুন দিয়ে নামাজ এগিয়ে নিয়ে যাই। এবং বলি,
"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম"
অর্থঃ পরম করুনাময় অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে আরম্ভ করছি।
৫ ) এরপর আমরা সূরা ফাতেহা দিয়ে নামাজ শুরু করি (২ রাকাত/৩ রাকাত/৪ রাকাত , ফরয/সুন্নতের নিয়ম অনুযায়ী নামাজ পড়ি )
৬ ) আমরা রুকুতে আল্লাহ্ -র উদ্দেশ্যে শরীর অর্ধেক ঝুঁকিয়ে দিয়ে মাথা নুয়িয়ে দিয়ে আল্লাহর প্রশংসা করি এবং ক্ষমা চাই, ৩/৫/৭ বার বলি, "সুবাহানা রাব্বি-আল আজিম"/ সুবহানা রাব্বিয়াল আজিম ওয়া বিহামদিহি
অর্থ: আমার মহান রবের পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করছি ।
৭ ) তারপর রুকু থেকে উঠে আমরা বলি -
> "সামি আল্লাহু লিমান হামিদা"
অর্থ : আল্লাহ সেই ব্যক্তির কথা শোনেন, যে তার প্রশংসা করে ।
তারপর পরই আমরা আবার আল্লাহর প্রশংসা করে বলি -
> আল্লাহুম্মা "রাব্বানা ওয়া লাকাল হামদ"
অর্থ : হে আল্লাহ! যাবতীয় প্রশংসা কেবল তোমারই।
৮ ) তারপর আমরা সমস্ত শরীর নুয়িয়ে দিয়ে মাথাকে মাটিতে লুটিয়ে দিয়ে আল্লাহর নিকট সিজদা দেই।
বি: দ্র: ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য একটি সিজদা করে, আল্লাহ তার জন্য একটি নেকী লেখেন ও তার একটি পাপ দূর করে দেন এবং তার মর্যাদার স্তর একটি বৃদ্ধি করে দেন।‘
> ৩/৫/৭ বার "সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা"
অর্থ: আমার মহান রবের পবিত্রতা বর্ণনা করছি
৯ ) দুই সিজদার মাঝখানে আমরা বলি,
"আল্লাহুম্মাগ ফিরলি,ওয়ার হামনী, ওয়াহদীনি, ওয়া আফিনী, ওয়ার-ঝুকনী”
অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি আমায় মাফ কর, আমাকে রহম কর, আমাকে হেদায়েত দান কর, আমাকে শান্তি দান কর এবং আমাকে রিজিক দাও ।
১০ ) এভাবে নামাজ শেষে , মধ্য (২ রাকাত , ৪ রাকাত ভিত্তিতে ) বৈঠক আর শেষ বৈঠকে তাশাহুদে, আল্লাহর প্রশংসা করি । রাসুল (সাঃ) এর প্রতি দুরুদ পেশ করে নিজেদের জন্য দুয়া করি । দুআ মাসুরা পড়ি ।
তাশাহুদ :
"আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াস্ সালাওয়াতু, ওয়াত্ তাইয়িবাতু। আস্সালামু ‘আলাইকা আইয়্যুহান নাবীয়্যু ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আস্সালামু আলাইনা ওয়া আলা ইবাদিল্লাহিস্ সালিহীন। আশহাদু আল-লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশ্হাদু আননা মুহাম্মাদান আদুহু ওয়া রাসুলুহু"
অর্থঃ “সকল তাযীম ও সম্মান আল্লাহর জন্য,সকল সালাত আল্লাহর জন্য এবং সকল ভাল কথা ও কর্মও আল্লাহর জন্য। হে নবী! আপানার প্রতি শান্তি,আল্লাহর রহমত ও তাঁর বরকত বর্ষিত হোক। আমাদের উপরে এবং আল্লাহর নেক বান্দাদের উপরে শান্তি বর্ষিত হোক। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই এবং আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি মুহাম্মাদ আল্লাহর বান্দা এবং তাঁর রাসূল"
দুরুদ :
"আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিও
ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন
কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহীমা ওয়ালা আলি
ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ,
অাল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিওঁ ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন
কামা বারাক্তা আলা ইব্রাহীমা ওয়ালা আলি ইব্রাহীমা
ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ”
অর্থ:-হে আল্লাহ! আপনি নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম ও উনার বংশধরদের উপর রহমত বর্ষণ করুন, যেরূপভাবে আপনি ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম ও তার বংশধরদের উপর রহমত বর্ষণ করেছিলেন। নিশ্চয় আপনি প্রশংসিত সম্মানিত।
দুআ মাসুরা :-
"আল্লাহুম্মা ইন্নি জলামতু নাফসি যুলমান কাছিরা, ওয়ালা ইয়াগ ফিরূজ যুনুবা ইল্লা আন্তা ফাগফিরলি মাগফিরাতাম মিন ইনদিকা ওয়ার হামনি ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহিম"
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আমার উপর অত্যাধিক অন্যায় করেছি গুনাহ করেছি এবং তুমি ব্যতীত পাপ ক্ষমা করার কেউ নেই। সুতরাং তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও। ক্ষমা একমাত্র তোমার পক্ষ থেকে হয়ে থাকে। আমার প্রতি রহম কর। নিশ্চই তুমি ক্ষমাশীল দয়ালু।
১১ ) ২ কাঁধে সালাম দিয়ে আমরা নামাজ শেষ করি ।
আল্লাহহু ম্মাগ ফিরলাহু ওয়ারহামহু, ওয়া আফিহি, ওয়া ফু আনহু, ওয়া আকরিম নুযুলাহু, ওয়া ওয়াসসি মাদখালাহু, ওয়াগসিলহু বিল মায়ি ওয়াস সালজি ওয়াল বারাদি, ওয়া নাককিহি মিনাল খাতা ইয়া কামা ইউননাককাস সাওবুল আব ইয়াযু মিনাদদানাসি, ওয়াবদিলহু দারান খয়রন মিন দারিহি, ওয়া আহলান খাইরান মিন আহলিহি, ওয়া যাওজান খাইরান মিন যাওজিহি। ওয়া আদখিলহুল জান্নাতা, ওয়া আইজহু মিন আযাবিল কাবরি ওয়ামিন আযাবিন নার। (মুসলিম ২/৬৩৪)
অনুবাদঃ হে আল্লাহ্, তাকে ক্ষমা করুণ এবং তাকে দয়া করুণ, শান্তিতে রাখুন, তার থাকার স্থানটিকে মর্যাদাশীল করুণ, তার কবরকে প্রশস্থ করে দিন। বরফ ও তুষারের শুভ্রতা দিয়ে, তাকে গুনাহ থেকে এমন ভাবে পরিস্কার করে দাও সাদা কাপড় পরিস্কার হয় ময়লা থেকে, তাকে দুনিয়ার বাসস্থানের চেয়ে উত্তম বাসস্থান, পরিবার ও সঙ্গী দান করুন, হে মাবুদ, তাকে জান্নাতে দাখিল করুন, তাকে কবর আর দোজখের আজাব থেকে রক্ষা করুণ।
এই দোয়া নবীজি (স:) কাউকে কবর দিয়ে পড়তেন।
খলিফা হারুন অর রশিদ পানি পান করতে যাবেন, গ্লাস ঠিক ঠোঁটের কাছে নিয়েছেন, এমন সময় হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "আমিরুল মুমিনীন! একটু থামুন। পানি পান করার আগে আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দিন।"
খলিফা বললেন, "বলো কি জানতে চাও?"
বহলুল (রহঃ) বললেন, "মনে করুন আপনি প্রচন্ড তৃষ্ণার্ত হয়ে এমন মাঠে আছেন যেখানে পানি নাই। পিপাসায় আপনার প্রাণ ওষ্ঠাগত। এমন অবস্থায় আপনি এক গ্লাস পানির জন্য কতটা মূল্য ব্যয় করবেন?"
খলিফা বললেন, "যেহেতু পানি না পেলে আমার মৃত্যু হবে তাই আমার পুরো সম্পত্তিও ব্যয় করে দিতে পারবো।"
হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "ঠিক আছে এবার বিসমিল্লাহ বলে পানি পান করেন।"
খলিফা পানি পান করলেন। এবার হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, "আমার আর একটি প্রশ্ন আছে।"
খলিফা বললেন, "বলো।"
বহলুল (রহঃ) বললেন, "এই পানি যদি আপনার শরীর থেকে না বের হয়, পেটেই জমা থাকে। প্রসাব বন্ধ হয়ে যায়, সেই পানি বের করবার জন্য কত টাকা ব্যয় করবেন?"
-প্রসাব বন্ধ হলে তো আমি সহ্য করতে পারবো না। মারা যাবো। জীবন বাঁচাতে একজন ডাক্তার যতটা চায় ততটাই দিবো। আমার পুরো রাজত্ব চাইলেও দিয়ে দিবো।"
হযরত বহলুল (রহঃ) বললেন, তাহলে বোঝা গেল আপনার পুরো রাজত্ব এক গ্লাস পানির দামের সমানও নয়। মাত্র এক গ্লাস পানি পান করতে বা বের করতে আপনি পুরো রাজত্বও দিয়ে দিতে চান। তাহলে কত গ্লাস পানি নিয়মিত পান করেন আর বের করেন, এটা একটু ভাবেন আর এই নেয়ামত যিনি দিয়েছেন তার শুকরিয়া আদায় করেন।"
শরীর থেকে পানি বের করার জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে অঙ্গ তাহলো কিডনি। করাচির এক ডাক্তারকে (কিডনি বিশেষজ্ঞ) একবার একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, "বিজ্ঞান এখন এতো উন্নত, আপনারা একজনের কিডনি অন্যের শরীরে প্রতিস্থাপন করেন তাহলে কৃত্রিম কিডনি তৈরি করতে পারছেন না কেন?"
ডাক্তারের উত্তরটি ছিলো খুবই আশ্চর্যজনক।
তিনি বলেছিলেন, "সায়েন্সের এই উন্নতি সত্ত্বেও কৃত্রিম কিডনি তৈরি করা খুব কঠিন। কারণ আল্লাহ তায়ালা কিডনির ভেতরে যে চালনি যুক্ত করেছেন তা খুব সুক্ষ্ম এবং পাতলা। এখনো পর্যন্ত এমন যন্ত্র আবিষ্কার হয়নি যা এমন সুক্ষ্ম ও পাতলা চালনি তৈরি করতে পারে। আর যদি কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে চালনি তৈরি করাও হয় তবুও কিডনির ভেতর এমন একটি জিনিস আছে যা তৈরি করা আমাদের ক্ষমতার বাইরে। জিনিসটি হলো একটি মস্তিষ্ক (sensor)। এই মস্তিষ্ক ফায়সালা করে যে, এই মানুষের শরীরে কতটুকু পানি রাখা চাই আর কতটুকু ফেলে দেওয়া চাই। তার ফায়সালা শতভাগ সঠিক হয়।
ফলে আমরা যদি কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে কৃত্রিম কিডনি তৈরি করেও ফেলি, তবুও আমরা এতে মস্তিষ্ক তৈরি করতে পারবো না, যা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রতিটি মানুষের কিডনিতে সৃষ্টি করেছেন।"
পানি পান এবং নিষ্কাশনের প্রক্রিয়াটি খুব করে মনে পড়ে যখন সূরা যারিয়াতের ২১ নং আয়াত পড়ি। সেখানে মহান রব বলেছেন-
"আমরা কী নিজেদের সত্ত্বা নিয়ে কখনো চিন্তা করে দেখেছি?"
Alhamdulillah This beautiful Dress last piece Sold Out
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Telephone
Website
Address
Dinajpur
5200
Begum Plaza, Maldah Potti
Dinajpur, 5200
Mohammadi Sharee House is the Leading Sharee House In Dinajpur. From here you Can buy affordable All
Gopalgonj Bazer, Mummy Super Market, Sadar
Dinajpur, 52000
New Update All Borkha Collection
Dinajpur, 5200
Welcome to Rupkotha Apparel Online Store, where style and affordability meet. Shop our collection of
Borobondor Notunpara
Dinajpur, 5200
Exquisite Sarees & Apparel, Celebrating the Essence of Bengal. Elevate Your Style with Bangaliana.🌺✨