Green Club of Botany Department - F.G.C
It is a special unit of the Department of Botany, Feni Government College, affiliated to the National University.
The green club is a platform where the people unit to support and promote the environment protection laws and acts. The green club is the part of school, colleges, hospitals, offices to create awareness about cleanliness of the environment and the safety of environmental resources. The members of the green club can guide you:
1. To plant trees in the society to support water cycle and retain the
Penicillium (/ˌpɛnɪˈsɪliəm/) is a genus of ascomycetous fungi that is part of the mycobiome of many species and is of major importance in the natural environment, in food spoilage, and in food and drug production. Some members of the genus produce penicillin, a molecule that is used as an antibiotic, which kills or stops the growth of certain kinds of bacteria. Other species are used in cheese making. According to the Dictionary of the Fungi (10th edition, 2008), the widespread genus contains over 300 species.
Kirk, PM; Cannon, PF; Minter, DW; Stalpers, JA (2008). Dictionary of the Fungi (10th ed.). Wallingford, UK: CABI. p. 505. ISBN 978-0-85199-826-8.
Kingdom: Fungi
Division : Ascomycota
Class : Eurotiomycetes
Order : Eurotiales
Family : Trichocomaceae
Genus : Penicillium
বিরল উদ্ভিদ ‘টক পেয়ারা’
এটির স্বাদ টক বলে সাধারণত একে ‘টক পেয়ারা’ বলা হয়। স্থানীয়ভাবে এটিকে ডাকা হয় বিলাতি পেয়ারা। বিলেতের সাহেবরা শতবর্ষ পূর্বে এটি লাগিয়েছিলেন বলেই হয়ত এমন নামকরণ। বাংলাদেশে এটি বিপন্ন না হলেও ‘বিরল উদ্ভিদ’ হিসেবে চিহ্নিত। বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার একমাত্র লালমাই পাহাড়েই সাধারণত এদের দেখতে পাওয়া যায়।
টক পেয়ারা গুল্ম জাতীয় উদ্ভিদ। মিরটাসি (Myrtaceae) গোত্রের সপুষ্পক উদ্ভিদটির বৈজ্ঞানিক নাম সিডিয়াম গুইনেনসি (Psidium guineense)। কাণ্ড তামাটে বাকলবিশিষ্ট, যা পাতলা ও ছোট টুকরা হয়ে উঠে যায়। পাতা সবুজ। পাতার উপরের তল মসৃণ হলেও নিম্নতল অমসৃণ, খাঁজযুক্ত ও রোমশ। পাতার শিরাগুলি সুস্পষ্ট।
উদ্ভিদটি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। ফুল সাদা, একক বা গুচ্ছাকারে জন্মে। পাপড়ি পাঁচটি, ফুল সুগন্ধযুক্ত। এটির ফল ছোট আকৃতির। সাধারণত ৪০ থেকে ৫০ গ্রাম হয়ে থাকে। সাধারণত এপ্রিল-মে মাসে গাছে ফুল আসে। বর্ষাকালে ফল পাকতে দেখা যায়। ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা থেকে মেক্সিকো ও আমেরিকা পর্যন্ত এটির বিস্তৃতি দেখা যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘বর্তমান সময়ে এটি বিপন্ন না হলেও বিরল উদ্ভিদ হিসেবে প্রতীয়মান। এটি একসময় শুধু কুমিল্লার লালমাই পাহাড়েই দেখা যেত। কিন্তু ৩০ থেকে ৪০ বছর আগে সেখান থেকে চারা এনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেনে সংরক্ষণ করা হয়। এছাড়া সম্প্রতি কুমিল্লা বোটানিক্যাল গার্ডেনের চারপাশে বেড়া দেওয়ায় উদ্ভিদটি পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। গাছে ব্যাপক ফুল ও ফল এসেছে। তাই বলা যায় উদ্ভিদটি হয়তো বিলুপ্ত হবে না।’
ড. জসীম বলেন, ‘উদ্ভিদটি ১৫০ থেকে ২০০ বছর আগে বাংলাদেশে প্রাকৃতিককৃত হয়। সেই সময় ব্রিটিশরা হয়েতো বিদেশ থেকে উদ্ভিদটি এনে এখানে লাগিয়েছিলেন। ফলে তাকে স্থানীয়ভাবে বিলাতি পেয়ারা নামেও ডাকা হয়। ফলটির বাণিজ্যিক মূল্য না থাকায় এর বিস্তার ঘটেনি। তবে এর কিছু ঔষধি গুণ আছে। এছাড়া উদ্ভিদটির ফুল গুচ্ছাকারে ধরে বিধায় এ বৈশিষ্টটি অন্য জাতের পেয়ারায় ক্রস করে অধিক উৎপাদনশীল পেয়ারা উদ্ভাবন করা যায়।’
তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলে উদ্ভিদটির বাকল ও শেকড়ের রস ডায়রিয়া নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কোস্টারিকায় এর পাতার রসকে ঠাণ্ডা লাগা রোগের ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ড. জসীম আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে এর ঔষধি গুণাগুণ পরীক্ষা করে উদ্ভিদটির চাষ বৃদ্ধি করা যেতে পারে। দিন দিন যেভাবে বন-জঙ্গল উজাড় হয়ে যাচ্ছে এখনই সংরক্ষণের উদ্যোগ না নিলে হয়তো একসময় উদ্ভিদটি বিলুপ্ত হয়ে যাবে।’
পেয়ারার এ বিরল প্রজাতিটি রক্ষায় দেশের বিভিন্ন জেলার হর্টিকালচার সেন্টার ও লাইভ জিন ব্যাংকে উদ্ভিদটি সংরক্ষণের পরামর্শ দেন তিনি।
তথ্যসূত্রঃ বার্তা২৪.কম
পেনিসিলিন (ইংরেজি: Penicillin) হলো একটি অ্যান্টিবায়োটিক গ্রুপ। এদেরকে সাধারণত পেনিসিলিয়াম নামক ছত্রাক (প্রধানত পেনিসিলিয়াম ক্রাইসোজেনাম ও পেনিসিলিয়াম রুবেন্স) থেকে তৈরি করা হয়। বেশির ভাগ পেনিসিলিনই প্রাকৃতিক উপায়ে আহরণ করা হয়। তবে শুধুমাত্র দুটি প্রাকৃতিক পেনিসিলিনকে পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়: পেনিসিলিন জি ও পেনিসিলিন ভি।
কাজ করা প্রথম ওষুধ; যা অনেক গুরুতর সংক্রমণ, যেমন: সিফিলিসের বিরুদ্ধে কার্যকর ছিল। পেনিসিলিন এখনও ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে; যদিও ব্যাকটেরিয়া এখন অনেক ধরনের প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে এর বিরুদ্ধে। সব পেনিসিলিন বিটা-ল্যাক্টাম অ্যান্টিবায়োটিক এবং ব্যাকটেরিয়া বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হয়, সাধারণত গ্রাম-ব্যাকটেরিয়ার সৃষ্ট ইনফেকশনের চিকিত্সায় এর কার্যকারিতা ভালো। ব্যাক্টেরিয়ার কোষপ্রাচীরের পেপটাইডোগ্লাইকেন সংশ্লেষণ বন্ধ করার মাধ্যমে পেনিসিলিন কাজ করে থাকে।
পেনিসিলিন বিটা-ল্যাক্টাম জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক। "penam" শব্দটি পেনাসিলিন এন্টিবায়োটিক সদস্যদের মূল রাসায়নিক গঠন বর্ণনায় ব্যবহার করা হয়। এই রাসায়নিক গঠন এর আণবিক সূত্র R-C9H11N2O4S । যেখানে R একটি পরিবর্তনশীল পার্শ্ব চেইন।
সাধারণ পেনিসিলিন একটি ৩১৩ আণবিক ওজন থেকে ৩৩৪ গ্রাম / মোল
পেনিসিলিন প্রায়ই ব্যবহৃত হয় পেনিসিলিন জি, প্রকেইন পেনিসিলিন, বেঞ্জেথিন পেনিসিলিন, এবং পেনিসিলিন V হিসেবে।
প্রকেইন পেনিসিলিন, বেঞ্জেথিন পেনিসিলিন একই কার্যকারিতা দেয়,তবে বেঞ্জেথিন পেনিসিলিন এর কার্যকারিতা দীর্ঘ। পেনিসিলিন V হল গ্রাম-ঋণাত্মক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কম কার্যকারি,যেখানে বেঞ্জেথিন পেনিসিলিন বেশি কার্যকর। পেনিসিলিন V কে মূখে প্রদান করা যায়, কিন্তু বেঞ্জেথিন পেনিসিলিন ইনজেকশন দ্বারা প্রদও।
পেনিসিলিন পেনিসিলিনিয়ম প্রজাতির জৈবিক কার্যকলার মাঝে উৎপাদিত আপ্রোযনিও উৎপাদন এবং যখন ছত্রাক বৃদ্ধি উপর জোর বাধার হয় তখন এটি উৎপাদিত হয়। এটি ছত্রাক এর স্বাভাবিক বৃদ্ধির সময় উৎপাদিত হয় না। পেনিসিলিন উৎপাদন আন্তক্রিয়া শিল পথে সীমাবদ্ধঃ
α- + AcCoA → homocitrate→ L-α-অ্যামাইনো অ্যাডিপিক অ্যাসিড → L-লাইসিন + β-ল্যক্টাম
১৯২৯ সালে স্কটিশ বিজ্ঞানী এবং নোবেল বিজয়ী আলেকজান্ডার ফ্লেমিং পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন। একটি দুর্ঘটনা থেকে এর আবিষ্কার।
ঔষধ হিসাবে ব্যবহারের জন্য পেনিসিলিন এর উন্নতিতে দাবিদ্বার অস্ট্রেলিয়ান।
১৯৬২ সালের কোন এক দিনে ফেনী হাইস্কুল ও ফেনী কলেজ।
(বর্তমানে ফেনী সরকারী পাইলট হাইস্কুল)
ছবিটি ফেনী পাইলট হাইস্কুলের কিংবদন্তি প্রধান শিক্ষক জালাল উদ্দিনের আত্মজীবনী 'Pursuit of Excellence in Teaching A Memoir' থেকে সংগৃহীত।
পোস্ট : আহমাদ ইশতিয়াক (বাংলাদেশ দুষ্প্রাপ্য ছবি সমগ্র)
জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বা বাংলাদেশ ন্যাশনাল হার্বেরিয়াম বাংলাদেশে উদ্ভিদ প্রজাতি সংরক্ষণ, গবেষণা ও প্রদর্শনের সবচেয়ে বড় কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত। কেন্দ্রটি ন্যাশনাল বোটানিক্যাল গার্ডেন নামেও পরিচিত। উদ্যানটি ঢাকার মিরপুরে ঢাকা চিড়িয়াখানার পাশে অবস্থিত। ১৯৬১ সালে প্রায় ২০৮ একর (৮৪ হেক্টর) জায়গা জুড়ে উদ্যানটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকার আরেকটি উদ্যান বলধা গার্ডেন প্রশাসনিক দিক দিয়ে এই উদ্যানেরই অংশ। জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যান বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ উদ্ভিদ উদ্যান। প্রতিবছর প্রায় ১৫ লক্ষ দর্শনার্থী উদ্যানটিতে বেড়াতে আসেন।
জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে বর্তমানে ১১৭টি গোত্রভুক্ত ৯৫২ প্রজাতির গাছপালা রয়েছে। এর মধ্যে ২৫৬টি প্রজাতির ৩৫ হাজার বৃক্ষ, ৩১০ প্রজাতির ১০ হাজার গুল্ম , ৩৭৮ প্রজাতির ১২ হাজার বিরুৎ ও লতা জাতীয় উদ্ভিদ। ২০৮ একর উদ্যানটি মোট ৫৭টি সেকশনে বিভক্ত। এতে আছে বিভিন্ন আকারের মোট ৭টি জলাশয়। জলাশয়গুলোর মোট আয়তন ১১ একর। একটি জলাশয়ের পাশে রয়েছে কৃত্রিম জলপ্রপাত ও ডেক। আরও রয়েছে শাপলা পুকুর ও গোলাকৃতির পদ্মপুকুর। শাপলা পুকুরে বছরের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসে শাপলা ফোটে। একসময় শীতকালে বড় জলাশয়গুলোতে হাঁসজাতীয় পরিযায়ী পাখিরা আসত। এখন আর আসে না। জাতীয় উদ্যানের ১.৫ একর জুড়ে রয়েছে মৌসুমি ফুলের বাগান। সালভিয়া, মর্নিংগ্লোরি, গাঁদা, ডালিয়াসহ প্রায় ৫২ জাতের বিদেশি মৌসুমি ফুলের চাষ করা হয় এ বাগানে। বাগান ঘিরে রয়েছে একটি আঁকাবাঁকা কৃত্রিম লেক। ১৯৮০ সালে প্রায় ৩.৫ একর জায়গার উপর নির্মিত হয় উদ্যানের গোলাপ বাগান। দু'টি পৃথক বাগানে প্রায় ২০০ প্রজাতির গোলাপ সংগ্রহে রয়েছে। একটি গোলাপ বাগানের মাঝে রয়েছে গোলাকৃতির একটি জলাশয়। এই জলাশয়ে সংরক্ষিত রয়েছে ব্রাজিলের আমাজন লিলি। ১৯৮০-৮১ সালে নির্মাণ করা হয় উদ্যানের দেবদারু-ইউক্যালিপটাস বাগান। ইউক্যালিপটাসগুলো অস্ট্রেলিয়া থেকে সংগ্রহ করা। ১৬ প্রজাতির ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি রয়েছে এখানে। বাঁশবাগানে রয়েছে প্রায় ২২ প্রজাতির বাঁশ। গর্জন বাগানের উত্তর পাশে সৃষ্টি করা হয়েছে ভেষজ উদ্ভিদের বাগান। এই বাগানে রয়েছে কালমেঘ, তুলসী, আতমোরা, শতমূলী, পুনর্নভা, থানকুনি, আদা, বোতল ব্রাশ, তেলাকুচা, কুমারি লতা, বাসক, বচসহ হরেক ভেষজ উদ্ভিদের সংগ্রহ।
উদ্যানের ক্যাকটাস গ্রিন হাউজে ৮০ প্রজাতির ক্যাকটাস ও সাকুলেন্ট সংরক্ষিত রয়েছে। গ্রিন হাউজটি ১৯৯৪ সালে নির্মিত হয়। বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাসের মধ্যে রয়েছে ওল্ডম্যান, ফিসহুক ক্যাকটাস, ম্যামিলারিয়া, ক্ষেপালিয়া, মেলো ক্যাকটাস, গোল্ডেন ব্যারেল, সিরিয়াম হেক্সোজেনাস, র্যাট টেইল, আপাংসিয়া সিডাম, হাওয়ার্থিয়া, পিকটোরিয়া ইত্যাদি। বেশিরভাগ ক্যাকটাস মেক্সিকো থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। অর্কিড গ্রিন হাউজে দেশি-বিদেশি প্রায় ৮৫ প্রজাতির অর্কিড সংরক্ষিত রয়েছে। নেট হাউজে ছায়াতরু সংরক্ষণ করা হয়েছে। প্রায় ১০০ প্রজাতির ছায়াতরু রয়েছে এ হাউজে।
উদ্ভিদ উদ্যানে বিদেশি বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদ নিয়ে ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক এলাকা নামে একটি শাখা সৃষ্টি করা হয়। এই শাখায় রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সিলভার ওক, জ্যাকারান্ডা ও ট্যাবে বুইয়া, জাপানের কর্পূর, মালয়েশিয়ার ওয়েল পাম, থাইল্যান্ডের রামবুটান।
উদ্ভিদ উদ্যানের প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে একটি নার্সারি রয়েছে। এ নার্সারিতে ফুল, ফল, লতা, গুল্ম ইত্যাদি উদ্ভিদের চারা চাষ করা হয়। সরকার নির্ধারিত মূল্যে এই নার্সারি থেকে চারা কেনা যায়।
উদ্যানের অন্যসব সংগ্রহের মধ্যে রয়েছে অশোক, বাওবাব, তসবিহ গাছ, ফার্ন কড়ই, তুন, কেশিয়া নড়ুসা, চেরি গাছ, মহুয়া, কৃষ্ণচূড়া, কামিনী, নাগেশ্বর, বহেড়া, শ্বেত চন্দন, উদয়পদ্ম, গিলরিসিভিয়া, কুম্ভি, আমলকি, জারবেরা, অ্যানথুরিয়াম, বিচিত্রা, ক্যামেলিয়া, পারুল, হেলকুনিয়া, হিজল, রক্ত কম্বল, সেগুন, মেহগনি, রাজকড়ই,আকাশমনি,অ্যামহাসটিয়া অ্যাভোকাডো, বেগুনি এলামান্ডা, থাইল্যান্ডের গন্ধরাজ, অর্জুন প্রভৃতি।
Green Club of Botany Department - F.G.C updated their information in their About section.
The green club is a platform where the people unit to support and promote the environment protection laws and acts. The green club is the part of school, colleges, hospitals, offices to create awareness about cleanliness of the environment and the safety of environmental resources.
The members of the green club can guide you:
1. To plant trees in the society to support water cycle and retain the fertility of soil.
2. To keep the banks of river clean and do not through wastes near the banks of rivers.
3. To support organic farming and reducing the use of chemical pesticides and fertilizers.
Learn more about green club:
[email protected]
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the business
Address
Feni
3900
Bashar City Complex, Chhagalnaiya
Feni, 3900
বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিক টব, মাটির টব, ফুলদানি , শো পিস, জৈব সার ও ছাদ বাগানের সকল সামগ্ৰী পাওয়া যায়
Feni Girl's Cadet College Nearby, Sultanpur
Feni, 3900
ফলজ, বনজ, শোভাবর্ধনকারী ফুলের চারা, কল?