Merit study tutorial
I am a teacher I want to teach everyone online.
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে আপনাকে যা জানতে হবে।
1) MOPME - এর পূর্ণরূপ: Ministry of primary & mass education.
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
2) DPE - এর পূর্ণরূপ:
Directorate of Primary Education.
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।
3)NAPE - এর পূর্ণরূপ: National academy for primary education.
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমী।
4)PTI - এর পূর্ণরূপ: Primary teachers training institute.
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্টান।
5)URC - এর পূর্ণরূপ: Upazila resource center.
উপজেলা রিসোর্স সেন্টার।
6) APSC - এর পূর্ণরূপ: Annual primary school census.
বার্ষিক প্রাথমিক বিদ্যালয় শুমারি।
7) EMIS - এর পূর্ণরূপ: Education Management information system.
শিক্ষা ব্যবস্থাপনা তথ্য সিস্টেম (প্রক্রিয়া)।
8) DR - এর পূর্ণরূপ: Descriptive roll.
বর্ণনামূলক রোল।
9) ACR - এর পূর্ণরূপ: Annual confidential report.
বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদন।
10) DG - এর পূর্ণরূপ: Director of general.
মহাপরিচালক।
11) DD - এর পূর্ণরূপ: Divisional director.
বিভাগীয় পরিচালক।
12) AD - Assistant director.
সহকারী পরিচালক।
13) DPEO - এর পূর্ণরূপ:
District Primary Education Officer.
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার।
14) UEO - এর পূর্ণরূপ:
Upazila Education Office.
উপজেলা শিক্ষা অফিসার।
15) AUEO - এর পূর্ণরূপ:
Assistant Upazila Education Officer.
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার।
16) DPEd - এর পূর্ণরূপ:
Diploma in primary education.
প্রাথমিক শিক্ষায় ডিপ্লোমা।
17) C in ed - Certificate in education.
18) CL - এর পূর্ণরূপ: Casual leave.
নৈমিত্তিক ছুটি।
19) EL - এর পূর্ণরূপ: Earn leave.
অর্জিত ছুটি।
20) PRL - এর পূর্ণরূপ: Post retirement leave.
অবসর উত্তর ছুটি।
21) GPF - এর পূর্ণরূপ: General provident fund.
সাধারণ ভবিষ্য তহবিল।
22) GPS - এর পূর্ণরূপ: Government primary school.
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (SSC) পরীক্ষার সময়সূচি!
💯✬ জাতীয় পতাকা দিবস — ২ মার্চ
💯✬ বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস — ১০ জানুয়ারি
💯✬ বাংলাদেশে কৃষি দিবস — পহেলা অগ্রহায়ণ
💯✬ আসাদের শার্ট এর লেখক- শামসুর রাহমান
💯✬ জেলহত্যা সংঘটিত হয় — ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর
💯✬ শহিদ বুদ্ধিজীবি দিবস পালিত হয় — ১৪ ডিসেম্বর
💯✬ বাংলাদেশের জাতীয় দিবস –- ২৬শে মার্চ
💯✬ মুজিবনগর দিবস — ১৭ এপ্রিল
💯✬ রোকেয়া দিবস — ৯ ডিসেম্বর
💯✬ সংবিধান দিবস — ৪ নভেম্বর
💯✬ স্বাধীন বাংলাদেশের ঘোষণা পত্র পাঠ করা হয় — ১০ এপ্রিল ১৯৭১
💯✬ কক-বরক ভাষায় কারা কথা বলে — ত্রিপুরা
💯✬ ত্রিপুরাদের প্রধান উৎসব — বৈসুক
💯✬ খাসিয়া উপজাতি বাস করে — সিলেটে
💯✬ ত্রিপুরাদের জাতিসত্ত্বা কতটি গোত্রতে বিভক্ত — ৩৬টি
💯✬ বাংলাদেশে ২য় সংখ্যাগরিষ্ঠ উপজাতি — মারমা
💯✬ বাংলাদেশে উপজাতীয় ভাষার সংখ্যা — ৩২টি
💯✬ বাংলাদেশে গারো উপজাতি বাস করে — ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও নেত্রকোনায়
💯✬ গারোদের ঘর বসতি গল্পটি লেখক- শাবলু শাহাবউদ্দিন
💯✬ বাংলাদেশে চাকমা উপজাতি বাস করে প্রধানত — রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়িতে
💯✬ বাংলাদেশে বাস নেই এমন উপজাতির নাম — মাওরি
💯✬ সবচেয়ে বেশি লোক বাস করে — ঢাকা জেলায়
💯✬ বাংলাদেশের কোন উপজাতি মুসলমান — পাঙন
💯✬ রাজবংশী উপজাতিরা বাস করে — রংপুরে
💯✬ ঢাকার পূর্বনাম — জাহাঙ্গীর নগর
💯✬ মহাস্থানগড়ের পূর্বনাম ছিল — পুণ্ড্রনগর
💯✬ ইসলাম খান ঢাকার নাম রাখেন — জাহাঙ্গীরনগর
💯✬ লালবাগ কেল্লার আদি নাম — আওরঙ্গবাদ দূর্গ
💯✬ প্রথম আইসিসি ট্রফিতে বাংলাদেশ দলের আধিনায়ক ছিলেন — শফিকুল হক হীরা
💯✬ প্রথম বাঙালি দাবা গ্র্যান্ড মাস্টার — নিয়াজ মুর্শেদ
💯✬ বাংলাদেশের ওয়ানডে স্ট্যাটাস লাভ — ১৯৯৭ সালে
💯✬ জাতীয় সংহতি দিবস — ৭ নভেম্বর
💯✬ শহিদ আসাদ দিবস — ২০ জানুয়ারি
💯✬ বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ এথনিক গোষ্ঠী — চাকমা
💯✬ মারমাদের প্রধান পেশা — জুম চাষ
💯✬ সাঁওতালরা বাস করে — রাজশাহী ও দিনাজপুরে
💯✬ বরিশালের পূর্বনাম — চন্দ্রদ্বীপ
💯✬ ময়মনসিংহ জেলার পূর্বনাম — নাসিরাবাদ
💯✬ সিলেটের পূর্বনাম — জালালাবাদ
#কপিপোস্ট।
কোন কোন মন্ত্রীদের ইংরেজিতে কি বলে জেনে নিন!
আমি এক ছাত্রকে চিনতাম। হল থেকে হেঁটে হেঁটে সে ধানমন্ডি ১৫ তে যেতো টিউশনি করাতে। টিউশনি শেষ করে আবার হেঁটে হেঁটে হলে ফিরতো। তখন হাতে মোবাইল ছিলোনা। তার হাতে থাকতো নোট। হাঁটার সময় সে নোট পড়তো আর হেঁটে টিউশনি করে ভাড়া বাচাতো।
একদিন সে ছাত্রকে পড়াচ্ছে। এমন সময় সে শুনে ছাত্রের পিতা ছাত্রের মাকে বলছেন-
স্যারকে আজ দেখলাম হেঁটে হেঁটে আসছেন।
মা বলছেন- হেঁটে যখন আসতে দেখলে - তখন তুমি ওনাকে রাইড দিলে না কেন?
রাইড দিলাম না কারণ- এতে হয়তো উনি লজ্জা পেতেন বা বিব্রত বোধ করতেন। তাছাড়া, প্রতিদিনতো আমি রাইড দিতে পারবোনা।প্রতিদিন রাস্তায় উনার সাথে আমার দেখাও হবেনা। একটা কাজ করো- আজ থেকে স্যারকে আর রাতে নাস্তা দিবানা। রাতে খাবার খেতে দিবা।
ছাত্রের চোখ অশ্রুসিক্ত হলো। মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের এরকম অসংখ্য অদেখা অশ্রু আছে । সব অশ্রু শুধু প্রেমঘটিত না। জীবন ঘটিত অশ্রুপাতও আছে।
এক ছাত্রকে চিনতাম। হুট করে বাবা মারা গেলেন। ভাই বোন এগারো জন। সে পরিবারের সবচেয়ে বড় সন্তান। কি করবে সে। সে হলো নৌকার মাঝি। নৌকা বেয়ে বেয়ে সে পরিবারের হাল ধরলো। ভাইবোন সবাইকে শিক্ষিত করালো। সবাইকে বিয়ে শাদি দিলো। মাকে হজ্ব করালো। কিন্তু অসম্ভব মেধাবী হওয়ার পরও তার আর পড়ালেখা হলোনা। ভাই বোন সবার স্বপ্ন বুনে দিতে গিয়ে নিজের সংসার করাও তার হলোনা। জীবনের কত ঘাত প্রতিঘাতে কত মেধাবীরা এরকম ঝরে পড়ে গেছে, কত মেধাবীরা খেয়া নৌকার মাঝি হয়ে গেছে সেটা কেউ জানেনা। আমরা ম্যুভি,স্পোর্টস, সংগীত জগতের তারকাদের চিনি কিন্তু একেকটি মধ্যবিত্ত পরিবারে পর্দার আড়ালে থাকা এই সব জীবন যোদ্ধা তারকাদের চিনিনা। লড়াই করেও হেরে যাওয়া সংগ্রামী মানুষের কথা কোথাও লিখা থাকেনা।
অসংখ্য ছাত্র আছে যারা গণরুমে রাত কাটিয়ে, গণ শৌচাগারে লাইন ধরে প্রাতঃক্রিয়া শেষ করে এর পর রেডি হয়ে কোনো রকমে কলা রুটি খেয়ে বা না খেয়ে ক্লাসে উপস্থিত হয়। কয়েকদিন আগে ইউ টিউবে একটা ডকুমেন্টারি দেখলাম-একদিকে ছাত্ররা যখন জুমে ক্লাস শিখছে। অন্যদিকে আফ্রিকার হাজারো হাজারো শিশুরা ঘুম থেকে জেগে ওঠে দু তিন ঘন্টা পানির জন্য হাঁটছে।
মোটিভেশন দিতে গিয়ে অনেকেই বলেন- দিনরাততো সবার জন্য চব্বিশ ঘন্টা। ও পারলে নিশ্চয়ই তুমিও পারবে।
জ্বিনা। যে ছাত্রটি হেঁটে হেঁটে টিউশনিতে যায় আর যে প্রাইভেট কারে ক্যাম্পাসে যায় তাদের চব্বিশ ঘন্টা সমান না। যে ছাত্রটি গণশৌচাগারে লাইন ধরে প্রাতঃক্রিয়া শেষ করে কোনো রকমে কলা রুটি মুখে গুজে ক্লাসে যায় আর যে ঘুম থেকে জেগে ওঠে ডাইনিং টেবিলে খাবার রেডি পায় তাদের চব্বিশ ঘন্টা সমান না। যে শিশুটি পানির জন্য প্রতিদিন দু তিন মাইল হাঁটে আর যে শিশুটি ঘরে বসে অনলাইন দুনিয়ার নানা জ্ঞান বিজ্ঞানের জগতে হাঁটে তাদের চব্বিশ ঘন্টা সমান না। অসম্ভব মেধাবী হওয়ার পরও জীবন চালানোর প্রয়োজনে যাকে খেয়া নৌকার মাঝি হতে হয় আর যে আনন্দের জন্য খেয়া নৌকায় চন্দ্রিমা রাত উদযাপন করে তাদের চব্বিশ ঘন্টা সমান না।
ডিসকভারির ডকু আছে। একটা ফিশ ট্যাংকে একটা শার্কের যেখানে বড়জোড় আট ইণ্চি গ্রোথ হয়। সেখানে সমূদ্রে একটা শার্কের গ্রোথ হয় আট ফুট। এখানে, শার্কের দোষ না। দোষ হলে পানির, পানির ট্যাংকের, শার্কের বেড়ে ওঠা পরিবেশের।
"সবার জন্য সমান চব্বিশ ঘন্টা" এটা কেবল মাত্র ঘড়ির কাটার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। মানুষের জীবনের ক্ষেত্রে না। একেক জীবনের গল্প ও ভাই একেক রকম। একই গজ ফিতা দিয়ে ভূমি মাপা যায় । কিন্তু মানুষের জীবন মাপা যায়না।
~Arif Mahmud
রাসূল (সঃ) বলেছেন,
কিয়ামতের দিন মানুষকে উলঙ্গ দেহে ও খাতনাহীন অবস্থায় কবর থেকে হাশরের ময়দানে জমায়েত করা হবে।'
একথা শুনে আমি জিজ্ঞেস করলাম,
'হে আল্লাহর রাসুল!
নারী পুরুষ সকলেই কি উলঙ্গ হবে?
তারা কি একে অপরের প্রতি তাকাবে? (এরূপ হলে তো খুবই লজ্জার বিষয়)।'
উত্তরে তিনি বললেন, 'হে আয়েশা! কিয়ামতের দিনটি এত কঠিন ও বিপদময় হবে যে,
মানুষের মনে একে অপরের প্রতি তাকাবারও খেয়াল হবে না।’
(বুখারি-মুসলিম)
কিয়ামতের দিন
রাসূল (স:) থাকবেন সবচেয়ে ব্যস্ত মানুষ। পুলসিরাত, মিযানের পাল্লা,হাউসে কাউসার একসাথে ছুটাছুটি করতে থাকবেন 'ইয়া উম্মাতি'! 'ইয়া উম্মাতি'! বলে।
জিব্রাইল আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনাকে তুলবেন কবর থেকে।
রাসূল (স:) জিজ্ঞেস করবেন,'কী ব্যাপার জিব্রাইল! আমার উম্মাত কী উঠেছে?'
ওইদিকে আবার মূসা কালিমুল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরশের খুটি ধরে আছেন আর বলছেন 'ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!'
সেদিন ইমামুল আম্বিয়ার মুখে থাকবে 'উম্মাতি! উম্মাতি!' আর, সেদিন তাঁর পায়ে থাকবে দৌড় আর মুখে থাকবে আওয়াজ!
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইসি ওয়াসাল্লাম খুব অশান্ত ছোটাছুটি করছেন। হঠাৎ উনার মনে পড়ে, আমার উম্মাত ক্লান্ত, পিপাসার্ত নয়তো! ছুটে যান হাউজে কাউসারে। হ্যাঁ, এইতো পিপাসার্ত উম্মাত। নিজের হাতে হাউজে কাউসার থেকে পানি পান করাবেন আর বলবেন পান করো। আর কখনো তৃষ্ণার্থ হবে না।
হঠাৎ মনে হবে মিযানের সামনে দাড়ানো উম্মাতের কথা। ছুটে যাবেন সেখানে। দেখবেন উম্মাতের বাম পাল্লা ভারি হয়ে যাচ্ছে।
পেরেশান, তিনি হয়রান!!!
অতঃপর দৌড়ে যাবেন দুরূদের পিটারার সামনে। যেখানে তাঁর জন্য পড়া দুরূদ উম্মাতের নামসহ একটা বক্সের মধ্যে জমা আছে। সেখান থেকে দুরূদ নিয়ে ডান পাল্লায় দিতে থাকবেন যতক্ষণ না তা বাম পাল্লা থেকে ভারি হয়ে যায়।
মাক্বামে মাহমুদের পাশে উনার জন্য আসন পাতা থাকবে৷
আল্লাহ বলবেন۔ 'হে নবী বসুন।'
তিনি উত্তরে বলবেন, 'না বসবো না।'
আল্লাহ্ বলবেন - 'জান্নাতে যান!'
নবী (স:) বলবেন- 'না, যাবো না!'
আল্লাহ্ বলবেন- 'জান্নাতের পোশাক পড়ুন!'
নবী (স:) বলবেন- 'না, পড়বো না!'
আল্লাহ্ বলবেন - 'বোরাকে উঠুন!'
নবী (স:) বলবেন- 'না, উঠবো না। আমি চলে গেলে উম্মাতের কী হবে?'
কিয়ামতের দিন মানুষ তার ভাই থেকে, সন্তান থেকে, পিতা-মাতা থেকে পালিয়ে বেড়াবে।
কিয়ামতের দিন এক রাসূল (স:) ছাড়া কেউ কাউকে চিনবেনা।
অতএব রাসূল এর সূন্নাত ও আদর্শ অনুসারে জীবন তৈরি করা। আমীন।
আল্লাহ পাক হাশরের ময়দানে
আমার নবীর যত উম্মত আছে
সবাইকে যেন বিনা হিসাবে জান্নাতবাসী করেন আমীন সুম্মা আমীন। 🤲🤲🤲🤲🤲
Water- পানি
Waters- জলাশয়
Sand - বালি
Sands -মরুভূমি
Iron - লোহা
Irons -লোহার তৈরি শিকল
Cloth -কাপড়
Clothes -কাপড়ের তৈরি পোশাক
Gold - স্বর্ণ
Golds - স্বর্ণের তৈরি গহণা
Wood - কাঠ
Woods - বনভূমি
Paper - কাগজ
Papers - নথি
Oil- তেল
Oils - তেল রং
পরের জন্মেও বাবা হইও🌼,,,,,,,
শীতকাল পড়েছে সব বন্ধু মিলে প্ল্যান করেছে ঘুরতে যাবে! চাঁদা ৫০০০ হাজার টাকা করে।
আমি হঠাৎ বলে উঠলাম,
আমার কাজ আছে রে এবার তোরা যা আমি যেতে পারবো না!
তাদের ভেতর থেকে এক বন্ধু বলে উঠলো, শালা ফকিন্নীর বাচ্চা! সব প্ল্যান নষ্ট করে দেস।
আমি মুচকি হেসে তাদের মধ্যে থেকে চলে আসলাম।
তাদের আর বললাম না,
যার বাবার সাপ্তাহিক আয় ১২৫০ টাকা, সে কিভাবে ৫০০০ হাজার টাকায় ঘুরতে যেতে পারে।
পড়াশোনা শেষ বিদায় অনুষ্ঠান করবে! এবার আর না করলাম না।
এক বন্ধুকে ডেকে নিয়ে বললাম ভাই, বিরিয়ানির প্যাকেটটা কি বাড়ি নিতে দিবি?
সে চিৎকার করে বলে উঠলো,
শালা ফকিন্নীর বাচ্চা জীবনে প্রথম কোন একটা কাজে অংশ নিলি তাও বিরিয়ানির প্যাকেট বাড়ি নিতে হবে?
আমি মুচকি হেসে চলে আসলাম। যে বাবা পুরো মাসের হাত খরচ বাঁচিয়ে বিদায় অনুষ্ঠান করার জন্য টাকা দিলো, সে বাবার সাথে সুখ ভাগ করতে না পারলে আমি আবার কিসের সন্তান।
পরীক্ষা চলে এসেছে, সব বন্ধুরা নতুন জামা কাপড় কিনে নিয়েছে।
আমি আব্বাকে বললাম,
আব্বা, আপনার গত ঈদের জুতা জোড়া আমাকে বের করে দিবেন?
আমি পরীক্ষা দিতে যাচ্ছি,, আব্বা চোখের পলক ফেলছেন না! আমি আর পিছনে তাকালাম না।
আচ্ছা, পলক পড়ার সাথে কি আব্বার চোখের নোলা জল গড়িয়ে পড়বে?
পরীক্ষা শেষ! প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে!
সবাই ভিজে, ভিজে বাড়ি চলে যাচ্ছে।
আমি বাস স্টপে নামতেই দেখি আমার ১২৫০ টাকায় সাপ্তাহিক বেতনে কাজ করা বাবাটা ছাতা নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
পথে যেতে যেতে আব্বাকে বললাম,
আব্বা আপনাকে একটা কথা বলবো রাখবেন?
আব্বা মুচকি হাসি দিলো।
আমি বললাম, পরের জন্মে আপনি আমার সন্তান হয়ে জন্মায়েন। এ জন্মে তো আর আপনার ঋণ শোধ করতে পারবো না! তাই পরের জন্মে সন্তান হয়ে ঋণ শোধ করে দিয়েন।
আব্বা হঠাৎ আমার হাত ধরে আমাকে থামিয়ে দিলেন। আমি চোখ ইশারায় জানতে চাইলাম কি হয়েছে?
আব্বা বললেন সামনে গর্ত পশ্চিম দিক দিয়ে চলো!
কিছু দূর যেতেই আব্বাকে আবার বললাম,
আব্বা আমি সিদ্ধান্ত বদলেছি!
আব্বা বললেন কিসের সিদ্ধান্ত?
আমি বললাম পরের জন্মে আপনাকে সন্তান বানানোর সিদ্ধান্ত!
আব্বা বললেন তাহলে কি সিদ্ধান্ত নিলে?
আমি বললাম, পরের জন্মেও আমি আপনার সন্তান হয়েই থাকতে চাই। আপনার ঋণ কখনো শোধ করতে চাই না।
এই পৃথিবীতে আপনি ছাড়া আমাকে কেউ আগলে রাখতে পারবে না।
কালেক্টেড©️
বিসিএস পরীক্ষায় দুই বার প্রথম হয়েছেন যিনি!
বোর্ড কর্মকর্তারা জিজ্ঞেস করলেন, “জনাব, নাজিম উদ্দিন, আপনি কেন আগেরবার প্রথম হয়েও সিভিল সার্ভিসে যোগদান করলেন না?”
ছেলেটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য পাশ করেছে।
পাশ করেই বিসিএস পরীক্ষা দিল এবং প্রচণ্ড পরিশ্রমের ফল হিসেবে প্রথম হল (১০ম বিসিএস পরীক্ষা)।
কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে সেই ছেলে চাকরিতে যোগদান করলো না।
পরবর্তীতে ১২তম বিসিএস পরীক্ষা চলে এলো এবং সেই ছেলে আবার ভাইভাতে উপস্থিত!
ভাইভা বোর্ডের উপস্থিত সবাই অবাক হয়ে দেখল এই ছেলে ১০ম বিসিএস পরীক্ষায় প্রথম মেধাস্থানে ছিল।
বোর্ড কর্মকর্তারা জিজ্ঞেস করলেন,
“জনাব, নাজিম উদ্দিন, আপনি কেন আগেরবার প্রথম হয়েও যোগদান সিভিল সার্ভিসে যোগদান করলেন না?”
উত্তরে নাজিম উদ্দিন জানালেন,
আগেরবার বিসিএস পরীক্ষায় প্রথম হওয়ার পরেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেকচারার হিসেবে যোগদান করেন,
তাই আর সিভিল সার্ভিসে যোগদান করেননি।
তারপর, বোর্ড কর্মকর্তারা জিজ্ঞেস করলেন, “এবার কেন আপনি আবার বিসিএস পরীক্ষা দিয়েছেন?”
উত্তরে নাজিম উদ্দিন যা জানালেন তাতে বোর্ড কর্তাদের চক্ষু চড়কগাছ!
নাজিম উদ্দিনের সরল উত্তর, “আসলে আমি একটু যাচাই করে দেখলাম, আমার সেই মেধা আর প্রস্তুতি ঠিক আছে কিনা”।
নাজিম উদ্দিন হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের প্রফেসর নাজিম উদ্দিন ভূঁইয়া, এফসিএমএ।
তিনি দ্বিতীয় বারেও বিসিএস পরীক্ষায় প্রথম হন।
কিন্তু যোগদান করেননি, পেশা হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতাকেই বেছে নেন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে একজন মানুষই বিসিএসে দুইবার প্রথম হয়েছেন, কিন্তু তিনি নিজেকে মহাজ্ঞানী ভেবে যাকে-তাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেননি।
কারণ, তিনি জানতেন, “যিনি যত বেশি জ্ঞানী, তিনি তত বেশি বিনয়ী।
( সংগৃহীত)
একজন ভালো প্রতিবেশী বাইরের ক্ষত ব্যাতীত অন্য ক্ষতগুলিকেও দেখতে পায় এবং ভেতরের ভালো গুণগুলিকে শনাক্ত করে আর এ কারণেই তারা ভাইয়ের সমতুল্য।
— মার্টিন লুথার কিং জুনিয়র।
শুভ জন্মদিন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম
School- বিদ্যালয়।
College - মহাবিদ্যালয় University -বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি বিল গেটস। এই বিল গেটসকে কেউ একজন জিজ্ঞাসা করেছিলেন, "পৃথিবীতে আপনার চেয়ে ধনী আর কি কেউ আছে? বিল গেটস বলেছিলেন, "হ্যাঁ, এমন একজন আছেন, যিনি আমার চেয়েও ধনী।" এরপর, তিনি একটি গল্পের কথা বর্ণনা করলেন। এটা এমন এক সময় ছিল, যখন আমি ধনী কিংবা বিখ্যাত ছিলাম না। একদিন আমি নিউইয়র্কের বিমান বন্দরে গিয়েছিলাম। তখন আমি একজন সংবাদপত্র বিক্রেতাকে দেখেছিলাম। আমি তার থেকে একটি সংবাদপত্র ক্রয় করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু, তখন আমার কাছে খুচরা পয়সা ছিল না। তাই আমি সংবাদপত্র ক্রয় করার ধারণাটি ছেড়ে সেটা বিক্রেতার কাছে ফিরিয়ে দিয়েছিলাম। আমি তাকে আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ না থাকার কথা বলেছিলাম। সে বিক্রেতা আমাকে বলেছিলেন, "এটা আমি আপনাকে ফ্রি দিচ্ছি।" তার অনুরোধে আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। কাকতালীয়ভাবে, দুই থেকে তিন মাস পরে আমি একই বিমান বন্দরে আবার অবতরণ করেছিলাম এবং সেদিনও পত্রিকা ক্রয় করার জন্য আমার কাছে খুচরা টাকা ছিল না। বিক্রেতা আবার পত্রিকাটি আমাকে ফ্রি অফার করেছিলেন। আমি সেটা প্রত্যাখ্যান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আমি এটি নিতে পারব না। কারণ, আজও আমার কাছে যথেষ্ট অর্থ নেই। তিনি বলেছিলেন, "আপনি পত্রিকাটি নিতে পারেন, আমি এটা আমার লাভ থেকে ভাগ করে দিচ্ছি। এতে আমার কোনও ক্ষতি হবে না।" আমি পত্রিকাটি নিয়েছিলাম। প্রায় ১৯ বছর পরে আমি বিখ্যাত এবং মানুষের কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছি। হঠাৎ করে সেই সংবাদপত্র বিক্রেতার কথা মনে পড়ল। আমি তার সন্ধান শুরু করি এবং প্রায় দেড় মাস অনুসন্ধানের পরে আমি তাকে খুঁজে পেয়েছিলাম। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনি কি আমাকে চেনেন? তিনি বলেছিলেন, "হ্যাঁ, আপনি বিল গেটস।" আমি তাকে আবারও জিজ্ঞাসা করেছিলাম, "আপনার মনে আছে?! আপনি আমাকে বিনামূল্যে একটি পত্রিকা দিয়েছিলেন? বিক্রেতা বললেন, "হ্যাঁ, মনে আছে।" আপনাকে দুইবার আমি পত্রিকা দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, "সে সময় আপনি আমাকে যে সাহায্যটা করেছিলেন তা আমি আজ ফিরিয়ে দিতে চাই। আপনি আপনার জীবনে কি চান বলুন, আমি সেটা পূরণ করব।’' বিক্রেতা বললেন, "স্যার, আপনি কি করে মনে করেন যে এটা করে আপনি আমার সাহায্যের সাথে মেলাতে পারবেন?" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "কিন্তু, কেন?" তিনি বলেছিলেন, "আমি যখন দরিদ্র সংবাদপত্রের বিক্রেতা ছিলাম, তখন আপনাকে সাহায্য করেছিলাম আর আপনি আমাকে সাহায্য করার চেষ্টা করছেন তখন-ই যখন আপনি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ধনী ব্যক্তি হয়ে উঠলেন। তাহলে কীভাবে আপনার সাহায্য আমার সাহায্যের সাথে মিলে?" বিল গেটস বলেছিলেন, "আমি সেদিন বুঝতে পেরেছিলাম যে, সংবাদপত্রের বিক্রেতা আমার চেয়ে বেশি ধনী ছিলেন। কারণ, তিনি কাউকে সাহায্য করার জন্য ধনী হওয়ার অপেক্ষা করেননি।" আমাদের বুঝতে হবে যে, সত্যিকারের ধনী ব্যক্তি হলো তারা যাদের প্রচুর অর্থের চেয়েও ধনী একটি মন আছে। দামী একটি মন থাকা প্রচুর অর্থের চেয়েও প্রয়োজনীয়।
Collected
শিক্ষা এবং শিক্ষিত !
আরিফুল হক।
শিক্ষা কাকে বলে ? এবিষয়ে বহু দার্শনিক , শিক্ষাবিদ, চিন্তাবিদ ,এবং গুনী জন বহুভাবে ব্যাখ্যা করেছেন ।
আমি এখানে কোরান হাদিসের আলোকে শিক্ষার পরিভাষা নিয়ে দু একটা কথা বলব । কথাগুলো অনেকেরই জানা , তবে বলা বা আলোচনা হয়না ।
ইসলাম পাঁচটি শব্দের আবহ দিয়ে শিক্ষার পরিভাষা নির্নয় করেছে । ১) তারবীয়া ২) তালীম ৩) তাদীব ৪)তাদরীব ৫) তাদরীস ।
১) তারবীয়া অর্থ , to grow, অর্থাৎ প্রবৃদ্ধি , মানুষকে বড়করে তোলা ।
২) তালীম , মানে information অর্থাৎ তথ্য জ্ঞানে সমৃদ্ধ করে তোলা।
৩) তাদীব , অর্থাৎ মানুষকে প্রস্ফুটিত করা , পূর্ণতা দান করা । সংস্কৃতিবান করে তোলা
৪) তাদরীব , habitation , অর্থাৎ উজ্জীবিত করা বা জাগিয়ে তোলা ।
৫) তাদরীস , অর্থাৎ গড়েতোলা , মানুষ হিসাবে নির্মান করা বা মানুষ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে দেয়া ।
ইসলামে শিক্ষা সম্পর্কিত উপরোক্তো পরিভাষা ব্যাপক অর্থবোধক । এগুলি বিশ্লেষন করলে, শিক্ষার সূদূর প্রসারী উদ্দেশ্য ও ব্যপক পরিধি সম্পর্কে ধারনা করা যায়।
যেমন ইসলামে শিক্ষার উদ্দেশ্য হচ্ছে, শিক্ষার্থীকে লালনপালন করে বড় করে তোলা । তাকে উন্নত পথে চলার মত শিক্ষা দান করা । মানুষের সদাচার, সদগুন গুলো হাতেকলমে শেখান, অনুশীলন করানো, অভ্যাস করানো এবং তাকে সুসভ্য মানুষ করে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনে শাসন করা । তাকে সঠিকভাবে ইহকালীন ও পরকালীন পথের সন্ধান দেওয়া ।
শিক্ষার্থীকে উপযুক্ত সংবাদ, তথ্য , বৈশ্বিক ও আধ্যাত্মিক জ্ঞান দানের মাধ্যমে তার অন্তর্নিহিত শক্তিকে বিকশিত করে, সমৃদ্ধ মানুষ হিসাবে গড়ে তোলা । নিখুঁত কর্মদক্ষতা, ও কর্ম কৌশল শিখিয়ে দেশ গড়ার মানুষে পরিনত করা ।
শিক্ষার্থীকে শালীনতা , শোভনতা , শিষ্টাচার , নম্রতা, ভদ্রতা বিনয়ী হওয়ার মত উন্নত জীবনপ্রনালী শিক্ষাদানের মাধ্যমে , উন্নত মানসিক, নৈতিক, ও শারিরীক মান সম্পন্ন মানুষ হিসাবে গড়ে তোলাও ইসলামি শিক্ষা কারিকুলামের অংশ । বিচার বিবেচনায়, চিন্তাভাবনায় , গবেষনা কাজে , উদ্ভাবনী কাজে স্ফুরণ ঘটানর মত মানসিক গঠন সৃষ্টি করে দেওয়াও ইসলামি শিক্ষার ব্যবস্থার অন্তর্গত বিষয় ।
তাইতো আমরা দেখি ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থায় শিক্ষিত জাবীর ইবনে হাইয়ান ,শুধু ধর্মীয় পন্ডিতই ছিলেন না । তিনি ছিলেন বৈজ্ঞানিকদের পিতা, ইস্পাত তৈরি, ধাতুর শোধন, লেখার কালি তৈরি, ওয়াটারপ্রুফ ইত্যাদি তারই আবিষ্কার ।
ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড থেকে কাঁচ তৈরির প্রথম চিন্তাবিদ , বরফ তৈরি পদ্ধতি আবিষ্কার যার অক্ষয় কীর্তি, সেই বিজ্ঞানী আর রাজী (পশ্চিমী দুনিয়ায় Razes) শুধুই বৈজ্ঞানিক ছিলেন না । তিনি ছিলেন গনিতজ্ঞ এবং ইতিহাস প্রসিদ্ধ চিকিৎসক ।
জগৎবিখ্যাত কবি ওমরখৈয়াম শুধুই কবি ছিলেন না , তিনি ছিলেন বিখ্যাত গনিত বিশারদ । গনিতে ০শূন্যের মান তাঁরই আবিষ্কার । আবু সিনা , হাজ্জাজ , তুসী , আল বিরুনী প্রমূখ শতশত নাম বলা যায় যাদের বাদ দিয়ে ইতিহাস ভূগোল বিজ্ঞান কল্পনা করা যায়না ।
এসবই ইসলামি শিক্ষা বব্যস্থায় শিক্ষাগ্রহনের ফসল ।
দার্শনিক কবি ড: আল্লামা ইকবাল তাই ঠিকই বলেছিলেন “ পূর্ণাঙ্গ মুসলিম তৈরি করাই হবে প্রকৃত শিক্ষার উদ্দেশ্য “।
আজ কোথায় শিক্ষা , আর কোথায় মুসলমান ?
আগের যুগে শিক্ষার সাথে দীক্ষা কথাটা জুড়ে দেওয়া হত । বলা হত শিক্ষাদীক্ষা । আজকাল শিক্ষার সাথে দীক্ষা নেই । দীক্ষা হীন শিক্ষা , সেতো চুরি ডাকাতির শিক্ষাও হতে পারে । দীক্ষাহীন শিক্ষা ব্যবস্থার ফলেই দেশজুড়ে আজ শিক্ষিত চোর , লুটেরা , ব্যাংক ডাকাত , ব্যাংকহ্যাকার, টাকা পাচারকারি ,ঘুষ খোর , কমিশন খোর, নার্কটিকস ব্যবসায়ী, শেয়ার বাজার লুন্ঠনকারি , খাদ্যেভেজালকারী, শিক্ষিত প্রমোদবালা, প্রভৃতি সৃষ্টি হয়ে দেশকে বিষাক্ত করে ফেলেছে ।আজকের শিক্ষাব্যবস্থায় শধুই সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত তৈরি করা হচ্ছে, শিক্ষিত মানুষ সৃষ্টি হচ্ছেনা।
সুতরাং দেশকে প্রকৃত মানুষের দেশে পরিনত করতে হলে , সার্টিফিকেট ধারির পরিমান বাড়ালে চলবেনা , শিক্ষিত মানুষের মান বাড়াতে শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে।
Click here to claim your Sponsored Listing.